নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ইশপ নই

সাঈদ নওশাদ

কমিউনিস্ট সত্তা, ফাসিস্ত সত্তা, হিন্দু সত্তা, খ্রিস্টিয়ান সত্তা বলে কোনও সত্তার অস্তিত্ব আছে বলে আমি বিশ্বাস করি না। ধর্মীয় গোঁড়ামির কোনও একটা শাসনে সসাগরা পৃথিবী সর্বকালে শাসিত হবে, এ অবাস্তব কল্পনা। হিন্দু পারেনি, বৌদ্ধ পারেনি, খ্রিস্টিয়ান পারেনি, মুসলমান পারেনি, ফাসিস্ত পারেনি, নাৎসি পারেনি। কমিউনিস্টই বুঝি এর ব্যতিক্রম হবে?

সাঈদ নওশাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জোয়াকিন থেকে রফিকুল

১৫ ই মে, ২০২৩ দুপুর ২:৩০


ওর নাম জোয়াকিন।
ত্রিপুরা পাড়ায় আমাদের আশ্রয় এই ঘরে। জোয়াকিন এর বাবা জুম চাষ করে। ছেলেকে পড়াশোনা করানোর ইচ্ছা থাকলেও সে পড়াশোনা করাতে পারেনা টাকার অভাবে। নিজের খাবারের জোগান করতেই এখন বৃদ্ধ বাবা মা সহো ঘরের সবাইকে পরিশ্রম করা লাগে, সেখানে পড়াশোনার মতো বিলাসিতা আর কিছুই নেই।

তার ছেলে এখন একটি বোডিং স্কুলে পড়ছে। সেখানে থাকা খাওয়া ফ্রি সাথে পড়াশোনাও করতে পারে বিনামূল্যে। সেখানে তার নাম বদলে নাম রাখা হয়েছে রফিকুল৷
বড়দিনের বন্ধে জোয়াকিনের সাথেও দেখা হয়ে গেলো।

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৩:১৯

রানার ব্লগ বলেছেন: নাম বদলাতে হলো কেনো?

১৬ ই মে, ২০২৩ রাত ১:১৯

সাঈদ নওশাদ বলেছেন: মুসলিম বোডিং স্কুল। এতিমখানা কিনা আমার জানা নেই। তবে সে ধরনের কিছুই।

২| ১৬ ই মে, ২০২৩ সকাল ৭:৩৬

রানার ব্লগ বলেছেন: বাংলাদেশে মাদ্রাসা বা অন্যান্য ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছাড়া অন্যসব স্কুলে হিন্দু বৌধ্য মুসলমান খ্রীষ্টান এক সাথে বিনা বাধায় পড়াশুনা করতে পারে। এইসব আজগুবী কথাবার্তা না বলাই ভালো যে স্কুলে পড়ার জন্য নাম পরিবর্তন করতে হয়েছে।

১৬ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১:১৫

সাঈদ নওশাদ বলেছেন: আপনি একটা মন্তব্য করলেন খুবই জেনেরিক ভাবে। আপনার কি এমন কোন স্কুল সম্পর্ক ধারনা আছে? আপনার আসলে ধারনা নাই কতো ধরনের এজেন্ডা কাজ করে শুধু এই পাহাড়ের মানুষকে কনভার্ট করতে। আরোও জানুন।

৩| ১৬ ই মে, ২০২৩ সকাল ৯:৪৮

ধুলো মেঘ বলেছেন: আমাদের অনেক জোয়াকিমের দরকার - রফিকুলের দরকার না।

১৬ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১:১৭

সাঈদ নওশাদ বলেছেন: সবাইকেই দরকার। যার যায় জায়গায়৷ তার তার মতোই।

৪| ১৬ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১:০০

রাজীব নুর বলেছেন: নাম বদল হয়েছে, সেটা কোনো ব্যাপার না। মানুষের পরিচয় কর্মে।

১৬ ই মে, ২০২৩ দুপুর ১:১৭

সাঈদ নওশাদ বলেছেন: খুবই বড় ধরনের অপরাধ। এই নাম বদল আসলে সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের চিহ্ন। এভাবে কোনদিন নৃগোষ্ঠীগুলো তাদের অস্ত্বিত্বই হারিয়ে ফেলবে৷

৫| ১৬ ই মে, ২০২৩ বিকাল ৩:০৯

অর্ক বলেছেন: খুবই দুঃখ পেলাম জেনে। ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। আন্তরিক শুভকামনা থাকলো ওই অবুঝ নিষ্পাপ শিশুটির জন্য। আদিবাসীদের সঙ্গে সীমাহীন অন্যায় অবিচার করে আসছে রাষ্ট্র। পাকিস্তানের জনৈক প্রবীণ আর্মি জেনারেল একবার সেখানকার এক টিভি প্রোগ্রামে বলেছিলো, ভারত যে আশায় বাংলাদেশকে ৭১ এ সমর্থন করেছিলো, সেটা কোনওদিনও পূরণ হবে না। আজ বাংলাদেশ পাকিস্তানের চেয়েও বড়ো ইমানদার ইসলামি মুলক। ইসলামের আসল ঝান্ডাধারী আজ বাংলাদেশ। এক্কেবারে সত্য।

১৯ শে জুন, ২০২৩ দুপুর ২:১৯

সাঈদ নওশাদ বলেছেন: পার্বত্য এলাকাতে মুসলিমদের থেকে ধর্মীয় আগ্রাসনে এগিয়ে আছে খ্রিস্টানরা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.