নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার গল্পটা হোক পৃথিবীর সেরা গল্প ।কারন আমি হতে চাই একজন সত্যিকারের জীবন শিল্পী ।

নুরুন নাহার লিলিয়ান

নুরুন নাহার লিলিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুরুষের পাশে নারী শ্রমিক!

০২ রা মে, ২০১৬ রাত ১২:২৬



“বিশ্বে যা কিছু মহান সৃষ্টি চির কল্যানকর

অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর ”

পৃথিবীতে মনুষ্য সৃষ্টি শুরু থেকেই পুরুষের পাশে নারী আর নারীর পাশে পুৃরুষ থাকাই স্বাভাবিক চিত্র। কিন্তু পরিস্থিতি এবং সময়ের প্রয়োজনে অনেক আন্দোলনই পৃথিবীতে হয়েছে। সে আন্দোলন গুলোর মধ্যে শ্রমিক আন্দোলন অন্যতম। এই শ্রমিক আন্দোলন কে কেন্দ্র করে প্রতি বছর মে দিবস পালিত হয়। কতো আয়োজন এই শ্রমিকদের নিয়ে। কিন্তু বাস্তব জীবনে বিশেষ করে কেমন আমাদের দেশের নারী শ্রমিকরা। বিশ্বের অনেক দেশের মতো আমাদের নারীরা ও পুরুষের পাশে সমান তালে কাজ করে যাচেছ। বিশ্ব শ্রম বাজারে কোন কোন জায়গায় পুরুষের চেয়েও নারী শ্রমিকের চাহিদা অনেক বেশী।বাংলাদেশের মতো উন্নয়ন শীল দেশ গুলোর বৈদেশিক আয়ের অন্যতম উৎস হলো রেমিটেনস। বর্তমান বিশ্বে শ্রম বাজারে পুরুষের সাথে নারীর অংশগ্রহন অনেক বেড়েছে। কিন্তু এই নারী শ্রমিকদের সঠিক মজুরি এবং নিরাপদ কর্ম পরিবেশ কি আমাদের সরকার দিতে পেরেছে? উল্লেখযোগ্য হারে নারী শ্রমিক দেশের কাজে কম বেতন এবং কম সূযোগ সুবিধার জন্য বিদেশে কাজ করতে আগ্রহী। ইদানিং মধ্যপ্রাচ্যে নারী শ্রমিকদের নির্যাতনের কথা বিভিন্ন গনমাধ্যমে প্রকাশ হলেও সুশীল সমাজের বিবেককে নাড়া দিতে পারেনি। মধ্যপ্রাচ্যে কাজ করতে গিয়ে অনেক নারী নানা রকম শারিরীক এবং মানসিক নির্যাতনের শিকার হচছে। কেউ কেউ প্রান হারিয়েছে। আত্মহত্যার মতে ঘটনা ঘটেছে অনেক। কিন্তু এই বিষয়ে কোন সঠিক পদক্ষেপ নেই। এই ব্যাপারে জনগনের সচেতনতা অনেক জরুরি। কাজের জায়গায় পুৃরুষ সহকর্মী কিংবা মালিকের কাছে নির্যাতনের শিকার হয় অনেক নারী। বাংলাদেশে যদি কাজের পরিবেশ থাকতো, নারী বলে মজুরি বৈষম্য, অন্যান্য নির্যাতন রোধ করা যেতো তাহলে বাংলাদেশের শ্রম বাজারেও নারীর অংশ গ্রহন অনেক বেড়ে যেত। বাংলাদেশের পুৃরুষ কিংবা নারী মজুরি নিয়ে নানা নির্যাতন সহ্য করেই কাজ যাচেছ। একটি দেশকে সুন্দর করতে হলে নারী পুরুষের উভয়ের সহযোগীতা অত্যাবশ্যক। পুরুষের পাশের নারীটিকে নারী নয় সহকর্মী ভাবতে শিখতে হবে। নিরাপদ কর্মপরিবেশ এবং যথাযথ মজুরি ব্যবস্থা শ্রম বাজারে নারী পুরুষের অংশগ্রহন কে আরো বেশী উৎসাহিত করে। বাংলাদেশে কাজের প্রতি সম্মান বোধটা এখনও তৈরী হয়নি। তাই বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়নের জন্য কাজের প্রতি সম্মান, নিরাপদ কর্মপরিবেশ, সঠিক মজুরি এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধার প্রতি গুরুত্ব দিতে হবে। তবু ও স্বপ্ন দেখি বাংলাদেশের পুৃরুষ নারী সম্মানের সাথে একে অপরকে সহযোগীতার মধ্য দিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ ভোর ৫:৪৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুব জাতীয় গুরুত্বপুর্ণ একটি বিয়য়ে লিখেছেন । নারি ও পুরুষদেরকে সর্ববিষয়ে সমযুযোগ দিতে হবে । তাদেরকে মর্যাদাপুর্ণ ক্জ ও পরিবেশ দিতে হবে । তবে সকলের মত নারীদের জন্যো নতুন নতুন কর্ম সুযোগ তৈরী করতে হবে । দশেই যদি কর্ম সুযোগ কর্ যায় তবে তাই হবে সর্বোত্তম সকল দিক থেকে । তবে বিদেশে যদি কেওস্বেচ্ছায় পারি জমাতে চান তবে তাদের কাজের পরিবেশ , মজুরী ও নিরাপত্তার বিষয়টি সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিয়ে দেখতে হবে । তাদের সার্বিক পরিস্থিতি অবহিত করতে হবে । মধ্যপ্র্চ্চ বিশেষ করে সৌদি সরকারও এ বিষয়ে সচেতন আছে , নীচে তাদের সচেতনাতা কিছু তথ্য দেয়া হল । এছাড়াও সৌদি সরকারের আরো অনেক কড়াকড়ি নিয়ম কানুন আছে যে সম্পর্কে সংষ্লীষ্ট সকলকে অবহিত থাকা প্রয়োজন ।
যাহোক পোষ্টটা খুবই ভাল লাগল ।
Saudi Arabia outlaws domestic violence

Saudi Arabia has adopted a law that criminalises domestic violence, usually targeting women and children, in a decision hailed by activists.
The "Protection from Abuse" law, approved by the cabinet on Monday, is aimed at protecting people from "all forms of abuse" and offering them shelter as well as "social, psychological, and medical aid," according to its text.

The law, approved during a cabinet meeting on August 26, came several months after a local charity launched a nationwide campaign to combat violence against women.

Saudi Arabia has often faced international criticism for lacking laws that protect women and domestic workers against abuse.

Under the 17-article bill, those found guilty of committing psychological or physical abuse could face prison sentences of up to one year and up to $13,300 in fines.
Women are the main victims of domestic violence with "98 percent of physical violence committed by men against women," it said.
Saudi Arabia, which applies a strict version of Islamic law, imposes many restrictions on women, based on laws and traditions that
empower male guardians.
'Good law'
The legislation was hailed by Saudi human rights activists who said they were waiting to see it implemented.
"This is a good law that serves major segments of the society in the kingdom, including women, children, domestic workers and non-domestic workers," Khaled al-Fakher, secretary-general of the National Society for Human Rights, a government-licensed body, told the Reuters news agency.

"We are always in favour of an explicit law that does not need interpretations or personal judgment," said Fakher, whose organisation helped draft the law.

The United Nations urged the kingdom to create laws to protect women as early as 2008.

The King Khalid Foundation in April launched an unprecedented campaign to raise awareness about violence against women

২| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ ভোর ৫:৫০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আবার আসতে হলো, ঘুমের ঘোরে লিখা অনেক বানান ভুল, পোষ্ট করার পরে সংশোধনের সুযোগ নেই , আশা করি ক্ষমাসুন্দর চোখে দেখবেন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.