নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কলমই হোক দুর্নীতি দূর করার হাতিয়ার

শামচুল হক

আমি একজন সাধারন লোক

শামচুল হক › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ না বলা প্রেম এবং শেষমুহুর্ত

০৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৫৭


বকুল মনে মনে চিন্তা করে আর এক দিনও এখানে থাকা ঠিক হবে না। রহমতের মায়াভরা মুখের দিকে তাকিয়ে থাকলে তার লেখা পড়া সিঁকেয় উঠবে। সে এখন সুস্থ্য হয়েছে, এখন দেরি না করে ক্যাম্পাসে চলে যাওয়া দরকার। একজন সমবয়সি অবিবাহিত পুরুষের সাথে থাকা মোটেই উচিৎ হচ্ছে না। হোক না অসুস্থ্য, নিজের তো কেউ নয়। যদি একবার কলঙ্ক রটে যায় তাহলে আর রক্ষা থাকবে না। সতী হয়েও অসতীর খাতায় নাম পড়ে যাবে। বাবা মায়ের মুখে চুনকালি পড়বে।

রহমতের কাছ থেকে বকুল দূরে সরে যাওয়ার চেষ্টা করছে কিন্তু পারছে না, এই কয়দিনে নিজ হাতে সেবা করতে গিয়ে বকুলও রহমতের প্রতি অনেকটা দুর্বল হয়ে পড়েছে। যদিও তাদের মধ্যে কোন ভাবের আদান প্রদান হয়নি তারপরেও যেন অন্তর থেকেই কেমন একটা টান অনুভব করছে। দেশের প্রচলিত সমাজ ও সামজিকতার কথা চিন্তা করেই মনকে শক্ত করতে বাধ্য হলো। সিদ্ধান্ত নিল আজকেই সে ক্যাম্পাসে চলে যাবে। কিন্তু বকুল চলে যাওয়ার কথা বলতেই খালাম্মাও নিষেধ করে বসল। আদর করে বকুলের মাথাটা বুকের উপর টেনে নিয়ে বলল, আর দু’দিন থাক না মা, তুই চলে গেলে আমার তো সময় কাটবে না রে পাগলী।

খালাম্মার নিষেধ করার কারণ হলো-- পাশের বাসায় সে একা। ছেলেটা সকাল বেলা ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে যায়, একটু পরে স্বামীও অফিসে চলে যায়, সারা দিন কথা বলার মত কোন লোকই থাকে না। বিলু সর্দারের বউ থাকলে কাজের ফাঁকে ফাঁকে এসে তার সাথে গল্প গুজোবে সময় কাটাতো। সে বাড়ি যাওয়ার পর থেকে সারাদিন একা থাকতে হয়। সঙ্গী সাথিবিহীন একা একা সময় কাটতে চায় না। এই কয়দিন বকুল থাকায় ঘন ঘন বকুলের কাছে আসা যাওয়া করে সময় ভালোভাবেই কেটেছে। তাছাড়া বকুলের প্রতি তার একটা মায়াও জন্ম নিয়েছে।

রুগীর সেবা করতে এসে খালাম্মার মত মহিলার সংস্পর্শ পেয়ে বকুলেরও যেন শাপে বর হয়েছে। খালাম্মা হাতে ধরে ধরে বিভিন্ন কাজ দেখিয়ে দেয়ায় বকুল এখন পাকা গৃহিনীই বলা চলে। নিজেই রান্না-বান্না করতে পারে। আগে কখনও রান্না করেনি এবং রান্না করতেও জানতো না। এই কয়দিনে অনেক রান্না শিখেছে। রুগীর সেবা করার পাশাপাশি এই কাজটি তাকে একধাপ এগিয়ে নিয়ে গেছে। মহিলার সহযোগীতা পেয়ে তার লাভই হয়েছে। বিয়ের পরে শ্বশুর বাড়ি গিয়ে রান্না নিয়ে আর বিব্রতকর অবস্থায় পড়তে হবে না।

অনাকাঙ্খিতভাবে তের দিন পর হঠাৎ বকুলের বাবা ক্যাম্পাসে চলে আসে। গেষ্ট রুমে বসে বকুলের সাথে দেখা করার জন্য স্লিপ পাঠায়। রুমে বকুল না থাকলেও রানু ছিল। আয়ার হাত থেকে স্লিপ নিয়ে রানু চমকে উঠে। তাড়াতাড়ি নিচে নেমে আসে। রানু কাছে আসতেই বকুলের বাবা জিজ্ঞেস করে, বকুল কোথায়?

রানু বকুলের বাবার কথায় কি জবাব দিবে বুঝে উঠতে পারে না, মিথ্যা কথা গুছিয়ে নিয়ে তড়িঘড়ি বলল, চাচা-- বকুল ওর বান্ধবীর বাসায় ক্লাসের নোট সংগ্রহ করতে গেছে, আসতে একটু দেরি হবে। আপনি গেষ্ট রুমে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করেন আমি গিয়ে ডেকে নিয়ে আসছি।

রানু গেষ্টরুমে বকুলের বাবাকে বসিয়ে রেখে রিক্সা নিয়ে সোজা রহমতের বাসায় চলে যায়। বাবা এসেছে বলতেই বকুল ভয়ে চুপসে যায়। কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে রানুর দিকে তাকিয়ে থাকে। যদি বাবা শোনে সে ক্যাম্পাসে নেই এবং তেরোদিন হলো রহমত নামে এক ছাত্রের বাসায় আছে, তাহলে বাবা তাকে মেরেই ফেলবে। বকুলের চোখে মুখে ভীতিভাব ফুটে উঠে। আতঙ্কে মুখ ফ্যাকসা হয়ে যায়। কথাটি রহমতের কানে যেতেই রহমতও হতবিহ্বল হয়ে পড়ে। ভীতুপূর্ণ মুখের দিকে তাকিয়ে অনিচ্ছা সত্বেও বকুলকে বারন করতে পারে না। ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়। ঘটনার আকস্মিকতায় হতভম্ব বকুল তড়িঘড়ি রানুর সাথে বাসা থেকে বের হয়। যাওয়ার সময় রহমতকে কি বলে বিদায় নিবে ভেবে পায় না। শুধু দরজা পার হয়ে পিছন ফিরে বলল, আসি।

রহমত দরজার কাছেই দাঁড়ানো ছিল। বকুল চলে যাওয়ার বেদনায় বুকটা ভেঙে খানখান হয়ে যাচ্ছে। মুখ দিয়ে একটি কথাও বলতে পারল না। অশ্রু ভেজা ছলছল নেত্রে বকুলের দিকে তাকিয়ে রইল। বকুলের "আসি" শব্দ শুনে শুধু মাথাটা কাত করে সায় দিল।

বকুল চলে যাওয়ার পর থেকে রহমত একমুহুর্তও বকুলের কথা ভুলতে পারছে না। তেরোদিনে জীবনটা কেমন উলটপালট হয়ে গেছে। এখন আর কিছুই ভালো লাগে না। ঘরে বসলেই মনে হয় এই বুঝি বকুল তার জন্যে পথ্য নিয়ে এসে বলবে এটা তাড়াতাড়ি খেয়ে নাও, এই একটু পানি খাও, শুয়ে পড় মাথা টিপে দেই। ঘরে বকুল নেই তার সেবা করার আর কেউ নেই। সব সময় শুধু বকুলের কথা মনে পড়ে। আর কারো কথা এত মনে পড়ে না। অসুস্থ্য হওয়ার প্রথম দিকে মায়ের কথা খুব মনে পড়তো। বকুল আসার পর থেকে বকুলের সেবায় মায়ের কথা মনেই হতো না। বকুলের উপরই পুরোপুরি নির্ভরশীল হয়েছিল। বকুলের অনুপস্থিতিতে কখনও এঘরে কখনও ওঘরে ঘোরাঘুরি করে। কোথাও স্বস্থি পায় না। প্রত্যেকটা রুমই যেন খালি খালি লাগে। অস্বস্থিভাব কুলাতে না পেরে দু’দিন পরেই রহমত দুর্বল শরীর নিয়ে ক্যাম্পাসে যায়। ক্যাম্পাসে গেলেও বকুলের দেখা পায় না। বকুল বাবার সাথে বাড়ি চলে গেছে।

বকুল চলে যাওয়ার পর থেকে রহমত প্রত্যেক দিনই ক্যাম্পাসে আসে। প্রত্যেক দিনই বকুলের খোঁজ নেয়। রানুর সাথে যতবার দেখা হয় ততবারই জিজ্ঞেস করে, বকুল কবে আসবে রে?
বার বার জিজ্ঞেস করায় রানুও বিরুক্ত হয়ে যায়। মাঝে মাঝে ধমকে উঠে, তুই কি পাগল হলি নাকি রে?
-- না রে পাগল না, ও আমাকে যেভাবে সেবা করে সুস্থ্য করেছে, যাওয়ার সময় ওকে ধন্যবাদও দিতে পারিনি। ওর কাছে আমি চির কৃতজ্ঞ রে।
-- ঠিক আছে ও যখন তোর সর্ব্বোচ্চ সেবা করেছে তখন ওকে দিয়ে তোর বিয়ের ব্যবস্থা করা হবে। তুই কি রাজী আছিস?
রানুর মুখে একথা শুনে রহমতের দুচোখ আনন্দে চিকচিক করে উঠে, রানুর দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থেকে বলে, ও কি আমাকে বিয়ে করতে রাজি হবে?
-- রাজি হবে না আবার, তোকে যে ভাবে গোসল করিয়ে দিয়েছে। কোন স্ত্রীও তার স্বামীকে এভাবে গোসল করায় না। তোর সেবা করতে যেয়ে ওর ঘৃণা বলে কোন শব্দই ছিল না। যে মেয়ে মনে প্রাণে তোর সেবা করেছে সে মেয়ে তোকে গ্রহণ না করে পারে?
-- সত্যি রে, আমি যখন কাউকে খুঁজে পাচ্ছিলাম না, তখন ভেবেছিলাম আমি হয়তো এবার একা একাই ঘরে মরে পড়ে থাকবো। আমাকে দেখার কেউ থাকবে না। লাশ পঁচে গন্ধ উঠবে। তখন হয়তো লোকজন নাক চিপে ধরে লাশ বের করবে। কিন্তু বিধাতা কিসের থেকে কি করে দিল বুঝলাম না। কোত্থেকে তুই ওকে ধরে নিয়ে এলি। এ যেন মহিলা নয় সাক্ষাৎ দেবী।
-- তোর দেবী তোরই থাকবে, চিন্তা করিস না তো, যা এখন বাসায় যা।
-- ঠিক আছে গেলাম, বকুল আসলেই কিন্তু আমাকে খবর দিবি।

প্রায় দুই মাস পরে বকুল এলো। পরদিন রহমতের সাথে দেখা। রহমত এতদিন মনমরা ছিল । বকুলকে দেখেই তাজা হয়ে উঠল। তার অন্ধকার মুখে বিদ্যুৎ চমক দিল। ছোট বাচ্চাগুলো নতুন কিছু পেলে যেমন খুশিতে চিৎকার করে উঠে, তেমনি বকুলকে দেখেই রহমত চিৎকার দিয়ে উঠল, বকুল, তুই কখন এলি!
বকুল কিন্তু ওর মত অত খুশি হলো না। আস্তে করে মৃদু হেসে জবাব দিল, গতকাল।
-- আমাকে খবর দিলি না কেন?
-- দিয়ে কি লাভ?
-- কেন, তোকে দেখার জন্য আমি উদগ্রীব হয়ে আছি।
-- এখন তো দেখা হলো আর উদগ্রীবের কি আছে?
বকুলের সাথে রহমতের আরো কিছু কথা হলো। একটা পর্যায়ে রহমত মুখ কালো করে বাসায় চলে গেল। সিঁড়ি দিয়ে তিন তলায় উঠে দেখে খালাম্মা দরজার কাছে দাঁড়িয়ে আছে, খালাম্মাকে দেখেই রহমত হাউমাউ করে কেঁদে দিল।
হঠাৎ রহমত হাউমাউ করে কান্না করায় মহিলা চমকে উঠল। খারাপ কিছু ঘটেছে মনে করে ভীত সন্ত্রস্ত হয়ে জিজ্ঞেস করল, কিরে বাবা কাঁদছো কেন!
রহমত কাঁদতে কাঁদতেই বলল, খালা বকুলের বিয়ে হয়ে গেছে।
বকুলের বিয়ের কথা শুনে মহিলা যেন হাফ ছেড়ে বাঁচল, দীর্ঘ নিঃশ্বাস ছেড়ে বলল, ও এই কথা-- বকুলের বিয়ে হয়ে গেছে তাতে তুমি কাঁদছো কেন?
-- আমি ওকে ভালোবেসেছিলাম।
-- ভালোবাসলে বিয়ে করলে না কেন?
-- আমি ভালোবাসার কথাটা ওকে বলি নাই।
-- কেন?
-- আমি ভেবেছিলাম ও যেভাবে আমার সেবা করছে ও আর কারো কাছে যাবে না।
-- তবে গেল কি ভাবে?
-- ওর বাপে নাকি ওকে বাড়ি নিয়ে বিয়ে দিয়েছে।
-- কে বলল?
-- বকুল বলেছে।
-- বকুল কি বলল?
-- ও বলল, আমার বিয়ে হয়েছে।
-- আমি বললাম তুই বিয়ে করলি আমাকে বললি না কেন?
-- ও বলল, বললে কি করতিস?
-- বাধা দিতাম।
-- কেন?
-- আমি তোকে ভালোবেসেছি তাই।
-- আমাকে ভালোবেসেছিলি একথা তো কোনদিন তোকে বলতে দেখিনি, আমিও তো তোকে ভালোবেসেছিলাম। একবার যদি ভালোবাসার কথা আমায় বলতিস তাহলে আমি আর এই বিয়েতে রাজী হতাম না।
-- আমি তো ভেবেছিলাম তুই আমাকে যেভাবে সেবা করছিস কোন স্ত্রীও তার স্বামীকে এই সেবা করে না, কাজেই হয়তো আর অন্য কাউকে তুই বিয়ে করবি না।
-- আমিও তো তোর মুখের পানে অনেক চেয়েছিলাম কিন্তু একবারও ভালোবাসার কথা বললি না।
-- এখন তুই ওই বিয়ে বাদ দে, আমার কাছে আয়।
বিয়ে ভেঙে দেয়ার কথা বলায় ও বলল, হাজার হলেও বিয়ের স্বামী, বিয়ের স্বামীকে কোনভাবেই বাদ দেয়া ঠিক হবে না, তাছাড়া স্বামী আমাকে অনেক ভালোবাসে, ও আমাকে খুব বিশ্বাস করে, মরে গেলেও তার এই বিশ্বাসে আঘাত করা যাবে না। বলেই সে উঠে চলে গেল।
খালা বলল, এখন ওর যখন বিয়ে হয়েছে তখন ওকে ভুলে যাও।
-- ভুলে যেতে চেষ্টা করছি পারছি না।
-- ওকে ভুলে গিয়ে ভাল দেখে একটা মেয়ে বিয়ে কর।
-- ওর চেয়ে ভাল মেয়ে কি পৃথিবীতে আছে?
-- অবশ্যই আছে, খুঁজতে থাক, একদিন ওর চেয়েও ভাল মেয়ে তুমি পেয়ে যাবে-- বলেই খালাম্মা রুমে চলে গেল।
তিন দিন পরে রহমত এসে আবার খালাম্মাকে বলল, খালা-- বকুল চলে গেছে।
-- কোথায়?
-- খুলনায়, ওর স্বামীর কাছে, ও আর পড়বে না।
-- তুমি কিছু বলেছো ওকে?
-- না কিছু বলিনি, ওকে দেখে দুইদিন কেঁদেছিলাম।
-- কাঁদলে কেন?
-- চোখের পানি ধরে রাখতে পারছিলাম না তাই কেঁদেছি।
-- তোমাকে কাঁদতে দেখে ও কি বলল?
-- কিছু বলে নাই, আমার ভেজা চোখ দেখলেই ও সরে যেত।
-- ওর তো বিয়ে হয়েছে, এখন তুমি কি করবে?
-- এখন কি করবো ভেবে পাচ্ছি না, ওকেও ভুলতে পারছি না।
-- মনকে শক্ত কর, ওকে ভুলে যাও, না হলে তোমার ক্ষতি হবে।
-- ক্ষতি তো হচ্ছে খালা, লেখাপড়ায় মন বসাতে পারছি না।
-- তাহলে কিছু দিনের জন্যে বাড়ি চলে যাও, বাড়ি থেকে ঘুরে এসো মনটা হালকা হবে।
-- ঠিক আছে খালা, তাই যাচ্ছি।

পরদিনই রহমত বাড়ি চলে গেল। বাড়ি যাওয়ার সময় দরজার বাহিরে দাঁড়িয়ে সে কি কান্না। কোনও বাচ্চা মানুষও এভাবে কান্না করে না। কান্না অবস্থায় চোখ মুছতে মুছতে রহমত সেই যে বাসা থেকে বের হলো আর কখনই ফিরে এলো না।

তিনদিন পরে খালাম্মা দুপুরের দিকে একা একা সময় কাটানোর জন্য পত্রিকা পড়তে ছিল। হঠাৎ এক জায়গায় চোখ আটকে গেল। মাথা থ্যাতলানো বিভৎস ছবির নিচে লেখা, রহমত নামের ইউনিভার্সিটির ছাত্র গাড়ি চাপায় নিহত হয়েছে। লেখাটি পড়ার সাথে সাথেই মহিলার বুকটি মোচড় দিয়ে উঠে, মনের অজান্তেই রহমত বলে একটা চিৎকার দেয়, মুহুর্তেই দু'চোখ জলে ভিজে যায়, চলে যাওয়ার সময় রহমতের শিশুর মত কান্না করা মুখটি বার বার চোখের সামনে ভাসতে থাকে।

(সমাপ্ত)
আগের পর্ব পড়ার জন্য নিচে ক্লিক করুন
না বলা প্রেম
গল্পঃ না বলা প্রেম এবং

ছবিঃ গোগুল

মন্তব্য ২১ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:১৮

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: মরণ। কি যে কি হল।

০৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪২

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, মন্তব্য করার জন্য শুভেচ্ছা রইল।

২| ০৫ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:৪৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: শেষটা কি নাটুকে হয়ে গেল!!!! কি জানি!

০৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪৩

শামচুল হক বলেছেন: কাল্পনিক গল্প এরকমই হয়। ধন্যবাদ

৩| ০৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আয় হায় :(

০৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪৩

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, শুভেচ্ছা রইল।

৪| ০৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:০৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শামচুল ভাই মন ছুঁয়ে গেল। না বলা প্রেম নীরবেই রয়ে গেল....

অনেক শুভ কামনা আপনাকে ।

০৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪৪

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ চৌধুরি দা, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৫| ০৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:৪২

শায়মা বলেছেন: শেষে রহমতকে মেরেই ফেলতে হলো! :(

০৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪২

শামচুল হক বলেছেন: ওকে মারার ইচ্ছা ছিল না, কিন্তু ওকে বাঁচিয়ে রাখলে বকুলের জন্য সমস্যা।

৬| ০৫ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: আমার খুশি লাগছে।
আমি যেমনটা আশা করেছিলাম। সেরকমই হয়েছে।

০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আসলে বাস্তব জীবনের গল্পও এরকম কারো কল্পনার সাথে কারো বস্তব জীবনের সাথে মিলে যায়। মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

৭| ০৫ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬

মৌরি হক দোলা বলেছেন: সুন্দর গল্প :)

০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৭

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৮| ০৫ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গল্পটি বেশ ভালো হয়েছে।

ধন্যবাদ ভাই শামচুল হক।

০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৮

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ হেনা ভাই, উৎসাহ দেয়ার জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৯| ০৫ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: বরাবরের মত চমৎকার একটি গল্প। ছুটির দিনে পড়ে বেশ ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ, শামচুল ভাই।

০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯

শামচুল হক বলেছেন: ধন্যবাদ চৌধুরী ভাই, আপনার মন্তব্য পড়ে অনেক উৎসাহ পেলাম। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১০| ০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ভাল লাগলো শামচুল ভাই, রহমত বেচারার এমন করুণ মৃত্যু হল!!!

০৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১০

শামচুল হক বলেছেন: জী ভাই, অনেক সময় বাস্তব জীবনেও এমনই ঘটে। মূল্যবান মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.