নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হরণ হয়েছি বারবার; সাদা ক্যানভাসে ফিনফিনে সুতোর আঁচড় বা তীক্ষ্ণ-সূচালো তুলিতে। দি দালি ইউনিভার্স, লিথোগ্রাফ অথবা উদ্ভিদের ছায়ায়। মূর্ত-বিমূর্ত কাননে প্রত্নবুনন, আত্মসন্ধিৎসায় গূঢ় মডার্নিজম, প্রতিটি দ্বান্দ্বিক ইম্প্রেশন অতীত থেকে আরও অতীতে নিয়ে গেছে। আদিম কম্পাসের বিশুদ্ধতম প্রতিধ্বনিতে থাকা তুখোড় শব্দটি ধাবিত করেছে অগ্রে। পরাবাস্তব নকশায় হারিয়ে যেতে যেতে, ইংমার সিকোয়েন্স টেনেছেন ঊর্মি হাওয়ার আশ্চর্য স্পন্দনে।
দুনে দো পিলাত এর রুপালি বালুতে হাঁটু মুড়ে আকাশগঙ্গা দেখার সাধ জেগেছে। ক্লান্তিবশত পদার্থ বিজ্ঞানের সূত্ররা সংলাপ জুড়েছে মরমীয় চিন্তায়। অখল দৃষ্টিকোণের দুমুঠো আয়োজন ভুলে শাহাবুদ্দিনের ফিগারিটিভ চিত্রগুলো হারপুন ছুড়েছে সদ্য আবিষ্কৃত অলিন্দে। সবুজ ছাপচিত্র, বৈচিত্র্যসঞ্চারে আমারে করেছে রূপমুহুরী ঝর্ণা। মেঘমেদুর শীতলতা পাশ কাটিয়ে হাঁসফাঁস বসন্তে জোতির্বিদীয় অনুষঙ্গ; ক্রিপটন গ্রহের খোঁজে পাড়ি দিয়েছে হাজারো পৃষ্ঠা।
ক্ষ্যাপাটে চঞ্চলতা পৈত্রিক সূত্রে ফিরে আসে জীবন্ত জনমে, অমনি ফোন্টেইনব্ল ফরেস্ট ! ঝিনুকের তরী নিসর্গের মাধুরী মিশিয়ে আলোকরঞ্জিত করলো ব্যক্তিবিশ্বকে। তমিস্রার কালো জোছনা, সুগন্ধ ঘন রহস্যে নিরুপায় হলে; আমি ঘোলা জলে নারী-অবয়ব দেখি !
অর্কেস্ট্রার কড়া স্বরে মথিত আবেগ ঠিক তখনই সাক্ষাৎ পায় আ্যাবরোজিনসদের। ফ্রান্সিস ক্রিকের হাইপোথিসিস, যজ্ঞসূত্র নিরূপণে “গড হেলমেট” বিষয়ক অগ্নিপ্রপাত বইয়ে দেয়। শারীরিক যন্ত্রণা এগোতে থাকে এবং আমি সাইবেরিয়ান পাখিদের ডানায় বিরল প্রজাতির সাম্রাজ্যবাদ দেখি, লণ্ডভণ্ড এক মহাকাল দেখি।
স্যার আপনি এখানে ! একখানা অটোগ্রাফ দিন না প্লিজ ....
স্থান: প্রাদো মিউজিয়াম, মাদ্রিদ
অন্ধবিন্দু | সামহোয়্যার ইন...ব্লগ
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৩
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
এক টুকরো স্মৃতি ব্যক্তি অভিজ্ঞতা অতঃপর মূল্যায়ন ...
আপাতত সময় হচ্ছে না ভাব সম্প্রসারণ করার তাই ক্ষুদ্রই রেখে দিলুম। ব্লগে যথেষ্ট মেধাবী পাঠক আছেন, জানি। হয়তো বোধের সৃষ্টি হবে অন্তত একটি কণা থেকে। লিখাটিকে বৃহৎ ক্যানভাস দেওয়ার চেষ্টা করবো সময়-সুযোগ- দীপাগার দেখে ....
মঙ্গল হোক সকলের। ভালো থাকুন, জাহাঙ্গীর আলম।
২| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৪
সুমন কর বলেছেন: পড়লাম। বুঝলাম কম।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:৪৬
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
সুমন কর,
পড়তে থাকুন, প্রচুর পড়ুন ...
নিশ্চয়ই আলো সন্নিকটে
আমি নগণ্য জীব পারি কি সব ধারণ করিতে !
ভালো থাকবেন।
৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:০৫
জুন বলেছেন: :-& :-&
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৭
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
ভালো থাকবেন, জুন।
৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৩০
প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: কিছু বুঝলাম, কিছু বুঝলাম না, কিন্তু উপভোগ করলাম পুরোটাই।
শুভেচ্ছা।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪৩
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
সত্যাজিতের শঙ্কু হয়তো পুরোটাই বুঝে যেতেনে ! হাহ হাহ হা।
আংশিক অচেনা উপভোগ কখনো ভয়ঙ্কর কখনো বেশ প্রয়োজন।
ভালো থাকা হোক, প্রোফেসর শঙ্কু।
৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৪৪
কলমের কালি শেষ বলেছেন: :#>
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫২
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
কলমের কালি শেষ,
মনের তুলিতে চিত্র সাজিয়েছেন বেশ !
ভালো থাকা হোক, শুভ কামনা।
৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১:১৪
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: জটিল ভাষা। অনেকখনি মাথার উপর দিয়ে চলে গেলেও ভালো লেগেছে লেখা।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৭
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
রেজওয়ানা আলী তনিমা,
জটিল যাপনের কথা জটিল না হয়ে উপায় আছে !
ভালো থাকা হোক।
৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৩
মামুন রশিদ বলেছেন: দূর্বোধ্য ভালোলাগা ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
মামুন রশিদ,
দুর্বোধ্য শব্দখানা কি “পাঠোদ্ধারের অযোগ্য” অর্থে প্রকাশ করলেন !
দ্ব্যর্থবোধক ভাষায় বলি লিখাটি বোধাতীত নহে, অবশ্যই অনুমেয়। হাহ হাহ হা। ভালো থাকুন সহজ থাকুন ...
৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:৪৭
স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:
"গোয়ার্নিকা" র গরু আর আলোর সমীকরণ
বুঝতে অনেক সময় লেগেছিল এই অধমের !
খুব মনে পরছে আজ পিকাসো অথবা মূর্ত-বিমূর্ত প্রত্নবুনন !
সরলতা খুঁজি,
দুচোখ বুজি
আনন্দ আলোয়
ভেসে যাক কায়া !
অনেক ভালোলাগা জানবেন,
যতটুকু বুঝেছি আপনার কঠিন কবিতা ! +++
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০০
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
স্বপ্নচারী গ্রানমা,
সমুদ্রের গভীরতায় কেবল নিকষ অন্ধকারই থাকে না। থাকে হারিয়ে যাওয়া সাম্রাজ্য থাকে চিত্র-বিচিত্র প্রজাতি। যা আমাদের বিস্ময়ে বিমূঢ় করে, কখনো বিপুল সম্পদশালী। কিন্তু অনুসন্ধান তো আমাদেরই করতে হবে ! হোক না ৬০ ফুটের একটি নৌকা; বুকে অদম্য সাহস তো ছিলো ! সে এক সংগ্রামী অনুসন্ধান ...
পাঠকের নিবিড় পাঠে ভালোলাগা রইলো। শুভ কামনা।
৯| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:৫১
আবু শাকিল বলেছেন: কেউ যদি জিজ্ঞেস করে...
এত মাথা নিচু করে কি পড়ছ।
আমি একটি বাক্য ও বলতে পারবা।যাস্ট পড়েই গেলাম।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩২
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
আবু শাকিল,
বেশ বিনয় করে মন্তব্য করেছেন। “কেউকে” বলে দিবেন লেখক ব্যাটা লিখিতে না জানে হা হাহ হা।
শুভ কামনা রইলো।
১০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৫৮
এহসান সাবির বলেছেন: বেশ উপভোগ্য লেখা!!
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৪
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
তাই ! উপভোগ করেছেন জেনে আনন্দিত হলাম।
ভালো থাকুন, সাবির।
১১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৫
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অর্থের দিক দিয়ে হয়ত বেশ সহজ লেখাও চমৎকার সব শব্দের যথাযথ ব্যবহারে অনেক বেশি গুরুগম্ভীর এবং কাব্যিক হয়ে উঠতে পারে। এতে অনেক সময় লেখার তথাকথিত প্রাঞ্জলতা বির্সজিত হলেও লেখার গভীরতা বা সঠিক দর্শন প্রকাশে এর প্রয়োজনীয়টা আছে।
লেখা ভালো লেগেছে। ( পাশে বাংলা অভিধান ছিল, তাই পাঠে তেমন কষ্ট হয় নি। হাহাহা। )
শুভেচ্ছা রইল।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩৮
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
পাঠক, বিষয় বা ভাবের গভীরে প্রবেশের চেষ্টা করেছেন; মন্তব্যে তা লক্ষণীয়। যেহেতু লিখাটি ব্যক্তিকেন্দ্রিক বা ব্যক্তি জার্নাল তাই শব্দগুলোকে আরোপিত অথবা তথাকথিত কঠিন প্রয়োগ বলে ভাবার কারণ অযৌক্তিক হবে। সহজ কঠিন প্রাঞ্জলতা বিমূর্ততা ইত্যাদির মনস্তাত্ত্বিক এবং গাণিতিক অনেক ব্যাখ্যাই দাড় করানো যায়। যেমন নির্মলেন্দু গুণ বলছেন- “প্রহরে প্রহরে জাগি দেখি নিত্য
কঠিনের মুখ জ্বলে চারিপাশে” । পাঠক এবং লেখকের উভয়ের স্বতন্ত্র অবজারভেশন থাকবে। আমাদের বুদ্ধিমান সত্তার পাশাপাশি এই স্বতন্ত্র বিচিত্রতা সৃষ্টিকে সমৃদ্ধ করেছে; সে এক বিশাল গল্প। ব্লগে লেখার ইচ্ছে থাকলো। এই ভয়ে লিখি না- ব্লগ পাঠকগণ ভীষণ ব্যস্ত থাকেন, তাতে আমার দুর্বোধ্যতা বাড়ে ! হাহ হাহ হা
এটম বোমায় মানব মরে
দর্শক অপূর্ব সুন্দর আমব্রেলা দেখে
বোধের অক্ষমতা বলবো না সক্ষমতা
আশাকরি আপনি ভালো আছেন, কাল্পনিক ভালোবাসা।
ভালো থাকুন সবসময়; কামনা করি।
১২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৫৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: হ্যাঁ আমি ভালো আছি ভাইয়া। খুব অল্প সময়ে আমি আপনার লেখা এবং মন্তব্যের ভক্ত হয়ে উঠেছি। আপনিও ভালো থাকবেন, শুভেচ্ছা রইল।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৬
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
মুখে বিস্ময়যুক্ত অকৃত্রিম হাসি।
চিত্তে কৃতজ্ঞতা।
কণ্ঠে — সত্য সুন্দর ও সবুজ থাকুন, মহদাশয়।
১৩| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৫
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সবগুলো শব্দ বাংলায় হলে আরো ভাল লাগতো ।অবশ্য বিজ্ঞান বিষয়ক অনেক শব্দ ইংরেজী অভিধানেও পাওয় যায় না ।
ভাল লেগেছে আপনার লিখুনি ।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০৪
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
সেলিম,
লেখকের স্বভাবসংসৃষ্ট প্রকাশ মাত্র। ইংরেজি এবং বাংলার দূরত্ব বাড়ছে; কথা সত্য। ভালো লেগেছে জেনে আনন্দিত হলাম।
শুভ কামনা।
১৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৫৮
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: কঠিণ একটি পোস্ট। কয়েকবার পড়েও কম বুঝতে পেরেছি। কিন্তু চমকগুলো উপভোগ করলাম যেমন ----’’দুনে দো পিলাত এর রুপালি বালুতে হাঁটু মুড়ে আকাশগঙ্গা দেখার সাধ জেগেছে। ’’
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ২:৩৩
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
লাইলী আরজুমান খানম,
কত রঙের মানুষ আশ্চর্যরকম তাঁদের ইচ্ছে ...
চমকিত হয়েছেন জেনে আনন্দিত হলাম। ভালো থাকুন।
১৫| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
লেখাটিকে চিত্রকলার মাধ্যমে প্রকাশ করলে আমার মতো আম-পাঠকের জন্য সুবিধা হতো..........
অনেক শুভেচ্ছা রেখে গেলাম........... অন্ধবিন্দু
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৫
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
:>
[মাঈনউদ্দিন মইনুল,
চিত্রকলায় উত্তর দিলুম।
শুভেচ্ছা।]
১৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:১২
জুলিয়ান সিদ্দিকী বলেছেন: শব্দের কারুকাজ ভালো লেগেছে। আপনি যে শিল্পী তাও কিন্তু আড়াল থাকেনি।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:৪১
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
ভালো লাগা ছড়িয়ে দিতে পেরে আনন্দিত, জুলিয়ান সিদ্দিকী।
প্রকৃতির এ নিপুণ ক্যানভাসে আমাদের প্রত্যেকের মাঝেই প্রোথিত রয়েছে একজন শিল্পী। যাপন আর সংগ্রামের আঁচড়ে বিচিত্র সর্ব বর্ণ বিভা, তাঁর ছন্দ স্বাদ সুর অথবা মর্মবেদনায় স্বপ্ন ও সুখের অসুখ ... আমরা আঁকছি !
ভালো থাকবেন। শুভ কামনা রইলো।
১৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৯
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: পড়তে ভালো লেগেছে ,কিন্তু সব টুকুই মাথার উপর দিয়েই যাচ্ছিল !!
ভাগ্যিস শেষমেস "স্থান: প্রাদো মিউজিয়াম, মাদ্রিদ" পেলাম
পাঠক কে এভাবে অন্ধকারে রাখতে নেই অন্ধবিন্দু , সবার দৃষ্টি শক্তি যে আপনার মত প্রখর নয় দুঃখবোধ জন্মায় , কেন কিছু বুঝি না !!!
শুভকামনা
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৯
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
অযথা রঙ মাখিয়ে সঙ সাজাতে চাইনে; পাঠককে অন্ধকারে রাখার কোনো ইচ্ছেও নেই, সায়েদা সোহেলী। দশ দিগন্তে আলো ছড়িয়ে আছে, পাঠক স্বাধীন থাকুক সচেতন থাকুক অনুসন্ধিত্সু থাকুক
আন্তরিক মন্তব্যে ভালোলাগা রইলো।
শুভ কামনা।
১৮| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:১৩
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: শৈল্পিক রূপরেখা শিল্পির তুলির আঁচড়ের পাশাপাশি এখানেও রূপ পেয়েছে মনে হচ্ছিলো।
ভালো লেগেছে পড়তে এবং শিল্পের বিমূর্ত চিত্র উপভোগটা উপভোগ্য করে তোলাটাও এক প্রকারের অধ্যবসায় বোধ হয়।
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১৩
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
অপর্ণা মম্ময় ,
শিল্প “প্রকৃত শিল্প” হয়ে উঠে সাধনায়। সময়ের স্রোতে শৈল্পিক ও নান্দনিক চেতনাও ধাবমান তাই সে সময়-সমীকরণে প্রভাবিত অন্যশব্দে প্রতিরূপ বলা যায়। শিল্পীর সাধনায় অতিইন্দ্রিয় উপলব্ধি-অনুভবের ছায়া প্রতিচ্ছায়ার উপস্থিতি ঘটে, আবেগ-দীপ্ত প্রকাশে সাধক শিল্পী ক্রোধোন্মত্ত হন অথবা সৃষ্টির আনন্দে প্রমত্ত(প্রবল আকৃষ্ট); এভাবেই বিমূর্ত শিল্পধারা এগিয়ে চলছে। শিল্পীর এহেন কর্মকে পরিপূর্ণ করতে অধ্যবসায়ী দর্শক/পাঠক ছাড়া কোনও বিকল্প যে নেই !
ভালো থাকবেন, সৃষ্টিতে থাকবেন।
পাঠকের নিবিড় পাঠে ভালোলাগা রইলো। শুভ কামনা।
১৯| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:২৬
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: খুব মনযোগ দিয়ে পড়ে তবে কিছুটা বুঝতে পেরেছি। তবে আপনার লেখার একটা অদ্ভুত দ্যোতনা আছে। পাঠের পক্ষে সুখকর। একদিন হয়তো পুরোটাই বুঝতে পারব।
আপনাকে অনুসরণে নিলাম।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:৪৮
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
মহামহোপাধ্যায়,
আপনার মনোযোগ ও মূল্যবান সময়ে ভালোলাগা রইলো। ব্লগে ব্যক্তি জার্ণালের মতোই লিখে থাকি; এখানে আত্মকেন্দ্রিকতা থাকে। তবে যিনি বা যারা পড়ছেন আশা করি বিশ্বাস রাখবেন, অ-কথা লিখছি নে ...
একদিনের অপেক্ষায় আমিও আপনাদের সাথে রয়েছি ...
শুভ কামনা রইলো।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৩
জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
কাব্যিক ভ্রমণ নাকি ইতিহাসের শিল্প রথযাত্রা ৷ প্যরালালে শাহাবুদ্দিনকেও নিয়ে এসেছেন ৷
শেষটায় আমি সাইবেরিয়ান পাখিদের ডানায় বিরল প্রজাতির সাম্রাজ্যবাদ দেখি, লণ্ডভণ্ড এক মহাকাল দেখি। পরিশেষে সত্যকথন বা স্বমূল্যায়ন ৷
মঙ্গলার্থে......