নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কলমই হোক দুর্নীতি দূর করার হাতিয়ার

শামচুল হক

আমি একজন সাধারন লোক

শামচুল হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

রং নাম্বার নয় ছয়

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৭


শামচুল হক

হাসান আলী ওরফে হাসু মিয়া দুপুরে বাজার থেকে মায়ের কাছে টেলিফোন করল। দুই তিনবার রিং হওয়ার পরেই অপর দিক থেকে “হ্যালো” বলে নারী কনঠে জবাব এলো। কন্ঠটি খুব মধুর মনে হলো। হাসু বুঝতে পারছে না কার কন্ঠ। তার মায়ের কন্ঠ তো এত সুন্দর নয়। হাঁসের মত ফ্যাঁস ফ্যাঁসে। তার পরিচিত যত মহিলা আত্মীয় স্বজন আছে তাদের কন্ঠও তো এরকম নয়। দ্বিধা দ্বন্দে পড়ে আমতা আমতা করে বলল, আপনে ক্যাডা?
অপর দিক থেকে শুদ্ধ ভাষায় চিকন কন্ঠে মলায়েম সুরে জবাব এলো, আপনি কে?
-- আমি হাসু।
-- আপনি কার কাছে টেলিফোন করেছেন?
-- করছিলাম তো বাসায়।
-- কার বাসায়?
-- আমার বাসায়
-- তাহলে আমার কাছে করলেন কেন?
-- সেইটা তো আমিও বুঝবার পারতাছি না।
-- বুঝবার না পারলে কিভাবে টেলিফোন করলেন?
-- বাসার নাম্বারে টেলিফোন করলাম ধরলেন দেখি আপনে।
-- আমি তো এমনি এমনি ধরি নাই, আপনি টেলিফোন করেছেন দেখেই তো টেলিফোন রিসিভ করেছি।
-- আমি তো আপনারে টেলিফোন করি নাই কিন্তু আপনার নাম্বারে গেল কেমনে?
-- সেটা তো আপনিই ভাল জানেন, আমার জানার কথা নয়।
-- তাইলে বোন কোন কারণে আপনার মোবাইলে ভুলে রিং গেছে, মাপ কইরা দিয়েন।
-- মাপ না হয় করলাম, আপনি আমার নাম্বার পেলেন কই?
-- না বোন পাই নাই। কেমনে কেমনে জানি আপনার নাম্বারে রিং গেছে।
-- আপনার বাড়ি কোথায়?
-- ঢাকায়।
-- আপনার?
-- যশোরে।
-- যশোরে তো আমি জীবনেও যাই নাই। বোন আপনাদের যশোর জায়গাডা দেখতে কী রকম?
-- যশোর জায়গাটা কী রকম এটা আপনাকে টেলিফোনে কি করে বুঝাবো। আপনার ঢাকার কোথায় বাসা, শহরে না গ্রামে?
-- আমাদের বাসা ঢাকা মেইন টাউনে।
-- আপনি লেখাপড়া করেছেন?
-- করছি, খুব বেশি না। আমার ছোট ভাই আমার চায়া অনেক বেশি লেখাপড়া করছে। আপনে লেখাপড়া জানেন?
-- জানি।
-- কতদুর?
-- বিএ ফাইনাল ইয়ারে।
-- বিএ ফাইনাল দিছেন?
-- না, ফাইনাল দেই নি দিব।
-- কবে দিবেন?
-- এই তো ছয় সাত মাস পরে। আপনারা কয় ভাই বোন?
-- আমরা দুই ভাই এক বোন।
-- আপনার বোন কি করে?
-- বোন ব্যাক্তের বড়, বিয়া হয়া গ্যাছে।
-- আপনি কি করেন?
-- বাবার ব্যাবসা দেখাশুনা করি।
-- ঢাকায় কি ভাড়া থাকেন?
-- কন কি? ভাড়া থাকুম ক্যান? আমাগো পাঁচটা বাড়ি। আমাগো বাসায় দুনিয়ার মাইনষে ভাড়া থাকে।
-- মাসে কত টাকা ভাড়া আসে?
-- খুব বেশি না, দুই লাখ আশি হাজার ট্যাকা।
-- এত টাকা কি করেন?
-- কন কি, এইডা একটা ট্যাকা হইল! আমাগো খরচ আছে না? মাস শেষে এ টাকাও টান পইরা যায়।
-- এত টাকা খরচ করার পরও টান পড়ে। কি খরচ করেন?
-- আপনারে এহন টেলিফোনে কেমনে বুঝাই। আপনি আমাগো বাসায় আইলে না বুঝাইতে পারতাম কেমনে কেমনে খরচ হয়।
-- আমি তো ভাই ঢাকায় কোনো দিন যাইনি তাই বুঝতে পারছি না এত টাকা কি করে খরচ করেন?
-- তাইলে ঢাকায় আসেন। আমাগো বাড়ি বেড়ায়া যান।
-- আমি গেলে আপনার বাবা মা আপনার উপর রাগ করবে না?
-- রাগ করবো ক্যান? আমি মায়েরে জিগায়াই তো আপনারে আইতে কমু।
-- আপনার মা তাতে রাজি হবেন?
-- মা রাজি হইবো না ক্যান? আমার মায় আমারে খুব ভাল জানে।
-- আপনার বাবা বেঁচে আছেন?
-- বাবা মা’য় দুইজনই বাইচা আছে।
-- আমি গেলে আপনার বাবা আপনার উপর রাগ করবে না?
-- বাবা তো মায়ের কথার উপর দিয়া কথা কয় না। মা’য় রাজি হইলে বাবায় কিচ্ছু কইবো না।
-- পাড়ার লোকেরা কিছু বলবে না?
-- পাড়ার লোক কি কইবো। এইডা কি গেরাম পাইছেন নাকি পাড়ার মাইনষে নানান কথা কইবো? ঢাকা শহরে কার বাসায় কেডা আইসে? অন্যের খবর নেয়ার মতো কারো সময় আছে? সবাই থাকে নিজের ধান্দায়।
-- তাহলে আপনাদের ঢাকায় কেউ কারো বাসায় যায় না?
-- যাইবো কেমনে? যার যার ইনকামের ধান্দায় সেই সেই লৌড় পারে, আরেক বাসা যাওনের সময় আছে?
-- আপনাদের কি গ্রামে বাড়ি আছে?
-- না বোন, আমাগো গ্রামে কোন বাড়ি নাই।
-- কখনও গ্রামে গেছেন?
-- যামু ক্যামতে, আমাগো গ্রামে কোন আত্মীয় স্বজন নাই তো।
-- তাহলে আমাদের বাড়িতে একদিন বেড়াতে আসেন।
-- আপনাদের বাড়িতে বেড়াতে গেলে আপনার বাবা মায় আবার আপনারে বকবো না?
-- বাবাকে রাজি করাতে পারলে মা কিছু বলবে না।
-- কেন আপনার মা বকবে না কেন?
-- মা বাবার উপর দিয়ে কথা বলে না।
-- তাইলে আপনার বাবা আমি গেলে বকবো না ক্যান?
-- বাবা আমাকে খুব ভাল জানে এবং খুব ভালোবাসে।
-- আপনার বাবা আপনাকে ভাল জানে আমাকে তো ভাল জানে না? আমাকে সে কোন দিন দেখেও নাই। আমাকে আপনার কথা মত কি করে জায়াগা দিতে রাজি হইবো?
-- আমি তাকে বুঝিয়ে রাজি করাবো।
-- গ্রামের লোকে যদি নানান কথা কয়?
-- আমরা তো গ্রামে থাকি না। শহরের সরকারী কোয়ার্টারে থাকি। বাবা চাকুরী করে। এখানে কেউ কাউকে ভাল করে চেনে না।
-- তাহলে বোন আপনি আগে আমাদের বাসায় আসেন পরে আমি আপনাদের বাসায় যামু।
-- আমি মেয়ে মানুষ হয়ে কি করে আগে আপনাদের বাসায় যাবো। আপনিই আগে আমাদের বাসায় আসেন আমি পরে আপনাদের বাসায় যাবো।
-- আপনারে না দেখলে তো মায় আমারে যাইতে দিব না।
-- কেন?
-- আপনার স্বভাব চরিত্র দেইখা তারপর মায় আমারে আপনাদের বাড়িতে যাইতে দিব।
-- আমার স্বভাব চরিত্র যদি খারাপ হয়?
-- তাইলে যাইতে দিব না।
-- যদি স্বভাব চরিত্র ভাল হয়?
-- তাইলে যাইতে দিব।
-- কারণ?
-- কারণ, মায় আজেবাজে মাইয়া পছন্দ করে না।
-- আমার বাবাও তো আজেবাজে ছেলে পছন্দ করে না।
-- তাইলে যদি আমি খারাপ হই তখন?
-- তখন আমার বাবা আপনাকে আমাদের বাসায় ঢুকতে দিবে না।
-- আর যদি ভালো হই?
-- তাহলে আপনাকে বাসায় ঢুকতেও দিবে ছেলের মত আদরও করবে।
-- আপনারা কয় ভাই বোন?
-- আমার কোন ভাই নাই, আমরা দুই বোন।
-- দুই বোনের মধ্যে বড় কেডা?
-- আমিই বড়।
-- ছোট বোন কি করে?
-- ক্লাস টেনে পরে।
-- আপনার সাথেই থাকে?
-- হ্যাঁ, আমার বোন আমার সাথে থাকবে না তো কার সাথে থাকবে?
-- আমার ভাইও আমার সাথে থাকে। মায় আমাগো দুইজনরে দূরে যাইতে দেয় না।
-- আপনার মায় আপনাকে দূরে যেতে না দিলে আপনি আমাদের বাসায় আসবেন কি করে?
-- এই জন্য তো আপনার আগে আমার বাসায় আইতে হইবো। আপনারে দেইখা মা’র যদি ভাল লাগে তাইলে মায় নিজে আমার সাথে আপনার বাড়ি যাইবো। মা আমার সাথে যাইতে না পারলে আমার ছোট ভাইরে আমার সাথে পাঠাইবো।
-- আমার বাবাও তো একই অবস্থা। যদি আপনাকে দেখার পর ভালো লাগে। তাহলে তিনি নিজে আমার সাথে আপনাদের বাড়ি যাবে। তা না হলে একলা যেতে দিবে না।
-- আপনার বইনেরে সাথে আনবেন না?
-- যদি ও আমাদের সাথে যেতে চায় তাহলে সাথে নিবো। তবে আমার ছোট বোনের চেয়ে বাবা আমাকে বেশি ভালবাসে।
-- আমার মায়ও তো আমার ছোট ভাইয়ের চেয়ে আমাকে বেশি ভালবাসে।
-- কেন, আপনার ছোট ভাইয়ের চেয়ে আপনাকে বেশি ভালবাসে কেন?
-- আমার ছোট ভাই দুনিয়ার পাজি। আমি নাকি সহজ সরল। এই জন্য মায় আমাকে বেশি ভাল বাসে।
-- আমার ছোট বোনও তো তাই। বাবার কথা মোটেই শোনে না। আর আমি বাবার কথা মত সব কাজ করি। বাবার অনুমতি ছাড়া কোথাও যাই না। এই জন্য বাবা আমাকে সবসময় কাছে কাছে রাখে। আমি যে কোন জিনিষ চাইলে সবার আগে বাবা আমাকে কিনে দেয়।
-- তাইলে তো আপনার বাবা আমার মার মতই। আপনার বাবা আপনাকে ভালবাসে আর আমার মায় আমাকে ভালবাসে।
-- তাহলে এককাজ করেন, আপনার মাকে রাজি করিয়ে তাকে সাথে নিয়ে আমাদের বাসায় চলে আসেন।
-- আপনি আপনার বাবাকে নিয়া আগে আসলে কি হয়?
-- আমি তো মেয়ে মানুষ আমাকে আগে বাবা যেতে দিবে না। আপনাকেই আগে আসতে হবে।
-- তাইলে বোইন খারান, আমি বাসায় গিয়া মারে জিগায়া লই।
-- ঠিক আছে যান।
-- একথার পর হাসু কি যেন বলতেছিল মোবাইলে টাকা না থাকায় লাইন কেটে গেল। প্রায় পঁয়তাল্লিশ মিনিট ফোনে কথা বলায় ফোন গরম হয়ে গেছে। এত সময় কিভাবে কেটে গেছে হাসু বুঝতেই পারে নাই।
হাসু পুরান ঢাকার সহজ সরল ছেলে। জীবনে কখনও পনরো মিনিট ফোনে কারো সাথে কথা বলে নাই সেই হাসু আজ অচেনা অজানা মেয়ের পাল্লায় পরে পৌনে এক ঘন্টা কথা বলেছে।
হাসু সবসময় মুখ ভার ভার করে থাকে, হাসিখুসি ভাব তার কখনও দেখা যায় না। এজন্য বাবার চেয়ে মা খুব বেশি চিন্তত থাকে। ছেলের গোমরা স্বভাবের কারণে কোন ভাল ঘরে বিয়ার প্রস্তাব আসে না। অনেক মেয়ের বাপ এসে ছেলের বেজার বেজার মুখ দেখে চলে যায় আর আসে না। আজ হাসু খুব খুশি খুশি ভাব নিয়ে কিছুটা দৌড়াতে দৌড়াতে বাসায় আসে। তার হাসিখুশি ভাবে দৌড়ে আসা দেখে অনেকেই আশ্চার্য হয়ে যায়। কারণ হাসু সবসময় আস্তে আস্তে হাঁটে, কখনও তাড়াহুড়া করে না। আজ তার তাড়াহুড়া করে বাসায় যাওয়ার কারণ কেউ বুঝতে পারে না।
বাসায় গিয়ে সোজা মায়ের কাছে গিয়ে হাসি হাসি মুখে বলে, মা আপনারে একটা কথা কইবার চাই।
মা হাসুর খুশিখুশিভাব দেখে কিছুটা আশ্চার্য হয়েই বলে, বাজানরে-- তরে এত খুশি খুশি লাগতাছে ক্যান? কই থিকা আইলি, কি কথা কইবি?
(চলব-এ--)

মন্তব্য ২৪ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (২৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬

ন্যায়দন্ড বলেছেন: কেমনে কি!
সংলাপ আর সংলাপ।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:৪৩

শামচুল হক বলেছেন: এটা সংলাপ দিয়াই শুরু করেছি। ধন্যবাদ ভাই

২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৫৬

করুণাধারা বলেছেন: ভালই! পরের কিস্তির জন্য অপেক্ষায়।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, শুভেচ্ছা রইল।

৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক আগে একটা বই পড়েছিলাম- প্লোটর সংলাপ।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৮

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, পড়ার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

৪| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৬

তানজীর আহমেদ সিয়াম বলেছেন: জব্বর হোইচে :) চালাইয়া যান :)

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৯

শামচুল হক বলেছেন: পোষ্টটি পড়ার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

৫| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:১৬

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: ভালো লাগলো হক ভাই,

শুভকামনা জানবেন সবসময়

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২১

শামচুল হক বলেছেন: মন্তব্য জন্য ধন্যবাদ আপনাকে

৬| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯

এম. হাবীব বলেছেন: শুরুটা ভালো হয়েছে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২২

শামচুল হক বলেছেন: মন্তব্য করায় খুশি হলাম

৭| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:০২

তার ছিড়া আমি বলেছেন: ভালই লেগেছে, বিশেষ করে মেয়েটা যশোরের হওয়ায়।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৩

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য।

৮| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:১১

আটলান্টিক বলেছেন: হে হে হে =p~
চালিয়ে যান ভাইয়া

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৪

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই শুভেচ্ছা রইল।

৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২০

খায়রুল আহসান বলেছেন: ভালই লাগলো সংলাপগুলো। চালিয়ে যান। + +

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৯

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ খায়রুল আহসান ভাই, আপনার উৎসাহমূলক মন্তব্যর জন্য খুশি হলাম।

১০| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:২০

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ভালো লাগলো । এত বড় সংলাপ ফোন তো গরম হবেই।

১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩৩

শামচুল হক বলেছেন: জী ভাই, অনেক সময় বোকা ছেলেরাও অচেনা মেয়েদের ফোন পেলে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা বলে ফোন গরম করে দেয়, এটাও সে ধরনের একটা গল্প। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।

১১| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: এটা তো অনেক মজার ছিলো
পড়েছি আগেই কিন্তু মন্তব্য কেনো করা হয় নি বুঝলাম না ।

লেখায় ভালোলাগা।

২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩৯

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, আপনি পড়ে থাকলে আপনাকে পাঠক হিসাবে পেয়ে তাতেই আমি খুশি।

১২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৪২

নীলপরি বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো ।

২২ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.