নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজিমপুর থেকে শেওড়াপাড়া কতদূর?মাপা হয়নিতো।আইস্ক্রিম খেতে খেতে রিকশায় ঢাকা দেখা।সেই নিউমার্কেট থেকে সাইন্সল্যাব তারপর ধানমন্ডি,আসাদগেট মানিকমিয়া এভিনিউ, তালতলা,আগারগাঁও চার চোখে ডুবতে থাকা মুগ্ধতা....সেই যে অপারেজয় বাংলার পাশ থেকে শুরু মুগ্ধতা রেশ লেগে আছে আজো।কত ঝড় তবু আনকোড়া নুতুন দিনের মত সব রংগিন।বিকল্পের সাদা বাস এখানেও প্রতিদিন এখন চলে।মনে হয় এই বাসে উঠলেই আমায় গোলাপ শাহ মাজারের কাছে নামিয়ে দেবে।ওখানে বিশাল একটা হাইরাইজ বিল্ডিং হচ্ছিল।এতদিনে নিশ্চয় হয়ে গেছে।
দুপুরের নান্না মিয়ার বিরিয়ানি থেকে লালবাগ কত পরিচিত এই পথ আর ওই মিনা বাজার আছতো?
স্মৃতি কি ভীষন জীবন্ত।চাইলেই সব ছবি মনের ক্যামেরায় চলে।ইউটিউব ও ফেল।
আর তোমার আমার শুভ্র পোশাকে সেই মঙ্গল শোভাযাত্রা দিয়ে শুরু পহেলা বৈশাখ।পলাশীতে হেঁটে হেঁটে যাওয়া।সারাদিন কি ভীষন রোদ।তারপরো ক্লান্তি নেই।রমনা,শাহবাগ ভার্সিটি শামসুন্নাহার হলের পাশ দিয়ে ফেরা।কতল কি।কত হেঁটেছিলাম সেদিন মনে আছে তোমার?
সময় আর দুরত্ব যতই হোক।সবকিছু আমি দেখতে পাই।মনে হচ্ছে কালই। তুমি যেখানেই থাকো তুমি স্মৃতির দুয়ারে দাঁড়িয়ে। আমি দুয়ার খুলে প্রতিদিন তোমাকে দেখি।প্রতিদিন দেখি একথোকা বেলি ফুল হাতে ভুবনভোলানো হাসিমুেখ দাঁড়িয়ে আছো
©somewhere in net ltd.