নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিষাদের বহমান করুন স্রোতধারায় গা ভাসাইয়া দেয়া ক্ষুদ্র মানব আমি।
অতৃপ্তি আর অপ্রাপ্তির, অপ্রকাশিত ব্যথাগুলো এখনো আমার শরীরের প্রত্যেকটি শিরা, উপশিরায় রক্ত সঞ্চালনে বাধা দেয়, খুঁজে ফিরি সেই হারানো অতীত। বাতি বন্ধ করে অন্ধকারের সাথে বিছানায় গা এলিয়ে চোখ বন্ধ করে মস্তিস্ক দিয়ে শরীরের শীতল রক্ত প্রবাহ অনুভব করার ব্যার্থ চেষ্টা করি। কি হবে? অনুভব করে? জীবনেরর সিংহভাগই তো হারাতে হলো। এখন তো প্রতি নিশ্বাসে একবার করে মৃত্যুবরন করি। হ্যা আমিই সেই কাপুরুষ যে প্রতি নিশ্বাসের সাথে একবার করে মরে যায়। রাতের মধ্যভাগে হঠাত যখন ঘুম ভাঙ্গে চোখ খুলে দেখি অন্ধকারের সাথে শুয়ে আছি আর ওদিকে হৃদয়গ্রন্থি থেকে কস্টরা নিঃসরন হতে হতে ঢুকরে কেদে ওঠে সাথে সাথে কোলবালিশটা বুকের সাথে চেপে ধরি যেন হৃদয়টা বুক ছিড়ে বের না হয়ে যায়। কস্টগুলোকে বুকের মধ্যে লালন করি আমি তাহলে কি? আমিও দুখঃবিলাসীদের দলে? না! আমি দুখ চাইনা। আমারো তো বেচে থাকার সাধ জাগে। আমিও তো ছোট এ জীবনটাকে আর দশটা সাধারন মানুষের মত করে চাই। তাহলে স্রস্টা আমার উপর কেন এত ক্ষুন্ন? তার সৃষ্টির প্রতি কি তার দয়া নেই? ওহ মনে পরেছে হুমায়ুন স্যারের কোন একটা লেখায় পড়েছিলাম স্রস্টা আবেগহীন কারস এতবড় পৃথিবীকে আবেগ দিয়ে সৃস্টি অসম্ভব। তারপরও আমার যাওয়ার মত ঐ একটাই দরজা। জীবনের কোন এক শুভ ক্ষনের প্রতীক্ষা করছি। যেখানে অতৃপ্তি আর অপ্রাপ্তিরা ম্লান। জানিনা আসবে কিনা সে ক্ষন। , ।।।।।।।
২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৪৭
অসংজ্ঞায়িত নিঝুম বলেছেন: হ্যা কিন্ত সেটাও বা কি করে করবো?.?
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১০
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি যেটাতে বিশ্বাস করেন, সেটা করেন, জীবন অর্থ-বহুল হবে।