নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার গল্পটা হোক পৃথিবীর সেরা গল্প ।কারন আমি হতে চাই একজন সত্যিকারের জীবন শিল্পী ।

নুরুন নাহার লিলিয়ান

নুরুন নাহার লিলিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প ; শুভাকাঙ্ক্ষী - নুরুন নাহার লিলিয়ান ।

০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:০৩



গল্প:শুভাকাঙ্ক্ষী
২০০৪ সাল।আমি তখন বরিশাল মহিলা কলেজে পড়ি। কলেজ হোস্টেলে থাকি।চারিদিকে পৌষ মাসের তীব্র শীত।শীতের হীম হীম ছোঁয়া মনে অনেক কিছু দোলা দিয়ে যায়।কারন বয়সটাও তখন কম। ইন্টারমিডিয়েট পরিক্ষা দিবো।একটা দুষ্টু মন মাঝে মাঝে পাগল হতে চায়। ইচ্ছে গুলো নিয়ন্ত্রনহীন নিজের আকাশে উড়ে বেড়ায় । মাঝে মাঝে স্বপ্ন গুলো অর্থহীন সমুদ্রে সাতার কাটে ।
এদিকে হোস্টেল সুপার আমাদের খুব কড়া শাসনে রেখেছে। প্রায় পাঁচশ ছাত্রী আছে হোস্টেলে।এতো গুলো মেয়েকে চোখে চোখে রাখা সত্যি কঠিন।
সে সময়টায় নতুন মানুষ কিংবা নতুন যে কোন কিছুতে পুলকিত হতাম সহজে।
হঠাৎ একদিন বুঝতে পারলাম কয়েকটা মেয়ের হাতে মোবাইল আছে। তারা মোবাইল দিয়ে অনেক ধরনের মজা করে।
সে সময় মোবাইল থাকা মানে অনেক কিছু। হোস্টেলে মোবাইল ব্যবহার নিষেধ ছিল। ওদের চুপি চুপি অনেক আনন্দ করতে দেখে আমারও মোবাইল ব্যবহার করতে ইচ্ছে করতো।একদিন আমার রুম মেট রোজ বাড়ি থেকে এসে আমাকে জানালো সে মোবাইল নিয়ে এসেছে। আমরা রোজ কে দুষ্টামি করে গোলাপি বেগম বলে ডাকতাম।
শীতের রাত। সবাই ঘুমিয়ে পড়েছে । আমার রুম মেট রোজ একটা মোবাইল নাম্বার দিয়ে বলল , এটা আমার দুলা ভাইয়ের নাম্বার ।মিসকল দে ।যদি ফোন ব্যাক করে পরিচয় দিবি না । মজা করব ।
আমি একটু চিন্তা করে মিসকল দিলাম । কিছুক্ষন পর একটা কল এল । আমি মোবাইলটা রোজ কে দিলাম । ও মোবাইল কানে নিয়ে কথা শুনল ।
তারপর বলল ,আল্লাহ্‌ । ভাইয়া আমাকে চিনেন নাই । আমি রোজ আপনার শালিকা।
ওপাশের কণ্ঠস্বর বলল , বাহ ।ভাল তো । বিয়ে না করতেই শালিকা পেয়ে গেলাম ।
রোজ বলল , আমি সব খুলে বলছি ।আমি আসলে মজা করছিলাম ।
ওপাশের কণ্ঠস্বর বলল , এখন অনেক শীত । সব খুলতে হবে না । আপনি এমনি বলেন ।
এ কথা শোনার সাথে সাথে রোজ মোবাইলটা আমাকে দিয়ে দেয় । আমি ঠান্ডা গলায় হ্যালো বললাম । সে খুব ভদ্র ভাবে বলল ,মনেহয় রং নাম্বার । আমার নাম সুখন । আমি সিলেট থেকে বলছি ।
আমি পুরো ঘটনা বুঝিয়ে বললাম । সে ও ভুল বুঝাবুঝির জন্য দুঃখ প্রকাশ করল । সেদিন এমন করেই কথা শেষ হল ।
তারপর দুইদিন পর । ঠিক রাত দশটার দিকে মোবাইল ফোনটা এল । আমিই ফোনটা রিসিভ করলাম ।
সুখন বলল , হ্যালো আমি সুখন । আপনার সাথে একটু কথা বলতে পারি
আমি বললাম , বলেন । কি বলতে চান ।
সুখন বলল , এই তো । আমরা কি পরিচিত হতে পারি ।
আমি বললাম , ঠিক আছে ।কোন সমস্যা নেই ।
সুখন জিজ্ঞেস করলো , আপনার নামটা কি জানতে পারি ।
আমি একটু থামলাম । আসল নাম বলব কি না চিন্তা করতে সময় নিলাম ।
সুখন আবার বলল , আচ্ছা ঠিক আছে বলতে হবে না । সমস্যা থাকলে দরকার নেই ।
আমার কাছে মনে হল ছেলেটার ভদ্রতা আছে । তারপর বললাম , আমার নাম সুষমা মনোহারিণী ।
সে উৎফুল্ল হয়ে উঠল, বাহ বেশ সুন্দর নাম । প্রথমেই মিলে গেছে ।
আমি জিজ্ঞেস করলাম , মানে । প্রথমেই মিলে গেছে । বুঝলাম না ।
সুখন বলল , আপনার আর আমার নামের প্রথম অক্ষর মিলে গেছে ।
কথা বলতে বলতে সে বলল , আচ্ছা আপনি কখন ঘুমাতে যাবেন । আমি কি বারটার পর কথা বলতে পারি ।এখন একটু ব্যস্ত ।
আমি বললাম , ঠিক আছে । আমার ও ঘুমাতে অনেক দেরি হয় ।
রাত বারটার পর সে আবার ফোন দিল । আর ওদিকে হোস্টেলের সবাই কানাঘুষা করতে শুরু করল – ও আল্লাহ সুষমা এত খারাপ । একটা অপরিচিত ছেলের সাথে রাতে কথা বলছে ।
আমি মান সম্মানের ভয়ে তাকে জানালাম , আমি আসলে রাতে কথা বলতে আগ্রহী নয় ।
এরপর রাত ১ টা ১ মিনিটে সে বলল ,আচ্ছা ।সমস্যা নেই ।
একটা এসএমএস দিল ।
শুভ রাত্রি ।স্বপ্ন গুলো সুন্দর হউক ।
তারপর অনেক দিন ও কোন ফোন দেয়নি । কিন্তু প্রতিদিন মধ্যরাতে একটা এসএমএস পেতাম । এক বা দুই লাইনের বেশি কিছু লিখত না । কিন্তু খুব সুন্দর সব শব্দ আর কথা থাকতো । মনের ভিতরে খুব ছুঁয়ে যেতো । আমি ধীরে ধীরে অনুভব করলাম আমি যেন রাতের সে এসএমএস টার জন্য অপেক্ষা করি । এমন কি এসএমএস পেয়ে আমি দশ থেকে পনের বার পরতাম । আমার খুব ভাল লাগত । কিন্তু কেন জানি কখনও প্রতিউত্তর দেওয়া হয়নি । কখনও নিজ থেকে ফোন ও দেওয়া হয়নি । এভাবে ছয় মাস কেটে গেল ।
হঠাৎ একদিন এসএমএস টা এল না । আমি অপেক্ষা করতে করতে ঘুমিয়ে গেলাম ।
পরের দিন ক্লাস শেষে দুপুরবেলা খেয়ে শুয়ে আছি ।এমন সময় ছেলেটার কথা মনে পড়ল ।নানা রকম ভাবনা কাজ করল । ছয় মাসে একদিন ও বাদ যায়নি । তবে কেন আজ এসএমএস টা এল না । কে সে ।
কেন সে আমাকে এতোদিন মনে রাখল । আবার মনে হতে লাগল । ছেলেটা নিশ্চয়ই ভাল । আমার ভাল লাগে না বলে কোনদিন ফোন দিয়ে বিরক্ত করেনি । এমন অনেক রকম ভাবনায় যখন ডুবে যেতে লাগলাম । ঠিক তখন ফোনের রিংটোন টা বেজে উঠল । আমি দেখলাম সে নাম্বার থেকে কল এসেছে । খুব অবাক হলাম ।
অনেক কৌতূহল নিয়ে বললাম , হ্যালো ।
সুখন বলল ,কেমন আছেন সুষমা
আমি উত্তর দিলাম ,এই মুহূর্তে খুব ভাল । আপনি
সে বলল , অনেকটা আপনার মতোই ।
এইভাবেই কথা শুরু হল । ধীরে ধীরে কথার পরিমান বেড়ে গেল । আপনি থেকে আমরা পরস্পরের কাছে তুমি হয়ে গেলাম । বেশির ভাগ সময়ে রাতে কথা হতো । সারাদিন কি করলাম ,কোথায় গেলাম , ফ্যামিলি , ফ্রেন্ডস ,নিজের যাপিত জীবন আর শখে কথা । ও বই পড়তে ভালবাসত । অনেক ইংরেজি লেখকের বই পড়তো । যাদের নাম আমি কখনও শুনিনি । সে সব গল্প খুব সুন্দর করে বলতো । আমি মুগ্ধ হয়ে শুনতাম । কথা বলতে বলতে এমন হতো ভোরের আযান দিয়ে দিয়েছে । ওর সাথে কথা না বলে থাকতে পারতাম না ।
একদিন না খেয়ে না খেয়ে থাকতে পারি । কিন্তু ওর সাথে কথা না বলে থাকতে পারি না ।আন্তরিকতা ,সম্মান আর ভাললাগা বেড়েই গেল । বুঝলাম মানুষটাকে খুব বেশি ভালবেসে ফেলেছি । এভাবেই কথায় কথায় চলে যেতে লাগল সময় গুলো । এরপর ২০০৭ সাল । আমি থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই । বাসা থেকে সিলেট ট্যুরে যাবার সিদ্ধান্ত হল । আমিতো খুশিতে পাগল প্রায় । ওকে কিছু জানালাম না । সব দিনের মতো সেদিনও কথা বললাম ।
বাইরের আওয়াজে সে জিজ্ঞেস করল , কোথায় যাও ।
আমি বললাম, বাড়িতে । তবে আমার নয় ।তোমার বাড়িতে ।
সে আনন্দে চিৎকার করে উঠল । বিশ্বাস করতে চাইল না । চমকে উঠে আমাকে জিজ্ঞেস করল ,তুমি সিলেট আসছ । আমি শান্ত ভাবে বললাম , কালকে সন্ধ্যায় আমাদের হোটেলে আসো ।তখন সত্য মিথ্যা বুঝা যাবে । তারপর সারারাত আমরা সবার চোখ লুকিয়ে কথা বললাম । সকালে সিলেট যাওয়ার পর কিভাবে পরিবারের লোকজন কে জানাব বুঝতে পারছিলাম না । পরিক্ষার হলে কিছু না পারলে টেনশনে তল পেটের নিচে কেমন মোচড় দিয়ে উঠতো ।সেদিনও তেমন অস্থিরতা কাজ করছিল । অনেক ভেবে আমার বড় ভাইকে জানালাম যে সিলেটের এক বন্ধু দেখা করতে চায় । তিনি জানালেন রিসেপশনে আসতে বল ।
সন্ধ্যা ৭ টায় একটা মোটর সাইকেল হোটেলের সামনে থামল । খুব সুদর্শন আর আত্মবিশ্বাসী এক ছেলে মোটরসাইকেল থেকে নামল । আমার বুঝতে বাকি রইল না । সে হাসি মুখে সামনে এসে বলল , সুষমা ।
আমি বললাম ,হ্যাঁ । আমার বড় ভাই ।
আমার ভাইয়ের সাথে সাধারন পরিচয় হল ।তারপর ভাইয়া কি যেন কাজে বাইরে গেল । আমরা খুব অল্প কিছু সময় বসে কথা বললাম ।ঢাকায় ফেরার পর আগের মতোই কথা চলতে লাগলো । কিন্তু আমার মনে মনে অনেক জটিলতা কাজ করতে লাগল । কেন না ও উচ্চবিত্ত ঘরের ছেলে ,পেশায় ইঞ্জিনিয়ার আর অনেক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার স্বপ্ন দেখে ।আর আমি মধ্যবিত্ত ঘরের সাধারন চেহারার মেয়ে । নিজের ভিতরেই কেমন একটা দূরত্ব তৈরি হল । নিজেদের কে কেমন লাগল মুখে বলা হয়নি । তাই ভাবলাম একটু কথা কমিয়ে দূরত্ব তৈরি করি ।তাহলে ওর সত্যিকারের অনুভূতি বা প্রতিক্রিয়া বুঝা যাবে ।
কিন্তু ও কোন প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করল না । নিজ থেকেও ফোন দেওয়া কমিয়ে দিল । মনে মনে ভাবলাম ।হয়ত আমাকে ভাল লাগেনি কিংবা আত্মসম্মানের কারনে দিচ্ছে না ।প্রায় বিশ দিন কথা হল না । আমার দিন গুলো খুব খারাপ কাটতো । বুকের ভিতরটা ভার হয়ে আসতো । তারপর ধীরে ধীরে পড়াশুনা নিয়ে ব্যস্ত হয়ে গেলাম । হঠাৎ একদিন রাত তিনটার দিকে ও ফোন দিল । ওর কণ্ঠটা ভাঙা ।
আমাকে বলল ,তোমাকে কি এতো রাতে বিরক্ত করলাম ।
কেন জানি আমি ওকে কিছুই বলতে পারলাম না । শুধু বুকের ভিতর কিছু ভেঙ্গে যাওয়ার শব্দ শুনতে পেলাম ।আমি চুপ করে রইলাম ।
ও আবার বলল , সম্পর্কটা আমিই শুরু করেছিলাম ।কিন্তু শেষ করতে পারলাম না ।আমাকে ক্ষমা করে দিও ।কাল আমি লন্ডন চলে যাচ্ছি । আচ্ছা আমাদের বয়স যখন ষাট হবে তখন তুমি বেঁচে থাকলে তোমাকে আমি ফোন দিব । আমাকে চিনবে তো ।আমার জন্য মন খারাপ করোনা ।অনেক ভাল ছেলে তোমার জন্য অপেক্ষা করছে । তারপর অনেকক্ষন চুপ করে রইল ।
আমি তখনও কিছু বলতে পারলাম না ।শুধু মুচকি হাসলাম। কিন্তু আমার চোখ দুটো হাসলো না ।
অনেক বছর পর । আমি প্রথম মা হয়ে বাসায় ফিরেছি ।হঠাৎ সে আমাকে ফোন করল । খুব গভীর ভাবে বলল , তোমাকে খুব মনে পড়ল ।
আমি জিজ্ঞেস করলাম ,বিয়ে করনি ।বয়স তো কম হল না ।
ও নির্বিকার ভাবে উত্তর দিল ,না ।তুমি জানো না আমি তো চিরকুমার থাকবো ।
তারপর আমি আমার বাচ্চা ,ঘর আর স্বামীর গল্প করলাম । এরপর ফেসবুক বন্ধু হলাম । এক দুই বছর পর পর ও আমাকে ফোন দেয় । ফেসবুকে তেমন কোন যোগাযোগ হয় না । কিন্তু টাইম লাইনে আমরা দুজনেই দুজনের পাল্টে যাওয়া জীবন ছবি দেখি ।পাল্টে যাওয়া ভালবাসা গুলো এমন করে গোপনেই পাল্টে যাক ।
হয়ত আজ আমি ওকে ভালবাসি না । আবার ভাল ও বাসি । তবে একটা অজানা অনুভূতি কাজ করে ।খুব আপন করে গোপনে । যেটা থাকবে সব সময় । যেটার ব্যাখ্যা কারও দেওয়া সম্ভব নয় ।
তাই আজ আমরা একে অপরের শুধুই শুভাকাঙ্ক্ষী ।

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:১৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রাকৃতিকভাবে অসম্পুর্ণ-মহিলা চরিত্রের উপাখ্যান

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৪০

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: হুম। ঠিক তাই

২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:২৫

কালীদাস বলেছেন: ভালই তো পরিণতি :( ঐ জমানায় মিসকল আর মেসেজ ছিল মোবাইলে যোগাযোগের প্রধান উপায়; মনে করিয়ে দিলেন। মিসকল নিয়ে খুব ছোটলোকি করেছিলাম একজনের সাথে, পরে অবশ্য সেইম পারসনের কাছ থেকে আরও তুচ্ছ জিনিষ নিয়ে আরও বড় ছোটলোকির শিকার হয়েছিলাম।

শুভাকাংখী! হাহ!

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৪১

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: সময়কে ধরে রাখা গল্পে....

৩| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৩১

সুমন কর বলেছেন: টাইম লাইনে আমরা দুজনেই দুজনের পাল্টে যাওয়া জীবন ছবি দেখি ।পাল্টে যাওয়া ভালবাসা গুলো এমন করে গোপনেই পাল্টে যাক । -- ঠিক বলেছেন।

গল্প ভালো লাগল।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:৩৯

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: একটি জুনিয়র মেয়ের সত্যিকারের জীবন কাহিনী। আমি শুধু গল্পে রূপ দিলাম।

৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৩৫

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: তাকে আমি ভালোবাসিনা আবার ভালোবাসিও!!!!!


চিরাচরিত নারী মনের ডিলেমা! ভালোভাবেই ফুটাতে পেরেছেন!:)


আপনার জন্য শুভকামনা রইলো! আশা করছি সামনের দিকের গল্পগুলোতে আপনি আরো যত্নের ছাপ রেখে আমাদের সুন্দর সুন্দর গল্প উপহার দেবেন!

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:২৬

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

৫| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৪৪

নীলসাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা রইলো
আমিও গল্প পড়ে গেলাম।

ভালো লাগা রইলো। শুভকামনা জানবেন।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:২৮

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগলো । ভাল থাকুন ।সব সময় ।

৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সকাল ১১:৫০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: কিছু ভালোবাসা অনুভূতি আড়ালেই থেকে যায়, বলা হয় না, সেও ভালো!!

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:২৯

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৭| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: গল্পটা বেশ ভাল লাগল আপু।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৩১

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: একটি সত্য ঘটনা ।অনেক দিন আগে ফেসবুকে একটি ইনবক্সে নিজের একান্ত দুঃখ বলতে চাইল । আমি শুনলাম । এবং তার কথা মতো গলে রূপ দিলাম । ধন্যবাদ ।

৮| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১:৪৯

পথে-ঘাটে বলেছেন: মন্তব্যে এক বুক দীর্ঘশ্বাস রেখে গেলাম।


আপনার জন্য শুভ কামনা।

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৩২

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: খুবই দুঃখজনক হলেও হয়তো সব মানুষেরই এমন কিছু গল্প থাকে ।ধন্যবাদ ।

৯| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ২:১৮

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ট্রাজিক।
আমার যে এমন কত জনের সাথে হবে :((

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৩৩

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: া হা হা হা এক মনে বসত করে কয়জনা । ভালবেসে ভাল থাকুন। ধন্যবাদ।

১০| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪০

প্রাইমারি স্কুল বলেছেন: আমার এখন করতে ইচ্ছা করে কিন্তু পড়ালেখার চাপে আর পারি না ।সুভেচ্ছা রহিলো

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১:১১

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: পড়ালেখার চাপেই থাকুন। ধন্যবাদ।

১১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:১৯

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: ভাল বাসা শেষে এসে এমনি হয়।

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১:১২

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: সব ভালবাসায় হয়তো নয়।

১২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪৮

ওমেরা বলেছেন: আসলে উনাদের সম্পর্কটা টিকল না কেন বুঝলাম না !

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১:১৩

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: ভেবে দেখুন কেন টিকলো না?ভাবলেই পাবেন।

১৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ ভোর ৫:৩৪

পিয়াস মাহমুদ জিসান বলেছেন: সুন্দর! সুন্দর! সুন্দর। নারীর সবই সুন্দর। হোক সেটা অভিনয়, হোক সেটা গল্প, হোক সেটা প্রেম।

এমন ও তোঁ হতে পারতো, ছেলে টা গরীব ছিল, আপনার সাথে যায় না,
প্রথম দ্যাখাই শেষ দ্যাখা।
এরপর, আপনার বিয়ে, বহুকাল পর ছেলেটাকে রাস্তায় দেখতে পেলেন,
উত্তেজনামূলক ভালবাসা জাগ্রত হল, কাহিনী ঘুড়িয়ে গল্পটা মর্মান্তিক করে তুললেন।
পাঠকের হৃদয়ে একটু আবেগ ঢেলে দিলেন। :( :(

আবার এমনও হতে পারে, আপনি যা বলেছেন সবই সত্যি, আমার ভুল ধারনা।

সুভকামনা রইলো।

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ দুপুর ১২:২৪

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:০৪

বেগানা পুরুষ বলেছেন: অসাধারন লাগলো।

০৬ ই মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:০৬

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.