নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলাদেশের সামাজিক ভয়াবহ অবস্থার জন্য পরিবার প্রথমত দায়ী।
একটা মেয়ে ধর্ষণের প্রথম শিকার হয় তার পরিবারে।
মামাতো,চাচাতো,ফুফাতো ভাই বোনদের মধ্যে অবাধ মিলামিশা তার অসুস্থ প্রবণতা জাগায় প্রথম।এদের মাধ্যমেই শরীর আর তার কু চাহিদা প্রথম বীজ বপন করে।
অনেক ইসলামী পরিবারেও এই মিলামিশাকে বৈধতা দেয়।রাত ভর এদের মধ্যে আড্ডাবাজি,যোগাযোগ আর স্বাধীনতা কুপ্রথাকে প্রথম বৈধতা দেয়।
একটা নিদৃস্ট সময়ের পর কাজিন দের মধ্যে সম্পর্কটা আর দশটা সাধারণ ছেলে মেয়েদের মত আমরা ভাবী না,তাই অবাধ বিচরণ ভিন্ন চাহিদাকে যখন উসকে দেয় তখন কোন কারণে পরিবারে এর চরম প্রভাব না পড়লেও সমাজে গিয়ে সেই চাহিদার আকুতি তাকে আস্তে আস্তে পশুত্বের দিকে ঠেলে দেয়।কাজিনদের সহচর্চ প্রথম মনের খোরাক কে তারপর দুষ্টামির নামে একজন আরেকজনের গায়ে হাত দেয়া বা হাতাহাতি বা খুনসুটি কুপ্রব্রিত্তি কে জাগরিত করে।
পাশ্চাত্যের দেশে পরিবার-ই প্রথম ধ্বংসের সূচনা করে,আর এটা যখন পুরো সমাজে ছড়িয়ে গেছে তখন পাশ্চাত্যে বেহায়াপনা মহামারী আকারে দেখা দিয়েছে।
একটি সন্তান একটা সুনিদৃস্ট বয়সে পৌছা মাত্রই বাবা মায়ের খেয়াল করা উচিত তাদের কাজিনদের মধ্যে কি হচ্ছে।
তখন থেকেই তাদের মধ্যে বেরিয়ার তৈরি করে দেয়া উচিত।ছোটবেলার জীবন আর সারাজীবন এক রকম হতে পারে না।
ছোটবেলায় মায়ের বুকের দুধ খেতেন,এখনো কি আপনি তাই করবেন?নাহ।
তো সময়ের সাথে সম্পর্কের ধাঁচে পরিবর্তন আবশ্যক।
এখানে ধর্ম যদি আপনি খুব চর্চার দিকে নাও যান,কিন্তু মানবিক চাহিদার বিষয়টা তো আপনি নিশ্চয়ই বুঝেন।
পরিবার মানেই নিরাপত্তার জায়গা,সেখানে আপনি যদি অনিরাপদ করে রাখেন নিজেদের মধ্যেই তাহলে এর পরিণাম আজকের সমাজের চিত্র।
অতএব আপনার ঘরে কি হচ্ছে সেই বিষয়টি খেয়াল রাখুন।
©somewhere in net ltd.