নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার গল্পটা হোক পৃথিবীর সেরা গল্প ।কারন আমি হতে চাই একজন সত্যিকারের জীবন শিল্পী ।

নুরুন নাহার লিলিয়ান

নুরুন নাহার লিলিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

অভিজ্ঞতা: জীবনে ঘটে যাওয়া এবং দেখা সন্ত্রাসী কার্যকলাপ ?

২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬



ঘটনা: ০১
রাজধানীর গুলিস্তান থেকে যেকোন সাধারন নাগরিক ৬০ টাকা দিয়ে দিঘীরপাড় নামক বাসে উঠলে পোস্ত গোলা, ফতুল্লা, কাঠপটটি জায়গা গুলো দেড় ঘন্টা পাড় হলেই ধলেশ্বরী নদীর নয়নাভিরাম সৌন্দর্য দেখতে পাবে। তারপর নদীর উপর মুক্তার পুরের ৬ষঠ চীন বাংলাদেশ মৈত্রী সেতু।সেটা পার হলেই মুন্সিগঞ্জ। এছাড়াও নিজস্ব প্রাইভেট কার,নদীপথ, ট্রেন পথ তো আছে। ঢাকার অদূরে আরেক পৃথিবীর গল্প।
কয়েক মাস আগের কথা আমি অনেকদিন পর জাপান থেকে ফিরেছি। ভাই সহ গেলাম ঢাকার বাসা থেকে মুন্সিগঞ্জের বাড়ি। দূরত্ব কম হওয়ায় ঢাকা এবং মুন্সিগঞ্জে নিয়মিতভাবে যাতায়াত। সেদিন সকাল বেলা।আমার মা বাবা ভাই এবং আমি নাস্তা করছি। আমার ভাই তরুন এডভোকেট। নাস্তা করে কোর্টে যাবে। এমন সময়ে উপর তলা থেকে ভাড়াটিয়া মহিলার সাথে ডিস লাইনের টাকা নেওয়ার ছেলেটির সাথে তর্ক। ডিস লাইনের মাসিক টাকা নিবে কিন্তু রশিদ কার্ড দিবে না। ভদ্র মহিলাকে ২২/২৩ বছরের মামুন নামের বেয়াদব ছেলেটি হুংকার দিয়ে বলছে, কার্ড কি হাতের মোয়া নাকি চাইলেই দিতে হইবো। মহিলা , বলছে তাহলে টাকা যে নিচেছা প্রমান কি? আমরা চেঁচামেচি শুনে বের হই। ভদ্র মহিলার ছোট দুই বাচচা নিয়ে একা বাসায়। তার বর চাকরিতে। যেহেতু আমরা বাড়ির মালিক। কিছু দায়িত্ব আমাদের কাধে এসে পড়ে। আমার ভাই ধমক দেয়। এই ছেলে বেয়াদবের মতো কথা বলছো কেনো? এটা তো আইনত অন্যায়।বিল নিলে রশিদ দিতে হবে। টাকা যে নিচেছা তার প্রমান কি?
ছেলেটি ঘাড় বাকা করে, চোখ ছোট করে বলে রশিদ কার্ড দেওন যাইবো না। আমরা এমনেই টাকা নেই। আমগো কথা মতো চলবো।
রাজনৈতিক ক্ষমতার বড় ভাইদের ছায়ায় থাকা ছোট ভাইরা একটু ক্ষমতার নেশায় থাকে। তার অন্যায়কে ন্যায় মেনে নিয়ে আমাদের সাধারন নাগরিকদের বেচেঁ থাকতে হয়।তার উদ্ধত আচরনে কারও মাথা ঠিক থাকবে না শুরু হলো তর্কাতর্কি। এরপর হাতাহাতি। বের হয়ে এলো আরেক ভারাটিয়া অবসর প্রাপ্ত পুলিশ। সেও অন্যায়ের প্রতিবাদ করলো। ছেলেটি বেশি সুবিধা করতে পারলো না। তাকে ধমক দিয়ে তাড়িয়ে দেওয়া হলো। তার মালিক কে ফোনে তার বেয়াদবির কথা জানাতে গেলে সেই ধরে কেটে দেয়।এবং স্বাভাবিক নিয়মে আমার ভাই কোর্টে চলে যায়। আব্বা এগিয়ে দিয়ে আসতে যায়। কিছুক্ষন পর সেই ছেলেটি ২০/২৫ জন নেশা গ্রস্ত গুন্ডা পান্ডাদের সহ অস্ত্র নিয়ে আসে আক্রোমন করার জন্য। আমার ভাই কে খুজতে থাকে । আমি আর আমার মা বের হই। তাদের পরিচয় জানতে চাইলে তারা হম্বিতম্বি করতে থাকে। আমি ঠান্ডা মাথায় রইলাম। আমাদের বাসা থেকে ১০ মিনিট দূরত্বে মুন্সিগঞ্জ থানা। আমাদের অন্য ভারাটিয়ারা না করলো মেয়ে মানুষ হয়ে যেন পুলিশের ঘটনায় না যাই। আমি বুঝলাম তারা সমস্যা করবেই। বিকৃত মানসিকতার নেশাখোরদের বিশ্বাস করতে নেই। আমি চলে গেলাম। থানায় ডিউটিরত অফিসাররা বেশ দায়িত্বশীলতার সাথে কাজ করলো। ডিস লাইনের মালিক নিজে চলে এলো মিমাংসায় যে এর পর থেকে নিয়মিত ডিস বিলের রশিদ দিবে। আর ঐ ছেলেটিকে সরিয়ে নেওয়া হলো। অন্য ছেলে বিল নিতে আসে।
এটা সত্যি তার ব্যবসা আয়ের উৎস এবং আইনের কঠিন শাসনকে সবাই ভয় পায়। যদি সেটা সঠিকভাবে প্রয়োগ হয়।
আজকে মেয়ে মানুষ হয়ে যদি ঘরে বসে থাকতাম। তাহলে কিছু বিকৃত পথ ভ্রষ্ট মানুষের কাছে জিন্মি হয়ে মাথা নিচু করে থাকতাম। এটাও সত্যি সূযোগ পেলে তারা আমাদের যেকোন সময়ে ক্ষতি করতে পারে। সাহস আর সচেতনতার কাছে পৃথিবীর সব সন্ত্রাস পিছু হটে যায়। আইনের সঠিক প্রয়োগ আর দায়িত্বশীলতা দেশে ন্যায় বিচার এনে দিতে পারে।
যুদ্ধই যদি বেচেঁ থাকা। তাই যুদ্ধ কে ভয় পেতে নেই।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৭/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আইনের সঠিক প্রয়োগ আর দায়িত্বশীলতা দেশে ন্যায় বিচার এনে দিতে পারে।
যুদ্ধই যদি বেচেঁ থাকা। তাই যুদ্ধ কে ভয় পেতে নেই।

সহমত।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৩৫

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: ভাই মায়ের পেটে সহস্র রক্তকনার সাথে যুদ্ধ করতে পৃথিবীতে এলাম। দুচোখ খুলে শুধু অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার যুদ্ধই দেখেছি। নদী পাড়ের মানুষ হিংস্র স্রোতকে ভয় পায় না। অপার মহান সৃষ্টি কর্তার উপর ভরসা আছে। ধন্যবাদ।

২| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:০১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: খুব ভালো করেছেন। বেয়াদপগুলো শাস্তি হওয়া প্রয়োজন।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৩১

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: ভাই কারও শাস্তি কামনা করিনা। তবে অন্যায়ের প্রতিবাদ হওয়া উচিত। খুব সুন্দর দ্বীপ শহর বিক্রমপুর মুন্সিগঞ্জ। দেশের বাইরে যখন কোন দ্বীপে ছিলাম শুধু এই শহরটার জন্য কান্না পেতো। সঠিক ব্যবস্থাপনা থাকলে বাংলাদেশের এমন শহর গুলো সেরা পর্যটনের আকর্ষনে পরিনত হতো। ধন্যবাদ

৩| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:৩৪

আহলান বলেছেন: আপনার উচিৎ এলাকার কোন প্রভাবশালী নেতাকে দিয়ে বিষয়টা সুনিশ্চিত করা। কারণ বখাটেরা পুলিশ প্রশাসনকে নয়, এলাকার নেতাদেরকে বেশী ভয় বা সমীহ করে। নিজের ভবিষ্যত নিরাপত্তার কথা চিন্তা করবেন।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:২৬

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: আহলান ভাই আপনার কথাটায় বাস্তবতা আছে। কিন্তু একটু গোটা দেশটার কথা চিন্তা করে দেখেন। আমরা সঠিক নিয়ম ভেঙে কেনো নেতাদের কাছে যাবো। নেতাদের আমরাই নেতা বানাই। আমরা সাধারনরা কোন মূল্য না দিলে নেতাগিরির কি মূল্য আছে। দেশটায় মানুষ গুলো রাজনৈতিক নেতা গুলোর উপর নিভর্র করে বলেই ওরা ও সূযোগটা নেয়।আল্লাহ্‌ ভরসা।আপনাকে ধন্যবাদ।

৪| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:২৬

রাােসল বলেছেন: Yes, you have done a good job with the help of police. In fact, we regularly fail to get the service of police. Thanks

২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৪৩

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: Now a days people are very concern about their surroundings. We have to be brave to face difficult situation .Police afraid media and general people.I told them if you dont take proper step i will go press ....If you read my next episode of this incident you will scared .Thanks for good comment ।

৫| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮

বিক্রমপুরবাসী বলেছেন: আমার জানা মতে, মালিকপক্ষ প্রতিটি গ্রাহকের জন্য ২টি কার্ড দিয়ে থাকে। ১টি গ্রাহকের নিকট থাকবে অপরটি মালিকের নিকট থাকে। কর্মচারীরা যখন মাসিক বিল তুলে আনতে যাবে তখন মালিকের নিকট রক্ষিত কার্ডটি নিয়ে যাবে। গ্রাহক টাকা পরিশোধ করলে গ্রাহকের নিকট রক্ষিত কার্ডটিতে কর্মচারী স্বাক্ষর করবে অপরদিকে মালিকের কার্ডটিতে গ্রাহক স্বাক্ষর করবে। এটাই মালিকপক্ষের নিয়ম। কিন্তু উক্ত কর্মচারী কার্ড না দিয়ে বিল নিয়ে এভাবেই অর্থ আত্মসাৎ করতো। ২/৩ মাস আগেই উক্ত কর্মচারীকে অর্থ আত্মসাৎ গ্রাহকের সাথে দুর্ব্যবহারের কারনে চাকুরী থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে। বর্তমানে ৬/৭ জন মহিলা কর্মী নিয়োগ দেয়া হয়েছে। কার্ড না নিয়ে আসলে / স্বাক্ষর না দিলে বিল পরিশোধ করবেন না।

বিঃ দ্রঃ মালিকপক্ষ আমার সুপরিচিত।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৫

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: বিক্রমপুর বাসী কে ধন্যবাদ। সে ঘটনা ঘটার পর পরই ছেলেটিকে সরিয়ে নেওয়া হয়। মালিক পক্ষ যথেষ্ট বুদ্ধিমত্তা এবং সচেতনতার পরিচয় দিয়েছে। দেশে এখন সেই সময় নেই কারও পরিচিত হলেই অন্যায় কে কেউ প্রশ্রয় দিবে। কোন ক্ষমতা চিরদিন থাকে না। আমার বৃদ্ধ বাবা আর মায়ের সামনে এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এতো গুলো ভাড়াটে গুন্ডাদের নিয়ে আসা হয়। এখনও আমার পিতার আতংকিত আর ভয়ার্ত চেহারা চোখে ভাসে। নেতাদের ঘুস খাইয়ে অন্যায়ের পক্ষ নেওয়ার দিন শেষ। কিছু অশিক্ষিত আর বিকৃত মানসিকতার মানুষ শহরটা সব ধরনের সৌন্দর্য নষ্ট করছে। চাই সবার সচেতনতা। ধন্যবাদ।

৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৩

এস. দেওয়ান বলেছেন: আপনার বাস্তব অভিজ্ঞতাপূর্ণ লেখাটি অত্যন্ত অর্থবহ । আমি আমার দেশের সকল নারীকে আপনার রূপেই দেখতে চাই । নারীরা যেন কোনো ভাবেই নিজেদেরকে দুর্বল না ভাবে । যেই দেশ হাসিনা, খালেদা, রওশনদের কথায় চলে সেই দেশের নারীরা কেন দুর্বল হবে ।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:৫০

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: এস দেওয়ান।।। এটাতো একটি অতি সাধারন ঘটনা। প্রথম পর্ব শেয়ার দিলাম সমৃদ্ধশালি বিক্রমপুরটায় ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো শুনলে আৎকে উঠবেন। এক এক করে শেয়ার দিবো। কাজের ব্যস্ততায় হয়তো সময় লাগবে। আশাকরি ঘটনাগুলো পড়বেন। ধন্যবাদ।

৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:১১

সামিয়া বলেছেন: সাহসী মেয়েটা :||

২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: মেয়েটির সামিয়া আপুনিটিকে ধন্যবাদ। মেয়েটিকে পরিস্থিতি বাধ্য করে এবং করেছিল। বাচতেঁ হবে যুদ্ধ করে। আর যদি মরি তাহলে যুদ্ধ করেই মরি।

৮| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৮

বিক্রমপুরবাসী বলেছেন: “নেতাদের ঘুস খাইয়ে অন্যায়ের পক্ষ নেওয়ার দিন শেষ। কিছু অশিক্ষিত আর বিকৃত মানসিকতার মানুষ শহরটা সব ধরনের সৌন্দর্য নষ্ট করছে।”

ঠিক বুঝলাম নাঃ নেতা / ঘুষ খাওয়া / অন্যায়ের পক্ষ নেওয়া ?????

২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: জনাব বিক্রমপুরবাসী না বুঝার তো কোন কারন দেখছি না ভাই। আমি সমাজে চারপাশে যা যা ঘটে তাই বর্ননা করেছি। আমার শৈশব কেটেছে এই শহরে ঘটে যাওয়া আতংক দেখে।রাজনৈতিক নেতাদের ক্ষমতার লড়াই দেখে। আপনি যদি সত্যিই বিক্রমপুরবাসী হোন তাহলে বুঝিয়ে দেওয়ারতো কিছু নেই।
আরেকটা কথা আপনি ১ঘন্টা ৪৫ মিনিট ধরে নতুন আইডি শুরু করেছেন। দুটো মন্তব্য সেটা ও এখানেই। সামনে আরো অভিজ্ঞতা বর্ননা করবো তখন হয়তো দেশের জনগনের সাথে আপনারও বোঝার কথা। ধন্যবাদ।

৯| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০২

বিক্রমপুরবাসী বলেছেন: “আরেকটা কথা আপনি ১ঘন্টা ৪৫ মিনিট ধরে নতুন আইডি শুরু করেছেন। দুটো মন্তব্য সেটা ও এখানেই।”

কি বুঝাতে চাইলেন? !!!!!!!!!!!ব্লগে নতুন, তাই না!!!!!!!!!!!!!!!!

ঘটনাটি আমার পরিচিত একজনের (মালিকপক্ষ) হওয়ায় পরবর্তী পদক্ষেপগুলো অবগত করার জন্যই নতুন আইডি খুলে মন্তব্য করেছিলাম। কিন্তু আপনি নেতা / ঘুষ খাওয়া / অন্যায়ের পক্ষ নেওয়া কিসব বললেন যার সাথে আপনার দেখা ঘটনার কোন মিল খুজে পাইনি। আপনি আসলে রাজনৈতিক সহিংসতা আর আপনার দেখা ঘটনাটিকে এক করে ফেলেছেন। মালিকপক্ষ ও কর্মচারী (অন্যায়কারী) কেও এক করে ফেলেছেন। অথচ রাজনৈতিক সহিংসতার আর আপনার দেখা ঘটনাটি সম্পূর্ণ আলাদা। মালিকপক্ষ ও কর্মচারীর (অন্যায়কারী) চরিত্র আলাদা।

আর হ্যাঁ এই শহরের রাজনৈতিক সহিংসতার কেন্দ্রবিন্দুতে আমার জন্ম। রাজনৈতিক সহিংসতার বহু ঘটনা চোখের সামনে ঘটতে দেখেছি। আবার আপনার দেখা এরকম বহু বিচ্ছিন্ন ঘটনাও দেখেছি। আসলে আমি বলতে চাইছি এটা কোন রাজনৈতিক সহিংসতা না। তবে অন্যায়তো অবশ্যই।

কোনটা রাজনৈতিক সহিংসতা আর কোনটা নয় এটা আগে বুঝতে হবে। সবকিছুকে এক করে গুলিয়ে ফেললে ভুল হবে।

পুনঃ পুনশ্চ নতুন বলে অবজ্ঞা একধরনের নীচু মানসিকতা। ব্লগে বিচরন অনেক আগে থেকেই। শুধুমাত্র আমার পরিচিত একজনের সংশ্লিষ্টতা থাকায় আপনার এখানেই মন্তব্য করছি। অন্যথায় করতাম না আর অযথা মন্তব্য করার বাতিরোগ আমার নাই।

ধন্যবাদ

২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৮

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: যাক স্বীকার করেছেন কারও মাধ্যমে অবগত হয়ে আমাকে মন্তব্য করার জন্য আইডি খুলেছেন। আমার মনে আপনার আইডি দেখে প্রশ্ন তৈরী হতেই পারে। মালিক পক্ষকে কোন জায়গায় ছোট করা হয়েছে দেখান। আমি আপনার আগের উত্তরে উল্লেখ করেছি" তিনি বুদ্ধি মত্তার এবং সচেতনতার পরিচয় দিয়েছেন "

আমি আমার অভিজ্ঞতা বনর্না করতেই পারি। আর আমাদের মতো মানুষরা অভিজ্ঞতা বনর্না করেছে বলেই মালিক পক্ষ ঐ ধরনের প্রতারক কর্মচারি থেকে প্রতারনা থেকে বেচেঁ গেছে। আর এটাও শুনে ভালো লাগলো নারী নিয়োগ হয়েছে।

১০| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:১৫

প্রামানিক বলেছেন: আপনারা বাড়িওয়ালা হওয়ার পরও ছেলেরা আপনাদের উপর আক্রমণ করতে এসেছে, তাহলে ভাড়াটিয়াকে কি করবে এবার ভেবে দেখুন।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ৯:৪৮

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: ভাই ভাবলে মাথা ঘুরাবে। আমরা অতি সাধারন মানুষ।নিরীহ বৃদ্ধ মা বাবা নিয়ে সব সময় টেনশনে থাকি। তবে ঐ ছেলেটা নাকি অনেক লোকের সাথেই এমন করেছে। আর দেখেন সে তো তার মালিক কে ঠকাতে চেয়েছে। বিল নিয়ে বলতো বিল নেইনি। কারন কার্ডে সাইন না করলে তো কোন প্রমান নেই। আসলে গায়ের জোর খাটাতে চেয়েছে। তবে অবাক হলাম। ভালো লাগলো। ব্লগে লেখাটা পোষ্ট করার সাথে সাথে মানুষের সচেতনতা দেখে। দেশের মানুষ আসলেই চারপাশের খবর রাখে। ধন্যবাদ ।

১১| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:১৬

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: খুবই ভালো এবং সাহসের কাজ করেছেন। অন্যায় প্রশয় দিলে, অন্যায়কারী মাথায় উঠে।
সবার মধ্যেই অন্যায়ের প্রতিবাদ করার সাহস জেগে উঠুক।

২৮ শে আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:২৭

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: সবার মধ্যেই অন্যায়ের প্রতিবাদ করার সাহস জেগে উঠুক।।।।।। আসলে বেচেঁ থাকা আর অস্তিত্ব লড়াইয়ের যুদ্ধ পরিস্থিতিতে অনেক ভীতু মেয়েটাও দু:সাহসী হয়ে উঠে। আমরা জানি ওরা সূযোগ পেলেই ক্ষতি করবে।। থানায় জানানো আছে। তাই এখানে জনগনের কাছে সাক্ষি রেখে দিলাম। প্রতিদিন আমাদের জীবনে কি ঘটে যায়।।। রুহী আপনাকে ধন্যবাদ।

১২| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ১:০৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আসলে অন্যায়ের প্রতিবাদ এমনি হওয়া উচিত। শুরু থেকে প্রতি জায়গার বর্ণনা ই আমার খুব পরিচিত, আমার মুনশিগঞ্জ!
শুভ কামনা :)

২৯ শে আগস্ট, ২০১৬ বিকাল ৩:২০

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: মনিরা সুলতানা আপু জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ।

১৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫৮

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ভাল করেছেন, উচিৎ শিক্ষা দিয়েছেন। ++

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: এই পৃথিবীতে এই দেশে এই শহরে বাচঁতে হলে যুদ্ধ করেই বাঁচতে হয়।।। আশাকরি পরের ঘটনাগুলো ও শুনবেন। আল্লাহ্‌ সবাইকে বিবেক দিয়ে তৈরী করেছে অথচ আমরা বিবেকের কাছে মাথা নত করিনা।
ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.