নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আমার নিরক্ষর কিন্তু বুদ্ধিমতী মায়ের কাছ থেকে এই শিক্ষাই পেয়েছিলাম,যথাযথ কর্তব্য পালন করেই উপযুক্ত অধিকার আদায় করা সম্ভব। - মহাত্মা গান্ধী

পদাতিক চৌধুরি

হাই,আমি পদাতিক চৌধুরী।পথেঘাটে ঘুরে বেড়াই।আগডুম বাগডুম লিখি। এমনই আগডুম বাগডুমের পরিচয় পেতে হলে আমার ব্লগে আপনাদেরকে স্বাগত।

পদাতিক চৌধুরি › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রকৃতির রানি পুরুলিয়া (পর্ব- ২)

২৭ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৩১

২৬ ডিসেম্বর ২০১৭ ব্রেকফাস্ট করে আমরা গেলাম গাড়িতে প্রায় ৩০/৪০ মিনিট দূরে ঘাটকোচার জঙ্গলে।গাড়ি থেকে নেমে শীতের দুপুরে পাহাড়ি পথে দুদিকে আগাছা,গুল্মলতা সামলিয়ে আমরা ক্রমশ এগিয়ে চললাম। এক অদ্ভূত পাহাড়ি ফুল গোটা জঙ্গলটাকে যেন আচ্ছাদনে মুড়ে দিয়েছে।পাহাড়ি পথে যেতে আমাদের রীতিমতো অসুবিধা হচ্ছিল। ফলে আমি ও আমার স্ত্রী সবার পিছনে পড়ে গেলাম । প্রায় আধঘন্টা হাটার পর আমরা পৌঁছলাম ঘাটকোচা ড্যামে।পাহাড়ের গা ঘেঁষে আর দুর্গম রাস্তা দিয়ে প্রায় দশমিনিট হেঁটে পৌঁছালাম ঘাটকোচা ফলসে্ । অসম্ভব নয়নাভিরাম দৃশ্য । আমাদের সমস্ত ক্লান্তি যেন ধুয়েমুছে সাফ হয়ে গেল। বসে শুয়ে বিভিন্ন ভঙ্গিতে আমাদের দলের সদস্যারা ছবি তুলতে লাগলো । আমাদের সময় ক্রমশ কমে আসায় আমরা অন্যদের সঙ্গে ফেরার রাস্তা ধরলাম।

খয়রাবেড়ি ড্যামে আমি ও আমার পুত্র

দুপুরে লাঞ্চ করে আমরা বার হলাম পরবর্তী স্থান খয়রাবেড়ি ড্যামের উদ্দশ্যে।ঘাচকোচা ফলস থেকে ফিরে আমার স্ত্রী বেশ অসুস্থ বোধ করায় ওকে ছাড়াই আমরা রওনা দিলাম। পড়ন্ত বিকালে লেকের শান্ত জলরাশির উপরে রক্তিম দেবের লালআভা, যেন ভাষার বর্ননার অতীত।মাঝে মাঝে ডামের ঠান্ডা বাতাসে আমরা বেশ ঠান্ডা অনুভব করতে লাগলাম। দলনায়কের নির্দেশে আমরা আবার গাড়িতে বসলাম।পরবর্তী লক্ষ্য চরিদা বা মুখোশ গ্রাম। মুখোশ তৈরীতে ব্যস্ত শিল্পী

বনফুল,খয়রাবেড়ি ড্যাম

শোনা যায় যে বাঘমুন্ডির রাজাদের পৃষ্ঠপোষকতায় মুখোশ শিল্পীদের নিয়ে মুখোশ গ্রাম তৈরী হয়েছিল।গ্রামের নাম চরিদা হলেও মুখোশ গ্রাম নামেই বেশি পরিচিত । তারা দুর্গা,কালি,গনেশ কার্তিক প্রভৃতি দেবদেবীর সঙ্গে বাঘ,সিংহ,সহ বিভিন্ন প্রাণীর মুখোশ তৈরী করে।পুরুলিয়া বিখ্যাত ছৌ নাঁচের বিভিন্ন মুখোশ করতেই শিল্পীদের এখানে বসবাস শুরু হয়।আমাদের দলের সদস্যারা অনেকে এখান থেকে অনেক মুখোশ কিনলেন।আমরা সেই সময় একটু দূরে খাটি খেঁজুর গুড়ের সন্ধানে গেলাম । পছন্দ না হলেও গিন্নীর নির্দেশে দুকেজি গুড় কিনলাম। সন্ধে সাতটা নাগাদ আমরা হোটেলে পৌঁছালাম। পরপর দুটি ছবি মুখোশ গ্রামের মুখোশ

হোটেলে ফিরে আমরা ছৌ নাঁচের খোঁজ নিতে ম্যানেজারের কাছে গেলাম।পাঁচ হাজার টাকা রেট শুনে আমরা সবে রুমে ঢুকে গেছি।এমন সময় ডাক এল, পাশের হোটেলে নাঁচ দেখার ব্যবস্থা হয়েছে।এ যেন মেঘ না চাইতেই জল।আমরা আবার তৈরী হয়ে গেলাম।ম্যানেজার পার্থ বাবু আমাদের জন্য গাড়ির ব্যবস্থাও করেছেন।সেখানে পৌঁছে দেখি হোটেলের পাশে একটি খোলা স্থানে প্রদর্শনীর ব্যবস্থা হয়েছে।একটিও চেয়ার খালি ছিলনা। কিছু পরে দেখলাম হোটেলের বেয়ারা আমাদের বসার জন্য ত্রিপলের ব্যবস্থা করছে । কিছু পাটকাঠি কেরোসিন ঢেলে আগুন দিয়ে,তার উজ্বল আলোয় আদিবাসী নৃত্য শুরু হল। আদিবাসী সুন্দরীদের নাচের তালে তালে আবছা অন্ধকারে পরিবেশটিকে আরো মায়াবী করে তুললো । কিছু পরে বেয়ারা ট্রেতে করে গরম পকোড়া নিয়ে হাজির। আমি দাম জানতে চাওয়াই, না স্যর দাম দিতে হবে না । আপনারা আমাদের অতিথি । হোটেলের পক্ষ থেকে সামান্য চা ও পকোড়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে । বাস্তবে আমি তাজ্জব হয়ে গেলাম।হোটেলে অতিথি আপ্যায়ন! যাই হোক সেই শীতের সন্ধেতে নাচের তালে তালে গরম পকোড়া ও চা যোগে আমাদের পুরুলিয়া ভ্রমন যেন ষোলকলা পূর্ণ হল ।

২৭. ১২. ১৭ তারিখে ব্রেকফাস্ট করে আমরা গেলাম প্রথমে ডাউরি খালে । একঘন্টার মত গাড়িত গিয়ে আমরা নামলাম একটি গ্রামে । সেেখান থেকে প্রথমে ধানের জমির উপর দিয়ে প্রায় ত্রিশ মিনিট, তারপরে দুর্গম পাহাড়ি পথে আরো ত্রিশ মিনিট হেটে আমরা অবশেষে পৌঁছালাম ডাউরি ফলসে্। আমাদের মধ্যে অনেকেই অবশ্য শেষ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেনি । ডাউরি খালের পথে আমরা ডাউরি ফলসে্র একটি দিক ডাউরি ফলসে্র এই স্থানে ২০০৭সালে কলকাতার আর্ট কলেজের তিন ছাত্র হড়কাবানে ভেসে গিয়েছিল

আমরা আবার গাড়িতে ফিরে এলাম। গাড়ি আবার দুদিকের শাল পিঁয়ালের বনের আঁকা বাঁকা রাস্তা ধরে এগোতে লাগলো । গাড়ির সাউন্ড বক্সে পিন্দারে পলাশের বন শুনতে শুনতে সামান্য ঝিমুনি এসেছে, এমন সময় গাড়ির স্টার্ট বন্ধ হল।চোখ মেলে দেখি,পুরুলিয়া জেলা পরিষদের নামাঙ্কিত ফলক,লোয়ার ড্যাম। এখানে অবশ্য আমরা বেশি সময় দিইনি । সামান্য কিছু ছবি তুলে গাড়ি আবার ছুটতে শুরু করলো। এবার আমরা পোঁছালাম আপার ড্যামে । আপারড্যামের পর আমরা রওনা দিলাম মূল পাহাড়ের মাথার উদ্দেশ্যে । ভারত - জাপান যৌথভাবে নির্মিত অপূর্ব সুন্দর রাস্তা ধরে আমরা এগিয়ে চললাম পাহাড় চূড়ার উদ্দেশ্যে । কিন্তু সেখানে পৌঁছে নিরাশ হলাম।চারদিকে আবর্জনা, ময়লা। আমার মত কয়েকজনের এ টি এমের কাজ মিটলে দ্রুত স্থান ত্যাগ করলাম।একদিকে চড়া রোদ্র, অপরদিকে মধ্যপ্রদেশে প্রচন্ড টান,সব মিলিয়ে হোটেলে ফিরে সোজা ঢুকে পড়লাম ডাইনিংরুমে।

জীবিকার সন্ধানে আদিবাসী বধূ তুর্গা ফলস্

পুরুলিয়ার খাবার প্রসঙ্গে আট/দশ প্যাচের জিলাপির কথা বলতেই হয়।বিরাট আকারের জিলাপি খেতে ভীষণ ভালো । অনেকেই একটা গোটা জিলাপি খেয়ে শেষ করতে পারতো না । আমি অবশ্য এরকম জিলাপি দুই/ তিনটি করে খেতাম। হোটেলের প্রত্যেকের ব্যবহার অত্যন্ত ভালো । ওরা আমাদের খুব আপ্যায়ন করে খাওয়াত।দুদিন দুপুরের মধ্যে প্রথম দিন মটন ও পরেরদিন দেশিচিকেন, যোগে মধ্যাহ্ন সেরেছিলাম । সেদিন দুপুরে খেয়ে সামান্য বিশ্রাম নিয়ে আমরা রওনা দিলাম তুর্গা ফলসের উদ্দেশ্যে ।

তুর্গা ফলসে পাহাড়ের গা বেয়ে অসম্ভব ক্ষিপ্রতায় জলরাশি নীচে আছড়ে পড়ছে । এর পাশে গড়ে উঠেছে তুর্গা ড্যাম । উল্লেখ্য অযোধ্যা পাহাড়ের এই সমস্ত ড্যামের জলকে কাজে লাগিয়ে দূরে রঘুনাথপুরে গড়ে উঠছে রঘুনাথপুর জলবিদ্যুৎ প্রকল্প । তুর্গা বা তুর্গো থেকে প্রায় দুকিমি দূরে পরবর্তী ফলসে আমরা এর পরে পৌঁছালাম। বামনি ফলস্ বামনি ফলসের চারশো সিঁড়ি আছে।আমরা তখন সবে একশোর মত সিঁড়ি বেয়ে নীচে নেমেছি ছবিগুলি ব্লু ড্যামের।যদিও অনেকে একে মার্বেল রকও বলে

পরের দিন সকালে আমাদের চেকআউট হওয়ায় আমরা বেশ সকালে ব্রেকফাস্ট করে একে বারে বার হলাম। প্রথমে গেলাম পাখি পাহাড়ে। অনেকে একে ময়ুর পাহাড়ও বলে। যাদবপুরের এক ভদ্রলোক গোটা পাহাড়টার গায়ে বিভিন্ন রকম পাখির ছবি একেছেন।যে কারনে এরকম নামকরণ । মুগ্ধ হলাম পাখি পাহাড়ের সৌন্দর্য দেখে। এরপর আমরা প্রায় আরো একশো কিমি অতিক্রম করে পৌঁছালাম পুরুলিয়ার রঘুনাথপুর শহরে। দুপুরে শহরের একটি হোটেলে মধ্যাহ্নভোজ সারলাম । পরবর্তী লক্ষ্য জয়চন্ডি পাহাড় । বলুনতো কুকুরটি দেশি না বিদেশি ? (চলবে)

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২৯

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: দাদা! ক্যামন আছেন?

লেখাটা অসাধারন হয়েছে। তবে প্রথম ছবিটা আরেকটু সুন্দর দিবেন। আপনার বাবুর জন্য শুভ কামনা।

কুকুরটা মনে হয় দেশী/সংকর।

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:২৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ, খুব ভালো আছি । আপনি কেমন আছেন? আপনার উদ্দেশ্যে প্রশ্ন, পকোড়ার দাম কত ছিল? উত্তরের অপেক্ষায়য় থাকলাম। আর বাবুর জন্য দোয়া করেছেন জেনে খুশি হলাম।আল্লাহপাক আপনাকে ও আপনার পরিবারকে ভাল রাখুন।

২| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: নিজাম ভাইয়া,আমার বেশ কিছু ছবি নষ্ট হওয়ায় , এই পোস্টে কিছু ছবি ধার করে দিয়েছি। অন্যের যে সব ছবি পেয়েছি,সেগুলি বেশিরভাগ আমারই পছন্দ হয়নি।তাই আজ সরি।তবে আগামীতে আপনার জন্য ভাল ছবি পোস্ট করবো আশাকরি।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:৩৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: যাদের কাছ থেকে ছবি পেয়ে উপকৃত হয়েছি, তাদেরকে জানাই আন্তরিক ধন্যবাদ।

৩| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:১৫

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আপনার নোটিফিকেশন পাচ্ছি না।

পকোড়া/পাকোড়া কি জানা ছিল না। নেট থেকে জানলাম। দু কেজি গুড় কিনেছেন আর ফ্রী পাকোড়া খেয়েছেন। তিনটা বড় জিলাপি খেতে পারেন------

আসানসোলে নাকি গন্ডগোল হচ্ছে??

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৩০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: নোটিফিকেশন না পাওয়ার জন্য দুঃখিত।এবার বুঝেছি খুব ভালো পড়াশোনা করেছেন।তবে পড়াশোনার ক্যাচালটা আপনার কাছ থেকে শেখা।সেদিক থেকে আপনি আমার গুরুবাবা।
আর আসানসোলের যে খবরটা শুনেছেন সেটা সঠিক।আপনাদের ওখানে নিজেদের মধ্যে সমস্যা আর আমাদের এখানে সংখ্যালঘুদের উপর আক্রমণ। কি আর করবো।এই ভাবেই আমাদের বাঁচতে হবে।তবে গুজরাট হবেনা বলে আশা করি।

৪| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪৩

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আমরাও চাই সবাই ভাই ভাই হয়ে থাকতে। দ্বন্দ্ব-সংঘাতের মধ্যে কোন পক্ষেরই লাভ নেই।

সবাই ভালো থাকুক।

২৮ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:৩২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ,ভাইয়া।এই মানসিকতা থাকলে, কারো কোনো সমস্যা হবে না।কিন্তু আমাদের এখানে তো এখন ধর্মীয় রাজনীতিরর রমরমা। একের পর এক রাজ্যে এহেন সাম্প্রদায়িক দল ভোটে জিতে এক পক্ষের ধর্মীয় উদ্দেশ্য সিদ্ধ করছে,আর অপর পক্ষ প্রাণ হাতে নিয়ে বসে আছে।আপনি শুধু আসানসোলের কথা শুনেছেন।সেই সঙ্গে কলকাতা,মেদিনীপুর, শিলিগুড়ি সহ এক বিস্তীর্ণ অঞ্চলে এই ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটছে। আমাদের এদিকটা এখনো পর্যন্ত ভালো আছে।
ভালো থাকুন।শুভেচ্ছা নেবেন।

৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ ভোর ৬:৪৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুনলাম,আগামী তিনদিন নেট পরিসেবা সম্পূর্ণ বন্ধ থাকবে।কাজেই সামুর সঙ্গে আমার যোগাযোগ সাময়িক ভাবে বন্ধ হতে পারে।পরিসেবা পেলে আবার কথা হবে।ধন্যবাদ, সামু পরিবারের সকল সদস্যবৃন্দকে।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: নেট পরিসেবা তিনদিন পরে ঠিক হয়ে গেছিল।

৬| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:১২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভ্রমন কাহিনী বরাবরই ভাল লাগে!

দারুন লাগল ভ্রমন কথা। কিছূ ছবি কাৎ ঞয়ে গেছে!!!

হুম। ড্যাম গুলো সত্যিই সুন্দর। তবে ঐ সুন্দরের আড়ালে আরেকটা যাতনা ও ছুঁয়ে গেল...
মৃত পদ্মা, তিস্তা, তরু প্রায় বাংলাদেশের ছবি মনো জগতে পীড়া দিল!

পোষ্ট +++

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার ভ্রমন কাহিনী ভাল লাগে, সেইমত আজও ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।ছবি গুলি সবই দিয়েছি একই ভাবে, কিন্তু কেন যে একটি কাৎ হয়ে গেল বুঝলাম না।
আর রাজনৈতিক জাঁতাকলে আমরা সাধারন মানুষ বারেবারে বিদীর্ণ। এ থেকে নিস্তার কোথায়? বরং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ভালো হোক, নদীগর্ভ ফুলে উঠুক - এই কামনা আমার আপনার।
আমার কোনো পোস্টটে এটা আপনার প্রথম কমেন্ট। মুগ্ধতা ছুঁয়ে গেল।ভাল থাকুন নিরন্তর।

৭| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৪০

সৈয়দ তাজুল বলেছেন:
ভালোলাগা জানবেন। তবে ছবিগুলো একটু ঝাপসা মনে হচ্ছে।

স্পটটা আসলেই সুন্দর।

ধন্যবাদ আপনাকে।

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার পড়া ও ভাল লাগা জেনে মুগ্ধ হলাম। সেদিন সকালবেলা পাখি পাহাড়ে বেশ কুয়াশা ছিল,যে কারনে ঝাপসা ছবি হয়েছে।আর স্পটটা অসাধারন সুন্দর।
ধন্যবাদ, সুন্দর মন্তব্যের জন্য।শুভেচ্ছা অনন্ত।

৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:১২

শামচুল হক বলেছেন: সময়ের অভাবে পড়া হলো না তবে সময় করে পড়ে নেব। ধন্যবাদ

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:০২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ঠিক আছে ভাইয়া,মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।পরে সময় হলে জানাবেন পুরুলিয়ার জিলাপি ও পকোড়ার দাম কত ছিল।
শুভেচ্ছা অনন্ত।ভাল থাকুন নিরন্তর।

৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪৭

বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: সচিত্র লেখাটি পড়ে মনে হলো আমিও আপনাদের সাথে ঘুরে এলাম।
সুন্দর লেখাটির জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।

২৯ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৩২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ,বরকতউল্লাহ ভাই।আপনি ভাল কবি। আমি আপনার কবিতার ফ্যান।আমার পোস্ট পড়ে ভাল লাগলো, শুনে মুগ্ধ হলাম।
শুভেচ্ছা রইল।ভাল থাকা নিরন্তর।

১০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ছবি ও বর্ণনা অসাধারণ। পুরুলিয়া সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম।

০২ রা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:৩৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার ভাল লাগলো,জেনে পুলকিত হলাম।সুন্দর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
ভাল থাকুন নিরন্তর।

১১| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:১৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: চমৎকার !!!!
ভ্রমন সব সময় ই প্রিয়।

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ধন্যবাদ,আপি আপনাকে।ভাল লাগা মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম।অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।ভাল থাকুন নিরন্তর।

১২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৭:২৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


আপনি কি পশ্চিম বংগের অধিবাসী?

০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:২০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হ্যাঁ স্যর।কি আর করবো,তাই সারাদিন ব্লগে থেকে বাঙালি স্বত্বা নিয়ে মেতে থাকি।
শুভেচ্ছা নেবেন। ভাল থাকুন।

১৩| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৩:০৩

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: সুন্দর ছবি এবং বর্ণনা খুবই ভাল লেগেছে পদাতিক ভাইয়া।

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অনুভবে মুগ্ধতা।সুন্দর কমেন্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।আপনার ও আমাদের ভাইঝি মানে আপনার মেয়ের জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

১৪| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৫১

প্রামানিক বলেছেন: ছবি বর্ণনা খুবই ভালো লাগল। একটানেই পড়ে ফেললাম। ধন্যবাদ

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আহা! প্রমানিক ভাই অশেষ ধন্যবাদ,আপনার ভালো লাগায়।সুন্দর মন্তব্যে মুগ্ধ হলাম।
আপনার জন্য রইল, অনেক অনেক শুভেচ্ছা।

১৫| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: কি দাদা! ক্যামন আছেন?

সবার সাথে তো দারুন খাতির হয়েছে? :):)

আপনার নতুন পোস্ট কই??

০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৫২

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আগে একরকম ছিলাম।আপনাকে পেয়ে, যেন প্রাণ পেলাম।হ্যাঁ,দুইমাস কাটালাম। অনেকের সঙ্গে পরিচয় হচ্ছে।খুব ভাল লাগছে।সরকারী কাজে প্রচন্ড ব্যস্ত।নুতন লেখার সময় পাচ্ছিনা।শুধু ভিজিট করছি।আপনিও অনেকদিন হল নুতন কোন পোষ্ট দিচ্ছেন না।প্রত্যেকদিন একবার আপনার ব্লগে ঢুঁ মারি।আর দীপিকা পাডুকনের হাসি দেখে ফিরে আসি।নুতন পোষ্ট দিলে দয়া করে জানাবেন,যেন প্রথম কমেন্ট করতে পারি।
অনেক অনেক ভাল লাগা।শুভেচ্ছা অফুরান।

১৬| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ৯:১৬

মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: দারুণ পোস্ট

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১১:১৯

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনি, আমার ব্লগে প্রথম এলেন।সুস্বাগত। সুন্দর কমেন্টে প্রীত হলাম।
আপনার জন্য শুভ কামনা রইল।

১৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭

আরাফআহনাফ বলেছেন: বাবু আর আপনার ছবিটা সুন্দর হয়েছে - লিখেছেনও খুব সুন্দর।
আপনার চোখেই দেখে নিচ্ছি পুরুলিয়া - জানি না কখনো যাওয়া হবে কি না - তবে স্পটগুলো ভালো লাগলো।

এমন কুকুর কখনো দেখিনি তবে মনে হচ্ছে - কেউ রং করে দিলো কী?! :P
স্পট ডিয়ারের কথা শুনেছি এখন দেখছি স্পটেড ডগ ! ! মাথায় ঢুকছে না কিছু - আপনিই সমাধানটা বলে দিন।

বাবুর জন্য শুভ কামনা সবসময়ের - আপনিও ভালো থাকুন অজস্র।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:০০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: মুগ্ধ হলাম আপনার কমেন্টে।আমার চোখেই পুরুলিয়া, দেখছেন শুনে অন্তরের কৃতজ্ঞতা জানাই।একটু সময় বার করে চলে আসুননা,পুরুলিয়াতে। ব্যক্তিগত ভাবে যা গাইড করার করবো। পাশাপাশি আপনার আগ্রহাতিশয় দেখে পুলকিত হলাম।
সেদিন,সকালে নুতন জায়গায় ক্যামেরা হাতে হাটতে বার হয়েছিলাম।শান্ত পরিবেশে স্থানীয় কয়েকজন বসে আগুনজ্বালিয়ে হাতপা গরম করছিল।উদ্দেশ্য ছিল,ঐ দৃশ্যটির ছবি তোলা। এমন সময় দূরে কুকুরটিকে দেখে সাবজেক্ট বদল করলাম।একজনকে ওর গায়ের রঙের কথা জিজ্ঞাসা করতেই বললো, " কালি দিয়ে গায়ে রঙ করা।তবে আগে থেকে ওর গায়ে বেশ কিছু কালো স্পট ছিল।আর একেবারে দেশী কুকুর।' সুতরাং বুঝতেই পারছেন,আপনার মত আমিও কনফিউডজ ছিলাম।
শুভ কামনা নিরন্তর।

১৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:১৬

আরাফআহনাফ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জানবেন - নিমন্ত্রনের জন্য। এমন আন্তরিক নিমন্ত্রন উপেক্ষা করা কঠিনই বৈকি?

বলেছেন - "একজনকে ওর গায়ের রঙের কথা জিজ্ঞাসা করতেই বললো, " কালি দিয়ে গায়ে রঙ করা।" তার মানে আমার ধারনাই সঠিক ! ! B-)

আবারো শুভ কামনা।

১২ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: হ্যাঁ,আপনার ধারনা একশোভাগ ঠিক।আপনার আসার অপেক্ষায় থাকলাম।আপনার ভুত সিরিজ গোগ্রাসে পড়লাম।অসাধারণ লিখেছেন।সমাধানের অপেক্ষায় থাকলাম।আপনার পোষ্টটেও একই মন্তব্য করেছি।

শুভ কামনা রইল।

১৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৪

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

ছবিগুলো দেখে ভাল লাগল।

কিন্তু এখানে আপনি কারচুপি করেছেন কেন বলেন।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: প্রথমটির প্রতিমন্তব্য করতে গিয়ে দেখলাম নিজেই একটা কমেন্ট করে বসে আছি। এখন সেটিকে ডিলিট করে আবার উত্তর করতে বসা। পুরানো পোষ্টে আপনার আগমন ও কমেন্টে আনন্দ পেলাম।

হৃপ্রীশু রইল।

২০| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২

স্রাঞ্জি সে বলেছেন: আমি জানতাম আপনি তা বুঝতে পারবেন না । ছবিগুলো স্কিনশর্ট মারছেন। তা বলতেছি।

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আসলে তাই, সবসময় সবকিছুতো আর বোঝা যায় না। এবার আসি স্কিন শর্ট প্রসঙ্গে , বেশকিছু ছবি পুরুলিয়ার হোটেলে বসেই ফেবুতে আমাদের গ্রুপের কেউনা কেউ পোষ্ট করেছিল। দুর্ভাগ্যবশত আমার কাছে ঐ ছবিগুলি ছিলনা। এমন তিনটি ছবি স্কিনশর্ট নিয়ে এখানে দেওয়া। তবে তিনটির মধ্য দুটি ফলস্ ও এক স্থানে আমি নিজেই। কাজেই এটা যদি কারচুপি হয়, আমি ক্ষমাপ্রার্থী। আর কক্ষনও এমন কারচুপি করবোনা। হা হা হা।

অনেক অনেক হদয়ের প্রীতি শুভেচ্ছা আপনাকে । ( শুধু ' হৃপ্রীশু ' দিয়ে কৃপনতা করলাম না)

২১| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

খায়রুল আহসান বলেছেন: পিতাপুত্রের ছবিটা দেখে বেশ ভাল লাগলো। প্রথম ছবিটা মায়াচ্ছন্ন। ৮ ও ৯ নং ছবিদুটো ঘুরে গেছে।
ট্রাভেলগ ভাল লেগেছে। বুঝা যাচ্ছে, আপনাদের মধ্যে ভাল শৃঙ্খলাবোধ কাজ করে।
মন্তব্য/প্রতিমন্তব্য থেকে জানলাম সংখ্যালঘুরা শঙ্কায় আছেন। ভাল থাকুন, নিরাপদে থাকুন সপরিবারে, এ দোয়া রইলো।
শুভকামনা নিরন্তর---

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনি বোধহয় স্যার গতরাতেও আমার ব্লগে এসেছিলেন। আজ সকালে ব্লগে সর্বশেষ ভিজিটর হিসাবে আপনার নাম দেখে আমি আবার পুরানো পোস্ট যাই আপনার কমেন্ট আছে কিনা খুঁজতে। সাধারনত পুরানো পোস্টের কমেন্ট নোটিফিকেশনে আসেনা । তবে এইমাত্র অবশ্য আপনার কমেন্টটা দেখালো। আপনার বিলম্বিত আগমন আমার পোস্টেের পারফেকশন হয়ে দাঁড়িয়েছে।

পিতাপুত্রের ছবিটা ভালো লাগায় ধন্যবাদ স্যার। প্রথম ছবিটা সত্যিই মায়াচ্ছন্ন। আর ৭ ও ৮ নং ছবিটা ঘুরে গেছে। এধরনের ছোটো ট্যুরগুলি বেশ উপভোগ্য। আমরা বেশ এনজয় করেছিলাম। এবারও ডিসেম্বরে দলবেঁধে মির্জাপুর ও বেনারস যাচ্ছি। ট্রেনের টিকিট ১২০ দিন আগে কাটতে হয়েছে। হোটেলও বুক হয়েছে। আমার কলিগদের অবশ্য ধর্মীয় দিকটি মাথায় আছে। আমি অবশ্য ইতিহাস প্রসিদ্ধ বেনারস শহরকে খুঁজতে যাবো। আর দলবেঁধে যাওয়ার মজার জন্য স্পট মনেরমত না হলেও আপত্তি করিনি।

সবশেষে আপনার দোয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই । আপনিও শারীরিক ও মানসিকভাবে ভালো থাকুন।

২২| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: পুরুলিয়া কিসের জন্য বিখ্যাত?
পুরুলিয়া নামটা শুনলেই খালি অস্ত্র এয়ার ড্রপের ঘটনাটির কথা মনে আসে।
সেই বড় সাইজের জিলাপীর একটা ছবি দিলে ভাল হতো। খাঁটি গুড় দিয়ে গিন্নী পায়েস রেঁধে কিংবা পিঠা বানিয়ে খাইয়েছে তো?

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৮

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: পুরুলিয়া পশ্চিমবঙ্গের একটি নেগলেক্টেড জেলা। একদা একারনে মাওবাদী উপদ্রবের স্বর্গ রাজ্যে পরিনত হয়েছিল। পালাবদলের পরে চিত্রটা কিছুটা বদলে গেলেও অবস্থার বিশেষ উন্নতি এখনও হয়নি। এসম্পর্কে আমার একটি গল্প আছে স্যার। আপনি পড়লে জেলার বর্তমান আর্থিক অবস্থা কিছুটা উপলব্ধি করতে পারবেন।

পুরুলিয়ার ছৌঁ নাচ ভারত বিখ্যাত। দেবী দূর্গার আগমনী থেকে অসুর বদ পর্যন্ত বিভিন্ন পর্ব পালা করে নাচের মাধ্যমে পরিবেশন করে। আর পাহাড়, ফলস, লেকের জন্য বিখ্যাত পুরুলিয়া সারাবছর শুষ্ক জেলা হিসাবে ৪০ উপরে তাপমাত্রা নিয়ে চলাচল করলেও ডিসেম্বর পশরা সাজিয়ে রাখে পর্যটকদের জন্য। সামান্য কয়েকটা মাসের ট্যুরিজম জেলার অন্যতম পেশা।


জিলাপি আপনার জন্য গুগুল থেকে আনিয়েছি। আর গিন্নি ওখানকার গুড়ের খুব ভক্ত হয়েগেছিল। আসলে পশ্চিমবঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে দুষ্টু লোকের বাস দক্ষিণবঙ্গে। ওরা প্রচন্ড সৎ। যে কারনে ওখানে খাঁটি জিনিস মিললেও আমাদের দক্ষিণবঙ্গে অসম্ভব।


২৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন:

৩১ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সদ্য আনা পুরুলিয়ার জিলাপি। সাইজে হয়তো এখানকার মত লাগছে, তবে একএকটার আকার বাস্তবে পেল্লায়। আমি দুটি খেতে পারলেও দলের কাউকে দুটি খেতে দেখিনি। আপাতত ছবি দিলাম স্যার। যদি কখনও সাক্ষাৎ হয় স্থানীয় সর্বোৎকৃষ্ট মিষ্টি আপনাকে খাওয়াবো।

বিনম্র শ্রদ্ধা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.