নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে জানতে চাই,ছুটে চলেছি অজানার পথে,এ চলার শেষ নেই ।এক দিন ইকারাসের মত সূর্যের দিকে এগিয়ে যাব,ঝরা পাতার দিন শেষ হবে ,আর আমি নিঃশেষ হয়ে যাব ।

অপু দ্যা গ্রেট

গাহি সাম্যের গান- মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান, নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি, সব দেশে, সব কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।

অপু দ্যা গ্রেট › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাংলাদেশের রাজনীতি, নির্বাচন ও প্রার্থী - একজন সাধারন মানুষের ভাবনা

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩২








আমি ধীরে ধীরে অলস হয়ে যাচ্ছি । কেন জানি কোন বিষয় নিয়ে ভাবতে বা লিখতে ইচ্ছে করে না । তারপর ও ভাবছি জোর করেই লিখব । কারন একবার অনেক দিন লেখালিখির বাইরে ছিলাম । কতটা কষ্টের তা বলে বোঝানো যাবে না । তারচেয়ে বরং লিখেই যাই । সেটাই ভাল হবে ।

কিছু দিন থেকেই নির্বাচনের হাওয়া সবার গায়ে লেগেছে । সবাই এখন ব্যস্ত সমীকরন মিলাতে । বিএনপি আগের বার যে ভুল করেছে সেটা ভুলে এখন নির্বাচনে এসেছে । এখন আবার ঐক্যফ্রন্ট নিয়ে ড. কামাল সাহেব ব্যস্ত আছেন । সবার মাঝেই একটা চাপা উত্তেজনা বিরাজ করছে । সবার মনেই এখন ভাবনা কি হবে ৩০ ডিসেম্বর । আর তার আগে বা পরে কি হবে । এটা নিয়ে বিশদ আলোচনা চলছে ।

তবে এটা বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারন করে দেবে । সত্যি বলতে যারাই জিতুক তারা নিজেদের দিকটাই বেশি দেখবে । এখানে উল্লেখ্য যে লীগের থাকাটা জরুরী । আমার যুক্তি হচ্ছে তারা যেসমস্ত কাজ গুলো শুরু করেছে তা শেষ করা । কারণ তাদের বাইরে যারাই আসুক তারা কন্টিনিউ করবে এটা ভাবাটা অবাস্তব কল্পনা । আমি যখন থেকে বুঝতে শুরু করেছি তখন থেকেই দেখেছি ।

আবার বিএনপি আসলে বাংলাদেশের অবস্থা পুরো পালটে যাবে । কারন তারা যদি হিসেব করি তবে প্রায় প্রায় বারো বা এগার বছর ক্ষমতায় ছিল না । তাদের নিজস্ব স্ট্র্যাটেজি আছে । তারা সেই অনুযায়ী কাজ করবে । আর তাদের ভেতর যে ক্ষোভ আছে তা বাইরে আসবে । আর এটা হবে লীগের জন্য বড় ধরনের একটা আঘাত । তবে বিএনপি আসবে সেটাও কল্পনা ।

এইদিকে কামলা সাহেব, মান্না, রব যারা আছেন তাদের মধ্যে দ্বন্দ হবেই এটা শিওর । কারণ প্রধানমন্ত্রী কে হবেন বা রাষ্ট্রপতিই কেন হবে সেটা নিয়ে একটা ঝামেলা বাধতেই পারে । যদিও এখনই বলছি না হবেই । আসলে ক্ষমতার লোভ সবার ই আছে তাই ঐক্যফ্রন্ট কি করবে তা নিয়ে এখনো সন্দেহ থেকেই যায় ।

আমি রাজনীতি এতো বুঝি না । তবে বাবার কাছ থেকে এই বিষয়ে জ্ঞান ধার নেই । উনি আবার লীগের (বঙ্গবন্ধুর লীগ) ভক্ত । তবে উনি হাসিনার উপর ও আস্থা রাখেন । আমিও রাখি । তবে কিছু বিষয় এড়িয়ে যেতে পারি না । তখন ওনার সাথে আমার ছোটখাট একটা তর্ক হয় । যেহেতু মুক্তিযুদ্ধ আমার বিশ্বাস তাই লীগের উপর কিছুটা হলেও আস্থা রাখি ।

আমি স্কুলে পড়ার সময় থেকেই রাজনীতির পরিবেশে বড় হয়েছি । আমার মামা উপজেলা আওয়ামী লীগের একজন নেতা ছিলেন । ছোট মামা বিএনপি করতেন । যদিও লীগ ক্ষমতায় আসার আগে দুবাই চলে যান । তো ওনাদের দেখে বড় হয়েছি । দুই দল এক জায়গায় এক সেটা হচ্ছে কেউ কাউকে ছাড়বে না । কারন সেটা করেছে তার মানে ভুল । মামারা তিন ভাই মেঝ মামা শিক্ষক তাই এই সব বিষয়ে জড়ান না । তবে বড় মামা ও ছোট মামা আগে এক্টিভ থাকলেও তারা দূরে সরে এসেছেন কারন পা চাটা লোকজনে ভরে গিয়েছে ।

এখন যারা চাটতে পারে তাদের দাম বেশি । কিন্তু মামারা এটা পারবে না তাই তারা সরে গিয়েছেন । তবে আমার ভয় এই নির্বাচন নিয়ে । কারন আইনেস্টাইন বলেছিলেন, " কী অস্ত্র দিয়ে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হবে, তা জানি না। তবে চতুর্থ বিশ্বযুদ্ধ হবে লাঠি আর পাথর দিয়ে " । আমার ধারনা এই নির্বাচনে তেমন কিছু হতে পারে । আমি সাধারন মানুষ সাধারন ভাবে শান্তিতে বাচতে চাই ।

সত্যি বলতে রাজনীতি করার ইচ্ছে ছিল একটা সময় বঙ্গবন্ধুকে বুকে ধারন করে আজও চলছি । তাকে স্বরন করেই ভাবি একদিন বাংলাদেশ তার বাংলাদেশ হবে । তার ভাবনা চিন্তা নিয়ে প্রতিটি রাজনীতিবিদ রাজনীতি করবে । সব কাজে তাকেই স্বরন করে করা হবে । কারন তিনি সব কিছুর উর্দ্ধে ।

আমার বাবা ইউপি নির্বাচন করেছিলেন আমাদের গ্রামে । প্রথমবারের মত তখন দল থেকে নির্বাচন হয়েছে । প্রতি দল থেকেই প্রার্থী দেয়া হয়েছে । বাবা স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন । যদিও তিনি জিত্তে পারেনি । যিনি হয়েছিলেন তিনি ক্লাস ফাইভ পাস করা একজন । প্রার্থী ছিল পাচ জন । বাকি চারজন ই গ্রাজুয়েশন কমপ্লিট করা প্রার্থী । আমি বাবাকে না করেছিলাম । কারণ গ্রামের রাজনীতি সম্পূর্ন আলাদা ।

যাইহোক তিনি হেরেছেন তাতে আমার কোন সমস্যা নেই তিনি ইচ্ছে করেছেন তাই তার ইচ্ছেটা পূরন করলাম । তবে গ্রামের মানুষের ভাল করতে হলে একজন শিক্ষিত মানুষের বিকল্প নেই । তিনি আসলে বুঝবেন আসল সমস্যাটা কোথায় । তাই তাকে বলেছি রাজনীতির বাইরে থেকে গ্রামের সেবা করে যাও ।

নির্বাচনে এখন কে কে প্রার্থী হবে যাচাই বাছাই চলছে । তবে সেটা আমরা বুঝছি । কারা প্রার্থী হবে সেটা অনেক আগেই নির্ধারন হয়ে গিয়েছে বলে আমার ধারনা । কারন সব দলের ই নির্বাচন নিয়ে অনেক আগে থেকেই প্ল্যান আছে । তাছাড়া শেখ হাসিনার প্রজ্ঞার উপর আমার আস্থা আছে । এই যেমন আমাদের এলাকার এমপি কে তিনি এবার আর সুযোগ দেবেন না । দিলে সে সিট তাকে হারাতে হবে । যদি তিনি বুঝে থাকেন তবে অবশ্যই বদলাবেন ।

এই দিকে বিএনপি আবার প্রার্থীতা সংকটে ভুগতে পারে নাও পারে । এখন প্রশ্ন হতে পারে কেন? যতদূর দেখেছি সব নেতাই তো লীগে যোগ দিচ্ছে । বড় নেতারা পারলে তারাও যোগ দিত লীগে । আমি গত দুমাসে কয়েকটি জেলা ঘুরেছি । তখন সেখানের পরিচিত জনদের কাছ থেকে এই তথ্য শুনেছি । এমন কি আমাদের এলাকা গাজীপুরেও এটা হয়েছে ।

এখন লীগ ভুল প্রার্থী নির্বাচন করে তবে তাদের সিট খোয়াতে হবে এটাই সত্য । গাজীপুরের মেয়র নির্বাচন থেকে তাদের এটা শিক্ষা নেয়া উচিত । কারন সেখানে নির্বাচনে আমি নিজে প্রত্যক্ষ করেছি । আমরা জানতাম যে লীগ মেয়রে নির্বাচন হারতে যাচ্ছে । কারন জাহাঙ্গীর আলম এর জনপ্রিয়তা তারা ধারনা করতে পারেনি । সেই ভুলটা আশা করা যায়া তারা দ্বিতীয় বার করবে না ।




আমি এত রাজনীতি নিয়ে ভাবিনা । কারন দেশের পরিস্থিতির চেঞ্জ হবে বলে মনে হয় না । লীগের সময়ে অবকাঠামোর উন্নতি হলেও আইনের শাসন ব্যবস্থায় তারা ব্যর্থ । তারা সার্বিক দিক বিবেচনাতে যুদ্ধাপরাধী, ২১ শে অগাস্ট গ্রেনেড হামলা, বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে সফল হলেও মাঠ পর্যায়ে তারা ব্যর্থ । প্রতিদিন ধর্ষন, ডাকাতি, খুনের খবর আসছে । এই দিকে ধর্ষিতারা মামলা করতে পারছে না কারন তাদের ক্ষমতার ভয় দেখিয়ে আটকে রাখছে । লীগের উপর কেউ কথা বলতে পারে না । যার কাছেই শুনি উনি বলেন আমি জয় বাংলার লোক । "জয় বাংলা" কি এতোই সহজ ।

তবে এবারের নিবার্চন যে একটা চাপা গর্জন নিয়ে আসছে তা বলার অপেক্ষা রাখে না । প্রতিদিন টক-শো হচ্ছে । না না মুনি, না না মত দিচ্ছেন । কেউ বলছেন এই হবে আবার কেউ বলছেন ওই হবে । কিন্তু কেউ সাধারন মানুষের কথা বলছেন না । কেউ এটা বলছে না জনতা কি চাচ্ছে । কেউ এটা জানতে চাইছে না সাধারন মানুষ কি চাচ্ছে । তাদের নির্বাচন সম্পর্কে কি ধারনা । তারা আদৌ কি নির্বাচনে অংশ নেবে ।

আমরা জনতা ক্ষমতার কাছে বন্ধি । আমরা সাধারন মানুষ এক হতে পারি না । কারন তাদের মধ্যে ধারন কি হবে । আমি একা কি করব । কিন্তু আমরা তো একা নই । আমরা সবাই মিলে একা নই । তারপর ও আমরা এক হতে পারি না । কবে পারব জানি না । তবে আশা হারাই না আমি । হয়ত একদিন আমরা এক হবো । গর্জে উঠবো অন্যায় আর অত্যাচার এর বিরুদ্ধে ।

আপাতত নির্বাচন আসছে । ভোট দিতে যাবো কিনা ভাবছি । আগে জীবন বাচাতে হবে । তারপর অন্যকিছু । দেখা যাক কি হয় ।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২০

ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: খান দান ঘুরেন ফিরেন....
শুভ কামনা। :)

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৭

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



এত শান্তি থাকলে তো কাজেই দিত ।

জীবনের জন্য ছুটে চলতে হচ্ছে ।

ধন্যবাদ ।

২| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২২

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: প্রথম কথা হল সাধারণ জনতা সব সবসময় রাজনীতি কম বুঝে। আর নেতারা বেশিই বুঝে।


দেশে অনেক এগিয়েছে এটাও সত্য। অনেক ধনী লোক বৃৃদ্ধি পেয়েছে এটাও সত্য। ব্যবসায়ী লোকেরা সব নেতাদের জায়গা দখল করে নিচ্ছে। এটাও সত্য। তারা নিজেদের ব্যবসা বড় বানাতে নিজেরাই রাজনীতি শুরু করেছে।।।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৩৮

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



কাকে জানি বলেছিলাম বড় ব্যবসায়ী হবো । তারপর রাজনীতিবিদের নিয়ন্ত্রন করব ।

যেমন সালমান এফ রহমান ।

৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪১

ফেইরি টেলার বলেছেন: পারুক না পারুক আপনার বাবা যে চেষ্টা করেছেন সেজন্য ওনাকে স্যালুট । শিক্ষিত ব্যক্তিরা রাজনীতিকে যত আঘাত করবেন , রাজনীতি তত কলুষমুক্ত হবে :)

আপনিও ভোট দিতে পারেন আর না পারেন অবশ্যই কেন্দ্রে গিয়ে উপস্থিত হবেন, উপস্থিত থাকবেন । অন্যায় দেখলে প্রতিহতের চেষ্টা করবেন ( অবশ্যই নিজেকে নিরাপদ রেখে )

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪১

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:




বাবার চেষ্টাটা ভাল ছিল । কিন্তু গ্রামের মানুষ বুঝে নাই । তাই এখন সেটার ফল পাচ্ছে । তারপর বাবা বাইরে থেকে কিছু করার চেষ্টা করে যাচ্ছে ।

ভোট দিতে তো যেতেই চাই । আর অবশ্যই যাবো । তারপরও কিন্তু থেকেই যায় । অন্যায় তো মোটেও সহ্য করি না । প্রতিহত করতে গিয়ে তো নিজেকেই ঢুকে যেতে হবে ।

ধন্যবাদ ।

৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪৯

প্রামানিক বলেছেন: সাধারণ জনগণ রাজনীতি রাজনীতি নিয়ে খুব একটা মাথা ঘামায় না তারপরেও তারাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪১

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



একদম সত্য ।

যাই হোক সেটার প্রভাব জনগনের উপরেই আসে । তারাই বেশি ক্ষতি গ্রস্ত হয় ।

৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ২:০৭

আরোগ্য বলেছেন: আইনস্টাইন বলেছিলেন, " কী
অস্ত্র দিয়ে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হবে, তা জানি
না। তবে চতুর্থ বিশ্বযুদ্ধ হবে লাঠি আর পাথর
দিয়ে " ।
দুঃসংবাদ!
এতো এদেশের চিত্র।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪২

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



এই কথাটা আমি অনেক আগে থেকে শুনে আসছি । তারপর বিশ্লেষন করে বুঝলাম উনি এমনি এমনি এই কথা বলেন নাই ।

পুরো বিশ্বের আজ এটাই চিত্র ।

৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ ভোর ৫:১০

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: যে দলই ক্ষমতায় যাক, যেন ক্ষমতার অপব্যবহার না করে। আর যে আশংকা বিএনপিকে নিয়ে করা হয়, বিএনপি এলে উন্নয়ন না করে প্রতিশোধ নিবে। সে রকম আওয়ামী লীগ আবার আসলেও লুটপাট জারি ও বিএনপি-কে নিশ্চিহ্ন করার চেষ্টা করবে...

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৪

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:




এটা অনেকটাই ভাইস ভার্সা । তবে লীগ কে আমি অবকাঠামো উন্নয়নের এগিয়ে রাখব । এট লিস্ট তারা মানুষ কে দেখাতে পেরেছে ।

বিএনপি তাদের আমলে যা করেছে সেটার কথা সবার জানা । তবুও এদেশে অন্য কেউ ক্ষমতায় আসবে এটা ভাবা কল্পনাতীত ।

৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৪

ফোয়ারা বলেছেন:

চেয়ারে যে এসে বসুক। দেশে শান্তি নাই।

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



শান্তি আসবে কিভাবে । যারা বসে তারাই তো সব চালায় ।

৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৩৯

রাজীব নুর বলেছেন: আজ কি নমিনেশন কে পেয়েছে জানা যাবে?

২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


আজ জানা যাবে না । সময় বাড়িয়েছে শুনলাম ।

৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:২৩

সুমন কর বলেছেন: সাধারণ কর্মজীবী মানুষদের রাজনীতি নিয়ে চিন্তার করার সময় কই !! দৈনন্দিন জীবনের চাপাকলে শেষ.....
আমিও, আপনার মেঝ মামার মতো........এসবের মধ্যে নেই।

লেখায় +।

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:





রাজনীতি নিয়ে চিন্তা করতে না চাইলেও এসে যায় যখন নিজের নীতির সাথে সাংঘর্ষিক হয়ে যায় ।

ধন্যবাদ দাদা ।

১০| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫২

বলেছেন: দেশে শান্তি চাই

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৩

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


শান্তি কিভাবে আসবে টানাটানিতেই তো জীবন শেষ ।

১১| ২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: আদর্শ হোক নির্বাচিত
নষ্টরা হোক নির্বাচিত ------ একমত
তবে, আপনার শেষ লাইনটা আমার খুবই ভাল লেগেছে---

২২ শে নভেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



ধন্যবাদ ।

ভাল থাকুন ।

আর যদি ভোট দিতে পারেন তবে অবশ্যই ভোট দিন ।

১২| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: অপু দ্যা গ্রেট,




এদেশে রাজনীতি হচ্ছে, ক্ষমতালোভীদের ইচ্ছে পূরণের খেলা।
জনগণ এই খেলাতে মূখ্য হলেও তারা আসলে অশ্রুবিসর্জনকারী, হারু পার্টি । পোস্টের দ্বিতীয় কার্টুনটির মতোই জনগণের অশ্রু দিয়ে তৈরী নদীতে রাজনীতিবিদরা " .....মারিবো মাছ, খাইবো সুখে" নীতিতে অটল থেকে মৎস শিকারই করে গেছেন এতোটি বছর ! আগামীতেও যাবেন।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৭

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



আমরা জনতা কখনোই এক হতে পারি না । রাস্তায় দাড়াতে পারি না । ১৬ কোটির যদি ১০ কোটিও দাঁড়িয়ে যায় তবে কিন্তু তখন তাদের পালাবার পথ থাকবে না ।

কিন্তু ওই যে , আমি কেন করব ।

১৩| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৫৮

সমালোচক মন্তব্যকারী বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তান বাহিনীর সহযোগী হিসেবে কাজ করেছে, এমন অভিযোগে বিরোধীজোট বিএনপি ও জামায়াতরে এক ডজন নেতার বিচার করছে। আওয়ামী লীগ সরকার। তারা নিজেদের মুক্তিযুদ্ধের কথিত স্বপক্ষ শক্তি দাবি করে এ বিচার করলেও তাদের দলে থাকা রাজাকারদের ব্যাপারে একেবারে নিরব। এদলটিতেও রয়েছে, কুখ্যাত রাজাকার, আল বদর, আল শামস, গণহত্যকারী, গণধর্ষণকারী, অগ্নিসংযোগাকরীসহ অসংখ্য স্বাধীনতাবিরোধী। কিন্তু তারা রয়েছেন ধরা ছোয়ার বাইরে।

০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:০৩

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



ইহা হচ্ছে চলিতেছে সার্কাস এর অংশ । ইহা বলিলে আপনি আমি চলিয়া যাইবো কোথায় তাহা কেউ জানিবে না ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.