নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৯ (১) ও ৩৯ (২)(ক) এবং মানবাধিকার সনদ(UDHR) এর অনুচ্ছেদ-১৯ ও অনুচ্ছেদ-২৭ বিশেষভাবে উল্লেখপূর্বক; “অন্ধবিন্দু”- ব্লগ পাতাটির লেখককর্তৃক গৃহীত ও ব্যবহৃত একটি ছদ্মনাম মাত্র।

অন্ধবিন্দু

.

অন্ধবিন্দু › বিস্তারিত পোস্টঃ

দমে দমে তার সৃজন

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৫


বাংলা ভাষার ক্রিয়াপদ-প্রকরণ অন্য যেকোনো ভাষার চেয়ে বেশ জটিল। তথাপি আমাদের মাতৃভাষার মধুর হাজারো বোল,বাচনিক স্ফূর্তি ও প্রান্তিক লোকসমাজের শ্রুতি-নির্ভর আবহমান উপাদান মিশ্রিত ভাষ্য-বৈচিত্র্য এবং বাউল সুর ও ভাবের অতলস্পর্শ গভীরতায় রয়েছে বাঙালি সংস্কৃতির শেকড়―এসব লোকসঙ্গীত ও গীতিকবিদের রচনা, ভাষাকে দিয়েছে গতিময়তা এবং একইসাথে সহজিয়া রীতি। ভাষাকে চর্চা ছাড়া কেবল ওই গ্রন্থাগার আর যাদুঘরে সাজিয়ে রাখা যায়। তাতে করে শুধু দূরত্বই বাড়ে লোক-প্রিয়তার সাথে। গুরুসম, শ্রদ্ধেয় সে-সকল সঙ্গীতকার ও মুখের-লেখকদের প্রতি আমার অশেষ কৃতজ্ঞতা; তাঁদের গীত সাধনা ও কাজ থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে গুটিকত চেষ্টার সাহস পাচ্ছি আমরাও। জানি এসব সৃষ্টি অতি সামান্য ও তুচ্ছ হ’তে পারে। পাঠকগণ, আমি কাগজ-কলমে লিখি, খসখসে শব্দটা আমার ছন্দ। কুয়োর বেঙের মত করে কোন কল্পনা বা কাহিনী আমার ভাবতে হয় না, অথবা পারিও নে। জগতের অসংখ্য সত্য ঘটনা ও গল্প দর্শক-মনোযোগে বাস করে। একান্নবর্তী এ পরিবারই দেহধারণ করে আছে সবটাতে। আমি তাঁদের উপস্থিতিতে মুখোমুখি হই। রবীন্দ্রনাথের কথাটি বলতে ইচ্ছে হয়, ‘যখন পথিক যে পথটাতে চলিতেছে বা পান্থশালায় বাস করিতেছে, তখন সে পথ বা সে পান্থশালা তাহার কাছে ছবি নহে; তখন তাহা অত্যন্ত বেশি প্রয়োজনীয় এবং অত্যন্ত অধিক প্রত্যক্ষ। যখন প্রয়োজন চুকিয়াছে, যখন পথিক তাহা পার হইয়া আসিয়াছে, তখনই তাহা ছবি হইয়া দেখা দেয়।’ আমি সে ছবি লিখি মাত্র ‘গান লিখি তাতে সুর বসিয়ে গান গাই, এইটুকুই আমার আশু দরকার। আমার আর কবিত্বের দিন নেই। পূর্বেই বলেছি ফুল চিরদিন ফোটে না, যদি ফুটত তো ফুটতই আমাদের কোন দরকার হতো না। এখন যা লিখি তা ভাল কি মন্দ সেকথা ভাববার সময়ও নেই। যদি বল তবে ছাপাই কেন, তার কারণ হচ্ছে ওটা আমার একান্তই অন্তরের কথা, অতএব কারো না কারো অন্তরের কোন প্রয়োজন ওতে মিটতে পারে। ও গান যার দরকার সে একদিন গেয়ে ফেলে দিলেও ক্ষতি নেই কেননা আমার যা দরকার তা হয়েছে। যিনি গোপনে অপূর্ণ প্রয়াসের পূর্ণতা সাধন করে দেন তারই পাদপীঠের তলায় এগুলো যদি বিছিয়ে দিতে পারি এ জন্মের মতো তাহলেই আমার বকশিশ মিলে গেল ...’



চোখখের মালায় না-দেখলাম যারে,
মন কেন রে তারে খুঁজে/ ব্যয়া যাওয়া দিনের চরে
গড়িছে যে মহামায়া/ তারে ভেবে গো রশিদ
এশক্ ভিড়াও ঘাটে ঘাটে ?

কে ডাকে আপন বড়/ কণ্ঠে তাহার নামটি লও
রশিদ বলে ভুলেছে মন/ কি নামে তার স্মরণ হয়

চক্ষুর দেখা দালান কত/ বানলো আইসা এ পারে
খেয়া পাড়ি দিতে ও- কী/ করছে সদাই মিছে ধন!
আসমানেতে খুলছে দুয়ার/ রইলে প’ড়ে অচেতন
রশিদ/ রইলে প’ড়ে অচেতন
সাধন করা বাঁধন এথায়/
দমে দমে/ তার সৃজন

বোঝো কিনা নেশায় ধরা/ আগুন তাপের
উপোষ হাড়ি/ রান্ধো বসে যে সারাখন
পরাণ কি পুড়ে না ওতে/ পুড়ে কালা/
কয়লা জনম, ভাব বিনে/
সে ছাইয়ের ক্ষয়/

এত যারে স্বাদ করিলা/ ফের থাকলে বুজে অখিল-মুখ
কভু তোমার জানিয়া ভক্তি/ কভু তোমার জানায় অ-সুখ
খেলিছে তোমারই ক্ষুধা/ যেমনি ফুটে রাত-বিরাতে
ভিটা হইতে পোয়াতি ফুল// রোগ তার গাছের লগে,
কেবা লয় সে সংসারের খোঁজ/ মন তাঁরে তালাশ করে
ভ্রমর ক’রে কামগন্ধে/ সে বিরহে গুঞ্জন―

‘চোখে না দেখলাম যারে/ মন তবু কেন রে খুঁজে
রশিদ বলে বেদন বুকে/ তার দেখা কী পাইবোনা!’

অবুঝ ওরে সন্ধান করিস/ তোর দৃষ্টি কি পায় দ্রষ্টারে ?
বাছ-বিচারে নামের কি দোষ/ কোন স্বাদে তোর প্রাণ বাঁচে!
ক্ষুধায় ছুটে আহার পানে/ বলতো, কে তারে শেখায়
জাগলে রবি ঘুমোয় নারে/ যারা এ পথের কা-ঙা-ল

দেখ না তুই হাটে-মাঠে/ কাকের বাসায় উঁকি-মারে
মা-পাখিটির শূন্য উদর/ কোন সে টানে লয় আদর
কৃষক-ঘামে ভিজে জমিন/নোনা কি নয় তাঁর ফসল!

সোনা নামে ডাকিস যখন/ সোনার দামে কিনিস কিরে ?
নোনা ফসল রতন হইয়াও/ অভাব কেনে বাহিক ঘরে
আস্তা আদম পচে গলে/ খনি হইলে আপন নীড়ে
কোন মনজিলে/ তাহার বলো হিসাব হয়!

নানান কহে চোখের পরেও/ আছে দেখার বহু চোখ গো
চেনা কোন জন/ স্মরণে কে’বা/ অচিন লক্ষ-কোটি লোকে
দেখার আছে/ লুকিয়ে দেখার/ হায়াত মউত কিছুই নয়
কর্ম যেবা করিছে জিকির/ সেই কিন্তু আসল জন
দৃশ্য ঘটুক অগোচরে/ বর্তমানই সব প্রহর
রশিদ তোমার/ বর্তমানই সব প্রহর
তাই মনের পরেও/ কর্মী হও গো
এশক্ করো/ তার বচন








০৫ মাঘ ১৪২২
অন্ধবিন্দু | সামহোয়‍্যার ইন...ব্লগ

স্বত্ব সংরক্ষিত
চিত্র: জিনয়ি ফ্রে

মন্তব্য ৫৮ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৫৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৮

তার আর পর নেই… বলেছেন: শব্দটি কি ব্যয়া?
ভাল লেগেছে। মন কেন রে তারে খোজে …লাইনটা খুব খুব ভাল।
বোধ হয় কোন কিছু মিলে গেলেই তা বেশি ভাল লাগে।
আপনি কি বিশেষ কারো জন্য পোস্ট করেন? নাকি আপনি গানও করেন? এই কৌতুহল আর কি! (বেশি কৌতুহল ভাল নয়)

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪০

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
বয়ে, বহে, বহিয়া...

তার আর পর নেই…
আপনার প্রশ্ন দুটোর উত্তর কিন্তু আমার লেখাতেই ছিল। কখনো কোলাহল আর অস্থিরতা মুক্ত হ’য়ে যদি এ লেখায় আবার অতিথি হোন, আমার বিশ্বাস সে উত্তর আপনাকে আপন করে নিবে :)

‘ভাললাগা’ দিতে পারা বড্ড দু:সাধ্য হয়ে যাচ্ছে। তাই ভাল লাগলো ভাল লাগার কথা জেনে।
অনেক শুভ কামনা রইলো।

২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩১

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: এক কথায় দারুণ চেষ্টা । আপনার গীতিকাব্য অথবা লোকসঙ্গীত পড়ে যে অর্থ উদ্ধার করতে পারলাম তা হলো, অপ্রকাশিত অনেক মহৎ কাজ মানুষ নিয়মিত মনের অজান্তে করে যায় তার মূল্যও অমূল্য যদি উপলব্ধি করা হয় মন প্রাণ ধ্যাণে ।কিন্তু কয়জনে তা করে, আর যারা করে তাদের মূল্যায়ন অগচরেই রয়ে যায়, অমূল্য রতন হাসিল করার মত কাজ করেও তারা গরিবী হালতে পড়ে রয় । কিন্তু তার মূল্য আছে সেথায়, যেখানে একজন অহংকারী এসব দেখে হাসে, যেখানে হবে চিরস্থায়ী ঠিকানা ।

জানি না আমার মত এই অধম দ্বারায় এমন গুরুগম্ভীর লেখা কতটুকু বুঝতে পেরেছে । তাই অবুঝ হয়ে যদি বুঝের ভান ধরলাম তবে ক্ষমা করে দেবেন এই গরীব পাঠককে ।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৫৭

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
কথাকথিকেথিকথন,
এমনতর লেখা/গীত ব্লগে বা অনলাইনে পোস্ট করার সময় চিন্তা আসে, এই অস্থিরতা আর যান্ত্রিকতাময় আবহে, পাঠকেরা আদৌ কি মর্মউদ্ধারে আন্তরিক হবে। তাঁদের সামনে কত লেখা-সুর-চিত্র। যৎসামান্য এই লিখায় কে’বা অতো মন-মগজ-অন্তর রেখে পড়তে আসবে। হাহ হাহ হা। তবুও তুলে রাখি এথা, যদি কারোও বিন্দু হলেও অনুধ্যায় ঘ’টে তাতে ...

যে এভাবে ভাবতে জানে/পারে সে কি অবুঝ! মোটেই না। বরং আপনার এই উদ্ধারকৃত অর্থ আমার গরীব লিখাটিকে সম্মানিত করলো। এ উপলব্ধি বড় অমূল্য। হৃদ-পকেটে তুলে রাখলুম।

অনেক অনেক ধন্যবাদ।

৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৪৯

তার আর পর নেই… বলেছেন: আপনার উত্তর পড়ে আমি হাসলাম। হালকা হাসি নয়, শব্দ করে হাসি। আমি আসলেই অস্থির, কিন্তু কোন কিছুতে কমেন্ট করার সময় মনোযোগের সাথেই করতে চাই।
যদি বল তবে ছাপাই কেন, তার কারণ হচ্ছে ওটা আমার একান্তই অন্তরের কথা, অতএব কারো না কারো অন্তরের কোন প্রয়োজন ওতে মিটতে পারে।
এটা থেকে জিজ্ঞেস করলাম কার জন্য লিখেন?

গান লিখি তাতে সুর বসিয়ে গান গাই, এইটুকুই আমার আশু দরকার।
এ থেকে জিজ্ঞেস করলাম গান করেন কিনা।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:০৮

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
তার আর পর নেই…
কমেন্ট/মন্তব্যের চাইতেও বড় কথা হলো আপনার মূল্যবান সময় ও লিখাটি পড়ার সহৃদয় ইচ্ছে। যা আপনি সামান্য লিখাটিকে দিয়েছেন। ধন্যবাদ জানাচ্ছি। কিছু প্রশ্ন আছে যার উত্তর ওই শব্দ করে দেয়া যায় না। একটা গান আছে না-

কথা কিছু কিছু বুঝে নিতে হয়
সে তো মুখে বলা যায় না
চোখের কথা-ই মনের কথা
চোখ-ই মনের আয়না
মন আছে যার মনের কথা
সেই শুধু নেয় বুঝে
মুক্ত সে-তো মিলে ওগো
অনেক ঝিনুক খুঁজে


ভাল লাগলো আপনি কষ্ট করে আবার এসে দুটো কথা বলে গেলেন। হাসাতেও পারি! তা জানিয়ে গেলেন :)
সুন্দর থাকুন, সবুজ থাকুন সতত -এ কামনা আমার।

৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৩

কল্লোল পথিক বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। গান পছন্দ হয়েছে।
ভাল থাকবেন সর্বদা।এই কামনা করি।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৭

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
কল্লোল পথিক,
গান আর কোথায় দিতে পারলুম, ওই কথাটুকুই তুলে রাখলুম। পছন্দ হয়েছে জেনে আনন্দিত হ’লেম। আমার জন্য ভাল থাকার কামনা করলেন, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনিও সুস্থ-সুন্দর-ভাল থাকুন।
শুভ কামনা রইলো।

৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৬

আজাদ মোল্লা বলেছেন: বাছ-বিচারে নামের কি দোষ/ কোন স্বাদে তোর প্রাণ বাঁচে!
ক্ষুধায় ছুঁটে আহার পানে/ বলতো, কে তারে শেখায়
জাগলে রবি ঘুমোয় নারে/ যারা এ পথের কা-ঙা-ল

দেখ না তুই হাটে-মাঠে/ কাকের বাসায় উঁকি-মারে
মা-পাখিটির শূণ্য উদর/ কোন সে টানে লয় আদর
কৃষক-ঘামে ভিজে জমিন/নোনা কি নয় তাঁর ফসল!
অনেক সুন্দর ভাই , ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর লেখাটির জন্য ।

১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:১১

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
আজাদ,
আপনাকেও ধন্যবাদ লিখাটিতে আপনার সুন্দর পাঠক-দৃষ্টি রাখার জন্য। মানুষের সকল ভাল কাজই অনেক সুন্দর। এ কাজে কোনও ছোট বড় নাই। যিনি যে সামর্থ্যে করতে পারেন।

ভাল থাকবেন আর দোয়া রাখবেন। :)

৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৬

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: ন্মরণ
শব্দটার সাথে পরিচয় করিয়ে দেবেন আশা করি। :)
এটা কি স্মরণ হবে?

দেখ না তুই হাটে-মাঠে/ কাকের বাসায় উঁকি-মারে
মা-পাখিটির শূণ্য উদর/ কোন সে টানে লয় আদর
কৃষক-ঘামে ভিজে জমিন/নোনা কি নয় তাঁর ফসল!


ভালোলাগাকে খণ্ডিত করছি না বরং এই স্তবকে তার ব্যাপকতা বোঝাচ্ছি। :)


ভালো থাকুন। সতত।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:০৬

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
ন্মরণ হচ্ছে টাইপো, সুতরাং এটা অবশ্যই স্মরণ হবে।
ধন্যবাদ জানাচ্ছি, দিশেহারা রাজপুত্র। :)

ব্যাপকতা অনুধাবন করলেন। ক্ষুদ্র লিখাটি কিছুটা হলেও তাতে সফল হলো। কত দৃশ্য কত মানুষ, দেখার লোক কই!

ভাল থাকা হোক খুব করে এবং দেখুন মন ভরে ...

৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১২:১৮

প্রামানিক বলেছেন: ভাল লাগল। ধন্যবাদ

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৭

অন্ধবিন্দু বলেছেন:

হুম। আপনার ভাল লেগেছে, ইহা জানলেম।
ভাল থাকা হোক।

৮| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:০৮

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: খুব চমৎকার পোস্ট। ধন্যবাদ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৮

অন্ধবিন্দু বলেছেন:

খুব চমৎকার পোস্ট হয়েছে, ইহা জানলেম।
ভাল থাকা হোক, তনিমা।

৯| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৩:২৫

জেন রসি বলেছেন:
ভাবতেই হবে। ভাবনা ছাড়া তার অস্তিত্বই বিলীন হয়ে যাবে! কেমন সে ভাবনা? নিঃশর্ত ভালোবাসায় আত্মসমর্পণ!

সুফিজমের প্রাভাব না বলে বরং বলতে হবে চমৎকার প্রকাশ।

এবার আসি প্রথম ব্যাখ্যামূলক অংশে! সেখানে আবার সেই উত্তর খুঁজে ফেরার আয়োজন। কেন করছি এই প্রশ্নে নিজেকেই বিক্ষত করা!

শুভকামনা জানবেন। :)

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
সুফিজমে শরীর, মন ও অদৃশ্যের সম্পর্কটা বেশ করেই আসে। আবার এদিকে কোয়ান্টাম থিওরির ফিজিক্যাল সিস্টেম/নন-লোকালিটির প্রসঙ্গটিও বিবেচ্য। এমত ইউনিফিকেশন অথবা তার আইন ও ধ্রুবককে আমি অবহেলা করতে চাই নে। সায়েন্স কিন্তু আমার অন্যতম প্রধান শক্তি।

ভাবনা ভাবা ভাল। কিন্তু সেটাকে চিন্তায় আনতে রসদ লাগে। এ রসদ হুটহাট যোগাড় হয় নে। সাধনা করতে হয় গো, হুঁশিয়ার সহকারে এসব চিন্তন-তত্ত্বানুসন্ধান করতে হয়। সময় দিতে হয়। যা তা ভাবলেই কি আর তা উত্তর হয়ে যায়! হয় না। হয় না।

প্রশ্ন করুন। খুব যত্নে করুন। এবং কোথায় কার কাছে করছেন এ ব্যাপারটিও পরিকল্পনায় রাখুন :)
ভাল লাগল আপনার এই বিক্ষত হবার চেষ্টাটি।

১০| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৯

তুষার আহাসান বলেছেন: "নানান কহে চোখের পরেও/ আছে দেখার বহু চোখ গো
চেনা কোন জন/ স্মরণে কে’বা/ অচিন লক্ষ-কোটি লোকে"
পুরো লেখাটি পঢ়ে আমার মনে হল,কোন সহজিয়া বাউল আমার সামনে বসে গান গাইছে,
জানি না মনের ভুল নাকি বোঝার ভুল,
তবে কিছু একটা ছুঁয়ে গেল।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৪

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
আহসান,
ধরে নিন সহজিয়া বাউল আমার সামনে বসে গান গাইছিল।

মন্তব্যে সে ছোঁয়া পেয়ে আমারও ভাল লাগল।
শুভ কামনা।

১১| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৯

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: গানটার রস নিতেই পারলাম না! সত্যিই এতোটা গভীরভাবে ভাবে ভাবতে পারছি না!
ব্লগে কি কেউ নেই যে গাইতে পারে?
অফটপিক, আপনি সচলেও ব্লগান, না?

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৯

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
দেখি কখনো সময়-সুযোগ হলে কথায়, গলা ও যন্ত্রের সুর লাগিয়ে আপনাদের সাথে শেয়ার করার চেষ্টা করবো, আরণ্যক রাখাল। নাহ, সচলায়তনে আমার কোনও নিক বা একাউন্ট নেই। ওখানে মাঝে-মধ্যে/খুবই কম যাওয়া আসা করতাম। এখন তো যাওয়াই হয় না।

ভাল থাকা হোক এবং খুব ভাল থাকা হোক। :)

১২| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৪

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: গানে বাউল ও সুফিতত্ত্বের আমেজ ! ভাল লাগলো ।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫০

অন্ধবিন্দু বলেছেন:

বাহ! আমেজ পেয়েছেন তবে। জেনে আমারও ভাল লাগলো।

১৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৯

জুন বলেছেন: আধ্যাত্মিক গান অন্ধবিন্দু । ভালোলাগা
+

১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫১

অন্ধবিন্দু বলেছেন:

হুম। আধাত্ম + ইক!! হাহ হাহ হা।

১৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: অন্ধবিন্দু ,



"......যিনি গোপনে অপূর্ণ প্রয়াসের পূর্ণতা সাধন করে দেন তারই পাদপীঠের তলায় এগুলো যদি বিছিয়ে দিতে পারি এ জন্মের মতো তাহলেই আমার বকশিশ মিলে গেল ...’
একেই বলে দমে দমে সৃজন !

সৃজনেতে খেলিছে তোমারই ক্ষুধা -----
যারে এত স্বাদে করিলা সৃজন / বিরহে গুঞ্জনে
তারে এশ্‌ক করো নাই আপনে গোপনে
ভিড়াইছো ঘাটে ঘাটে / সন্ধান কর নাই
তাহারই বন্ধন / লাঙলের ফালে তোল নাই
সৃজনের স্রষ্টারে / হা-অন্ন রবে
বেহুদা কাঁপাইছো ভূবন ...

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৯

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
আধুনিক বীক্ষায় আমাদের এই লোকায়ত সংস্কৃতি, বাউলিয়ানা; তাঁদের অন্তর্দৃষ্টি, সংগীতিক কাঠামো, বানীময়তা এসব অনুধাবন করতে কতোটা আন্তরিক হচ্ছে, সে প্রশ্নটি আমি প্রায়ই করি। এমন কি খোদ লালনেরে ওপরও যে পরিসরে গবেষণা হয়েছে/হচ্ছে তাতে আমার মন/মনোযোগ ভরে নি।

ব্লগের পাঠক বা অতিথিরা এসব লেখার স্বাদ নিতে যে বেশ একটা পারছে না, সে আমি খুব করেই বুঝি। আবার এও আমাকে তৃপ্ত করে আপনার মত পাঠকের দেখা পাচ্ছি এবং অনলাইন/ব্লগেই পাচ্ছি।

গীত/গান তার সুর-লয় ছাড়া অনেকটা ডানাভাঙা পাখি । তখন সহায় হলো বাগ্যন্ত্রের ধ্বনি ও আর পাঠক চিত্তের ডুবকি/দোতরা। আপনাকে কৃতজ্ঞতা এমনতর পঠনে ...

আপনে গোপনে এশ্‌ক করতে যে খরচা হয় তাঁর রিটার্ণ হিসেব-নিকেশ করলে তার ফলাফল তো জগত-বাণিজ্য বিচারে বেহুদা বটে। কিসের আবার সন্ধান ... হাহ হাহ হা।

১৫| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: ভালো লেগেছে পোস্ট!

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৩৫

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
সাধু,
আপনার ভাললাগা জানলেম।

ভাল থাকুন। :)

১৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

আবু শাকিল বলেছেন: লেখকের আত্নতৃপ্তি তার লেখায়।পাঠক নিয়ে তার ভাবনা চিন্তে কম।
আপনি মায়া মাখাইন্না কথা কন। খুব ভাল্লাগে ভাই।পড়ার মাঝে অন্যরকম স্বাদ পাই।যেই স্বাদের সজ্ঞা আমার জানা নাই।
লেখায় ভাল লাগা রইল।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৫৭

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
ভাইটি,
লেখক-পাঠকের চিন্তা আসলে অনেক ছোট চিন্তা। আমরা মানুষের চিন্তাটাই করতে চাই। হা, মায়া মাখাইন্না কথা কই। মায়া আছে বইলাই জগত আছে। আমার মায়ায় ভেজাল নাই, কৃপণতা-সংকীর্ণতাও নাই। হয়তো মানুষটা আমি খুব নগণ্য-সাধারণ ...

সব স্বাদের সংজ্ঞা আমরা কেউই জানি না। এসব অপ্রকাশিত/অজানা স্বাদ থেইকাই সংগীতের সৃষ্টি হয়।

আমারও খুব ভাল লাগলো, আপনার এই মিষ্টি মন্তব্যখানা।

আপনার মঙ্গল হোক।
পরিবার-পরিজন নিয়ে সুখে থাকেন। :)

১৭| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৫৫

এহসান সাবির বলেছেন: তারে ভেবে গো রশিদ
এশক্ ভিড়াও ঘাটে ঘাটে?

উনি যেন কে ছিলেন?

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৭

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
এই ‘অন্ধবিন্দু’ রই কেউ হবেন! হাহ হাহ হা্
ভাল থাকুন, এহসান সাবির।

১৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১:৪৯

রুদ্র জাহেদ বলেছেন:
‘চোখে না দেখলাম যারে/ মন তবু কেন রে খুঁজে
রশিদ বলে বেদন বুকে/ তার দেখা কী পাইবোনা!’
গভীর বোধের লিখনি। জানি না কতটুকু বুঝতে পেরেছি লেখকের মতো, প্রতিটি লাইন উপলব্ধির বিষয়।পড়তে হবেযে আবার।দারুণ ভালো লাগা

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:১০

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
জাহেদ,
লেখক-ফেখক কিছু না। আপনার আমার উপলব্ধি আর বোধইটাই হলো গিয়ে আসল কথা। আপনার সময় ব্যয় করে লিখাটিতে ভালো লাগা পাবার চেষ্টা করলেন। আমারও ভাল লাগলো।

শুভ কামনা :)

১৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ২:২৯

সায়েদা সোহেলী বলেছেন: আপনার লেখার অর্থ পুরোপুরি উদ্ধার করতে পারি আর না পারি , একটা আলো খুজে পাই আমি , যে আলো অন্তরের অন্ধকার দূর করে বোধ কে বোধসম্পন্ন হয়ে ভাবতে প্ররোচনা দেয়। এ যেন পাঠক কে তৃপ্ত করেই অতৃপ্তির সূচনা
। বোকা মনের লেখাতেও এমন অনুভূত হত ।

নানান কহে চোখের পরেও/ আছে দেখার বহু চোখ গো
চেনা কোন জন/ স্মরণে কে’বা/ অচিন লক্ষ-কোটি লোকে
দেখার আছে/ লুকিয়ে দেখার/ হায়াত মউত কিছুই নয়
কর্ম যেবা করিছে জিকির/ সেই কিন্তু আসল জন
দৃশ্য ঘটুক অগোচরে/ বর্তমানই সব প্রহর
রশিদ তোমার/ বর্তমানই সব প্রহর
তাই মনের পরেও/ কর্মী হও গো
এশক্ করো/ তার বচন

আমরা আজ দেখেও দেখি না , শোনাই শুনি না , বোঝাই বুঝি না ..।। বুলি'তে যে যত সাবলীল , কর্মে যেন ঠিক ততটাই পলাতক

শুভকামনা সবসময় আলোকিত িন্দু

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৮

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
একটা আলো খুজে পাই আমি , যে আলো অন্তরের অন্ধকার দূর করে বোধ কে বোধসম্পন্ন হয়ে ভাবতে প্ররোচনা দেয়। এ যেন পাঠক কে তৃপ্ত করেই অতৃপ্তির সূচনা

আমরা আজ দেখেও দেখি না , শোনাই শুনি না , বোঝাই বুঝি না ..।। বুলি'তে যে যত সাবলীল , কর্মে যেন ঠিক ততটাই পলাতক

আপনি আমার সামান্য এই লিখাটিকে যে অর্থ দিলেন; তা এর জন্য অত্যন্ত সৌভাগ্যের বিষয়। আমি খুব ছোট মানুষ, ছোট মুখে বড় কথা কইতে মানা থাকে। তখন এইসব পদ্য-গীত রচনাই একমাত্র পথ হইয়া পাশে থাকে। আমি চেষ্টা করি আলোর সন্ধান করতে, আলোতে নিজেরে যাচাই করতে। খুব একটা পারি নে। তবে পথিক থেমেও থাকে নাই ...

বোকা মনরা বোকার মত লিখে যায় হয়তো, আর আমাদেরও যাদের বোকা মন আছে তারাও সে বোকা অনুভূতিতে ভাবিত হই। মনের সাথে মনের সংযোগ, মনেই যাওয়া আসা ...

বুলি'তে নয়, আমাদের কর্মই হোক আসল পরিচয়।

কৃতজ্ঞতা, এতোটা আপন করে লিখাটিকে সঙ্গ দেবার জন্য।
অনেক অনেক ভাল থাকুন এ কামনাই করি।

২০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ বিকাল ৪:০৩

ঢাকাবাসী বলেছেন: উঁচু লেভেলের জন্য লেখা মনে হচ্ছে। আমি যোগ্য নই সমালোচনার, তবু ভাল লেগেছে ।

২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৫৩

অন্ধবিন্দু বলেছেন:

উঁচু লেভেলের জন্য লেখা মনে হচ্ছে!!! হাহ হাহ ।
কি যে বলেন-না। এ কথা-সুর-বানী তো মাটির কাছাকাছি! মাটির মানুষদের জন্যই।

ভাল থাকুন সবসময়। :)

২১| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১০:৩৫

অগ্নি সারথি বলেছেন: চোখে না দেখলাম যারে/ মন তবু কেন রে খুঁজে
রশিদ বলে বেদন বুকে/ তার দেখা কী পাইবোনা!’
- ভাললাগা।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:২৮

অন্ধবিন্দু বলেছেন:

ভালো থাকা হোক, অগ্নি সারথি। :)

২২| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: রবীন্দ্রনাথের উদ্ধৃতিটুকু খুব ভালো লেগেছে। লেখাটার সাথে এবং শিরোনামের সাথে চিত্রটিকে মেলাতে পারলাম না বলে দুঃখিত।
কে ডাকে আপন বড়/ কণ্ঠে তাহার নামটি লও
রশিদ বলে ভুলেছে মন/ কি নামে তার স্মরণ হয়
-- চমৎকার!
অনুরাগী পাঠকদের প্রশ্নগুলোর উত্তরটা আরেকটু সোজা সাপ্টা হলে ভালো লাগতো।
কথাকথিকেথিকথন আর সায়েদা সোহেলীর মন্তব্য ভালো লেগেছে।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩২

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
দুঃখিত হওয়ার কিছু নেই, খায়রুল। ধরে নিন, চিত্রটি এমনি আসল এমনি গেলো!!! হাহ হাহ হাহ। মেলানোর সব অংক সোজা সাপ্টা হয় না। হলে ভাল ছিল। খুব ভাল ছিল হয়তো। অথবা সবার দ্বারা সেটার অমন প্রকাশও হয় না। কি ? ঠিক বললুম কিনা!

লেখায় ও মন্তব্যে সময় দিয়েছেন জানলুম, ধন্যবাদ রইলো।

ভাল থাকা হোক।

২৩| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২২

স্বপ্নচারী গ্রানমা বলেছেন:

চিন্তাগুলো আজকাল বড্ড একপেশে হয়ে যাচ্ছে!
মাথা খাটানোর ইচ্ছে থাকলেও তাগাদা নেই !!

ভালোলাগা জানবেন, ভালো থাকুন।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:৩৮

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
স্বপ্নচারী গ্রানমা,
আশাকরি ভাল আছেন। চিন্তাগুলো বড্ড একপেশে হয়ে তো যাবেই, যদি তাগাদা না থাকে তাকে বহুপেশী করার।

ভাললাগা জানলেম। আমারও ভাললাগলো আপনার পাঠক-দৃষ্টি পেয়ে। যেমনটা অতীতে পেয়ে এসেছিলুম।

আপনিও ভাল থাকুন অনেক।
শুভ কামনা।

২৪| ২৪ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:২৩

সায়েম মুন বলেছেন: আধ্যাত্মিকতার ছোঁয়া দেয়া লেখাটা ভাল লাগলো। এটা গভীর রাতে পিনপতন নীরবতায় পড়তে পারলে ভাল হতো বোধয়। ভাল থাকবেন। আর লিখে যাবেন।

২৮ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

অন্ধবিন্দু বলেছেন:
আপনাকে ধন্যবাদ সায়েম। গভীর রাতে পিনপতন নীরবতায় পড়ার কথা অর্থাৎ আপনার পাঠক-রুচির প্রশংসা করতেই হচ্ছে। আপনিও ভাল থাকবেন। লিখে যাবার শুভ কামনায় খুব খুশি হলেম।

২৫| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ১:৫১

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
কবিয়াল রশিদ সাহেবকে ধন্যবাদ বিদগ্ধ সৃষ্টিতে ৷ধন্য চক্ষু-দর্শন-জ্ঞান ।

নিজেকে চিনি তবে না তারে খুঁজে পায় হেথা..........

ছোট্ট একখানা মাঘরেবি..

এ মনের ভাষারও অতীত রয়েছে অন্য ভাবনাতে
ঐ স্বর্গ-নরক ব্যতীত আছে অন্য কোন ভুবনেতে
রয়েছে মাতলামি আর কপর্দকশূন্য ভবিতব্যে
সেই বিমূর্তের ভাষায় বিশ্বাসে জাগে আমাদের কল্পভুবন ।

২৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৩৩

এহসান সাবির বলেছেন: ফাগুনের শুভেচ্ছা রইল।

২৭| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ১১:৪৩

বিজন রয় বলেছেন: অবশ্যই ভাল লেখা।++

২৮| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫০

রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: ভালো লাগলো। আপনার প্রথম কথাটির সাথে বিশেষ ভাবে একমত-শুধু ক্রিয়াপদ-প্রকরণ না , আমার মনে হয় বিদেশী কারও পক্ষে বাংলা ভাষা হিসেবেই বেশ কঠিন। নিজে এই ভাষী তবু ঠেকছি আর শিখছি।

২৯| ২০ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৫২

বিজন রয় বলেছেন: নতুন লেখা দিন।

৩০| ২৫ শে এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

রেজওয়ান তানিম বলেছেন: ভাল লাগল আপনার লেখাটি।

৩১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪৭

সোহানী বলেছেন: অনেক দিন আপনাকে দেখছিনা ব্লগে? যেখানেই থাকেন তাড়াতাড়ি ফিরে আসুন............ :( :(

৩২| ০১ লা মে, ২০১৬ রাত ৮:৩১

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

চমৎকার লেখাটি কীভাবে দৃষ্টি এড়িয়ে গেলো।

//এখন যা লিখি তা ভাল কি মন্দ সেকথা ভাববার সময়ও নেই। যদি বল তবে ছাপাই কেন, তার কারণ হচ্ছে ওটা আমার একান্তই অন্তরের কথা, অতএব কারো না কারো অন্তরের কোন প্রয়োজন ওতে মিটতে পারে।// আমারও একই কথা।

কবি নজরুল বলেছিলেন, পাখির মতো স্বভাব তার। কেউ শুনলেও গান করবেন, না শুনলেও করবেন।


শুভেচ্ছা রইলো, অন্ধবিন্দুর প্রতি :)

৩৩| ১৯ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:২০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: কিছু শব্দ থাকে, মাথার ভেতরে অঙ্কুরের মতো হয়ে যায়, তাঁর বিকাশ, তাঁর প্রস্ফুটন, তাঁর সমাপ্তি একটা অনন্ত অনন্য সম্পর্কের মতো জড়িয়ে থাকে করোটির জালে। জটিল ধাঁধাঁ এখানেই যে এসব শব্দ আসলে জটিল নয়, আসলে কমলালেবুর মাংসের মতো নরম, মাটির মতো সহজ, এবং তাই তাঁর এত ব্যাপ্তি।

আগেই পড়েছিলাম, উপভোগ করলাম আরেক বার।

৩৪| ২১ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮

অদৃশ্য বলেছেন:



আপনার এই লিখাটিতে একবার চোখ বুলিয়েছি আর বুঝেছি যে এতে ভালোকরে চোখ না রাখলে গভীরে প্রবেশ করা যাবেনা... বা হৃদয়কে ছোবেনা... তাই আপাতত প্রথম পাঠেই থাকলো... সময় করে পরের পাঠ...

আপনি নিয়মিতলিখালিখি করছেন দেখে খুবই ভালো লাগলো... যখন আপনি আপনার কোন এক অতিপরিচিত জায়গাতে ( যেখানে পরিচিতের ভিড় ছিলো একসময় ) গিয়ে দেখবেন যে সেখানে আপনার পরিচিত কেউ নাই তখন সেটা খুবই হতাশার ব্যাপার... অল্প কয়েকজন থাকলেও মনটা ভালো থাকে...

শুভকামনা...

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.