নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে জানতে চাই,ছুটে চলেছি অজানার পথে,এ চলার শেষ নেই ।এক দিন ইকারাসের মত সূর্যের দিকে এগিয়ে যাব,ঝরা পাতার দিন শেষ হবে ,আর আমি নিঃশেষ হয়ে যাব ।

অপু দ্যা গ্রেট

গাহি সাম্যের গান- মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান, নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি, সব দেশে, সব কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।

অপু দ্যা গ্রেট › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশ, একটি ইতিহাস ও একজন তাজউদ্দিন আহমেদ

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১০:৫৫



বাংলাদেশ একটি নাম । শুধু নাম বললে ভুল হবে । এর পিছনে রয়েছে অনেক মানুষের অবদান । ভাষা আর দেশ এই দুয়ের জন্য ই লড়াই করতে হয়েছে এখানের থাকা মানুষের । সবাই নিজ নিজ স্থান থেকে দেশ আর মাতৃভূমির কথা ভেবে নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছে অকাতরে । ট্যাংক, কামান, বন্দুকের ভয় তাদের লক্ষ্য থেকে এক চুলও নড়াতে পারেনি । বরং বিশ্বাসের ভিত আরো মজবুত করে দিয়েছিল । তাদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আজ আমরা দাঁড়িয়ে আছি বিশ্বের মানচিত্রে এক স্বাধীন দেশ হিসেবে ।

সাল ১৯৭১। স্থান ৮ নম্বর থিয়েটার রোড,প্রবাসী মুজিবনগর সরকারের কার্যালয়। সেখানটারই একটা চেয়ারে বসে আছেন খুব সাদামাটা পোশাকের এক সুদর্শন ব্যক্তি, চোখে কালো মোটা ফ্রেমের চশমা। একটু চিন্তিত মনে হচ্ছে তাঁকে, কারণ কিছুক্ষন আগেই খবর পেয়েছেন, একমাত্র ছেলেটা খুব অসুস্থ, দেখতে যাওয়াটা জরুরি।
পরক্ষণেই তার চোখে ভেসে ওঠে, সারা দেশে যখন মুক্তিযোদ্ধারা খেয়ে না খেয়ে, পরিবার পরিজন ফেলে রণাঙ্গনে দেশের জন্যে লড়ছে, আর তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়ে আরামের জীবন কাটাবেন, পরিবারকে সময় দেবেন, তা তো হতে পারে না। অতএব, রয়ে গেলেন সেখানেই।

শুধু তাই নয়, যুদ্ধের পুরোটা সময় তিনি তাঁর অফিসঘরেই কাটিয়ে দেন,শুধুমাত্র দেশের স্বাধীনতার কথা চিন্তা করে। এমনকি ইদের দিনও তিনি ছুটেছেন দূর দূরান্তের রণাঙ্গনে,মুক্তির বার্তা নিয়ে।

হ্যা, যার কথা বলছি তিনি আর কেউ নন । বাঙ্গালী জাতির এক মহান কান্ডারী, তৎকালীন মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদের কথা। যার কাছে দেশ আর মাতৃভূমি ছিল সবার আগে । যিনি বিপদ যেনেও পিছু হাটেনি । যার কাছে কেউ এসে কখনো ফিরে যায়নি তিনি হলেন তাজউদ্দীন আহমেদ । স্বাধীন বাংলাদেশের জন্য যারা নিজেদের বিলিয়ে দিয়েছেন তাদের মধ্যে সবার আগে তার নামটিই আসবে ।

যুদ্ধকালীন সময়ে বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে সারা দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ রাখা, সামরিক, রাজনৈতিক,কূটনৈতিক দিক থেকে সারা বিশ্ববাসীকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে সংগঠিত করা, রণাঙ্গনে মুক্তিযোদ্ধাদের সাহস যোগানো প্রতিটি কাজই তিনি করেছেন অসীম দক্ষতায়, যার ফলশ্রুতিতে আজ আমাদের এ দেশ।

এদেশের স্বাধীনতার পেছনে যদি বঙ্গবন্ধুর পর কারও নাম বলতে হয়, তবে প্রথমেই আসে তাজউদ্দীনের কথা। প্রচন্ড মেধাবী এ মানুষটি ছিলেন সুস্থির প্রকৃতির, প্রচন্ড আত্মবিশ্বাসী। তাঁর আত্মবিশ্বাসের একটা নমুনা দেয়া যাক। তখন প্রবাসী সরকারের কার্যালয় ছিল ভারতের মাটিতে। ভারতের সাথে এদেশের সময় ব্যবধান প্রায় ৩০ মিনিটের মত। কিন্তু তাজউদ্দিন কখনই তাঁর ঘড়ির সময় ভারতীয় সময়ের সাথে মিলিয়ে ফেলেননি, দেশের সময়টাই ঘড়িতে সেট করে রেখেছিলেন, হয়ত দেশের সময়টার সাথেই তিনি ক্ষণ গুণতেন দেশ স্বাধীন হবার।

পাকিস্তানিদের কাছে বঙ্গবন্ধুর চেয়ে সবচেয়ে আতঙ্কের নাম ছিলেন তিনি । কারন তাকে ক্র্যাক করা এত সহজ ছিল । তিনি তার নীতিতে সব সময় অটল ছিলেন । অন্যায় মেনে নেননি । তাই একবার যখন বঙ্গবন্ধু ও ইয়াহিইয়ার মধ্যে বৈঠক চলছিল তখন ভুট্টো বলেছিল, “‘আলোচনায় আমি মুজিবকে ভয় পাই না। মুজিবকে সহজেই ধরাশায়ী করা যাবে, কিন্তু তাঁর পেছনে যে লোকটা ফাইল হাতে বসে ছিল, সেই তাজউদ্দিন,তাঁকে সামলাতে হবে। আমি বলে রাখলাম, এই, ভয়ংকর, Notorious তাজউদ্দীনই হবে আমাদের মাথা ব্যাথার কারণ”।

তিনি ছিলেন সাধারন মানুষের নেতা । বরং সাধারনের মাঝে থেকেও কিভাবে অসাধারন হয়ে ওঠা যায় সেটাই যেন তিনি খুব সহজে করে দেখিয়েছেন । কিভাবে নেতা হয়েও সাধারন ভাবে বেচে থাকা যায় সেটা খুব ভাল ভাবেই দেখিয়েছেন । যেন আগামীর নেতা যারা হবেন তারা যেন তাকে আদর্শ মেনে নেয় । যদিও এখন যারা নেতা আছেন তাদের কথা না বলাই ভালো ।

১৯৭১ সালে যখন দেশের বাইরে থেকে দেশ পরিচালনা করেছেন । ছুটে গিয়েছেন এক দুতাবাস থেকে অন্য দুতাবাসে । পরিশ্রম করেছেন একজন সাধারন মানুষের মত ।

তিনি সব সময় অন টাইমে অফিসে আসতেন । এক দিন গিয়ে দেখেন যে অফিস বন্ধ পিয়ন আসেনি । তিনি খোজ নিতে গেলেন । দেখেন পিয়নের জ্বর । তাই নিজেই তার মাথায় পানি ঢালতে লাগলেন ।

১৯৭১ সালেই ডঃ আনিসুজ্জামান তার কাছে কোন একটা কাজে গিয়েছিলেন ভারতে তার অস্থায়ী অফিসে । তিনি গিয়ে দেখলেন তাজউদ্দীনের চুল উস্কখুস্ক, চোখ লাল। তিনি তাকে জিজ্ঞেস করলেন, “আপনার কি শরীর খারাপ নাকি?” । তাজউদ্দীন উত্তর দিলেন, “গতরাতে শুতে যাওয়ার পর, হঠাত ঝড়ে আমার ঘরের জানালার এক অংশ খুলে যায়, তখন মনে হলো এই ঝড়ে আমার ছেলেরা না খেয়ে না ঘুমিয়ে যুদ্ধ করছে আর আমি ঘুমাচ্ছি?” তাই আর রাতে ঘুমাতে পারিনি ।

দেশ স্বাধীন হবার পর যখন ফিরলেন তখন নিজের এলাকায় গিয়েছিলেন । সবাইকে বলেছিলেন কিভাবে দেশকে গড়বেন । দেশর উন্নতি হবে । সবার কাছে সাহায্যও চাইলেন । এখন কেউ একজন বলেছিল, “এখন আর চিন্তা কি তাজউদ্দিন এখন নেতা । তার ভাইয়ের বাড়িতে নতুন ভিটে উঠবে”। এ কথা শুনে নেতা বললেন-
‘আমি শুধু এই এলাকার মন্ত্রী না, আমি সমস্ত বাংলাদেশের, যতদিন পর্যন্ত বাংলাদেশের ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের ঠাঁই হবে না, ততদিন এই পোড়া ভিটায় বাড়ি উঠবে না।’(তথ্যসূত্রঃ আমার ছেলেবেলা ১৯৭১ এবং বাবা তাজউদ্দীন আহমদ - সিমিন হোসেন রিমি)

আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠার সময় যারা ছিলেন তাজউদ্দীন তাদের মধ্যে একজন । যিনি দল দেশ কে ভালবেসে নিজের জীবন বাজি রেখেছেন । যারা কাছে শেখ মুজিব ছিলেন পরশ পাথরের মত । আপন ভাইয়ের মত । যারা জন্য তার মত সব সময় কেদে উঠত । যাকে ছাড়া নিজেকে কল্পনায় করতে পারতেন না তাজউদ্দীন আহমেদ ।

১৯৭১ সালের ৬ই ডিসেম্বর ভারত যখন বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিল, তাজউদ্দীন বলে উঠলেন, ‘মুজিব ভাইয়ের কাছে আমি খবর টা দিতে পারলাম না, এর চাইতে বড় দুঃখ আমার আর কি আছে?’ বঙ্গবন্ধু যখন মুক্তি পেলেন,.১৯৭২ সালের ৮ জানুয়ারী তাজউদ্দীনের অফিসের ফোনটি বেজে উঠল, করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। তাজউদ্দীন ফোন ধরে ঠিকভাবে কথাও বলতে পারছিলেন না, যুদ্ধবিজয়ী প্রধানমন্ত্রীর চোখ বেয়ে অঝোরে গড়িয়ে পড়ছিল অশ্রু।

১৯৭২ সালের ১০ই জানুয়ারী জাতির পিতা যখন দেশে ফিরে এলেন, মুজিব ভাইকে দেখে তাজউদ্দীনের সে কি কান্না। এই ব্যাপারে তিনি বলেছিলেন, তিনি বাংলাদেশকে নয়, বঙ্গবন্ধুকে ভালবাসেন, কারণ বঙ্গবন্ধুকে ভাল না বেসে বাংলাদেশেকে ভালবাসা যায় না। (তথ্যসূত্রঃ তাজউদ্দীন আহমদ - আলোকের অনন্তধারা)

তাজউদ্দীন আহমেদ হচ্ছেন সেই মানুষ যিনি নিজের সম্মান আর দেশের সম্মান কখনো নিচে নামতে দেননি । বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট রবার্ট ম্যাকনামারার সাথে তাজউদ্দীন আহমেদ। ১৯৭২ সাল। প্রাথমিক আলোচনার পর বিস্তারিত আলোচনার জন্য ম্যাকনামারা, তাজউদ্দীন আহমদ এবং সিরাজুদ্দিন সাহেব যখন বসলেন, তখন ম্যাকনামারা জানতে চাইলেন বাংলাদেশের জন্য কোথায় কী ধরনের সাহায্য দরকার? তাজউদ্দীন আহমদ বললেন, ‘আমাদের যা দরকার তা আপনি দিতে পারবেন কি-না আমার সন্দেহ আছে।

ম্যাকনামারা বললেন, ‘মিস্টার মিনিস্টার, আপনি বলুন, আমরা চেষ্টা করব দিতে।’ তখন তাজউদ্দীন আহমদ বললেন, ‘মিস্টার ম্যাকনামারা, আমার গরু এবং দড়ি দরকার। যুদ্ধের সময় গরু সব হারিয়ে গেছে। এখানে-ওখানে চলে গেছে, মরে গেছে। পাকিস্তান যুদ্ধ চাপিয়ে দিয়েছে, চাষিরা এদিক-সেদিক পালিয়ে গেছে, তখন গরু হারিয়ে গেছে। এখন যুদ্ধ শেষ, চাষি ফিরেছে কিন্তু গরু নাই, তাই চাষ করবে কীভাবে? কাজেই আমাদের অগ্রাধিকার চাহিদা হলো গরু।
অপমানে আর লজ্জায় ম্যাকনামারার চোখ-মুখ তখন লাল। তাজউদ্দীন আহমদ বললেন, ‘আমাদের সমস্ত দড়ি তো পাকিস্তানিরা নষ্ট করে ফেলেছে, এখন গরু পেলে গরু বাঁধতে দড়ি প্রয়োজন। গরু এবং দড়ি প্রয়োজন খুব তাড়াতাড়ি, না হলে সামনে জমিতে চাষ হবে না।’

অস্বস্তিকর এই মিটিং শেষে যখন তাজউদ্দীন আহমেদ কে যখন জিজ্ঞেস করা হল, আপনি কেন এরকম করলেন। উনি বললেন, ‘কেন, গরু ছাড়া কি চাষ হয়? ‘এই লোকটি তো আমেরিকার ডিফেন্স সেক্রেটারি ছিলেন, আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে ধ্বংস করে দিতে চেয়েছে আমেরিকা। আমাদেরকে স্যাবোটাজ করেছে। শেষ পর্যন্ত সপ্তম নৌবহর পাঠিয়েছে আমাদেরকে ধ্বংস করে দিতে। আর তার কাছে সাহায্য চাবো আমি?

হ্যা, এই ছিলেন তাজউদ্দীন। আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী। আমাদের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম প্রধান সমন্বয়কারী। যখন পাকিস্তানের সাথে মিলে খন্দকার মোশতাক প্রোস্তাব করেছিল, স্বাধীনতা কিংবা শেখ মুজিব, দৃঢ়চেতা, একরোখা, শান্তশিষ্ট মানুষটি তখং্যাট মেরে বসেছিলেন এই কথা বলে, “শেখ মুজিব এবং স্বাধীনতা”। এই ছিলেন আমাদের বঙ্গতাজ।

১৯৭১ সালের ১১ ডিসেম্বর মুক্ত যশোরে প্রথম যে বক্তব্য দেন তাজউদ্দিন, সেখানে তিনি বলেন – “স্বাধীন এই দেশে ধর্ম নিয়ে আর রাজনীতি চলবে না। আর তাই জামায়াতে ইসলামী, মুসলিম লীগ ও নেজামে ইসলামকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলো।” সেদিনের সে ঘোষণা বাস্তবায়ন করা গেলে, আজকের বাংলাদেশ বড় সুখের হত। বঙ্গবন্ধু যে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখিয়েছলেন বাঙালিকে, সেই ম্যাসেজটি যে সর্বত্রই ছড়িয়ে দিতে চেয়েছিলেন পিতার এই সর্বাধিক বিশ্বস্ত সহচর, তার প্রমাণ পাওয়া যায় ‘বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ দলিলপত্রে” সংরক্ষিত তাজউদ্দিনের বিভিন্ন বক্তব্য থেকে।

তিনি চিরকাল প্রচার বিমুখ ছিলেন । তার কাজ ছিল নিঃস্বার্থ ভাবে দেশের সেবা করা । তাই হয়ত বঙ্গবন্ধু তাকে সেভাবে বুঝে উঠতে পারেনি । না হলে গল্পটা অন্যরকম হতো । দেশটা অন্যরকম হতো । তাইতো ১৯৭৫ এর ১৫ অগাস্টের পর তাজউদ্দীন বলেছিলেন, “মুজিব ভাই জেনে যেতে পারলেন না কে তার বন্ধু ছিল আর কে তার শত্রু”।

তবে শেষ রক্ষা হয়নি । সেই ’৭৫ এই তাদের বিশেষ আইনে গ্রেপ্তার করা হয় । আর ৩রা নভেম্বর তিনি ও তার সাথে আরো তিন জন এম মনসুর আলী, এ এইচ এম কামরুজ্জামান, সৈয়দ নজরুল ইসলাম কতিপয় স্বাধীনতাবিরোধী চক্রের বুলেটের আঘাতে নিহত হন । যা 'জেলহত্যা' নামে এদেশের ইতিহাসের এক ঘৃণিত অধ্যায়। জাতি হারায় তাঁর সূরযসন্তান দের, পতন হয় ৪ টি উজ্জ্বল নক্ষত্রের।

আজ ২৩ জুলাই এই মানুষটার জন্মদিন । বাংলাদেশ কে যিনি ভালবাসতেন । যিনি দেশ আর দেশের মানুষের কথাই ভেবেছেন সব সময় । সেই মানুষটার আজ জন্মদিন । যিনি অনুপ্রেরনা হয়েছেন । বাংলাদেশের ইতিহাসের পাতায় যার নাম থাকবে চির অমর সেই তিনি হচ্ছেন তাজউদ্দীন আহমদ । তিনি বলতেন, “ মুছে যাক আমার নাম, তবু বেচে থাক বাংলাদেশ”।

স্যার হয়ত সত্যি হতো । তবে প্রথমটা পারিনি । আর পারব না কখনো । তবে দ্বিতীয়টা হয়তো এখন নেই ।

শুভ জন্ম দিন নেতা ।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:০৩

চাঁদগাজী বলেছেন:


পড়লাম

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১১:১১

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: আপনাকে অনেক দিন পর পেলাম । কেমন আছেন?

২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৩৩

রাকু হাসান বলেছেন: অমর তিনি , খুব ভাল লিখেছেন ..কিছু তথ্য নতুন জানলাম ,তাই বেশি ভাল লাগা

২৪ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৬

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৩| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ রাত ১২:৪০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: সঠিক মূল্যায়ণ করতে পারিনি আমরা। হয়তো বেঁচে থাকলে তিনি আরো কিছু দিতে পারতেন। অবশ্য তিনি মরে গিয়েই বেঁচে গিয়েছিলেন। কারণ, বঙ্গবন্ধুর সাথে শেষ দিকে উনার মতের মিল ছিল না। আর অন্ধ সমর্থকরা এই এক অজুহাতে উনাকে আর উপরে উঠতে দিতে না পরবর্তীতে...

২৪ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: আসলে খন্দকার মোশতাক গং রা যখন বঙ্গবন্ধু কে ঘিরে ছিল । উনি সেখানে ঢুকার সুযোগ ই পাননি ।

৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:১৫

রাজীব নুর বলেছেন: তাজউদ্দিন একদিন গ্রেট লিডার।

২৪ শে জুলাই, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন: শুধু যে লিডার তা নয় । উনি আমার দেখা শুদ্ধতম রাজনীতিবিদদের মধ্যে অন্যতম ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.