নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

।হই আমি বীর অথবা হই আমি ধীর,আমি শুধু বাংলাদেশের নয়,আমি সমগ্র পৃথিরীর ।।হই আমি বীর অথবা হই আমি ধীর,আমি শুধু বাংলাদেশের নয়,আমি সমগ্র পৃথিরীর ।

মো: নিজাম গাজী

আমি ঐ সৃষ্টিকর্তারই সৃষ্টি,আমি তারই বান্দা, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর বাসিন্দা। গাজী পরিবারে আমি জন্মগ্রহন করেছি বলে আমি শুধু গাজী পরিবারের নয়, আমার জন্ম এই পৃথিবীর সর্বময়। শুধুমাত্র সোনাখালী গ্রামে আমার জন্ম নয়, আমার জন্ম পৃথিবীর সর্বময়। এই গ্রাম এই দেশের নয় আমি শুধুমাত্র, আমি এই সারা দুনিয়ারই ছাত্র। শুধুমাত্র একটি মহল্লায় আমার আগমন নয়, আমার আগমন বিশ্বময়। হই আমি ধীর হই আমি মহাবীর, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর।

মো: নিজাম গাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিশু নির্যাতন বেড়েই চলছে

১৭ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০০



সারা বাংলাদেশে বর্তমানে শিশু নির্যাতন একের পর এক বেড়েই চলছে। শিশু রাকিব,রাজন নির্যাতনের ঘটনাটি গনমাধ্যমে চলে এসেছিল বলে দেশের মানুষ সোচ্চার হয়েছিল অপরাধীদের বিরুদ্ধে। দেশের আইন ও বিচার ব্যবস্থা ও এই নির্যাতনের বিরুদ্ধে স্বচ্ছতার পরিচয় দিয়েছে। কিন্তু প্রতি ঘরে ঘরে যে শিশুরা নির্যাতিত হচ্ছে সে ব্যাপারে তো গনমাধ্যম আইন ও বিচার ব্যবস্থা কোনো এ্যকশন নিচ্ছেনা। এ্যকশন নিবেই বা কি করে এরাতো এই নির্যাতনের ঘটনা জানতেই পারছেনা। ঘরে ঘরে এই ধরনের শিশু নির্যাতন হচ্ছে এক প্রকার Silent Torcher. শিশুরা বর্তমানে নির্যাতিত হচ্ছে অতি নিরবে। শিশুরা যদি তাদের মা বাবার একটু কথা না শোনে তাহলে তাদের উপর নেমে আসে অত্যাচারের স্টীম রোলার। আর এসব শিশু নির্য়াতন দারিদ্র ও অতি দারিদ্র পরিবারে বেশি ঘটছে। মা বাবা তাদের শিশুদের শাসন করবে এটি স্বাভাবিক। তাই বলে তাদের উপর অতিরিক্ত দৈহিক ও মানসিক নির্যাতন কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায়না। শিশুরা ভুল বা অন্যায় করলে তাদেরকে ভালোভাবে বুঝাতে হবে,শিখাতে হবে,তাদেরকে আদর করতে হবে। এটিই মূলত সত্যিকারের পিতামাতার দায়িত্ব হতে পারে। নারীগন বা বয়স্ক ব্যক্তিগন নির্যাতিত হলে তারা প্রতিবাদ করতে পারে,আইনের আশ্রয় নিতে পারে। কিন্তু শিশুরা নির্যাতিত হলে তারা কী করবে? শিশুরা কী একা একা আইনের আশ্রয় লাভ করতে পারে? শিশুরা কী প্রতিবাদ করতে পারে? পারেনা। ফলে তাদের উপর নেমে আসে আরো ভয়াবহ অত্যাচার। কোনো শিশু যদি একটু প্রতিবাদী হয়ে ওঠে তাহলে তাদের উপর নেমে আসে আরো ভয়াবহ অত্যাচার। তাছাড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়সমূহে ও শিক্ষকগন শিশুদের উপর নির্যাতন করে থাকে। শিশুরা শুধু গ্রামে নির্যাতিত হচ্ছে শুধু তাই নয়,শিশুরা শহরে ও বিভিন্নভাবে নির্যাতিত হচ্ছে। যেমন চায়ের দোকানে কর্মরত শিশুদের উপর চায়ের দোকানের মালিক নির্যাতন করে থাকে। পথচারীদের দ্বারাও ভাসমান শিশুরা নির্যাতনের শিকার হয়। বিভিন্ন কল-কারখানায় ও শিশুরা নির্যাতিত হচ্ছে। এই গতকালকেও দেখলাম একটি শিশু কাজ করেনি বলে তার পিতা তাকে বেদম প্রহার করছে। আমি ছুটে যেতে যেতে শিশুটি নির্যাতিত হয়ে গেল। আর কতকাল শিশুরা এমন নির্যাতনের শিকার হবে? এই নিরব নির্যাতনের হাত থেকে শিশুদের কিভাবে মুক্তি মিলবে। শিশুদের এই নিরব নির্যাতনের হাত থেকে রক্ষা করতে স্থানীয় সরকার ব্যবস্থা,স্থানীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকগন ও স্থানীয় যুব সমপ্রদায় খুব গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করতে পারে। তারাই শিশুদের দেখাতে পারে আশার অলো এবং বন্ধ করতে পারে এই ভয়াবহ নিরব শিশু নির্যাতন। তাছাড়া সরকার যদি আরেকটু কঠোর ও সচেতন হয় তাহলেই পুরোপুরিভাবে বন্ধ হতে পারে শিশু নির্যাতন। পুরোপুরিভাবে দেশ থেকে বন্ধ হোক শিশু নির্যাতন এটাই আমরা-প্রত্যাশা করি।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৪

আলিয়া নূর বলেছেন: ছোট বাচ্চাদেরকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন বন্ধ করে আদরের সাথে সঠিক কাউন্সেলিং-এর মাধ্যমে বেড়ে উঠতে দেয়া উচিৎ

১৭ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৫৩

মো: নিজাম গাজী বলেছেন: right bolesen lekhika.dhonnobad.

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.