নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

মরণোত্তর একুশে পদক পাচ্ছেন প্রখ্যাত মঞ্চ, টেলিভিশন ও চলচ্চিত্র অভিনেতা হুমায়ুন ফরীদি

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৫


মরণোত্তর একুশে পদক পাচ্ছেন হুমায়ুন ফরীদি
ঢাকা, ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, শনিবারঃ অভিনয় অঙ্গনে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ মরণোত্তর একুশে পদক পাচ্ছেন হুমায়ুন ফরীদি। গত বছরের ১৯ জানুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমি প্রাঙ্গণে গণস্বাক্ষর সংগ্রহ করেছিল ‘ফরীদির জন্য একুশে পদক’ নামের ফেসবুকভিত্তিক একটি অনলাইন সংগঠন। একই দাবিতে ২৬ জানুয়ারি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়েও (জাবি) কর্মসূচি পালন করে এর সদস্যরা। অর্থনীতির ছাত্র হিসেবে ফরীদির শিক্ষাজীবন কেটেছিল জাবিতেই। হুমায়ুন ফরীদি ছাড়াও বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এবার দেশের ২১ বরেণ্য ব্যক্তিকে একুশে পদকের জন্য মনোনীত করা হয়েছে। তারা হলেন— মুহাম্মদ তকীয়ুল্লাহ ও অধ্যাপক মির্জা মাজহারুল ইসলাম (ভাষা আন্দোলন), শেখ সাদী খান, সুজেয় শ্যাম, ইন্দ্রমোহন রাজবংশী, মো. খুরশীদ আলম, মতিউল হক খান (সঙ্গীত), মীনু হক তথা মীনু বিল্লাহ (নৃত্যে), নিখিল সেন তথা নিখিল কুমার সেনগুপ্ত (নাটক), চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন (সমাজসেবা), কালিদাস কর্মকার (চারুকলা), গোলাম মুস্তাফা (আলোকচিত্র), রণেশ মৈত্র (সাংবাদিকতা), প্রয়াত ভাষাসৈনিক অধ্যাপক জুলেখা হক (গবেষণা), মইনুল ইসলাম (অর্থনীতি), সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম ও সাইফুল ইসলাম খান তথা কবি হায়াৎ সাইফ, সুব্রত বড়ুয়া, রবিউল হুসাইন ও মরহুম খালেকদাদ চৌধুরী (ভাষা ও সাহিত্য) গত বৃহস্পতিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়।
অভিনেতা হুমায়ুন ফরীদি
হুমায়ুন ফরীদির প্রকৃত নাম হুমায়ুন কামরুল ইসলাম। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব টি এম মুছা তালুকদার স্বাক্ষরিত ওই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ফরীদির চেনা নামের সঙ্গে আসল নামও উল্লেখ করা হয়েছে। আগামী ২০ ফেব্রুয়ারি ঢাকার ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে পদকপ্রাপ্তদের সম্মানজনক একুশে পদক তুলে দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর এক সপ্তাহ আগে অর্থাৎ ১৩ ফেব্রুয়ারি হুমায়ুন ফরীদির চলে যাওয়ার দিন। ফাগুনের রঙে বিষাদ ছড়িয়ে ছয় বছর আগে চিরতরে চলে গেছেন তিনি। ২০১২ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি তার প্রয়াণ হয়। জীবনের রঙ্গমঞ্চ থেকে ৬০ বছর বয়সে গুণী এই মানুষের না ফেরার দেশে চলে যাওয়া কাঁদিয়েছে সবাইকেই। রাজধানীর মিরপুরে শহীদ বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত আছেন হুমায়ুন ফরীদি। শুধু অভিনয় দিয়েই মানুষকে বিমোহিত করেছিলেন ডাকসাইটে এই অভিনেতা। তাকে বলা হয় অভিনেতাদের অভিনেতা, একজন আদর্শ শিল্পী। তার অভিব্যক্তি, অট্টহাসি, ব্যক্তিত্বের ভক্ত কে না ছিলেন! অনেকের কাছে তার ব্যক্তিজীবনের গল্পও বেশ অনুপ্রেরণার।

আশি ও নব্বইয়ের দশকে যে ক’জন অভিনয়শিল্পী মঞ্চ ও টিভি নাটককে জনপ্রিয় করেছিলেন, হুমায়ুন ফরীদি ছিলেন তাদের শীর্ষস্থানীয়। জীবদ্দশায় তিন দশকেরও বেশি সময় চলচ্চিত্রেও সমান দাপটের সঙ্গে অভিনয়ের মাধ্যমে রং ছড়িয়ে গেছেন নন্দিত ও বরেণ্য এই অভিনেতা। এর সুবাদে দেশ-বিদেশের অসংখ্য ভক্তের মনে চিরস্থায়ী আসন করে নেন তিনি। নায়ক কিংবা খলনায়ক সব চরিত্রেই সমান পারদর্শিতা দেখানো এই গুণী শিল্পী কাটিয়েছেন অভিনয়ের বর্ণাঢ্য জীবন। তিনি এখনও আছেন সবার হৃদয়ে। ভক্তদের ভালোবাসায় হুমায়ুন ফরীদি একজন অমর অভিনেতা।

১৯৫২ সালের ২৯ মে ঢাকার নারিন্দায় জন্মেছিলেন হুমায়ুন ফরীদি। তার বাবার নাম এটিএম নুরুল ইসলাম, মায়ের নাম বেগম ফরিদা ইসলাম। চার ভাই-বোনের মধ্যে ফরীদি ছিলেন দ্বিতীয়। ইউনাইটেড ইসলামিয়া সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ছাত্র ছিলেন তিনি। ১৯৭০ সালে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা দেন চাঁদপুর সরকারি কলেজ থেকে। একই বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্গানিক কেমিস্ট্রিতে ভর্তি হন স্নাতক করতে। কিন্তু পরের বছরই মুক্তিযুদ্ধ শুরু হওয়ায় খাতা-কলম রেখে কাঁধে তুলে নেন রাইফেল। দীর্ঘ ৯ মাস পাকিস্তানি হানাদারদের বিরুদ্ধে দামাল ছেলের মতো লড়াই করেছেন তিনি।

স্বাধীনতার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবর্তে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগে স্নাতক জীবন শুরু করেন হুমায়ুন ফরীদি। এখানেই তার অভিনয় প্রতিভার বিকাশ হয়েছিল। অর্থনীতির খটমটে তত্ত্ব বাদ দিয়ে সেলিম আল দীনের কাছে নাট্যতত্ত্বে দীক্ষা নেন তিনি। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকতেই সদস্যপদ পান ঢাকা থিয়েটারের। এই নাট্যদল থেকেই ছড়িয়ে পড়তে থাকে তার অভিনয়ের রঙগুলো। ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের নাট্য সম্পাদক।

নাটক, চলচ্চিত্র কিংবা মঞ্চ- সবখানেই ছিল হুমায়ুন ফরীদির অবাধ বিচরণ। মঞ্চ দিয়েই শুরু। ঢাকা থিয়েটারের ‘শকুন্তলা’, ‘মুনতাসীর ফ্যান্টাসি’, ‘কীর্তনখোলা’, ‘কেরামত মঙ্গল’-এর মতো মঞ্চনাটকে অভিনয় করে নিজেকে প্রস্তুত করেছিলেন। আদায় করে নেন দর্শকের ভালোবাসা। বাংলাদেশ গ্রাম থিয়েটারের সদস্য হিসেবে গ্রাম থিয়েটারের চট্টগ্রাম বিভাগীয় প্রধান হিসেবে কাজ করেছেন তিনি। ঢাকা থিয়েটারের সদস্য হিসেবে শুধু রাজধানীতে নয়, বিভিন্ন জেলার মঞ্চেও অভিনয় করে জনপ্রিয় হয়েছিলেন।

মঞ্চের গণ্ডি পেরিয়ে টিভি নাটক আর চলচ্চিত্রেও স্বতন্ত্র অবস্থান গড়ে নেন হুমায়ুন ফরীদি। ১৯৮০ সালে ‘নিখোঁজ সংবাদ’-এর মাধ্যমে টেলিভিশন নাটকে অভিষেক হয় হুমায়ুন ফরীদির। ১৯৮২ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনে প্রচারিত ‘নীল নকশার সন্ধ্যায়’ ও ‘দূরবীন দিয়ে দেখুন’ নাটকে অভিনয় করে তিনি তাক লাগিয়ে দেন। তার অভিনীত ধারবাহিক নাটক ‘সংশপ্তক’ আজও দর্শকের স্মৃতির পাতায় ভাস্বর। এতে কানকাটা রমজান চরিত্রে অভিনয় করে নিজেকে অন্য এক উচ্চতায় নিয়ে যান তিনি।

ফরীদির অন্য নাটকগুলোর মধ্যে আছে ‘ভাঙনের শব্দ শুনি’, ‘বকুলপুর কতদূর’, ‘দুই ভুবনের দুই বাসিন্দা’, ‘একটি লাল শাড়ি’, ‘মহুয়ার মন’, ‘সাত আসমানের সিঁড়ি’, ‘একদিন হঠাৎ’, ‘অযাত্রা’, ‘পাথর সময়’, ‘দুই ভাই’, ‘শীতের পাখি’, ‘কোথাও কেউ নেই’, ‘তিনি একজন’, ‘চন্দ্রগ্রস্ত’, ‘কাছের মানুষ’, ‘মোহনা’, ‘শৃঙ্খল’, ‘প্রিয়জন নিবাস’। সর্বশেষ তিনি ‘তখন হেমন্ত’ নামের একটি ধারাবাহিক নাটক পরিচালনা করেন এবং ‘পূর্ণ চাঁদের অপূর্ণতায়’ নামের একটি নাটকে অভিনয় করেন।

হুমায়ুন ফরীদি ফরীদির নাট্যাভিনয় থেকে চলচ্চিত্রে আসা ছিল অনেক নাটকীয়। দেশীয় চলচ্চিত্রের তখনকার বেহাল অবস্থা দেখে রূপালি পর্দার জন্য কাজ করবেন কিনা এ বিষয়ে দ্বিধায় ছিলেন তিনি। শেষ পর্যন্ত সুবর্ণা মুস্তাফার অকুণ্ঠ সমর্থনে ও নিজের দৃঢ়তায় এক নতুন আঙ্গিক নিয়ে বড় পর্দায় আসেন ফরীদি। তানভীর মোকাম্মেলের ‘হুলিয়া’ তার অভিনীত প্রথম ছবি। নব্বই দশকে বাণিজ্যিক ছবির পরিচালক শহীদুল ইসলাম খোকনের ‘সন্ত্রাস’, ‘দিনমজুর’, ‘বীরপুরুষ’ ও ‘লড়াকু’ ছবিতে নেতিবাচক চরিত্রে অভিনয় করেন। এরপরেই দেশীয় চলচ্চিত্রে খলনায়কের চরিত্র পায় এক অন্যমাত্রা। অবস্থা এমনই দাঁড়িয়েছিল যে, একসময় মানুষ নায়কের পরিবর্তে তাকে দেখার জন্যই প্রেক্ষাগৃহে যেতো।

শহীদুল ইসলাম খোকন ‘বিশ্বপ্রেমিক’, ‘অপহরণ’, ‘দুঃসাহস’সহ ২৮টি ছবির মধ্যে ২৫টিতেই রাখেন ফরীদিকে। তার অভিনীত ছবির তালিকায় আরও আছে ‘দহন’, ‘একাত্তরের যীশু’, ‘দূরত্ব’, ‘ব্যাচেলর’, ‘জয়যাত্রা’, ‘শ্যামল ছায়া’, ‘মায়ের অধিকার’, ‘অধিকার চাই’, ‘ত্যাগ’, ‘মায়ের মর্যাদা’, ‘মাতৃত্ব’ ও ‘আহা!’র মতো ছবিতে অভিনয় করে এ দেশের চলচ্চিত্রাঙ্গনে এক উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনেন তিনি। ২০০৪ সালে ‘মাতৃত্ব’ ছবির জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান তিনি।

হুমায়ুন ফরীদির ব্যক্তিজীবন খুব বেশি সুখের ছিল না। আশির দশকের শুরুর দিকে বিয়ে করেছিলেন মিনুকে। প্রথম সংসারে দেবযানী নামের এক মেয়েকে রেখে গেছেন তিনি। প্রথম স্ত্রীর সঙ্গে ছাড়াছাড়ির পর অভিনেত্রী সুবর্ণা মুস্তাফাকে ভালোবেসে ঘর বেঁধেছিলেন ফরীদি। ২০০৮ সালে সেই সম্পর্কেরও বিচ্ছেদ হয়। পরের সময়গুলো অনেকটা নিঃসঙ্গ কেটেছে এই শক্তিমান অভিনেতার।

সম্পাদনাঃ নূর মোহাম্মদ নূরু

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪২

আবু তালেব শেখ বলেছেন: আমার প্রিয় অভিনেতা ছিলেন হুমায়ুন ফরীদি

২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪৯

মিরোরডডল বলেছেন: Good to know cause he deserves it.
I liked him a lot.

৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৪

Sujon Mahmud বলেছেন: :|

৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০২

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: হুমায়ুন ফরিদী আমার প্রিয় অভিনেতা, দারুণ আনন্দের ব্যাপার এবার উনি একুশে পদক পেয়েছেন।

৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৪৫

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: যদিও মরণোত্তর পুরস্কার প্রদানের প্রথা পৃথিবীর বিখ্যাত প্রায় প্রতিটা পুরস্কারের ক্ষেত্রে-ই চালু রয়েছে; তারপরও ব্যাপারটা আমার কাছে কেমন যেন লাগে। যাকে পুরস্কৃত করা হবে সে যদি ব্যাপারটি ফিল করতে না পারে, আনন্দ অনুভব করতে না পারে তাহলে কেমন হয়!
শিল্পী, সাহিত্যিক অর্থাৎ গুণীজনের কদর/সম্মান তাঁর জীবদ্দশায় না করে মারা যাওয়ার পরে করলে সে বঞ্চিত হয় পুরস্কৃত হওয়ার আনন্দ থেকে।

৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৫৬

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
উনার নাটকগুলো দারুণ ছিলো। ভক্ত ছিলাম।

কিন্তু, চলচিত্র জগতে গিয়ে কেমন জানি বদলে গিয়েছিলেন। বিশেষ করে ঋতুপর্ণা ও অন্যান্য এক্সট্রাদের সাথে উনার পচা পচা দৃশ্যগুলো দেখে খুব আপসেট হয়েছিলাম।

৭| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৫৭

মাআইপা বলেছেন: দারুণ অভিনেতা ছিলেন ।
আমার প্রিয় অভিনেতাদের মধ্যে একজন।

৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩০

রাজীব নুর বলেছেন: জীবনে যদি না পাই তরে গো, তাতে কোন দুঃখ নাই ও বন্ধু মরনের পরে যেন পাই ----

৯| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মরার পরে এসব পদক পেয়ে কী লাভ?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.