নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

খ্যাতিমান চলচ্চিত্র অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর ৭০তম জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা

১৬ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:২৮


বঙ্গসন্তান মিঠুন চক্রবর্তী ভারতের একজন খ্যাতিমান চলচ্চিত্র অভিনেতা, সমাজ সংগঠক এবং উদ্যোক্তা। সত্তরের দশকের ‘নকশাল’ মিঠুন পুলিশের গুঁতো খেয়ে কলকাতা ছেড়ে পালিয়েছিল। ফিরে এসেছিল মুখ উজ্জ্বল করে। নিজের মুখ। বাংলার মুখও। হয়েছেন বলিউডের সুপারস্টার শেষমেশ তৃণমূলের টিকিটে রাজ্যসভার সংসদ সদস্য। গৌরাঙ্গ চক্রবর্তী নামে অধুনা বাংলাদেশের বরিশালে জন্মগ্রহণ করেছিলেন তিনি। টলিউড থেকে বলিউডে পৌঁছতে অনেক অভিনেতাকেই দেখা গিয়েছে। কিন্তু বলিউডে মসনদ দখল করে যুগের পর যুগ নিজের জনপ্রিয়তা ধরে রাখা সকলের পক্ষে সম্ভব হয়নি। জোড়াবাগান থেকে স্বপ্নের শহর মুম্বইয়ের যাত্রাটা মসৃণ ছিল না। মিঠুনের আসল নাম গৌরাঙ্গ চক্রবর্তী। চলচ্চিত্রে এসে তিনি মিঠুন চক্রবর্তী নামে পরিচিতি পান। তাঁকে কলেজে সবাই ডাকতেন মিষ্টিদা বলে। কিন্তু মিষ্টি হাসির এই ছেলেকে বলিউডের অনেক পরিচালকের দরজা থেকে ফেরত আসতে হয়েছে তাঁর কৃষ্ণবর্ণের কারণে। দারোয়ানের ঘাড়ধাক্কা খাওয়ার মতো অভিজ্ঞতা পর্যন্ত আছে তাঁর। অথচ গত শতকের আশির দশকে সবচেয়ে বেশি ছবিতে অভিনয় করার রেকর্ড এই মিঠুন চক্রবর্তীর দখলে। বাঙালি পরিচালক মৃণাল সেনের চলচ্চিত্র ‘মৃগয়া’তে প্রথম অভিনয় করে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পান মিঠুন। এরপর বলিউডের নির্মাতারাও তাঁকে নিয়ে ভাবতে শুরু করেন। এখন তিনি সবার প্রিয় দাদা। তবে এই পর্যায়ে আসতে মিঠুনকে অনেক চড়াই-উতরাই আর অবজ্ঞার শিকার হতে হয়েছে। তবুও নিজেকে নিয়ে গিয়েছেন উচ্চতার শিখরে। 'মৃগয়া' ছবির দিয়ে সেলুলয়েডে আত্মপ্রকাশ তাঁর। সেই ছবির জন্যই পান জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছিলেন মিঠুন। এরপরেই মিঠুন জনপ্রিয় হন 'ডিস্কো ডান্সার' ছবির জন্য। বলিউডের এই ডান্সার ছাপিয়ে যান দেশের বাইরেও। রাজ কাপুরের পর মিঠুনই সেই অভিনেতা যিনি বিদেশে এতখানি জনপ্রিয়তা পান। সিনেমার কারণে তিনবার পেয়েছেন জাতীয় চলচ্চিত্র উৎসব পুরস্কার। এছাড়াও ফিল্মফেরাও অ্যাওয়ার্ডও পেয়েছেন দু'বার। 'তাহাদের কথা', 'অগ্নিপথ', 'জল্লাদ', 'স্বামী বিবেকান্দ'-এর মতো ছবি রয়েছে এই পুরস্কারের তালিকায়। সাড়ে তিনশোরও বেশি ছবিতে অভিনয় করেছেন মিঠুন। বাংলা, হিন্দি ছাড়াও তামিল, তেলুগু, কন্নড় ছবিতে দেখা গেছে তাঁকে। মিঠুন চক্রবর্তী ২০০৯ সাল থেকে রিয়েলিটি টিভি সিরিজ ডান্স ইন্ডিয়া ডান্সে প্রধান বিচারকের দায়িত্ব পালন করছেন৷বর্তমানে তিনি পরশ টিভি'র প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে রয়েছেন। আজ চলচ্চিত্র অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর ৭০তম জন্মবার্ষিকী। ১৯৫০ সালের আজকের দিনে তিনি বাংলাদেশের বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন। খ্যাতিমান চলচ্চিত্র অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।

মিঠুন চক্রবর্তী ১৯৫০ সালের ১৬ জুন বাংলাদেশের বরিশাল জেলার ঝালকাঠিতে জন্মগ্রহণ করেন। বরিশাল জিলা স্কুলে শিক্ষাজীবন শুরু করেন মিঠুন। তিনি ওরিয়েন্টাল সেমিনারীতে পড়েছিলেন। পরবর্তীতে কলকাতার স্কটিশ চার্চ কলেজে রসায়নে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। এছাড়াও ফিল্ম অ্যাণ্ড টেলিভিশন ইনস্টিটিউট অব ইণ্ডিয়া (এফটিআইআই) থেকে গ্র‍্যাজুয়েশন করেন তিনি। একটা সময় বাংলা দেখেছে এক উত্তাল রাজনৈতিক পরিস্থিতি। সেই সময়ের বহু যুবকই গতানুগতিক ভাবধারা ছেড়ে জড়িয়ে পড়ে অন্যভাবনার রাজনৈতিক ধারায়। এই ঘটনা ঘটে কম বয়সী মিঠুনের সঙ্গেও। অনেক কটি সূত্রের দাবি, অভিনয় জগতে পা রাখবার আগে মিঠুনের সঙ্গে নাম জড়িয়ে যায় নক্সালবাদের। অভিনয় জগতে পা রাখার আগে মিঠুন বিশেষ ট্রেনিং নেন মার্শাল আর্টসে। তিনি এক্ষেত্রে ব্ল্যাকবেল্ট অর্জন করেন। ১৯৭৬ সালে মিঠুন চক্রবর্তী জনপ্রিয় পরিচালক মৃণাল সেনের পরিচালনায় মৃগয়া চলচ্চিত্রের মাধ্যমে রূপালী জগতে প্রবেশ করেন। অসামান্য অভিনয় নৈপুণ্যের জন্য এ ছবির মাধ্যমে তিনি সেরা অভিনেতা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন। অভিষেকের পর তিনি দো আনজানে (১৯৭৬) এবং ফুল খিলে হ্যায় গুলশান গুলশান (১৯৭৭) ছবি দু'টোয় সহ-চরিত্রে অভিনয় করেন। কিন্তু তাতে তিনি কোন গুরুত্ব ও সফলতা পাননি। তবে ১৯৯০ এ 'অগ্নিপথ', ১৯৯২ সালে 'তাঁহাদের কথা' ছবির জন্য ফের জাতীয় পুরস্কার পেয়েছেন এই বাঙালি অভিনেতা। এছাড়াও 'স্বামী বিবেকানন্দ' ছবির ১৯৯৮ সালে তিনি ফের জাতীয় পুরস্কার অর্জন করেন। তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার জয়ী এই অভিনেতা ‘ডিস্কো ড্যান্সার’, ‘হাম সে হ্যাঁয় জমানা’, ‘গুলামি’, ‘বাদল’, ‘আম্মা’, ‘গুরু’, ‘গোলমাল থ্রি’, ‘অগ্নিপথ’, ‘বাঙালি বাবু’, ‘রাস্তা’, ‘নোবেল চোর’, ‘লে হালুয়া’সহ অসংখ্য চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন। ৭০ বছর বয়সী এই অভিনেতাকে সর্বশেষ দেখা গেছে বলিউডের ‘হাওয়াইজাদা’ ছবিতে।

ব্যক্তিগত জীবনে ভারতের সাবেক অভিনেত্রী যোগীতা বালীকে নিয়ে ঘর-সংসার করেন মিঠুন চক্রবর্তী। তাদের ঘরে তিন পুত্র এবং এক কন্যা রয়েছে। জ্যেষ্ঠ পুত্র মিমোহ চক্রবর্তী বলিউডের অভিনেতা। ২০০৮ সালের 'জিমি' চলচ্চিত্রের মাধ্যমে তার অভিষেক ঘটে। ২য় পুত্র রিমোহ চক্রবর্তী মিঠুনের পরিচালনায় ফির কাভি (আবার কখনো) চলচ্চিত্রের মাধ্যমে অংশ নেয়। অন্য দুই সন্তান - নমসী চক্রবর্তী এবং দিশানী চক্রবর্তী এখনো পড়াশোনায় ব্যস্ত রয়েছে। অনেকগুলো সূত্র দাবী করে যে, মিঠুন চক্রবর্তী দক্ষিণ ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী শ্রীদেবী'র সাথে প্রণয়ের সম্পর্ক ছিল। ১৯৮৬ থেকে ১৯৮৭ সালের মধ্যে এ সম্পর্ক বজায় ছিল যা শ্রীদেবী পরবর্তীতে সম্পর্ক ছেদ করেন। এর প্রধান কারণ ছিল - প্রথম স্ত্রী যোগীতা বালীকে মিঠুন কর্তৃক বিবাহ-বিচ্ছেদ না ঘটায়। তারা অত্যন্ত গোপনে বিয়ে করেছিলেন বলে জানা যায়, যদিও তা পরবর্তীতে অস্বীকার করা হয়। মিঠুন বিভিন্ন জায়গায় হোটেল ব্যবসার সঙ্গেও যুক্ত। দার্জিলিং, শিলিগুড়ি, কলকাতা, তামিলনাড়ুর বিভিন্ন জায়গায় তাঁর হোটেল রয়েছে। ভারতের চলচ্চিত্র অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী অনেক দিন ধরেই পিঠের ব্যথায় ভুগছেন। ২০০৯ সালে ‘লাক’ ছবির একটি অ্যাকশন দৃশ্যে অভিনয় করতে গিয়ে পিঠে মারাত্মক ব্যথা পান তিনি। সেই দৃশ্যে মোটরসাইকেল থেকে মিঠুনের লাফ দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সময়ের একটু এদিক-ওদিক হওয়ায় তিনি লাফ দিতে গিয়ে পড়ে যান। এরপর থেকে পিঠে প্রচণ্ড ব্যথায় যন্ত্রণা পাচ্ছেন বলিউড ও টালিউডের প্রিয় ‘মিঠুনদা’। মাঝে অবশ্য কিছুটা সুস্থ হয়েছিলেন। কিন্তু ইদানীং পিঠের ব্যথা তাঁকে খুবই ভোগাচ্ছে। বড় পর্দায় আর আগের মতো সময় দিতে পারেন না মিঠুন। তবে ছোট পর্দার কয়েকটি অনুষ্ঠানে নিয়মিত বিচারক ও উপস্থাপকের দায়িত্ব পালন করেছেন। অনেক বছর ধরে তিনি ভারতের জি নেটওয়ার্কের জনপ্রিয় নাচের অনুষ্ঠান ‘ড্যান্স ইন্ডিয়া ড্যান্স’-এর গ্র্যান্ড মাস্টার হয়ে আসছেন। এ ছাড়া কলকাতার চ্যানেল জি বাংলায় ‘দাদাগিরি’ উপস্থাপনা করেছেন মিঠুন। কিন্তু পিঠের চোটে কাবু হওয়ায় কাজ থেকে সাময়িক বিরতি নেন। রাজ্যসভা থেকেও বিরতি নিতে হয়। বছর খানেক গণমাধ্যমে কোনো কাজ করেননি। শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে চিকিৎসা করতে যান এই অভিনেতা। সেখান থেকে ফিরে আবার ভারতের উটিতে তাঁর বাড়ি পুনরুদ্ধারে নেমে পড়েন। মিঠুনের এই বাড়ি নিয়ে অনেক দিন ধরেই ঝামেলা চলছিল। এরপর সুস্থ হয়ে আবার কাজে যোগ দেন মিঠুন চক্রবর্তী। গত বছর ভারতের টিভি চ্যানেল সনিতে ‘দ্য ড্রামা কোম্পানি’ নামে একটি কমেডি অনুষ্ঠান শুরু করেন। তখন বলিউডে জোর গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল যে চিত্র প্রযোজক এবং পরিচালক রাম গোপাল ভর্মার ছবির মাধ্যমে বড় পর্দায় ফিরবেন ‘ডিস্কো ড্যান্সার’ ছবির এই অভিনেতা। আরও শোনা গিয়েছিল, রাম গোপাল ভর্মার এই ভৌতিক ছবিতে সম্ভবত তিনি প্রধান চরিত্রে থাকবেন। ছেলে মিমোকে নিয়ে রাম গোপালের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে যান তিনি। কিন্তু এখন পর্যন্ত তাঁর বড় পর্দায় ফেরার কোনো আভাস পাওয়া যাচ্ছে না। আজ চলচ্চিত্র অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর ৭০তম জন্মবার্ষিকী। খ্যাতিমান চলচ্চিত্র অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।

নূর মোহাম্মদ নূরু
গণমাধ্যমকর্মী
নিউজ চ্যানেল :-& ফেসবুক
[email protected]

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৩১

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: শুভ জন্মদিন।

১৬ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৩৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ

২| ১৬ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৪২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: মিঠুন চক্রবর্তীর ৭০ তম জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।


ধন্যবাদ নূর মোহাম্মদ ভাই।

১৬ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩০

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ আবুহেনা ভাই
মিঠুন চক্রবর্তীর জন্মবার্ষিকীতে
শুভেচ্ছা জানানোর জন্য। সম্প্রতি
তিনি তার পিতা বসন্তকুমার চক্রবর্তী হারিয়েছেন
কিন্তু তিনি তার শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে থাকতে পারেন নি
লকডাউনের কারনে। লকডাউন শুরুর আগে শুটিংয়ের
কাজে বেঙ্গালুরু গিয়েছিলেন মিঠুন চক্রবর্তী। হঠাৎ করেই
লকডাউন শুরু হওয়ায় সেখানেই আটকে পড়েন। তাই বাবার
শেষকৃত্যে থাকা হল না মিঠুনের।

৩| ১৬ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৫১

চাঁদগাজী বলেছেন:


নিজ দেশে ফিরে আসে না কেন?

১৬ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

সম্ভবত আপনার মতো দেশের উপর ভরসা
রাখতে পারছেন না।

৪| ১৬ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৫৩

রাজীব নুর বলেছেন: ছোটবেলা মুগ্ধ হয়ে মিঠুন এর মুভি দেখতাম।

১৬ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

আমি এখন আর আগের মতো সিনেমা দেখার সময়
পাইনা। তবে মাঝে মাঝে মিঠুনের কিছু পুরোনো ছবির
দৃশ্য দেখি।

৫| ১৬ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:০৮

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

আমার ছোটবেলার হিরো।
এখনো তাঁর একটি ছবির 'আই এম এ ডিস্কো ডেন্সার' গানটি টানে।

ছবিতে অভিনয় করতে গিয়ে তিনি আঘাত পেয়েছিলেন, তা জানা ছিলো না। তাঁর সর্বাঙ্গীন সুস্থ্যতা কামনা করি।

প্রধানমন্ত্রী আশা করি মিঠুন চক্রবর্তীকে দেশে ফিরিয়ে নিয়ে আসবেন।

১৬ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ধন্যবাদ শাইয়্যান ভাই।
অভিনয়ের পাশাপাশি মিঠুনের আরও একটা গুণ ছিল। নাচেও পারদর্শী ছিলেন
তিনি। ১৯৮২ সালের ফিল্ম ‘ডিস্কো ডান্সার’-ই ছিল সেই সিঁড়ি, যা মিঠুনকে
স্টারডমের চূড়ায় পৌঁছে দেয়। এই ফিল্মটাই মিঠুনকে স্টার়ডমের শীর্ষে
পৌঁছে দিয়েছিল। যা তাকে ভারতের বাইরে, বিশেষ করে রাশিয়া এবং
কাজাখস্তানেও তুমুল জনপ্রিয় করে তোলে। শাহরুখ খান থেকে শুরু
করে সলমন খান, আমির খান বা হৃতিক রোশন, অক্ষয় কুমার- এঁরা
যেখানেই যান না কেন, তাঁদের একটা ঝলক পেতে বাইরে ভিড়
জমিয়ে ফেলেন ভক্তেরা।এটা হল স্টারডম। কিন্তু বলিউডে
সবচেয়ে বড় স্টারডমের রেকর্ড কারেছেন মিঠুন চক্রবর্তী।
মিঠুনের স্টারডম সবাইকে ছাড়িয়ে গিয়েছে। স্টারডমের
যে রেকর্ড মিঠুন তৈরি করেছেন, তা এখনও পর্যন্ত
বলিউডের কোনও অভিনেতাই ভাঙতে পারেননি।

৬| ১৬ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৩

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: মিঠুনের কোন চলচিত্র দেখা হয় নাই।বিভিন্ন গানে তাকে দেখেছি।মাছ ধরা জাল নিয়ে একটা গান আছে বেশ লাগে।

১৬ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

নুরুল ইসলাম ভাই, গানটি হলোঃ
রুই কাতলা ইলিশতো নয় হায় রে কি যে করি, ছবির নামঃ অন্যায় অবিচার

৭| ১৬ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৫১

আমি সাজিদ বলেছেন: আমার উনাকে ওভাররেটেড লাগে। ওভার এক্টিং করেন মনে হয়। আগের ছবি দেখে মনে হয়েছে ।

১৬ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
ক্যারিয়ারের প্রথম দিকে এমন অভিযোগ
থাকলেও থাকতে পারে তবে পরবর্তীতে
তাকে নিখাদ সুপার ন্টারের পূর্ণ পয়েন্ট
দেওয়া যায়।

৮| ১৬ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৪

বিজন রয় বলেছেন: খ্যাতিমান চলচ্চিত্র অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর ৭০তম জন্মবার্ষিকীতে ফুলেল শুভেচ্ছা।

গ্রেট বঙ্গসন্তান।

১৬ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ বিজন দাদা
খ্যাতিমান চলচ্চিত্র অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তীর
জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য।

৯| ১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৯:২৩

কৃষিজীবী বলেছেন: ডিস্কো ডান্সার দেখিনাই। আমার মতো নয়া প্রযন্মের কাছে মিঠুন মানেই ফাটাকেষ্টোর সংলাপ মারবো এখানে,লাশ পড়বে শ্মশানে

১৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:১৫

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
- 'মারবো এখানে লাশ পড়বে শ্মশানে'র মতো সংলাপ আজও মানুষকে বলতে শোনা যায়।
মারবো এখানে লাশ পড়বে শ্মশানে

১০| ১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ১০:১৪

নুরুলইসলা০৬০৪ বলেছেন: শুভেচ্ছা জানালেতো আবার পাপের ভাগিদার হতে হবে না,কোরানে কিন্ত এ বিষয়েও একটা আয়াত আছে। আপনিতো আবার আপনার সুবিধা মতো একটা আয়াত হাজির করবেন
আমি একবার বলেছিলাম,নবী মুহাম্মদ(সঃ)এর বিবিরা নবীর সাথে ঝগড়া করতো।আপনি তালাক বিষয়ে একটা আয়াত এনে হাজির করলেন।এখন দেখেন,সুরা তাহরীম,আয়াত ৫।
যদি নবী তোমাদের সকলকে পরিত্যাগ করেন তবে তার প্রতিপালক দিতে পারেন তাকে তোমাদের অপেক্ষা উৎকৃষ্টতর স্ত্রী যারা হবে মুসলমান ঈমানদার অনুগত্যকারিনী,তাওবা কারিনী ইবাদত করিনী,রোযা পালনকারিনী অকুমারী এবংকুমারী।
এই আয়াত কেন নাজেল হয়েছিল?

১৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:১৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
অপ্রাসঙ্গিক আলোচনা বিতর্কের জননী।
তাই কোন অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য নয়।
ভালো থাকবেন।

১১| ১৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১২:৩৯

কল্পদ্রুম বলেছেন: উনি দেশ ছেড়েছিলেন কত সালে?

১৭ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:৩২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

১৯৫০ সালের পরে কোন এক সময়ে তিনি
দেশ ছাড়েন !!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.