নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নূর মোহাম্মদ নূরু (পেশাঃ সংবাদ কর্মী), জন্ম ২৯ সেপ্টেম্বর প্রাচ্যের ভেনিস খ্যাত বরিশালের উজিরপুর উপজেলাধীন সাপলা ফুলের স্বর্গ সাতলা গ্রামে

নূর মোহাম্মদ নূরু

দেখি শুনি স্মৃতিতে জমা রাখি আগামী প্রজন্মের জন্য, বিশ্বাস রাখি শুকনো ডালের ঘর্ষণে আগুন জ্বলবেই। ভবিষ্যৎকে জানার জন্য আমাদের অতীত জানা উচিতঃ জন ল্যাক হনঃ ইতিহাস আজীবন কথা বলে। ইতিহাস মানুষকে ভাবায়, তাড়িত করে। প্রতিদিনের উল্লেখযোগ্য ঘটনা কালক্রমে রূপ নেয় ইতিহাসে। সেসব ঘটনাই ইতিহাসে স্থান পায়, যা কিছু ভাল, যা কিছু প্রথম, যা কিছু মানবসভ্যতার অভিশাপ-আশীর্বাদ। তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে সামুর পাঠকদের জন্য আমার নিয়মিত আয়োজন ‘ইতিহাসের এই দিনে’। জন্ম-মৃত্যু, বিশেষ দিন, সাথে বিশ্ব সেরা গুণীজন, এ্ই নিয়ে আমার ক্ষুদ্র আয়োজন

নূর মোহাম্মদ নূরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাধে কি বিড়াল গাছে ওঠে !!

২৫ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:১১


সাধে কি বিড়াল গাছে ওঠে !!
(মজা দেই মজা লই)
© নূর মোহাম্মদ নূরু

সাধে কি বিড়াল গাছে ওঠে বাঘে খায় ঘাস?
প্রাণ বাঁচাতে এসব করে দেখে নিজের সর্বনাশ।
পালাবার যখন পথ থাকেনা মরে পেটের খুধায়,
বিড়াল বাঘের পরিস্থিতি শুনি কাদের ভবায়?

বিনা দোষে যখন কেউ তোপের মুখে পড়ে,
জীবন বাজী রেখে তখন তাদের সাথে লড়ে
বিড়াল যখন গাছে ওঠে পাও বুঝি খুব মজা,
খামচি দিবে যখন তার সোজা হবে মাজা।

বাঘে যখন শিকার ধরে, হাড্ডি মাংস খাবে,
মজা করার মাশুল তখন কড়ায় গণ্ডায় পাবে।
চামচিকাও লাথি মারে পড়লে হাঁতি গাতায়,
দিন ফিরিলে চামচারাই রাখে তারে মাথায়।

দলবাজদের ধাপ্পা বাজির শুধতে হবে ঋণ,
সময় যে খুব বেশী নাই গুনতে থাকো দিন।
দাড়ি পাল্লায় ওজন হবে দোষ রয়েছে যার,
যতই করো ছল ছাতুরি হিসেবে নাই ছাড়।

কারো সমান যায়না যে দিন সবাই মনে রাখো,
উপহাসের ছলে কেনো গায়ে কালি মাখো?
বিড়ালেরও ফিরবে যে দিন ঘুরবে যখন চাকা,
চামচারাও দূরে যাবে মাঠ থাকিবে ফাঁকা।

বাঘের হালুম ভাংবে যখন বন্ধ কানের তালা,
চামচিকারা থাকবেনা আর দিতে গলায় মালা।
মজা দেই মজা নিতে সাদা দিলে তাইতো কই,
মনে রেখো আমরা সবাই চষি যে পরের ভূঁঁই।

পরের জাগা পরের জমি মালিকতো আমি নই,
কিছু দিনের মালিক হয়ে সেই কথাটি ভুলে রই !
মালিক যখন নাখোশ হবে থাকার কোন রাস্তা নাই।।
আদেশ নিষেধ মানতে হবে যদি কেহ থাকতে চাই।

সত্যি কথা বলতে গিয়ে অনকেরই শত্রু হই,
সে কারণে কানে তূলা চুপটি করে পড়ে রই।
পরের জমির বর্গাচাষী যদি ভাবে নিজের ভূঁঁই ,
এই অধমে বলে তারে আহম্মক নাম্বার দুই।

প্রকাশকালঃ ঢাকা, ২৫ নে ২০২২ ইং

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:১৬

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এটি কি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মদিন উপলক্ষে লেখা? কবিতায় বিদ্রোহী ভাব আছে।

২৫ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:২৭

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
গোফরান ভাই আপনি কি সব সময় আমাকে আপনার
নেক নজরে রাখেন? আমার সব অনুভূতি আপনার
ল্যাক্টো মিটারর ধরা পড়ে।
তবে বিড়ালের বোবা কান্নায়
বিদ্রোহের গন্ধ পেলেন বুঝতে
পারলাম না। ল্যাক্টো মিটার
সঠিক ভাবে কাজ করছেনা
মনে হয়! নতুন কিনবেন নাকি
মেরামত করবেন?
ধন্যবাদ ভাই সব সময়
সাথে থাকার জন্য!

২| ২৫ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:১৮

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: ঠালায় বিড়াল গাছে উঠে।

২৫ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:৩৬

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
আমিওতো তাই জানি ঠ্যেলার নাম বাবাজি
বাঘের মাসি বিড়লের পিছে যখন লাগবে পাজি।
বাঘে যদি শিকার না পায় খায় যখন বনের ঘাস,
অসহায় এই বাঘেরে করোনাকো উপহাস!

৩| ২৫ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:৩৫

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: বিনা দোষে যখন কেউ তোপের মুখে পড়ে
জীবন বাজি রেখে তখন তাদের সাথে লড়ে।

এখানে একটু বিদ্রোহী ভাব আছে।

২৫ শে মে, ২০২২ বিকাল ৩:৪২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
এটা বিড়ালের বিদ্রোহী ভাব নয়
একান্ত নিরুপায় হয়ে জীবন
বাঁচানোর শেষ চেষ্টা। মরলে
শহীদ, বাঁচলে গাজী!

৪| ২৫ শে মে, ২০২২ বিকাল ৫:৩৫

রাজীব নুর বলেছেন: কপি আর পেস্ট কে না করে?
পৃথিবীর আনন্দময় কাজ গুলোর মধ্যে এটা একটা। একসময় আমি নিজেও অসংখ্য কপিপেষ্ট লেখা লিখেছি ব্লগে। গুগল সার্চ দিয়ে বা বই থেকে কপি করতাম। অনেক বার ধরাও খেয়েছি। তারপর তারা আমাকে কঠিন-কঠিন কথা বলে প্রায় ছিলে ফেলেছে। আর এখন তো ব্লগে কপি পেস্ট ধরার জন্য গার্ড আছে। যদিও একটা কপি পেষ্ট লেখা কমপ্লিট করতে অনেক সময় লাগে। অনেক পরিশ্রম করতে হয়। অনেক পড়তেও হয়।

একটা সফল কপি পেস্টের মধ্যে কি যে আনন্দ সেটা যিনি করেন তিনিই জানেন।
তবে আফসোস এই কাজটি এখনো মর্যাদার আসন পায়নি। কাজটাকে ছোট ও গর্হিত কাজ হিসেবেই দেখা হয়। তাই কপিপেস্ট মার্কা কোনো লেখার'ই কদর নাই। বরং ব্যান খেতে হয়। বহু বই কিন্তু কপিপেস্ট করে লেখা হয়েছে। বহু কবি সাহিত্যিক অন্যের লেখা, একটু ঘুরিয়ে পেচিয়ে লিখে নিজের নামে ছাপিয়ে দিয়েছেন। পুরস্কার পর্যন্ত পেয়েছে। যাই হোক, আমি এখনও কিছু লেখার সময় হুমায়ূন আহমেদকে অনুসরন করি। এবং সব সময় করে যাব। আমি চাঁদগাজীর বহু লেখা কপি পেস্ট করেছি।

ওয়েব জগত কপি পেস্টের আঁখড়া।
কপি হয় ফেসবুক স্ট্যাটাস। ফেসবুকের একটা পেজ নতুন কিছু লিখলেই কপিপেস্ট হতে হতে আমাদের ওয়ালে এসে হাজির হয়। আসল লেখককে আর খুঁজে পাওয়া যায় না। গুগলে আপনার কোনো লেখার শিরোনাম লিখে সার্চ দিন কত ব্লগ সাইটে যে আপনার লেখা কপিপেস্ট হয়ে গেছে আপনি নিজেও তা জানেন না। আমার মতো এক তুচ্ছ ব্লগারেরও অসংখ্যা লেখা বিভিন্ন পোর্টালে আছে। কেউ কেউ দয়া করে নাম দেয়, কেউ কেউ নামও দেবার প্রয়োজন মনে করে না। অবশ্য এই বিষয় নিয়ে আমার কোনো মাথা ব্যথা নেই।

স্কুল কলেজ অফিস আদালত প্রতিষ্ঠান সবখানেই কপিপেস্টের কারবার।
ফটোকপির মেশিনের আবিস্কারককে এজন্য একবার থাংকু দিয়ে দিন। সহজ সরল সত্য কথা হলো- কপি পেস্ট আমাদের আচরনে, চালচলনে, পোষাকে আশাকে, লেখনিতে সবকিছুতে। এ জীবনটাই কপিপেস্টময়। কপিপেস্ট কে না করে? কপিপেস্ট থেকে যদি ভালো কিছু পাওয়া যায়। তাতে ক্ষতি কি? কপিপেস্ট ছাড়া কি কোন লেখা শেষ হয়। এই মন্তব্যটি লিখতেই আমাকে কয়েকবার কপি পেস্ট করতে হয়েছে। হা হা হা। তবে, নিশ্চিত থাকুন এখানে আপনার কোনো লেখা কপিপেস্ট করি নাই। আপনাকে মনে রাখতে হবে- কপি পেস্ট এবং সম্পাদনা এক জিনিস নয়।

প্রতিটা সৃষ্টির একজন স্রষ্টা থাকে।
আর তার কাছে তার প্রতিটি সৃষ্টি সন্তানের মত। সে চায় সেই সৃষ্টির স্রষ্টা যে তিনি তা সবাই জানুক। কপি আর পেস্টের খেলায় আমরা যখন তাকে হারিয়ে ফেলি তখন তার মনের অনুভূতি কেমন হতে পারে তা বুঝবেন আপনি যদি নিজেও কোনো কিছুর স্রষ্টা হন। তাই কপি আর পেস্টের সময় এই বিষয়টা মাথায় রাখা দরকার। স্রষ্টার প্রাপ্য মর্যাদা যাতে নষ্ট না হয় তার চেষ্টা করুন। কিন্তু বর্তমানে একটা লেখা অসংখ্যবার কপি পেস্ট হয়। এজন্য সুত্র দেওয়ার জন্য আসল লেখক খুঁজে পাওয়া যায় না।

যারা আপনার লেখা বা আঁকা ছবি চুরি হয়েছে বলে হা-হুতাশ করেন, তাদের বলছি- কপি আর পেস্ট হয় তেমনি কিছু যা সবার ভালো লাগে। তাই কপিপেস্ট মানেই সেই সৃষ্টিকে আরো ছড়িয়ে দেয়া। এতে মন খারাপ করার কিছু নেই। মানুষ আনন্দ পাচ্ছে অথবা ভালো কিছু জানছে শিখছে এটাইতো অনেক বড় পাওয়া। প্রতিটা সৃষ্টির স্রষ্টারাতো এটাই চায়। নাইবা জানলো বা চিনলো সেই সৃষ্টির স্রষ্টাকে। বর্তমানে অনলাইন নিউজ পোর্টাল গুলো কপিপেস্টের রাজা। তারা শুধু শিরোনামটা বদলে দেন। মন খারাপ করবেন না, চাঁদাগাজীর মতোন উদার হোন। তুচ্ছ বিষয় নিয়ে নাচোন বন্ধ করুণ। আর কত খই ভাজবেন?

অসাম্প্রদায়িক শান্তিপূর্ণ আদর্শ ছড়িয়ে পরুক।
যুক্তি, জ্ঞান ও প্রজ্ঞা দিয়ে মতের বিরুদ্ধে মত শক্তিশালী হোক। বল প্রয়োগ করে অনেক কিছু করাই সম্ভব হতে পারে, কিন্তু একটা আদর্শকে দমিয়ে রাখা কখনই সম্ভব নয়। মনটা আকাশের মতো বিশাল করুন। তাহলে এই রকম ছোট-খাটো ব্যাপার নিয়ে আপনার মন খারাপ হবে না। ধরুন, একটা ছেলে বা একটা মেয়ে অযথা আড্ডা দিয়ে সময় নষ্ট করছে, এখন তারা যদি ফালতু আড্ডা না দিয়ে অনেক সময় ব্যয় করে একটা কপিপেষ্ট লেখা লিখে- তাহলে কি সেটা ভালো নয়? সেই লেখাটা দু'জন পড়লেও তো ভালো।

ভালো কিছুর অনুকরণ করাটা- মন্দ কাজ নয়।
যেমন আমি হুমায়ূন আহমেদকে অনুকরন বা নকল করতে চেষ্টা করি। এটা কিছুতেই খারাপ কাজ হতে পারে না। খারাপ কাজ হলো সেটা- ধরুন, কিছু ছেলে মেয়ে মদ খাজা বা ইয়াবা খাচ্ছে- এখন আমি যদি তাদের অনুকরণ করে মদ খাজা বা ইয়াবা খান সেটা অবশ্যই খারাপ। সেটা আপনার-আমার জন্যও খারাপ, আপনার- আমার পরিবারের জন্যও খারাপ, দেশের জন্যও খারাপ। আর একটা লেখা বা ছবি কপি করা খুব বেশি খারাপ কাজ নয়। মানুষকে ভালো বাসুন। ক্ষমা করতে শিখুন। ত্যাগ কতে শিখুন। তাহলে আপনি সুখী মানুষ হতে পারবেন।

(মন্তব্যটি কপি পেস্ট হিসেবে ধরে নিবেন। )

২৫ শে মে, ২০২২ বিকাল ৫:৫২

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দাগ থেকে যদি ভালো কিছু
হয় তা হলেতো দাগই ভালো!

এই কথাগুলো আমাকে না জানিয়ে পোষ্ট আকারে দিলে
কারো কারো টনক নড়তো। দাগ থেকে যদি ভালো কিছু
হয় তা হলেতো দাগই ভালো!
আপনার মন্তব্য লিখুন

৫| ২৫ শে মে, ২০২২ বিকাল ৫:৪৫

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ঠেলার নাম বাবাজী

আর তাই,

"ঠেলায় পড়লে বাঘ-ছাঘ ভাই
আর বিড়াল চড়ে গাছের ডগায়" - তবে

"কাজের বেলায় কাজী
কাজ (প্রয়োজন) ফুরালে পাজী " - এটাই দুনিয়ার রীতি ভাইজান ।

তয় একটা কথা -

এই দিন, দিন নয়
আরো দিন আছে - কাজেই

২৫ শে মে, ২০২২ বিকাল ৫:৫৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দত্য কথনের জন্য আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ
কামরুজ্জামান ভাই।
তবে আপনার সব
বক্তব্যইতো কুপি পেষ্টু!
তেনারা মাইন্ড করতে
পারে, সুতারং সূত্রমূত্র
থাকলে দিয়া দিন!
কারণ সাবধানের
মার নেই।

৬| ২৫ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৬

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: আপনার এই ছড়া জুড়ে মেলা মেলা বাগধারা চোখে পড়লো!!!



সাধে কি বিড়াল গাছে ওঠে বাঘে খায় ঘাস?
প্রাণ বাঁচাতে এসব করে দেখে নিজের সর্বনাশ।
পালাবার যখন পথ থাকেনা মরে পেটের খুধায়,
বিড়াল বাঘের পরিস্থিতি শুনি কাদের ভবায়?

বিনা দোষে যখন কেউ তোপের মুখে পড়ে,
জীবন বাজী রেখে তখন তাদের সাথে লড়ে
বিড়াল যখন গাছে ওঠে পাও বুঝি খুব মজা,
খামচি দিবে যখন তার সোজা হবে মাজা।

বাঘে যখন শিকার ধরে, হাড্ডি মাংস খাবে,
মজা করার মাশুল তখন কড়ায় গণ্ডায় পাবে।
চামচিকাও লাথি মারে পড়লে হাঁতি গাতায়,
দিন ফিরিলে চামচারাই রাখে তারে মাথায়

দলবাজদের ধাপ্পা বাজির শুধতে হবে ঋণ,
সময় যে খুব বেশী নাই গুনতে থাকো দিন
দাড়ি পাল্লায় ওজন হবে দোষ রয়েছে যার,
যতই করো ছল ছাতুরি হিসেবে নাই ছাড়।

কারো সমান যায়না যে দিন সবাই মনে রাখো,
উপহাসের ছলে কেনো গায়ে কালি মাখো?
বিড়ালেরও ফিরবে যে দিন ঘুরবে যখন চাকা,
চামচারাও দূরে যাবে মাঠ থাকিবে ফাঁকা।

বাঘের হালুম ভাংবে যখন বন্ধ কানের তালা,
চামচিকারা থাকবেনা আর দিতে গলায় মালা।
মজা দেই মজা নিতে সাদা দিলে তাইতো কই,
মনে রেখো আমরা সবাই চষি যে পরের ভূঁঁই

পরের জাগা পরের জমি মালিকতো আমি নই,
কিছু দিনের মালিক হয়ে সেই কথাটি ভুলে রই !
মালিক যখন নাখোশ হবে থাকার কোন রাস্তা নাই।।
আদেশ নিষেধ মানতে হবে যদি কেহ থাকতে চাই।

সত্যি কথা বলতে গিয়ে অনকেরই শত্রু হই,
সে কারণে কানে তূলা চুপটি করে পড়ে রই।
পরের জমির বর্গাচাষী যদি ভাবে নিজের ভূঁঁই ,
এই অধমে বলে তারে আহম্মক নাম্বার দুই।

২৫ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৪৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
দাদা মন্তব্যের পুরাটিইতে কপি পেষ্ট!
কপিবাজদের তলিকায় নাম উঠাতে চান !?
না কি বাগধারার সূত্র চান !?
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৭| ২৫ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:২৭

সোনাগাজী বলেছেন:



ক্যাচাল করতে গিয়ে ১ ব্লগার এখন সাপের পা দেখছ।

২৫ শে মে, ২০২২ রাত ৮:২৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
তাইতো দেখতে পাচ্ছি!
উনি আমার কথা শোনেনা
আপনার কথা মানতে পারে
একটু ঝাড় ফুক দিয়ে দেন।
যাতে সাপের দংশন থেকে
নিরাপদ থাকে।

৮| ২৭ শে মে, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৭

মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: গরু ছাগলের কথায় মন খারাপ করার কিছু নেই। মানুষ হলে এক কথা ছিল। নিক ঠিক আছে ?

২৮ শে মে, ২০২২ রাত ১:৫৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
প্রকৃত গরু ছাগলে মাইন্ড করবে
কারণ ওদেরকে আপনি তাদের
সমান ভাবলেন। এতে গরু
ছাগলের অবমূল্যায়ন করা
হয়েছে।
নিক ঠিক আছে তবে কমেন্ট ব্যান!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.