নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আঁধার দুনিয়ার ছবি! ..... ছন্নছাড়ার পেন্সিল......সবার অন্ধকার থাকে না, অথবা অন্ধকার প্রিয় নয়। তাই সবাই কবিতা পড়তে পারে না, কবিতা পড়ার জন্য চোখের ভিতর সমুদ্র এবং বুকের ভিতর আদিগন্ত ধূ ধূ প্রান্তর লাগে। ..... কবি নির্ঝর নৈঃশব্দ্য *************************http://www.rabindra-rachanabali.nltr.org/node/2
জীবনকে তুমি নিতে পারো রাত। এখানে ওখানে কত গল্প, কত স্মৃতি, অথচ কিছুই দেখা যায় না, বোঝা যায় না।
আমাদের এখানে গন্ধগোকুল পাওয়া যায়। গন্ধগোকুল ফন্ধ রেখে যায় বাতাসে। বাসমতি চালের গন্ধ। তুমি কী গন্ধগোকুল? তোমার শরীরে বাসমতি চালের ঘ্রাণ। আমি কখনো বাসমতি চালের ঘ্রাণ পাইনি। বাসমতি চাল চিনতে হলে নাকি যেতে হয় ত্রিনদের উৎসমুখ। আমি কখনোই যেতে পারিনি। এখন সেখানে সমুদ্র পাহারা। সমুদ্রে পেরোবার সূত্রাবলি আমি হারিয়ে ফেলেছি। কিংবা কেউ হারিয়ে দিয়ে গেছে।
রাতের ভেতর দিয়ে গন্ধগোকুল ঘুরে বেড়ায়। আমার টিনের চালে চলে বাসমতি উৎসব। তুমি বরঙ বাংলা গান শেখাও। বাসমতি ঘ্রাণ বাংলায় সবচেয়ে স্নিগ্ধ।
০১ লা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: ধন্যবাদ জী এস ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:৪২
আহমেদ জী এস বলেছেন: পাপতাড়ুয়া ,
রাতের আঁধারে শরীরে বাসমতি চালের ঘ্রাণ পেতে হলে ত্রিনদের উৎসমুখে তো যেতেই হয় । এটাই নিয়ম ।
বাসমতি ঘ্রাণ শুধু বাংলায় সবচেয়ে স্নিগ্ধ ঘ্রাণই নয় প্রকৃতির আদিমতম ঘ্রাণ।
সুন্দর ছিমছাম লেখা ।