নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

নোবেল বিজয়ী রুশ লেখক ইভান বুনিনের ৬৪তম মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাঞ্জলি

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:১২


সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী প্রথম রুশ লেখক বুনিন। পুরো নাম ইভান আলেক্সিয়েভিচ বুনিন। তিনি কমিউনিস্ট বিরোধী শ্বেতাঙ্গ অভিবাসী, ইউরোপীয় সমালোচক এবং তাঁর সমসাময়িক বহু লেখকদের কাছে পূজনীয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তারা তাঁকে ল্যেভ তল্‌স্তোয় ও আন্তন চেখভের প্রতিষ্ঠা করা রুশ সাহিত্যে বাস্তবতার ধারার সত্যিকারের উত্তরাধিকারী বলে অভিহিত করেন। বুনিন গদ্য ও কবিতা রচনায় ধ্রুপদী রুশ ঐতিহ্য ধারণের মাধ্যমে শৈল্পিকতায় অটল থাকার কারণে প্রসিদ্ধি লাভ করেন। তাঁর কবিতা ও গল্প রচনার বুনন, যা "বুনিন ব্রোকেড" নামে পরিচিত, ভাষার অন্যতম সমৃদ্ধ উপকরণ বলে বিবেচিত। ১৯০৩ সালের দিকে তিনি একটি পরিবর্তনের ভেতর দিয়ে যান। কবিতা লেখা পুরোপুরি বাদ দিয়ে ছোটগল্প লেখায় মনোযোগ দেন। তাঁর পরিবর্তনকে কেউ কেউ পছন্দ করেননি। তাঁদের মধ্যে বিশেষভাবে বলা যায় ভ্লাদিমির নবোকভের কথা। তাঁর মতে, বুনিনের কবিতা অনেক উঁচুমানের, গদ্য সে তুলনায় সাধারণ। তাঁর অন্যতম ছোটগল্পসমূহ হল দিরিয়েভ্‌নিয়া (১৯১০), সুখদোও (১৯১২), তাঁর রচিত আত্মজীবনীমূলক উপন্যাস ঝিজ্‌ন আর্সিনিয়েভ (১৯৩৩, ১৯৩৯), ছোটগল্প সংকলন তোমনি এলিই (১৯৪৬), এবং তাঁর ১৯১৭-১৮ সালের দিনলিপি আকাইয়ান্নি দ্‌নি (১৯২৬)। নোবেল বিজয়ী রুশ লেখক ইভান বুনিনের আজ ৬৪তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৫৩ সালের আজকের দিনে তিনি ফ্রান্সের প্যারিসে মৃত্যুবরণ করেন। রুশ লেখক ইভান বুনিনের মৃত্যুবার্ষিকীতে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।

ইভান বুনিনের জন্ম রাশিয়ার এক অভিজাত পরিবারে। ১৮৭০ সালের ২২ অক্টোবর মধ্য রাশিয়ার ভরোনেঝ প্রদেশে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা আলেক্সেই নিকোলায়েভিচ বুনিন (১৮২৭-১৯০৬) এবং মাতা লুদ্‌মিলা আলেক্সান্দ্রোভ্‌না বুনিনা (জন্মনাম চুবারভা, ১৯৩৫-১৯১০)। তিনি তাঁর পিতামাতার তিন পুত্রের মধ্যে কনিষ্ঠতম। তাঁর দুই বড় ভাই ইউলি ও ইয়েভজেনি এবং দুই ছোট বোন মাশা (মারিয়া বুনিনা-লাস্কার্ঝিয়েভ্‌স্কায়া, ১৮৭৩-১৯০৬) ও নান্দিয়া। নান্দিয়া অল্প বয়সেই মারা যায়। বুনিনের পূর্বপুরুষগণ পোলীয় ও তাতারসহ গ্রাম্য ভদ্রোচিত পরিবারের ছিলেন। তাদের মধ্যে আন্না বুনিনা (১৭৭৪-১৮২৯) এবং ভাসিলি ঝুকোভ্‌স্কি (১৭৮৩-১৮৫২) এর মত প্রসিদ্ধ কবিদের বংশধর হওয়ায় বুনিন গর্ববোধ করেন। বুনিনের শৈশব কাটে খুতরের বুতোর্কিতে এবং পরে ওজের্কিতে। শৈশবে তাঁর আশেপাশের মানুষগুলো ছিল বুদ্ধিদীপ্ত এবং স্নেহময়। বুনিনের পিতা আলেক্সেই নিকোলায়েভিচ বুনিন শারীরিক ও মানসিক উভয় দিক থেকেই খুব শক্ত ও খিটখিটে স্বভাবের, জুয়ায় আসক্ত, আবেগপ্রবণ, উদার ও মঞ্চধর্মী বাকপটুতাসমৃদ্ধ এবং সম্পূর্ণ অযৌক্তিক মানুষ ছিলেন। তবে "ক্রিমিয় যুদ্ধের পূর্বে কখনো তিনি মদের স্বাদ গ্রহণ করেন নি, যুদ্ধ থেকে ফিরে আসার পর তিনি খুবই মদ্যপ হয়ে পড়েন, যদিও কখনোই সাধারণ মদ্যপদের মত ছিলেন না।" তাঁর মাতা লুদমিলা আলেক্সান্দ্রোভ্‌নার চরিত্র ছিল আরও চাতুর্যপূর্ণ ও দয়াশীল। প্রথম গ্রেডে পড়ার সময় কবিতা লেখা শুরু করেন ইভান বুনিন। তিনি পশ্চিম রাশিয়ার ইয়েলেতসে মাধ্যমিক স্কুলে পড়া শুরু করেন। কিন্তু অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে তাঁকে পড়াশোনা বন্ধ রাখতে হয়। পরে তাঁর বড় ভাই জুলিয়াস বুনিনের কাছে তিনি পড়াশোনা করেন।
১৮৮৭ সালের মে মাসে বুনিনের প্রথম কবিতা দিরিভিন্‌স্কিয়ে নিশ্‌চিয়ে সেন্ট পিটার্সবার্গের সাহিত্য সাময়িকী রদিনায় প্রকাশিত হয়। ১৮৯১ সালে তাঁর প্রথম ছোটগল্প দিরিভিন্‌স্কি এক্সিজ নিকোলাই মিখায়লভ্‌স্কি সম্পাদিত সাময়িকী রস্কোয়ে বোগাৎস্ত্‌ভোয় প্রকাশিত হয়। ১৮৮৯ সালের বসন্তে বুনিন খার্কভে তাঁর ভাইয়ের নিকট চলে যান। সেখানে তিনি সরকারি কেরানি পদে যোগ দেন, পরে একটি স্থানীয় পত্রিকায় সহ-সম্পাদক, লাইব্রেরিয়ান, ও আদালতের পরিসংখ্যান রচয়িতা হিসেবে কাজ করেন। ১৮৮৯ সালের জানুয়ারি মাসে তিনি ওরিয়লে স্থানীয় ওর্লভ্‌স্কি ভেসৎনিক পত্রিকায় যোগ দেন, প্রথমে সহ-সম্পাদক ও পরে দি ফেক্তো সম্পাদক হিসেবে। এই পত্রিকায় সম্পাদক থাকাকালীন তিনি তাঁর ছোটগল্প, কবিতা ও সমালোচনাসমূহ এই পত্রিকায় সাহিত্য পাতায় প্রকাশের সুযোগ পান। তার প্রথম কবিতার বই স্তিখৎভরিনিয়া. ১৮৮৭–১৮৯১ (রুশ: Стихотворения, বাংলা: কবিতা) ওরিয়ল থেকে ১৮৯১ সালে প্রকাশিত হয়। স্থানীয় পত্রিকায় পূর্বে প্রকাশিত তাঁর নিবন্ধ, রচনা ও ছোটগল্পসমূহ সেন্ট পিটার্সবার্গের পাক্ষিক সমূহে প্রকাশিত হতে থাকে। ১৮৯৫ ও ১৮৯৬ সাল তিনি মস্কো ও সেন্ট পিটার্সবার্গে কাটান। ১৮৯৭ সালে তাঁর প্রথম ছোটগল্প সংকলন না ক্রায় সভেতা ই দ্রুগিয়া রাস্‌স্কাজে (রুশ: На край света и другие рассказы, বাংলা: পৃথিবীর শেষ প্রান্তে এবং অন্যান্য গল্প) প্রকাশিত হয় এবং পরের বছর তাঁর দ্বিতীয় কবিতার বই পদ অৎক্রিতোম নিয়বম (রুশ: Под открытым небом, বাংলা: খোলা আকাশের নীচে, ১৮৯৮) প্রকাশিত হয়। ইভান বুনিনের কথাসাহিত্যে প্রেমের একটা বিশেষ স্থান রয়েছে। প্রেমের দর্শনে বুনিন প্রেমের ট্র্যাজেডিতে বিশ্বাস করতেন। কোনো কোনো গল্প উপন্যাসে তার প্রমাণ মেলে। যেমন ‘দ্য লাইফ অব আর্সেনিয়েভ’, ‘মাতিয়াস লাভ’ ইত্যাদি।

ব্যক্তিগত জীবনে দুইবার বিয়ের পিড়িতে বসেন বুনিন। এর বাইরে তার প্রেমিকও ছিলো। বুনিনের প্রথম প্রেম ছিল ইয়েলেৎসে তাঁর সহপাঠী ভার্ভারা পাশ্‌চেঙ্কো। পাশ্‌চেঙ্কো ছিলেন একজন ডাক্তার ও অভিনেত্রীর কন্যা। ১৮৮৯ সালে দি ফেক্তো পত্রিকায় সম্পাদক হিসেবে কাজ করার সময় বুনিন ভার্ভারা পাশ্‌চেঙ্কোর সাথে পরিচিত হন এবং গভীরভাবে তার প্রেমে পড়েন। ১৮৯২ সালে ওরিয়লে চাকরির জন্য যান। তাদের সম্পর্ক অনেক দিক থেকে ঝামেলাপূর্ণ ছিল, বুনিনের দরিদ্র অবস্থার জন্য মেয়েটির বাবা তাঁকে অপছন্দ করত, ভার্ভারা নিজেও নিশ্চিত ছিল না যে সে বুনিনকে বিয়ে করবে কিনা, এবং বুনিন নিজেও অনিশ্চিত ছিলেন যে তাকে বিয়ে করা ঠিক হবে কিনা। তারা দুজন পলতাভা চলে যান এবং ইউলি বুনিনের বাড়িতে থাকতে শুরু করেন। কিন্তু ১৮৯২ সালের মধ্যে তাদের সম্পর্ক খারাপ হতে থাকে, পাশ্‌চেঙ্কো ইউলিকে এক চিঠিতে জানান যে তাদের মধ্যে সারাক্ষণ ঝগড়া লেগে থাকে এবং এই সম্পর্ক শেষ করতে সাহায্য করার জন্য অনুনয় করেন। ১৮৯৪ সালে পাশ্চেঙ্কো বুনিনের কাছের বন্ধু অভিনেতা ও লেখক এ.এন. বিবিকভকে বিয়ে করলে তাদের সম্পর্কে ছেদ ঘটে।
বুনিনের প্রথম স্ত্রী আন্না। ১৮৯৮ সালের গ্রীষ্মে এ. এম. ফেদোরভের সাথে থাকাকালীন গ্রিক সমাজ-গণতান্ত্রিক কর্মী ও ওদেসা ভিত্তিক পত্রিকা ইউঝ্‌নোই অবোজ্‌রেনিয়ের প্রকাশক ও সম্পাদক এন. পি. ৎসাকনির সাথে বুনিনের পরিচয় হয়। এই পত্রিকায় লেখার আমন্ত্রণ পাওয়ার পর বুনিন ৎসাকনি পরিবারে নিয়মিত যাতায়াত শুরু করেন এবং ৎসাকনির ১৮ বছর বয়সী কন্যা আন্না (১৮৯৭-১৯৬৩) এর প্রেমে পড়েন। ১৮৯৮ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর তারা বিয়ে করেন কিন্তু ১৮৯৯ সালের মধ্যে তাদের বিচ্ছেদ চূড়ান্ত হয়। ১৯০০ সালে তার বিচ্ছেদকালে আন্না অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। এই বছর ৩০ আগস্ট ওদেসায় তার পুত্র নিকোলাই জন্মগ্রহণ করে। ছেলেটি ১৯০৫ সালের ১৬ জানুয়ারি জ্বর, হাম ও হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করে।
বুনিনের দ্বিতীয় স্ত্রী ভেরা মুরোমৎসেভা (১৮৮১-১৯৬১) ছিলেন উচ্চ পদস্থ রাজনীতিবিদ সের্গেই মুরোমৎসেভের ভাইঝি। লেখিকা ইয়েকাতেরিনা লোপাতিনার মাধ্যমে তাদের প্রথম পরিচয় হয়, কিন্তু ১৯০৬ সালের নভেম্বর মাসে লেখক বরিস জাইৎসেভের বাড়িতে তাদের পরিচয় গভীর সম্পর্কে গড়ায় যা বুনিনের শেষ দিন পর্যন্ত ছিল। ৎসাকনির সাথে বিচ্ছেদের কার্যক্রম শেষ হওয়ার পর বুনিন ও মুরোমৎসেভা ১৯২২ সালে বিয়ে করেন। দশক পরে ভেরা মুরোমৎসেভা লাইফ অব বুনিন বই লিখে খ্যাতি লাভ করেন। ১৯৩৩ সালে তাঁকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়। তিনিই ছিলেন সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার বিজয়ী প্রথম রুশ লেখক। নোবেল পুরস্কার প্রদান উপলক্ষে বলা হয়, তিনি গদ্যে ক্লাসিক্যাল রুশ ঐতিহ্যের ওপরে কঠোর শিল্পদক্ষতার প্রমাণ রেখেছেন। আজ নোবেল বিজয়ী রুশ লেখক ইভান বুনিনের আজ ৬৪তম মৃত্যুবার্ষিকী। ১৯৫৩ সালের ৮ নভেম্বর তিনি ফ্রান্সের প্যারিসে মৃত্যুবরণ করেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিলো ৮৩ বছর। রুশ লেখক ইভান বুনিনের মৃত্যুবার্ষিকীতে আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি।

সম্পাদনাঃ নূর মোহাম্মদ নূরু

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৩০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: গুরুত্বপুর্ণ বিষয় সাথে সমসাময়িক কালের সাহিত্য সস্পর্কিয় বিশ্লেষন ও তথ্যমালা দিয়ে সাজানো পোষ্ট
আমাদের সামনে উপস্থাপনের জন্য রইল ধন্যবাদ ।

শুভকামনা রইল

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অসংখ্য ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী
গুরুত্ব দিয়ে আপনার পাঠ করেন বলেই
আমি চেষ্টা করি গুণীজনদেরকে আপনাদের
সামনে উপস্থাপন করার জন্য। যতদিন আপনাদের
আগ্রহ থাকবে ততদিন আমার এ প্রচেষ্টা অব্যহত থাকবে।

২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৫৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর প্রতি উত্তরের জন্য ।
গুণীজনদেরকে নিয়া লিখা খুবই কঠীন কাজ,
প্রচুর পড়াশুনা করতে হয় তাদেরকে নিয়ে ।
এ সমস্ত গুণীজনকে কয় জনই বা আমরা মনে
রাখি , কালের আবর্তে ভুলে যাই তাদের
মুল্যবান স্মরনীয় অবদানগুলি ।
কৃতজ্ঞতা জানাই তাঁদেরকে এই
প্রজন্মের কাছে তুলে ধরার জন্য ।

শুভেচ্ছা রইল ।

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে আবারও অসংখ্য ধন্যবাদ ডঃ এম এ আলী।
আমাদের দুঃভাগ্য এই যে আমরা অনেক প্রাতঃস্মরণীয় ব্যক্তিত্বের জন্ম-মৃত্যুকাল স্মরণ রাখি না; তাঁদেরকে বিশেষ বিশেষ দিনে স্মরণও করি না যা অত্যন্ত লজ্জাস্কর জাতীর জন্য। গুণীজনেরা বলেন যে দেশে গুণীর সামাদর হয় না দেশে গুণীর জন্ম হয়না। তাই আমাদের কর্তব্য বেশী বেশী গুণীজনদের স্বরণ করে তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ করা।

৩| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: স্টিকি পোস্টের ৯৭ নম্বর মন্তব্যের প্রতি আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

১০ ই নভেম্বর, ২০১৭ সকাল ১১:০৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আবুহেনা ভাই,
দেখলাম জানা আপার মন্তব্য
খুব চমৎকার পরামর্শ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.