নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আশরাফুল আলম

চির চেনা

i write for myself, its my hobby, want to be a bolgger.

চির চেনা › বিস্তারিত পোস্টঃ

একটা উদাহরণ,হাজারটা ঘটনার আয়না।

০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৩:৩৫

দেশে দেশে বাটপারদের মুখোশ থাকে ধার্মিক ধরনের।লন্ডন থেকে শুরু করে আমেরিকা বা প্যারিস।
প্যারিসের প্রাণ কেন্দ্রের বাংলাদেশী একটি গ্রোসারি শপ বাংলাদেশীদের সকলের কাছে খুব পরিচিত একটা নাম।সুনামের জন্য নয় তবে দীর্ঘদিনের বাংলাদেশী কমিউনিটির অংশ হিসেবে বাংলাদেশীদের কাছে দোকানটি পরিচিত।বলা বাহুল্য খুব সুনাম নিয়ে পরিচিত এমনটা অবশ্যই না।
বিশেষ একটি দলের সাথে জড়িত থেকে দাড়ি টুপী আর ওয়াজ নসিহতের মাধ্যমে দোকান পরিচালিত করলেও আচরনের রুক্ষতা আর মানুষে মানুষে শ্রেণিবিন্যাস এবং ক্রেতা দের সার্ভিস প্রদানে হেয় ভাব দোকানটিকে প্রতারক হিসেবে ধীরে ধীরে বাংলাদেশী মহলে আলোচিত করে তুলছে।
নিজস্ব দলের কিছু লোকজনের জন্য একধরনের তোষামোদি ভালো আচরণ করলেও বাকী ক্রেতাদের সাথে দুরব্যাবহার তাদের প্রতি ঘৃণা জন্ম দিচ্ছে।
নিজদেরকে পরহেজগার দাবী করে এর বর্তমান মালিক পক্ষ ভিতরে ভিতরে প্রতারণা করে যাচ্ছে যা বড় ধরনের অন্যায় বলেই মনে করি।
স্টাফদের সাথে দুর্ব্যবহার এবং হাড়ভাঙ্গা শ্রমের বিনিময়ে যৎসামান্য মূল্য পরিশোধ যেন তাদের নিত্য নৈতিকতার চরিত্র।
কাগজবিহিন একজন মানুষ সৃষ্টিকর্তার দৃষ্টিতে কোন অন্যায়কারী না কিন্তু তাকে ব্যাবহার অবশ্যই অন্যায়।সেটা দোকানের মালিক পক্ষ নিদারুনভাবে দাড়ি টুপী এবং বিশেষ দল ভাঙ্গিয়ে করে যাচ্ছে।
মুখে দাড়ি আর হজ্ব করে ধর্মের নাম দিয়ে বিশেষ লোকজনের তোষামোদি করে বিশেষ দলের পরিচয় দিয়ে যে প্রতারণামূলক চেহারা তাদের তাতে হয়তো সেই বিশেষ দলটি এমন লোকজনকে লালন করে নতুবা বিশেষ দলের নাম ভাঙ্গিয়ে এইসকল মুনাফিক রা লেবাস ধরে দুনিয়ার স্বার্থ হাসিল করে যাচ্ছে।
এরকম প্রতারণা আরও অনেকে করে গেলেও তারা যেহেতু বিশেষ দল এর পরিচয়ে পরিচিত সেই জন্যই দৃষ্টি আকর্ষণী এবং মালিক পক্ষের মুনাফিকির ব্যাপারে তাদেরকে সচেতন করার প্রয়াসেই এই লিখা।
(ক্রেতা দের কে উন্নত সেবা প্রদান একটি ব্যাবসার অন্যতম শর্ত এবং স্টাফদের কে মূল্য দেয়া একজন নীতিবানের ফরজ দায়িত্ব)

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৬:১৯

স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আপনার পর্যবেক্ষন আংশিক সত্য | এক দল বাটপার ধর্মের মুখোশ পরে যতরকম কুকর্ম করে থাকে | এরা মনে করে সকল প্রকার আকাম কুকাম করার পর কিছু ধর্মীয় আচার এবং লৌকিকতা পালন করলেই সব পাপ মাফ হয়ে যাবে | পাকিদের মধ্যে এদের সংখ্যা বেশি, তবে বাংলাদেশিদের মধ্যেও দিনে দিনে এদের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে | তবে বাংলাদেশে আরেক দল বাটপার আছে যারা প্রগতিশীলতার মুখোশ পরে সেই একই রকম কুকর্ম করে থাকে | মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের শক্তি বলে নিজেদের দাবি করলেও দুর্নীতি, কালোবাজারি, প্রতারণা, অত্যাচারসহ দেশের স্বার্থের পরিপন্থী সকল অপকর্ম তারা করে থাকে | এদের সংখ্যাও নিতান্ত কম নয় |
উপরের উভয় দলই বাহিরে একে ওপরের প্রতি চরম শত্রুভাবাপন্নতার মনোভাব প্রদর্শন করলেও অন্তরে এরা সম্পূর্ণ অভিন্ন, একই মুদ্রার এপিঠ আর ওপিঠ, যমজ ভাই |

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:২৭

চির চেনা বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের চেতনা শব্দটাই ব্যাবসায়িক শব্দ --- আর প্রগতিশীল !! যাদের দুর্গতি তারা প্রগতির সাথে গতিশীল --- তাই তাদেরকে ---- নিয়ে কথা বলাটা ভিন্ন --- কিন্তু যারা ধর্মের নাম করে আকাম করে তাদের ক্ষেত্রে হাজার প্রশ্ন আছে --- কারণ তাদের বলা মূলনীতির কিন্তু ভিত্তি আছে --- এই ভিত্তিকে কাজে লাগিয়ে ধোঁকাবাজি --- চরম অন্যায় ---

২| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৮

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ঐখানে গিয়েও বাংলাদেশী মনোভাব ছাড়তে পারেনি। একটু উপরে উঠলে মানুষ তার অতীত ভুলে যায়...

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:২৭

চির চেনা বলেছেন: ঠিক ভাই

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.