![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি যদি আমার সম্পর্কে অবগত হইতাম, তাহলে লিখতাম।
আপনি কি জানেন আপনার পঠিত পাঠ্যপস্তুক অপেক্ষা আপনার চারপাশের ভালো পরিবেশ আপনাকে অনেক ভালো কিছু শিক্ষা দেয়। আর আমাদের একটু সচেতনতা আমাদের কে দিতে পারে সোনার বাংলাদেশ। চলুন এক নজরে দেখে নেই আমাদের একটু সচেতনার মাত্রাঃ
১। ধূমপান সার্বজনীন নিষেধ করাঃ
তরুণ,বৃদ্ধ,বণিতা অনেকেই এই বাজে অভ্যাসের দাস। মানুষ থেকে সমাজ,সমাজ থেকে জাতি অনেক ভাবে ক্ষতিসাধিত হচ্ছেন তামাক দ্রব্য দ্বারা। ঘন চীনের বেশীর ভাগ তরুন এইটাকে তারুণত্য মনে করে যার কারণ বশত তাদের গড় আয়ু কমছে।
২। বাজে নেশা বন্ধ করাঃ
আমাদের সমাজে অনেক তরুণ-তরুণী বিশেষ করে রাজধানীর আধুনিক স্থান গুলোতে বেড়ে ওঠা তরুণ-তরুণী নানান ভাবে বিভিন্ন বাজে নেশায় অভ্যস্থ। কেউবা আধুনিকতা মনে করে, কেউবা বন্ধু-বান্ধবের আড্ডায় এই সকল বাজে নেশায় জড়িয়ে পড়ে। যার ফলে বাহির থেকে অনেক ধরনের নেশা জাতীয় পণ্য আমদানি করে কোটি কোটি টাকা আমাদের দেশ থেকে চলে যাচ্ছে।
৩। স্বদেশীয় কালচারের উপর গুরুত্ত আরোপ করাঃ
আমাদের নিজস্ব একটা কালচার রয়েছে কিন্তু আমাদের দেশের অনেকে নিজের কালচারকে গাইয়া মনে করেন যে কারনে তারা পশ্চিমা কালচারের প্রতি বেশী মাত্রায় আসক্তি প্রুকাশ করে।যার ফলে অনেক বিদেশী চ্যানেল আমাদের দেশে চালু আছে আমাদের উচিৎ ঐ সকল বিদেশী কালচার থেকে নিজেকে দূরে রাখা।
৪।সঠিক বিনিয়োগ উৎসাহের আবহ সৃষ্টি করা:
একানব্বই সালে গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির দুয়ারও খুলে দেয়। এর পর থেকে ন্যূনপক্ষে বার্ষিক শতকরা পাঁচ ভাগ হারে প্রবৃদ্ধি ঘটেছে। আর গত ছ’বছরে গড়ে সাড়ে ছ’শতাংশ। তবে বিনিয়োগ ও সামষ্টিক আয়ের অনুপাত এখনো তেমন বাড়ছে না। পাবলিক সেক্টরে বিনিয়োগ হচ্ছে মোট বিনিয়োগের এক-পঞ্চমাংশ; তবে তা অবকাঠামো সৃষ্টি ও সম্প্রসারণ করে বেসরকারি খাতের চার-পঞ্চমাংশ বিনিয়োগের পথ প্রশস্ত করে। বর্তমান সময়ে পাবলিক সেক্টরে বিনিয়োগ বাড়লেও বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে তেমন উৎসাহ নেই। এ সম্পর্কে বস্তুনিষ্ঠ ও নির্মোহ বিশ্লেষণ করে নীতি-কৌশলে যথাবিহিত পরিবর্তন এনে বিনিয়োগ উৎসাহের আবহ সৃষ্টি করতে হবে।
৫। জ্বালানি খাতের সঠিক ব্যাবহার করাঃ
আমাদের দেশে পাইপে সরবরাহ বন্ধ করে শুধু সিলিন্ডারের মাধ্যমে গৃহস্থালি কাজে গ্যাসের ব্যবহার শুরু করা উচিত। প্রাকৃতিক গ্যাস আমদের দেশের একটি অমূল্য সম্পদ যা আমাদের অপব্যাবহারের কারণে বিলুপ্ত প্রায়। আমাদের উচিৎ অপচয়প্রবণ গ্যাস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং অপব্যাবহার কমিয়ে শিল্প সম্প্রসারণে গ্যাসের ব্যবহার বৃদ্ধি করা।
৬। স্বদেশীয় পণ্য ক্রয় করাঃ
অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে বস্ত্র কিনে তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানি করা হলে দেশীয় মূল্য সংযোজন বাড়ে, আমদানি খরচ কমে, কর্মসংস্থানে ব্যাপক প্রবৃদ্ধি আসে, ৪১/৪২ দিনের লিড টাইম কমে যায় এবং রুলস অব অরিজিনের আইন-কানুন মানা সম্ভব হয়। কমে পরনির্ভরতা। আমাদের দেশে প্রতি বছর বিপুল পরিমান বিনদেশীয় বস্ত্র আমদানী হয়। যার ফল বসত অনেক কাঁচা টাকা চলে যায়।
এচাড়াও অনেক বেদশী পণ্যের ব্যাবহার আছে আমাদের উচিৎ দেশীয় পণ্যের উপর আস্থাশীল হয়া।
আপনাদের মতামতের প্রতি দৃষ্টি আকষর্ণ করছি যাতে করে আমি আরো কিছু নতুন সংযুক্ত করতে পারি।
আপনি কি জানেন আপনার পঠিত পাঠ্যপস্তুক অপেক্ষা আপনার চারপাশের ভালো পরিবেশ আপনাকে অনেক ভালো কিছু শিক্ষা দেয়। আর আমাদের একটু সচেতনতা আমাদের কে দিতে পারে সোনার বাংলাদেশ। চলুন এক নজরে দেখে নেই আমাদের একটু সচেতনার মাত্রাঃ
১। ধূমপান সার্বজনীন নিষেধ করাঃ
তরুণ,বৃদ্ধ,বণিতা অনেকেই এই বাজে অভ্যাসের দাস। মানুষ থেকে সমাজ,সমাজ থেকে জাতি অনেক ভাবে ক্ষতিসাধিত হচ্ছেন তামাক দ্রব্য দ্বারা। ঘন চীনের বেশীর ভাগ তরুন এইটাকে তারুণত্য মনে করে যার কারণ বশত তাদের গড় আয়ু কমছে।
২। বাজে নেশা বন্ধ করাঃ
আমাদের সমাজে অনেক তরুণ-তরুণী বিশেষ করে রাজধানীর আধুনিক স্থান গুলোতে বেড়ে ওঠা তরুণ-তরুণী নানান ভাবে বিভিন্ন বাজে নেশায় অভ্যস্থ। কেউবা আধুনিকতা মনে করে, কেউবা বন্ধু-বান্ধবের আড্ডায় এই সকল বাজে নেশায় জড়িয়ে পড়ে। যার ফলে বাহির থেকে অনেক ধরনের নেশা জাতীয় পণ্য আমদানি করে কোটি কোটি টাকা আমাদের দেশ থেকে চলে যাচ্ছে।
৩। স্বদেশীয় কালচারের উপর গুরুত্ত আরোপ করাঃ
আমাদের নিজস্ব একটা কালচার রয়েছে কিন্তু আমাদের দেশের অনেকে নিজের কালচারকে গাইয়া মনে করেন যে কারনে তারা পশ্চিমা কালচারের প্রতি বেশী মাত্রায় আসক্তি প্রুকাশ করে।যার ফলে অনেক বিদেশী চ্যানেল আমাদের দেশে চালু আছে আমাদের উচিৎ ঐ সকল বিদেশী কালচার থেকে নিজেকে দূরে রাখা।
৪।সঠিক বিনিয়োগ উৎসাহের আবহ সৃষ্টি করা:
একানব্বই সালে গণতন্ত্রের প্রত্যাবর্তন অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির দুয়ারও খুলে দেয়। এর পর থেকে ন্যূনপক্ষে বার্ষিক শতকরা পাঁচ ভাগ হারে প্রবৃদ্ধি ঘটেছে। আর গত ছ’বছরে গড়ে সাড়ে ছ’শতাংশ। তবে বিনিয়োগ ও সামষ্টিক আয়ের অনুপাত এখনো তেমন বাড়ছে না। পাবলিক সেক্টরে বিনিয়োগ হচ্ছে মোট বিনিয়োগের এক-পঞ্চমাংশ; তবে তা অবকাঠামো সৃষ্টি ও সম্প্রসারণ করে বেসরকারি খাতের চার-পঞ্চমাংশ বিনিয়োগের পথ প্রশস্ত করে। বর্তমান সময়ে পাবলিক সেক্টরে বিনিয়োগ বাড়লেও বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ বৃদ্ধিতে তেমন উৎসাহ নেই। এ সম্পর্কে বস্তুনিষ্ঠ ও নির্মোহ বিশ্লেষণ করে নীতি-কৌশলে যথাবিহিত পরিবর্তন এনে বিনিয়োগ উৎসাহের আবহ সৃষ্টি করতে হবে।
৫। জ্বালানি খাতের সঠিক ব্যাবহার করাঃ
আমাদের দেশে পাইপে সরবরাহ বন্ধ করে শুধু সিলিন্ডারের মাধ্যমে গৃহস্থালি কাজে গ্যাসের ব্যবহার শুরু করা উচিত। প্রাকৃতিক গ্যাস আমদের দেশের একটি অমূল্য সম্পদ যা আমাদের অপব্যাবহারের কারণে বিলুপ্ত প্রায়। আমাদের উচিৎ অপচয়প্রবণ গ্যাস থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং অপব্যাবহার কমিয়ে শিল্প সম্প্রসারণে গ্যাসের ব্যবহার বৃদ্ধি করা।
৬। স্বদেশীয় পণ্য ক্রয় করাঃ
অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে বস্ত্র কিনে তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানি করা হলে দেশীয় মূল্য সংযোজন বাড়ে, আমদানি খরচ কমে, কর্মসংস্থানে ব্যাপক প্রবৃদ্ধি আসে, ৪১/৪২ দিনের লিড টাইম কমে যায় এবং রুলস অব অরিজিনের আইন-কানুন মানা সম্ভব হয়। কমে পরনির্ভরতা। আমাদের দেশে প্রতি বছর বিপুল পরিমান বিনদেশীয় বস্ত্র আমদানী হয়। যার ফল বসত অনেক কাঁচা টাকা চলে যায়।
এচাড়াও অনেক বেদশী পণ্যের ব্যাবহার আছে আমাদের উচিৎ দেশীয় পণ্যের উপর আস্থাশীল হয়া।
আপনাদের মতামতের প্রতি দৃষ্টি আকষর্ণ করছি যাতে করে আমি আরো কিছু নতুন সংযুক্ত করতে পারি।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:২০
চাঁদগাজী বলেছেন:
কথার কথা