নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজেকে জানতে চাই,ছুটে চলেছি অজানার পথে,এ চলার শেষ নেই ।এক দিন ইকারাসের মত সূর্যের দিকে এগিয়ে যাব,ঝরা পাতার দিন শেষ হবে ,আর আমি নিঃশেষ হয়ে যাব ।

অপু দ্যা গ্রেট

গাহি সাম্যের গান- মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান, নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি, সব দেশে, সব কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।

অপু দ্যা গ্রেট › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাসপোর্ট অফিসের দুর্নীতি ও নিরব প্রতিবাদ

১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:১৫




আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস মোহাম্মদপুরে গিয়েছিলাম ছবি তোলার জন্য। সকাল সকাল ঘুম নষ্ট করে দৌড় দিয়েছি। ৮ টা এর আগেই পৌছে গেলাম আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে৷ সেখানে গিয়ে জানলাম ৯টায় ওপেন হবে৷ বেশ ভালো কথা আমার সিরিয়াল হচ্ছে ৭ নাম্বারে।

যাইহোক বেশ ভালো কথা দাঁড়িয়ে আছি। লোকজন দেখতেছি। তারা একজন অপরজনের সাথে মত বিনিময়ে ব্যস্ত। অপরিচিতরাও পরিচিত হচ্ছে পরিস্থিতি অনুযায়ী। বেশ ভালো, আমাদের ভ্রাতৃত্ববোধ অনেক প্রবল। কিন্তু সিরিয়াল কেউ ছাড়ছে না। চাইলে দুই কাপ চা খান তবে সিরিয়াল ছাড়া যাবে না।

এর মধ্যে সাড়ে ৮টা বেজে গেল। গেট খুলে গেল। এতো জলিল ভাইয়ের মতোই অবিশ্বাস্য ব্যাপার। ঘটনা বুঝতে ২ মিনিট লাগল। দেখলাম যারা ডেলিভারি নিতে আসছে তাদের পাসপোর্ট ডেলিভারি দেয়া শুরু হয়েছে। আহা ডিজিটাল বাংলাদেশ বোধহয় এটাই। কিন্তু আমার আশার বেলুনে সুই দিয়ে ফুটুস করে দিল স্টাফ, যখন শুনলাম কাগজ জমা নিবে সাড়ে ৯টার পর।

একেই বলে আশার বেলুন চুপসে যাওয়া। তারপরও দাঁড়িয়ে রইলাম। অফিসার এলেন আর কাগজ নেয়া শুরু হলো। ভেবে দেখলাম বাহ ভালোই তো। এখন নেয়া শুরু করলে তাড়াতাড়ি অফিসে চলে যেতে পারব। ছবি তুলতে কত সময় আর লাগবে৷

আমার নাম্বার আসলো, দুম করে সাইন করে দিলেন। কিন্তু কিন্তু না আ আ আ আ, সাইন হলেও সিল হলো না। কারণ আমার টাইম শিডিউল দেয়া ১০:৪২। ব্যাস আর কি সিল দিলেন না। কথায় আছে হাতে হারিকেন ধরিয়ে দেয়, আমাকে তারা কাগজ ধরিয়ে টাইম মতো যেতে বললেন। তখন ঠাকুমার ঝুলির কার্টুনের মতো বলতে ইচ্ছে করছিল, এ কেমন বিচার হে।

তারপর আরকি মন কষ্টে মুচকি হাসি দিয়ে বের হলাম। বাইকের কাছে যাচ্ছি হাতে কাগজ দুই তিন জন এগিয়ে এসে বলল, ভাই করিয়ে দিচ্ছি দুই মিনিট লাগবে না, কি সমস্যা আমাকে দেন। এক ফটোকপির দোকানদার তো গলা উচিয়ে বলল, আরে ভাই আমাকে দেন লাইনে দাড়াতে হবে না।

তখন আর মেজাজ ধরে রাখতে পারিনি, ঠুস করে বলে দিয়েছি, আপনার কাজ করা লাগলে আমাকে দেন, করে দিচ্ছি, নয়া পাইছেন নাকি। এইসব দালালরা আসলে সুযোগ পাচ্ছে সঠিক তথ্য মানুষের কাছে পৌছাতে পারছে না বলে। এসব নিয়ে অন্য দিন কথা বলব।

তারপর আরকি আমি আমার বাইক নিয়ে অফিসে চলে গেলাম। সেখানে রেস্ট নিয়ে। ফ্রেশ হয়ে আবার গেলাম। গিয়ে দেখি লাইন নেই। বেশ বেশ। দাঁড়িয়ে গেলাম। কিন্তু ডেস্কে কেউ নেই। তখন বাজে ১০:২০। এরপর লাইন বড় হতে থাকে। সময় যেতে থাকে। কিন্তু আমাদের কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তি আসেন না। চাতক পাখির মতো ডেস্কের দিকে তাকিয়ে থাকি। তবুও তার আসার নাম নেই। কত লোক পেছন মেরে, দু:খিত পেছনের দরজা দিয়ে ঢুকছে বের হচ্ছে তার কোন খোজ নেই।

অবশেষে ১ ঘন্টা দশ মিনিট পর তিনি এলেন। এসেই ঝড়ের গতিতে কাজ শুরু করলেন। এখন আর কারো টাইম দেখার সময় নেই তার। কে পরে কে আগে কিছু দেখলেন না। সাইন সিল মেরে দিচ্ছেন। তাহলে বাবা, সকালে এই নচ্ছলা (বরিশালের আঞ্চলিক ভাষা) মানে ঢং করার কি দরকার ছিল।

এরপর আমি কাগজপত্র সহ নির্দিষ্ট রুমে গেলাম। ছবি তুললাম, বের হলাম। সর্বোচ্চ ৩০ মিনিট লেগেছে। যেহেতু আমার রিনিউ করতে হবে সেইজন্য কম লাগতে পারে কিন্তু আমার মনে হয় কাগজপত্র ঠিক থাকলে কোন সমস্যাই হবে না।

ছবি তোলার ওখানে যিনি বসে ছিলেন তিনি বেশ মজার মানুষ। ওনার সাথে কথা বার্তা হলো। সুন্দর ভাবে কাজ সম্পন্ন করে বের হয়ে অফিসে চলে গেলাম।

পাসপোর্ট অফিসে হয়রানি হবার কারণ হচ্ছে সঠিক তথ্য না জানা এবং দালালদের দৌরাত্ম্য। যদিও সেটা কমে এসেছে কিন্তু নাই হয়নি। আর যারা স্টাফ রয়েছে তাদের ব্যবহার অনেক খারাপ। তারা তুই তোকারি করেছে অনেকেই। আমার মনে হয়, জনগণ যদি একটু সচেতন হয় আর ভাবে আমি এক টাকাও দালালকে দেব না। তাহলেই দুর্নীতি বন্ধ সম্ভব।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:২৯

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: আপনার লিখা পড়ে অনেক পুরোনো স্মৃতি মনে পড়ে গেল। যাইহোক, আপনার শেষ কয়েকটা লাইনের সাথে আমি পুরোপুরি একমত। দেশ খারাপ হয় না, দেশের জনগণ খারাপ বলেই সিস্টেমের এই তেরটা বাজা অবস্থা। শুভ কামনা থাকছে।

২১ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:২২

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


আমাদের ভেতর সহিষ্ণুতা, ধৈর্য, সহনশীলতা অনেক কমে গিয়েছে। আমরা সিস্টেমকে নিজেরাই নষ্ট করেছি। আমাদের ভেতর ইউনিটি কম।

২| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১০:৫০

আহমেদ জী এস বলেছেন: অপু দ্যা গ্রেট,



ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন - দেশ খারাপ হয় না, দেশের জনগণ খারাপ বলেই সিস্টেমের এই তেরটা বাজা অবস্থা।
আংশিক সত্য।
আসল সত্যটা হলো - কিছু খারাপ মানুষ সিষ্টেমগুলো খারাপ করে রেখেছে বলেই সেগুলোর সাথে তাল মিলিয়ে মানুষকে খারাপ হতেই হয়।

২১ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:২৫

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


আসলে আমরা একটি চেইন লুপের মধ্যে পরে গিয়েছি। এই লুপ থেকে আমরা বের হতে পারছি না। আমরা চাইলেও বের হতে পারি না। সমস্যা হচ্ছে বের হতে চাইলে আগে সিস্টেমকে শক্ত করতে হবে।

৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:৩২

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


পাসপোর্ট অফিসের স্মৃতি বাংলার সবাই ডায়েরীতে লিখে রাখা উচিত।

২১ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৮

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:

সব ডিজিটাল হলেও দুর্নীতি রয়ে গিয়েছে। এটাই খারাপ বিষয়।

৪| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ রাত ৩:২৪

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন: অপু দ্যা গ্রেট, আছেন কেমন?

আপনের ঘটনা আমায় কুচা দিয়ে নিজের সামনে ঘটা পাসপোর্ট পফিসের কুকীর্তি স্মরণ করিয়ে দিলো। সেটা সিলেটের বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসের ঘটনা। ঘটনার সারকথা এরকম, সকাল থেকে অপেক্ষার পর লম্বা লাইন। লম্বা লাইনের সীমানা শেষ করে ভেতরে গিয়ে যখন ছবি উঠাবো তখন দেখা গেলো সিরিয়াল ছাড়াই নেতার আত্মীয় একজন টনটনে শিশ্নের মত আমাদের পূর্বেই ছবি উঠাইয়্যা গেলেন। শুধু যে, এই একজন ছিলেন তা না। তাদের স্টাফ এসে আরেকজনকে আমাদের লাইনের জোড় করে ডুকিয়ে দিয়েছিলেন। উনিও আমাদের আগে গিয়ে পাসপোর্ট অফিসের কর্তাদের ধর্ষণ করে আসলেন। এটা ধর্ষণ ছিল না অবশ্য। কারণ তার বিপরীত পদ্ধতি তো তাকে সানন্দে গ্রহণ করেছিলেন।

মজার ব্যপার হচ্ছে, এমন আন্তরিক খেল তামাশা দেখেও আমরা নিরব! সবাই এক সাথে আওয়াজ তুলতে ভয় পাই!

২১ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:০০

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:

জ্বী। আলহামদুল্লিলাহ ভালো আছি।

আমাদের সমস্যা আমরা সাধারণ জনগণ একত্র হতে পারি না। অন্যায় দেখেও চুপ করে যাই। অন্যায় কে প্রশয় দেই। অথচ তারা সংখ্যায় কম আমরা যদি ৫০জন এক সাথে আওয়াজ তুলি তবে কিন্তু এসব বন্ধ করা কোন ব্যাপার নয়।

৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:০২

ঢাবিয়ান বলেছেন: দেশ খারাপ হয় না, দেশের জনগণ খারাপ বলেই সিস্টেমের এই তেরটা বাজা অবস্থা।

উপড়ের বাক্যটা ১০০% অসত্য। ভাল মন্দ মানুষ সব দেশেই আছে , কিন্ত সিস্টেম যদি দুর্নীতিমুক্ত হয়, তবে মন্দ মানুষের সাধ্য নাই তার তেরটা বাজানো।

২১ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:০৫

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:


১০০ শত ভাগ অসত্য আপনার কাছে মনে হতেই পারে।

৬| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ৯:২৬

ঢাবিয়ান বলেছেন: যে দেশে থাকি সেখানে দুর্নীতি বলে কিছু নাই। সব কিছুই অসম্ভব সিস্টেমেটিক।জনগনকে সেবা দেয়াই দেশটির প্রতিটা সেক্টরের একমাত্র দ্বায়িত্ব। কিন্ত এই দেশে একটি জায়গাতেই সিস্টেম বলে কিছু নাই , সার্ভিস বলে কিছু নাই। আর জায়গাটি হচ্ছে বাংলাদেশ এম্বেসী। সর্বত্র সেবা পাওয়া বাংলাদেশীরা এই একটি জায়গায় গেলে থমকে যায়, হয়রানীর শিকার হয়।

শেষ লাইনে আপনি যে বাক্যটা বলেছেন যে , জনগন যদি একটু সচেতন হয়, একটি টাকাও দালালদের দেব না, তাহলেই দুর্নীতি বন্ধ হয়ে যাবে!!!!!!!!দেশের সাড়ে পনের কোটি মানুষ একটি টাকাও দালালদের দেবে না, আর তাহলেই দেশ দুর্নীতিমুক্ত হয়ে যাবে!! '' ভেবে দেখুন যে, দুর্নীতি দুরীকরনে এটা কি সম্ভবপর কোন প্রস্তাবনা?? অসম্ভব , অবান্তর প্রস্তাবনা দিয়ে , সিস্টেমের দোষ জনগনের ঘারে চাপিয়ে মুলত আমরা আমাদের দেশে্র দুর্নীতিপরায়ন সিস্টেমকে প্রশ্রয় দান করে যাচ্ছি প্রতিনিয়ত।

২১ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:১২

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:




সিস্টেম কারা বানিয়েছে আমরাই বানিয়েছি। আমরা আমাদের সুবিধার জন্য দশ বিশ একশ টাকা বেশি দিয়ে লাইনের আগে যেতে যাই। আমরাই বলি ভাই এই নেন আমার কাজটা আগে করে দেন। কিন্তু আমরা সবাই যদি বলি যে আপনাকে এখানে রাখা হয়েছে কাজ করা জন্য আপনি এর জন্যই বেতন পান আপনাকে আমি কেন টাকা দেব। এটা আমার নাগরিক অধিকার তখন সে কাজ করতে বাধ্য।

আমি প্রায় বিআরটিএ তে যাওয়া আশা করি। ওখানেও দূর্নীতি আছে, কিন্তু আমার এক টাকাও লাগে না। কেন জানেন? কারণ আমি প্রতিটি বিষয় নিয়ে আগে অনুসন্ধান করে সব কিছু নিয়ে ওখানে যাই। আমাকে আটকাতে চাইলেও সম্ভব না। আমি বাড়তি টাকা কেন দেব। এখন ভাবুন তো জনগণ যদি সবাই সচেতন হয়, সবাই সব কিছু নিয়ে আওয়াজ তোলা শুরু করে। সবাই নিয়ম মেনে কাজ করে তবে তো সব কিছুই পরিবর্তন সম্ভব।

পরিবর্তন আসতে হবে নিজের জায়গা থেকে। তবেই পরিবর্তন করা সম্ভব।

৭| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১০:২৬

ডার্ক ম্যান বলেছেন: আমার মনে হয়, জনগণ যদি একটু সচেতন হয় আর ভাবে আমি এক টাকাও দালালকে দেব না। তাহলেই দুর্নীতি বন্ধ সম্ভব।
এটা হচ্ছে গলদটা কোথায় কিংবা সচেতনভাবে সমস্যার মূল উৎসকে এড়িয়ে যাওয়া ।
এই দেশের বেশিরভাগ মানুষ বাধ্য হয়ে ঘুষ দেয় সেবা অধিদপ্তরে ।

২১ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:১৪

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



বাধ্য হয়ে দেয় কারণ তারা কাজের ব্যাপারে কিছুই জানে না। আমি মোটরসাইকেল ইন্ডাস্ট্রি নিয়ে কাজ করি। এখানে আমাকে বিআরটিএ তে যেতে হয়। সত্যি বলছি এখন পর্যন্ত আমি টাকা বা ঘুষ দিয়ে কাজ করাইনি। কারণ যেই কাজের জন্য যাব আমি তা আগে থেকে জেনে নেই। কি কি করতে হবে সব কিছু জেনেই যাই। সো টাকা চাওয়ার আগেই আমি বলে দেই কি করতে হবে। তখন সে এটা করতে বাধ্য। সেবা পাওয়া আমার নাগরিক অধিকার।

৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: সরকারি যে কোনো কাজে যাওয়া মানেই ভোগান্তি।
সিটি কর্পোরেশন অফিস, সরকারি হাসপাতাল হোক আর পাসপোর্ট অফিস হোক। ভোগান্তির শেষ নেই।

সেদিন ঢাকা মেডিকেলে ছিলাম সারাদিন।
কর্তব্যরত আনসারকে বললাম, এত অনিয়ম কেন? আনসার আমার কথায় অবাক হয়ে বলল- সরকারি প্রতিষ্ঠানে এমন হবেই। এটা সোজা হিসাব।

২১ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:১৫

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



সরকারি প্রতিষ্ঠানে এমন হবেই এই যে কথাটা সে সোজা ভাবে বলল। এই সুযোগ আমরাই করে দিয়েছি। তাই তারা এমন ভাবে বলতে পারে।

৯| ২১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৪:৫৬

আখেনাটেন বলেছেন: ভাইজান মনে হয় ভূমি অফিসে যান নাই। একবার যান ভূমিতে...পাসপোর্ট অফিসের এগুলোকে তিমি মাছের (ভূমি) পাশে দাড়কা-পুটি মাছ (পাসপোর্ট) মনে হবে। ;)

২১ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:০৩

অপু দ্যা গ্রেট বলেছেন:



ভূমিতে এখনও যাইনি। তবে বিআরটিতে যাওয়া হয় প্রায়। কিন্তু ভূমির কিছু কাজ ডিজিটালাইজেশন হবার কারণে কিছুটা সহজ দেখলাম। বাসায় বসে করে নিতে পারছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.