নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অনেক হয়েছে, আর না

পাকাচুল

অনেক হয়েছে, আর না

পাকাচুল › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাইবা পেলো জিপিএ ৫.০-- প্রত্যাশার অতিরিক্ত চাপ থেকে কোমলমতি শিশুদের মুক্তি দিন।

১১ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:১২

প্রীতি, ঢাকার একটা মোটামোটি পরিচিত বেসরকারী স্কুলের প্রথম শ্রেণীতে পড়ে । আজকে তার ক্লাসটেস্ট ছিলো স্কুলে। পড়াটা অনেক বেশি কঠিন ছিলো তার জন্য। তাই সে বাসা থেকে একটা কাগজে করে লিখে নিয়ে গিয়েছিলো। স্কুলে শিক্ষক সেটা ধরে ফেলেছিলো। তারপর প্রীতির অভিভাবককে ডাকা হলো, বলা হলো, আপনার মেয়ে এই স্কুলের পড়ালেখার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারছে না, তাকে অন্য কোন স্কুলে ভর্তি করান।



প্রশ্ন হলো, কি এমন লিখতে দিলো পরীক্ষায়?









বাংলায় সাত দিনের নাম লিখা ছিলো, ছাত্রছাত্রীদের এগুলোর আরবী লিখতে হবে। এটা তো মানসিক অত্যাচার ছাড়া আর কিছু নয়। যেখানে একজন প্রথম শ্রেনীর ছাত্র/ছাত্রী বাংলায় সাতদিনের নাম লিখতে পারলেই যথেষ্ট, সেখানে ইংরেজীও নয়, আরবীতে সাত দিনের নাম মুখস্হ করানোটার কোন যুক্তিকতা নাই।



স্কুলের প্রথম শ্রেণী থেকেই বাধ্যতামূলক আরবী শিক্ষার কোন সরকারী নির্দেশ নাই, শুধু স্কুল কর্তৃপক্ষ নিজেদেরকে অন্য স্কুল থেকে আলাদা, এটা বুঝানোর জন্যই ছাত্রছাত্রীদের মাথায় পাহাড় তুলে দিচ্ছে। যেখানে সরকারী কারিকুলামে প্রথম শ্রেণীতে মাত্র ৩টা বই পড়ানো হয় , সেখানে বেসরকারী স্কুলগুলো ৬টা থেকে ১০টা পর্যন্ত বই পড়াচ্ছে প্রথম শ্রেণীতে।



আর অভিভাবকদেরও একটা ভুল ধারনা আছে, যে স্কুলে যত বেশি বই পড়ানো হয়, সেই স্কুল তত ভালো। এই ধারণাটা ভাঙতে হবে।



এই ব্যাপারে যথাযথ কর্তৃপক্ষের (যদি তেমন কেউ থাকে/ কারো নজরে যদি আসে) দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৩

মামুন রশিদ বলেছেন: যে স্কুলে যত বেশি বই পড়ানো হয়, সেই স্কুল তত ভালো। এই ধারণাটা ভাঙতে হবে।

সহমত জানাই ।

১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:০৯

পাকাচুল বলেছেন: ধন্যবাদ, ছাত্রছাত্রীরা আসলে কোন জ্ঞান অর্জন করছে বলে মনে হয় না, তারা জাস্ট মুখস্হ করছে।

২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১২:২২

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনি একটি গুরত্বপূর্ন বিষয় তুলে এনেছেন ভাইয়া। বর্তমান সময়ে শিশুদের পড়ার চাপ দেখে আমি সত্যি বিরক্ত এবং কিছুটা আতংকিতও বটে। এক শ্রেনীর অভিবাবক আছেন, তারা নূন্যতম সেন্সের অভাবে এই শিশুগুলোকে ঠেলে দিচ্ছেন কৈশরবিহীন একটি জীবনে। আর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোও এই সুযোগ নিচ্ছে। অপ্রয়োজনীয় সব বিষয় এনে তারা ঢুকাচ্ছেন পাঠ্যপুস্তকে। আমার জানা মতে, প্রাইমারী লেভেলের শিক্ষাব্যবস্থায় যে বইগুলো পড়ানোর কথা অধিকাংশ স্কুলেই তা মানা হচ্ছে না।

এই ব্যাপারে সামনে একটা পোষ্ট লেখার ইচ্ছা আছে। দেখি এই বিষয়ে ব্লগাররা কি মনে করেন!

১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৬

পাকাচুল বলেছেন: স্কুল গুলোতে অতিরিক্ত পড়ার চাপ থেকে মুক্তি দেওয়া দরকার। এরজন্য দরকার অভিভাবকদের গণসচেতনতা।

আপনি সাজিয়ে গুছিয়ে পুরো ব্যাপারটা একটু লিখেন, যাথে এটা সবার নজরে আসে।

৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:০৬

সকাল হাসান বলেছেন: স্কুল গুলো তো পড়ায় ব্যবসার জন্য! তাদের মাথায় তো শুধু টাকার চিন্তা!

ক্লাস ওয়ানে একটা বাচ্চার বয়স থাকে ৫-৬ এর মধ্যে! এই সময়ে তার মানসিক বিকাশের প্রয়োজন! তাকে ঐটাইমটায় শিখাতে হবে দুনিয়াটা মুক্ত, স্বাধীন ভাবে বাঁচো ঐটা! কিন্তু ঐ টাইমে এই ধরনের প্রাইভেট স্কুলগুলো একগাদা চাপ দিয়ে দেয় এদের মস্তিষ্কে! পরবর্তীতে দেখা যায় বাচ্চাগুলোর কিছু অংশ বখাটে, কিছু অংশ ব্রয়লার, কিছু অংশ মানসিক ভাবে অস্থিতিশীল হয়ে গেছে! আর অল্প কিছু থাকে যেগুলো ভাল থাকতে পারে! তবে তা খুবই কম!

আর গার্ডিয়ানরা মনে করে, বেশি টাকা দিয়ে পড়া শিখালেই বুঝি বাচ্চা শিক্ষা দীক্ষায় পাকাপোক্ত হবে! আর বেশি টাকা দিলে বেশি বই তো পড়তেই হবে! কিন্তু ঐটা বুঝে না, এই বাচ্চাটার মাথায় বেশি বইয়ের পড়ার লোড নেওয়ার সামর্থ্য নাই! সে পারবে না!

কিন্তু কে শুনে কার কথা!
স্কুল কর্তৃপক্ষও ব্যবসা চালাচ্ছে! আর অভিভাবকেরাও বেশি বেশি শিখানোর উদ্দেশ্যে বাচ্চাদেরকে অর্ধমৃত করে দিচ্ছে!

১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:১৯

পাকাচুল বলেছেন: অভিভাবকরাই বেশি বোকা মনে হয়। আর একটা ব্যাপার আছে, যেটা ঢাকা শহরে বেশি দেখা যায়, স্যোশাল স্ট্যাটাসের ব্যাপার। অমুক স্কুলে বাচ্চাকে পড়াতে না পারলে মানুষে কি বলবে?

ঢাকা শহরে আপনাদের কারো পরিচিত কোন বাচ্চা কি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণীতে পড়ে?

আমি অনেক খুজেছি, আমার পরিচিতজনদের মাঝে কেউ তেমন নাই।

আমি প্রীতির মাকে বলেছি, তার বাচ্চাকে একটা সাধারণ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি করিয়ে দিতে।

৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:২৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এই মানসিকতা আর সমস্যার কারনে , বাংলাদেশের বাচ্চাদের গড় বয়স অন্যদের চাইতে বেশী । এই যুগে ও স্কুল গুলো কেন যে আন্তর্জাতিক নিয়ম মেনে চলে না , ভেবে পাই না ।
আর সরকার দেখবে হাহ ...

আসেন অন্য আলচনা করি ।
অভিভাবক দের সচেতনতা ছাড়া মুক্তি নাই :(

১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ২:২৪

পাকাচুল বলেছেন: পড়ালেখা জানা যেসব অভিভাবককে আমরা বেশি সচেতন মনে করি, তাদের বাচ্চাদেরই ৮-১০ বই পড়তে হয় প্রথম শ্রেণীতে।

খেটে খাওয়া মানুষদের বাচ্চারা ঐ ৩টা বই পড়ে প্রথম শ্রেণীতে।

৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৩১

তুষার কাব্য বলেছেন: ওদের কোর্স কারিকুলাম দেখলে মনে হয় ওরা বাচ্চাদের রোবট বানানোর মিশনে নেমেছে...অভিবাবকদের আগে সচেতন হতে হবে...

১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৫

পাকাচুল বলেছেন: এগুলো আসলে স্কুল গুলোর মাঝে একটা অসুস্হ প্রতিযোগীতার ফল। অভিভাবকরাও মনে করেন, যে স্কুলে বেশি পড়ায়, সেই স্কুল মনে হয় বেশি ভালো। আর এর ফল ভোগ করে ছোট ছোট ছেলে মেয়েরা।

৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১১:৫৭

কলমের কালি শেষ বলেছেন: এখনকার শিক্ষাব্যবস্থা খুবই দুঃখজনকভাবে বেপরোয়া । শিশুদের মানসিক বিকাশ করাতে গিয়ে মানসিক বিকারগ্রস্থ করে দিচ্ছে । :(

১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৯:০৭

পাকাচুল বলেছেন: সহমত জানাচ্ছি।

৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৫৩

ফারদি বলেছেন: আমি নিজেও ক্লাস এইট পর্যন্ত আরবী পড়েছি স্কুলে। সত্যি বলতে কোনো কাজেই আসেনি তা। এর থেকে ভাল হয় যদি কোরআন ভিত্তিক আরবী পড়ান হয় তাহলে। ব্যাবহারিক প্রয়োগ নেই এমন কিছু পড়া বৃথা।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৮:৫২

পাকাচুল বলেছেন: ঐ বিদঘুটে জিনিসটা আমাকেও পড়তে হয়েছে ৬ষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত, শুধু আরবী পড়া নয়, আরবীতে গল্প লিখা, শব্দার্থ লিখা, একবচন, বহুবচন, অতীত কাল, বর্তমানকাল, ভবিষ্যত কাল, ট্রান্সসেশন আরো অনেক কিছু। আমার স্কুল লাইফে এর থেকে বড় আর কোন মানসিক অত্যাচার ছিলো না।

৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৪৯

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: কি ভয়াবহ অবস্থা !!!!

এই সমস্ত স্কুলগুলোর বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নেওয়ার কি কেউ নেই ! অভিভাবকদের এ সব স্কুল বর্জন করা উচিৎ ।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৪

পাকাচুল বলেছেন: অভিভাবকরা অনেকটা অসহায় হয়ে আছে, স্কুলগুলোর কাছে জিম্মি তারা।

৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:৪৫

ইলুমিনাতি ইতআনিমুলি বলেছেন: শিক্ষা ব্যবস্থা ত এমনিই। এটা ত এমন মানুষ তৈরি করে না যারা ক্রিটিক্যাল চিন্তা করতে পারবে। বরং এমন মানুষ তৈরি করে যারা বিনা বাক্যে পেপার ওয়ার্ক করে যেতে পারে।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ৯:৩৮

পাকাচুল বলেছেন: ধন্যবাদ

১০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১০:১৪

পার্সিয়াস রিবর্ণ বলেছেন: আমাদের দেশের একটি স্কুলের বাচ্চাকে যে পরিমাণ পড়ার প্রেশার দেয়া হয় তা বিশ্বের অন্য কোন দেশে দেয়া হয় কিনা সন্দেহ । যে শরীরটা এখনো নিজেকেই কন্ট্রোল করতে শেখেনি তাকে তার চাইতেও ভারী ওজনের একটা ব্যাগ সামলে চলতে হয় !!! নচিকেতার মতই বলতে হয় .." শৈশব চুরি করে গ্রন্থকীটের দল " ।

পোস্টের বিষয়ের ব্যাপারে সচেতনতা আশা করছি ।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৯

পাকাচুল বলেছেন:

সচেতন হতে হবে অভিভাবকদেরই। স্কুলগুলো এক একটা ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে দাড়িয়ে গেছে। টিস্যুপেপার, পানির বোতল, পায়ের মোজা সব কিছুই এখন স্কুল থেকে কিনতে হয়। বই খাতা তও আছেই।

স্কুল গুলো কখনো সচেতন হবে না, সচেতন হতে হবে অভিভাবকদেরই।

১১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:৩৮

*কুনোব্যাঙ* বলেছেন: কার বাচ্চা স্কুলে কত বেশী বই পড়ানো হয় অভিবাবকদের মধ্যে এটা একটা স্ট্যাটাস সিম্বল হয়ে দাঁড়িয়েছে।

১৩ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:০০

পাকাচুল বলেছেন: হ্যা, এটাই সত্যি। কোন সন্দেহ নাই।

১২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১১:২৫

আমি তুমি আমরা বলেছেন: আজব। প্রথম শ্রেনীর একটা বাচ্চা ঠিকঠাক নিজের নাম লিখতে পারলে সেটাইতো অনেক কিছু, সেখানে আরবীতে সাত দিনের নাম! ফাজলামীর একটা সীমা থাকা উচিত।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ দুপুর ১:৩০

পাকাচুল বলেছেন: হ্যা, এটাই চলছে সারা দেশে।

১৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১০

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: আমার বাচ্চাটা মনিপুর স্কুলে পড়ে। সেখানেও একই অবস্থা। কিন্তু কী করবো? আমরা তো অসহায় অবস্থার মধ্যদিয়ে একটি চলছি। এর কোন সমাধার দেখছি না।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪১

পাকাচুল বলেছেন: হাইকোর্টে রিট করতে পারেন এই ব্যাপারে।স্কুলগুলো যা ইচ্ছে করতে পারে না।

১৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৯:০৫

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: শিশুদেরকে মুক্তি দিন। এই বিদ্যা চাই না।

০৯ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪২

পাকাচুল বলেছেন: শিক্ষানীতি ঠিক করতে হবে আগে। তারপর অন্য কিছু।

১৫| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫০

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এমন কাহিনী বাংলাদেশের আব হমান কাল থেকেই চইলা আসতেছে। আরো একটা চল ছিলো যেই স্কুলে যতবেশী বেত দিয়া পিডায় সেই স্কুল তত ভালো, সেই টিচারও তত ভালো। আল্লার অশেষ রহমতে পিডানির সিস্টেম উইঠা গেছে!

ভাবতে অবাক লাগে আমাগো দেশে সবাই কুটিকালে আইনস্টাইন বানাইতে চায় কিন্তু বড় হইলে তারে বানাইতে চায় শের এ বাংলা মানে মুখস্থ পার্টি! তখন আর মাথা খাটানির দরকার নাই, খালি মুখ্স্থ!

পুরাই উল্টা সিস্টেম!

১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০৮

পাকাচুল বলেছেন: এই বিষয় গুলো কেউ এড্রেস করতে চায় না। গার্জিয়ানরা মনে করে, যত বেশি লোড, তত ভালো, সরকার আছে জিপিএ ৫.০ কে ১০০% এ নিয়ে যাওয়ার চিন্তা নিয়ে।

আসলে আমরা কিছু তোতাপাখি তৈরী করছি।

১৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১১:০৯

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: এই জন্যই এরা যখন ডাক্তার ইন্জ্ঞিনিয়ার হইতেছে তার আউট পুট সাথে দিতেছে। কিছুদিন আগে যে শুনছিলেন যে শেখ হাসিনা নিজের চিকিৎসা নিজেরা করা হাসপাতালে করছে আর বলছিলো এখন থিকা সবাই দেশেই চিকিৎসা করাবে। কিন্তু কয়দিন আগে আমাগো রাস্ট্রপতি কিসের জন্য যেনো লন্ডনে গেলো? চোখের জন্য। আল্লাহই জানে সরকারী লোকজন মুখ দিয়ে কথা বলে নাকি অন্য কোথাও দিয়ে!

১৬ ই মার্চ, ২০১৬ ভোর ৪:৩৬

পাকাচুল বলেছেন: ২০১৫ সালের মেডিক্যাল ভর্তি পরীক্ষার কথা ভুলে গেলেন?

এমনিতএ তোতাপাখি, তার উপর প্রশ্ন ফাঁস, দেশের ভবিষ্যত কি হবে, সেটাই ভাবছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.