নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

।হই আমি বীর অথবা হই আমি ধীর,আমি শুধু বাংলাদেশের নয়,আমি সমগ্র পৃথিরীর ।।হই আমি বীর অথবা হই আমি ধীর,আমি শুধু বাংলাদেশের নয়,আমি সমগ্র পৃথিরীর ।

মো: নিজাম গাজী

আমি ঐ সৃষ্টিকর্তারই সৃষ্টি,আমি তারই বান্দা, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর বাসিন্দা। গাজী পরিবারে আমি জন্মগ্রহন করেছি বলে আমি শুধু গাজী পরিবারের নয়, আমার জন্ম এই পৃথিবীর সর্বময়। শুধুমাত্র সোনাখালী গ্রামে আমার জন্ম নয়, আমার জন্ম পৃথিবীর সর্বময়। এই গ্রাম এই দেশের নয় আমি শুধুমাত্র, আমি এই সারা দুনিয়ারই ছাত্র। শুধুমাত্র একটি মহল্লায় আমার আগমন নয়, আমার আগমন বিশ্বময়। হই আমি ধীর হই আমি মহাবীর, আমি শুধু বাংলাদেশের নয় আমি সমগ্র পৃথিবীর।

মো: নিজাম গাজী › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স ৪র্থ বর্ষের ফলাফল অবিলম্বে প্রকাশ করা হোক

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১৭




জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষের ২০১৬ সালের অনার্স চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষা শেষ হয়েছে প্রায় চার মাস হয়েছে। অথচ এখন পর্যন্তও প্রকাশিত হয়নি অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফলাফল। ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন সিলেবাসের সর্বশেষ শিক্ষাবর্ষ। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয়কে সেশনজট মুক্ত ঘোষনা করেছে। কিন্তু সেশনজট সহ রেজাল্ট জটের করাল গ্রাস থেকে মুক্ত পায়নি ২০১২-২০১৩ সেশনের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ১ লক্ষ ২৫ হাজার অসহায় শিক্ষার্থী। এর আগের ব্যাচ অর্থাৎ ২০১১-২০১২ শিক্ষাবর্ষের পরীক্ষা শেষ হওয়ার মাত্র আড়াই মাসের মধ্যে প্রকাশিত হয় ফলাফল। অথচ প্রায় চার মাস হওয়া সত্ত্বেও এখন পর্যন্তও প্রকাশিত হয়নি ২০১৬ সালের ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফলাফল। এতে করে চরম বিপাকে পরেছে দেশের ১ লক্ষ ২৫ হাজার ফলপ্রার্থী শিক্ষার্থী। শিক্ষার্থীগন অপেক্ষা করতে করতে এখন যেনো যাযাবরে পরিনত হয়েছে। পুলিশের এস.আই,দুদকের সহকারী পরিদর্শক পদ সহ অনেক প্রতিযোগিতামূলক চাকুরীর পরীক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে এই ১ লক্ষ ২৫ হাজার অসহায় শিক্ষার্থী। এতে করে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি ক্ষোভ ও সংশয় প্রকাশ করছে এই ফলপ্রার্থী শিক্ষার্থীগন।

এ বিষয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্য সেবা বিভাগে অনেক চেষ্টার পর ফোন দিয়ে যোগাযোগ করা হলে ফোন রিসিভ হওয়া সত্ত্বেও প্রায়শই সাড়া মেলেনা কোনো কাউন্সিলরের। কিন্তু ফোন থেকে ঠিক টাকা কেটে নিচ্ছে। আবার অনেক সময় অনেক চেষ্টার পর তথ্য সেবা বিভাগের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা ফলাফল বিষয়ক সঠিক তথ্য দিতে একেবারেই ব্যর্থ। এতে করে ফলপ্রার্থী শিক্ষার্থীগন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপর থেকে একেবারে আস্থা হারিয়ে ফেলেছে এবং ধৈর্যহারা হয়ে পরেছে। এ যেনো মস্তবড় রেজাল্ট জট। আর এই রেজাল্ট জট দ্বারা সৃষ্ট বেকারত্বের গ্যাঁড়াকলে পরে অসহায়,মানবেতর ও আশঙ্কাময় উদ্দেশ্যহীন জীবন যাপন করছে দেশের ১ লক্ষ ২৫ হাজার ফলপ্রার্থী শিক্ষার্থী। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতি অনুরোধ দেশের ১ লক্ষ ২৫ হাজার শিক্ষার্থীর জীবনের কথা চিন্তা করে অবিলম্বে প্রকাশ করা হোক ২০১২-২০১৩ শিক্ষাবর্ষের ২০১৬ সালের অনার্স চতুর্থ বর্ষের রেজাল্ট।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯

রাজীব নুর বলেছেন: সেশন জোট এর জন্যই সব কিছু পিছিয়ে যায়। সরকারি চাকরির বয়সের সীমা পেরিয়ে যায়।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫

মো: নিজাম গাজী বলেছেন: জ্বী সঠিক বলেছেন। ধন্যবাদ প্রিয় লেখক। শুভকামনা শতত।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.