নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কলমই হোক দুর্নীতি দূর করার হাতিয়ার

শামচুল হক

আমি একজন সাধারন লোক

শামচুল হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

রং নাম্বার নয় ছয় (২)

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:২২


শামচুল হক

বাসায় ঢুকে সোজা মায়ের কাছে গিয়ে হাসি হাসি মুখে বলল, মা, আপনারে একটা কথা কইবার চাই।
মা হাসুর খুশিখুশিভাব দেখে কিছুটা আশ্চার্য হয়েই বলে উঠল, বাজানরে-- তরে এত খুশি খুশি লাগতাছে ক্যান? কই থিকা আইলি, কি কথা কইবি?
-- মা গো তুমি রাগ করবা না তো?
-- রাগ করার কথা হইলে রাগ করুম।
-- না মা রাগ করোনের কথা কমু না।
-- তাইলে ক।
-- একটা মাইয়া আমাগো বাসায় আইতে চায়, আমি কি আইতে কমু?
-- তুই মাইয়ারে চিনোস?
-- না।
-- মাইয়ারে দেখছোস?
-- না।
-- মাইয়ারে চিনোস না দেখোস নাই এরকম মাইয়া কই পাইলি?
-- টেলিফোনে।
হাসুর কথা শুনে হাসুর মা যেন আকাশ থেকে পড়ল! অজানা শঙ্কায় চোখ কপালে তুলে কিছুটা ধমকের সুরে বলল, আস্ত একটা ব্যাক্কল না দেহি! টেলিফোনে ভাল মাইয়ারা কথা কয়? কোন ছিনালের পাল্লায় পরছোস?
-- না মা, মাইয়াডা ছিনাল না, খুব ভাল।
-- খুব ভাল কেমনে বুঝলি?
-- তার কথা হুইনা বুঝছি।
-- তুই তো আস্ত একটা ব্যাক্কল পোলা, তুই আবার মাইয়ার কথা হুইনা কেমনে বুঝলি?
-- মাইয়াডা সুন্দর কইরা কথা কয় মা।
-- আরে ব্যাক্কল-- পুরুষ মানুষ পটাইতে তো ছিনালরাই সুন্দর কইরা কথা কয়।
-- না মা, মাইয়াডা পাজি না। লেখাপড়া জানা শিকখিত মাইয়া।
-- কেমনে বুঝলি শিকখিত মাইয়া?
-- আপনি হের সাথে কথা কইলেই বুঝবেন।
-- আমি হের সাথে কি কথা কমু। চেনা নাই জানা নাই টেলিফোনে দুইডা কথা কইছে, দুই কথা হুইনাই তুই ব্যাক্কলের মত বাসায় আইতে কইলি আর অমনি মাইয়া আইতে রাজি হইয়া গেল। এই মাইয়া কি ভাল হইবার পারে?
-- না মা হে আইতে চায় নাই। আমাগো দুই মায় পুতেরে আগে যাইতে কইছে।
-- কই যাইতে কইছে?
-- যশোর, হ্যাগো বাসায়।
-- হ্যাগো বাসায় গেলে?
-- যদি আমার স্বভাব চরিত্র ভাল হয় তাইলে তার বাপে বাসায় ঢুকতে দিব। আর যদি আমার স্বভাব চরিত্র ভাল না হয় তাইলে আমাগো ঘাড় ধইরা বাইর কইরা দিব।
-- কী- - -হ, ছিনাল মাগি এই কথা কইছে---। আমাগো ঘাড় ধইরা বাইর কইরা দিব। মাগিরে টেলিফোনে ধর। আমি মাগির চৌদ্দগুষ্ঠি ছাই দিয়া কচলায়া তার পরে ভাত খামু।
-- কও কি মা, তুমি তারে গাইল দিবা?
-- গাইল দিমু না মানে! আমাগো স্বভাব চরিত্র নিয়া কথা কইছে হেই মাগি কেমনে ভাল হয়? বেশ্যা মাগি, ছিনাল মাগি, আমার সহজ সরল পোলার মাথা খাইছে। ভাগ্য ভালো তুই আমারে কইছস, নইলে তো সর্বনাশ হইয়া যাইতো।
-- তুমি কি কইতেছো মা, সর্বনাশ হইবো ক্যান?
-- সর্বনাশ হইবো না মানে! তুই আগে ছিনাল মাইয়ারে টেলিফোনে ধর, আমি হেরে আগে দুইডা গাইল দিয়া মনের ঝাল মিটায়া লই।
-- আমি তোমারে হেই মাইয়ার টেলিফোন দিমু না। তুমি মাইয়াডারে গাইল দিবা।
-- আরে আমার কপাল রে--- মাইয়া তো আমার পোলার পুরা মাথা খাইছে, এহন আমি কি করি? কার কাছে যাই? ছিনাল মাগি আমার পোলারে টেলিফোনে পুরা তাবিজ করছে! আল্লাহ গো আল্লাহ, আমার পোলারে এই বেশ্যার হাত থিকা বাঁচাও গো আল্লাহ।

আহাজারীর মাধ্যমে মা গালাগালি চিল্লাচিল্লি করায় হাসু কিছুটা ভরকে যায়। মাকে সে বুঝাতেই পারছে না মেয়েটা খারাপ নয়। মেয়ের স্বভাব চরিত্র সম্পর্কে কিছু না জেনেই মেয়েটিকে নিয়ে এরকম নোংরা মন্তব্য করায় হাসু প্রতিবাদী হয়ে উঠে। মায়ের উপর মেজাজ গরম করে কিছুটা কর্কশ কণ্ঠেই বলে উঠে--
-- মা, তোমার কথা কইল আমার ভাল্লাগতাছে না। তুমি না জাইনা না শুইনা মাইয়াডারে গাইল দাও ক্যান?
-- আল্লাহ গো আল্লাহ, এবার পুরাই বুইঝা ফালাইছি গো আল্লাহ, আমার পোলারে যাদু করছে।
-- মাগো, তোমারে কওয়াডাই ভুল হইছে। তুমি এরহম চিকরাচিকরী করবা আগে জানলে তোমারে কইতামই না।
-- আমি বুঝবার পারছিরে পোলা, ওই মাগি তর সর্বনাশ করছে! তুই আমারে মাইয়ার টেলিফোন নাম্বার ধইরা দে।
-- তুমি যদি গাইল না দেও তাইলে টেলিফোন ধইরা দিমু, গাইল দিলে টেলিফোন দিমু না।
মায়ে বুঝতে পারল হাবা ছেলের কথায় রাজী না হলে সে কখনই টেলিফোন দিবে না তাই কিছুটা নরম হয়ে বলল, যা তুই যহন কইছস গাইল দিমু না। তুই টেলিফোন ধইরা দে।
মায়ের নরম সুরের আশ্বাসে হাসু দুুপুরের মতই ঐ নাম্বারে টেলিফোন করলে মায়ের নাম্বার বেজে উঠে। রিং হওয়ায় হাঁসু খুশি খুশি ভাব নিয়ে হ্যালোর অপেক্ষায় থাকে। কয়েকবার রিং হতেই মায়ে মোবাইল নিয়ে হ্যালো বলে উঠে। হ্যালো শুনেই হাসু কণ্ঠ যাচাই না করেই বলে উঠে, হ্যালো বইন, কেমুন আছেন? মার লগে কথা কন।

পাশাপাশিই দাঁড়ানো ছিল হাসুর মা। তার মোবাইলে হাসুর কণ্ঠ শুনে ধমক দিয়ে উঠে। আরে ব্যাক্কল, তুই তো আমার মোবাইলে ফোন করছোস। এমন ব্যাক্কল পোলা আমার পেটে ধরছি রে! মাইয়ার টেলিফোনে টেলিফোন করবার কইছি। হেয় আমার মোবাইলে টেলিফোন কইরা বইন বইন করতাছে। আরে ব্যাক্কলের ঘরের ব্যাক্কল, হেই মাইয়াডারে ধর।
মায়ের মোবাইলে টেলিফোন করে মাকে বইন বলায় হাসু লজ্জা পেয়ে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে, আস্তে আস্তে মিন মনি করে বলে-- তহনও তো তোমার মোবাইলেই ফোন করছিলাম। ধরলো তো ওই মাইয়াডা।
হাসুর মায়ে ছেলের আহম্মকি স্বভাবের কারণে কিছুটা আশ্বস্ত হয়, মনে মনে চিন্তা করে তাহলে ছেলে কোন মেয়ের সাথে কথা বলে নাই, কোন কারণে হয়তো ধান্দা দেখেছে, সেই ভাবনা থেকেই বলে উঠে-- বুঝবার পারছি, মোবাইলে তুই ধান্দা দেখছোস। বাথরুমে যা। গোসল কইরা মাথা ঠান্ডা কইরা ভাত খায়া ঘুম দে। আমার বিনা হুকুমে ঘরের বাইরে যাবি না।

হাসু টেলিফোন নাম্বারের রহস্যটি বুঝতে না পেরে আহাম্মকের মত দাঁড়িয়ে থাকে। তখনও তো মায়ের নাম্বারে ফোন করেই মেয়েটির সাথে কথা বলেছে, এখন আবার যাচ্ছে না কেন? তার মাথায় এই রহস্যটির জট বেঁধে গেল, সে তো এটা ধান্দা দেখে নাই, পুরো ৪৫মিনিট কথা বলেছে, মোবাইলের ব্যালেন্স শেষ হওয়ার পরই তো লাইন কেটে গেছে। রহস্যের কোন কূল কিনারা না পেয়ে ড্যাব ড্যাব করে মায়ের দিকে তাকিয়ে থাকায় মা আবার বলল, তাড়াতাড়ি গোসল খানায় ঢুইকা বিসমিল্লাহ কইয়া আল্লাহ রসুলের নাম নিয়া গোসল কর। গোসল কইরা শরীর তোয়াইলা দিয়া ভালো কইরা মুইছা সাদা লুঙ্গিডা পইরা আমার সামনে আইসা খাড়া। আমি দোয়া দরুদ পইড়া তর মাথায় দুইডা ফু দেই। আল্লারে আল্লাহ, আমার পোলাডারে তুমি ভালো কইরা দেও গো আল্লাহ, পোলারে না জানি কিসে ধরল গো আল্লাহ।

হাসু মায়ের কথামতো গোসল খানায় গোসল করতে ঢুকে চিন্তা করতে লাগল। মায়ের নাম্বারে টেলিফোন করে এত সুন্দর মিষ্টি কন্ঠে কার সাথে সে কথা বলল। এটা কি তাহলে ভুতুরে ব্যাপার। জ্বীন, পরী বা ভুতের কণ্ঠ না তো!
মা সহজ সরল ছেলের আহাম্মকের মত কাজ দেখে দুশ্চিন্তায় পড়ে গেল। এই ছেলের বয়স পঁচিশ বছর পার হয়েছে। এখনও তার বুদ্ধি শুদ্ধি কিছু হলো না। বাইরে থেকে কি সব ধান্দা দেখে এসে আজগুবি এক মেয়ের বাড়ি যাওয়ার জন্য পীড়াপীড়ি করছে। অথচ মেয়ের কোন টেলিফোন নাম্বারই নাই। ছেলের অদ্ভুত আচারণ এবং আহাম্মকী কান্ড দেখে বিকাল বেলা শুয়ে শুয়ে দুশ্চিন্তা করতে লাগল।

রাত দশটার দিকে সবাই ভাত খেয়ে ড্রইং রুমে বসে টিভি দেখছে। হাসু এবং হাসুর ভাই সোফায় বসা। হাসুর বাবা বিছনায় কোল বালিশে কাত হয়ে শুয়ে আছে। হাসুর মা সিঙ্গেল সোফায় বসে দুপুরের কাহিনী বলতেছে আর হাসুর বাপ ছেলের আহাম্মকী কাহিনী শুনে হা হা করে হাসছে। এমন সময় হাসুর মোবাইল বেজে উঠল। হাসু মোবাইল রিসিভ করে হ্যালো বলতেই অপর দিক থেকে সেই নারী কণ্ঠ শুনে লাফিয়ে উঠল।
-- আপনি কি যশোর থিকা কইতাছেন?
-- অপর দিক থেকে জবাব এলো, হা আমি যশোর থেকে বলছি।
যশোরের কথা শুনেই হাসু চিৎকার দিয়ে উঠল, আরে বইন আপনারেই তো খুঁজতাছি। আপনার মোবাইল নাম্বার না পায়া বইসা রইছি।
-- কেন আপনি দুপুরে যে নাম্বারে ফোন করেছিলেন সেই নাম্বারে করতেন?
-- সেই নাম্বার তো আমার মায়ের।
-- আপনার মায়ের হবে কেন? ওটা তো আমার নাম্বার।
-- সে যাউকগা আপনি কেমন আছেন?
-- আমি ভাল আছি। আমাদের বাসায় আসার কথা আপনি আপনার মাকে বলেছেন?
-- বলছি, মায় আপনার সাথে কথা কইবো। আপনার মোবাইল নম্বর জানিনা দেইখা দুপুরে কথা কইবার পারি নাই।
-- আপনার মা কি বলেছে? আমাদের বাড়ি আসবে?
-- আমার মার সাথে কথা কন।
বলেই মাকে ফোন এগিয়ে দিয়ে বলল, মা আমি কইছিলাম না, আমি ধান্দা দেখি নাই, আমি সত্যি সত্যি কথা কইছি। ফোন দেয়ার জন্য হাত এগিয়ে দিয়েই আবার হাত টেনে নিয়ে মাকে বলল, তয় একখান কথা, মাইয়াডা ভদ্র, তারে কিন্তু তুমি বকাবকি করবার পারবা না। হেরে বকলে কিন্তু আমি মোবাইল দিমু না।

ছেলের খুশি খুশিভাব দেখে মা কিছুটা কৌশলীভাব অবলম্বন করে নরম হলো। মনে মনে ভাবলো কর্কশ স্বভাব দেখালে ছেলে মোবাইল নাও দিতে পারে, তার চেয়ে নরম হয়ে ওর কাছ থেকে মোবাইল নিয়ে বিষয়টি যাচাই করে দেখা দরকার, এই ভেবেই মা বকাবকি না করার শর্ত দিয়ে বলল, দে মোবাইল দে, তুই যহন কইতাছোস বকুম না।
মা বকবে না বলে কথা দেয়ায় হাসু মোবাইল এগিয়ে দেয়। মা মোবাইল হাতে নিয়ে বলে উঠে, হ্যালো।
অপর দিক থেকে নারী কন্ঠে জবাব আসে, স্লামালেকুম খালাম্মা, আপনি কেমন আছেন?

(ছবি - অন্তর্জাল)
প্রথম পর্ব পড়ার জন্য নিচে ক্লিক করুন- -
রং নাম্বার নয় ছয়

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮

ওমেরা বলেছেন: আমিও কিছু বুঝলাম না

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪১

শামচুল হক বলেছেন: ফোনের রহসটি পরের পর্বে বুঝতে পারবেন

২| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৫২

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ফোন আলাপ নিয়ে ভাল লিখেছেন। ;)

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:০৪

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, উৎসাহমূলক মন্তব্য করায় আন্তরিক শুভেচ্ছা রইল।

৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৪

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: পরের পর্ব না পড়ে কিছু বলতে পারলাম না। তবে লেখা ভাল হয়েছে।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২৪

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, পরের পর্ব পড়ার আমন্ত্রণ রইল।

৪| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: লেখাটি পরে আমার মায়ের কথা মনে পড়ল।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬

শামচুল হক বলেছেন: আপনার মায়ের কথা মনে পড়ায় আপনাকে ধন্যবাদ

৫| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৫৯

রুদ্র নাহিদ বলেছেন: পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০৬

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, পড়ার আগ্রহ প্রকাশ করায় খুুশি হলাম।

৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৮

কুঁড়ের_বাদশা বলেছেন: কোন মাইয়া আমার নাম্বারে কোনদিন ভুল করেও ফোন দেয় না। ;)



গল্প পড়িয়া আমি মুগ্ধ! :)


লাইক প্রদান করা হইল। :)

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৯

শামচুল হক বলেছেন: আরে ভাই এসব কপাল লাগে, কপালে না থাকলে টেলিফোন তো দূরের কথা ধমকও জোটে না।

৭| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ভালো লাগেনি।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫১

শামচুল হক বলেছেন: আপনি এমন মন্তব্য করবেন এটা আমি জানি, কারণ ব্লগে কারো লেখা কোনদিন আপনার ভালো লেগেছে এমন মন্তব্য আজ পর্যন্ত আমার চোখে পড়ে নাই।

৮| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৪২

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: নায়ক টা সত্যিই বোকা মনে হচ্ছে । এতো অল্পতে কাউকে বিশ্বাস করা বোকামি ।
গল্প ভালো লাগলো ।

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

শামচুল হক বলেছেন: মাঝে মাঝে বোকাদের দ্বারাও ভালো কিছু ঘটতে পারে। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

৯| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৩৩

মাআইপা বলেছেন: “আরে ব্যাক্কল, তুই তো আমার মোবাইলে ফোন করছোস।” হা হা হা
দারুণ !!!!!!!!!!!!!! খুব ভাল লেগেছে। আগেরটা পড়েছিলাম আগেই।
পরেরটার অপেক্ষায় রইলাম।

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১০

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, পরের পর্ব পড়ার ইচ্ছা প্রকাশ করায় খুশি হলাম। শুভেচছা রইল।

১০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:১৪

তানজীর আহমেদ সিয়াম বলেছেন: "আরে বইন আপনারেই তো খুঁজতাছি। আপনার মোবাইল নাম্বার না পায়া বইসা রইছি।"
আহা হবু গার্লফ্রেন্ড রে কেউ বইন কয়
অন্যরকম লেখার অন্যরকম পর্বের জন্য অপেক্ষায়

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:১০

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১১| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩

খায়রুল আহসান বলেছেন: আঞ্চলিক ভাষায় সংলাপগুলো মন্দ হয়নি।

১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৯

শামচুল হক বলেছেন: আপনি খুঁজে খুঁজে লেখা পড়েন এই জন্য আপনার কাছে আমি কৃতজ্ঞ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.