নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার গল্পটা হোক পৃথিবীর সেরা গল্প ।কারন আমি হতে চাই একজন সত্যিকারের জীবন শিল্পী ।

নুরুন নাহার লিলিয়ান

নুরুন নাহার লিলিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

আর্সেনিক গবেষণায় বাংলাদেশে নতুন সূযোগ এবং সহযোগিতায় জাপান ।

২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২৪


(বিজ্ঞানী ডঃ নজরুল ইসলাম ভুঁইয়া এবং জেডিসি প্রেসিডেন্ট মিঃ আসাকুরা)

জাপানের সহযোগিতায় বাংলাদেশে আর্সেনিক গবেষণার নতুন দ্বার উন্মোচিত হতে যাচ্ছে ।

বাংলাদেশ বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত বিসিএসআইআর গবেষণাগারের বিজ্ঞানী ডঃ মোহাম্মাদ নজরুল ইসলাম ভুঁইয়া এবং জাপানের জেডিসি কোম্পানির প্রেসিডেন্ট আসাকুরার সাথে জাপানের টোকিও তে এক সফল আলোচনা সম্পন্ন হয় । খুব শিঘ্রই বাংলাদেশের আর্সেনিক গবেষণার অর্থনৈতিক , প্রযুক্তি এবং পড়াশুনার যাবতীয় সহযোগিতায় জেডিসি থাকবে । এই বিষয়ে আগ্রহী গবেষক ,বিজ্ঞানী এবং ছাত্র ছাত্রীদের নতুন সম্ভবনা পথ প্রসারিত হতে যাচ্ছে।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:৪৩

সুলতানা সালমা বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ, আপু দারুন একটা খবর দিলেন। !:#P
আপু, একটা প্রশ্ন ছিল।
হলি আর্টিসনের ঘটনার পর, একটা কথা জনমনে ঘুরপাক খাচ্ছিল, জাপান সরকার হয়ত বাংলাদেশী স্টুডেন্টদের জন্য স্কলারশিপের দুয়ার বন্ধ করে দিতে পারে বা স্কলারশীপ দেবার হার কমিয়ে দেবে। কথাটা কতটুকু সত্য?

২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:২৯

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ্‌ বলায় ধন্যবাদ। সারা পৃথিবীতে অনেক কিছুই হয়। কোন কিছু থেমে থাকে না। শুনেন আমরা নেগেটিভ বিষয়ে বিকৃত মজা পাই আর ভাল কিছুতে কপাল কুচকাই।মনগড়া গল্প খুঁজি। বিশ্বায়নের এই যুগে কোন কিছুই আটকে রাখা সম্ভব নয়।

২| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:১০

অতঃপর হৃদয় বলেছেন: ধন্যবাদ আপু শেয়ার করে জানানোর জন্য। শুভ কামনা রইলো বাংলাদেশ এবং জাপানের জন্য।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:১৯

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।তিনি আমেরিকা থেকে ইনফেকসিয়াস ফেলো নির্বাচিত হয়েছেন। তিন মাস পর আমেরিকার নিওঅরলিন্সে কনফারেন্স যোগ দিবেন। বাংলাদেশের অনেক গবেষক দেশের বাইরে খুব ভাল অর্জন করছেন কিন্তু মিডিয়ায় আসে না। বিজ্ঞান নিয়ে এই দেশের কারও আগ্রহ নেই।

৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৭:২৫

জাহিদ হাসান বলেছেন: চাদঁগাজীর মন্তব্যটা ভদ্রতার মধ্যে পড়ে না- কোনক্রমেই। খুব সম্ভবত উনার আরও সতর্ক হয়ে মন্তব্য করা উচিত।
চাদঁগাজী সাহেব- শুনে রাখুন। ব্লগটা যার যার ব্যক্তিগত বিষয়। এখানে কেউ নিজেকে -নিজের ফ্যামিলিকে হাইলাইট করতেই পারে।
এটা ব্লগারের স্বাধীনতা। আপনি কাউকে এই বিষয়ে কটাক্ষ করতে পারেন না। আপনি আপনার মত নিজের ব্লগে পোষ্ট করুন। আপনাকে তো কেউ আর বাধা দিচ্ছে না।তাহলে কেন খামোকা আরেকজন ব্লগারের পোষ্টে এমন একটা বিতর্কিত মন্তব্য করতে হবে-যেটা দেখার পরে একজন ব্লগারের মনে আঘাত লাগে? কথাগুলো বুঝতে পেরেছেন? না বুঝতে পারলে আমার মন্তব্যটা আবার শুরু থেকে পড়ুন।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:০৪

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
খামাখা মানুষের লাগা এবং হিংসায় জ্বলা একটা মানসিক দৈন্যতা এবং মানসিক রোগ । যে রোগে তিনি ভুগছেন । মহান আল্লাহ্‌ উনাকে সুস্থ করে দিন ।

এই ব্লগে একজন আন্তর্জাতিক মাপের অন্তর্মুখী বিজ্ঞানীর কাজ এবং স্বীকৃতি সম্মান কে তুলে ধরে যেন অন্যায় করেছি ।
সারাদিন আমরা রাজনীতি আর নষ্ট সংস্কৃতি নিয়েই ব্যস্ত । আমাদের বানিজ্যিক মিডিয়া গুলো এমন রোগে আক্রান্ত জনগনে আহার দিতে সব সময় বাজে খবর রসাল খবর দিতেই থাকে । তাই ভাল কোন নিউজ আমাদের ভাল লাগে না । মহান আল্লাহ্‌
তাকে বোধ বুদ্ধি দিক ।চাদ্গাজি অটিজমে আক্রান্ত রোগী । বুদ্ধি প্রতিবন্ধী । তাই ব্লগে ব্লগে ঘুরে ফালতু কথাই বেশি বলে । আমাকে শুধু নয় । সে অনেক কে করে । এটা তার হীন স্বভাব।

৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৮:৪১

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: Click This Link


http://www.somewhereinblog.net/blog/nurunnaharlilian/30114523


http://www.somewhereinblog.net/blog/nurunnaharlilian/30184209



http://www.somewhereinblog.net/blog/nurunnaharlilian/30185633

http://www.somewhereinblog.net/blog/nurunnaharlilian/30186945

আমি চাদ্গাজি নিক সহ সবাইকে দেখার জন্য আবার আগের পোষ্ট করলাম । কোন পোষ্টটা বেশি কিছু ফোকাস করছে চাদ্গাজি কে দেখাতে হবে ।
ব্লগ হল এমন একটা প্লাট ফর্ম যেখানে ব্লগার তার চিন্তা ভাবনা সমাজ দেশ ব্যক্তিত্ব কে নিজের স্বাধীন মতো তুলে ধরতে পারে । কয়েকবার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাওয়া একজন অন্তর্মুখী বিজ্ঞানীর কাজ এবং জীবনে কাজের পথে বাঁধা গুলো কে তুলে ধরে কই অন্যায় করেছি .।।দেশ এবং জাতির কাছে প্রশ্ন ।

আমি নারী এবং পুরুষ বিজ্ঞানী ,লেখক ,সাংবাদিক ,নৃত্য শিল্পে অর্জন সব মিলিয়ে অনেকের অর্জনকেই ব্লগে তুলে ধরেছি । আর এই ধারা অব্যাহত থাকবে ।
বাংলাদেশে বিজ্ঞান চর্চা বা এই রিলেটেড লেখা তো আমরা পড়ি না বা প্রকাশ করি না । আমরা প্রকাশ করি কোন মডেল কতো ছোট জামা পড়েছে .।.।আমাদের এহেন সংস্কৃতি যতদিন পরিবর্তন না হবে এই দেশে ভাল কিছু প্রত্যাশা করা সত্যি কঠিন ।
মহান আল্লাহ্‌ চাদ্গাজি নিক কে হেদায়েত করুক । সবাইকে ধন্যবাদ ।

২২ শে মার্চ, ২০১৭ সকাল ৯:০৮

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: Click This Link এটা ৫ নাম্বার পোষ্ট । যে ব্লগটার দেখে তার চুলকানি উঠেছে ।

৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:৪৬

চাঁদগাজী বলেছেন:



স্যরি, মন খারাপ করবেন না।

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৩:১৩

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: দুঃখিত আমিও। ভাল থাকুন।

৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৮:২৩

বিলুনী বলেছেন: আর্সেনিক গবেষণায় বাংলাদেশে নতুন সূযোগ এবং সহযোগিতায় জাপান
খুবই দরকারী একটি বিষয়ে লিখেছেন, পোষ্ট হতে জানা গেল নিন্মের বিষয়গুলি:

১) জাপানের সহযোগিতায় বাংলাদেশে আর্সেনিক গবেষণার নতুন দ্বার উন্মোচিত হতে যাচ্ছে ।

২) বাংলাদেশ বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত বিসিএসআইআর গবেষণাগারের বিজ্ঞানী ডঃ মোহাম্মাদ নজরুল ইসলাম ভুঁইয়া এবং জাপানের জেডিসি কোম্পানির প্রেসিডেন্ট আসাকুরার সাথে জাপানের টোকিও তে এক সফল আলোচনা সম্পন্ন হয় ।

৩) খুব শিঘ্রই বাংলাদেশের আর্সেনিক গবেষণার অর্থনৈতিক , প্রযুক্তি এবং পড়াশুনার যাবতীয় সহযোগিতায় জেডিসি থাকবে ।

৪) এই বিষয়ে আগ্রহী গবেষক ,বিজ্ঞানী এবং ছাত্র ছাত্রীদের নতুন সম্ভবনা পথ প্রসারিত হল

বেশ এই পর্যন্তই ।

আমরা পাঠক হিসাবে একটি পোষ্ট এর লিখা বিবিধ কারণে পাঠ করি ।
মুল উদ্দেশ্য হলো বিষয়টিকে জানা এবং সেটা হতে প্রাথমিকভাবে কি কি সুবিধা আমরা পেতে পারি তা জানা , বিশেষ করে বিদেশে পড়াশুনার ব্যপারে সীমিত সুযোগের কারণে পুর্ব প্রস্তুতি কিংবা আগে আসলে আগে পাবেন এরমটার কারনে যে কেও বিস্তারিত কিছু জানতে চাইতেই পারেন । জাপানের সাহায্য প্রতাশী প্রতিযোগী দেশ ও প্রতিষ্ঠানের কোন সীমা পরিসীমা নেই, হুমরী খেয়ে সবাই মাঠে নামতে পারে জেডিসির সহায়তার জন্য । তাই দেশের স্বার্থে এই গুরুক্বপুর্ণ বিষয়ে আগাম তথ্যের এই সংবাদ ভাষ্যটি বিশেষ গুরুত্বের দাবী রাখে ।

অার্সেনিক বিষয়টির প্রতি আমার বিশেষ ইস্টারেস্ট আছে । তাই কি বিষয়ে জাপানের জেডিসির সাথে বাংলাদেশের কি আলোচনা হয়েছে, এ ব্যপারে কোন সমজোতা স্বারক স্বাক্ষরিত হয়েছে কিনা তা জানার জন্য বিসিএস আই আর এর সরকারী ওয়েব সাইটে তাদের বাৎসরিক প্রতিবেদন ও সাম্প্রতিক গবেষনা ও কার্যত্রম বিশেষ করে আর্সেনিক গবেষণার অর্থনৈতিক , প্রযুক্তি এবং পড়াশুনার যাবতীয় সহযোগিতা সম্পর্কে একটু খুঁজ খবর নিলাম । এ বিষয়ে তেমন কিছু তথ্য সেখানে না পাওয়ায় বিসিএসআই এর উর্ধতন কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করে জানা গেল বিসিএসআইআর এর একজন সিনিয়র সাইনটিফিক অফিসার ড; ইসলাম এখন জাপানে আছেন ও তিনি এ মাসের শেষ দিকে ঢাকায় ফিরবেন । তিনি ফিরলে তার কাছ হতে প্রতিবেদন পেলে এ বিষয়ে তিনি করেছেন তা বিস্তারিত জানা যাবে । আমি ধারণা করি নিশ্চয়ই কোন সুসংবাদই হবে ।

যাহোক, পোষ্টে আলোচ্য বিষয়ের উপর বিস্তারিত কিছু না থাকায় এ পরিশ্রমটুকু করতে হল । আমার বিস্তারিত জানতে চাওয়াটুকু কোন আপরাধ কিংবা কোন বিরূপ সমালোচনার সন্মুখীন হবে কিনা জানিনা । কারণ এ পোষ্টে দেখলাম একটি বিষয়ে প্রশ্ন রেখে একজন মন্তব্যকারীর কপালে কি জোটেসে!!!

লিখাটিতে আর্সেনিক গবেষণার অর্থনৈতিক , প্রযুক্তি এবং পড়াশুনার যাবতীয় সহযোগিতার বিষয়ে আর একটু ফোকাস থাকলে ভাল লাগতো আমার এই পরিশ্রমটুকু বেচে যেতো , যাহোক এ সুবাধে জানা গেল অনেক কিছু, পোষ্ট লেখককে সাধুবাদ জানাতেই হয় ।

যিনি আলোচনা করলেন তিনি কোন ক্যপাসিটিতে, কোন এজেন্ডাতে , কোন প্রকল্পের অধীনে , এই গুরুত্বপুর্ণ কর্মটি করলেন তার ফোকাস থাকলে ভাল হত বলে মনে হয় ।
একজন বিজ্ঞানী যিনি আলোচনা করলেন তাকে নিয়ে ফোকাসতো থাকতেই পারে , তাঁকে তাঁর কর্মের জন্য সাধুবাদ জানাই যথাযথ শ্রদ্ধার সাথে । সরকারী চাকুরীরত একজন বিজ্ঞানী তাঁর কৃতির জন্য নিশ্চয়ই পুরসম্কার পাবেন যথাযথ পর্যায়ে বিভাগীয় ভাবে, আমরা সেটাই কামনা করি । তবে আগে ভাগেই কোন বিজ্ঞানীর কৃতির স্বীকৃতীর জন্য মিডিয়াতে যদি তাঁর কোন কর্মের আগাম তথ্য ( বিশেষ করে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সংক্রান্ত) অগ্রীম ফাস হওয়ার কালচার চলতে থাকে যার যার নিকটজনের কাছ হতে তবে তার পরিনতি কোন দিকে গড়াবে কেও কি তা ভেবে দেখেছে ।

যাহোক, মুল বিষয়বস্তু সম্পর্কে তথ্য কম থাকায় পাঠকের দৃষ্টি স্বাভাবিকভাবেই চলে যায় অন্য দিকে ।
দেখলাম একজন মন্তব্যকারী স্বাভাবিক ভাষায় জানতে চাইলেন এরকম ফোকাসের উদ্দেশ্য কি । জানা মতে কোন বিদেশী কোম্পানীর সাথে কোন আলোচনার বিষয়ে সমজোতায় আসতে হলে হলে সমপর্যায়ের কর্মকর্তার আলোচনার প্রয়োজন হয় । তাই জেডিসি এর প্রসিডেন্টের সাথে বিসিএসআইএর চেয়ারম্যনেরই এই গুরুত্বপুর্ণ বিষয়ে আলোচনা ও সমজোতা হওয়ার কথা , এটা না হওয়া পর্যন্ত দেশের স্বার্থ সংস্লিষ্ট গুরুত্বপুর্ণ কোন তথ্য প্রকাশ হওয়ার কথা নয়, ড:ইসলামের মত সিনিয়র সাইনটিফিক অফিসার লেভেলের কোন কর্মকর্তা বিদেশে গিয়ে সেটা সভা, সেমিনার , প্রশিক্ষন বা উচ্চ শিক্ষা যাই হোক না কেন , তিনি দেশে ফিরে তার প্রতিবেদন দাখীল করবেন বিভাগীয় ভাবে। তাই এ রকম ক্ষেত্রে কোন মহল হতে অগ্রীম কিছু তথ্য মিডিয়ায় ( সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমও এখন একটি গুরুত্বপুর্ণ মিডিয়া) প্রকাশ করা হলে তার উদ্দেশ্য সম্পর্কে যে কেও প্রশ্ন রাখতেই পারেন , তাতে দুষনীয় কিছু অাছে বলেতো মনে হয়না ।

যাহোক, সোজা সাপটা কথায় জানিয়ে দিলেই হতো এটা আলোচনাকারী বাংলাদেশী একজন বিজ্ঞানীর একটি ভাল কর্মের জন্য তার কৃতির প্রতি একটি স্বীকৃতি । সে যে আপনার একান্ত কেও তাও জানাই গেল আপনার মন্তব্যের প্রতি উত্তরে। যাহোক বিজ্ঞানী আপন না পর সেটা বড় কথা নয় । কোন সরকারী কর্মজীবী বিজ্ঞানীর কৃতিত্ব প্রকাশ করা হয় আন্তর্জাতিক মানের কোন স্বীকৃত জার্নালে কিংবা প্রাতিষ্ঠানিকভাবে প্রপার চ্যনেলে, সেখান হতেই সংবাদ টা জানতে পারে সকলেই , ও তার সুত্র ধরে যে কেও যেখানে খুশী তা করতে পারে প্রচার ফলাও করে , এর বাইরে নয় । এর বাইরে কিছু ফোকাস করা হলে তা সংস্লিস্টদের জন্য কিছুটা প্রশ্নের কারণতো হয় বটেই !!! এখানে প্রকাশিত সংবাদটি সস্পর্কেও নেই কোন উৎসের উল্লেখ, এটা যে একান্তই ব্যক্তিগত কোন সুত্র হতে সংগৃহীত তাত বুঝায় যায় । সুত্র উল্লেখে অসুবিধা থাকলে এ ক্ষেত্রে বলা উচিত ছিল নির্ভরযোগ্য সুত্র হতে জানা ।

যাহোক, একজন ব্লগার যেমন নীজের প্রীয়জনের কৃতি যথাকালে যথা সময়ে তুলে ধরতে পারেন এ ব্লগে, তেমনিভাবে অন্য যে কেও স্বাভাবিকভাবে তাতে যে কোন প্রশ্ন রাখতে পারেন তার পোষ্টে মন্তব্যের ঘরে । তবে অকালে ( প্রপার চ্যনেলে প্রকাশ হওয়ার আগে) তা তুলে ধরা হলে স্বাভাবিক ভাবে তাতে কিছু প্রশ্নের সন্মুখীন তো হতেই হবে !!!

কিন্তু তার প্রশ্নের জবাবটা দেয়া শুরু হয়ছে তাকে পাজী বলে , এটা কোন ধরনের ব্লগীয় শিষ্টাচার তা মাথায় ডুকেনা ।
তার পরেও যখন দেখা যায় সেই মন্তব্যকারী তার মন্তব্যের জন্য দিয়ে গেছেন গ্রহনযোগ্য ব্যখ্যা ,সেখানে তার পরেও শিস্টাচার বর্জিত কথামালায় তাকে করা হয়েছে পরিচিত প্রতি উত্তরে ।

তার পরেও সেই মন্তব্যকারী করেছেন দু:খ প্রকাশ অতি বিনয়ী ভাষায় ।

এখন বিবেচনা করে দেখা হোক কার স্থান কোথায়
কেও হবে পাজী থেকে মহান আর কেও হতে
পারে অশালীন এহেন ব্লগীয় আচরণে ।

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৫৮

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: মিঃ মিসেস অথবা মিস বিলুনি .।। প্রকৃত নাম পরিচয় এবং উৎসহীন আইডি । জি আপনাকেই বলছি .।। আরও অনেক কিছু ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন মনে করতাম । তার আগে আমার মনেহয় ব্লগ কি .।কেন .।।এখানে প্রকাশিত লেখার যাবতীয় উৎস বা দায় দায়িত্ব কার সেটা মনেহয় আপনার আরও একবার একটু জানা দরকার । তাহলে আমারও ব্যাখ্যা করতে সুবিধা হত ।
কিন্তু আপনি ঘটনার মাঝখানে ঢুকে কোন কিছু না জেনেই জনাব বা জনাবা চাদ্গাজি আইডির জন্য পক্ষ নিয়েছেন ।খুবই দুঃখ জনক । এর পক্ষে ভুল করে ও কেউ বলছে । ওই আইডি নিজেই জানে সে কি কাজ গুলো করে এবং কেন ।আর আপনি না জানলেও সে জানে তার বিগত কাজ গুলো ।তাই সে ভদ্র হতে বাধ্য হয়েছে ।

শুধু তা নয় শেষের দুই লাইন দিয়ে আমাকে সার্টিফিকেট দেওয়ার অসুন্দর অপচেস্টা ও করলেন । ব্যপারটা এই রকম যে আপনার সাথে শত বছরের শত্রুতা আমার । আর একজন আন্তর্জাতিক স্বীকৃত এ্যাওয়ার্ড পাওয়া বিজ্ঞানীর অর্জন তুলে ধরা যেন মহা অন্যায় করেছি ।বলুন তো হাজার হাজার পত্র পত্রিকার মাঝে ব্লগে কয়জন পড়ে .।।কয়জন বুঝে .।। আমি প্রকাশ করেছি বলেই আপনি খোঁজ নিতে পেরেছেন । এমন অনেকেই আছে যারা এই বিষয়ে আগ্রহী কিন্তু জানে না।

হীনমন্য হতাশা গ্রস্থদের ভিড়ে এই দেশেও অনেক ভাল খবর আছে । অনেকের জন্য অনেক স্বপ্ন অপেক্ষা করছে । আর এটাই আমার উদ্দেশ্য । যে খবর ইংরেজিতে ছাপা হয় সেগুলো সহজ ভাষায় ব্লগ পরিবারে প্রকাশ করেছি। আপনার মতো উদ্দেশ্য প্রণোদিত পাণ্ডিত্য সবার তো নেই ।

আর আপনার পুরো লেখাটা স্ববিরোধী এবং সৎ উদ্দেশ্যের ঘাটতি আছে ।
আপনার যেহেতু আগ্রহ আছে এবং দ্রুত খবর নিয়েছেন সেটা কি উদ্দেশ্যে ব্যবসায় , পড়াশুনায় গবেষণায় নাকি অন্ধকারের কোন আগ্রহে .।।।কারনএই দেশে বেশির ভাগই অন্ধকারের আগ্রহে ..। আপনার আগ্রহ কিসের । ব্যাখ্যা করবেন কি .।।যেহেতু এই আইডির পর্যাপ্ত তথ্য নেই । আগে আপনার পরিচয় দিন । তারপর ব্লগে ঢুকুন ।তথ্য জানুন ।

এবার আসি আপনি অনেক গুলো সেনসিটিভ শব্দ ব্যবহার করে উদ্দেশ্যে প্রণোদিত হয়ে
দেশের স্বার্থ সিদ্ধির কৃত্রিম পান্ডিত্য করলেন ।কেমিক্যাল বিজ্ঞানী ডঃ ভূঁইয়ার বিগত আন্তর্জাতিক অর্জন এবং স্বীকৃতি গুলো যথাযথ পড়ে নিবেন । গুগলে পাবেন । এই ব্লগে পূর্বের কিছু লিঙ্ক আছে ।
আর গবেষণা, গবেষক এবং প্রশাসনিক দপ্তর কার কি কাজ সেটাও ভাল করে জেনে আসুন । .।।যেভাবে পরিনতি শব্দ ব্যবহার করে শীতল হুমকি দিলেন তাতে মনে হয় আপনার অনেক ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে বা বুকের পাজর ভেঙ্গে যাচ্ছে কোন কারনে । মনে হচ্ছে দেশের জন্য কাজ করা আর তা প্রকাশ করা অন্যায় .।। দেশে থাকাও অন্যায় । ব্লগ লেখা অন্যায় .।কেউ বাজে মন্তব্য আর টিজ করবে তা প্রতিবাদ করা অন্যায় .।। আসলে কি জানেন দুর্লভ বিষয় গুলো সরল সহজ উপায়ে থাকলে আমাদের এমনই হয় .।একজন বিজ্ঞানী যখন তার নিজস্ব মেধা গুনে বা ক্যাপাসিটিতে কিছু অর্জন করেন ।সেটা ওই ব্যক্তির একান্ত ব্যক্তিগত অর্জন , তারপর সেটা কোন মাধ্যমে বাস্তবায়িত হবে সেটা সময় এবং বাস্তবতার উপর নির্ভর করে ।

সব কিছুর পর বুঝলাম আমরা আসলেই বাঙালি । যারা অনেক গুলো জাতির কাছ থেকে নিষ্পেষিত হওয়া এক মিশ্র জাতি ।অনেক মিশ্র ইতিহাস । যেখানে ভাল মন্দ সমান্তরাল থাকে । যে কোন সময়ে তা একে অন্যের হয়ে যেতে পারে । তাই যেমন আছে তেমন থাক । নিজের ভাল থাকা নিয়েই বরং ব্যস্ত থাকি । কি হবে আর দেশ আর মানুষ ভেবে ।

খামাখা ব্লগে এই সব ফ্রি প্রশ্নের উত্তরে সময়টই নষ্ট ।


৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৩০

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: একটি ভাল পোস্ট।

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ২:১৩

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: গিয়াস ভাই সালাম নিবেন । আজকে এক কানাডা প্রবাসী বন্ধুর নিউজে দেখলাম ৮৬ জন বাংলাদেশি কানাডার বিভিন্ন বিশ্ব বিদ্যালয়ের শিক্ষক । আপনি তো প্রবাসীদের কাজের উপর লিখেন । তাই আপনাকে জানালাম । লিখতে পারেন এই বিষয় টা নিয়ে । ভাল থাকবেন । ধন্যবাদ ।

৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:১৮

ধ্রুবক আলো বলেছেন: পোষ্ট ভালো লাগলো , বাংলাদেশে আর্সেনিক গবেষণার খুব প্রয়োজন।

২৩ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ২:০৭

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: দোয়া করবেন অস্থির পৃথিবীর সব কুনজর থেকে যেন ভাল কাজটি সঠিক ভাবে সম্পন্ন হতে পারে । মহান আল্লাহ্‌ যেন আমাদের হেদায়েত করেন । ভাল মন্দ বুঝার তৌফিক দান করুন ।

৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৭

বিলুনী বলেছেন: যা বলেছেন সবই অবান্তর কারণ নীজেই বলেছেন সময়ের অপচয় । আপনার দেয়া পোস্টের বিষয়ে অরো জানার অধিকার সকলেরই আছে । সামুর নিকের বিষয়ে যে প্রশ্র তুলেছেন তা সামুর নীতিমালায় পরে কিনা দেখে নিবেন। বিষয়টা সামু যখন রেজিষ্ট্রেশন করে তখনই তা দেখে নেয় , এটাই নিয়ম এটা সামু কতৃপক্ষের এখতিয়ার ।

আমার মন্তব্যে যা কিছু বলা হয়েছে তা অত্যস্ত যুক্তিপুর্ণভাবে শালীন ভাষা প্রয়োগে বলা হয়েছে । যেখানে প্রসংসা করার দরকার সেখানে প্রসংসা করা হয়েছে, পোষ্টের বিষয়ে প্রসংসামুলক কথা দিয়েই শুরু করা হয়েছে , যে প্রসঙ্গে আলোচনা করা দরকার সেখানে তা জেনারেলাইসড ভার্সানে বলা হয়েছে । বিজ্ঞানীর প্রতি যথাযথ শ্রদ্ধা প্রদান করা হয়েছে । কোথাও তাঁর কোন সমালোচনা করা হয়নি কিংবা তাঁর কৃতিকে অবমুল্যায়ন করা হয়নি । তাকে অবমুল্যায়ন করার অবকাশও নেই কারণ তাঁর কর্মের সংবাদটি তিনি নীজে প্রকাশ করেন নি , এর দায় তাঁর নয় । সরকারী এসাইনমেন্টে বিদেশে থাকা একজন বিজ্ঞানীর কাজের এই গুরুত্বপুর্ণ তথ্য আগাম কিভাবে পেলেন তার দায় পোষ্ট প্রদানকারী সংবাদ দাতার। যেকোন পোষ্টের গুরুত্বপুর্ণ তথ্যের সুত্র উল্লেখ থাকে পোষ্টের লিখায় পাঠক অবগতির জন্য, এটাই সাধারণ নিয়ম। পাঠককে গুগল না দেখিয়ে পোষ্ট দাতা নীজেই সেটা প্রয়োজনীয় লিংক দিয়ে বলে দেয়াই কি বেশী ভাল ছিলনা । তাই বিষয়টা একজন শ্রদ্ধেয় বিজ্ঞানীর প্রতি হীনমনতা দেখানোর কথা বলা একেবারেই অশোভন । একজন বিজ্ঞানী দেশ ও জাতির গর্ব তিনি উঠে আসবেন স্বমহিমায়, তিনি কোন রকম প্রচারের মুখাপেক্ষী নন ।

সংবাদটি এই পোস্টে প্রকাশ করে বলা হয়েছে এর থেকে অনেকেই উপকার পাবেন । তাই কোন উপকার পাওয়ার লক্ষে সে বিষয়ে খুঁজ নিলে তা যে অন্ধকারের জন্য হয় তা জানা ছিলনা , যার যেমন ইন্টারেষ্ট তিনি তেমন করে তার খুঁজ নিবেন, তাই এটা যে একটা আপত্তিকর উক্তি করেছেন আশা করি সেটা বুজে আসবে এখন ।

মাঝপথে এলেম কোথায় , পোষ্টটির শিরোনাম দেখে পছন্দ হয়েছে তাই পড়তে এসেছি , পড়তে এসে ওপেন মন্তব্যের ঘরে শালীনতার ভিতরে প্রসঙ্গক্রমে আমার যা মনে হয়েছে তা বলেছি । এখানে মাঝপথের কথা বলাটাকি মোটেও শোভন হয়েছে !!!!

দেশের সার্থ সিদ্ধির বিষয়ে কথা বলার সাথে কি কৃত্রিম পান্ডিত্য শব্দটি খাটে !!! দেশের সার্থ সিদ্ধির বিষয়ে কথা বলাও কি অপরাধ, এটা কি কারো একচেটিয়া অধিকার !!!! এ বিষয়ে কাওকে হিউমিলিয়েট করে কথা বলা কি শুভনের পর্যায়ে পরে !!!!

ঠিকই বলেছেন আতে ঘা একটু লেগেছে , আর তা হলো এই সামুতে একজন ব্লগার যতক্ষন একটিভ আছেন ততক্ষন তিনি একজন সহব্লগার, তিনি যথাযথ সন্মান পাবেন এটাই প্রত্যাশা । তিনি সামুর নীতিমালা অনুযায়ী তার মত করে তার মন্তব্য লিখতে পারেন । তার লিখা সামুর নীতি মালার বাইরে গেলে তা সামু কতৃপক্ষ মুছে দেন যেমন এখানে এই পোষ্টেও মুছে দিতে দেখা গেছে । তাই নিয়মের ভিতরে থাকা ও সামুর কাছে গ্রহনযোগ্য সীমারেখার ভিতরে থাকার পরেও সেই সহব্লগারকে যথাযথ ভাবে য়ুক্তি দিয়ে তার মন্তব্যের প্রতি উত্তর করাই সঙ্গত ও শোভন ।

তাকে তার বক্তব্য যুক্তি দিয়ে খন্ডন না করে তাকে যদি গালি দিয়ে শুরু করা হয় তখন সচেতন যে কারো কাছে সেটা খারাপ লাগতেই পারে । আর সেটাই আমাকে ঘা দিয়েছে । এরকম গালি সেই মন্তব্যকারীকে কেন, আপনাকে কেও দিলেও আমার কাছে সেটা ঘা এর মতই লাগত । আমি এখানে যা দেখেছি সেটাই মুল বিবেচ্য বিষয় , এর বাইরে গিয়ে তার বিষয়টি দেখা আমার কোন প্রয়োজন নেই । তবে সেই সহব্লগারের বিষয়টি অনেক জায়গায় দেখেছি। তাতে প্রমান করেনা তার কোন মন্তব্যের জন্য তাকে অশালীন ভাষায় কিছু বলা যায় , কারো কোন কমপ্লেইন থাকলে সামু সেটার ব্যাবস্থা করে রেখেছে , শুধু পাশে এক জায়গায় একটু ছোট ক্লিক করলেই হয়, তাকে গালি দেয়া নয় । কেও মন্ত্যব্যে কোন বিষয়ে বিষম্য় প্রকাশ করলে এবং কোন প্রশ্ন রাখলে আর তার প্রক্ষিতে তাকে অশালীন ভাষায় প্রতি উত্তর করলে তা কোন পর্যায়ে পরে তা যে কেও ভেবে দেখতে পারে । তাই আমার প্রথম মন্তব্যের নীচে যে কথা বলা হয়েছিল তা কাওকে সার্টিফিকেট দেয়ার জন্য নয় । শুধু বলা হয়েছিল যাকে অশালীন ভাষায় কিছু বলা হয় তার কিছু আসে যায়না, সে হয় মহান কিন্তু যিনি অশালীন ভাষা প্রয়োগ করেন তিনি তার নীজ পরিচয়টা তুলে ধরে নীজেই নীজের সার্টিফিকেট অর্জন করেন , এটা একটা নীতি কথা যার জন্য যেমন প্রযোয্য কাওকে ব্যক্তিগত ভাবে কিছু বলা নয় ।

বেশী দুরে যেতে হবেনা, আপনার মন্তব্যের ভাষা ও আমার মন্তব্যে ভাষা একটু মিলিয়ে দেখে নিলেই বুঝবেন পার্থক্যটা কোথায় ।
ব্লগ একটি আয়নার মত এখানে যে যা লিখে প্রতিফলিত হয় সে আয়নায় । এখানে সে তার পরিচয় ফুটিয়ে তুলে যা সকলেই দেখতে পায় যখন সেটা সে পাঠ করে ।

যাহোক, নীজ পোস্টের সকল মন্তব্যকারীই সন্মানের পাত্র , সে সাথে সকল সহব্লগারই সন্মানের যোগ্য। কারো কোন বিষয়ে একমত না হলে যথাযথ যুক্তি দিয়ে তার প্রতি উত্তর দেয়াই রীতিসিদ্ধ ।

পৃষ্ঠা খানেক লিখার পরেও যদি বলা হয় সময়ের অপচয় তাহলে সেটাইতো স্ব বিরোধি, তাইনা !!!!!

যাহোক পোষ্টে উঠে আসা বিজ্ঞানী ডঃ নজরুল ইসলাম ভুঁইয়ার প্রতি আবারো শ্রদ্ধা জানিয়ে গেলাম ।



২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৪৬

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন:
আপনি প্রথম মন্তব্যে একটা জায়গায় লিখেছেন ড:মো:নজরুল ইসলাম ভূইয়া মতো সি :সায়েন্টিক অফিসার লেভেলের দেশের বাইরে সভা সেমিনার .........
এটা দিয়ে আপনি লেভেল বোঝাতে চেয়েছেন তো...

১.তিনিই একমাত্র বিজ্ঞানি যিনি ব্যাকটেরিয়ার বায়োডিরেকশনাল ফাংশন দেখিয়েছেন খুব কম বয়সে।
২ জাপানে .দীর্ঘ দিন ধরে আটকে থাকা একটি জটিল গবেষনায় অনেক বছর গবেষনার পর দুটো কম্পাউন্ড আবিষ্কার করেন। সেই দুটো মৌলিক ক্যামিকেল আবিস্কার গবেষনা জগতে নতুন পথ দেখায়। জাপানে সেটা প্রায় ত্রিশ বছর চলছিল।
৩.২০১৫ সালে তিনি গুগল স্কলার হন এবং যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে পেসিফাম এ্যাওয়ার্ড জিতেন যা কিনা প্যারা নোবেল হিসেবে হিসেবে খ্যাত। তিনিই একমাত্র সৌভাগ্যবান বাংলাদেশী।
৪.২০১৬ সালে মার্চে মার্কিন যুক্ত রাষ্ট্র থেকে বিশ্বের সেরা ধনী বিল গেটস এ্যাওয়ার্ড জিতেন। তিনিই একমাত্র বাংলাদেশি।
৫. তার গবেষনা বিষয়ে জাপানে বেশ প্রশংসা হয় অনেক প্রফেসর, গবেষক আগ্রহী হয় এ মাসের ৯ তারিখে একবার আমন্ত্রিত হন।
৬.কিছুদিন আগে ডায়াবেটিস রোধে কোয়ারটিন এর উপর তার নতুন গবেষনা পত্র আন্তজাতিক প্রকাশনা বায়ো সায়েন্স, বায়োটেকনোলজি তে প্রকাশ হয়। এছাড়া ও তার দেশী বিদেশী ৬০ টার ও বেশি জার্নাল আছে। আর এখন তো আর্সেনিক নিয়ে জাপানে
৭.আগামী জুনে যাবে যুক্তরাষ্ট্রের নিও অরলিন্সে কারন হলো তিনি ইনফেকসিয়াস ডিসিস ফেলো নির্বাচিত হয়েছেন। তার গবেষনা এক মুখী নয়।আরো অনেক আছে......
ডিজিটাল যুগে বাটন টিপলেই সত্য মিথ্যা যাচাই করে নেওয়া যায়।আপনাকে তো বললাম গুগলে দেখুন।
৮.জাপানে দীর্ঘদিন গবেষনা করার সময় কোন ও হলি ডে ও সে বন্ধ দেয়নি এটা সেখানে রেকর্ড আছে।


আর তিনি তার সাইটে এই বিষয়ে যতোটুকু প্রকাশ করেছেন আমি তার অনুমতি নিয়ে ঠিক ততোটুকুই এই ব্লগে প্রকাশ করেছি।জাপান সহযোগীতা নিয়ে অনেকের মনে সংশয় এবং ভয় ঢুকে গিয়েছিল। তারা যেনো উৎসাহিত হয়। আর এটাই আমার একমাত্র উদ্দেশ্য।

আরও কয়েকটি জায়গায় যে সব অপ্রাসংগিক এবং অবান্তর প্রশ্ন করেছেন একটি সুন্দর ভালো বিষয়কে প্রশ্নবিদ্ধ করে হীন অপচেষ্টা করেছেন।আপনার কি ধরনের মানসিকতা প্রকাশ হয়েছে তা আপনার বোধগম্য না হলেও সবাই বুঝতে পারছে।

আর পুরুস্কার!
যে পুরুস্কার গুলো উনি অর্জন করেছেন কোন কোন গবেষকের সারা জীবনও কেটে যায়।
আমাদের সৌভাগ্য যে নিজ চোখে দেখেছি।
দেখতে চাইলে এই পোষ্টের কমেন্টে কিছু লিংক দেওয়া আছে। আর আপনি যদি সত্যি সৎ উদ্দেশ্য নিয়ে আর্সেনিকে আগ্রহী হতেন তাহলে তো আমাকে লিংক দিতে হবে কেনো আপনি নিজ আগ্রহেই জেনে নিতেন বা লিংক খুঁজতেন।
এই পোষ্টে আরো অন্যান্য ব্লগাররা মন্তব্য করেছেন। দেখুন তো তাদের সাথে আমার সম্পর্ক। কেনো আপনার সাথে বিরোধ? আপনি যেমন করে কাউকে প্রশ্ন করবেন ঠিক তেমন করেই তো উত্তর পাবেন। তাই নয় কি?
আমি নিজেও জাপানে ছিলাম। শিক্ষকতা ও করেছি। নিয়মিত যোগাযোগ আছে ভবিষ্যৎ ও থাকবে।
দেশের বাইরে কানাডা, জাপান সহ সব দেশেই বাংলাদেশিরা অনেক ভাল করছেন। অনেক সূযোগ আছে। মানুষের মানসিকতা গঠনমূলক। আমাদের মতো উস্কানিমূলক নয়।
আমি ১৬ বছরের বেশি সময় ধরে লেখালেখির সাথে জড়িত। অনেক গুলো ব্লগে নিয়মিত সময় পেলেই লিখি। দেশ এবং বিদেশে যারা ভালো করছেন তাদের কাজকে তুলে ধরি। সামু ব্লগ কে ভালবাসি। কারন প্রবাস জীবনে সামুতে অনেক ভাল কিছু মানুষের জ্ঞান চর্চা জানতে পেরেছি। উৎসাহিত হয়েছি।
এই পোষ্ট কিছু কলিগ এবং বন্ধুদের দেখালাম। সবাই হেসে দিয়ে বলল. "অনেকে না বুঝেই অনেক কিছু বলে তর্কে লিপ্ত হয় এবং অন্যকে ছোট করা আমাদের বিকৃত মানসিকতা। তা না হলে সোনার বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে থাকতো । বাদ দিন "।
তাই বাদ দিলাম।

মহান আল্লাহ্‌ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন। আমাদের মনকে আরও পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করুন। ধন্যবাদ।


১০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৫:১৩

বাকরখানি বলেছেন: পোস্ট ছিল কিসের উপ্রে আর মহাগিয়ানি(!) ব্লগারদের বিচরণে গেল কুনখানে। এগুলাই দেক্তাসি অনেকদিন ধৈড়া, ব্লগের আইনও বুঝি না এখন কেমনে কার উপরে প্রয়োগ হয়।

২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১২:১৬

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: একদম ঠিক। ধন্যবাদ।

১১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ৯:৪৫

বিলুনী বলেছেন: আল্লার রহমতে মন আমার খুবই পরিস্কার, কারো প্রসংসার কথা শুনে ভাল লাগে কিন্তু সহব্লগার কাওকে গালী দিলে তার থেকেও বেশি খারাপ লাগে এবং সেটা অনেক বেশি কস্ট দেয়, মনটা পরিস্কার বলেই এমন কিছু দেখলে কষ্ট লাগল । কাওকে গালী দেয়ার মত একটি মন্দ কাজ হাজার ভাল কর্মকে ডুবিয়ে দেয় । সামুতে অনেক লিখালিখি দেখলাম সেখানে জ্ঞনী গুনী সকলেই বলেছেন কাওকে গালী গালাজ না করে , তাকে তার ভুল টুকু ধরিয়ে দেয়া । আপনার যে প্রফাইল দেখালেন তাতে তো এখন আরো বেশী খারাপ লাগছে । যাহোক কে কি ভাষায় কথা বলবে সেটা তার ব্যক্তি স্বাধীনতা ।

পরের কথা হল আপনি আমার মন্তব্যের বিষয়গুলি ভাল করে বুঝেন নাই । বুঝলে সেখানেই থেমে যেতেন ও চিন্তা করতেন তাইতো । বিদেশী একটি প্রতিষ্ঠানের সাথে সমজোতা সাধারনত বাংলাদেশ সরকারের কোন পর্যায়ের কর্মকর্তা লেভেলে হয় তা জেনে নিবেন । আর আমার মন্তব্যেও সাধারনত শব্দটা ব্যবহার করা হয়েছে । না বুঝে অনেকটা সময় ব্যয় করেছেন অপ্রাসংগীক প্রসংগে নীজের গুনগান গেয়ে পোষ্টের প্রসঙ্গের বা্ইরে কথা বলে ।
যাহোক , বিষয়টা বুঝার অবস্থা দেখে আমি শুধু বিস্মিতই হলাম । তবে আমার প্রতি তো আপনার খুশী হওয়ারই কথা , কারণ আমার মন্তব্যের প্রক্ষিতে নীজের গুণগান করার জন্য একটা ফ্লাটফরম পেলেন!!!!


২৪ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১১:৫৪

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: অসাধারন আপনার ত্রিপিটক পাঠ।!!!!!!!!
ওহে বিলুনী.....
আপনার বিশাল জ্ঞানের চাপে
এই ভূখণ্ডে লাগিল দুলনী।
যদি না গাইতাম গুনগান
কেমনে রচিত করিতেন আপনার নিজের তৈরী সংবিধান।
এক চোখে ত্রিপিটক পাঠ করিতে করিতে ঘুমাইয়া যাওয়ার আগে
চাঁদগাজি আর আমার শেষ কমেন্ট দেখিয়া লইবেন এক ফাঁকে
সামু হইলো পরিবার সকাল বিকাল ঝগড়া বাধে দাদা দিদির সাথে
কারও ধাক্কায় কেউ পড়েনা যদি ঈমান থাকে পথে।
ভাই হতে পারেন বোন, আপনি কোথায় থাকেন?
আপনার মতো মহাবিজ্ঞানী পেয়ে জ্ঞান হারাল বাংলার জনগন।।।
ত্রিপিটক পাঠ শেষ হলে জানাবেন।।।।
ভালো থাকুন।

১২| ২৫ শে মার্চ, ২০১৭ রাত ১:৫৯

এসকুজ মি বলেছেন: বিলুনী ছাগলটার ম্যা ম্যা শব্দের চোটে ঘুম ভাইঙ্গা গেল। চাঁদগাজীরে ব্লোজব দিতে দিতে দুনিয়া ভাসায়া ফালাইল। হালা আবাল কুনখানকার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.