নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই ব্লগ-বাড়ির সমস্ত লেখা সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। লেখকের অনুমতি ছাড়া এই ব্লগ-বাড়ির কোনো লেখা অন্যকোথাও প্রকাশ করা যাবে না।
-সত্যি করে না হয় নাই বা বললেন, মিথ্যে করে একবার বলেন না? মাত্র একবার?
-আপনার এসব বস্তা পঁচা ডায়লগ দেয়া বন্ধ করেন। কত বার বলেছি কানের কাছে ঘ্যান ঘ্যান করবেন না।
-কাউকে ভালোবাসি বলাটা কি এত কঠিন?
-সহজ কি কঠিন সেটা ব্যাপার না, আপনাকে বলাটা ঠিক হবে কিনা সেটা চিন্তা করে দেখতে হবে ...
-আর কত দিন চিন্তা করবেন? আমাকে এত কষ্ট দিতে কি আপনার ভালো লাগে?
-আপনাকে কষ্ট পেতে কে বলেছে? আমি বলেছি? আমার পিছনে ঘুরাঘুরি বন্ধ করে দিন। আর কষ্ট পেতে হবে না।
-এত দিন, এত কিছুর পরে এসে আপনি এই কথা আমাকে বলতে পারলেন ?
-পারলাম, আরো শুনতে চান? চাইলে বলি?
-এত নিস্ঠুর হন কিভাবে আপনি? একবারও কি আমার কথা ভাবেন না। শুনেছি মেয়েদের মন নাকি নরম হয়! আপনার মন তো মনে হয় ষ্টিলের তৈরী।
-মন ষ্টিলের না । মনের বাউন্ডারি ষ্টিলের । আপনার মতো বেকুব ছেলেদের টেপ রেকর্ডারের মতো একিই কথা শুনতে শুনতে আমি চরম বিরক্ত। এজন্যই মনে ষ্টিলের বাউন্ডারি দিয়েছি। যদি তাতে আপনার কোনো আক্কেল বুদ্ধি হয় ।
-বকা দিচ্ছেন কেন ?
-তো কি দিব? আপনাকে কত বার বলেছি আমার একটা এফেয়ার আছে। একটা ছেলের সাথে গত ছয় মাস ধরে আমার সর্ম্পক। হুট করে এসে আজগুবি একটা প্রস্তাব দিলেই হবে?
-ভিলেন তো থাকবেই, তাই বলে কি কেউ নায়ক হবে না?
-আপনাকে কে আমার নায়ক হতে বলেছে? ভাগেন এখান থেকে। নির্বোধ, বেকুব, হাঁদারাম কোথাকার ?
দূর দূর করে ম্যাসান্জার থেকে আমাকে তাড়িয়ে দিয়ে ফোন কল কেটে দিল। আজকে রাতের ঘুমটা শেষ। এভাবে আর কত রাত না ঘুমিয়ে কাটাবো? যখনই ফোন করি ৫০% সময় দেখি বিজি, ২৫% সময় ফোন ধরে না আর বাকি ২৫% সময় ফোন ধরলে কথা শেষ হয় এভাবে। মেয়ের মুড কি সব সময় এরকম থাকে, না আমার ফোন পেলে এরকম হয়ে যায় আল্লাহ মালুম। কপালে মনে হয় বড় কোন শনি আছে কপালে!
আমার নাম শুভ হলে কি হবে কপালে যে কি অশুভ আছে? হতাস হয়ে মোবাইলটা বিছানায় আছাড় মারলাম। মোবাইল ভাংলে আবার আরেক বিপদ! শালার প্রেম ভালোবাসার নিকুচি করি। জীবন টা ভাজা ভাজা করে দিল এই মেয়ে! সর্ম্পকের খ্যাতা পুরি। আমার শালা ফাটা কপাল! সারা জীবনে একটা মেয়েকেই পছন্দ করলাম আর মেয়েটা আরেকটা ছেলের সাথে প্রেম করে বেড়ায়। মাঝে মাঝে মনে হয় ১টা ১৫ পাউন্ডের হ্যামার নিয়ে যেয়ে ছেলেটার মাথা ফাটিয়ে দিয়ে আসি! তারপর যা হবার হবে!
এক
হতাস হয়ে একটা সিগারেট ধরালাম। মেয়েটার কথা ভাবতে বসলাম। কত কি চাইলাম আর কি হলো এসে.....আহা!
এই মেয়ের সাথে পরিচয়টা বেশ অদ্ভুত। যদি এটাকে পরিচয় বলে ধরে নেয়া যায়! রাপা প্লাজার সামনে বিকাল বেলা দাড়িয়ে সিগারেট ধরাচ্ছিলাম। হঠাৎ চোখ পড়ল সামনের সিড়ির দিকে। পার্পল কালারের ড্রেস পরে একটা মেয়ে সিড়ি দিয়ে নেমে আসছে। চুল খোলা বাতাসে উড়ছে। বুকে একটা সাথে সাথেই ধাক্কা খেলাম। এই মেয়েটা অত সুন্দর কেন? চুল গুলি এত সুন্দর কেন? আমার সমস্ত পৃথিবী মনে হলো স্তব্ধ হয়ে গেল। আমার ২৫ বছরের জীবনে এই প্রথম মনে হলো এই মেয়ে আমার, শুধুই আমার। এই রাজকন্যার জন্মই হয়েছে শুধুই আমার জন্য। আমি এক হাতে সিগারেট আরেক হাতে লাইটার নিয়ে মেয়েটার দিকে হা করে তাকিয়ে আছি। আমার নিশ্বাস প্রশ্বাস নেয়াও মনে হয় বন্ধ হয়ে গেছে। আমার মাথা কাজ করছে না। এই কি সেই মেয়ে যার জন্য আমি এতটা বছর ধরে অপেক্ষা করে আছি? প্রত্যেকটা মানুষের জীবনে একজন বিশেষ কেউ থাকে, ঠিক সেই একজনের জন্যই সারাটা জীবন অপেক্ষা করে কাটিয়ে দেয়া যায়, তাকে ভালোবাসার জন্য হাজার মাইল হেটে পাড়ি দেয়া যায়, সাত সমুদ্র পাড়ি দেয়া যায়, একাকী গহীন সমুদ্রের বুকে দুঃসাহসী নাবিক হয়ে দিবানিশি প্রার্থনা করা যায়। এমন কারো জন্য ভালোবাসার অনুভুতি কখনো মরে যায়না, শেষ হয়ে যায় না, এটা চোখের ভাজে লেপ্টে থাকে, তাই কেউ তা দেখতে পায় না শুধু চোখ বুঝলে অনুভব করা যায়। আমার মনে তখন আকাশ পাতাল চিন্তা ঘুরপাক খাচ্ছে।
-নির্লজ্জ বেহায়া কোথাকার? জীবনে কোনোদিন মেয়ে দেখেন নি?
কঠিন একটা ধমক খেয়ে সাত আসমান থেকে সাথে সাথে মাটিতে নেমে আসলাম! মাই গড, মেয়ে আমার সামনে দাড়িয়ে! পরপর কয়েকটা হার্টবিট মিস করলাম।
এত সুন্দর কেন মেয়েটা? আরেকটু কম হলে পারতো না? মাথা কাজ করছেনা, কি বলব ?
হতম্ভব হয়ে আমি শুধু মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে আছি।
-এভাবে বেহায়ার মতো আমার দিকে তাকিয়ে আছেন কেন?
নির্বোধের মতো হঠাৎই বলে বসলাম-
-আপনি অত সুন্দর কেন?
-আমি সুন্দর তাতে আপনার কি? জীবনে সুন্দর মেয়ে দেখেন নি?
-আপনার মতো কখনো কাউকে দেখিনি! আপনি এত সুন্দর কেন হলেন?
মেয়ে আমার বেকুবের মতো কথা শুনে আমার পা থেকে মাথা পর্যন্ত একবার ভালো করে দেখলো। তারপর বলল-
-আরেক বার উলটা পালটা কথা বলবেন, ধাক্কা দিয়ে রাস্তায় গাড়ির নীচে ফেলে দিব। সামনে থেকে সরে দাড়ান।
-যদি না সরি?
আমার কথা শুনে মেয়ে দেখি সাথে সাথে ক্ষেপে গেল। হাত তুলে আমার পিছনে রাস্তা দেখিয়ে বল-
-ওই যে ট্রাকটা আসছে না, ওটার নীচে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিব। দেখতে চান আমি ফেলে দিতে পারবো নাকি?
মাথা ঘুরিয়ে দেখলাম সত্যি সত্যি একটা বড় ট্রাক এদিকে আসছে। এই বিকাল বেলা এই রাস্তায় ট্রাক আসলো কোথা থেকে বুঝলাম না। মেয়েটার দিকে তাকিয়ে পরিস্থিতি ভালো মনে হলো না। চোখের দিকে তাকিয়ে একটু ভয় লাগলো, কি যেন আছে ঠিক বুঝলাম না। পিছনে তাকিয়ে দেখলাম একটা সাদা প্রিমিও গাড়ি দাঁড়িয়ে আছে। ও আচ্ছা, এটাতে উঠবে মনে হয়। কিন্তু সরে দাড়ালে তো মেয়ে চলে যাবে, কি করি? দাড়িয়ে থাকাটা একটু রিস্ক হয়ে যায়। গাড়িটার সামনে থেকে পাশে সরে দাড়ালাম। মেয়েটা সাথে সাথে গাড়ির দরজা খুলে ভিতরে ঢুকতে যাচ্ছে। কি সর্বনাশ, এত তাড়াতাড়ি ছেড়ে দেয়া তো যাবে না! এক ষ্টেপ এগিয়ে গিয়ে সাহস করে বললামঃ
-আমি আপনাকে বিয়ে করতে চাই।
মেয়ে আমার মুখে বিয়ের কথা শুনে একেবারে হতভম্ব! বলে কি এই ছেলে! একবার দেখেই কোন ছেলে যে, কোন মেয়েকে বিয়ের প্রস্তাব দিতে পারে এটা বিশ্বাস করতে পারছে না! সাথে সাথেই গাড়িতে ঢুকা বন্ধ হয়ে গেল। আহ, এটাই তো চেয়েছি। আমার চেহারাটা ভালো করে দেখে নিক। ভবিষ্যতে কখনো যেন দ্বিতীয় বার চিনতে ভূল না হয়! ৫ সেকেন্ড নিল স্বাভাবিক হতে। গাড়িতে যে এক পা উঠিয়ে দিয়েছিল নামিয়ে নিল। আমার দিকে তাকিয়ে ডান হাত থেকে শপিং ব্যাগ গুলি বাম হাতে নিয়ে আমার দিকে এক ষ্টেপ এগিয়ে এলো। আমার কাছে পরিস্থিতি সুবিধার মনে হলো না। কিভাবে যেন আমার দিকে এগিয়ে আসছে? আমি দুই তিন পা পিছিয়ে গেলাম। সাবধান থাকা ভালো।
-কি? এত তাড়াতাড়ি বিয়ের শখ মিটে গেল? সাহস থাকলে আমার সামনে এসে আরেক বার বলেন!
খুব ইচ্ছে করছিল সামনে যেয়ে জোরে জোরে চিৎকার দিয়ে আরেকবার বলি! কি আছে জীবনে? কিন্তু মেয়ের দিকে তাকিয়ে সত্যই সাহস পেলাম না। কেন আমি জানি না! আমি যেখানে দাঁড়িয়ে আছি সেখান থেকেই বললামঃ
-আমি আপনাকে সত্যি বিয়ে করতে চাই। বিশ্বাস করুন। আপনার বাসার অ্যাড্রেস টা দিন আমাকে? অন্তত কোন একটা ফোন নাম্বার! একবার আমাকে আমার শখ আছে নাকি সেটা প্রমান করার সুযোগ দিন? এভাবে WWE রেসলার দের মতো যুদ্ধেংদেহি হলে তো হবে না! এত সুন্দর একটা মেয়ে আপনি, এভাবে কথায় কথায় ক্ষেপে যেয়ে টেম্পার লুজ করলে হবে? কেমন দেখতে লাগছে আপনাকে? ভ্যানিটি ব্যাগে আয়না থাকলে বের করে একবার নিজের চেহারাটা দেখুন। বিয়ে কি করবেন না কখনো? সারা জীবন একা থাকতে চান?
মুর্হুতের মধ্যে মেয়েটার ফর্সা মুখটা লাল হয়ে গেল। আর একটা কথাও না বলে সামনে রাস্তায় দাড়ান গাড়ির দরজা খুলে ঢুকে পড়ল। আমি কিছু বুঝার আগেই গাড়িটা স্টার্ট দিয়ে দিল। ধক করে উঠল বুক টা। হায় হায়, সর্বনাশ। মেয়ে তো চলে যাচ্ছে? আমার মনে হচ্ছে আমার হৃদপিন্ডটা ছিড়ে নিয়ে মেয়েটা চলে যাচ্ছে। ওহ গড, দোস্তরা বলে ক্রাশ খাওয়া। কিসের ক্রাস? আমার মনে হয় জীবনের ইন্জিন ফেল করা! এই মেয়েকে না পেলে আমার জীবনের ইন্জিনই আর স্টার্ট নিবে না। আমি কি প্রেমে পড়লাম? না মনে হয়, প্রেমে পুরাপুরি ডুবে গেছি। হাবুডুবু খাবারও সময় পেলাম না। আমার খবর আছে! বিকাল সাড়ে পাঁচটায় আমি আমার জীবনের ১২ টা বাজার ঘন্টার আওয়াজ শুনতে পেলাম। মাথা এখনো ভালো ভাবে কাজ করছে না। বার বার একটা কথাই ঘুরে ফিরে মনে হচ্ছে, এই মেয়েকে না পেলে আমি বাঁচব না। কেয়ামাত সে কেয়ামত ত্ক আমি এই মেয়েকে খুজে বের করবোই। কিন্তু কিভাবে? কথায় বলে চোর পালালে নাকি বুদ্ধি বাড়ে আর আমার একেবারে শেষ মুহুর্তে বুদ্ধিটা আসল। পকেট থেকে মোবাইল বের করে গাড়ির BRTA এর নাম্বার প্লেট টার একটা ছবি তুলে রাখলাম। আল্লাহ ভরসা! ঢাকা-মেট্রো! তাহলে তো আমার কাজ আরো কমে গেল! গাড়িটা চোখের সামনে থেকে অদৃশ্য আগেই আমি নিজের কাছে ওয়াদা করলাম, আগামী ৫ দিন পার হবার আগেই আমি ওকে খুঁজে বের করবো, ঢাকা শহরের যে প্রান্তেই, যেখানেই থাকুক না কেন?
কোথায় যেন পড়েছিলাম, কাউকে ভালবাসলে এতটাই ভালবাস যেন সেটার কোন সীমা পরিসীমা না থাকে, কারো জন্য অপেক্ষা করলে এতটাই কর যেন অন্য কিছু করার সময় না থাকে, কাউকে আশ্রয় দিলে এমনভাবে দাও যেন তার আর কারো আশ্রয়ের প্রয়োজন না হয়, আর কাউকে আপন করলে এতটা আপন করে নাও যেন অন্য কারো তার উপর অধিকার না থাকে। কাউকে এই বুকে জায়গা দিলে এমন ভাবেই দিবে যেন আর কারও জায়গা না হয়।
আমি কোন কিছু না বুঝে, না জেনে আমার বুকের সমস্ত ভালোবাসা বুকটা খালি করে এই অচেনা মেয়েটাকে একবারে দিয়ে দিলাম। আমি এই মেয়ের জন্য আমার সারাটা জীবন অপেক্ষা করে যাব, কিছু পাই বা না পাই! আমার সাজান গোছানো ২৫ বছরের সুন্দর জীবনটার ছন্দপতন মনে হয় এভাবেই শুরু হলো!
দুই
মিরপুরের BRTA এর অফিস থেকে নাম্বার প্লেটের জন্ম ইতিহাস বের করতে দুই দিন আর এক হাজার টাকা শেষ। কিছু দিন আগেই ড্রাইভিং লাইসেন্সটা করিয়েছিলাম এক দালাল কে দিয়ে, এই ব্যাটাকেই কাজে লাগালাম। লোকটা কাজের! পুরো গাড়ির রেজিস্ট্রেশন প্রিন্ট আউটটা এনে দিল। হাতে নিয়ে ভালো করে অ্যাড্রেস টা পড়লাম। ও, শ্বশুর বাড়ি তাহলে ঝিকাতলা! ল্যাংটা কালের এক জিগার দোস্ত থাকে ওখানে। আজকেই তাহলে একবার ঢু মেরে আসা যাক! পাক্কা আড়াই দিন ডার্লিং কে দেখি না, একটু খোঁজ খবর নেয়া দরকার। বেশি দিন হয়ে গেলে আবার নিজের জামাই কেই শেষে ভূলে যাবে!
পটভূমি: পাঠকদের আগ্রহের কারনে শুভ আর শবনমের কুসুম কুসুম প্রেম কাহিনীর প্রথম অংশ প্রকাশ করলাম। অনেকেই অনুরোধ করেছেন প্লট বড় হলে ভাগ করে দিতে। প্রিয় ব্লগারদের কথা আমি রেখেছি। জানি না কেমন হয়েছে? মূল্যায়নের দায় ভার পাঠকদের কাছেই ছেড়ে দিলাম।
যারা শুভ আর শবনম আর সাথে পরিচিত নন, তাদের কে অনুরোধ করবো শুভ আর শবনম পরের পর্ব পড়ে আসার জন্য। সূত্র: Click This Link
এই সিরিজের সাথে ও সব সময় আমার পাশে থাকা জন্য আমার সকল শুভানুধ্যায়ি ও সহ ব্লগারদের জন্য রইল আমার প্রানঢালা শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা।
সবাইকে ধন্যবাদ ও শুভ কামনা রইল!
সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত @ নীল আকাশ, সেপ্টেম্বর, ২০১৮
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৩
নীল আকাশ বলেছেন: (:হাসু মামা বলেছেন: ভালো লাগল।
প্রথম মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
এই সিরিজের আগের লেখা টা কি পড়ে ফেলেছেন?
আমার পাশে সব সময় থাকার জন্য অনুরোধ রইল।
ভালো থাকবেন, সব সময়।
২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:০৬
খাঁজা বাবা বলেছেন: চমৎকার, খুব ভাল লেগেছে
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৮
নীল আকাশ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই সিরিজের আগের লেখা টা কি পড়ে ফেলেছেন?
আমার পাশে সব সময় থাকার জন্য অনুরোধ রইল।
ভালো থাকবেন, সব সময়।
৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১০
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কেমন হয়েছে !!!
মারাত্মক হয়েছে লেখা । সিরিজের সাথে খুব ভালোভাবেই আছি ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭
নীল আকাশ বলেছেন: মনিরা সুলতানা বলেছেন: কেমন হয়েছে !!! মারাত্মক হয়েছে লেখা। সিরিজের সাথে খুব ভালোভাবেই আছি ।
মনিরা আপু, এত সুন্দর একটা মন্তব্যের জন্য কি বলে যে আপনাকে ধন্যবাদ দিব! অনেক অনেক কষ্ট করতে হয়েছে এটা লেখার জন্য, রিয়ালিস্টিক একটা ভাব আনার জন্য। আর এটা করে যে কি বিপদে পরেছি? বাসার প্রাইম মিনিস্টার কে পড়তে দিয়েছিলাম, ও সব সময় ফাইনাল প্রুফ টা দেখে দেয়! এটা পড়ার পর থেকে আমাকে নিয়ে ব্যাপক সন্দেহ সৃস্টি হয়েছে। কিছু্তেই বুঝাতে পারছিনা গল্প হলো গল্পই। এটা লেখকের কৃতিত্ব রিয়ালিস্টিক করে তোলা। শবনম কে এটা বুঝাতে আমার খবর হয়ে যাচ্ছে! কে শোনে কার কথা? হা হা হা হা।
আমার পাশে সব সময় থাকার জন্য অনুরোধ রইল।
ভালো থাকবেন, সব সময়।
৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:২৮
নজসু বলেছেন: পড়ার আশাবাদ রইল।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭
নীল আকাশ বলেছেন: মন্তব্যের জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই সিরিজের আগের লেখা টা কি পড়ে ফেলেছেন?
আমার পাশে সব সময় থাকার জন্য অনুরোধ রইল।
ভালো থাকবেন, সব সময়।
৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯
নজসু বলেছেন: না ভাই পাঠ করা হয়নি।
সময় করে আপনার ব্লগের খুঁটিনাটি যাবতীয় পোষ্ট পড়ার ইচ্ছে আছে।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৫
নীল আকাশ বলেছেন: সকাল বেলা এসে আপনাদের এত দারুন দারুন মন্তব্য গুলি পড়ে কি যে ভালো লাগছে! এটার আগে আরো কিছু ভালো গল্প ও কবিতা দেয়া হয়েছে। আমি হলাম সিজনাল লেখক। যখন যা মন চায় তাই লিখে ফেলি। যত রকমের আবোলতাবোল লেখা!
আশা করি সব সময় আপনাকে পাশে পাবো।
ভালো থাকবেন, সব সময়।
৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬
নজসু বলেছেন: আপনার বাসর রাত গল্পটি পড়েছিলাম। কমেন্টও আছে।
আপনার ঐ লেখাটা পাঠ করার পর আপনাকে বিশেষভাবে মনে রেখেছি।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৫
নীল আকাশ বলেছেন: ধন্যবাদ মনে রাখার জন্য।
৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬
কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: হাহাহা ! শুভর পাগলামি ভালো লেগেছে আমার তো এখন মনে হচ্ছে প্রেমটা কুসুম কুসুম হবেনা, হবে দাঙ্গা হাঙ্গামা প্রেম
মাঝখানের প্যারার কথাগুলো খুব ভালো লেগেছে "কাউকে ভালোবাসলে এতটাই ভালোবাসো যেন সেটার কোন সীমা পরিসীমা না থাকে ....................................
পরের পর্বের জন্য আগ্রহী
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০০
নীল আকাশ বলেছেন: আপনাকে তো প্রথমেই বলেছি এই সিরিজ টা আমার সেরা লেখা। ঠিক বলেছি কিনা বলেন?
শুভর পাগলামি ভালো লেগেছে =p শবনম ক্যারাকটার টার আসল প্রকাশ হবে এখানে, আসলে প্রায়শ্চিত গল্পে শবনম পুরোপুরি প্রকাশ পায়নি। অনেকেই শবনম সিরিজের নাম কেন এমন দিয়েছি শুভর নাম বাদ দিয়ে, জানতে চেয়েছেন? আশা করি এই পর্ব পড়ার পর আর কেউ বলবেন না। পুরো সিরিজটাই শবনম কে ঘিরে হয়েছে........
~ আমার তো এখন মনে হচ্ছে প্রেমটা কুসুম কুসুম হবেনা, হবে দাঙ্গা হাঙ্গামা প্রেম - দেখা যাক শেষ পর্যন্ত কি হয়?
মাঝখানের প্যারার কথাগুলো খুব ভালো লেগেছে "কাউকে ভালোবাসলে এতটাই ভালোবাসো যেন সেটার কোন সীমা পরিসীমা না থাকে ....... - এই জায়গা গুলি খুব সময় নিয়ে ভালো ভাবে লিখেছি। পাঠকদের মন কে স্পর্শ করার জায়গাই এখানে.......
পরের পর্বের জন্য আগ্রহী - সেটা আর বলতে হবে - কিছুটা সময় দিতে হবে। লেখার মান ঠিক রাখার জন্য
আমার অবশ্যই কিছুটা সময় লাগবে।
আশা করি সব সময় আপনাকে পাশে পাবো।
ভালো থাকবেন, সব সময়।
৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৫
ওমেরা বলেছেন: মারাত্বক রোমান্টিক গল্প। সাথে থাকার ইচ্ছা আছে ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৩
নীল আকাশ বলেছেন: মারাত্বক রোমান্টিক গল্প। সাথে থাকার ইচ্ছা আছে।
থ্যান্ক ইউ, ওমেরা আপু। যে মন্তব্য করেছেন, এত সব কষ্ট সব উসুল হয়ে গেল। দারুন বলেছেন।
আগের পর্বে বলেছিলেন: গল্পটায় আকর্ষন আছে । পর্ব যদি হয় তাহলে আর একটু ছোট করে দিয়েন। আপনার অনুরোধ রেখেছি। এই পর্ব টা ভাগ করে দিয়েছি। আশা করি এই বারের সাইজ ঠিক আছে!
পরের পর্বের জন্য কিছুটা সময় দিতে হবে। লেখার মান ঠিক রাখার জন্য আমার অবশ্যই কিছুটা সময় লাগবে।
আশা করি সব সময় আপনাকে পাশে পাবো।
ভালো থাকবেন, সব সময়।
৯| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১০
সনেট কবি বলেছেন: কিছুটা পড়লাম।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬
নীল আকাশ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১০| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:১৭
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: গল্পের প্রতিটি চরণে যেন এক অকৃতিম ভালোবাসার ছোঁয়া।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৪
নীল আকাশ বলেছেন: প্রভা অসাধারন মন্তব্যের জন্য কি বলে যে ধন্যবাদ দেব?
গল্পের প্রতিটি চরণে যেন এক অকৃতিম ভালোবাসার ছোঁয়া। ওয়াও। মাই গড!
আমি শবনম নিয়ে যে কি দারুন দারুন মন্তব্য পাচ্ছি সেটা হিসাব রাখতে রাখতে পারছি না।
গুল্লি মারি আমি নির্বাচিত পোষ্টের!
সিরিজটার শেষ পর্যন্ত সাথে থাকবেন।
ও, আপনার পোষ্টে যে গল্পের কথা বলছিলাম সেটার কাজ চলছে। খুব শিগগিরি পাবেন। ওটা এর চেয়েও ভাল হবে।
ধন্যবাদ।
১১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৯
রাকু হাসান বলেছেন:
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কেমন হয়েছে !!!
মারাত্মক হয়েছে লেখা । সিরিজের সাথে খুব ভালোভাবেই আছি আমারও একই কথা ।
ও গড এটা এ তো দেখছি রওশন জামিল এখানে
ভালো ম্যাচিং হয়েছে প্রথম পর্বের সাথে । লেখাও খুব সাবলীল লাগছে । শুভকামনা নীল ভাই । +
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৭
নীল আকাশ বলেছেন: ও গড এটা এ তো দেখছি রওশন জামিল এখানে
ভালো ম্যাচিং হয়েছে প্রথম পর্বের সাথে । লেখাও খুব সাবলীল লাগছে ।
রাকু ভাই, আমি শবনম নিয়ে যে কি দারুন দারুন মন্তব্য পাচ্ছি সেটা হিসাব রাখতে রাখতে পারছি না।
গুল্লি মারি আমি নির্বাচিত পোষ্টের!
সিরিজটার শেষ পর্যন্ত সাথে থাকবেন।
১২| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪১
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এইতো! এটাইতো আসল মেয়ে। আরে বাবা! ভালোবাসা কি মুখের কথা, যে চাইলেই পাওয়া যায়? শবনমদের মত মেয়েরা একটুআধটি বাজিয়ে নেবেনা। যাক রূপের ঝংকারে একটু ছ্যাঁকা থাকলে ফ্লেবার বাড়ে। পরের পর্বের অপেক্ষায়.......
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৮
নীল আকাশ বলেছেন: বড় ভাই, শবনম চরিত্র টাই এরকম ভাবে সৃষ্টি করেছি। রাফ এন্ড টাফ। শবনম ক্যারাকটার টার আসল প্রকাশ হবে এখানে, আসলে প্রায়শ্চিত গল্পে শবনম পুরোপুরি প্রকাশ পায়নি। অনেকেই শবনম সিরিজের নাম কেন এমন দিয়েছি শুভর নাম বাদ দিয়ে, জানতে চেয়েছেন? আশা করি এই পর্ব পড়ার পর আর কেউ বলবেন না। পুরো সিরিজটাই শবনম কে ঘিরে হয়েছে। পরের পর্ব টা নিয়ে একটু ঝামেলায় আছি। মিথী আপু কে যা বলেছি আপনাকেও একই প্রশ্ন করবঃ
মিথী আপুর মন্তব্য টা পড়ে কিছুটা মন খারাপ লাগছে। শেষটা তো জানিই, শবনম ম্যাডাম অন্য কারোর বউ আর শুভ সাহেব জাঁদরেল পুলিশ। ইচ্ছে করছে না এরকম শেষ ফিনিস দিতে! আচ্ছা শুভ কে কি সত্যি বলির পাঠা বানাতে হবে? না বানালে হয় না। একদম ইচ্ছে করছে শুভকে কুরবানি করে দিতে!
পুরো গল্পটাই প্রায় শেষ করে এনেছিলাম কিন্ত এ রকম ফিনিস দিতে ইচ্ছে করছে না। ওই পর্যন্ত যেয়ে আর লিখতে ইচ্ছে হচ্ছে না।
আচ্ছা এই গল্পে অন্যরকম শেষ দেয়া যায় না। দিলে কি খুব খারাপ দেখাবে? ধরেন প্রতি পর্বে আলাদা আলাদা লেখা এই টাইপ।
আপনার প্রতি উত্তরের জন্য অপেক্ষায় থাকব। ফিনিস টা তারপর দিব, যেটা ভালো লাগে।
যখনি বিপদে পড়েছি আপনার কাছে গিয়েছি, তাই এবারোও সাজেশন চাইলাম। আশা করি উত্তর পাবো।
সব সময় আমার লেখার পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
১৩| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩
মিথী_মারজান বলেছেন: ওরে বাবা!
একেবারে পাগল প্রেমিক শুভ!
শেষটা তো জানিই, শবনম ম্যাডাম অন্য কারোর বউ আর শুভ সাহেব জাঁদরেল পুলিশ।
তারপরও মনেহচ্ছে গল্পটা ইন্টারেস্টিং।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৬
নীল আকাশ বলেছেন: মিথী আপু, আপনার মন্তব্য টা পড়ে কিছুটা মন খারাপ লাগছে। শেষটা তো জানিই, শবনম ম্যাডাম অন্য কারোর বউ আর শুভ সাহেব জাঁদরেল পুলিশ। ইচ্ছে করছে না এরকম শেষ ফিনিস দিতে! আচ্ছা শুভ কে কি সত্যি বলির পাঠা বানাতে হবে? না বানালে হয় না। একদম ইচ্ছে করছে শুভকে কুরবানি করে দিতে!
পুরো গল্পটাই প্রায় শেষ করে এনেছিলাম কিন্ত এ রকম ফিনিস দিতে ইচ্ছে করছে না। ওই পর্যন্ত যেয়ে আর লিখতে ইচ্ছে হচ্ছে না।
আচ্ছা এই গল্পে অন্যরকম শেষ দেয়া যায় না। দিলে কি খুব খারাপ দেখাবে? ধরেন প্রতি পর্বে আলাদা আলাদা লেখা এই টাইপ।
আপনার প্রতি উত্তরের জন্য অপেক্ষায় থাকব। ফিনিস টা তারপর দিব, যেটা ভালো লাগে।
সব সময় আমার লেখার পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
১৪| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আমি এই মাত্র দেখছিলাম যে আপনি আমার প্রতিমন্তব্য না দিয়ে আগে মিথীআপুকে উত্তর দিয়েছেন। তখনই বুঝেছিলাম সময় নিয়ে উত্তর দেওয়া মানে চমক থাকবে । যাক আপনার প্রশ্ন নিয়ে আমাকে একটু ভাবতে দিন। সমস্যাটা হয়েছে, আপনি যেহেতু পরের পর্বটা আগে দিয়েছেন কাজেই পাঠক একহিসাবে পরেরটা জেনে গেছে। জেনে গেছে শুভ ও শবনমের ভবিষৎও। পর্বটা এমনিতে সময়ানুযায়ী দিলে বিষয়টা যত সহজ হত, এক্ষণে একটু অসুবিধা আছে। তবুও একটু সময় নিচ্ছি। ক্লু পেলে আসবো।
শুভকামনা রইল।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২০
নীল আকাশ বলেছেন: দাদা অসংখ্য ধন্যবাদ ফিরে আসার জন্য। জাস্ট একটা আইডিয়া মাথায় আসলো সেটা শেয়ার করলাম পাঠকদের সাথে।
১৫| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমার দেখার পরিধি নিশ্চয় খুব বেশি নয়, তবু কথাবার্তার সময় এমন দেখেছি যে, যারা ইংরেজি ভাষা কম জানেন, এরা ইংরেজিতে কথা বেশি বলেন। ভালো ইংরেজি জানলেওয়ালাদের দেখেছি, তারা চমৎকার বাংলা বলেন, দরকার না হলে সহজে ইংরেজিতে বলেন না তারা।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৭
নীল আকাশ বলেছেন: কুনো ব্যাঙ কুয়ো কেই সারা পৃথিবী মনে করে, তাতে কারো কিছু যায় আসে না।
ধন্যবাদ।
৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৪৯
নীল আকাশ বলেছেন: সব সময় চাদগাজির মতো কমেডিয়ান হবেন না। আপনার না জেনে আমার বাংলা বা ইংলিশ ভাষা নিয়ে প্রশ্ন তোলা ঠিক হয়নি। আপনার কোন ধারনাই নেই আমি কোন জায়গা থেকে পড়াশোনা করে এসেছি। আমি যত বার বিদেশ থেকে ঘুরে এসেছি…......যাক আপনাকে আমি পছন্দ করি, অনুরোধ করছি নিজেকে কার্টুন প্রমান করবেন না।
আমি এখানে বাস্তব জীবনে যেভাবে কথা বলি সেটাই তুলে ধরার চেস্টা করেছি! আপনার যদি সন্দেহ থাকে তাহলে আমার স্টোর রুমে এসে এক বস্তা ব্রিটিশ কাউন্সিল আর বাংলা একাডেমি সার্টিফিকেট দেখে যাবার অনুরোধ রইল।
ধন্যবাদ।
১৬| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মনিরা আপু, এত সুন্দর একটা মন্তব্যের জন্য কি বলে যে আপনাকে ধন্যবাদ দিব! অনেক অনেক কষ্ট করতে হয়েছে এটা লেখার জন্য, রিয়ালিস্টিক একটা ভাব আনার জন্য। আর এটা করে যে কি বিপদে পরেছি? বাসার প্রাইম মিনিস্টার কে পড়তে দিয়েছিলাম, ও সব সময় ফাইনাল প্রুফ টা দেখে দেয়! এটা পড়ার পর থেকে আমাকে নিয়ে ব্যাপক সন্দেহ সৃস্টি হয়েছে। কিছু্তেই বুঝাতে পারছিনা গল্প হলো গল্পই। এটা লেখকের কৃতিত্ব রিয়ালিস্টিক করে তোলা। শবনম কে এটা বুঝাতে আমার খবর হয়ে যাচ্ছে! কে শোনে কার কথা? হা হা হা হা।
আরেয়ে কষ্ট করে লিখছেন আপনি ধন্যবাদ আপনার প্রাপ্য !
আমি পাঠক আনন্দ পাচ্ছি ,এতেই আমার প্রাপ্তি
ডাক্তার ,লেখক আর বাসার প্রাইম মিনিস্টার এদের কাছে কখনো কথা লুকাতে নেই
যতোই লেখকের কৃতিত্ব বলেন না ক্যান পিছনে কারো ছায়া আছে হে !!! বলে ফেলুন বলে ফেলুন
আমাদের কানে কানে চলে দেন ,আমরা আপনার বাসার প্রাইম মিনিস্টারের সামনে আপনার হয়ে সাক্ষ্য দেব
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:৩৩
নীল আকাশ বলেছেন: মনিরা আপু, অনেক রাত হয়ে গেছে তাই আর আজকে না। শিখা আপুর সাথে শবনম নিয়ে অনেক আলাপ হলো। পড়ে দেখতে পারেন। অনেক কিছু বলেছি।
শুভ রাত্রি।
ভাল থাকবেন, সব সময়।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৪০
নীল আকাশ বলেছেন: আরেয়ে কষ্ট করে লিখছেন আপনি ধন্যবাদ আপনার প্রাপ্য ! আমি পাঠক আনন্দ পাচ্ছি ,এতেই আমার প্রাপ্তি
আর এই যে প্রতি মুহুর্তে আপনাদের আমি পাশে পাচ্ছি সেটা আমার প্রাপ্তি। এটার অনুভুতি কি সেটার লেখক রাই বুঝতে পারেন।
ডাক্তার ,লেখক আর বাসার প্রাইম মিনিস্টার এদের কাছে কখনো কথা লুকাতে নেই
পরিস্থিতি অনেক কষ্টে ঠান্ডা হয়েছে। বাসা ঠান্ডা তো দুনিয়া ঠান্ডা। নতুন কোন গিট্টু লাগানো যাবে না............।
যতোই লেখকের কৃতিত্ব বলেন না ক্যান পিছনে কারো ছায়া আছে হে !!! বলে ফেলুন বলে ফেলুন
মেয়েদের বয়স আর ছেলেদের অতীত ইতিহাস জানতে হয় না
আমাদের কানে কানে চলে দেন ,আমরা আপনার বাসার প্রাইম মিনিস্টারের সামনে আপনার হয়ে সাক্ষ্য দেব
এই জন্যই বাসার প্রাইম মিনিস্টার কে এখনও সামু তে একা্উন্ট খুলে দেই নাই। সুখে থাকতে ভুতের কিল খে্তে রাজি না।
১৭| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আবার এলাম।
আমার মনে হয়েছে, যেহেতু শবনম চরিত্রকে প্রখর বুদ্ধিমতি হিসাবে তুলে ধরতে চেয়েছেন , আবার শুভকে শেষে বলির পাঠা করা হয়েছে। সেহেতু পরের পর্বে আপনি শুভর সঙ্গে শবনমের একটু প্রেম দেখিয়ে কয়েকটি ডেটিং দেখাতে পারেন। বেশ কয়েকটি ডেটিং এর পরে হঠাৎ নিজের বোনকেও বিশেষ কাজে শুভর সঙ্গে মিনিট দশেক কোনও কফিশপে বসিয়ে একটু সাইডে য়াবে, সেই ফাঁকে শবনমের শেখানো মত বোন ও শুভর নম্বর আদান প্রদান হবে। পরে বোন শুভর প্রেমে হাবুডুবু খাবে আর শবনম শুভকে নিয়ে সমান্তরাল ভাবে ডেটিং চলবে। সবই কিন্তু নেপথ্যে বোনকে দিয়ে শবনমের প্রেমের যাচাই এর পরীক্ষা । এমনই এক ডেটিং এ শবনম অপেক্ষা করবে কিন্তু শুভ অফিসের কাজ দেখিয়ে আসতে না পেরে স্যারি বলবে। কারন সেদিন বোন যে আপুর শেখানো রাস্তায় শুভকে ছাড়বে না। আর শুভও দুই বোনের মধ্যে হঠাৎ পাওয়া ছোটোবোনের সঙ্গে মজে উঠবে । দ্বিতীয় এমনই এক দিনে আবার অনেক্ষণ অপেক্ষা করেও শবনম শুভকে না পেয়ে দুঁধে গোয়েন্দার মত নির্দিষ্ট স্থানে শুভ ও বোনকে হাতে নাতে ধরে ফেলবে । শবনম শুভর মুখে হাত দিয়ে প্রশ্ন করবে ,
- এই তোমার অফিসের কাজ? তুমি না পুলিশ অফিসার? ছিঃ ছিঃ ছিঃ
বোনকে জিজ্ঞেস করবে,
- তুই না আমার ছোটোবোন?
বোন কাঁদতে কাঁদতে আপুর হাতে পায়ে ধরে বলবে ,
- আপু এবারটা ক্ষমা করে দাও। আর কখনও এমন করবোনা।
শবনম আবার শুভকে বলবে,
- তোমাকে বিশ্বাস করে বোনকে একদিন রেখেগেছিলাম, তাতেই তুমি আমাদের দুজনকে নিয়ে প্রতারণা করলে?
শুভ কিছু বলতে যাবে, কিন্তু তার আগেই শবনম বোনের হাত ধরে গাত্রস্থান করবে।
আর তার পরেই তো আপনার শেষ পর্ব ইতিপূর্বে প্রকাশিত ।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:২৯
নীল আকাশ বলেছেন: অনেক রাত হয়ে গেছে তাই আর আজকে না। কালকে আপনার সাথে বসব। শুভ রাত্রি।
১৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৮
শিখা রহমান বলেছেন: নীল সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলো নানা কাজে খুব ব্যস্ততায় কাটে। শুধু আপনার লেখাটায় মন্তব্য করবো বলেই শতেক ব্যস্ততার মাঝে ব্লগে আসলাম।
গল্পটা ভালো লেগেছে। গতানুগতিক প্রেমের আলাপন নয় বলেই ভালো লেগেছে। এই কথোপকথনগুলো একমাত্র শুভকেই মানায়। আগের কাহিনীর শুভর সাথে এই গল্পের শুভকে মিলিয়ে নিতে পেরেছি বলেই বলছি যে আপনার লেখনীতে শক্তি আছে। শুভর চমকপ্রদ, একটু খাপছাড়া আর মারদাঙ্গা চরিত্রকে প্রেমিক হিসেবে ফুটিয়ে তোলা কঠিন। তবে আপনি সেটা নিপুনভাবে করেছেন।
কথোপকথন দুর্দান্ত লেগেছে। একটু সাজেশন দেই যদি কিছু মনে না করেন। যদিও বুঝতে তেমন আসুবিধা হয়নি তাও দীর্ঘ কথোপকথনে হাইফেন ব্যবহার করলে দেখতে ভালো লাগে।
যেমন " - এইই শোন!
- বলো।
-কি করো? ব্যস্ত?
- তেমন কিছু নয়।"
ভালো থাকবেন। শুভকে আরো জানার অপেক্ষায় থাকলাম। আমি শুভর সাথেই আছি। আর আপনারও।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:২৮
নীল আকাশ বলেছেন: শিখা আপু, আপনার নামে আমার একজন বড় বোন আছেন। তাকে যেমন আমি পছন্দ করি, আপনাকেও করি।
শিখা রহমান বলেছেন: নীল সাপ্তাহিক দিনগুলো নানা কাজে খুব ব্যস্ততায় কাটে। শুধু আপনার লেখাটায় মন্তব্য করবো বলেই শতেক ব্যস্ততার মাঝে ব্লগে আসলাম।
- যত টুকু সম্মান আপনি আমাকে দিয়েছেন আমি সামু তে যতদিন থাকব সেটা মনে রাখব।
গল্পটা ভালো লেগেছে। গতানুগতিক প্রেমের আলাপন নয় বলেই ভালো লেগেছে। এই কথোপকথনগুলো একমাত্র শুভকেই মানায়। আগের কাহিনীর শুভর সাথে এই গল্পের শুভকে মিলিয়ে নিতে পেরেছি বলেই বলছি যে আপনার লেখনীতে শক্তি আছে। শুভর চমকপ্রদ, একটু খাপছাড়া আর মারদাঙ্গা চরিত্রকে প্রেমিক হিসেবে ফুটিয়ে তোলা কঠিন। তবে আপনি সেটা নিপুনভাবে করেছেন।
- আমি নিজেকে কিছুটা বিদ্রোহী লেখক মনে করি, এক্সপেরিমেন্ট করতে ভালোবাসি। গতানুগতিক লেখা আমি পারত পক্ষে লিখি না। সে কারনে আমার লেখার সাথে অন্য কারও লেখার মিল পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। আর এক্ষেত্রে আমি লেখার ফ্লো ঠিক রাখার জন্য প্রায়শ্চিত্ত গল্প টাকে রেফারেন্স হিসাবে নিয়ে তারপর লিখেছি যাতে আমার পাঠকদের কে নতুন করে কাউকে/চরিত্র কে চেনাতে না হয়। আমার মনে হয় আমি এই সিদ্ধান্ত টা ঠিক নিয়েছিলাম যে কারনে সবাই খুব তাড়াতাড়ি পুরো লেখার মাঝে ঢুকে গেছে, চিনতে বা বুঝতে অসুবিধা হয়নি। শুভ চরিত্র টা প্রায়শ্চিত্ত গল্পে বেশ ভাল ভাবেই ফুটিয়ে পাঠকদের চিনিয়ে দেয়া হয়েছে, এই গল্পের সুত্র দেয়া হয়েছে। শুভ কে একটু খাপছাড়া আর মারদাঙ্গা চরিত্র হিসেবে আগেই আগের গল্পেই চেনানো হয়েছে, আমি শুধু একি ষ্টাইলে লিখে গেছি। পাঠকদের মনে শুভর জন্য একটা সফট জায়গা আগেই তৈরি হয়েছিল।
কথোপকথন দুর্দান্ত লেগেছে। একটু সাজেশন দেই যদি কিছু মনে না করেন। যদিও বুঝতে তেমন আসুবিধা হয়নি তাও দীর্ঘ কথোপকথনে হাইফেন ব্যবহার করলে দেখতে ভালো লাগে।
- আপু, আমি একজন অবশ্যই নতুন লেখক। সাজেশন তো আমার লাগবেই। এজন্যই তো আপনাকে অনুরোধ করেছি পড়ে ভুল গুলি ধরার জন্য। কেঊ একদিনে বড় লেখক হয়ে উঠতে পারবেনা। আপনার সাজেশন দ্বিতীয় পর্বেই ও আমার নতুন সব লেখায় আমি প্রয়োগ করব। আরও আগে যদি বলতেন তাহলে এখানেই দিতে পারতাম।
আপনাকে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করবো না, আপনার জন্য আমার মন থেকে শুভ কামনা রইল।
ভালো থাকবেন।
১৯| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৭:৪৩
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
গল্প লেখার হাত তো দেখছি খুবই পাকা। প্রেম প্রেম খেলা ভাল লাগে। শেষটা দেখবো, নিস্কামের উপস্থিতি আছে কিনা!
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:১৬
নীল আকাশ বলেছেন: গল্প লেখার হাত তো দেখছি খুবই পাকা। প্রেম প্রেম খেলা ভাল লাগে। শেষটা দেখবো, নিস্কামের উপস্থিতি আছে কিনা!
সকাল সকাল দেখি ব্যাপক লজ্জায় ফেলে দিলেন, ভাই! এই পর্ব পড়ে যদি এই কথা বলেন তাহলে প্রায়শ্চিত্ত পড়ে এসে কি বলবেন?
আমার ব্লগে দারুন দারুন কিছু লেখা দেয়া আছে। আমি নিজেকে বিদ্রোহী টাইপ লেখক মনে করি, এক্সপেরিমেন্ট করে লিখি। এক্সপেরিমেন্ট গুলি কেমন হচ্ছে জানাবেন? আপনাদের অনুপ্রেরণাই আমার পাথেয়।
আপনাকে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করবো না, আপনার জন্য আমার মন থেকে শুভ কামনা রইল।
ভালো থাকবেন।
২০| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৪১
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
অফিস থেকে এইমাত্র বের হলাম। খুব দৌড়ের উপর আছি তাই সবসময় সবার সাথে আড্ডা দিতে পারি না! এই দৌড়ে আমি পিছিয়ে থাকি আর সবাই আমাকে পেছনে ফেলে এগিয়ে যায়। এজন্যই আপনার লেখাগুলো পড়া হয় না। সময় করে এখন থেকে পড়ার চেষ্টা করবো।
প্রতিমন্তব্য তো খুব সুন্দরভাবেই দিচ্ছেন।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:২৪
নীল আকাশ বলেছেন: ধন্যবাদ ফিরে আসার জন্য। প্রতিমন্তব্য সম্পর্কে আমি আমার অবস্থান রাকু ভাইয়ের একটা পোষ্টে বলেছিলাম। নিন সেটাই তুলে দিলাম।
১। আমার পাঠকের প্রত্যেক টা মন্তব্যের উত্তর দেয়া আমার কর্তব্য। কত কষ্ট করে তারা আমার পোষ্ট এ এসেছেন, না আসলেও তো পারতেন, তখন কি করতাম? আমি যদি তাদের সম্মান না দেই তারা কেন আমাকে দিবে??????
২। আমার লেখার মূল্যায়ন একমাত্র আমার পাঠক রাই করতে পারবে। তাদের চোখেই আমার লেখাটা কেমন হয়েছে সেটা বুঝতে পারবো। আমি সব সময় তাদের কে আমার লেখার মূল্যায়ন করতে বলি। তারা যাই বলুক, সেটা সম্মানের চোখে দেখি। পাঠক সমালোচনা করতেই পারে। আমি যদি সম্মান না দেই তারা কেন আমাকে দিবে??????
৩। প্রতিউত্তর দেবার ক্ষেত্রে ক্রমানুসারে সব ক্ষেত্রে দেয়া সম্ভব হয় না। আর মন্তব্যের জন্য বলবো, সামুতে শত শত পোস্ট আসে সেখান থেকে ভালো পোস্টগুলোতে মন্তব্য করা যেতে পারে। আর দীর্ঘদিনের পরিচয়ের কারণে কিছু সহ-ব্লগারের মধ্যে একটি সুসম্পর্ক গড়ে উঠেছে তাই তারা নিয়মিত মন্তব্য করে থাকে। তবে যিনি আমার পোষ্টে নিয়মিত এসে আমাকে অনুপ্ররনা দিয়ে যান তাকে আর যিনি প্রথম এসেছেন তাকে কি একভাবে মন্তব্য করা যায়? আপনার সাথে আমার যে সম্পর্ক তাতে কি আমি এখানে এক লাইন লিখে ভাগতে পারবো? সেটা কি সম্ভব? আমি বলি প্রত্যকের নিজের বলয় তৈরি করে নেয়া উচিত তাদের কে নিয়ে যারা নিয়মিত এসে অনুপ্ররনা দিয়ে যান? তারাই তো আমার লেখার প্রান!
৪। আমি অবশ্য অবশ্যি আমার লেখার প্রত্যেক টা কমেন্টও/মন্তব্যের জবাব দেই। আমার প্রিয় ব্লগারদের মন্তব্যের জন্য দরকার পরলে সময় নিয়ে দেই কিন্তু কখনো ফেলে রাখি না। প্রমিজ।
আপনার জন্য আমার মন থেকে শুভ কামনা রইল।
ভালো থাকবেন।
২১| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:২৩
তারেক ফাহিম বলেছেন: আড়াই দিন পর কি হল?
আড়াই দিনের পর শুভকেও হয়ত চিনবে না।
পাঠক কি মনে রাখতে পারবে প্রথম পর্বের অনুভুতি ২ দিন পর
এ ধরনের গল্প একটানা পড়ে যেতে ইচ্ছে করে
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:২৭
নীল আকাশ বলেছেন: তারেক ফাহিম ভাই, ফিনিস নিয়ে গিট্টু লেগে গেছে.......
মিথী আপুর মন্তব্য টা পড়ে কিছুটা মন খারাপ লাগছে। শেষটা তো জানিই, শবনম ম্যাডাম অন্য কারোর বউ আর শুভ সাহেব জাঁদরেল পুলিশ। ইচ্ছে করছে না এরকম শেষ ফিনিস দিতে! আচ্ছা শুভ কে কি সত্যি বলির পাঠা বানাতে হবে? না বানালে হয় না। একদম ইচ্ছে করছে শুভকে কুরবানি করে দিতে!
পুরো গল্পটাই প্রায় শেষ করে এনেছিলাম কিন্ত এ রকম ফিনিস দিতে ইচ্ছে করছে না। ওই পর্যন্ত যেয়ে আর লিখতে ইচ্ছে হচ্ছে না। আচ্ছা এই গল্পে অন্যরকম শেষ দেয়া যায় না। দিলে কি খুব খারাপ দেখাবে? ধরেন প্রতি পর্বে আলাদা আলাদা লেখা এই টাইপ। আপনার প্রতি উত্তরের জন্য অপেক্ষায় থাকব। ফিনিস টা তারপর দিব, যেটা ভালো লাগে।
সব সময় আমার লেখার পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
২২| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৩
তারেক ফাহিম বলেছেন: শেষটা তো জানিই, শবনম ম্যাডাম অন্য কারোর বউ আর শুভ সাহেব জাঁদরেল পুলিশ।
ইয়াবা ও নারী আশক্ত শবনমের উনি
আচ্ছা শবনমের কোন বাচ্চা কাচ্চা দিয়ে গল্পটি আরও বড় করে দিলে কেমন হয়
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১২
নীল আকাশ বলেছেন: তৃতীয় পর্বে আশা করি শবনম আর শুভর ইয়ে দেখতে পারবেন। শবনমের কোন বাচ্চা কাচ্চা এজন্যই দেই নি।
অনেক প্লান আছে শবনম কে নিয়ে...............।
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪
নীল আকাশ বলেছেন: তারেক ফাহিম বলেছেন: আড়াই দিন পর কি হল?
ভাবছি এই পর্বের মাঝখানের একটা অংশ দিয়ে দিব। লেখা শেষ।
২৩| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮
মিথী_মারজান বলেছেন: ইয়া আল্লাহ্!
আমি খুবই দু:খিত ভাইয়া।
সবসময় চেষ্টা করি আমার কথায় যেন কারো মন খারাপ নাহয় আর সেটাই বেশি বেশি করে ফেলি মনের অজান্তে।
শেষটা ঐ গল্পটায় পড়েছিলাম আমি জাস্ট ঐটাই মেনশন করেছি উপরের মন্তব্যে, আপনাকে আঘাত করে কিছু বলতে চাইনি।
আর হ্যাঁ, শুভ-শবনমের এমন পরিণতিতে আমারো মন খারাপ লেগেছে তবে গল্পটা তো সুন্দর ছিল, তাই না!
প্রতিটা সহিত্যই লেখকের নিজস্ব স্বাধীনতা।
কিভাবে শেষ করবেন, কতটুকু চেইঞ্জ করবেন এই স্বাধীনতা অবশ্যই আপনার আছে।
নতুন কোন ডাইমেনশন আনলে তো অবশ্যই অন্যরকম সুন্দর হবে।
আর আপনি যেভাবে বললেন তেমন করে প্রতিটা পর্ব আলাদাভাবে দিলে তো আরো ইন্টারেস্টিং হবে পর্বগুলো।
সুন্দর আইডিয়া!
০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৫০
নীল আকাশ বলেছেন: ফিরে আসার জন্য ধন্যবাদ, মিথী আপু। আমি জানি, আমার পাঠকরা সব সময়ই আমার কাছে ফিরে আসে.......।
ইয়া আল্লাহ্! আমি খুবই দু:খিত ভাইয়া। সবসময় চেষ্টা করি আমার কথায় যেন কারো মন খারাপ নাহয় আর সেটাই বেশি বেশি করে ফেলি মনের অজান্তে। শেষটা ঐ গল্পটায় পড়েছিলাম আমি জাস্ট ঐটাই মেনশন করেছি উপরের মন্তব্যে, আপনাকে আঘাত করে কিছু বলতে চাইনি।
আপনি আমার মন না শুভর মন ভেঙে দিচ্ছিলেন। বেচারী শুভর জন্য আমারো অনেক মন খারাপ লাগচ্ছে। পদাতিক চৌধুরি ভাই একরকম আর তারেক ফাহিম ভাই একটা আর ভার্সন দিয়েছেন। দুটাই ভালো লেগেছে। পদাতিক চৌধুরি ভাইয়ের লেখাটা নিয়ে মনের ভিতরে ভাবছি। এইজন্য এখনও উত্তর দেই নি। মন যেটা বলবে, যেটা চাবে, শেষ পর্যন্ত সেটাই দিব। এই আইডিয়া গুলি অন্য কোন গল্পে কাজে লাগিয়ে দেব, উনাদের পারমিশন নিয়ে। তৃতীয় পর্বে শবনম আর শুভর ইয়ে নিয়ে ভালো একটা প্লট আজকে সকালে মাথায় এসেছে....। দেখি কি করি?
ও, দারুন একটা নতুন গল্প লিখছি। ক্লাসিক প্লট। আশা করছি, সবার বিশেষ করে আপুদের ভালো লাগবে।
সব সময় আমার লেখার পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
আপনি আমার খুব কাছের একজন সহ ব্লগার।
২৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১২:০৩
কাতিআশা বলেছেন: উরে বাবা! ..। খুব জমে উঠেছে...সাথেই আছি! (এত ভালো লেখেন আপনি!..পারলে, আমার ব্লগটা দেখে এসেন, এখনো সেফ হইনি!)
০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৬
নীল আকাশ বলেছেন: এত চমৎকার মন্তব্যে দেখে সকাল বেলা মনটা খুশি তে ভরে গেল। কি বলে যে ধন্যবাদ দিবো আপনাকে!
অবশ্যই আমি আপনার ব্লগে যাব, আমি সবার ব্লগে যেয়ে পড়ি, মন্তব্য করি। এটা আমার অভ্যাস। একটু সময় দিন। আমি ভালো ভাবে ঘুরে আসব। সিরিজটার সাথেই থাকুন।
ও, দারুন একটা নতুন গল্প লিখছি। ক্লাসিক প্লট। আশা করছি, সবার বিশেষ করে আপুদের ভালো লাগবে।
সব সময় আমার লেখার পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইল।
০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:১২
নীল আকাশ বলেছেন: আপনার ব্লগ হালকা দেখে এসেছি। রসুনের কোয়া সব এক জায়গার! মন্তব্য দিয়ে এসেছি।
এখনো সেফ হইনি! - দুর টেনশন নিয়েন না। সব ঠিক হয়ে যাবে.........।
শুভ কামনা রইল।
২৫| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৯
জুন বলেছেন: শবনম আর শুভর কুসুম কুসুম প্রেমকাহানীতো যুদ্ধংদেহীভাবে শুরু হলো নীলআকা৩৯ ।
শশুর বাড়ীতে জামাই আদরটা কেমন আছে শুভর কপালে কে জানে ! শুরুতেই যা অবস্থা বেচারার
দেখা যাক পরের পর্বে কি হয়
+
০৬ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৫
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল, জুন আপু।
শবনম আর শুভর কুসুম কুসুম প্রেমকাহানীতো যুদ্ধংদেহীভাবে শুরু হলো নীলআকা৩৯। - হেডিং টা সিমবোলিক ছিল। তবে শুভ জন্য এটা অবশ্যই কুসুম কুসুম প্রেম। :`<
শ্বশুর বাড়ীতে জামাই আদরটা কেমন আছে শুভর কপালে কে জানে ! শুরুতেই যা অবস্থা বেচারার দেখা যাক পরের পর্বে কি হয় - শুভ বর্তমান অবস্থা পরের পর্বে ভালো না, ( কোন ধরনে কত পর্যায়ের জামাই আদরটা পাবে সেটা পরের পর্বেই দেখতে পারবেন।
পরের পর্ব পড়ার ও সব সময় আমার লেখার পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
শুভ কামনা রইল।
২৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আসলেই সুন্দর হইছে।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪২
নীল আকাশ বলেছেন: আসলেই সুন্দর হইছে। - ধন্যবাদ ভাই, তবে আসল মজা পাবেন প্রায়শ্চিত্ত পড়লে....ওটা হয়েছে জটিল...
২৭| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:১৯
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: এফেয়ার বা অ্যাফেয়ার হবে...
ধীরে ধীরে পড়ছি....
আস্তে আস্তে উপর থেকে নিচের পানে
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৬
নীল আকাশ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভূল ধরিয়ে দেবার জন্য। সকাল থেকে বসেছি এই গলটা নিয়ে। সব বানান ভূল সংশোধন করে দিয়েছি। প্যারা গুলি আলাদা করেও দিয়েছি।
শুভ কামনা রইল!
২৮| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৪
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: মেয়েরা একটু মুডি না হলে চলে
তখনই তো আসল সৌন্দর্য ফুটে উঠে....
ভেংচি বা গাল ফোলানো....
টোল পড়া হাসি....
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৭
নীল আকাশ বলেছেন: এই রকম না হলে কি ছেলেরা দেখা মাত্রই প্রেমের পড়ে? আল্লাহ এদের এই ভাবেই সৃস্টি করেছেন...
২৯| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:২৭
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ভাবী পড়েছে এই গল্প
নাকি ভাবীরই বর্ণনা
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫১
নীল আকাশ বলেছেন: পড়েছে..তবে পড়ার পর বাসায় খবর হয়ে গেছে! কিছুতেই বুঝাতে পারিনা, এটা শুধুই গল্প আর গল্পের সাথে বাস্তব জীবনের কোন মিল নেই! মিনিমাম এক সপ্তাহ পারিবারিক লাইফ প্রায় হেলের কাছাকাছি চলে গিয়েছিল!
শুভ কামনা রইল!
৩০| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩০
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: এত সুন্দর কেন মেয়েটা
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০০
নীল আকাশ বলেছেন: কোন মেয়ের প্রেমে পরলে সেই মেয়েকে হুর বা তার কাছাকাছি কিছু মনে হয় সর্বদা....
কি একটা হরমোন কাজ করলে এমন হয় পড়েছিলাম, বিজ্ঞানীরা এটাও খুঁজে বের করেছে....
৩১| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৩
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: জোড়ে জোড়ে না জোরে জোরে হবে
ফর্সা গালখানা লাল....
৩২| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৫
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ক্রাশ ক্র্যাশ ত্রাস
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৫
নীল আকাশ বলেছেন: প্রেমে পড়ার পূর্ব শর্ত হলো ক্রাশ ক্র্যাশ ত্রাস
৩৩| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৭
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: ওলে ওলে কি লোম্যান্টিক লে৷
বাহ ! ....
এটাও একটানেই শেষ করলাম
মারহাবা মারহাবা.....
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৩৭
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
এই গল্পটা পড়ার পর সবাই আমার গল্পের ভক্ত হয়ে গিয়েছে। আমাকে এখনো সবাই আবার শবনমকে নিয়ে লিখতে বলে। অন্য যত গল্পই লিখি কেউ শবনমকে ভূলে না। শবনমের ৩য় পর্ব হবে......
শুভ কামনা রইল!
৩৪| ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪০
আর্কিওপটেরিক্স বলেছেন: কেমনে ভুলবে শুনি...
সেই...
১৪ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৪
নীল আকাশ বলেছেন: অমর প্রেম গাঁথা...
ফিনিসটা ক্ল্যাসিক পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছি...পড়ে দেখুন!
৩৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৪১
মুক্তা নীল বলেছেন: দারুণ রোমান্টিক একতরফা প্রেমে পড়া গভীরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন। আমি খুব মনোযোগ সহকারে পড়লাম। পরেরপর্ব নিয়ে আমি উদগ্রীব।
০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১০:৫২
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল,
শবনমকে নিয়েই আমি আমার গল্প লেখা শুরু করেছিলাম। ঐ ছিল সেই সময়ে আমার সবচেয়ে প্রিয় চরিত্র। এর পরের পর্ব পড়ুন আর শবনম কে নিয়ে লেখা প্রায়শ্চিত্ত গল্পটাও পড়ে দেখুন। মিথিলার মতো শবনমও আপনার খুব পছন্দ হয়ে যাবে.....শবনম ব্লগের এখনও অনেকেরই খুব প্রিয় চরিত্র। মাঝে মাঝেই প্রিয় কিছু মানুষ শবনমকে নিয়ে লিখতে বলে। ভালো প্লট পেলেই শবনমকে নিয়ে আমি ফিরে আসব, ইনসাল্লাহ.....।
ধন্যবাদ আর শুভ কামনা রইল!
৩৬| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:২৭
পবিত্র হোসাইন বলেছেন: রাপা প্লাজার সামনে দাঁড়িয়ে সিগারেট খাওয়া ? বলে দিমু কিন্তু !!!!
আআআহ !!!!! অনেক কিছু মনে পরে যায় । কি দিন ছিল !!!
চরম লিখেছেন গুরুজী ।
২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১২:৪৬
নীল আকাশ বলেছেন: টিনেজ প্রেম নিয়ে লিখেছি। প্রেম পিড়িতী কি জিনিস আর এটা কিভাবে লিখতে হয়? অনুভুতি গুলি কেমন হয়? সেটা দেখানোর চেস্টা করেছি। প্রেমে পড়লে ছেলেরা কিভাবে পাগলপ্রায় হয়ে যায় সেটা দেখানোর চেস্ট করেছি।
তবে এই গল্পটা কঠিনের চেয়েও বেশি কিছু লিখেছি। একদম বাস্তবতার মতো করে লিখেছি। পড়লে যেন মনে হয় নিজের চোখে সামনে ঘটনাটা দেখছি। এভাবে লিখলে, পাঠক পড়া শুরু করলে একবারে শেষ না করা পর্যন্ত উঠতে পারবে না। এই ধরনের লেখার সময় এই স্ট্যাইলটা মাথায় রাখবেন। এই জন্যই এটা পড়তে বলেছি। ২ নাম্বার পর্বটা পড়ুন। ফিনিসটা দেখে আসুন। আরও চমৎকার কিছু শেখার জায়গা পাবেন। এটা একটা ক্ল্যাসিক গল্প।
কষ্ট করে পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
আমি গল্প লেখা শুরু করার আগে ব্লগের সব ভালো ভালো গল্প পড়ে শেষ করে ফেলেছিলাম।
ধন্যবাদ এবং শুভ কামনা রইল আপনার জন্য!
৩৭| ২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৫৭
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: খুবই সুন্দর
২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৫:০৮
নীল আকাশ বলেছেন: আপু এটা আমার অনেক আগের একটা লেখা। টিনেজ প্রেম নিয়ে লেখা। পড়ার জন্য ধন্যবাদ রইল।
৩৮| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৩
শায়মা বলেছেন: শুভ সূচনা!
০১ লা অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:৩১
নীল আকাশ বলেছেন: শুভ সকাল আপু,
ঠিক বলেছেন। বিশাল একটা কাহিনীর সূচনা করলাম।
আমার এই পুরানো লেখাটা পড়ার এবং মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ রইল।
৩৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:১২
ইসিয়াক বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো ভাইয়া ।
শুভকামনা রইলো ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০২০ রাত ১১:২১
নীল আকাশ বলেছেন: এত পুরাতন লেখা পড়তে এসেছেন? পারলে প্রায়শ্চিত্ত পড়েন। শবনম কী জিনিস আন্দাজ করতে পারবেন!
শুভ রাত্রী।
©somewhere in net ltd.
১| ৩০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪০
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ভালো লাগল।