নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্ন দেখি সভ্য পৃথিবীর, যেখানে মানুষের মাঝে সত্যিই শুধু মানুষ পাবো, যেখানে মানুষের বেশে কোন অমানুষ থাকবে না ।

অচেনা হৃদি

অচেনা হৃদির ডিজিটাল ডায়েরিতে আপনাকে স্বাগতম!

অচেনা হৃদি › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাখি রে তুই...

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:০৩


মীনা কার্টুন দেখে পাখি পোষার সখ চেপে বসল।
পাখিটা যেমন তেমন হলে চলবে না। একদম মীনার টিয়াপাখি মিঠুর মত হবে। মায়ের কাছে আবদার ধরলাম, মা আমি একটা টিয়াপাখি পুষবো। মা বললেন, ঠিক আছে। কিন্তু মুখেই বললেন, পাখি এনে দেবার মত কোন তাড়া দেখলাম না। এদিকে আমি তো পুরাই অস্থির, কবে যে আমার একটা মিঠু আসবে।
মা প্রতিদিন দেবো দিচ্ছি বলে সময় পার করে দিচ্ছেন। আমি বুঝলাম বাবাকে ধরা ছাড়া উপায় নেই। গিয়ে ধরলাম বাবাকে, বাবা আমি মীনার মত একটা টিয়াপাখি রাখবো। এনে দাও না বাবা!
আমার জীবনের এক আশ্চর্য ব্যপার হল, যে আবদার পূরণে মা ব্যর্থ হতেন সেই আবদার বাবাই খুব দ্রুত পূরণ করে দিতে পারেন। বাবাকে বলার চব্বিশ ঘন্টার মাথায় খাঁচাসুদ্ধ এক টিয়াপাখি পেয়ে গেলাম। কিন্তু আমি তো আমার পাখিকে খাঁচায় বন্দী করে রাখবো না। এটা হবে অবিকল মিঠুর মত। আমার টিয়াপাখি নিজের মনের মত উড়ে বেড়াবে। যখন আমি তাকে ডাকবো তখন সে উড়ে এসে আমার হাতে বসবে। আমার পাখি আমার সাথে কথা বলবে। একদম মীনার টিয়া মিঠুর মত।

আমি বুঝলাম এই পাখিকে প্রথমে একটা নাম দিতে হবে। তাই নাম দিলাম- পাখি। সহজ সরল নাম।
এরপরের কাজটা সামান্য কঠিন, পাখিকে আমার নাম শেখাতে হবে যেন কোন দরকার হলেই সে আমাকে নাম ধরে ডাকতে পারে। আমি আমার পাখিকে নাম শেখাতে উঠে পড়ে লাগলাম। পাঠকদের বলে রাখি, আপনারা আমাকে যেই নামে চেনেন এটা খুবই সহজ নাম। কিন্তু এই নামে আমাকে আমার ঘরের লোকজন মোটেই ডাকে না। কাছের মানুষদের কাছে আমি যেই নামে পরিচিত সেই নাম পাখিকে শেখাতে চাইলাম। বলা বাহুল্য, নামটা একটু কঠিন। অনেক মানুষ আমার আসল নামটাকে ঠিক মত উচ্চারণ করতে পারে না, টিয়াপাখির জন্য তো আরও কঠিন। তবুও শেখাতে হবেই।
পাখিকে নিজের নাম শেখাতে হলে নামটা পাখির সামনে বেশি বেশি বলতে হবে। এত বেশি বলতে হবে যেন পাখিটা শুনে শুনে মুখস্ত করে ফেলে।
ওরে বাপরে বাপ, পাখির সামনে আমি কত অসংখ্যবার আমার নাম উচ্চারণ করেছি জানি না। নিজের মুখে নিজের নাম এত বেশি আর কখনো বলিনি। সারাজীবনে নামটা যতবার বলেছি, অল্প কয়েকদিনে এর চেয়েও বেশি বলে ফেলেছি পাখির সামনে।
কিন্তু আমার পাখি দেখি বেশ দেমাকি। নিজের মুখে সে আমার নাম বলেই না। মনে মনে পাখিটাকে কত অনুনয় বিনয় করে বলেছিলাম, পাখি আমার, একবার নাম ধরে ডাকো না আমাকে। আমার নামটা শিখে নাও না গো পাখি। একবার যদি আমাকে শিখে নাও তাহলেই তুমি ফ্রি! এরপর তুমি আর আমি দুজন দুজনার।
কিন্তু না, পাখি দেখি খুবই রাশভারী। আমার নাম সে বলে না।
হাল ছাড়লাম না। দিনভর পাখিকে আমি আমার নাম বলি, আর রাতে ঘুমানোর জন্য শুয়ে পড়ার পর শুধু ভাবতাম, পাখির সাথে ভাব হয়ে গেলে আমি তাকে নিয়ে সব জায়গাতে ঘুরতে যাব। ছুটির দিনগুলোতে আমার পাখিকে নিয়ে আমি পার্কে যাব। সেখানে সে সবার সামনে উড়ে উড়ে ঘুরে অবশেষে আবার আমার হাতে ফিরে আসবে। টিয়াপাখি কি বাদাম খায়? আমি দুইটাকার বাদাম নিয়ে ছিলে ছিলে নিজেও খাব, আমার পাখিকেও খাওয়াবো। অনেক মজা হবে।
এক সপ্তাহ চলে গেল। পাখি বড় হারামি। আমার নাম সে বলেই না! মনে মনে অভিমান চেপে বসল, পাখিকে এতো আদর করি, সে কি একবারের জন্য আমার নামটা বলতে পারে না? একদম শুদ্ধভাবে বলতে হবে এমন কোন কথা নেই, ভুল হোক, তবুও তো সে বলতে পারে। না, সে ভুল শুদ্ধ কোন নামেই আমাকে ডাকছে না!
সপ্তাহ পার হল, একদিন স্কুল থেকে ফিরে যথারীতি পাখির খাঁচার সামনে গিয়ে দাঁড়ালাম। অমনি পাখিটা আমাকে অবাক করে দিয়ে আমার নাম বলে উঠলো।
আমি অবাক হয়ে গেলাম। পাখি আবার আমার নাম বলল, ভুল নয়, মানুষ আমাকে যেভাবে ডাকে এর চেয়েও সুন্দর করে আমার নাম ধরে পাখি ডেকে উঠে।
নিজের কানকে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না, আমার পাখি আমার নাম ধরে আমাকে ডাকছে।
আবারো আমার নাম ধরে ডেকে উঠলো।
আমার কাছে তখন কেমন ভালো লেগেছিল তা আমি কাকে বোঝাতে পারবো? আরাধ্য প্রিয় ব্যক্তি যদি নাম নিয়ে ডাকে, তাহলে কেমন লাগে তা হয়তো কেউ কেউ বুঝবেন।
আমি সীমাহীন সন্তুষ্ট হয়ে গেলাম।
বেশি খুশিতে তখনি একটা ভুল কাজ করে ফেললাম, পাখির খাঁচার দরজাটা দিলাম খুলে। মনে করেছিলাম আমার পাখি আমাকে চিনে ফেলেছে, এখন সে আমার আদর বোঝে, আমি যে তাকে নিয়ে দিনরাত দুর্ভাবনায় মেতে রয়েছি তা সে বুঝেছে, এখন সে আর আমাকে ছেড়ে চলে যেতে পারবে না। কিন্তু আমাকে বোকা প্রমাণ করে দিয়ে পাখি উড়ে চলে গেল, হারিয়ে গেল চিরতরে।

আমার মনের দুঃখের কথা মাকে বললাম। আমার মা যেন জীবনে ঐ একদিনই আমার দুঃখটাকে খুব ভালো করে অনুভব করেছিলেন। মা বললেন, 'বোকা মেয়ে, এটা তো খাঁচাবন্দী পাখি। এটা মুক্ত অবস্থায় তোমার পোষ মানবে না তো। পোষ মানার জন্য আলাদা পাখি আছে। মা তোমাকে আরেকটা কিনে দেবো।'
আমি খুব অভিমান নিয়ে বললাম, 'আমি পাখি পুষবো না মা। আমার পাখি লাগবে না।'
অভিমানে আমার বুক ভেঙ্গে খালি কান্না আসছিল।

তারপর দিন, সপ্তাহ, মাস, বছর পেরিয়ে গেল অনেক। এখন আমার মনে টিয়াপাখি পোষার মত বিন্দুমাত্র কোন আগ্রহ নেই।
কিন্তু আশ্চর্যের ব্যপার! এখনো আমি মাঝে মাঝে স্বপ্নে দেখি আমার বারান্দার রেলিঙে বসে একটা টিয়াপাখি আমার নাম ধরে খুব সুন্দর করে ডাকছে।
ঘুম ভাঙ্গার পর বুকের ভেতর কোন অচেনা জায়গায় এখনো সেই অভিমান ছোট করে উকি দিয়ে যায়।


ছবিসুত্রঃ অন্তর্জাল

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

যাকে যেখানে খুশি যেতে দেওয়ায় ভাল...... পাখিটা যে মুক্ত হলো আমি ভীষণ খুশি.....

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫১

অচেনা হৃদি বলেছেন: প্রথম মন্তব্যে ধন্যবাদ ভাইয়া!

আমি কিন্তু বন্দী কাউকে পালতে চাইনি। মুক্ত রাখতেই চেয়েছিলাম। :)

২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২০

চাঁদগাজী বলেছেন:



বাবার কাছে একজন টোকাই চান, টোকাই পালন করলে, টোকাইকে ভালোবাসলে, সে কোথায়ও যাবে না।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:৫৮

অচেনা হৃদি বলেছেন: দুঃখিত।
আমার মনে হয় আপনি পাখি শব্দটির ভিন্ন অর্থ গ্রহন করছেন। এই পোস্টে যে পাখির কথা বলেছি তা সত্যিকারের পাখি। পাখি বলে কোন মানুষকে মিন করিনি।
মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯

মনিরা সুলতানা বলেছেন: বাহ , এ ও দারুণ পাওয়া কিন্তু ! পাখির মুখে নিজের নাম ডাকতে শোনা।
যাক না চাইতেই চমৎকার একটা কাজ হয়েছে , পাখি টি মুক্ত হয়েছে।

লেখায় ভালোলাগা।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:০২

অচেনা হৃদি বলেছেন: আসলে সত্যি বলতে কি আপু, টিয়া এবং ময়নার মত পাখিকে যা শেখানো হয় তারা নাকি সবই বলতে পারে। এটা খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু ছোট বয়সে একটা পাখির মুখে নিজের নাম শুনতে পারাটা বিরাট ক্রেডিট মনে করেছিলাম। :)

যাক না চাইতেই চমৎকার একটা কাজ হয়েছে , পাখি টি মুক্ত হয়েছে। ঠিক তাই আপু। :)

সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য মনিরা আপুকে হৃদিপূর্ণ ভালোবাসা জানাই!

৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০

রক বেনন বলেছেন: খাঁচার ভিতর অচিন পাখি কেমনে আসে যায় ...........

ম্যাম একটা অনুরোধ, বনের পাখি কখনও পালন করবেন না, কিংবা আপনার পরিচিত কাউকে পালন করতেও বাধা দিবেন। খাঁচায় রাখা বনের পাখিদের চোখের দিকে কখনও যদি ভালভাবে দেখার সুযোগ হয়, একটু ভাল করে দেখবেন প্লিজ। দেখবেন সেখানে কত কষ্ট টলমল করে সারাক্ষন। বন্দি খাঁচা থেকে মুক্তি পাওয়ার আকুতি থাকে তাদের গভীর চোখে!

ভালো থাকবেন। শুভ কামনা রইল।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:০৫

অচেনা হৃদি বলেছেন: ম্যাম একটা অনুরোধ...
এতো আকুতি ভরা ভাষায় অনুরোধ না জানালেও চলতো। আমি তো পাখি পুষিও না পালিও না।

মন্তব্য এবং শুভকামনার জন্য ধন্যবাদ।

৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনেকদিন পরে প্রিয় বোনের পোস্ট পড়ে লাইক করেছি , পাখিটা চলে গেছে কনফার্ম হয়ে। হ্যাঁ, আপনার সাধের পাখি খাঁচা মুক্ত হয়ে পালিয়েছে। আচ্ছা আপনি ভাবুনতো , আপনাকে খুব ভালো খাওয়া, পড়া দিলেও কোথাও আটকে রাখা হলে , পারবেন এভাবে বাঁচতে ?

আমার মনেমনে ভাবি কোথাও এভাবে বদ্ধ পাখি দেখলে টাকা থাকলে সব কিনে তাঁদের চোখের সামনে উড়িয়ে দেখাতাম, কাউকে স্বাধীনতা দিলে কত সুন্দর লাগে সে মুক্তি চোখ ভরে দেখতে। বিড়াল, কুকুরের মত স্বাধীন হয়ে পোষ মানলে আলাদা কথা। কিন্তু বদ্ধ জীবন আমাকে প্রচন্ড পীড়া দেয়। কেন জানিনা আমার শুধু কৃতদাস ও প্রভূ বা সাম্রাজ্যবাদী শাসনের কথা মনে আসে। মনে আসে ঐ মানুষ গুলি যদি ব্রিটিশের মত কাউকে ট্রিট করার সুযোগ পেত তাহলে হয়তো একই আচরণ করতো। যাক ক্ষমা করবেন। একটু বেশি আবেগপ্রবণ হয়ে গেছি ।এক্ষেত্রে বরং আপনার অবচেতন মনে পাখির খাঁচা খুলে ওকে প্রকৃত স্বাধীন করে নিজ মনে ধারন করেছেন, প্রকৃত ভালোবাসা।

শুভকামনা প্রিয় বোনকে।


১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১১

অচেনা হৃদি বলেছেন: জানি ভাইয়া।
বর্তমানে পাখির প্রতি আমার কোন আগ্রহ নেই।
আমি নিজেও পাখিকে খাঁচায় রেখে কখনো পুষতে চাইনি। আসলে মীনা কার্টুনের মুক্ত সেই টিয়াপাখির কথা আমার খুব ভালো লাগত। তাই আমি মনে করেছিলাম এরকম বুদ্ধিমান একটা পাখিকে আমিও বন্ধুর মত নিজের কাছে রাখবো।
আশা করি মীনা কারটুন আপনিও দেখেছেন।

সুন্দর একটি মন্তব্য করে আমাকে অকৃত্রিম শুভকামনা জানানোয় আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

বিজন রয় বলেছেন: পাখির ছবিটি খুব সুন্দর।

পাখি পোষা ভাল নয়।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১৪

অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া। :)

৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:২৪

আরোগ্য বলেছেন: ভালো লাগলো। আমাদের বিড়াল আমাদের নাম ডাকে না কিন্তু নিজের নামগুলো ভালো চিনে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১৬

অচেনা হৃদি বলেছেন: বিড়াল প্রভুভক্ত হয় বলে জানি। পাখির মত বিড়াল যদি মানুষের স্বর নকল করতে পারতো তাহলে নিঃসন্দেহে। তারাও মালিকের নাম ধরে ডাকতো। :)

৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



মীনা কার্টুন দেখে 'মিঠুর' প্রেমে পড়া, অতপর তাকে উপলক্ষ করে বাড়িতে নতুন মিঠুর আগমন, তাকে নাম ধাম জপ শেখানো, অতঃপর উড়ে গিয়ে শুণ্য করে মালিক আপুকে অভিমানের সাগরে ডুবিয়ে রেখে যাওয়া। চমৎকার একটি কাহিনী। ভাল লাগলো পড়ে। তবে, পাখিটার এভাবে ফাঁকি দিয়ে চলে যাওয়াটা ঠিক হয়নি!!

বাসায় আরেকটা 'মিঠুর' আগমন হলে অভিমান কমবে নিশ্চিত।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:১৯

অচেনা হৃদি বলেছেন: নাআআআআ!
আমি কিন্তু আজ কোন আয়রনি বা মেটাফোর দিয়ে কথা বলিনি। প্লিজ ভাইয়া, এই পাখিকে রূপক চরিত্র বানিয়েছি মনে করবেন না। এটা সত্যিই একটা পাখির গল্প।

৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


পাখিটা বুদ্ধিমান ছিলো, সময় নিয়ে ভেবেছে নিজের মুক্তির পথ; তারপর সেটাকে প্রয়োগ করেছে।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২২

অচেনা হৃদি বলেছেন: আচ্ছা আপনার কি ধারনা, আমি আজকেও ফানপোস্ট দিয়েছি? এরকম ফানমার্কা কমেন্ট করছেন কেন? ছোট বয়সে একটা পাখির প্রতি আমার প্রবল আবেগ ছিল। এটা নিয়ে একটা পোস্ট দিলাম, আর আপনি কেমন কেমন মন্তব্য করছেন!

১০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩

সনেট কবি বলেছেন: যারা পোষাপাখি ছাড়ে তারা পাখা বেঁধে ছাড়ে যেন বেশী উড়ে হারিয়ে যেতে না পারে। আপনার ভুলটা সেখানেই হয়েছিল। যাক পাখির জন্য শুভ কামনা। সে মুক্তি পেয়েছে এটা বেশ ভাল দিক।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২৩

অচেনা হৃদি বলেছেন: শুভকামনা পাখির জন্য?
লাভ নেই, এটা অনেক দিন আগের ঘটনা। এতদিনে হয়তো পাখিটা মরে শেষ হয়ে গেছে।
:)

১১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:৪২

বলেছেন: লেখায় ভালোলাগা।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২৪

অচেনা হৃদি বলেছেন: :) ধন্যবাদ।

১২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

করুণাধারা বলেছেন: পাখিটি উড়ে গেছে শুনে একটু মন খারাপই হল, কিন্তু তারপরই মনে হল সে হয়তো উড়ে উড়ে অচেনা হৃদির আমাদের অচেনা নামটি ধরে ডেকে বেড়াচ্ছে........ :)

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২৭

অচেনা হৃদি বলেছেন: মন্তব্যে চমৎকার একটা অনুভুতি প্রকাশ করেছেন ম্যাডাম। কিন্তু দুঃখের ব্যপার হল, সেই পাখিটা এখন আর বেচে আছে কিনা তা নিয়ে আমার খুব সন্দেহ হচ্ছে। এটা আগের ঘটনা, স্বাভাবিক লাইফ স্প্যান অনুযায়ি সেই পাখি এতদিনে বেচে থাকার নয়।

মন্তব্যের জন্য করুণাধারা ম্যাডামকে ধন্যবাদ।

১৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: অচেনা হৃদি ,




যে থাকার নয় , সে থাকেনা - উড়েই যায় ।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২৯

অচেনা হৃদি বলেছেন: একটা বাক্যে অনেক বড় একটা বক্তব্য ফুটিয়ে তুলেছেন ভাইয়া। বেশ ভালো লেগেছে।

যে থাকার নয় , সে থাকেনা - উড়েই যায় ।
তাকে মায়ার বাঁধনে রাখতে চাওয়াটা অনেক বড় ভুল। :(

১৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:২৫

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: একটা আশা তবুও পূরণ হয়েছে! কথা না বলেই পাখি চলে গেলে দুঃখ ডাবল হয়ে যেত...

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩০

অচেনা হৃদি বলেছেন: :)
নো প্রবলেম ভাইয়া, এটা সাময়িক ব্যপার ছিল। এখন আর কোন দুঃখ টুঃখ নেই।

১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:২৭

সনেট কবি বলেছেন: পাখির আত্মার শান্তি হোক।

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৩২

অচেনা হৃদি বলেছেন: এই শুভকামনা সত্যি হোক সন্মানিত সনেট কবি।
ধন্যবাদ আপনাকে।

১৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: সহজ সরল লেখা।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:২৩

অচেনা হৃদি বলেছেন: :)
ধন্যবাদ ভাইয়া!

১৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১:২১

শিখা রহমান বলেছেন: হৃদিমনি লেখাটা পড়ে মন কেমন হয়ে গেলো। আমারও একটা টিয়াপাখি ছিলো জানো আর তোমার মতোই আমি পাখিহটাকে ছেড়ে দিয়েছিলাম। আমার দুপুর, আমার হাত ধরে নাও লেখায় টিয়াপাখিটার গল্প আছে।

লেখাটা সুন্দর হয়েছে। শুভকামনা। ভালো থেকো সবসময়।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩২

অচেনা হৃদি বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা চমৎকার আপু। যে পোস্টের লিংক দিয়েছেন সেটা আরও চমৎকার।
যে সুন্দর শুভকামনা আমাকে জানালেন তা আমার আপনার উভয়ের জন্য সত্যি হোক।

১৮| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ৯:৫৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
হৃদি আপু,

লেখাটা এত সাবলীল হয়েছে যে, পড়ে বেশ আরাম পেলাম।

এভাবে লিখতে থাকলে আপনি মন হয় লেখক হয়ে যাবেন।

শুভ কামনা।
++++++++
এরকম ইচ্ছা আমারও ছিল ছোট কালে কিন্তু পূরণ হয়নি। এখনও মাঝে মাঝে ইচ্ছেটা উকি মারে কিন্তু আগ্রহ পাইনা।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫

অচেনা হৃদি বলেছেন: এরকম ইচ্ছা আমারও ছিল ছোট কালে কিন্তু পূরণ হয়নি।
ধ্রুব সত্য বললেন ভাইয়া।
মানব জীবনের বড় বাস্তবতা হল আমাদের সকল চাওয়ার মাঝে যেগুলো বেশি আকাঙ্ক্ষিত সেগুলো নাগালের বাইরে থেকে যাবে।
:(
সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য মাইদুল ভাইয়াকে ধন্যবাদ।

১৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:২৮

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: ভাললাগা রইল ।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮

অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ!
:)
অচেনা হৃদির ডিজিটাল দায়েরিতে আপনাকে স্বাগতম!

২০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩১

মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর এক অনুভূতি ।

মুগ্ধতার আকাশ জুড়ে শুধু পাখির ওড়াউড়ি । +++++

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪০

অচেনা হৃদি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।
আমার অনুভুতি আপনার মন ছুতে পেরেছে জেনে ভালো লাগলো। :)

২১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১০:৩২

নীল আকাশ বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: বাবার কাছে একজন টোকাই চান, টোকাই পালন করলে, টোকাইকে ভালোবাসলে, সে কোথায়ও যাবে না। - সেরা মন্তব্য, দারুন পছন্দ হয়েছে.......... ;)

সনেট কবি বলেছেন: পাখির আত্মার শান্তি হোক। - এর চেয়ে ভালো হতো এটা কে নিয়ে একটা সনেট লিখে ফেললে! :P

আহমেদ জী এস বলেছেন: অচেনা হৃদি, যে থাকার নয় , সে থাকেনা - উড়েই যায় । - শত ভাগ সত্য কথা, সহমত, কত বুঝালাম, আমার আসল পাখিটা থাকলোই না আমার কাছে, মনে দুস্ক করে বলি....... :((

প্রথম টিয়া পাখির ছবি টা দুর্দান্ত হয়েছে, কার হাতে তোলা, অসাধারন! ১০ এর মধ্য ১২।

লেখা চমৎকার, সুখপাঠ্য।



১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪২

অচেনা হৃদি বলেছেন: প্রথম টিয়া পাখির ছবি টা দুর্দান্ত হয়েছে, কার হাতে তোলা, অসাধারন! ১০ এর মধ্য ১২।
:)
ভাইয়া ছবি দুট নেট থেকে নেয়া। আমার নিজেরও খুব মায়া লেগেছে এই ছবিগুলো দেখে, বিশেষ করে প্রথম ছবি দেখে।
প্রশংসা পেয়ে ভালো লাগলো!

২২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সকাল ১১:৪১

তারেক ফাহিম বলেছেন: যে বস্তুটি একান্ত আপনার নিজের, কিন্তু এর ব্যবহার অন্যলোকে বেশি করে।
এমন একটি ধাঁধার সম্মুখিন হলাম, অনেক ভেবে উত্তর দিলাম। কিন্তু আপনার নিজের মুখে বার বার নিজের নাম শুনে মনে হচ্ছিল ভুল উত্তর দিলাম। B-)

ছোট্ট বেলায় পাখি পোষার অনেক শখ ছিল।

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯

অচেনা হৃদি বলেছেন: মন্তব্য পড়ে ধাঁধাটি প্রথমে আমিও ধরতে পারিনি।
এখন বুঝতে পারলাম, ধাঁধার উত্তর- আমার নাম।
নিজের মুখে নিজে এই নাম বলি না, বলি অন্যলোকে। ব্যবহার করে তারা।

ছোট্ট বেলায় পাখি পোষার অনেক শখ ছিল।
লাভ নেই, মানুষের তুলনায় পাখির আয়ু বেশ কম। যেদিন আপনার পাখি মরে যাবে সেদিন অনেক দুঃখ পাবেন। এর চেয়ে পাখি না পোষাই উত্তম।

২৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:০১

আখেনাটেন বলেছেন: পাখিটি উড়ে যাওয়াতে ভীষণ কষ্ট পেয়েছিলে লেখাতে তা নিঁখুতভাবেই ফুটে উঠেছে।

ছোটকালে আমাদের একটি বিড়াল ছিল। সাদা-কালো ডোরাকাটা। এত চমৎকার। শীতকালে পিচ্চি থাকাকালীন ওটা আমার ব্লাংকেটের ভিতরে গুটিশুটি মেরে ঢুকে থাকত। কখনও উপরে থাকত। রাতে গায়ে উঠার উপস্থিতি টের পেতাম।

আস্তে অাস্তে বিড়ালছানা থেকে যুবা হয়ে উঠল ও। এবং যথারীতি একদিন তাকে আর খুঁজে পাওয়া গেল না। ভীষণ মন খারাপ হয়ে গিয়েছিল। এখনও বেশ মনে আছে সে স্মৃতি।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯

অচেনা হৃদি বলেছেন: জন্তু জানোয়ার পুষতে গেলে এই এক সমস্যায় পড়তে হবে। একদিন প্রিয় পোষা প্রানী হঠাত হারিয়ে যাবে। আমাদের কিছু করার থাকবে না।
অনেক বিলম্বে উত্তর দিচ্ছি, কি করব বলুন।
বাস্তবতার কাছে পরাজিত।
:(

২৪| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:১০

স্বপ্নের শঙ্খচিল বলেছেন: সত্যিকারের পাখি পোষার আবদার আমার ও ছিলো ,
অনেক বায়নার পর, পাখি খাঁচা সবই মিলল, তবে
ভাষা শেখানোর আগেই বিড়ালে নিয়ে গেল,
অত্যন্ত কষ্টে কাতর হলাম এবং হৃদায়ঙ্ম করলাম যে,
পাখিরা বনে সুন্দর
শিশুরা মাতৃ কোলে !

০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩

অচেনা হৃদি বলেছেন: ঠিক তাই, পাখি পুষতে গেলে হারানোর ঝুঁকি থেকেই যায়।
এই যন্ত্রণা নিয়ে পাখি পোষার চেয়ে না পোষাই ভালো।
:(

২৫| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

তারেক ফাহিম বলেছেন: বৃহস্পতিবার রাত মানেই ঘুমোতে দেরি, শুক্রবার সকাল মানেই উঠতে দেরি :D
প্রতি শুক্রবার সকাল একটু দেরি করেই উঠি, আজ আর তা হলোনা, আপনার হারিয়ে যাওয়া টিয়ে চলে আসলো আমার ঘরের সামনের কামরাঙ্গা গাছের উপর ;)
অবাক হচ্ছেন? খুলে বলছি...
সকালবেলা বাচ্চাদের কেচামেচিতে ৮টার আগেই ঘুম ভাঙ্গল। আমার ঘরের সামনে বাচ্চাদের শোর কিসের? দরজা খুলেই দু-একটা ধমক মারতেই বলে ভাইয়া ঐ যে, টিয়া B-) টিয়া মানে উপরে তাকাতে দেখি একটি টিয়া পাখি আমাদের কামরাঙ্গা গাছের উপর কামরঙ্গা খাচ্ছে :D কি অবাক কান্ড, কোত্থেকে আসলো, হৃদি আপুর নয়তো :| গতকাল উনার ব্লগ পড়ে আমার খারাপ লাগছিলো, হয়তো বিধাতা আমার ঘরেই :P দেখলাম পাখিটির পায়ে একটি আংটি। যখনিই ফোনটা হাতে নিয়ে ছবি তুলতে যাই, পুরুৎ :(( ছবিটি তুলতে পারলে হয়তো আপনাকে উৎসর্গ করে একটি ব্লগ দেওয়া যেতো।

যাকগে, অনেকক্ষন ধরে বসে ছিলাম গাছের নিচে কখন আসবে কখন একটি ছবি তুলবো। উড়ে গিয়ে ঘরের পেছনে নারকেল গাছের একেবারেই উপরের ডগাতে বসল, কয়েকবার ছবি তুলতে গিয়েও ব্যার্থ হলাম এতদূর থেকে আমার এ ফোনে ছবি তুললে আসে না।
শেষমেষ নাস্তাটুকুও (চা) কামরাঙ্গা গাছের নিচে বসে খাচ্ছি কখন আসবে।

দুপুরে খাওয়ার পর যখন একটু বিশ্রামে গেলাম তখন আবার শুরু চেচামেচি, উপঃ এবার ফোন হাতে নিয়েই বের হলাম। কিন্তু না এবারও ছবি তুলতে পারলাম না :#)

০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০০

অচেনা হৃদি বলেছেন: আমার পাখির পায়ে কোন আংটি নেই ভাইয়া।
তবে আমি শিউর এই পাখিটাও আমার মত কারো খাঁচা ছেড়ে ফাঁকি দিয়ে চলে এসেছে।
এই মুহূর্তে পাখিটার ছবি দেখতে খুব খুব ইচ্ছে করছে, অনেকদিন যাবত আমি সত্যিই কোন টিয়া পাখি দেখিনি। তুলার চেষ্টা করেছিলেন, এজন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
ইদানীং আমাকে মন খারাপের ভূতে ধরেছে। অল্পেই মন খারাপ করে। আপনার মন্তব্যটা পড়েও মন খারাপ লাগছে। বুঝলাম না, এটা কি আমার মানসিক সমস্যা নাকি?

২৬| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৩

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: পাখিটা উড়ে গেছে ২টা কারণে,
হয়,
সেটা বন্য পাখি ছিলো...
নয়,
কারো পোষা পাখি ছিলো।
একটা কাজ করতে পারো রিদি, বৈশাখ মাসে বাচ্চা টিয়া পাখি কিনতে পাওয়া যায়। নিজ হাতে খাইয়ে দাইয়ে বড় করলে কখনো পালাবে না!
মনোযোগ দিয়ে পড়াশোনা করো।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০২

অচেনা হৃদি বলেছেন: নিজ হাতে খাইয়ে দাইয়ে বড় করলে কখনো পালাবে না!
দরকার নেই বাবু, পাখি পোষার ইচ্ছে দমে গেছে বহু আগেই। এখন তো পাখি দেখলেও বমি আসে, পোষার প্রশ্নই আসে না।
সুন্দর একটি মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

২৭| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১

সুমন কর বলেছেন: খাঁচার পাখি সুযোগ পেলে তো উড়েই যাবে......লেখা ভালো লেগেছে।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

অচেনা হৃদি বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ভাইয়া।
দেরিতে উত্তর দিচ্ছি, এজন্য দুঃখিত।

২৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৭

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: পাখি পোষার ইচ্ছেটা অনেক আগে ছিল । কিন্তু যখন নিজে মুক্তির স্বাধ পেলাম তখন থেকে পাখিকে আকাশে দেখতেই ভাল লাগে ।

০২ রা নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:০৭

অচেনা হৃদি বলেছেন: আপনি কিভাবে মুক্তি পেলেন তা তো জানি না জনাব। জানতে পারলে ভালো লাগতো।
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.