নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি ঐ সৃষ্টিকর্তারই সৃষ্টি,আমি তারই বান্দা, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর বাসিন্দা। গাজী পরিবারে আমি জন্মগ্রহন করেছি বলে আমি শুধু গাজী পরিবারের নয়, আমার জন্ম এই পৃথিবীর সর্বময়। শুধুমাত্র সোনাখালী গ্রামে আমার জন্ম নয়, আমার জন্ম পৃথিবীর সর্বময়। এই গ্রাম এই দেশের নয় আমি শুধুমাত্র, আমি এই সারা দুনিয়ারই ছাত্র। শুধুমাত্র একটি মহল্লায় আমার আগমন নয়, আমার আগমন বিশ্বময়। হই আমি ধীর হই আমি মহাবীর, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর।
বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মানুষ কোনো না কোনো ধর্মের অনুসারী । ধর্মহীন মানুষ খুঁজে পাওয়া বড় দুঃসাধ্য ব্যাপার । হাতে গোনা দুএকজন ধর্মের বাহিরে থাকতে পারে,সেটা ব্যতিক্রম । বাংলাদেশের অনেক মসজিদ,মন্দির বিশেষ করে গ্রামে যার হাল খুবই করুন । অর্থের অভাবে মসজিদ,মন্দিরের অবস্থা এতই করুন যা সৃষ্টিকর্তার ইবাদত করার উপযোগী নয় । তাই সরকারের উচিত মসজিদ,মন্দির,গীর্জা প্যাগোড়া ইত্যাদি সরকারিকরন করা । যদিও সারা বাংলাদেশের প্রত্যেকটি ধর্মীয় উপসানালয় গুলোকে একবারে সরকারিকরন করা কঠিন ব্যাপার । তাই প্রাথমিক পর্যায়ে প্রত্যেকটি উপজেলায় এক একটি উপসনালয়কে সরকারিকরন করা উচিত বলে আমি মনে করি । বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় মসজিদ বায়তুল মুকাররম হবে বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মসজিদের বোর্ড এবং বাইতুল মুকাররমের সম্মানিত খতিব হবেন এর প্রধান । মুসলমানদের ধর্মীয় উপসানালয় মসজিদগুলোতে সাধারনত তিনজন কর্মচারী নিয়োগ দিলে হবে । যেমন ইমাম,মুয়াজ্জীন ও একজন খাদেম বা দপ্তরি । অনুরুপ হিন্দু,বৌদ্ধ,খ্রিষ্টান ও খুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর উপসনালয় গুলোতে চাহিদা ও প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করে কর্মচারী নিয়োগ দেওয়া হবে । এদের নিয়োগ ও বেতন ভাতা সব ধর্ম মন্ত্রনালয়ের অধীনে হবে ।এহেন উদ্যোগ গ্রহন করলে যেমন ধর্মপ্রান মানুষগুলোর উপসনার জীবনে একটা স্বস্তি ফিরে আসবে ঠিক তেমনি এতে করে সরকারের ও সুনাম হবে বলে আমি মনে করি । তাই ধর্ম মন্ত্রনালয় তথা সরকারের নিকট অনুরোধ রইল সরকার যেনো এহেন যুগোপযোগী উদ্যোগ গ্রহন করে বাংলাদেশের ধর্মীয় উপসনালয় গুলোকে সরকারিকরন করে । তাই ধর্ম মন্ত্রনালয়ে আগামী অর্থবছরে বাজেটে অর্থ বাড়ানো উচিত বলে আমি মনে করি । বাংলাদেশের প্রত্যেকটি ধর্মীয উপসনালয় সরকারি হোক এবং বাংলাদেশের সকল জনগন শান্তিতে,স্বস্তিতে উপসনা করুক-সেটাই প্রত্যাশা করি ।
©somewhere in net ltd.