নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার গল্পটা হোক পৃথিবীর সেরা গল্প ।কারন আমি হতে চাই একজন সত্যিকারের জীবন শিল্পী ।

নুরুন নাহার লিলিয়ান

নুরুন নাহার লিলিয়ান › বিস্তারিত পোস্টঃ

উপন্যাস " মারিজুয়ানা" পর্ব ৭ -নুরুন নাহার লিলিয়ান

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:০৮



উপন্যাস ‘মারিজুয়ানা’ পর্ব ৭ -নুরুন নাহার লিলিয়ান ।

নাতালি হাঁটতে হাঁটতে অনেকটা দূরে চলে গেল । শফিক বিষয়টা দেখছিল নাতালি কোথায় যাচ্ছে ।নাতালি হাটতে হাটতে পশুর নদীর একেবারে ধারে চলে এসেছে। এখানকার দৃশ্যপট একদম অন্যরকম। ফুরফুরে বাতাস মন কে ছুয়ে যায়। সারি সারি ছোট ছোট নারকেল গাছের ডাল গুলো বাতাসে আছড়ে পরছে বালুতে । আর বালু কনা গুলো বাতাসে মিশে অদ্ভুত ধোঁয়া তৈরি করেছে । মংলা বন্দরটায় সত্যি সূর্যটা অন্য কিছু বলতে বলতে অস্তমিত হয় । গুঞ্জন নিরব হয়ে সামনে থাকা মানুষ গুলোর ভেতরের চিৎকার গুলো কি দারুণ ভাবে জেনে যাচ্ছে ।পুরো দৃশ্যটাই কেমন বিষণ্ণ হাহাকারের । নাতালি পশুর নদীর খুব কাছে ডুবে যাওয়া সূর্যের মুখোমুখি নিরুত্তাপ দাড়িয়ে থাকে । একবার ও পেছনে তাকায় না । একবার ও পেছনের মানুষ গুলোর প্রতি তার কোন আগ্রহ তৈরি হয়না । এদিকে শফিক কঠিন কণ্ঠে মারিজুয়ানা কে বলল , “তোমাকে বার বার বলেছি নাতালির সামনে আমার সাথে কোন নাটক করবে না ?”
মারিজুয়ানা বিরক্ত হয়ে বলল ,” কি আশ্চর্য আপনার মেয়ে কি জানে না তাঁর বাবার স্ত্রী সাথে আছে ? ”
শফিক আর ও কঠিন চোখ করে মারিজুয়ানার চোখের দিকে তাকিয়ে বলে , বেশি বাড়াবাড়ি করবে না ।এখানে আমরা বেড়াতে এসেছি । ”
মারিজুয়ানা রাগে আর ক্ষোভে কপাল কুচকে বলল ,” আমি কি করলাম ? আমার স্বামীর সাথে ছবি তুলতে চাইলে এটা আমার অন্যায় ?”
শফিক বলল ,” তুমি ভাল করেই জানো নাতালি এসবে কষ্ট পায় ।”
মারিজুয়ানা বলল,” নাতালি কেন কষ্ট পাবে? সে কি ছোট নাকি অবুঝ?”
শফিক অধৈর্য হয়ে রেগে গিয়ে বলল,” এক থাপ্পর দিয়ে দাত ফেলে দিব । নাটক খুব ভাল জানো।”
মারিজুয়ানা রাগে আর ক্ষোভে আর কিছু বলতে পারে না।নিজের ভেতরের সব শব্দ যেন হারিয়ে ফেলেছে। শুধু কঠিন দৃষ্টি নিয়ে অপলক তাকিয়ে থাকে শফিকের দিকে । তারপর কিছুটা সময় ভেতরের কান্নার আওয়াজটা কান পেতে শুনে । আর কিছু বলতে পারে না । একদম চুপ হয়ে যায় । গভীর শূন্যতা আর হাহাকার নিয়ে পশুর নদীর স্থিরতা দেখে । আর একবার ও পেছনে তাকায় না । নিজের মতো আর ও একটু নদীর কাছে গিয়ে দাঁড়ায় । এদিকে শফিক খুব জোরে বলল ,” হয়েছে এবার নাটক ছেড়ে ভাবিদের সময় দাও । ”
কথাটা বলেই শফিক নাতালির কাছে যেতে লাগল । মারিজুয়ানা রাগে আর ক্ষোভে হাতে থাকা ঘাস ফুলটাকে সামনের নদীর দিকে ছুড়ে মারল ।তারপর পায়ের বৃদ্ধ আঙ্গুল দিয়ে মাটি খুঁড়তে লাগল । মনে হচ্ছিল পায়ের আঙ্গুল দিয়ে এই পৃথিবীর রহস্যের তলদেশ খুড়ে দেখছিল । কি আছে মাটির নিচে কিংবা আকাশের ওপারে । কেনইবা এই সমুদ্র নীল জল বুকে ধারন করে আকাশ আর মাটির মাঝে বেঁচে আছে । কেনইবা এতোখানি তাচ্ছিল্যতা নিয়ে বেঁচে থাকা । কেনইবা নিজের চেয়ে দ্বিগুণের ও বেশি বয়সী কে বিয়ে করতে হয়েছিল । ছোট্ট বয়সে সতীন নয় কিন্তু সতীনের ছেলে মেয়ের জন্য তাকে এতোখানি কষ্ট পেতে হচ্ছে । কেন এই ভয়ংকর কারাগার থেকে সে বের হতে পারছে না ।

কয়েক বছর আগে একবার রাগের মাথায় সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ভিক্ষা করে খেলে ও এই প্রহসন থেকে সে মুক্তি নিবে । তখন নাতালি প্রথমবার বাংলাদেশে এসেছিল । সে সময়টার কথা মারিজুয়ানা কখন ও ভুলতে পারবে না । নিজের দুর্ভাগ্যের জন্য নিজের প্রতি মায়া লাগছিল । শফিক যখন মেয়েকে পেয়ে অপরিচিতের মতো আচরন করছিল ।তখন এক সপ্তাহ পর ভাইয়ের বাসা গাজিপুর চলে যায় । এক রাত থাকার পরই ভাবি নানা ভাবে উৎপীড়ন করতে শুরু করল । পাঠিয়ে দিল পটুয়াখালি বাবা মায়ের কাছে । আত্মিয় স্বজন পাড়া প্রতিবেশী এক এক করে দেখতে এলো । স্বামীর সাথে বনিবনা হয়নি । বুড়া স্বামী সুখ দিতে পারে না ।মারিজুয়ানা কে নিয়ে অনেক অসুন্দর নোংরা কথা প্রতিদিন তৈরি হতে লাগল । বাবা মা বিব্রত ও বিরক্ত হল । তখন নিজের মা বুঝাতে লাগল অন্য কিছু বলে । পৃথিবীর সব খারাপ মানুষের কিছু না কিছু ভাল দিক আছে ।শফিকের ও কিছু ভাল দিক আছে । যেমন মারিজুয়ানার ও কিছু খারাপ দিক আছে ।সেটা সে খুব কৌশলে লুকিয়ে রাখতে পারে । লুকিয়ে রাখা ও একটা বুদ্ধিমত্তার পরিচয় বহন করে । শফিকের হাজার খারাপের মাঝে ও কিছু ভাল দিক হয়তো সম্পর্কটা কে বাঁচিয়ে রেখেছে ।

শফিকের কারনেই মারিজুয়ানা উন্নত জীবন যাপন করছে । ভাল বাসস্থান, চিকিৎসা আর খাওয়া পড়া । গ্রামের গরীব মসজিদের মাওলানা বাবা যে চাহিদা পুরন করতে পারে না তা শফিক পারে । মারিজুয়ানার শরীরে কিছু নিয়মিত রোগ আছে । বাম কানের পর্দা নেই । বিয়ের পর শফিকই তাকে উন্নত চিকিৎসার মাধ্যমে কৃত্রিম পর্দার ব্যবস্থা করে দিয়েছে । প্রায় তিন মাস পর পর শরীরে রক্তের প্রয়োজন হয় । মাঝে মাঝেই তার শরীরের হিমোগ্লোবিন কমে যায় । আর ও আছে কিছু মেয়েলি সমস্যা । একটা নিম্ন বিত্ত পরিবারে যেখানে খাওয়া আর বেঁচে থাকাই কঠিন । সেখানে বাড়তি রোগ শোক জীবনকে আর ও ভারী করে তুলে । কখন ও এতো বেশি ভারী হয় যে তা বহন করা যায় না । জীবনের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখা অনেক কঠিন । জীবনের কোন পথে যে মানুষকে থেমে যেতে হবে কেউ জানে না । তাই কখন ও না চাইলে ও জীবনের সাথে সমঝোতা করতে হয় । সেই সমঝোতাটুকুই হয়তো মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে ।

যুদ্ধ এবং সমঝোতা নিয়েই জীবন । কখন ও খুব ভালোবেসেই সমঝোতা করতে হয় । মারিজুয়ানারা তিন বোন এবং দুই ভাই । বড় দুই বোনের পটুয়াখালি বাড়ির কাছের এলাকায়ই বিয়ে হয়েছে । বড় ভাই গাজিপুর একটা কোম্পানিতে সাধারন বেতনে চাকরি করে । ছোট একটা ভাই আছে । সে পড়াশুনা করে রাজধানীর একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে। তার যাবতীয় খরচ শফিকই বহন করে । মানুষের জীবনে যখন কঠিন অভাব এবং সামগ্রিক জটিলতা আসে তখন একটা মন ভীষণ লোভী হয়ে উঠে । ভীষণ কৌশলী হয়ে উঠে । বেঁচে থাকাটা তার কাছে অনেক বড় চ্যালেঞ্জ থাকে । মারিজুয়ানার সাথে শফিকের খারাপ ব্যবহারের পেছনে ও হয়তো কোন কারন আছে ।যে অজানা কারন হয়তো শফিকই জানে ।বিয়ের পর পর শফিক মারিজুয়ানার খালার কাছেই শুনেছিল যে মারিজুয়ানার বাবা এক সময়ে কোকেন আফিম, গাজা , মারিজুয়ানার চোরাকারবারির সাথে জড়িত ছিল । এক সময়ে তাদের বসবাস চট্টগ্রামের উখিয়ায় । মারিজুয়ানার বাবা তিন বছর জেল ও খেটেছে । তারপর অনেক বছর পটুয়াখালী গিয়ে নতুন জীবন শুরু করে । বিয়ে শাদী করে । মসজিদে ইমামতির কাজ করে । ধীরে ধীরে জীবনের গল্প পরিবর্তন হতে শুরু করে ।
মানুষের জীবনে হয়তো অতীতের কোন মূল্য নেই । কিন্তু কখন ও অতীত বিচার করেই ভবিষ্যৎ রচিত হয় ।

এদিকে নেশাম কিছু দূরেই তীরে বাঁধা নৌকায় বসে পশুর নদীর বুকে সূর্য অস্তমিত যাওয়া দেখছিল ।নেশাম ছেলেটা সব সময় নিজের মধ্যে নিজেকে লুকিয়ে রাখে । নিজের ভাল লাগা কিংবা মন্দ লাগা খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া প্রকাশ করে না । সব সময় নিজের মধ্যে ডুবে থাকাই যেন তাঁর একান্ত সুখ ।সব মানুষের মনেই একটা চোরাগলি থাকে । কিছু মানুষের অনুভূতি গুলো সে চোরাগলিতেই লুকোচুরি খেলতে ভালোবাসে ।বাইরের পরিবেশে অনুভূতি প্রকাশ করা যেন প্রয়োজনহীন মনে করে ।
চারিদিকে অদ্ভুত সুন্দর একটা পরিবেশ । ধ্বংস , সৃষ্টি ,ঘৃণা আর প্রেমময় হৃদয়ের কেমন যেন একটা মিতালী । দূর থেকে গুঞ্জন দেখছিল নেশাম একা একা বসে আছে ।গভীর দৃষ্টি নিয়ে নদীর দিকে তাকিয়ে আছে ।
আজকে গুঞ্জন জারুল ফুলের রঙে ছাপা শাড়ি পরেছে ।জারুল ফুলের রঙে শাড়ি আর ঠোঁটে হালকা বেগুনি লিপস্টিকে অদ্ভুত সুন্দর লাগছিল গুঞ্জন কে । সে ভাল করে শাড়ি পরতে পারে না । বেশির ভাগ সময়ে এলোমেলো কুচি থাকে । কিন্তু শাড়ির প্রতি তার অকৃত্রিম ভালোবাসা ।এলোমেলো ভাবে পরলে ও গুঞ্জন কে ভাল লাগে । নেশাম কখন ও গুঞ্জন কে নতুন রুপে দেখে ও তার ভাল লাগা কিংবা মন্দ লাগা প্রকাশ করে না । কখন ও গুঞ্জন কে দেখে তাঁর ভেতরের মুগ্ধতা প্রকাশ করে চোখ দিয়ে । গভীর বিস্ময়ে সে তাকিয়ে থাকে । তাঁর ভেতরের সমস্ত কথা থাকে চোখে । সমস্ত অনুভূতি গুলো যেন চোখেই বসবাস করে । যে চোখের ভাষা যেন গুঞ্জন ছাড়া আর কেউ বুঝতে পারে না ।
গুঞ্জন চুপচাপ নেশামের কাছে এসে দাঁড়ায় ।নেশাম নদীর দিকেই তাকিয়ে গুঞ্জনের কাঁধে হাত রাখে । গুঞ্জন জিজ্ঞেস করে “নেশাম কি দেখছ?”
নেশাম নির্বিকার ভাবে বলে ,” তেমন কিছু না ”
গুঞ্জন হো হো করে হেসে উঠে । তারপর হাসতে হাসতে বলে ,” তাহলে এতো মনোযোগ দিয়ে কি দেখছিলে?”
নেশাম অপ্রস্তুত হয়ে যায় । লাজুক দৃষ্টি নিয়ে গুঞ্জনের দিকে তাকায় । গুঞ্জন পশুর নদী থেকে নেশামের দিকে তাকিয়ে কবি রুদ্র মুহাম্মদ শহিদুল্লাহর জীবনযাপন কবিতাটা আবৃত্তি করে –

আমি তোমাকে অনুবাদ করেছি শব্দে।
আমি তোমাকে অনুবাদ করেছি বাক্যের কাঠামোয়।

তোমার অস্থির চোখ তাকে অনুবাদ করেছি ।
তোমার ভুরু ও কপালের প্রশান্তি তাকে অনুবাদ করেছি ।
তোমার চিবুকের টোল তাকে অনুবাদ করেছি ।
তোমাকে অনুবাদ করেছি স্বপ্নে ।
তোমাকে অনুবাদ করেছি তৃষ্ণায় ।
তোমাকে অনুবাদ করেছি উদাসীনতায় ।

আমি অনুবাদ করেছি তোমার শরীরের ঘ্রান।
তৃষ্ণা থোর থোর ঠোঁট তাকে অনুবাদ করেছি ।
প্লাবনের মুখর দেহে রক্তের উত্তাল পরমানু
আমি অনুবাদ করেছি তোমার পিপাসার স্বাদ ।

যে প্রতিবেশ নির্মাণ করেছে তোমার বোধ
যে দেশকাল নির্মাণ করেছে তোমার অভিজ্ঞতা
যে শ্রেণী অবস্থান নিয়ন্ত্রন করেছে তোমার আকাঙ্ক্ষা ।
আমি তাকে অনুবাদ করেছি সকাল ।

আমি অনুবাদ করেছি তোমার মেধা ।
আমি অনুবাদ করেছি তোমার স্মৃতি ।
আমি অনুবাদ করেছি তোমার তোমার সাধ ।
গোলাপকাঁটার মতো তোমার অন্যমনস্কতা
আমি তাকে অনুবাদ করেছি ।

কেবল মৌলিক আছো তুমি, তোমার ভেতরের তুমি …

এবার নেশাম হেঁসে দিয়ে বলে,” আমার কবি বউ আর অনুবাদ করতে হবে না । যাও সবাইকে ডাকো । প্রস্তুতি নাও । আমাদের ফিরতে হবে ।
গুঞ্জন মুচকি লাজুক হাসি দিয়ে বলে ,” ও দিকে মেঘের ঘনঘটা চলছে । তাহলে ভাবির কাছে যাচ্ছি।”
তারপর গুঞ্জন শাড়ির আঁচল উড়াতে উড়াতে ধীর পায়ে মারিজুয়ানার দিকে এগিয়ে যেতে লাগল ।পশুর নদী থেকে মিষ্টি বাতাসটা গুঞ্জনের জারুল ফুলে আঁকা শাড়ির আঁচলকে বার বার ছুঁয়ে দিয়ে গেলো

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২৩

পদ্মপুকুর বলেছেন: বড় অসময়ে পোস্ট দিয়েছেন। কোটায় ব্লগ ভেসে যাচ্ছে...

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:২৩

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: ভাল বলেছেন । আমার ইচ্ছে হল ব্লগে জমিয়ে রাখি পর্ব গুলো তাই আর কি .। ধন্যবাদ ।

২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭

সৈয়দ তাজুল বলেছেন: আপনার প্রকাশিত উপন্যাসের ধারাবাহিক পর্বগুলো ভালই লাগে।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:২৩

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: আন্তরিক ধন্যবাদ।

৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৩২

রাজীব নুর বলেছেন: শফিক সাহেব তো ভালো মানুষ।

কবিতা টা বেশ ভালো লেগেছে।

গুঞ্জন নামটা বেশ সুন্দর।

মারিজুয়ানা যখন বই আকারে বের হবে। তখন আমি রিভিউ লিখব।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:২৮

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: রাজিব ভাই অনেক অনেক অনেক অনেক .।.।.।ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা ।

৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৬

আর. এন. রাজু বলেছেন: খুবই ভালো লিখেছেন । আচ্ছা একটা কথা, কবিতাটা কী পুরো কপি করেছেন? যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে- এভাবে পুরোটা কবিতা কপি করা উচিৎ হয়নি। আশা করব আপনি কবিতাটি মুছে দিবেন।

আমার প্রতিশ্রুতি গল্পের কভার ও এইটা দিয়েছিলাম কিন্তু পরবর্তীতে আর দেইনি। এখন দিচ্ছি তুমিই দিয়েছেন। খুব ভালো।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:২৭

নুরুন নাহার লিলিয়ান বলেছেন: আপনার কমেন্ট পুরোপুরি বুঝিনি । না কপি করা হয়নি । কবি রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর কবিতার বই থেকে কবিতা দেখে দেখে টাইপ করেছি । আমি এই কবির ভক্ত । নতুন প্রজন্মের কাছে উনার কবিতা পরিচয় করাতেই উপন্যাসে জুড়ে দেওয়া । ধন্যবাদ ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.