নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন! [email protected]

নূর আলম হিরণ

ভাগ্যক্রমে আমি এই সুন্দর গ্রহের এক বাসিন্দা! তবে মাঝেমধ্যে নিজেকে এলিয়েন মনে হয়। তবে বুদ্ধিমান এলিয়েন না, কোন আজব গ্রহের বোকা এলিয়েন!

নূর আলম হিরণ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নির্বাচন নিয়ে সরকার আমেরিকার কথা ঠিক ভাবে বুঝতে পারছে না! ★

২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ১১:১৮


নির্বাচন, গণতন্ত্র, মানবধিকার এসব নিয়ে আমেরিকা সারা বিশ্বেই সব সময় সরব থাকে। বাংলাদেশের আসন্ন নির্বাচন নিয়ে তারা বেশ কিছু স্টেটমেন্ট দিয়েছে এবং নির্বাচন যাতে সুষ্ঠু হয় তার জন্য সরকার থেকে শুরু করে একেবারে ছোট ছোট দলগুলোর সাথেও তাদের মতবিনিময় করেছে। এছাড়াও সর্বশেষ নির্বাচন যদি সুষ্ঠু না হয় তখন এর সাথে জড়িত মানুষদের তাদের ভিসা নীতির আওতায় আনবে। গত কয়েক মাসে আমেরিকার পদক্ষেপগুলি তাদের স্টেটমেন্ট গুলিতে সত্যিকার অর্থেই আমি আপত্তিজনক কিছুই দেখছি না। আমার কাছে তাদের রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে খুবই মিস আন্ডারস্টুড একজন মানুষ মনে হচ্ছে। বেচারা কি বলতে চাচ্ছে তা মনে হয় আমাদের সরকার ও বিরোধীদল কেউই ঠিকভাবে বুঝতে পারছেনা অথবা বুঝতে চাচ্ছেনা।

ফিটার হাস ও আমেরিকার অবস্থান একেবারে সিম্পল, আগামী নির্বাচনটি হতে হবে সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ। নির্বাচনের সময় দাঙ্গা হাঙ্গামা করা যাবে না, ভোটদানে বাধা সৃষ্টি করা যাবে না, মানুষকে ভোট দিতে নিরুৎসাহিত করা যাবে না, মানুষ যেন নিজের ভোট নিজে দিতে পারে তার জন্য সঠিক পদক্ষেপ নেওয়া। এগুলি তো তেমন জটিল কিছু কথা না, খুবই সহজ এবং সিম্পল বিষয়। এসব বুঝতে আমাদের রাজনীতিবিদদের এত কষ্ট হচ্ছে কেনো!
আসলে সমস্যা হচ্ছে শেখ হাসিনা এসব স্টেটমেন্ট থেকে বুঝতে পারছেন আমেরিকা উনাকে সরাতে চাচ্ছে, উনাকে উনার স্টাইলে নির্বাচন করতে দিতে চাচ্ছেন না! আবার বিএনপি বুঝতেছে পিটার হাস এসব হালকা কথাবার্তা দিয়ে সরকারকে আরো সুযোগ করে দিচ্ছে, তারা সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে বড় ধরনের প্রেশার দিচ্ছে না! আমেরিকা যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নিয়ে কিছু বলবেনা, এটা আবার মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবের মাথায় ঢোকে না। কারণ তত্ত্বাবধায়ক সরকার সিস্টেম সংবিধান থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে!

বেশ কয়েক মাস আগে এই আমেরিকান রাষ্ট্রদূত পেটের হাস একটি অনুষ্ঠানে এসেছিলেন সম্ভবত চ্যানেল আইয়ের। সেখানে তাকে নারীর ক্ষমতায়ন নিয়ে আমাদের সংবিধানে আরো কিছু বিষয় যুক্ত করার জন্য সরকারকে অনুরোধ করার কথা বলা হয়েছিল। উত্তরে সে নারীর ক্ষমতায়নের সুযোগ সুবিধা ভালো দিক গুলি নিয়ে এবং আমেরিকা এসব কিভাবে ডিল করে সেটা নিয়ে বিস্তারিত বলেছে। এরপর বলেছে সংবিধান এমেন্ডমেন্ট করার জন্য সরকারকে তারা আসলে কিছু বলতে পারবেনা। এটা একান্তই সরকারের বিষয়, তাদের এখানে কিছু বলার নেই। এখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার বা নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকার এ বিষয়টির ক্ষেত্রেও তো তাদের সেই প্রিন্সিপাল কাজ করার কথা। যার জন্য আমরা দেখতে পাচ্ছি এ বিষয়টি নিয়ে তাদের কোন টু শব্দও নেই!
আসলে আমেরিকা এ পর্যন্ত আমাদের নির্বাচন নিয়ে যতগুলি কথা বলেছে কোন কথাই আপনি তাদের ভুল ধরতে পারবেন না। গণতন্ত্রের জন্য এসব সিস্টেম অবশ্যই যে কোন দেশ নিজেদের স্বার্থে তৈরি করে নিতে হবে। আমাদের সরকার, শেখ হাসিনা, ওবায়দুল কাদের তাদের কথা গুলি বুঝেও না বুঝার ভান করছে। বিএনপি তাদের কথাগুলি কিছুটা বুঝলেও পুরোপুরি বোঝেনি! অথবা তারা নিজেরাও জানে তারা যদি শেখ হাসিনার জায়গায় থাকতো পিটার হাসের কথাগুলি তাদের কাছেও বিরক্তকর মনে হতো!

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ১:০৩

কাঁউটাল বলেছেন: পিটার হাস কে আমেরিকার হাঁসের খামারে ফেরত পাঠানো হউক। উহা বাংলাদেশে থাকিবার উপযুক্ত নহে।

২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৫১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: কেনো, কি কারন?

২| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৪৭

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: অ্যামেরিকা সম্ভবত ওয়াজ নসিহত করছে। নির্বাচনে কারচুপি হলেও তারা এই সরকারকে মেনে নেবে আগের মত। কিন্তু সমস্যা হল অ্যামেরিকার ভিসা বন্ধ করে দিলে অনেক দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ী, আমলা এবং রাজনীতিবিদের সমস্যা হবে। এই কারণে সরকার একটু চাপে আছে। ভিসা না পাওয়া মানে শাস্তি পাওয়া। যেটা আগে ঘটেনি।

২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমেরিকা এ পর্যন্ত কতজনের উপর ভিসা নীতি প্রয়োগ করেছে তা জানা সম্ভব নয়।এই ভিসা নীতি দেওয়ার আগেও তারা তাদের দেশে অনেককেই ভিসা দেয়নি। তারা বাংলাদেশের সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন দেখতে চায় এর বাইরে তো তারা কিছু বলছে না। হয়তো বলতে পারেন ভিতরে ভিতরে তারা অন্য কোন কিছু চাচ্ছে। কিন্তু তাদের ভিতরে যদি অন্য কিছু চাওয়ার থাকে সেটা তাদের বাইরের কথায় কিছুটা হলেও টের পাওয়া যাওয়ার কথা। আমি অন্তত পাইনি।

৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:০২

আঁধারের যুবরাজ বলেছেন: "তারা" বাংলাদেশে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ একটি নির্বাচন দেখতে চায়,সেই সাথে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন চায়।

ব্যক্তিগতভাবে আপনি কি মনে করেন দেশের বৃহত্তম স্বার্থে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করার ব্যবস্থা করা উচিত প্রধানমন্ত্রীর ? দেশের অধিকাংশ মানুষ ও কি তাই চাচ্ছে বর্তমানে ?

২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৩:০৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে কিংবা অনির্বাচিত সরকারের অধীনে কোন নির্বাচন না হোক। মূলত সেটা হচ্ছেও না।
নির্বাচন হচ্ছে নির্বাচন কমিশনের অধীনে, কোন সরকারের অধীনে হচ্ছে না। প্রশ্ন থাকছে নির্বাচন কমিশন কতটুকু সক্ষম একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন করার ক্ষেত্রে। আপাতত নির্বাচন কমিশনের সে স্বক্ষমতা আমি দেখছি না। সে স্বক্ষমতা কিভাবে বাড়ানো যায় সেটা নিয়ে আলোচনা করা যায়।
দেশের অধিকাংশ মানুষ অনির্বাচিত সরকারের অধীনে নির্বাচন চাইলেও আমার মতে সেটা হতে দেওয়া সময় সঠিক হবে না। আমাদেরকে গণতান্ত্রিক প্রসেস ডেভেলপ করতে হবে। সেই ঘুরে ফিরে আগের একটি ভুল পদ্ধতির দারস্ত হওয়া ঠিক হবে না।

৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫১

কাঁউটাল বলেছেন: নরেন্দ্র মুদির জন্য আমেরিকার বর্তমান অবস্থান অস্বস্তিকর। ডিপ্লোম্যাট কি লিখছে দেখেন:

বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ঝুঁকি নেওয়া যাবে না ভারতের

যদিও ভদ্দরনোকি ভাষায় লিখছে, কিন্তু এইটা ভারতের জন্য একটা ওয়ার্নিং।

২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের অবস্থান অদূর ভবিষ্যতে বড় ধরনের চেঞ্জ হবে না।

৫| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩

বাউন্ডেলে বলেছেন: আমেরিকার রেফারেন্স এদেশের লোক পছন্দ করে না।

২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:১৬

নূর আলম হিরণ বলেছেন: গণতন্ত্র, মানবাধিকার এসব নিয়ে আমেরিকার সাথে কাজ করা সহজ। কিন্তু আপনি গণতন্ত্র মানবাধিকার এগুলি নিয়ে চীন, রাশিয়া ভারতের সাথে কাজ করতে পারবেন না।

৬| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ৮:৩৭

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: নির্বাচনের আগে আগে আমেরিকা এরকম কাহিনি করে। আসলে কিছুই হবে না। আওয়ামী লীগ বেশি বেশি বুঝে ফেলেছে। প্রধানমন্ত্রী আগ বাড়িয়ে ঝামেলা বাঁধিয়েছেন।

২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:২৫

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমাদের প্রধানমন্ত্রী আমেরিকাকে তার মত করে চিন্তা করে। ডক্টর ইউনুস এর কারণে উনি আমেরিকাকে দেখতে পারছেন না। আমেরিকার এখন পর্যন্ত যে কার্যকলাপ তাতে মনে হয়নি তারা শেখ হাসিনার খারাপ চাচ্ছে।

৭| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:২৯

সোনাগাজী বলেছেন:


আমেরিকা জানে যে, বিএনপ-জামাত খারাপ কোয়ালিশন; আমেরিকা চায়, শেখ হাসিনাই জয়ী কোক, কিন্তু আমেরিকা শেখ হাসিনাকে বলছে, দেশকে সঠিক পথে নিতে।

২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:২৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: আমেরিকার ডিপ্লোমেসি সব সময় বোধগম্য গণতন্ত্র, নির্বাচন, মানবাধিকার এসব ক্ষেত্রে। এগুলি নিয়ে আমেরিকার সাথে কাজ করা সবচেয়ে সহজ। সমস্যা হচ্ছে উনার আশেপাশের লোকজন দেশে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে এগুলি নিয়ে কাজ করার মত অবস্থা রাখেনি। তাই আমেরিকার কথাগুলি উনি ভুল ভাবে উপলব্ধি করছেন!

৮| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১০:৪৮

কাঁউটাল বলেছেন: লেখক বলেছেন: বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের অবস্থান অদূর ভবিষ্যতে বড় ধরনের চেঞ্জ হবে না।

উহাই উত্তম হইবে

২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৩০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ভারত নিজেদের স্বার্থেই এমন স্ট্যান্ড ধরে রাখবে। যার সাইড এফেক্ট হিসেবে শেখ হাসিনার সুবিধা পাচ্ছে।

৯| ২০ শে অক্টোবর, ২০২৩ রাত ১১:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো লিখেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৪:২৯

নূর আলম হিরণ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৬:৪০

কামাল১৮ বলেছেন: এই পোষ্ট পড়ার পর সরকারের মতিগতি পাল্টাতে পারে।

২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সরকার সবই জানে, তবে না জানার ভান করে! তারা তাদের স্টাইলে দেশ চালাবে, কোন পরিবর্তন করবে না।

১১| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ ভোর ৬:৪৫

শার্দূল ২২ বলেছেন: নুর ভাই সবাই সবাইকে বুঝছে শুধু বিএনপি বুঝেনি এখনো। ফিটার হাস যা বলছে তার ১০০ ভাগ সরকারের পক্ষেই বলছে। কিন্তু এটা আবার বিএনপিকে বুঝতে দেয়া যাবেনা। বিএনপি এটা বুঝে গেলে এবার গিয়ে বলবে স্যার এতকিছুর কি দরকার শেখ হাসিনাকে সরিয়ে তারেক কে বসায় দেন। তখন তো ফিটার হাস বিপদে পড়বে। ফিটার হাস তাদের পুরনো নিয়ম নীতি ফটোকপি করে আমাদের শোনাচ্ছে এটাই। আর সরকার বোঝাচ্ছে আমেরিকা বিএনপির জন্য কাজ করছে। এটাই রাজনীতি।

দক্ষিণ এশিয়া আমেরিকার দাপট রাখতে হলে শেখ হাসিনাকেও লাগবে, কারণ শেখ হাসিনা জানে বিদেশিদের কিভাবে সামলাতে হয়। নেই, ফিটার ভালো করেই জানে বাকিদের ক্ষমতায় আনলে আমেরিকার দূতাবাসের সামনে বছরে দশবার মিছিল যাবে।

২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৮

নূর আলম হিরণ বলেছেন: তারা সরকারের পক্ষে বা বিএনপির পক্ষে একটা বিষয় না। আপাত দৃষ্টিতে তাদের স্টেটমেন্টগুলি বিএনপির পক্ষে মনে হলেও আমেরিকা বিএনপি জামাত কোয়ালিশকে ক্ষমতায় দেখতে চাইবে না এটা সাধারণ বিষয়। মির্জা ফখরুল সাহেব প্রথম প্রথম বুঝতে না পারলেও এখন মনে হয় বুঝতে পারছেন।

১২| ২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:২২

ক্লোন রাফা বলেছেন: সমিকরনটা খুব সহজ মনে করার’ও কোন কারন নেই! যখন কোন রাষ্ট্র অতি তুচ্ছ ঘটনায় ভিসা রেস্ট্রেকশনের কথা বলে তখন এটা এক প্রকার রাষ্ট্রের নাগরিকদের অপমান করার শামিল। আমেরিকা কিংবা পশ্চিমা বিশ্ব যদি সত্যিকার অর্থেই ভালো চাইতে ছোট ছোট দেশগুলোর । তাহলে টাকা পাচারকারিরা তাদের দেশে কিংবা উন্নত কোন দেশেই আশ্রয় পেতোনা।

তারা এগুলো করছে অনৈতিক সুবিধা আদায়ের জন্য। মনে আছে কি জিএসপির কথা? বাংলাদেশ এত ব্যাবস্থা গ্রহণ করার পরও তারা স্পিক টু নট প্রয়োগ করছে। সো তারা যা চাওয়ার তাই চাইতে এসেছে। কোন দেশে গনতন্ত্র আছে কি নাই তা নির্ভর করে তাদের স্বার্থ বিবেচনায়।
ধন্যবাদ, নু.আ.হিরন।

২১ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৯:৫০

নূর আলম হিরণ বলেছেন: নির্বাচন, গণতন্ত্র, মানবাধিকার আসলে এগুলি একেবারে তুচ্ছ বিষয় নয়। গণতন্ত্রকে সঠিকভাবে প্রতিষ্ঠা করতে হলে তারা যে স্টেটমেন্টগুলি দিয়েছে এগুলি অবশ্যই বিল্ডআপ করতে হবে।
আসলে একটা সময় আমেরিকা বাংলাদেশকে ভারতের চোখ দিয়ে দেখতো তাই তাদের তৎপরতা সেভাবে চোখে পড়তো না। এখন তারা বাংলাদেশকে তাদের চোখ দিয়েই দেখে।

১৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৮

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: ২৮ তারিখের পর থেকে কি হয় তা দেখার জন্য বসে আছি। সারা বছর শুনে আসছি খেলা হবে এবার কিন্তু সত্যিই খেলা হবে। পূর্বের তুলোনায় বিএনপি'কে এখন বেশ এগ্রেসিভ মনে হচ্ছে, সরকারও বেশ সতর্ক এবার, সবমিলিয়ে খেলা কিন্তু এবার জমে উঠবে। B-)

২৭ শে অক্টোবর, ২০২৩ সকাল ৮:৩১

নূর আলম হিরণ বলেছেন: খেলতে গেলে খেলোয়ার হতে হয়, খেলা না শিখে খেলতে গেলে গোলের পর গোল খেতে হয়। বিএনপি অনেক গোলে পিছিয়ে আছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.