নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অামি অতি সাধারণ, সাধারণ থাকতে চাই ।

পার্থ তালুকদার

আমি ভাই সাধারণ, সাধারণ থাকতে চাই।

পার্থ তালুকদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

অণুগল্প : স্বাক্ষর

২২ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:১১



জীবনের প্রথম স্বাক্ষরটা যে এই কাজেই প্রয়োগ হবে এমাদ মিয়া তা স্বপ্নেও কল্পনা করেন নি।

রেজা তার বাবাকে বলল- অন্তত স্বাক্ষর দেয়াটা শিখা উচিত বাবা। কখন কোথায় প্রয়োজন পড়ে, বলা যায় না। তখন তো শুধু পস্তাবে।
বাবা বললেন, সারা জীবন তো কাটিয়েই দিলাম, কোন প্রয়োজন পড়েনি। এখন কষ্ট করে কেনো শিখবো বাবা ?
-আহা... বিদেশ থেকে টাকা পাঠালে সে টাকা স্বাক্ষর দিয়ে তুলতে হবে না ?
-আচ্ছা আচ্ছা, তখন দেখা যাবে।

রেজা হাল ছাড়েনি। জোঁকের মতো কামড় খেয়ে লেগেছিল। গতবার যখন সে ছুটিতে বাড়ি আসে তখন স্বাক্ষর দেওয়াটা শিখিয়ে গেছে তার বাবাকে। তিনিও সাদা কাগজে আগ্রহ নিয়ে নাম লিখাটা শিখে ফেললেন। নিরক্ষর থেকে অক্ষর শেখার কী যে আনন্দ, তা তখন তিনি অনুধাবন করেছেন।

এমাদ মিয়া এয়ারপোর্টে তার পুত্রের জন্য অপেক্ষা করছেন। প্লেন বিধ্বস্ত হয়ে নিহত হওয়া পাইলট পু্ত্রের জন্য । কফিনটা জড়িয়ে ধরার আগে সাদা কাগজের এক কোণে স্বাক্ষরটা দিতে হবে তার। লাশ বুঝিয়া পাওয়ার স্বাক্ষর। পুত্রের কাছে শেখা স্বাক্ষরটার এমন প্রয়োগ মানতে পারছেন না তিনি। শুধু হা-হুতাস করছেন। হাত কাঁপছে। পা কাঁপছে। কলম কাঁপছে। সমগ্র ব্রহ্মান্ড কাঁপছে যেন।

বুকের পাঁজর ভেঙ্গেচুড়ে বের হতে চায় জমাট বাধা আর্তনাদ। কিন্তু না পেরে একসময় তা নোনাজলে রূপান্তরিত হয়ে দুচোখ বেয়ে অঝোর ধারায় ঝরতে থাকে।

গুটি কয়েক কাক বিল্ডিংয়ের কার্নিশে বসে কা কা করছে। রেজা একদিন কাকের উড়াউড়ি দেখে আকাশে উড়ার স্বপ্ন দেখেছিল। এমাদ মিয়া কাঁদেন। শূন্যে তাকান। চারিদিক শুধু শূন্যতায় ভর করে। স্বপ্নেরা ডুবে মরে সেই অসীম শূন্যতায়।

মন্তব্য ৬২ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৬২) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:২০

*** হিমুরাইজ *** বলেছেন: অনু গল্প ভাল লাগল।+++

২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০

পার্থ তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ।

২| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:২৭

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: সুন্দর হয়েছে।

২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০

পার্থ তালুকদার বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।

৩| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪

নীল মনি বলেছেন: থিমটা সুন্দর হয়েছে আর লেখাও ভালো :)

২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০

পার্থ তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ ব্লগার।

৪| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৩৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অন্তর ছুঁয়ে গেল।

২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৩১

পার্থ তালুকদার বলেছেন: খুশি হলাম ভাই।

৫| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৪৪

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: দুই লাইন পড়েই ধরতে পেরেছি মেয়াবাই!


টু বি ক্যানডিড চমক পাইনি! :)


শুভকামনা!:)

২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫

পার্থ তালুকদার বলেছেন: হা হা ......
প্রশ্ন ফাঁসের মতো !!
ফেবুতে তাইলে আপনাকে ব্লক মারতে হইবো। :)
ধন্যবাদ।

৬| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৫৩

দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: প্রথম দুই লাইন না থাকলে আরো ভালো জমতো। :-)
তবুও ভালো লাগলো

২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫

পার্থ তালুকদার বলেছেন: হয়তো তাই !
মতামতের জন্য ধন্যবাদ ফয়েজ ভাই ।

৭| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:০০

মাআইপা বলেছেন: অন্তত একজন স্বাক্ষর করা শিখেছে। ভাল হয়েছে।

২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৬

পার্থ তালুকদার বলেছেন: স্বাক্ষরটা ভাল কাজে লাগেনি ।

শুভকামনা জানবেন।

৮| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:২৪

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: করুন

২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৭

পার্থ তালুকদার বলেছেন: সত্যিই ।
ধন্যবাদ তারেক ভাই।

৯| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:১৯

মুচি বলেছেন: +++
শুধুই ভালো লাগা।

২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৩

পার্থ তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

১০| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৩০

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: থিমটা দারুণ।

২২ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪

পার্থ তালুকদার বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ।

১১| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৩১

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: অণুগল্পের ভেতরের কষ্টটা অণু পরিমাণ নয়। তনু মন নাড়া দিয়ে সকল ভাবনাকে এলোমেলো করে দিয়ে গেল।

২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫৬

পার্থ তালুকদার বলেছেন: সুন্দর মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

১২| ২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: পার্থ তালুকদার ,




ছোট্টর ভেতরে অনেকখানি গভীরতা রেখে গেলেন লেখায় ।
সুন্দর লেখা ।

২২ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

পার্থ তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
ভালো থাকুন সর্বদা।

১৩| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:০২

প্রামানিক বলেছেন: ছোট হলেও অন্তর ছুঁয়ে যাওয়া কাহিনী। ধন্যবাদ

২৩ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:২৩

পার্থ তালুকদার বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।

১৪| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:০৭

সুমন কর বলেছেন: বর্তমান প্লটে অণুগল্প দারুণ লাগল।

২৩ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:২৪

পার্থ তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ দাদা

১৫| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৫:০৪

ফাহমিদা বারী বলেছেন: সুন্দর অণুগল্প। অনুমান করা গেলেও ভালো হয়েছে।

২৩ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:২৫

পার্থ তালুকদার বলেছেন: সাম্প্রতিক একটা প্লট নিয়ে লিখেছি।
ধন্যবাদ আপু।

১৬| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:৫০

শিখা রহমান বলেছেন: সার্থক অনুগল্প বা পরমানু গল্প লেখা কঠিন। গল্পটা ভালো লেগেছে। শুভকামনা।

২৩ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:১৯

পার্থ তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ ব্লগার শিখা রহমান।

১৭| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ৯:৪৫

মো:হাবিবুর রহমান(হাবিব) বলেছেন: অনুগল্পে ভালো লাগার পরিমান টা অনেক অনু.। ভালো লাগছে, থিমটা বেশি.

২৩ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২০

পার্থ তালুকদার বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ভাই।

১৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০৭

সৈয়দ তাজুল বলেছেন:
মাআইপা বলেছেন: অন্তত একজন স্বাক্ষর করা শিখেছে। ভাল হয়েছে।
প্রতিউত্তরে লেখক বলেছেন: স্বাক্ষরটা ভাল কাজে লাগেনি ।

যদি রেজার এর মধ্যে কোন টাকা না পাঠিয়ে থাকে, তবে লেখকের কথাই ঠিক।



আসলে আমরা কষ্টিত!

২৩ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:১২

পার্থ তালুকদার বলেছেন: আসলে আমরা কষ্টিত !! :-)
ধন্যবাদ ব্লগার।

১৯| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৫

তারেক ফাহিম বলেছেন: প্রথম দুই লাইন পড়ে ভাবলাম এবাদ মিয়া সম্পত্তি হস্তান্তরের জন্য স্বাক্ষর করল, ছেলে বিদেশ যাবে সম্পত্তি বিক্রী করে পাঠাচ্ছে,
এখনতো দেখি উল্টো।

গল্প ভালো হয়েছে।

২৩ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৫

পার্থ তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ ফাহিম ভাই।

২০| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০০

আশরাফুল এষ বলেছেন: হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া লেখনি

২৩ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

পার্থ তালুকদার বলেছেন: এমনটা লিখতে পারায় একটু ভাল লাগছে।
ধন্যবাদ ভাই।

২১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৫

অশ্রুত প্রহর বলেছেন: স্বপ্নেরা ডুবে মরে সেই অসীম শূন্যতায়।

ভাই,
কষ্টে ভরা জীবনে কষ্টের মুহূর্তে কথাগুলো হৃদয় ছুঁয়ে যায়।
আপানর লেখা অনুগল্প অনেক ভাল লাগল।

২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২১

পার্থ তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ অশ্রুত প্রহর। কিসের এতো কষ্ট ভাই ?
ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ।

২২| ২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

তাশমিন নূর বলেছেন: থিমটা খুব ভালো পার্থ দা। আরেকটু টাচি করা যায় কিনা ভাবতে পারেন।

২৩ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২৭

পার্থ তালুকদার বলেছেন: মতামতের জন্য ধন্যবাদ আপু।
তবে সমস্যা হইছে ভাবার সময়ই পাই না। খালি কাজ আর কাজ :-) আপনার ভাবি আমারে মোবাইল/ল্যাপটপের সামনে দেখলেই হুঙ্কার দেয় :-)

২৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:৪৫

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: গল্পটি ভাল লাগলো।

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬

পার্থ তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ২:৫৪

Rashid Khairul বলেছেন: পড়ে ভাল লাগলো।

২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৫৬

পার্থ তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ

২৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৩

মলাসইলমুইনা বলেছেন: অনুগল্প পড়ে যেন ভালোলাগার পারমাণবিক বিস্ফোরণ ঘটলো মনে----মানে খুবই ভালো লাগলো | আগেই পড়েছিলাম আপনা রগল্প মন্তব্য করতে দেরি হয়ে গেলো অনেক | ধন্যবাদ |

২৫ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:১০

পার্থ তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও ব্লগার সময় নষ্ট করে পড়ার জন্য।

২৬| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৪১

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সম্প্রতি ঘটে যাওয়া ঘটনা নিয়ে লেখা গল্পটা ভাল হয়েছে।

++++

২৫ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

পার্থ তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ সরকার ভাই। আপনি কিন্তু ভালো লিখেন।

২৭| ২৫ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৭

ওমেরা বলেছেন: পৃথিবীতে সবচেয়ে ভারী বোঝা নাকি বাবার কাঁধে ছেলের লাশ । কষ্টকর তবে যেহেতু এটা গল্প বলাই যায় ভাল হয়েছে।

২৫ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৯

পার্থ তালুকদার বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

২৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১:০৫

শৈবাল আহম্মেদ বলেছেন: ধন্যবাদ, গল্প হোক আর সত্যই হোক-লেখাটি দেখে অনেক কথা জড় হয়ে গেল।
জগতের মানুশ যত বেশি আপডেট হচ্ছে,উন্নত হচ্ছে ততই যেন মাকড়শার জালে জড়িয়ে যাবার মত হচ্ছে। আর এটাই জগতের সিস্টেম বলে আমি মনে বিশ্বাস করি। মানুশ ঠিক যতটা উপরে উঠবে-ততটাই নিচে নেমে যাবে-এরকমই একটা ব্যপার। ধরুন সৃষ্টিকর্তা আমাদের সাথে কথা বললে আমাদের ক্ষুদ্র জ্ঞানে আমরা তার কথা বুঝতে পারবনা। তবে আমাদের কর্মের প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে সৃষ্টিকর্তার অনুভূতি আমরা নিরপেক্ষজ্ঞান দিয়ে বুঝতে পারি।
আমাদের চিন্তা ও কর্মের ধরনের ফলই-আমাদের আত্না উপভোগ করে রিটার্ণ দিয়ে থাকে। কিন্তু আমরা ক্ষামাখা একে অন্যকে ভূলবুঝে দোষারোপ,ঘৃণা,হিংসা,অপমান ও প্রতিশোধের আগুনে জ্বলে উঠি। আসলে এসব আমাদের যথাযত কর্মেরই ফল। তবে এটুকু বুঝতে পারি-উইপোকার মাটির ভেতরে জীবন যাপন যেমনই হোক পাখা গজিয়ে বাইরে এসে মৃত্যুর কবলে পড়ার পেছনে ঈশ্বরের হাত থাকে। কিন্তু মানুশের অনেক জ্ঞান। ফলে মানুশ নিজেকে অবশ্যই কন্ট্রেল করতে পারে।
উইপোকার যেমন পাখা গজালে সে আর নিজেকে কন্ট্রোল করতে না পেরে,পৃথিবী ঘুরে দেখতে গিয়ে অন্যের খাদ্য হয়ে মারা পড়ে। তেমনি মানুশেরাও জ্ঞান বেড়ে গেলে আলোর মাঝে লাফ দিয়ে মরতে চাচ্ছে। কিন্তু আমি মনে করি মানুশ আলোর মাঝে লাফ না দিয়ে দুর থেকে আলোকে উপভোগ করার নতুন পথ ও পরিস্থিতি তৈরী করুক। বেশি উত্তেজিত না হয়ে একটা স্বাভাবিক লিমিটেডে আসুক। ফলে আপদ-বিপদের জন্য পৃথিবী হলেও,আনেক কমে যাবে। পুরানো অনেক প্রযুক্তি ও আবিস্কার বন্ধ করে দিক-যেগুলো দিয়ে শুধু ব্যবসা হচ্ছে,মাথা নষ্ট হচ্ছে আর ধংশ হচ্ছে।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪

পার্থ তালুকদার বলেছেন: আপনার গঠনমূলক মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
শুভকামনা জানবেন।

২৯| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৩১

অন্তরা রহমান বলেছেন: সুন্দর গল্প। নেপাল বিমান দূর্ঘটনার কথাটা মাথায় ছিল বলে শুরুতেই ধরতে পেরেছি টুইস্টটা। তবে তা রসাস্বাদনে বাধা হয়ে দাঁড়ায় নি।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭

পার্থ তালুকদার বলেছেন: এটা ঠিক যে ঐ দুর্ঘটনা নিয়েই গল্পটা মাথায় আসছে।আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুশি হলাম। ধন্যবাদ।

৩০| ২৭ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৫:২৯

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: অসাধারণ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:০৭

পার্থ তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

৩১| ১৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ২:০৮

সনেট কবি বলেছেন: দারুণ লাগল।

২৩ শে জুলাই, ২০১৮ দুপুর ১:৫৮

পার্থ তালুকদার বলেছেন: ধন্যবাদ !

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.