নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পাঠক ছিলাম, লেখক হলাম। পড়ব বেশী, লিখব কম। পছন্দের বিষয় প্রকৃতি, জীবন ও দর্শন। ভালোলাগে প্রবন্ধ ও সম্পাদকীয়। প্রতীক্ষায় আছি একদল বিচক্ষণ লেখকের। যারা সমাজের সমস্যাগুলো বুঝবে, তা নিয়ে ভাববে ও লিখবে। যে লেখায় মানুষ হবে সচেতন, দেশের হবে উন্নয়ন।।জয় বাংলা।।

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল

এই নিকে আর লিখি না

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার হৈমন্তী! (বড় গল্প, লেখাটি ইচ্ছে করেই প্রথম পাতায় দিলাম না।)

১১ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:৪৮

লেখক হিসেবে তোমরা আমায়
কইরো নাকো হেলা,
আগেই আমি সাবধান করে দিনু
গল্পটি কিঞ্চিৎ খোলামেলা!
(নিজ দায়িত্বে পড়ুন)

১.
কয়েক বছর আগে, কোরবানীর ঈদে গ্রামে গিয়েছি। কাজিনরা ফুটবল খেলার জন্য ধরলো। খেলার কথা শুনে আমার তো চোখমুখ সব শুকিয়ে কাঠ। এখন কি আর সেই বয়স আছে? খেলতে গেলে একটাও গোল দিতে পারবো না, মাঝখান থেকে পা মচকে গেলে কয়েক সপ্তাহ বিছানায় থাকতে হবে।।:(

এর মধ্যে একদিন আব্বাজান ঘোষণা করিয়া দিল, আমার বিবাহ হইবে এবং তাহা এই ঈদেই। পাত্রীও দেখা সারা। বলে রাখি; বিয়ের কথা অনেক আগে থেকেই হচ্ছিল। এ নিয়ে একদিন কথা প্রসঙ্গে বড় আপাকে বলেছিলাম, "বিয়ে নিয়ে এত লাফানোর কি আছে? তোমরা মেয়ে পছন্দ কর। আমি হনু হিরো! ঈদে গিয়ে একদিনেই হিরোইনকে ঘরে নিয়ে আসবো!":P

কথাটা মনে হতেই বুকের ভেতরটা ধক্ করে উঠলো। হায়! হায়! কাজের ঠেলায় আমি তো এসব ভুলেই গিয়েছিলাম। এরা কি তাহলে সব ঠিক করে রেখেছে? মাস্টার আপা সেদিনের কথাটি কি সিরিয়াসলি নিয়েছিল? আর আমাকে সোজা করার জন্য বিষয়টি চেপে গিয়েছে? কাজের সময়ও জোকস করতে গিয়ে, শেষে আমার জীবনটাই না মাটি হয়ে যায়??:(

২.
অনেক ভাবার পর, চেপে যাবার কারণটি ধরতে পারলাম। ক্যাম্পাসের সেকেন্ড ইয়ারে থাকতে, আমার এক কাজিনের বিয়ের কথা হচ্ছিল।(ছোট বেলায় গ্রামের দু-চারজন আমাদের বর-কনে বলে খ্যাপাতো। আমিও রাগে জুতা/লাঠি হাতে ঐ লোকদের দিতাম দাবড়ানি! ওদিকে আমাদের দৌড়ের চাইতেও দ্রুত বেগে সেই খবর ছড়িয়ে পড়তো!!:P) তখন দু-একজন সেই কনের সাথে বলির পাঁঠা হিসেবে আমি কেমন মানাবো সেই কথা ভাবছিল।

একথা শুনে বিয়ের ভয়ে আমি কয়েক মাস আর বাসায় যাই নি। ঠিকমত বাসার ফোন ধরতাম না। কয়েক মাস হল ছেড়ে মেসেও ছিলাম। তখন বন্ধুরা সবাই ভাবলো আমি বিয়ে করেছি। আমিও তাদের সাথে তাল দিলাম, আর হু হু করলাম। সত্যি কথা বলতে কি, এখনো আমার অনেক বন্ধু মনে প্রাণে বিশ্বাস করে আমি বিবাহিত। আমিও গায়ে পড়ে সত্য কথা বলি নি। থাক বাবা! আগে থেকেই বিবাহিত হওয়া ভালো। তা না হলে কোন ছ্যাঁচড়া বন্ধু আবার বে-জায়গায় না বলে বসে, "কি রে সালা? শুনলাম, কোন এক পেত্নীকে নাকি বিয়ে করেছিস? দাওয়াত দিস নাই ক্যান? ঘুষ কি কম খাস নাকি? আমারে বলতিস, দু-টাকা দান করতাম!":P

সত্য কি তেঁতো, সে কি জীবনের মতো?
বেঁচে ও মরা নাকি বিভেদের খত?
মিথ্যা কি ভুল? নাকি মিলল না জল?
দেখতে কেমন সে বল কত টা অতল?
কানামাছি মিথ্যা, কানামাছি সত্য
কানামাছি তুমি আমি যে যার মতো।

আমার সত্যিই একটা রোগ আছে, আমি পেত্নীর সাথেও প্রেম করতে রাজি, কিন্তু লক্ষীকে বউ করতে গেলে একশবার ভাবি। ক্যাম্পাসের এক বান্ধবীকে পছন্দ করতাম। ওকে(ক্লাসমেট) বিয়ে করবো? কি করবো না? এসব ভাবতেই ছাত্রজীবন শেষ হয়ে গেল। বিয়ে তো দুরের কথা, তাকে যে পছন্দ করি সেটাই বলা হয় নি। আরেকটা কারণ অবস্য ছিল, আমার এক বন্ধু তাকে পছন্দ করতো। তাই সুন্দরী তমাকে(ছদ্ম নাম) বন্ধুকে গিফট দিয়েছিলাম। আমি হলাম উদার মনের মানুষ! কেউ যদি মুখ ফুটে শুধু বলে, "তোর বান্ধবীকে আমার পছন্দ"। আমি আর ওদিকে পা দেই না। বরং ওদের বিয়ে দিয়ে দেই। থাক বাবা, তবু তোরা সুখে থাক!!

৩.
এদিকে বিয়ের দিনক্ষণ সব ঠিকঠাক। আপারা মেয়েকে দেখতে যেতে বলল। আমি তো রাগে মুখ ফসকে বলেই দিলাম, "কুরবানির ছাগলকে তোমরাই দেখ, আমি গেলে জবাই দিয়ে গোস্ত খেও!" বলে রাখি, আমার আপা মাস্টার। আর আমার আম্মাজান সাক্ষাৎ মা দুগ্গা(কর্মঠ ও বুদ্ধিমান)! তার সাথে টক্কর দেয় এমন সাহস কার? সুতরাং তাদের উপর ভরসা করাই যায়।:D তবে মনে মনে আমার আরেকটা প্ল্যান ছিল, "মেয়ে যদি পছন্দ না হয়, তবে শহরে গিয়ে আরেকটা বিয়ে করবো"।।:P

বিয়ে উপলক্ষে কয়েক দিন আগে থেকেই বাড়ীতে ঈদ লেগে আছে। অথচ আমার মুখ বড় পুকুরিয়ার কয়লা খনি, চিন্তায় ঘুম আসে না। আচ্ছা? আমি কি পালিয়ে যাব? কিন্তু মন্ডলদের তো এমনিতেই বিয়ে নিয়ে বদনাম আছে! আমি কি সেটা আর বাড়াতে পারি? (আমার এক বড় চাচা বিয়ের দিন পাটক্ষেতে লুকিয়ে ছিল। আরেক চাচা তো এখনো দেবদাস।) মনে মনে ভাবলাম, "আহারে, আব্বাজান? ছোট থেকে আমাকে তুমি একটা চড়ও মারো নি। কিন্তু আজ কেন আমার মাথায় বাড়ি দিলে? কেন? কেন? কেন?

একবার ভাবলাম আমি পালিয়েই যাব। কিন্তু সবার মুখে চুনকালি মাখিয়ে আমি পালাই কোন মুখে? (আমার এক কাজিন পালিয়ে এক সুন্দরীকে বিয়ে করেছে। তাই সবাই তার উপর মনঃক্ষুন্ন। আমি তো সেই একই ভুল/আকাম করতে পারি না।) আর বিয়েটা ক্যান্সেলই বা করি কোন সাহসে? কোন উপায় না পেয়ে নিজেকেই সান্ত্বনা দিলাম, "ভালো-মন্দ যাহাই আসুক, সত্যেরে লও সহজে!" :(

৪.
বিয়ের দিন চলে আসলো। নিজেকে বললাম, "ওরে হিরো? এখন তুই ভাব আজকে তোর নয়, অন্য কারো বিয়ে! তুই যাচ্ছিস বিয়ে খেতে!":P নিরুপায় হয়ে গোমড়া মুখে বলি হতে গেলুম। কনে শ্যাম বর্ণ, তবে সাজার কারণে দেখতে খারাপ লাগছে না। সমস্যা হল বয়স কম, বোধহয় ষোড়সী-আষ্টাদশী বালিকা। ছিঃ ছিঃ শেষ পর্যন্ত আমি বাল্যবিয়ে করবো?
আমার শিক্ষিত বোনেরা এমন কাজ করলো? বন্ধু সমাজে আমি মুখ দেখাব কি করে? বিয়ের আসর থেকে উঠে আসবো, এমন দুঃসাহস আমার নেই। অবশেষে বালিকার সাথে আমি বলি হয়ে গেলাম।

বাসার সবাই নতুন বউকে নিয়ে ব্যস্ত। সবার মুখে একটাই প্রশ্ন, মন্ডল বাড়ীর বউ দেখতে কেমন? আমি রুমে ঢুকে দরজা লক করে দিলাম। আহা! দোতলার দক্ষিন-পশ্চিমের এই রুম! কত স্মৃতি এই রুমকে ঘিরে? সেই ক্লাস সেভেন থেকে এটা আমার রিডিং রুম। আমার অনুমতি ছাড়া যেখানে কারো ঢোকা নিষেধ। যেখানে কয়েক বার সুযোগ পাওয়া স্বর্তেও কাজিনদের সাথে খারাপ কিছু করি নি। "ক্যাম্পাসের হলে থাকলে রুমটা থাকবে তালাবদ্ধ", এ যেন এক অলিখিত আইন। আত্মীয়রা আসলেও বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া যার নড়চড় হবে না।
আজ সেখানকার রাজরাণী হবে অচেনা পুচকে এক বালিকা?
এও কি সহ্য হয়?
হায় আল্লাহ্!
কোন পাপে আমার এই শাস্তি?

স্মৃতির পাতা হাতড়াতে লাগলাম, মনে পড়লো এক মেয়ে কথা। আমার দু-ক্লাস নীচে পড়তো। আমি তাকে অপছন্দ করলেও সে আমাকে ভালবাসতো। তবে সেটা জানতে পেরেছিলাম তার বিয়ের কয়েক দিন আগে। বোকা মেয়ে, আমার মত লুলকে পছন্দ করে বসে আছে! লজ্জায় আগে প্রকাশ করে নি। ওর বিয়ের কয়েক দিন আগে, গোপনে একজনকে দিয়ে আমার কাছে জানতে চেয়েছিল, আমি তাকে বিয়ে করতে রাজি কি না। তখন কাঁচা বয়স, সরাসরি বিয়ের প্রস্তাব শুনে আমি ঘাবড়ে গিয়েছিলাম। জানতাম, আব্বা-আম্মাও তাকে মেনে নেবে না, আর আমি তো তাকে সহ্যই করতে পারতাম না। মুখের উপর বলে দিয়েছিলাম, "আমি এখন বিয়ে করবো না।"
ইশ! কথাটা সেদিন ওভাবে না বলে মেয়েটাকে বুঝিয়ে বললেই হত। না জানি বেচারি কত কষ্ট পেয়েছিল সেদিন। নীরবে হয়তো চোখের পানিও ফেলেছে। শুনেছি তার শাশুড়িটা নাকি দজ্জাল।
আচ্ছা?
মেয়েটার সেদিন বদদোয়া করেনি তো?
তার জন্যই কি আমার মাথায় আইফেল টাওয়ার পড়লো??
আব্বার ডাকা-ডাকিতে ধ্যান ভঙ্গ হল। রাতের খাবারের জন্য ডাকছে.....

৫.
খেতে এসে পরিস্থিতি বোঝার চেষ্টা করলাম। একটা গুমটে ভাব। পাশের রুমে বড় আপা, পিচ্চি ডাইনিটাকে ফুসুর ফাসুর করে কি যেন লেকচার দিচ্ছে। হয়তো বলছে, "ওর সামনে খবরদার তর্ক করবি না!"
বুঝলাম আমার সামনে এখন আর কেউ আসবে না। বিয়ে বাড়ীতে রাগে ও লজ্জায় ঠিকমত খেতে পারি নি, তাই খাওয়া শুরু করলাম। ছোট ভাগিনা মামা, মামা করে দৌড়াচ্ছে। চ্যাঁচামেচিতে বিরক্ত হয়ে ওকে দিলাম এক রাম ধমক। কাঁদতে কাঁদতে সে ডাইনির কোল দখল করলো। আমি মনে মনে বললাম "থাক তুই, বাচ্চা কাচ্চা নিয়েই থাক। আমাকে তো চিনিস না! দু-দিন পর আমি এমন পালান পালাবো। কয়েক মাস আর বাড়ী মুখো হবো না।"

৬.
কি হবে আর মেরে বিলাই?
বাসর রাতের গুষ্টি কিলাই।
খাওয়া শেষে আর্মিদের মত মার্চ করতে করতে সোজা উপরে চলে গেলাম। আমি ঠিক করে রেখেছি, নতুন বউ যেখানে খুশি ঘুমাক, দোতলার রুমে আমি একাই ঘুমাবো। আর আমার রুমে যদি এসেই পড়ে, ওকে নিচে রাখবো।
আহা! কত স্বপ্ন ছিল বিয়ের রাতে গল্প করেই কাটিয়ে দেব। আমি কয় হালি মেয়েকে পছন্দ করতাম তাও জানাবো। স্কুলের হোস্টেলে বন্ধুরা মিলে এসব নিয়ে রিহ্যারসেল করতাম। কতই না মজা করেছি তখন?
কিন্তু আজ?
কি চেয়েছিলাম? আর কী হল?

এসব ভাবতেই কেউ একজন ডাকলো। আমি জোর গলায় জানিয়ে দিলাম, আমার রুমে কেউ থাকতে পারবে না। কিছুক্ষণ পরে আব্বা ডাকলো। আমাকে নীচের স্পেশাল রুমে থাকতে বললো। এমনিতেই আব্বার শরীর ভালো না। ক'দিন থেকে হাই প্রেশার। আমি যদি আজ একা ঘুমাই, আর এই কথা যদি শ্বশুর বাড়ীতে যায়। আব্বার মাথা হেট হয়ে যাবে। বাধ্যহয়ে লেঞ্জুয়া গুটিয়ে নীচের রুমে গেলুম। না, সে রাতে তাকে নীচে ঘুমাতে হয় নি। বালিকার অমন গোবেচারা মুখ দেখে আমি তাকে বকতেও পারি নি।
আমি কি এতই খারাপ?

আমি তো ভেবেছিলাম নিচে গিয়ে সোজা ঘুমিয়ে পড়বো। কিন্তু ঘুম কি আর আসে? মনে অনেক চিন্তা। এমনিতেই আমার আগের বিয়ে(গুজব) নিয়ে একটা বদনাম আছে। তার উপর দুপুর থেকে যেই পাগলামিটা করলাম। এখন যদি আর দশটা মানুষের মত ফুলশয্যার রাতটা না কাটাই? সবাই ভাববে, নিশ্চয় আমার আগের পক্ষের বউ আছে। আব্বারা তাকে মেনে নেবে না বলে, জোর করে এই বিয়েটা করিয়েছে। সকালে মেয়ের নানী, দাদীর জিজ্ঞাসা করলে সেই বা কি বলবে? বালিকার ভাবসাব দেখে আমি তো অবাক! কে বলে এ পিচ্চি? এতো এক বিচ্ছু! সমস্যা একটাই, কথা বলে কম। হয়তো লজ্জায় পড়ে, ভয়ে অথবা সংকোচে।

মনে পড়লো দুপুরে কবুল বলার সময় মন থেকে বলিনি, রাগ করে বলে ফেলেছি। তার উপর সে ছোটমানুষ। আমি এখন করবোটা কী? এসব ভাবনা চিন্তার মধ্যেই বিচ্ছু আমাকে দংশন করলো। মেয়েটা আসলেই নিষ্পাপ ছিল। মনে হচ্ছিল, সে যেন আমাকে চপটাঘাত করল। সে যেন বলছে, "তুই লুল হয়েও আমার মত কুমারিকে পেয়েছিস। অত ভাব ক্যান তোর?" যদিও সে রাতে আমাদের বেশী কথা হয় নি। আর সব ঘটনা মনেও নেই।।
.
.
চলবে......

বি. দ্রঃ এই পেজে আর লেখা নিচ্ছে না। তাই বাধ্য হয়ে আরেক পর্ব দিতে হচ্ছে!

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুরুতে দেখলাম ঈদের ছুটিতে আব্বাজান আর মাস্টার আপু মিলে প্লান করে আছে। পরে কী হয় দেখছি। আবার আসছি।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ইহা বড় গল্প, সময় নিয়ে পড়িতে হইবে..:)

ভালো থাকবেন।

২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৪:২০

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
আপনাকে অনেক দিন ব্লগে দেখিনা।

কোন সমস্যা ?

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৮

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ওহে প্রিয় ভাই!
আমি গৃহবন্দী.....:(

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ৮:১৭

কাইকর বলেছেন: ভাই আপনাকে খুব মিস করছি ।

১৯ শে জুলাই, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন:
ও ডিয়ার,
নেভার ফেয়ার
আই অ্যাম হিয়ার..;)

৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপাতত বালিকাবধূর গৃহে প্রবেশ । পরের পাতায় দেখি।

২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১১

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: বালিকার কথা আর বলিবেন না। সে যা অভিমানী!!!!:(

৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ছবিটা দেখে, না কিছু বলবো না। তবে বেশ ভালো লাগলো।

২০ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১৩

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ছবিটি দিলুম এই ভেবে যে, বালিকার সহিত খোলা আকাশের নীচে প্রেম করিব। কিন্তু তাহা আর হইল না.....

৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯

জুন বলেছেন: প্রথম পাতায় না দিয়া ভালোই করছেন মন্ডল সাহেব /:)
আপনিতো আবার গৃহবন্দী । দ্বিতীয় পর্বটা আবার কৈ পাই #:-S
ভালোলাগা জানালাম ।

২২ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১২:৩০

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন:
ইবনে বতুর আগমন
শুভেচ্ছা স্বাগতম।

গৃহবন্দী ছিলাম, এখন মুক্ত।
@প্রথম পাতায় না দিয়া ভালোই করছেন মন্ডল সাহেব
... আমি ইহার কি মানে বুঝিব??X(

২য় পর্ব, মানে শেষ পর্বটা এর পরেই আছে। ইবনে বতুতা খুঁজে পাচ্ছেনা কেন???:(

পুনশ্চঃ
লেখার লিংক দিমু না। এসব পড়লে সবাই আমাকে লাঠিপেটা করবে....
আমি পালাই....

৭| ০৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:২৩

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: আপনের কমেন্ট পইড়া মনে করছিলাম ইচড়ে পাকা পুচকা ছোকড়া কিন্তু এতো দেখি পেকে ঝুনা নারকেল!!

০৯ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:০৪

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: বয়সের কথা আর মনে করায়ে দিয়েন না, আমি কচি নারকেলই থাকতে চাই। দরকার হয় আপনারে ফিরি ডাবের পানি খাওয়ামু....:P

৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৩১

ভাইয়ু বলেছেন: দ্বিতীয় পর্ব কই মন্ডল ভাই? তাড়াতাড়ি দেন নাহলে বাল্য বিবাহ কেসে ফাঁসিয়ে দিবো :D

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১০:৪৪

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: এর আগে আছে, হৈমন্তীর শেষ পর্ব।:)
http://www.somewhereinblog.net/blog/numondal114/30246431

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.