নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

।হই আমি বীর অথবা হই আমি ধীর,আমি শুধু বাংলাদেশের নয়,আমি সমগ্র পৃথিরীর ।।হই আমি বীর অথবা হই আমি ধীর,আমি শুধু বাংলাদেশের নয়,আমি সমগ্র পৃথিরীর ।

মো: নিজাম গাজী

আমি ঐ সৃষ্টিকর্তারই সৃষ্টি,আমি তারই বান্দা, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর বাসিন্দা। গাজী পরিবারে আমি জন্মগ্রহন করেছি বলে আমি শুধু গাজী পরিবারের নয়, আমার জন্ম এই পৃথিবীর সর্বময়। শুধুমাত্র সোনাখালী গ্রামে আমার জন্ম নয়, আমার জন্ম পৃথিবীর সর্বময়। এই গ্রাম এই দেশের নয় আমি শুধুমাত্র, আমি এই সারা দুনিয়ারই ছাত্র। শুধুমাত্র একটি মহল্লায় আমার আগমন নয়, আমার আগমন বিশ্বময়। হই আমি ধীর হই আমি মহাবীর, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর।

মো: নিজাম গাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটি আইনই পারে বাংলাদেশকে অনেকাংশে দূর্নীতিমুক্ত করতে(বিবাহ আইন) ।

০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৭


বাংলাদেশের বিবাহ ব্যবস্থা অত্যন্ত নিন্মমানের । রাষ্ট্র তথা আদালতের স্বিকৃতি ছাড়া আমাদের দেশে হঠাৎ করে একজন নারী ও পুরুষ এক সাথে বসবাস করার সুযোগ পাচ্ছে । বাংলাদেশের বর্তমান বিবাহ ব্যবস্থা দেখলে মনে হয় বিবাহ একটি ছেলেখেলা মাত্র । তাই বাংলাদেশের সার্বিক দূর্নীতি নিরসনে এবং রাষ্ট্র কর্তৃক স্বিকৃতি প্রদানে নতুন বিবাহ আইন প্রনয়ন করা উচিত । নিন্মে সংক্ষেপে আমি উক্ত আইনের কাঠামো তুলে ধরলাম ।
১) বিবাহ করতে হলে প্রথমেই বর এবং কনেকে নিকটস্থ যেকোনো আদালতে জাতীয় পরিচয়পত্র এবং প্রয়োজনীয় সকল প্রকার কাগজপত্র সহ আদালতের দ্বারস্থ হতে হবে । আদালত বর এবং কনের জীবনের সকল কিছু যাচাই বাছাই করে তাহারা যদি বিবাহ করার উপযুক্ত হয় তাহলে তাদেরকে বিবাহ করার আদেশ প্রদান করবে । এবং আদালত তহারা বিবাহের উপযুক্ত বলে এই মর্মে একটি সনদপত্র প্রদান করবে । ফলে তাহারা বিবাহ করার জন্য রাষ্ট্রীয় সিকৃতি পাবে । এবং এরপরে তাহারা তাদের নিজ নিজ ধর্মানুযায়ী অন্যান্ন আনুষ্ঠানিকতা করতে পারবে ।
২) বর এবং কনের উভয়ের সম্মতিক্রমে মেডিকেল পরিক্ষা করাতে হবে । তবে এটি বাধ্যতামূলক নয় । এটি উক্ত বিবাহ আইনে ঐচ্ছিক বলে বিবেচিত হবে ।
২) আদালত তার দায়িত্বে বর এবং কনেকে তাদের স্বস্ব জাতীয় পরিচয়পত্রে বিবাহিত বলে অবশ্যই সংযোজন করবে ।
৩) বর অথবা কনের নামে কোনো প্রকার ফৌজদারি মামলা প্রকিয়াধীন থাকলে তাহারা বিবাহে অনুপযুক্ত বলে বিবেচিত হবে ।
৪) বর এবং কনের তাদের স্বস্ব জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকলে তাহারা বিবাহে অনুপযুক্ত বলে বিবেচিত হবে ।
৫) আদালতের সনদপত্র ছাড়া কোনো প্রকার বিবাহ হয়ে থাকলে সেটি রাষ্ট্র বিরোধী এবং এটি আইনত দন্ডনীয অপরাধ বলে বিবেচিত হবে ।
৬) অবশ্যই বর এবং কনের যাবতীয় তথ্যাদি তাদের নিজ নিজ জাতীয় পরিচয়পত্রে সংযোজন করতে হবে ।
উপকারিতাঃ-
১) কোনো সন্ত্রাস বিবাহ করতে পারবে না । ফলে দেশ থেকে দূর্নীতি নির্মূল হবে ।
২) বাল্য বিবাহ এবং বহুবিবাহ একেবারে জিরোতে নেমে আসবে ।
৩) কোনো বিবাহিত ব্যক্তি তাকে অবিবাহিত বলে দাবী করতে পারবে না । কেননা তার আঙ্গুলের ছাপ নিয়ে তার জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে জেনে নেওয়া যাবে তার বৈবাহিক অবস্থা ।
৪) মেয়েরা মিথ্যাবাদী ও হঠকারীদের কবল থেকে মুক্তি পাবে ।
৫) যৌতুক প্রথা হ্রাস পাবে ।
৬) সর্বোপরি বর এবং কনে রাষ্ট্র কর্তৃক বৈধ স্বিকৃতি পাবে এবং দেশ থেকে দূর্নীতি নির্মূল হবে ।
আমাদের প্রত্যেকের মনে রাখতে হবে যে,শুধুমাত্র সামাজিক ও ধর্মীয় স্বিকৃতি নয় বরং সর্বোচ্চ প্রতিষ্ঠান রাষ্ট্র দ্বারা ও বিবাহে আইনানুগ স্বিকৃতি একান্ত প্রয়োজন । এমন একটি যুগোপযোগী বিবাহ আইন বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশকে দূর্নীতিমূক্ত করে দেশ সত্যিকার ডিজিটাল বাংলাদেশে রুপানাতরিত হোক-সেটাই প্রত্যাশা করি ।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



সঠিক।
বিয়ের ১ মাস আগে অনুমতি নিতে হবে রাস্ট্র থেকে ও কাউন্সেলিং করতে হবে ২/৩ ঘন্টা; বাচ্ছা হওয়ার আগেও ও পরে, মা -বাবাকে কাউন্সেলিং এ যেতে হবে।

২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:২৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: মাইনাস...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.