নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ঐক্য এবং সংগ্রাম= মুক্তি

পাঠক লাল গোলদার

শোষণ-বৈষম্য হীন একটা মানবিক সমাজ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে বাংলাদেশ কৃষক ফেডারেশনে কাজ করি আমি। বুর্জোয়া আধিপত্যের বিপরীতে রাজেনৈতিক, সামাজিক, আর্থিক, সাংস্কৃতিক ও মনজাগতিক ক্ষেত্রে শ্রমিক কৃষক মেহনতী মানুষের পাল্টা আধিপত্য গড়ে তোলাই প্রথম কাজ।

পাঠক লাল গোলদার › বিস্তারিত পোস্টঃ

বিজ্ঞানে নোবেল পেতে পারেন শেখ হাসিনা!!

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৮:৩২

পরিবেশের কাজ কি শুধুই দুষিত হওয়া! খেয়ে দেয়ে আর কোন কাজ নেই পরিবেশের? যেখানে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, রামপালে কয়লা বিদ্যুতকেন্দ্র নির্মাণে পরিবেশের কোনই ক্ষতি হবে না! তারপরও আবার কথা কি? আর এই শালা ‘পরিবেশ’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কথাও শুনবে না, তাই কি হয়?? কত বামপন্থিরাই তো শেখ হাসিনার কথা শুনতে লাইন লাগায়। আর পরিবেশ তো কোন ছার! মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, ভারতসহ বিশ্বের বড় বড় কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ছবি সংসদে তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেছেন, এসব দেশে কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের ফলে পরিবেশের কোনই ক্ষতি হয়নি, বাংলাদেশেও হবে না।



কিন্তু কি যন্ত্রণা বলুন দেখি! বিশ্বমানের পরিবেশ বিজ্ঞানীরা যাকে সব সময় ঘিরে রাখেন সেই শেখ হাসিনা এত কিছু তথ্য-প্রমাণ তুলে ধরার পরও কয়লার ধোঁয়ায় আমাদের বামপন্থীদের চোখ বেশ টাটাচ্ছে! এমনকি নৌকাবামদেরও! ভোটের বাজার নষ্ট করতেই তারা রামপাল নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে।



ড. কামাল হোসেন যখন ১৯৯১ সালে ঢাকা-১১ আসন থেকে নৌকা মার্কায় নির্বাচন করেছিলেন তখন ঐ আসনে বিএনপির প্রার্থী ছিলেন হারুন রশীদ মোল্লা। ঐ মোল্লা সাহেবের এক বিশাল নির্বাচনী জনসভায় জনৈক বিএনপি নেতা নাকি উপস্থিত হাজার হাজার মানুষের কাছে প্রশ্ন রেখে তার বক্তৃতায় বলেছিলেন, ড. কামাল হোসেন এত বড় একজন ডক্টর, এত নাম! কিন্তু সে কি একদিনও আপনাদের একজনেরও চিকিতসা করেছেন? হাজার হাজার পাবলিক নাকি সমস্বরে বলে উঠেছিলো, না? না! ডক্টর কামাল তাদের কারো চিকিতসা কখনও করে নি। ঐ বক্তা আবার প্রশ্ন করেছিলেন, ডক্টর হয়েও যে লোক আপনাদের চিকিতসা না করে, তারে কি ভোট দেয়া যায়? হাজারো কন্ঠে বলেছিলো, না? না! কারণ যাই হোক বাস্তবতা হচ্ছে, ডক্টর কামাল হোসেন ৯১-এর নির্বাচনে জিততে পারেন নি! বিএনপির ঐ নেতা ড. কামাল হোসেন সম্পর্কে জনগণকে যে উদ্ভট ও প্রতারণামূলক তথ্য দিয়েছিলেন আজ একযুগ পরে এসেও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে সারা দেশের জনগণের উদ্দেশ্যে একই ধরণের উদ্ভট, অসত্য ও প্রতারণামূলক তথ্য হাজির করলেন। গ্রামের একটা অক্ষরজ্ঞানহীন চাষাও বুঝতে পারে যে, একটা ইটভাটার উচু চিমনি দিয়ে যে কয়লা-কাঠ পোড়ানো ধোঁয়া বের হয়, তা পরিবেশ নষ্ট করে। ইটভাটার চিমনিতে যখন ধোঁয়া বেরোয় তখন আশে-পাশের গ্রামগুলোতে কয়লাপোড়া গন্ধে ভরে যায়। নারকেল গাছগুলোর পাতায় দেখা যায় জমে থাকা কয়লার ছাই! আর প্রতিদিন যেখানে ১৩ হাজার টন কয়লা পুড়বে সেই রামপাল বিদ্যুত কেন্দ্র পরিবেশের কোন ক্ষতি করবে না- একজন প্রধানমন্ত্রী হয়ে শেখ হাসিনা একথা বলতেই পারেন না! এ কথা বলা শুধু জনগণকে মিথ্যা তথ্য দিয়ে প্রতারিত করা নয়! দেশের জনগণকে বোকা বানিয়ে ফায়দা লোটা নয়! এই চরম অসত্যকে জাতীয় সংসদে দাঁড়িয়ে জাহির করাটা অপরাধও বটে!



মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে EPA (Environmental protection Agency)নামে সরকারী একটা প্রতিষ্ঠান আছে। যারা কি না যুক্তরাষ্ট্রের পরিবেশ সম্পর্কে সরকারকে নির্দেশনা দিয়ে থাকে। সেই ইপিএ- তার সর্বশেষ রিপোর্টে যুক্তরাষ্ট্র সরকারকে ২০৪০ সাল পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছে সকল কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুতকেন্দ্র প্রাকৃতিক গ্যাস বা তেল ভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্রে রূপান্তর করতে। নিচের ছবিতে EPA-এর ২০৪০ সাল পর্যন্ত নির্দেশিত গ্রাফটি দেয়া হলো!





ইপিএ কেন কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্র না রাখার কথা বললো? কারণ, আমেরিকার পরিবেশ বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে নিশ্চিত হয়েছেন যে, কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্রই পরিবেশের জন্য সবচেয়ে বেশি ক্ষতিকর। কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্র যে পরিমাণে সালফার ডাই-অক্সাইড, নাইট্রাস অক্সাইড, কার্বন মনো-অক্সাইড, কার্বন ডাই-অক্সাইড, ক্লোরোফ্লোরো কার্বন ইত্যাদি বিষাক্ত গ্যাস বাতাসে নির্গমণ করে, সেক্ষেত্রে প্রাকৃতিক গ্যাস বা জ্বালানী তেল নির্ভর বিদ্যুতকেন্দ্রের বিষাক্ত গ্যাস উদগিরণ ক্ষমতা অনেক কম! ইপিএ অনেক আগে থেকেই তাই আমেরিকা সরকারকে কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্রের উপর থেকে নির্ভরতা কমিয়ে আনার পরামর্শ দিচ্ছে যা প্রতিনিয়ত বাস্তবায়ন করে চলেছে যুক্তরাষ্ট্র সরকার। তাই যুক্তরাষ্ট্রে কয়লা নির্ভর বিদ্যুতকেন্দ্রের সংখ্যা ক্রমান্বয়ে কমছে। ১৯৯৭ সালে যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের মোট বিদ্যুতের ৫২.৮% আসতো কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্র থেকে সেখানে ২০০৯ সালে সেটা নেমে আসে ৪৫ শতাংশে। ২০১১ সালে সেখানে ৩৬% বিদ্যুত আসতো কয়লা নির্ভর বিদ্যুত কেন্দ্র থেকে সেখানে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের মোট বিদ্যুতের মাত্র ৩২ শতাংশ কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্র থেকে উতপাদিত হচ্ছে। যা কিনা ২০৪০ সালের মধ্যে ০% এ নামিয়ে আনার কার্যকরী পরিকল্পনা আমেরিকার রয়েছে।

এদিকে যুক্তরাষ্ট্র এখন পরিবেশ বান্ধব নবায়নযোগ্য জ্বালানী থেকে বিদ্যুত উতপাদনে ক্ষেত্রেও ব্যাপক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। আমেরিকার ন্যাশনাল রিনিউএ্যাবল এনার্জি ল্যাবরেটরীর ২০১২ সালের রিপোর্ট অনুসারে বর্তমানে বিভিন্ন নবায়নযোগ্য জ্বালানী থেকে যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যুত উতপাদনের পরিমাণ প্রায় ১ লক্ষ ৫০ হাজার মেগাওয়াট। সম্প্রতি আরো ২০ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত উতপাদনের ক্ষমতা সম্পন্ন সোলার প্যানেল প্রোজেক্ট হাতে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র সরকার।

এতকিছুর পরেও শেখ হাসিনা সরাসরি বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রে কয়লা বিদ্যুত কেন্দ্র থেকে পরিবেশের কোন ক্ষতি হয় না।



ইউরোপের দেশ ডেনমার্কের সরকার ২০১১ সালে তাদের ‘এনার্জি স্ট্রাটেজি ২০৫০’ ঘোষণা করেছে। যাতে ডেনিস সরকার বলেছে ২০৫০ সালের মধ্যে তাদের দেশের সমস্ত বিদ্যুত আসবে নবায়নযোগ্য জ্বালানী খাত থেকে। জীবাশ্ম জ্বালানী নির্ভর অর্থাত কয়লা, তেল বা গ্যাস ভিত্তিক কোন বিদ্যুত কেন্দ্র থাকবে না ডেনমার্কে। বর্তমানে ডেনমার্কের মোট উতপাদিত বিদ্যুতের ৩০% উতপাদিত হয় উইন্ডমিল থেকে। স্থলভাগে এবং সমুদ্রের মধ্যে ডেনমার্ক সরকার গড়ে তুলেছে অসংখ্য বায়ু চালিত বিদ্যুত উতপাদন কেন্দ্র। তারা ঘোষণা দিয়েছে আগামী ২০২০ সালের মধ্যে ডেনমার্কের ৫০% বিদ্যুত আসবে উইন্ড মিল থেকে। ডেনমার্কেও একের পর এক কয়লা নির্ভর বিদ্যুত কেন্দ্র বন্ধ করে দিচ্ছে সরকার। পরিবেশ রক্ষাই সেখানে কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্র বন্ধ করে উইন্ডমিল স্থাপনের মূল কারণ।



শেখ হাসিনা ফিনল্যান্ডের কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুতকেন্দ্রেরও ছবি দেখিয়ে বলেছেন, সেই বিদ্যুত কেন্দ্রও পরিবেশের কোন ক্ষতি করে না। আর এদিকে গতবছর ফিনল্যান্ড সরকার তাদের জ্বালানী নীতির ক্ষেত্রে যে ঘোষণা দিয়েছেন তাতে বলা হয়েছে ২০২৫ সালের মধ্যে তারা তাদের সকল কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্র বন্ধ করে দেবে। জ্বালানী নীতির কথা বলতে গিয়ে ফিনল্যান্ডের অর্থমন্ত্রী জেরী হেকেমিস (Jyri Haekaemies) বলেছেন, সম্ভবত ফিনল্যান্ডই হবে ইউরোপের প্রথম কয়লা মুক্ত দেশ। ইতিমধ্যে ফিনল্যান্ড সরকার বিশ্বের সর্ববৃহত বায়োম্যাস গ্যাসিফিকেশন বিদ্যুত প্লান্ট স্থাপন করেছেন। যা তাদের কয়লার ব্যবহার প্রায় ৪০% কমিয়ে দিয়েছে। বায়োম্যাস গ্যাসিফিকেশন বিদ্যুত প্লান্টে গার্বেজ বা ময়লা-আবুর্জনাই কাঁচামাল হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।



ফিনল্যান্ডের পার্লামেন্টে বিদ্যুত প্রশ্নে যে বিতর্ক হয়েছে সেখানেই কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুতকেন্দ্র থেকে দেশকে মুক্ত করার সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়েছে। আর বাংলাদেশের পার্লামেন্টে কিনা বলা হলো ফিনল্যান্ডের কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্রও পরিবেশের কোন ক্ষতি করে না। পরিবেশের ক্ষতির দিকে তাঁকিয়ে, পরিবেশ মন্ত্রণালয়, পরিবেশ বিজ্ঞানী আর পরিবেশবাদী সংগঠনসমূহের চাপে যেখানে সারা দুনিয়ায় একের পর এক কয়লা বিদ্যুত কেন্দ্র বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। সেখানে আমাদের দেশের পরিবেশ অন্যরকম। দুনিয়ার দ্বিতীয় কোন ব্যক্তি হয়তো খুঁজে পাওয়া যাবে না যে কি না বলেছেন, কয়লা নির্ভর বিদ্যুত কেন্দ্র পরিবেশের ক্ষতি করে না। কিন্তু আমাদের বিশ্বমানের পরিবেশ বিজ্ঞানী উপদেষ্টা দ্বারা পরিবেষ্টিত প্রধানমন্ত্রী জোর গলায় বলে দিলেন, রামপাল কয়লা বিদ্যুত কেন্দ্র পরিবেশের কোনই ক্ষতি করবে না।



ড. ইউনুস যখন নোবেল পেলেন তখন অনেকে আক্ষেপ করে বলেছিলেন, নোবেল পাওয়ার যোগ্য ছিলেন মূলত শেখ হাসিনা। কিন্তু আমেরিকান লবি কাজে লাগিয়ে নোবেল বাগিয়ে নিয়ে গেলো ইউনুস! আমার তো মনে হয় শান্তিতে নয়, শেখ হাসিনার সুযোগ এসে গেছে বিজ্ঞানে নোবেল পাওয়ার। শুধু তার নিজের কথাটাই তাকে প্রমাণ করতে হবে। প্রমাণ করতে হবে, কয়লা বিদ্যুত কেন্দ্র পরিবেশের কোন ক্ষতি করে না! সারা দুনিয়ার তাবত পরিবেশ বিজ্ঞানীরা যেখানে বলছেন কয়লা বিদ্যুত কেন্দ্র অন্য যে কোন বিদ্যুত কেন্দ্রের চেয়ে পরিবেশের ক্ষতি করে অনেক বেশি। ঠিক সেই সময় শেখ হাসিনা তার উপদেষ্টা বিজ্ঞানীদের সাথে নিয়ে যদি প্রমাণ করে দেখাতে পারেন যে, রামপাল কয়লা বিদ্যুত কেন্দ্র পরিবেশের কোনই ক্ষতি করে না।.... এমন কেউ আছে যে শেখ হাসিনার বিজ্ঞানে নোবেল পাওয়া ঠেকায়??



তবে প্রশ্ন হলো শেখ হাসিনা বা তার উপদেষ্টাগণ যে বিষয়টা বোঝেন না তা নয়। তারা জেনেশুনেই বিষ পান করছেন। যে কারণে শেখ হাসিনা রামপাল প্রশ্নে নাছোড়বান্দা, ঠিক সেই একই কারণে খালেদা জিয়া শেষ সময়ে হলেও রামপাল কয়লা বিদ্যুত কেন্দ্রের ঘোরতর বিরোধীতা করলেন। কয়েক দিন বাদেই ভোট! রামপালের নামে কিছু সুবিধা দিয়ে হলেও যদি ভারতের সরাসরি সাপোর্টটা পাওয়া যায়! ক্ষতি কি? আর এতবড় বিদ্যুত কেন্দ্রের কথা ভুলে গিয়ে তো ভারত সহসা সমর্থন বদল করতেও পারবে না। বিএনপিরও সেইখানেই হাত! রামপাল বিদ্যুত কেন্দ্র ঠেকিয়ে দাও। আর ভারতকে পাকা কথা দিয়ে দ্যাও, ক্ষমতায় গেলে রামপাল, শ্যামপাল যা মন চায় সবই ভারত করতে পারবে!

রামপাল তাই এতদিন কমিশন আর ব্যবসায়ীক বিষয় হলেও এখন ভোটের রাজনীতিতে তার আধিপত্য ব্যাপক।





পাঠক লাল গোলদার

২৭ অক্টোবর ২০১৩

[email protected]

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:০৪

উযায়র বলেছেন: ১৯৯৭ সালে যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের মোট বিদ্যুতের ৫২.৮% আসতো কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্র থেকে সেখানে ২০০৯ সালে সেটা নেমে আসে ৪৫ শতাংশে। ২০১১ সালে সেখানে ৩৬% বিদ্যুত আসতো কয়লা নির্ভর বিদ্যুত কেন্দ্র থেকে সেখানে বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের মোট বিদ্যুতের মাত্র ৩২ শতাংশ কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্র থেকে উতপাদিত হচ্ছে। যা কিনা ২০৪০ সালের মধ্যে ০% এ নামিয়ে আনার কার্যকরী পরিকল্পনা আমেরিকার রয়েছে।

২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৩

আমি কবি নই বলেছেন: শুধু সুন্দরবনের জন্য আওয়ামী লীগের এবার ক্ষমতায় যাওয়া ঠেকাতে হবে। এটা আমাদের অস্তিত্বের প্রশ্ন।

৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৩৪

চলতি নিয়ম বলেছেন: বিজ্ঞানে নোবেল !! এইটা আবার কি ? =p~

৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৪১

ভিটামিন সি বলেছেন: এই নুবেল আনার জন্য আমি আমার ঠেলাগাড়ি হাচি (হেচ্চু) নারে বরাদ্দ দিলাম।

৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬

দেশপ্রেমিক পোলা বলেছেন: বাংলাদেশে কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি হলে ভারত তথা সারা বিশ্বই তো দুষিত হবে, শুধু বাংলাদেশ না।

বিজ্ঞানে নোবেল না, পরিবেশ বিজ্ঞানে নোবেল হবে।

৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩

জাহিদ গাছবাড়ী বলেছেন: আপনার উদাহরণ গুলো খুব ভালোভাবে বুঝতে পারলাম।

৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১১:০১

ক্লিকবাজ বলেছেন: শুধু হাসিনা না আরো যে দালালগুলি এর গুনগাণ কর্তাছে তাগো সকলেরেই দলীয় ভাবে পরিবেশ বিজ্ঞানে নো-বেল দেয়া উচিৎ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.