নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফেসবুকে ব্যপকহারে গরুর ছবি আপলোডের শুরু হয়েছে।সেই সাথে গরুর দাম এবং সাইজ নিয়ে শুরু হয়েছে এক অলিখিত প্রতিযোগিতা। আসলে বাংলাদেশে কুরবানির যে প্রথা চালু তা শুধু দৃষ্টিকটুই নয়, ধর্মীয় মূল্যবোধের বীপরিতে এর অবস্থান। কুরবানির মুল ম্যসেজই হচ্ছে ত্যাগ। এই যে লোকদেখানো আকাশ্চুম্বী দাম দিয়ে গরু কেনার প্রতিযোগিতা চলছে এর মাঝে ''ত্যাগ '' শব্দটার উপস্থিতি কোথায়? ইসলাম ধর্মের প্রতিটা প্রতিটা ফরজ পালনের ভেতর আছে এক একটি অন্তর্নিহিত কারন। প্রতিটা ফরজ আদায়ের মাধ্যমে মুলত প্রতিটা মানুষের জীবন যাপন কেমন হওয়া উচিৎ সেই শিক্ষাই আছে। সেই মুল শিক্ষাই যদি পালিত না হয় তাহলে সেই ফরজ আদায়ের আসলে কোন মূল্য আছে কি? উদাহরন স্বরুপ রোজার কথাই ধরুন। রোজার মুল শিক্ষা হচ্ছে সংযম। খাদ্যর প্রতি সংযম দেখিয়ে একটি মানুষ পায় জাগতিক সকল বিষয়ে সংযম পালনের শিক্ষা । কিন্তু জীবন যাপনে সেই সংযম যদি পালিত না হয় তবে রোজা আর উপাসের মাঝে কোন পার্থক্য নাই।
কুরবানির বিষয়ে বলতে গেলে বলতে হয়, কুরবানি ফরজ কোন দ্বায়িত্ব নয়, শুধু সামর্থবানদের জন্যই এটা প্রযোজ্য। সামর্থবানেরা এই ত্যাগ করবে অসামর্থবানদের জন্য। তাদের নীচু করে দেখার জন্য নয় বা নিজের ধন সম্পদের চাকচিক্য দেখানোর জন্য নয়। এই কারনে উন্নত মুসলিম বা ননমুসলিম দেশগুলোতে কুরবানির দ্বায়িত্ব দেয়া হয় মসজিদের ওপড়। মসজিদ কমিটিগুলো পরিপুর্ন ধর্মীয় নিয়ম কানুন পালন করে কুরাবির যাবতীয় ব্যবস্থা সম্পন্ন করে থাকে।
আমাদের দেশে কুরবানির দায় দ্বায়িত্ব মসজিদ্গুলোর ওপড় প্রদান করা এখন এই সময়ের দাবী হওয়া উচিৎ।
২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪২
তারেক আযামী বলেছেন: মসজিদের যোগ্য কমিটি নির্বাচনের দায়-দায়িত্ব কে নেবে?
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:০৭
নিরাপদ দেশ চাই বলেছেন: মসজিদ কমিটিগুলোতো সাধারনত মসজিদে যাতায়তকারী মূসল্লিদের মধ্যকার সমঝোতায় তৈরী হয় বলেই জানি।
৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: মসজিদ কমিটির অনেক চুরি বাটপারি আর কুকীর্তির কথা জানি। সৃতরাং কাকে বিশ্বাস করব?
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬
মো: হাসানূর রহমান রিজভী বলেছেন: সহমত।