নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঐ সৃষ্টিকর্তারই সৃষ্টি,আমি তারই বান্দা, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর বাসিন্দা। গাজী পরিবারে আমি জন্মগ্রহন করেছি বলে আমি শুধু গাজী পরিবারের নয়, আমার জন্ম এই পৃথিবীর সর্বময়। শুধুমাত্র সোনাখালী গ্রামে আমার জন্ম নয়, আমার জন্ম পৃথিবীর সর্বময়। এই গ্রাম এই দেশের নয় আমি শুধুমাত্র, আমি এই সারা দুনিয়ারই ছাত্র। শুধুমাত্র একটি মহল্লায় আমার আগমন নয়, আমার আগমন বিশ্বময়। হই আমি ধীর হই আমি মহাবীর, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর।
রাজনীতিবীদদের করাল গ্রাসে দেশে বারোটা বেজেছে । হরতাল অবরোধের মত ভয়াবহ সন্ত্রাসী কর্মসূচির মাধ্যমে দেশ স্থবীর হয়ে পড়েছে । ধ্বংস হচ্ছে দেশের চালিকা শক্তি । সাধারন মানুষ পড়েছে চরম বিপাকে । অর্থনীতির চাকা থমকে গেছে । অসহায় দারিদ্র মানুষের পেটে লাথি মারা হচ্ছে । অনেক মানুষের না খেয়ে দিনানিপাত করতে হচ্ছে । সবচেয়ে চরম সমস্যায় পড়েছে শিক্ষার্থীরা । ঠীকমত ক্লাস চলতেছে না । পরীক্ষার সময়সূচি বারবার পরিবর্তন হচ্ছে । আর এসবের দায়ভার সম্পূর্ন রাজনীতিবীদদের । এক্ষেত্রে সরকার ও বিএনপি উভয় দলই দায়ী । তবে সরকারের দায়ভার একটু কম । কারন সরকার সাংবিধানিকভাবে নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় রয়েছে । যদিও হরতাল,অবরোধ সাংবিধানিক কর্মসূচি । কিন্তু বিএনপি দেশে হরতালের নামে আগুন,বোম্ব,ভাংচুরসহ মানুষ হত্যার মত জঘন্য কাজ করতেছে । মানুষকে পুড়িয়ে মারতেছে । অথচ সরকার এইসব সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যথোপযোগী ব্যাবস্থা নিচ্ছেনা । আগুনে দগ্ধ মানুষকে টাকা দিলে কী তারা আগের মত স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাবে? পাবে না । যাদের প্রান চলে গেছে সরকার বা বিএনপি কী পারবে তাদের প্রান ফিরিয়ে দিতে? সব দলেরই ক্ষমতায় যাওয়ার ও ক্ষমতায় থাকার লোভ । কেউ মানুষের লাশের উপর পারা দিয়ে ক্ষমতায় টিকে আছে । আর কেউ মানুষের লাশের উপর পারা দিয়ে ক্ষমতায় যেতে চায় । বাংলাদেশের রাজনীতি হচ্ছে মানুষ হত্যার কারসাজি । আর এর কারনেই দেশে বারোটা বেজেছে । মনে রাখতে হবে অবরোধ বা হরতালের দিনে সংবিধান বহির্ভূত যেকোনো কার্যাবলী সন্ত্রাসের আওতাভূক্ত । আর অবরোধ,হরতালের দিনেতো সরাসরি প্রকাশ্যে দিবালোকে সন্ত্রাসী কার্যাবলী ঘটতেছে,মানুষ হত্যা করা হচ্ছে । কিন্তু সরকার এর যথোপযোগী ব্যাবস্থা নিচ্ছেনা । আর এ কারনে দেশের বারোটা বাজানোর পিছনে সরকার ও দায়ী । হরতালের দিনে মানুষ হত্যা করার পর দুই দলের নেতারা বাকযুদ্ধে মেতে উঠেন । এরা বাকযুদ্ধ করে অনেক মজা পান । নিজেদের জ্ঞান মিডিয়ার মাধ্যমে দেশের সমস্ত মানুষকে দেখান । হরতাল বন্ধ করার জন্য নতুন আইনের প্রয়োজন নেই । সংবিধানে সকল আইন আছে । আর হরতাল বন্ধ করার প্রয়োজন ও নেই, কারন হরতাল অবরোধ গনতন্ত্রের চালিকাশক্তি । কিন্তু এই মানুষ হত্যার হরতাল নয়,শান্তিপূর্ন হরতাল । তাই বিএনপি ও বিশ দলকে বলছি আপনারা আপনাদের বিষ পরিহার করে মানুষ হত্যার হরতাল বন্ধ করুন । আর সরকারকে বলছি দয়া করে আপনারা অবরোধ,হরতালের দিনে সংবিধান বহির্ভূত য়েকোনো সন্ত্রাসী কার্যকলাপকে রুখে দিন । সর্বশেষে সকল রাজনীতিবীদদের বলছি দয়া করে আপনারা মানুষ হত্যার রাজনীতি ও বাকযুদ্ধ বন্ধ করে শান্তিপূর্ন সংলাপে বসে দেশের সকল সমস্যা সমাধার করুন । বন্ধ করুন মানুষ হত্যার মত ঘৃন্য,জঘন্য কাজ । বন্ধ করুন দেশের বারোটা বাজানো ।
২| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৫৪
নিলু বলেছেন: কে শুনবে ভাই , আমরা যে সবাই সঠিক, ভুল শুধু আমি / আপনি , ধন্যবাদ
৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ দুপুর ২:৩৩
রায়হানা তনয় দা ফাইটার বলেছেন: আগুনে পুড়া মানুষকে কখনো ড্রেসিং করতে দেখেছেন? শালা সব রাজার কুত্তাগুলোরে এমন সাজা দেওয়া দরকার। ওরাও অনুভব করুক নিরপরাদ মানুষ ওদের কম্মে কেমন চিল্লাচ্ছে হাসপাতালের বেড়ে?
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
" আগুনে দগ্ধ মানুষকে টাকা দিলে কী তারা আগের মত স্বাভাবিক জীবন ফিরে পাবে? পাবে না । যাদের প্রান চলে গেছে সরকার বা বিএনপি কী পারবে তাদের প্রান ফিরিয়ে দিতে? সব দলেরই ক্ষমতায় যাওয়ার ও ক্ষমতায় থাকার লোভ "
-সরকার টাকা না দিলে, কেহ কিছু করতো না। যেমন দেশ, তেমন মানুষ, তেমন তাদের সরকার ও রাজনীতিবিদরা