নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন! [email protected]

নূর আলম হিরণ

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!

নূর আলম হিরণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

জাতি হিসেবে আমরা বরাবরই অকৃতজ্ঞ!★

২৭ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:২৯


গড়ে বেশিরভাগ বাঙালির কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার ক্ষেত্রে অনীহা থাকে। কিংবা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলও সেটি দায় সারাভাবে করে। এটা ব্যক্তি থেকে শুরু করে রাষ্ট্রীয় কার্যকলাপও দেখা যায়। নিজের আশেপাশের মানুষের দিকে একটু খেয়াল করলে এমন উদাহরণ অহরহ দেখতে পাওয়া যায়।
বাঙালি জাতির সবচেয়ে বড় অকৃতজ্ঞতার উদাহরণ হল শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা! যে মানুষটি বাঙালির মুক্তির জন্য নিজের জীবনের অধিকাংশ সময়ে জেলে কাটিয়েছে, সে মানুষটিকে হত্যা করে জাতি হিসেবে সবচেয়ে বড় অকৃতজ্ঞতার উদাহরণ তৈরি করেছি আমরা। এরপর সবচেয়ে বড় অকৃতজ্ঞতার উদাহরণ হচ্ছে জেনারেল জিয়াকে স্বাধীনতার ঘোষক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে চাওয়া! বিএনপি-জামাত এখনো প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছে জেনারেল জিয়াকে শেখ মুজিবের সাথে প্যারালেলি দাঁড় করাতে কিংবা তার চেয়েও বড় করে দেখাতে! যাইহোক এগুলি পুরনো ইতিহাসের কথা, বর্তমান সময়ের একটি অকৃতজ্ঞতার উদাহরণ দিচ্ছি।

অল্প কয়েকদিন আগে WHO'র অনুরোধে স্বাস্থ্য সেবায় আঞ্চলিক সহযোগিতা শীর্ষক একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বাংলাদেশ। উক্ত অনুষ্ঠানে আমাদের স্বাস্থ্য সচিব, স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বক্তব্য রাখেন। আমি খুব মনোযোগ দিয়ে তাদের বক্তব্য গুলি শুনছিলাম। আমেরিকার প্রতিনিধি সহ আরো ১৩ টি দেশের প্রতিনিধি এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিল। প্রথমে আমাদের স্বাস্থ্য সচিব বক্তব্য দিল এরপরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী এবং সর্বশেষ আমাদের প্রধানমন্ত্রী বক্তব্য দেয়। তিনজন বক্তাই আমাদের স্বাস্থ্য খাতে সরকার কি কি উন্নতি করেছে তার কথা বলে যাচ্ছিল। এরপর করোনার সময় সরকার কিভাবে মানুষকে বাঁচিয়েছে তার কথা বলছিল। সরকারের দূরদর্শিতার কারণে করোনার টিকা কিভাবে এদেশে খুব সহজে এসেছে তার বর্ণনা দিচ্ছিল। আমি শেষ পর্যন্ত অপেক্ষা করছিলাম এই তিনজন বক্তা আমেরিকা বাংলাদেশকে যে বিপুল পরিমাণ বিনামূল্যে করোনার টিকা দিয়েছিল তার জন্য তাদেরকে ধন্যবাদ দেয় কিনা। কিন্তু তাদের একজনেও সামান্য একটি শব্দ উচ্চারণ করেনি এটা নিয়ে!
এছাড়াও সাধারণ মানুষ, গরিব জনগণ যাতে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা সঠিকভাবে পায় তার জন্য কী কী দরকার সে সম্পর্কে একটি কথাও বলেনি! খাদ্যে ভেজাল সমস্যাটি বাকি দেশগুলো কিভাবে মোকাবেলা করছে কিংবা কিভাবে মোকাবেলা করা দরকার এই বিষয়টি জোরালোভাবে উপস্থাপন করার দরকার ছিল।

আসলে এই ধরনের সভা, সেমিনার গুলি থেকে বাংলাদেশ খুব বেশি কিছু শিখতে পারেনা। এখানে এরা যায় নিজেদের ঢোল নিজেরা কত জোরে পিটাতে পারবে তার জন্য। বাকিদের সামনে এমন ভাবে কথা বলবে যেন বাকিরা মনে করে এদেশ মনে হয় কতদূর এগিয়ে গিয়েছে! আসলে এরা বুঝতে পারেনা বাকিরা ঠিকই বুঝতে পারে খালি কলসি বাজে বেশি! বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সভা, সেমিনারে এই খালি কলসি নামক বাদ্যযন্ত্রটি বাজানোর জন্যই গিয়ে থাকে। কাজের কাজ খুব বেশিকিছু হয়না!

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:৪৪

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: যে দেশে একটা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত বাচ্চার বাবাকে ডাক্তারের সাথে বাক-বিতন্ডায় জড়াতে হয়, জেলে যেতে হয় শুধুমাত্র সন্তানকে হাসপাতালে ভর্তি করানোরজন্য তাদের স্বাস্থ্যখাতে অর্জন নিয়ে বক-বকানি মানায় না। এ দেশ পরিবারতন্ত্র থেকে একনায়কতন্ত্রের দিকে যাচ্ছে। এখানে কাজ করা লোকের চেয়ে চামচামি করা লোকের সংখ্যা বেশী। এদের ঝেঁটিয়ে দেশ থেকে বিতাড়িত না করতে পারলে দেশের অবস্থা আগামীতে আরো খারাপ হবে।

২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:২০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: স্বাস্থ্য খাতে কাজ করার মত অনেক অপশন আছে অথচ গত বাজেটের আগের বাজেটে স্বাস্থ্যগতে বরাদ্দের পুরো টাকা খরচ করা সম্ভব হয়নি!

২| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১২:২৩

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:


আমেরিকাকে ধন্যবাদ দেয়ার কিছু নেই, আমেরিকা সিষ্টেমমাফিক কাজ করেছে।
ভ্যাকসিন ভিক্কা না।
এই ভ্যাকসিনকে যারা ভিক্ষা বলে মূল্যায়ন করছে এরা যানেনা কিছুই।

বাস্তবতা হচ্ছে ভ্যাকসিন দিচ্ছে WHO কোর্ডিনেশনে বিশ্ব মহামারি নিয়ন্ত্রনে দুটি সংস্থা কোভ্যাক্স এবং গ্যাভি। নট আমেরিকা।
আমেরিকা ও বাংলাদেশ উভয়েই কোভ্যাক্সের চাঁদাদানকারি সদস্য।
আমেরিকা যেটা ভাল কাজ করেছে অতি দ্রুততার সাথে ইমার্জেন্সি ভাবে ফ্যাক্টরি থেকে সরাসরি টিকা ডেলিভারি দিয়েছে বাংলাদেশে, ফাইজার ইত্যাদি কম্পানী থেকে ক্রেডিটে ক্রয় করে, পরে পে করবে কোভ্যাক্স ও গ্যাভি(Gavi)র মাধ্যমে।
কোভ্যাক্সের সদস্য দেশের সংখ্যা আমেরিকা বাংলাদেশ সহ প্রায় ১৮১। বাংলাদেশে ইপিআই এর টিকাদান চলছে এর মাধ্যমে।

আমেরিকা বাংলাদেশ সহ ১৮১ টি দেশের চাঁদায় চলে কোভ্যাক্স ও গ্যাভি। আমেরিকা ও উন্নতদেশগুলো চাঁদা বেশী দেয় না। আনুপাতিক হারে দেয়। দেশ হিসেবে সবচেয়ে বেশী দেয় আমেরিকা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও জাতিসংঘের শিশু দাতব্য সংস্থা ইউনিসেফসহ বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থা কোভ্যাক্স ও
গ্যাভি পরিচালনা করে।
বাংলাদেশ কোভ্যাক্স/গ্যাভির চাঁদা দেয়া সদস্য, তাই বাংলাদেশ নীতিগত ভাবে বরাদ্দ ভ্যাকসিন ১০০% প্রাপ্য।

তবে বিশ্বব্যাপি ভ্যাকসিন সংকটে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশী অগ্রাধিকার পেয়েছে।
সেটা বাংলাদেশের যোগ্যতাবলেই পেয়েছে। টেকনিক্যাল কারনেই বাংলাদেশ অগ্রাধিকার পেয়েছে।

বাংলাদেশে পৃথিবীর অন্যতম সবচেয়ে বড় ও দক্ষ টিকাদান কর্মি বাহিনী বাংলাদেশেই, এত বিশাল বাহিনী আমেরিকাতেও নেই। পোলিও নির্মুলে টিকাদান দক্ষতায় বাংলাদেশ পুরষ্কারও পেয়েছিল।
তাই যুক্তরাষ্ট্র যে টিকা দিয়েছে তার বেশিরভাগই সরাসরি বাংলাদেশে পাঠিয়েছে। পেমেন্ট কে করবে হিসেবনিকেশ পরে হয়েছে। কোভ্যাক্সের অনেক সদস্য রাষ্ট্রই তাদের প্রয়োজনের এক চতুর্থাংশও পায়নি। কিন্তু বাংলাদেশ পেয়েছে। ডাব্লুএইচও'র ডাটা দেখে নিতে পারেন।

২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:২৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমি ইউএসএ এম্বাসি ঢাকার পেজটি ফলো করি। সেখানে তারা বাংলাদেশকে যে বিপুল পরিমাণ করোনা ভ্যাকসিনের সহযোগিতা দিয়েছে বিনামূল্যে তার আপডেট কয়েকবারই দিয়েছে। এখনো খোঁজ করলে পাওয়া যেতে পারে। বাংলাদেশের করোনা ভ্যাকসিন সোর্সিংটা খুব ভালো ছিল। তারপরেও আমেরিকাকে ধন্যবাদ দিলে বাংলাদেশে ছোট হয়ে যেত না। আমাদের প্রধানমন্ত্রী আমেরিকাকে কেনো ধন্যবাদ দেয়নি সেটা কিছুটা হলেও আন্দাজ করা যায় উনি বিবিসিকে গতমাসে যে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন সেটা মাথায় রাখলে।

৩| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১:১৪

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: এই জাতির একমাত্র কাজ হচ্ছে বসে বসে সমালোচনা করা।

২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:২৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সমালোচনাও আমরা বেশিরভাগ সময় ঠিকভাবে করতে পারিনা!

৪| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৫৭

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
বিনামুল্যেই তো দিবে। না জেনে নিজেদের ভিক্কুক ভেবে এত হীনমন্যতায় ভোগা কেন?
মাসে মাসে চাঁদা দিচ্ছে এরপর প্রাপ্য সুবিধাটি ভিক্কা হয় কিভাবে?
কোভ্যাক্স/গ্যাভির চাঁদা দেয়া সদস্য সবাই নীতিগত ভাবে বরাদ্দ ভ্যাকসিন বিনামুল্যেই প্রাপ্য। নইলে এত যুগ ধরে ইপিআই প্রোগ্রাম চলছে কি ভাবে?
ইউএসএ এম্বাসি ঢাকার পেজটি ভাল করে পড়ে দেখবেন, সেখানে কোভ্যাক্সের কথাও লেখা আছে।
আরো আছে ডব্লিউএইচও ইউনিসেফ কোভ্যাক্স গ্যাভির কথাও লেখা আছে।
পৃথিবীর কোনকিছুই ফ্রী না।

২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৫৭

নূর আলম হিরণ বলেছেন: তারমানে আমেরিকাকে ধন্যবাদ দেওয়ার কিছু নাই! আমেরিকা যে বন্ধুত্বের নিদর্শন, ৫০ বছরের সম্পর্ক এসব শব্দগুলি পোস্টে উল্লেখ করেছে সেগুলি আমেরিকা নিজেদের মিথ্যে ক্রেডিট নিচ্ছে!

৫| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:১৪

অবোধ বলেছেন: ভাইজান আপনি কি উগান্ডাই থাকেন নাকি.... আপনারা মিয়া বর্তমান মানুষের মুকে খাউন নাই, চিকিতসা নাই... শিক্ষার ঠিক নসাই... আজাইরা ইতিহাস নিয়া পেচাল পারেন...

২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ১০:৫৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: বাঙালি নিজেদের ইতিহাস ভুলে যায়, এরপর মিথ্যা ইতিহাস রচনা করে!

৬| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ দুপুর ১২:২৬

রাজীব নুর বলেছেন: গত পনের বছরে শেখ হাসিনা এবং ইনার দলের লোকেরা মাওলানা ভাসানী আর তাজউদ্দীনের নাম মুখে নেননি। তাদের নাম মুখে নিলে কি আমরা জাতি হিসেবে ছোট হয়ে যাবো?

২৮ শে জুলাই, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:২৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: শেখ হাসিনা ছোট ছোট বিষয়গুলি মনে রেখে কষ্ট পান মনে হয়। এগুলি উনি মনে না রেখে যার যা অবদান সেটা স্বীকার করে নিলে জাতি হিসেবে আমরা ছোট হবো না। উনারও বড় মনের পরিচয় দেওয়ার সুযোগ হবে।

৭| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১০:৫৮

জগতারন বলেছেন:
আজ সকালে উঠেই খুব সুন্দর একটি পোষ্ট
আমার প্রিয় ব্লগার নূর আলম হিরণ -এর ঠেকে পেয়ে খুবই ভালো লাগলো।
হাসান কালবৈশাখী-এর মন্তব্য দু'টি ও লাইক দিলাম।

উপরে হাইলাইট করা ব্লগ দ্বয় যে দেশের এতো গুরুত্বপূর্ন খবর রাখেন ও সচেতন তা সত্যিই অনুপ্রেরণাদায়ক।


২৯ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৩০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

৮| ২৮ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:০৭

রানার ব্লগ বলেছেন: যা বলেছে এতেই খুশি থাকেন ।

২৯ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৩১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে অন্তত একটি ধন্যবাদসূচক বাক্য প্রয়োজন ছিল।

৯| ৩০ শে জুলাই, ২০২৩ সকাল ৯:৩৫

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

Please read this

ঢাকা, জুন ০১, ২০২১ — যুক্তরাষ্ট্র ১লা জুন, ২০২১ বাংলাদেশে ফাইজার/বায়োএনটেকের কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের ১০৬,০০০ ডোজ টিকা পৌঁছানোকে স্বাগত জানিয়েছে। কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের ন্যায্য প্রাপ্তি নিশ্চিতকরণে গৃহীত বৈশ্বিক উদ্যোগ’কোভ্যাক্স অ্যাডভান্স মার্কেট কমিটমেন্ট’-এর মাধ্যমেকোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের এই প্রথম চালানটি বাংলাদেশে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ন্যায্যতার সাথে পৌঁছে দেয়ার ক্ষেত্রে সর্ববৃহৎ দাতা দেশ হিসেবে ভ্যাকসিনের বৈশ্বিক জোট গাভি-কে পরিকল্পিত ৪ বিলিয়ন ডলার সহায়তার অংশ হিসেবে সম্প্রতি ২ বিলিয়ন ডলার দেয়ার কথা ঘোষণা করেছে, যা দিয়ে গাভি কোভ্যাক্স অ্যাডভান্স মার্কেট কমিটমেন্টের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ন্যায্যতার সাথে ভ্যাকসিন পৌঁছে দেয়ার কাজ করছ


যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের জন্য সেবা

যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস ঢাকা
মাদানি অ্যাভিনিউ, বারিধারা,
ঢাকা-১২১২


বাংলাদেশে যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস

১০| ৩০ শে জুলাই, ২০২৩ রাত ১১:৫৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন:
এগুলো দেখুন হাসান ভাই!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.