নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাম্প্রতিক জঙ্গীবাদের নাটের গুরু হিসেবে একজনের নাম গনমাধ্যমে প্রায় প্রতিদিনই আসছে যার নাম মোহাম্মদ সাইফুল্লাহ ওজাকি। ওজাকি জাপানের পশ্চিমাঞ্চলীয় শহর কিয়েটোর রিটসুমেইকান বিশ্ববিদ্যালয়ে সহযোগি অধ্যাপক হিসেবে দীর্ঘদিন কর্মরত ছিলেন ।এই ব্যক্তি একজন ধর্মান্তরিত মসুলমান। ধর্ম বদলিয়েছে খুব বেশীদিন আগে নয়। দেশে তার পুরো পরিবার হিন্দু। গনমাধ্যমে এসেছেীই লোক জঙ্গী পৃষ্ঠপোষকতা থেকে শুরু করে বহু বাংলাদেশী জঙ্গীকে তুরস্ক হয়ে সিরিয়ায় পাঠানোর ব্যবস্থা করেছে। বর্ত্মানে সে নিখোজ। খবরটা খুব ভাবায়। ওজাকির মত একজন উচ্চশিক্ষিত মানুষ ধর্মান্তরিত হয়ে ধার্মিক হবার কথা। চরমপন্থী জঙ্গী হবার কারন কি?
বাংলাদেশের সরকার দেশে আইএস নাই বললেও সেটা আর বহিরবিশ্বের কাউকে বিশ্বাস করানো যাবে না।এবার আসুন দেখি সাম্প্রতিক জঙ্গী তৎপরতার কি প্রভাব পড়তে শুরু করেছে আমাদের অর্থনীতির ওপড়। বিদেশী শ্রম বাজার বাংলাদেশীদের জন্য সংকুচিত হয়ে এসেছে। নর্থ সাউথের ছেলেদের যেভাবে জঙ্গী বানানো হয়েছে তার প্রভাব সমস্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের ওপড় যে পড়বে তা বলাই বাহুল্য। উচ্চশিক্ষার পথ অনেক কঠিন হয়ে যাবে বাংলাদেশী শিক্ষার্থিদের জন্য। বাংলাদেশ থেকে মাইগ্রেশন প্রসেসও জটিল হয়ে পড়বে। দেশে বিদেশি বিনিয়োগের মধ্যে সবচেয়ে উল্ল্যেখযোগ্য হচ্ছে জাপান। জাপানিরা মুখে এখন কিছু না বললেও সামনে যে তারা আর উৎসাহ দেখাবে না তা বলাই যায়। বাংলাদেশী পাসপোর্ট নিয়ে ভিসা পাওয়া বা ভ্রমন করা আগের চাইতে আরো অনেক কঠিন হয়ে পড়বে।
ওজাকিদের এজেন্ডা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়ে গেছে।
২| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৪২
নতুন বলেছেন: আগে বলতো কারুর সব`নাস করতে হলে তাকে ২য় বিয়ে করিয়ে দিন নতুবা নিবাচনে দাড়া করিয়ে দিন...
এখন কোন দেশের সব`নাশ করতে হলে জঙ্গীবাদ ঢুকিয়ে দিন... তাহলে দেশ আপনা আপনি পিছিয়ে যাবে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৫
নীলাকাশ ২০১৬ বলেছেন: মাঝখান দিয়ে ওপারের দাদারা কিন্তু অনেক ফায়দা হাসিল করে নিল।