নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

।হই আমি বীর অথবা হই আমি ধীর,আমি শুধু বাংলাদেশের নয়,আমি সমগ্র পৃথিরীর ।।হই আমি বীর অথবা হই আমি ধীর,আমি শুধু বাংলাদেশের নয়,আমি সমগ্র পৃথিরীর ।

মো: নিজাম গাজী

আমি ঐ সৃষ্টিকর্তারই সৃষ্টি,আমি তারই বান্দা, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর বাসিন্দা। গাজী পরিবারে আমি জন্মগ্রহন করেছি বলে আমি শুধু গাজী পরিবারের নয়, আমার জন্ম এই পৃথিবীর সর্বময়। শুধুমাত্র সোনাখালী গ্রামে আমার জন্ম নয়, আমার জন্ম পৃথিবীর সর্বময়। এই গ্রাম এই দেশের নয় আমি শুধুমাত্র, আমি এই সারা দুনিয়ারই ছাত্র। শুধুমাত্র একটি মহল্লায় আমার আগমন নয়, আমার আগমন বিশ্বময়। হই আমি ধীর হই আমি মহাবীর, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর।

মো: নিজাম গাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

মানসিক রোগের চিকিৎসার দ্বায়ভার কার,রাষ্ট্রের নাকি পরিবারের?

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:৫৪




মানসিক রোগ মরনব্যাধী রোগ নয়,তবে খুব দীর্ঘস্থায়ী একটি জটিল রোগ। মনের রোগই হলো মানসিক রোগ। দেহে যেমন বিভিন্ন ধরনের রোগ হয়ে থাকে ঠিক তেমনি মানুষের মনেও রোগ হয়ে থাকে,যেটি সরাসরি মস্তিষ্কের সাথে সম্পর্কযুক্ত। দেহের রোগ দেখা যায়,বোজা যায়। কিন্তু মনের রোগ দেখা যায়না,অনেক ক্ষেত্রে বোজাও যায়না। অতি দুঃজনক হলেও সত্য যে এই বিশ্বায়নের যুগে বাংলাদেশের প্রায় নব্বই শতাংশ মানুষ মানসিক রোগ সম্পর্কে জ্ঞাত নয়। এমনকি অধিকাংশ শিক্ষিত লোকেরও মানসিক রোগ সম্পর্কে ধারনা নাই। যেটি শিক্ষিত সমাজের জন্য কলঙ্কময় একটি অধ্যায় বহন করে। মানসিক রোগ যেকোনো ব্যক্তিরই হতে পারে। হোক সে শিক্ষিত-অশিক্ষিত,ধনী বা দারিদ্র। এখন প্রশ্ন হলো মানসিক রোগের চিকিৎসার দ্বায়ভার কে বহন করবে-পরিবার,সমাজ,রোগী নাকি রাষ্ট্র? প্রশ্নটি বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে অনেক জটিল। তাই এর উত্তরটা ও বোধহয় জটিল। তবে প্রশ্ন এবং উত্তর জটিল হলেও মানসিক রোগের চিকিৎসা পদ্ধতি সহজ হতে পারে।

মানসিক রোগের চিকিৎসার দ্বায়ভার কার এ প্রসঙ্গে প্রথমে আসি পরিবারের নিকট। সাধারনত আমাদের দেশের একজন মানুষের ভালো-মন্দ প্রাথমিকভাবে দেখভাল করে পরিবার। তাই নিশ্চয়ই মানসিক রোগের প্রাথমিক পর্যায়ের চিকিৎসার দ্বায়ভার পরিবারের। কিন্তু আমাদের গ্রামীণ সমাজের পরিবার মানসিক রোগ সম্পর্কে একেবারেই অজ্ঞ। গ্রামীন পরিবারের কোনো সদস্য মানসিক ভাবে অসুস্থ হলে পরিবার তাকে ভূতে ধরেছে বলে মনে করে বিভিন্ন ওঝা,বৌদ্ধ বা কবিরাজের নিকট নিয়ে যায়। ওঝা,বৌদ্ধ,কবিরাজরা তাবিজ কবজ,ঝাড়,ফুক ইত্যাদী দিয়ে রোগীকে আরো অসুস্থ করে তোলে। ফলে রোগীর মানসিক রোগের তীব্রতা আরো বেড়ে যায়। তাহলে রোগী কি পরিবার থেকে সুচিকিৎসা পেলো? আবার পরিবার যদি অর্থনৈতিক দিক থেকে দূর্বল থাকে তাহলে রোগীর চিকিৎসার দ্বায়ভার কে নেবে? আবার এমনটাও দেখা যায় যে অনেকে পারিবারিক নির্যাতনের কারনে মানসিক ভাবে অসুস্থ হয়ে যায়। যে পরিবারের কারনে সে আজ মানসিক রোগী সে পরিবারের নিকট থেকে কী আদৌ সুচিকিৎসা আশা করা যায়? নিশ্চয়ই আশা করা যায়না। তাহলে তার চিকিৎসার দ্বায়ভার কে নিবে,সমাজ,মানসিক রোগী নিজে নাকি রাষ্ট্র?

এবার আসি সমাজ প্রসঙ্গে। মানসিক রোগের অন্যতম একটি কারন হলো সমাজের মানুষের দ্বারা নিগৃহীত হওয়া। আবার একজন মানুষ অসুস্থ হলে সে লজ্জা ও ভয়ের কারনে সমাজের বাহিরে থাকে। সমাজের অনেক লোকজন তাকে নিয়ে ঠাট্টা করে,মজা করে,উপহাস করে। প্রত্যেক ব্যক্তিরই সমাজে একটা আত্মসম্মান বোধ আছে,হোক সে দারিদ্র কিংবা রোগী, তাই সে তার আত্মসম্মান বোধের কারনে সমাজের নিকটও চিকিৎসার জন্য সাহায্য চাইতে অনীহা প্রকাশ করে থাকে। এক্ষেত্রে লজ্জাই বেশি দায়ী। তাছাড়া সমাজের খুব কম সংখ্যক লোকেরই মানসিক রোগ সম্পর্কে ধারনা আছে। তাই সমাজের অধিকাংশ লোক মানসিক রোগীকে নেতিবাচক ও নিচু চোঁখে দেখে থাকে। সমাজের অনেক লোক মানসিক রোগীকে পাগল হিসেবে আখ্যায়ীত করে তার সাথে বিমাতাসূলভ আচরন করে থাকে। যার কারনে রোগীর মানসিক চাপ জ্যামিতিক হারে বৃদ্ধি পায়। যেটি সত্যিই ন্যাক্কারজনক ঘটনা। তাহলে এই অচেতন সমাজ থেকে কী কখনও মানসিক রোগের সুচিকিৎসা আশা করা যায়? নিশ্চয়ই যায়না। তাহলে রোগীর চিকিৎসার ব্যায়ভার কে বহন করবে? এটি একটি গুরুত্ববহ প্রশ্ন।

এবার আসি মানসিক রোগের চিকিৎসা গ্রহনের ক্ষেত্রে মানসিক রোগী নিজে কতটা সক্ষম সেই প্রশ্নে। মূলত একজন ব্যক্তি মানসিকভাবে অসুস্থ হলে তার সর্বপ্রথম যে সমস্যা দেখা দেয় সেটি হলো অর্থনৈতিক সমস্যা। কেননা রোগী যদি কোনো কর্মস্থলে থাকেন তাহলে সেখানে তার দায়িত্বের অবহেলার কারনে তাকে ঐ কর্মটি ত্যাগ করতে বা সাময়িক প্রত্যাহার করতে বাধ্য করা হয় অথবা রোগী তার সমস্যার কারনে নিজ থেকেই কর্মটি ছেড়ে দেন। কেননা একজন মানসিক রোগীর পক্ষে সুষ্ঠুভাবে কোনো কাজ পরিচালনা করা সম্ভব নয়। অবশ্য একথা বলে রাখা ভালো যে আমাদের দেশে অনেক লোক আছেন যারা বিভিন্ন স্তরে উচ্চ পর্যায়ে চাকুরী করেন,কিন্তু তারা মানসিক রোগী। আর তারা এটি লজ্জা ও চাকুরী হারানোর ভয়ের কারনে প্রকাশ করেন না। আবার অনেকে জানেনইনা যে তারা মানসিক রোগী। তাহলে একটু ভেবে দেখা যাক যে একজন মানসিক রোগী কর্মকর্তার নিকট থেকে জনগন কেমন সেবা পেতে পারে? এক্ষেত্রে ব্যাপক অনিয়ম ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়। যার ফল ভোগ করতে হয় সাধারন মানুষকে। মুলত সমাজ মানসিক রোগকে নেতিবাচক ও উপহাসের চোঁখেই বিবেচনা করে থাকে। তাছাড়া একজন মানসিক রোগী নিজেকে নিয়ন্ত্রনের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। কেননা মানসিক রোগী সবসময় সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগে এবং তাদের মনোজগতে বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। তাহলে রোগীর নিজ থেকে চিকিৎসা নেওয়া অসম্ভবই বটে। তাই এখানেও প্রশ্ন থেকে গেলো যে মানসিক রোগীর চিকিৎসার দ্বায়ভার কার??

এবার আসি সরকার বা রাষ্ট্র প্রসঙ্গে। মূলত ম্যালথাসের জনসংখ্যা তত্ত্ব মতে অধিক জনসংখ্যা দেশের বোঝা,কিন্তু জনসংখ্যাকে যদি সম্পদে রুপান্তরিত করা যায় তাহলে তা কখনও বোঝা হতে পারেনা। কিন্তু একথা সত্য যে একজন মানসিক রোগী পরিবার,সমাজ এবং রাষ্ট্রের বোঝা। তাই এই বোঝাকে সুস্থ করে সম্পদে রুপান্তরিত করার দায়িত্ব সরকারের তথা রাষ্ট্রের। কেননা একজন মানসিক রোগী যদি কোনো প্রকার অপরাধ করে থাকে তাহলে তার বিচার করার অধিকার রাষ্ট্রের আছে। তাই রাষ্ট্র যদি বিচার করার অধিকার রাখে,তাহলে নিশ্চয়ই একজন মানসিক রোগীর চিকিৎসার জন্য সমস্ত দ্বায়ভার রাষ্ট্রেরই নেওয়া উচিত। কিন্তু অতী দুঃখজনক হলেও সত্য যে সরকার এখন পর্যন্ত ও দেশের মানুষকে মানসিক রোগ সম্পর্কে আশানুরূপ জানাতে সক্ষম হয়নি। সরকারের উচিত মানসিক রোগ সম্পর্কে নানামূখী প্রচারনা চালানো। স্কুল,কলেজ,বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ্যপুস্তকে মানসিক রোগ সম্পর্কে বিস্তারিত সংযোজন করা। সরকারি ভাবে আমাদের দেশের উপজেলা ও জেলা পর্যায়ে মানসিক রোগের কোনো প্রকার পৃথক চিকিৎসার ব্যবস্থা নাই। যেটি দেশের জন্য চরম লজ্জাদায়ক ও দুঃখজনক। এমনকি বিভাগীয় পর্যায়েও মানসিক রোগের তেমন ভালোমানের কোনো সরকারি চিকিৎসা পাওয়া যায়না। তাই সরকারের উচিত প্রতিটি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মানসিক রোগ বিভাগ খোলা এবং একজন করে হলেও মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞ নিয়োগ দেওয়া। আমাদের দেশে মানসিক রোগের দুটি বিশেষায়িত হাসপাতাল রয়েছে। পাবনা মানসিক হাসপাতাল ও ঢাকার জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট। তবে এই দুটি বিশেষায়িত হাসপাতালের চিকিৎসা পদ্ধতি কিছুটা হলেও প্রশ্নবিদ্ধ। পাবনায় অনেক মানসিক রোগীদের সাথে অসদাচরণ ও শারিরীক ভাবে নির্যাতনের ঘটনা পত্র-পত্রিকা মারফত জানা গেছে। যেটি বাংলাদেশ চিকিৎসা বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে কলঙ্কময় ও নিন্দনীয় একটি অধ্যায়। অথচ মানসিক রোগীর সাথে অসদাচারন করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। তাছাড়া এই দুটো বিশেষায়িত হাসপাতালের পরিবেশ একেবারেই নিন্মমানের। এখানে রোগীদের পশুর মত লাইনে দাড় করিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়। এহেন পরিবেশে অনেক মানসিক রোগীর রোগ আরো বেড়ে যাওয়ার শঙ্কাই থেকে যায়। যেটি রোগীর সুস্থতার ক্ষেত্রে বড় ধরনের অন্তরায়। তাই মানসিক রোগের পরিবেশের দিকে সরকারের সুনজর দেওয়া উচিত। কেননা সুন্দর পরিবেশই হতে পারে রোগীর সুস্থ হওয়ার অন্যতম হাতীয়ার বা মাধ্যম।

যদিও ঢাকা শহরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ সহ অনেক মেডিকেলেই মাত্র দশ টাকা দিয়ে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ও বিনামূল্যে ওষুধ পাওয়া যায়। কিন্তু চিকিৎসকগন রোগীকে যথেষ্ট সময় দিতে অপারগতা প্রকাশ করেন। এমনকি অনেক চিকিৎসক রোগীর সাথে ভালো আচরন করেন না। যার ফলে রোগীর মানসিক রোগ আরো তীব্র আকার ধারন করে। যদিও একজন চিকিৎসকের ভালো আচরন হতে পারে মানসিক রোগের সবচেয়ে বড় ওষুধ। তাই এক্ষেত্রে সরকার তথা স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের সুনজর দেওয়া উচিত। অধিকাংশ হাসপাতালে হাসপাতাল সমাজসেবা কার্যক্রম রয়েছে,কিন্তু তাদের ভূমিকা অতী নগন্য। তাই সরকারের এদিকেও নজর দেওয়া উচিত। সরকারের উচিত মানসিক রোগ সম্পর্কে ব্যপক জনমত গঠন করা এবং মানসিক রোগ ও রোগীকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া। এবং সরকারের আরো উচিত মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য বিকল্প কিছু ভাবা। শিক্ষার ক্ষেত্রে যেমন সবার আগে শিশু,ঠিক তেমনি চিকিৎসার ক্ষেত্রে সবার আগে মানসিক রোগকে প্রাধান্য দেওয়া উচিত। প্রতিটি বিভাগীয় শহরে একটি করে মানসিক রোগের বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মান করা উচিত বলে মনে করি। টেলিভিশনে নিয়মিত মানসিক রোগ সম্পর্কে প্রচারনা চালানো। প্রতিটি মাসে চিকিৎসকদের নিয়ে সভা ও সেমিনারের আয়োজন করা। একজন মানসিক রোগী পরিবার ও সমাজ থেকে নিপীড়নের স্বীকার হলে সে নিজেকে নিয়ন্ত্রন করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলে। ফলে সে দেশের বোঝা হয়ে বিভিন্ন ধরনের সামাজিক অপরাধ এবং আত্মহত্যার পথ বেছে নেয়। তাই সরকারের উচিত এইসব মানসিক রোগীর চিকিৎসা সহ সম্পূর্ণ দ্বায়ভার নেয়া। এবং রোগীকে বোঝা থেকে সম্পদে রুপান্তরিত করা। মনে রাখতে হবে একজন মানসিক রোগীর শেষ ঠিকানা সরকার তথা রাষ্ট্র। আত্মহত্যা এবং সামাজিক অপরাধ বন্ধ করাসহ রোগীর সুচিকিৎসার সম্পূর্ন দায়িত্ব বা দ্বায়ভার সরকার তথা রাষ্ট্রের। কেননা বোঝাকে সম্পদে পরিনত করার দায়িত্ব যেমন পরিবারের তেমন রাষ্ট্রেরও। রোগীকে সুচিকিৎসা প্রদান করাসহ পুনর্বাসনের দায়িত্ব রাষ্ট্রেরই। তাই সরকার মানসিক রোগকে সর্বোচ্চ প্রাধান্য দিয়ে এহেন উদ্যোগ গ্রহন করবে বলে-প্রত্যাশা করি।।

-মোঃ নিজাম গাজী,
লেখক ও চিন্তাবিদ,
অনার্স ৪র্থ বর্ষ(রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ),
ধামরাই সরকারি কলেজ,ঢাকা।
মোবাঃ-০১৭৬৭৭৮৯২৯৯।
ইমেইলঃ- [email protected]

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:২৭

শায়মা বলেছেন: পরিবার এবং রাষ্ট্র দুই এরই! তবে পরিবার প্রথম পদক্ষেপ।

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪

মো: নিজাম গাজী বলেছেন: ঠিক বলেছেন লেখিকা। শুভকামনা।

২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১২:৩৬

মানিজার বলেছেন: দ্বায়ভাড়

:-0

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৬

মো: নিজাম গাজী বলেছেন: হ্যা দ্বায়ভাড়। কেনো মানিজার?

৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:১৬

কাউয়ার জাত বলেছেন: মানিজাড়ের সুড়ে সুড় মিলিয়ে চিৎকাড় কড়ে বলতে চাই দ্বায়ভাড়!

২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:০২

মো: নিজাম গাজী বলেছেন: দ্বায়ভাড়! বিষয়টি ঠিক বুঝলামনা লেখক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.