নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদ আর নেই। তাঁর অকাল মুত্যুতে আমরা গভীর শোকাহত

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪০


বিশ্বের শীর্ষ বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা স্যার ফজলে হাসান আবেদ ইন্তেকাল করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। শুক্রবার রাত ৮টা ২৮ মিনিটে রাজধানীর বসুন্ধরার অ্যাপোলো হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তিনি ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত অবস্থায় অ্যাপোলে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। তিনি স্ত্রী, এক মেয়ে, এক ছেলে এবং তিন নাতি-নাতনি রেখে গেছেন। ফজলে হাসান আবেদ ছিলেন আত্মনিবেদিত ব্যক্তিত্ব। কর্মনিষ্ঠা এবং সুদৃঢ় নৈতিক অবস্থান তাকে ব্র্যাক পরিবারের সকলের কাছে শ্রদ্ধেয় ‘আবেদ ভাই’ করে তুলেছে। মানুষকে মর্যাদা দেওয়ার বিষয়টি ছিল তার কাছে খুব গুরুত্বপূর্ণ। এমনকি ব্র্যাকের পরিচিতি যখন বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত হয়েছে তখনও সমাজের সুবিধাবঞ্চিত মানুষের উন্নয়নই তার অগ্রাধিকার ছিল। সততা, বিনয় এবং মানবিকতার এক বিরল দৃষ্টান্ত ছিলেন তিনি। তার এসকল গুণাবলিই ব্র্যাকের প্রাতিষ্ঠানিক মূল্যবোধ গড়ে ওঠার ভিত্তি রচনা করেছে।’ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা ফজলে হাসান আবেদের অকাল মুত্যুতে আমরা শোকাহত। আমরা তার রুহের মাগফেরাত কামনা করছি।

ফজলে হাসান আবেদ ১৯৩৬ সালের ২৭ এপ্রিল হবিগঞ্জ জেলার বানিয়াচংয়ে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ছিলেন একজন ভূস্বামী। তার মায়ের নাম সৈয়দা সুফিয়া খাতুন। তার পূর্বপুরুষরা ছিলেন ঐ অঞ্চলের জমিদার। আবেদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে ও পরে ব্রিটেনের গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেন। পরবর্তীতে তিনি শেল অয়েল কোম্পানীতে অর্থনৈতিক কর্মকর্তা হিসাবে যোগ দেন। ফজলে হাসান আবেদের শিক্ষাজীবন শুরু হয় হবিগঞ্জে। হবিগঞ্জ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণী থেকে ষষ্ঠ শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেন। পরবর্তীতে দেশভাগের ঠিক আগে তার বাবা পক্ষাঘাতে আক্রান্ত হয়ে হবিগঞ্জ থেকে গ্রামের বাড়ি বানিয়াচংয়ে চলে আসেন। পরবর্তীতে তিনি চাচার চাকুরীস্থলে কুমিল্লা জেলা স্কুলে ভর্তি হন। সপ্তম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সেখানেই লেখাপড়া করেন। এরপর চাচা জেলা জজ হিসেবে পাবনায় বদলি হওয়ায় তিনিও চাচার সাথে পাবনায় চলে যান এবং পাবনা জেলা স্কুলে ভর্তি হোন। সেখান থেকেই ১৯৫২ সালে পাবনা জিলা স্কুল থেকে ম্যাট্রিকুলেশন এবং ১৯৫৪ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে ভর্তি হন। ১৯৫৬ সালের অক্টোবর মাসে তিনি স্কটল্যান্ডে গিয়ে গ্লাসগো ইউনিভার্সিটিতে নেভাল আর্কিটেকচারে ভর্তি হন। নেভাল আর্কিটেকচারের কোর্স ছিল চার বছরের। দুবছর লেখাপড়া করে কোর্স অসমাপ্ত রেখে ১৯৫৬ সালে গ্লাসগো ইউনিভার্সিটি ছেড়ে লন্ডন চলে যান এবং সেখানে ভর্তি হন অ্যাকাউন্টিংয়ে। এখানে কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্টিংয়ের উপর চার বছরের প্রফেশনাল কোর্স পাশ করেন ১৯৬২ সালে। এ ছাড়া তিনি ১৯৯৪ সালে কানাডার কুইনস ইউনিভার্সিটি থেকে 'ডক্টর অব ল' এবং ২০০৩ সালে যুক্তরাজ্যের ম্যানচেস্টার ইউনিভার্সিটি থেকে 'ডক্টর অব এডুকেশন' ডিগ্রি লাভ করেন। কর্মজীবনে জনাব আবেদ চার্টার্ড অ্যাকাউন্টিংয়ে পড়াকালীন সময়ে ১৯৫৮ সালে ফজলে হাসান আবেদের মায়ের মৃত্যু হয়। পরবর্তীতে তিনি লন্ডনে চাকরিতে যোগদান করেন। কিছুদিন চাকরি করার পর চলে যান কানাডা। সেখানেও একটি চাকরিতে যোগ দেন। পরে চলে যান আমেরিকা। ১৯৬৮ সালে তিনি দেশে ফিরে আসেন। দেশে এসে তিনি শেল অয়েল কোম্পানির হেড অব ফাইন্যান্স পদে যোগদান করেন। এখানে চাকরির সময় সত্তরের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় হয়। ১৯৭০ সালে ফজলে হাসান আবেদ বাংলাদেশের ভয়াবহ ঘূর্ণীঝড়ে আক্রান্ত দুঃস্থ মানুষের সাহায্যে ত্রাণ কর্মকাণ্ডে জড়িত হন। ফজলে হাসান আবেদ উপদ্রুত এলাকা মনপুরায় গিয়ে ত্রাণকাজ পরিচালনা করেন। এর চারমাস পর শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি ইংল্যান্ডে চলে যান। সেখানে তিনি ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের যুদ্ধের পক্ষে সমর্থন আদায়, তহবিল সংগ্রহ ও জনমত গঠনের লক্ষ্যে অ্যাকশন বাংলাদেশ এবং হেলপ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেন। মুক্তিযুদ্ধ শেষ হলে তিনি আর চাকরিতে ফিরে যাননি।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি তিনি দেশে ফিরে আসেন। ১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ব্র্যাকের জন্ম। যুদ্ধের পর সিলেটের শাল্লায় ধ্বংসস্তূপের মধ্যে বসবাসরত লোকজনকে দেখতে গেলেন। সেখানে গিয়ে সিদ্ধান্ত নিলেন তিনি শাল্লায় কাজ করবেন। এভাবেই স্বাধীন বাংলাদেশের দরিদ্র, অসহায়, সব হারানো মানুষের ত্রাণ ও পুনর্বাসনকল্পে শুরু করলেন 'Bangladesh Rehabilitation Assistance Committee' সংক্ষেপে যা 'BRAC' নামে পরিচিত। ১৯৭৩ সালে সাময়িক ত্রাণকার্যক্রমের গণ্ডি পেরিয়ে ব্র্যাক যখন উন্নয়ন সংস্থা হিসেবে কাজ শুরু করে, তখন 'BRAC'-এই শব্দসংক্ষেপটির যে ব্যাখ্যা গ্রহণ করা হয়, সেটি হল 'Bangladesh Rural Advancement Committee'। বর্তমানে ব্যাখ্যামূলক কোনো শব্দসমষ্টির অপেক্ষা না রেখে এই সংস্থা শুধুই 'BRAC' নামে পরিচিত। কবি বেগম সুফিয়া কামাল, অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাক, কাজী ফজলুর রহমান, আকবর কবীর, ভিকারুল ইসলাম চৌধুরী, এস আর হোসেন এবং ফজলে হাসান আবেদ, এই সাতজনকে নিয়ে ১৯৭২ সালে ব্র্যাকের গভর্নিং বোর্ড গঠিত হয়। বোর্ড ফজলে হাসান আবেদকে প্রতিষ্ঠানের নির্বাহী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব অর্পণ করে। কবি বেগম সুফিয়া কামাল হলেন ব্র্যাকের প্রথম চেয়ারম্যান। ১৯৭২ সাল থেকে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত তিনি এই দায়িত্ব পালন করেন। দীর্ঘদিন ব্র্যাকের চেয়ারপারসনের দায়িত্ব পালন শেষে গত আগস্ট মাসে তিনি ওই পদ থেকে সরে যান। তার ওই পদে দায়িত্ব পালন করছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা হোসেন জিল্লুর রহমান। তবে চেয়ারপারসনের পদ ছাড়লেও সংস্থাটির সম্মানসূচক 'চেয়ার এমিরেটাস' পদে ছিলেন স্যার আবেদ।

স্যার ফজলে হাসান আবেদ তার দীর্ঘ কর্মময় জীবনে অনেকগুলো জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পুরষ্কারে ভুষিত হন। তার মধ্যে অন্যতম হলো-সামাজিক নেতৃত্বে জন্য র‌্যামন ম্যাগসাইসাই পুরষ্কার (১৯৮০), ইউনেস্কা নোমা পুরষ্কার (১৯৮৫), এ্যালান শন ফেইনস্টেইন ওয়ার্ল্ড হাঙ্গার পুরষ্কার (১৯৯০)ইত্যাদি। এছাড়া নেদারল্যান্ডসের রাজার পক্ষ থেকে নাইটহুড ‘অফিসার ইন দ্য অর্ডার অফ অরেঞ্জ-নাসাউ’ খেতাবেও ভূষিত হন তিনি। আজ ২০ ডিসেম্বর ২০১৯ শুক্রবার রাত ৮টা ২৮ মিনিটে রাজধানীর বসুন্ধরার অ্যাপোলো হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। তিনি বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়ে গত ২২ দিন ধরে রাজধানীর অ্যাপোলো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। আগামী রোববার (২২শে ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে দশটা থেকে দুপুর সাড়ে বারোটা পর্যন্ত তার লাশ ঢাকার আর্মি স্টেডিয়ামে সর্বসাধারণের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য রাখা হবে। দুপুর সাড়ে বারোটায় আর্মি স্টেডিয়ামেই তার জানাজার নামাজ সম্পন্ন হবে। জানাজার পর ঢাকার বনানী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে। ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা ফজলে হাসান আবেদের অকাল মুত্যুতে আমরা শোকাহত। আমরা তার রুহের মাগফেরাত কামনা করছি।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
[email protected]

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৪৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
মহান আল্রাহ তালা তাকে জান্নাতে ফিরদাউস
নসিব করুন। আমিন

২| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫০

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীদের গড় আয়ু হিসেব করলে, তিনি মোটামুটি ভালো করেছেন

২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১০:৫৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কীর্তিমানের মৃত্যু নেই, তারা বাঁচে তার কর্মের মাঝে
যেসব মানুষ নিঃস্বার্থভাবে পরোপকারে
আত্মনিয়োগ করেন, মানুষের কল্যাণে
নিজেদেরকে বিলিয়ে দেন- মৃত্যুর পরেও
তাঁরা অমর হয়ে থাকেন মানুষের মাঝে।

৩| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:৪৬

সোহানী বলেছেন: ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। তাঁর বিদেহি আত্মা শান্তিতে থাকুক।

দেশ হারালো একজন রত্নকে।

লিখায় কিছু অসংগতি আছে যেমন, একবার বলেছের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এ্যাকাউন্টিং এ পাশ করেছেন আবার বলেছেন ফিজিক্স এ। আরেক হায়গায় লিখা ১৯৬৮ এ দেশে ফিরেছেন আবার লিখা ১৯৭২ তে।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: আপু ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য প্রদানের জন্য।
স্যার আবেদ ১৯৫৪ সালে ঢাকা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে ভর্তি হন। ১৯৫৬ সালের অক্টোবর মাসে তিনি স্কটল্যান্ডে গিয়ে গ্লাসগো ইউনিভার্সিটিতে নেভাল আর্কিটেকচারে ভর্তি হন। নেভাল আর্কিটেকচারের কোর্স ছিল চার বছরের। দুবছর লেখাপড়া করে কোর্স অসমাপ্ত রেখে ১৯৫৬ সালে গ্লাসগো ইউনিভার্সিটি ছেড়ে লন্ডন চলে যান এবং সেখানে ভর্তি হন অ্যাকাউন্টিংয়ে। পরবর্তীতে তিনি লন্ডনে চাকরিতে যোগদান করেন। কিছুদিন চাকরি করার পর চলে যান কানাডা। সেখানেও একটি চাকরিতে যোগ দেন। পরে চলে যান আমেরিকা। ১৯৬৮ সালে তিনি দেশে ফিরে আসেন। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি ইংল্যান্ডে চলে যান। পরবর্তীতে দেশ স্বাধীন হলে তিনি ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি দেশে ফেরেন।
আশা করি এবার বুঝতে পেরেছেন।

৪| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ১:০৯

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: আমি তার রুহের মাগফেরাত কামনা করছি।
...................................................................
আমি উনার একজন ভক্ত ছিলাম ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
শ্রদ্ধেয় ব্যক্তিত্ব। আমিও তাকে শ্রদ্ধা করি।
তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ২:৪০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




মহান গুণী মানুষটির প্রতি রইল শ্রদ্ধা
এনেছিলেন সাথে করে মৃত্যুহীন প্রাণ
মরনে তাই তিনি করে গেলেন দান ।
তাঁর রুহের মাগফেরাত কামনা করছি।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:২৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ বীর মুক্তিযোদ্ধা ডঃ এম এ আলী।
আপনিও আমার শ্রদ্ধা গ্রহণ করুন।

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ রাত ৩:২৬

মলাসইলমুইনা বলেছেন: খারাপ লাগছে শুনে । দেশে সত্যিকারের জ্ঞানীগুণী মানুষ এমনিতেই কম । তার মধ্যেও একজন সত্যিকারের গুণী মানুষ চলে গেলেন ! তাঁর রুহের মাগফেরাত কামনা করি ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
নিঃশেষে প্রাণ যে করিবে দান
ক্ষয় নাই তার ক্ষয় নাই ।

"যেতে নাহি দিব'। ম্লান মুখ, অশ্রু-আঁখি,
দণ্ডে দণ্ডে পলে পলে টুটিছে গরব,
তবু প্রেম কিছুতে না মানে পরাভব,
তবু বিদ্রোহের ভাবে রুদ্ধ কণ্ঠে কয়
"যেতে নাহি দিব'।

৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৮:০৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সত্যিকারের একজন গুণী মানুষকে হারালো বাংলাদেশ।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তাঁর অভা্ব কখনোই পূরণ হবার নয়।
তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করছি।

৮| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো লোক গুলো কেন তাড়াতাড়ি মরে যায়!

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
সম্ভবত তা নয়!
যার যখন যাবার সময় হবে ।
যত চাও তত লও তরণী-’পরে।
আর আছে?— আর নাই, দিয়েছি ভরে।
এতকাল নদীকূলে
যাহা লয়ে ছিনু ভুলে
সকলি দিলাম তুলে
থরে বিথরে—
এখন আমারে লহ করুণা করে।

সব দেওয়া হয়ে গেলে
কালের নিয়মে নিশ্বঃ হয়ে
ফিরে যেতে হয় মহাকালের গর্ভে।

৯| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:৪৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করছি।

২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৩:৩৮

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আল্লাহ তাকে শ্রেষ্ঠ মাকান দান করুন। আমিন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.