নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বিশ্বের বিশালতা, স্রষ্টার উদারতা, মানবতার মহিমা ....., সব কিছুতেই আমি মুগ্ধ।

প্লাবন২০০৩

জীবনের সবচেয়ে বড় সুবিধা জীবনকে কখনো চালাতে হয় না, এ চলতেই থাকে, চলতেই থাক...

প্লাবন২০০৩ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কত কিছু জানি নারে ? পাঠক নিজ দায়িত্বে হজম করিবেন-৬

২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১২:৫৬

নারীদের স্লিম হবার উপকারিতা

স্লিম হবার অনেক উপকারিতা, আপনার নিজের এমনকি আপনার চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানেরও । কি ? চাকরিদাতা প্রতিষ্ঠানের আবার কি লাভ ? তাহলে শুনুন – ভারতের “গো এয়ার (Go Air)” নামক এয়ার লাইন্স প্রতিষ্ঠানটি তাদের এয়ারলাইন্স গুলোতে শুধুমাত্র মেয়ে এটেনডেন্টদের নিয়োগ দিচ্ছে । কারণ মেয়েরা পুরুষদের তুলনায় ওজনে হালকা । আর শুধুমাত্র হালকা ওজনের মেয়ে এটেনডেন্ট নিয়োগ দেবার ফলে তারা বছরে পাঁচ লাখ ডলার মূল্যের ফুয়েল সাশ্রয় করে থাকে ।
বলি, এভাবে চলতে থাকলে হয়ত দেখা যাবে একদিন এয়ারলাইন্সগুলো মেয়েদের তুলনায় ছেলেদের টিকেটের দাম বাড়িয়ে দিয়েছে । কারণ ? ছেলেদের জন্য বেশী ফুয়েল খরচ হয় যে ভাই !

জাপানী বানর বলে কথা !
অনেক উন্নত দেশ জাপান । জ্ঞানে, বিজ্ঞানে, আবিষ্কারে, শিক্ষায়, নম্রতায়, ভদ্রতায়, সোজা কথা সবদিক দিয়ে । তো তোমাদের ঐ ম্যাকাক বানরগুলোকে (Macaque monkey) অন্য শিক্ষা তো দিলে । একটু নম্রতা, ভদ্রতা শিক্ষা দিতে পারলে না ? কি বললেন? এরকম কথা কেন বললাম ? তাহলে বলি, শুনেন – ঐ ম্যাকাক বানরগুলো এমন বদমাশ যে, আপনি যখন রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাবেন, আপনার ওয়ালেট বা পার্স কিভাবে চুরি বা ছিনতাই করতে হয় তা ওরা ঠিকই জানে । শুধু জানে বললে ভুল হবে, ওটার মধ্যে রাখা কয়েনগুলো ওরা ঠিকই বের করে নিতে পারে (খেয়াল রাখবেন, শুধু কয়েনগুলো), এবং কয়েনগুলো বের করেই শুধু ক্ষান্ত হবে না, ওগুলো নিয়ে ভেন্ডিং মেশিনে যাবে, আর সেখানে কয়েনগুলো প্রবেশ করিয়ে স্ন্যাক্স কিনে খাবে । এবার আপনিই বলেন, এসব সহ্য করা যায় ?


ভেন্ডিং মেশিনে শুধু বাঁদরই না কিছু মানুষ বাঁদরও যায়
তো ভেন্ডিং মেশিনে শুধু বাঁদর গুলোই যায়, তা না কিন্তু ! ভেন্ডিং মেশিনে কিছু মানুষ রুপি বাঁদরও যায় । আরে বাবা, আমি স্ন্যাক্স এর ভেন্ডিং মেশিনের কথা বলছি না, ওখানেতো আমিও যাই । অন্য ধরণের কিছু ভেন্ডিং মেশিন আছে, যেগুলোতে বিভিন্ন মেয়েদের ছবি আর মোবাইল নাম্বার দেয়া থাকে, সেখানে কয়েন ফেলো আর পেয়ে যাও তোমার কাঙ্ক্ষিত রমণির ছবি আর নাম্বার, আর শুরু করে দাও বাঁদরামি ।
চিন্তা করে দেখুন, ওখানকার বাঁদরই যদি এত বাঁদরামি করতে পারে, তখন কিছু মানুষ কেন পারবে না ?


কি? জাপানে যাবেন?
কি? তাহলে জাপান ঘুরে আসবেন ভাবছেন ? ঠিক আছে ঘুরে আসুন, ফ্যামিলি নিয়ে যান, কমপক্ষে ওরা আপনাকে বাঁদরামোর ভেন্ডিং মেশিন থেকে দূরে রাখবে । আর ওখান থেকে কিন্তু আইসক্রিম খেয়ে আসবেন । ওখানে অনেক ধরণের আইসক্রিম পাওয়া যায়, এই ধরেন – ঘোড়ার কাঁচা গোস্তের আইসক্রিম, স্কুইডের কালো রঙের আইসক্রিম, সয়া সসের আইসক্রিম, ভাজা শামুকের আইসক্রিম, হাঙরের পাখনার আইসক্রিম, সামুদ্রিক শজারুর আইসক্রিম, বিয়ার আইসক্রিম, শুকরের গোস্তের আইসক্রিম, ভাজা চিংড়ির আইসক্রিম, সেদ্ধ ডিমের আইসক্রিম, গরুর জিহ্‌বার আইসক্রিম, সালাদ আইসক্রিম, বাইন মাছের আইসক্রিম, চিকেন উইংস আইসক্রিম, কাঁকড়ার আইসক্রিম ইত্যাদি ।
কি জিভে পানি এসে যাচ্ছে ? তাহলে গিলে ফেলুন । ব্যাটারা জানতে পারলে হয়ত জিহ্‌বার জলের আইসক্রিমও বানিয়ে ফেলবে ।


চায়নিজরাও কি কম যায় নাকি?
জাপানিজরা যদি এত কিছু খেতে পারে, চায়নিজরাও কি কম যাবে?
তাহলে শুনুন, চায়নিজরা প্রতিবছর প্রায় চল্লিশ লাখ বিড়াল খেয়ে ফেলে । কেন জানেন? শুধুমাত্র আভিজাত্যের প্রতীক হিসাবে !


ভ্যানিলা ফ্লেভার
কাষ্টোরিয়াম (Castoreum), যা বিভিন্ন ক্যান্ডি এবং বেকারি আইটেমে ভ্যানিলা ফ্লেভারিং এর কাজে ব্যবহার করা হয়, তা আসলে কি ? জানেন ? বীবরের মূত্রথলি হতে উৎপন্ন এক ধরণের মূত্র বিশেষ, যা এরা নিজেদের এলাকা চিহ্নিত করণের জন্য নির্গত করে থাকে ।


এল-সিস্টিন
কিছু কিছু পাউরুটি নরম রাখার জন্য এল-সিস্টিন (L-cysteine) ব্যবহার করা হয় । এই এল-সিস্টিন তৈরি করা হয় মানুষের চুল এবং হাঁসের পালক হতে ।


পটকা মাছ
প্রায়ই দৈনিক পত্রিকায় বিভিন্ন জায়গায় পটকা মাছ খেয়ে বিষক্রিয়ায় মৃত্যুর খবর দেখা যায় । এই মাছ খেয়ে মৃত্যু হওয়ার মূল কারণ মাছটি সঠিক উপায়ে রান্না না করা । ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে কিছু কিছু পটকা মাছের বিষ সায়নাইডের চেয়েও বারশত গুণ বেশী বিষাক্ত !
বলি, এত মাছ থাকতে ঐ পটকা মাছ খাওয়ার দরকারটা কি শুনি ?


ফ্রুট ফ্লেভারড স্ন্যাক্স
জানেন, গাড়ি চকচকে করার জন্য যে ওয়্যাক্স (Car Wax) ব্যবহার করা হয়, বিভিন্ন ফলের ফ্লেভার সমৃদ্ধ স্ন্যাক্সেও সেই একই ওয়্যাক্স ব্যবহার করা হয় ।
বলি, এই স্ন্যাক্সে লিভারও কি চকচকে হবে ?


হায়রে মধু
এর আগের পোষ্টে মধু নিয়ে লেখার পর একদিন দেখি আমার ছোট বোন খুশী মনে দুই কেজি মধু কিনে নিয়ে আসল । আজকের লেখার ড্রাফট দেখার পর ও সাফ সাফ জানিয়ে দিল ও আর মধু খেতে পারবে না । এদিকে আমিও মধু খাইনা । ওকে বললাম, যত্ন করে রেখে দে, তোর নাতি পুতি খেতে পারবে ।
ও আচ্ছা, কি ড্রাফট, জানতে চাইছেন ? তাহলে শুনুন – মৌমাছি নাকি ফুল থেকে নেকটার (মধুর মূল উপাদান) তার মৌচাকে নিয়ে আসার পর সেটার সাথে তার বমি মিশিয়ে মধুতে রুপান্তরিত করে, এই আর কি । আপনার কি তাতে কোন সমস্যা হবে ? মানে মধু খেতে পারবেন তো ?


আনারসের এ কি গুন ?
আনারসের অনেক গুন, কিছু কিছু ডাক্তারতো জ্বর আসলে রিতীমত আনারস খেতে বলেন । কিন্তু আনারসের ব্রোমেলাইন (bromelain)নামক এনজাইম নাকি আমাদের জিহ্‌বার টেষ্টবাড গুলোকে (যা বিভিন্ন খাদ্যের স্বাদ বুঝতে সাহায্য করে, এর আগের পোষ্টে টেষ্টবাড সম্পর্কে লিখেছি) নষ্ট করে দেয় । নিন এবার, এখন আনারসকে কি বলবেন ? আমি ভাই এক কথায় বলব – বিশ্বাসঘাতক !


মরিচ খেয়ে জিহ্‌বা পোড়া
ঝাল মরিচ খেয়ে তো কতবারই জিহ্‌বা পুড়েছেন, পুড়েছেন না ? সত্যি ? ঠিক আছে, তবে যারা ঝাল মরিচ খেয়ে জিহ্‌বা পুড়েছেন তারা আমাকে জিহ্‌বার পোড়া অংশ দেখাতে পারবেন ? আসলে ঝাল খেলে জিহ্‌বা পোড়ে না, মরিচে ক্যাপসাইসিন (capsaicin) এক ধরণের যৌগ রাসায়নিক উপাদান আছে, ক্যাপসাইসিন সরাসরি মানুষের স্নায়বিক নার্ভ-এর ওপর কাজ করে মস্তিষ্কে ভুল সিগনাল পাঠায় যে আমাদের জিহ্‌বা পুড়ে গেছে ।


গাজরের আসল রঙ
গাজর দেখেছেন তো ? আচ্ছা চোখ বন্ধ করে বলুন তো গাজরের রঙ কি ? কমলা ? একদম ঠিক । আচ্ছা এবার চোখ বন্ধ করে বলতে পারবেন আগে গাজরের রঙ কি ছিল ? মানে এই সতেরশ শতাব্দীর আগ পর্যন্ত, কি পারছেন না ? ঠিক আছে নিন আমি চোখ বন্ধ করে বলছি – সতেরশ শতাব্দীর আগ পর্যন্ত গাজরের রঙ ছিল “বেগুনি” ।


পনির সাবধানে রাখুন
বিশ্ব কোন খাদ্য টি চুরি হয় সবচাইতে বেশী জানেন ? পনির (Cheese) । সুতরাং, পনির সাবধানে রাখুন ।


এরোপ্লেনের খাওয়া মোটেই ভালো লাগেনা
অনেকি বলেন যে, এ্যারোপ্লেনে ওরা যা খাওয়া দেয় তার স্বাদ নাকি মোটেই ভাল থাকে না । আর আমি কি বলি জানেন ? ভাইজান, ওরা যত সুস্বাদু খাবারই দিক না কেন, আপনার কাছে ভালো লাগবে না । কারণ আপনি যখন এ্যারোপ্লেনে ভ্রমণ করে থাকেন তখন আপনার স্বাদ ও গন্ধ নেবার ক্ষমতা এমনিতেই বিশ থেকে পঞ্চাশ ভাগ কমে যায় । আর গত কয়েক মাস যেভাবে এ্যারোপ্লেন অ্যাকসিডেন্ট করছে তাতে খাবারের স্বাদ নেয়ার কথা মনে হয় কিভাবে, এ্যাঁ ?


নুডলস্‌ সেদ্ধ হয়ে গেছে ?
নুডলস্‌, স্প্যাগেটি বা চওমিন, যাই বলেন না কেন, রান্না করার সবচেয়ে ঝামেলার অংশটি হচ্ছে তা সিদ্ধ হয়েছে কিনা বুঝতে পারা । ঠিক কি না ? যদি আপনি এই ঝামেলায় পড়েন আর সিদ্ধ হয়েছে কিনা বুঝতে না পারেন তাহলে পানি থেকে একটি নিয়ে দেয়ালে ছুঁড়ে মারুন, যদি সেটি দেয়ালে লেগে যায় তাহলে বুঝবেন সিদ্ধ হয়ে গেছে ।


রেফ্রিজারেটর লাগবেই
এই এত সব খাবার দাবার সংরক্ষণ করার জন্য রেফ্রিজেরেটরতো লাগবেই, ঠিক না? কত ভাল হত যদি আমরা সাইবেরিয়ায় থাকতাম! ওখানকার ঠান্ডায় অন্তত খাদ্য সংরক্ষণ করার জন্য রেফ্রিজারেটরতো দরকার হোত না, ঠিক না?
যদি ঠিক মনে হয়, তাহলে শুনুন এই ধারণা একেবারেই ঠিক না । এস্কিমোরাও (পূর্ব সাইবেরিয়ার অধিবাসী) রেফ্রিজারেটর কেনে। কেন কেনে, জানতে চাচ্ছেন ? এস্কিমোরা রেফ্রিজারেটর কেনে অতিরিক্ত ঠান্ডায় খাওয়া দাওয়া জমে শক্ত হবার হাত থেকে রক্ষা করার জন্য । হোলত এবার ? একেই বলে অতিরিক্ত কোন কিছুই ভাল না ।


এবার খাদ্য সম্পর্কিত একটি হাদিস-


চলবে -

এই সিরিজের অন্যান্য পোষ্টগুলিঃ

১। কত কিছু জানি নারে ? পাঠক নিজ দায়িত্বে হজম করিবেন-১
২।কত কিছু জানি নারে ? পাঠক নিজ দায়িত্বে হজম করিবেন-২
৩।কত কিছু জানি নারে ? পাঠক নিজ দায়িত্বে হজম করিবেন-৩
৪।কত কিছু জানি নারে ? পাঠক নিজ দায়িত্বে হজম করিবেন-৪
৫।কত কিছু জানি নারে ? পাঠক নিজ দায়িত্বে হজম করিবেন-৫
৭।কত কিছু জানি নারে ? পাঠক নিজ দায়িত্বে হজম করিবেন-৭
৮।কত কিছু জানি নারে ? পাঠক নিজ দায়িত্বে হজম করিবেন-৮
৯।কত কিছু জানি নারে ? পাঠক নিজ দায়িত্বে হজম করিবেন-৯
১০।কত কিছু জানি নারে ? পাঠক নিজ দায়িত্বে হজম করিবেন-১০
১১।কত কিছু জানি নারে ? পাঠক নিজ দায়িত্বে হজম করিবেন-১১
১২।কত কিছু জানি নারে ? পাঠক নিজ দায়িত্বে হজম করিবেন-১২

মন্তব্য ৪৪ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৩৬

নাম প্রকাশে ইচ্ছুক নহে বলেছেন: আপনার বর্ণনা অতীব চমৎকার। =p~ পড়তেও মজা বুঝতেও সোজা। :)
ভালো থাকবেন ভ্রাতা। শুভেচ্ছা রইল।

২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ২:১৪

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভ্রাতা । দোয়া করবেন ।

২| ২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৫০

আবদুর রব শরীফ বলেছেন: চমৎকার

২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ২:১৫

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ।

৩| ২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১:৫৬

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: অসাম পোস্ট হইছে। জাপানী আর চাইনিজদের খাওয়া দেখছি। চাইনিজগুলার খাওয়ার দোকানের ধারকাছ দিয়া হাটা যায়না বাজে গন্ধের জন্য।

++++

২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ২:১৬

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই ।

৪| ২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ২:১০

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: বাটন চাইপা প্রতি উত্তর দিয়েন। সবুজ তীরের মত যেইটা

২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ২:১৪

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: ধন্যবাদ, এটা জানা ছিল না । এখন এইভাবে উত্তর দিলাম ।

৫| ২৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:১১

রিকি বলেছেন: ++++++++

২৯ শে মে, ২০১৫ সকাল ১০:২৬

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: প্লাসের জন্য ধন্যবাদ ।

৬| ২৯ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৩২

আমি দামাল ছেলে বলেছেন: খুবই মজা পেলাম ভ্যানিলা ফ্ল্যাভারের তথ্যে............

দুইটা নির্ভরযোগ্য লিংক

উইকিপিডিয়া

ন্যাশনাল জিওগ্রাফী

২৯ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:৫২

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: লিঙ্ক দুটি দেবার জন্য ধন্যবাদ, আশা করি পাঠকদের সন্দেহ দূর হবে ।

৭| ২৯ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:০০

সুমন কর বলেছেন: আপনার লেখনী পড়তে খুব মজা লাগে।

কিন্তু আপনার লেখার উৎস কোথায়? এ ধরনের পোস্টে উৎস খুবই প্রয়োজন।

শুভ দুপুর।

২৯ শে মে, ২০১৫ দুপুর ২:০৬

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: ধন্যবাদ @ সুমন কর । আপনার আগেও কয়েকজন এ ধরণের পোষ্টের উৎস জানতে চেয়েছেন । তাদের সবাইকেই আমি বলেছি যে, এই পোষ্টের উৎস দিতে গেলে পড়ার মজা আর থাকবে না, তখন সেটি একটি গবেষোণামূলক প্রবন্ধে রূপ নেবে ।
আপনারই কথা-" আপনার লেখনী পড়তে খুব মজা লাগে" । এই লাইনটি একজন ব্লগারের জন্য কতখানি উৎসাহব্যঞ্জক তা সবার পাশাপাশি আপনিও খুব ভালো ভাবেই জানেন । আমি নিশ্চিত প্রতিটা পোষ্টে আমি যদি উৎস দিতে যাই তাহলে এ ধরণের লাইন আর আমার চোখে পড়বে না ।
শুধুমাত্র একটি উৎস থেকেই আমি কোন পোষ্ট দেই না । পোষ্টের বিষয় বস্তু নির্ধারণ করার পর তা নিয়ে রীতিমত গবেষণা করি । প্রচুর সাইট থেকে উৎসটির সত্যতা যাচাই করার পরই কেবল তা পোষ্টে দেই । পোষ্টের উৎস দিতে গেলে দেখা যাবে পোষ্টের বিষয় বস্তুর চেয়ে উৎসের রেফারেন্স অনেক অনেক বড় হয়ে গেছে ।
পোষ্টের উৎস সম্পর্কে আপনার আগ্রহের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ, কিন্তু সেটি আমার এই ধরণের পোষ্ট করার মূল উদ্দেশ্যের পরিপন্থি হয় । তারপরও আমারও ভুল হতে পারে । কেউ যদি আমার কোন ভুল ধরিয়ে দেয় তাহলে আমি আন্তরিক ভাবে কৃতজ্ঞ থাকব ।

৮| ২৯ শে মে, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
বরাবরের মতোই চমৎকার পোস্ট।+++

হাদিসটা এবার বাংলায় দেয়াতে অনেক ধন্যবাদ। হাদিসটা ইংরেজিতে দেয়ার জন্য পোস্ট অসম্পূর্ণ মনে হত।

এবার স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে। :D

২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৩২

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: প্রশংসার জন্য ধন্যবাদ । একেবারে সত্যকথা যে, হাদিস বাংলায় দেবার মূল কারণই কিন্তু আপনার অনুরোধ। আশা করি ভবিষ্যতে আরও সহযোগিতা পাব।

৯| ২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ৮:৩৪

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: লেখাটা পড়ে অনেক মজা পেলাম সেই সাথে জানলামও অনেক না জানা কথা।

কিন্তু আমার আইসক্রিম খাওয়ার বারোটা বাজিয়ে দিলেন সেই সাথে আরও কিছু খাবারের

২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ৯:৩৭

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: আপনার ভালো লেগেছে জেনে অনেক খুশী হলাম । আপনার আইসক্রিম ও অন্যান্য আরও কিছু খাবারের বারোটা বাজায় আমি দুঃখিত, তবে কিছুটা ভালো লেগেছে আমার দলে একজন অন্তত বেড়েছে এটা ভেবে ।

১০| ২৯ শে মে, ২০১৫ রাত ১০:৪৫

আরজু পনি বলেছেন:

আপনার উপস্থাপন ভঙ্গি খুবই চমকপ্রদ।
পড়া বেশ উপভোগ্য ছিল।

যদিও বারবারই ভাবছি নিরিহ মৌমাছির বমি করার কথা ভুলে যাবো।
আর বাচ্চাদেরকে দেখালেতো ওরা আর ইহজীবনেও মধু খাবেনা !
যাইহোক গা গুলাচ্ছে যদিও তবু্ও ভুলে যাব...অন্তত মধুর ব্যাপারটা ।

খুব ভালো লাগা রইল ।

৩০ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৫

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: দোয়া করবেন, যাতে আরও ভালো পোষ্ট দিতে পারি। অসংখ্য ধন্যবাদ।

১১| ৩০ শে মে, ২০১৫ রাত ২:৩৭

ভারসাম্য বলেছেন: দারুন মজা করে লিখেছেন, তবে ভ্যানিলা ফ্লেভারের কাহিনী শুনে টাশকি লেগে গিয়েছিল। আগে জানতাম, ভ্যানিলা ফ্লেভার বানানো হয় ভ্যানিলা নামের এক ধরনের অর্কিড জাতীয় উদ্ভিদের এক্সট্রাক্ট থেকে। এখানে ক্যাস্টোরিয়াম থেকে ভ্যানিলা ফ্লেভার পাবার কথা শুনে গুগল করে দেখলাম, তথ্যটা প্রায় ঠিকই আছে, তবে বাজারে সাধারণভাবে কিনতে পাওয়া ভ্যানিলা ফ্লেভার, প্রকৃতই ভ্যানিলা ফলের একস্ট্রাক্ট থেকেই বানানো হয়, কারণ বিরল প্রজাতির প্রাণীর মূত্র থেকে সংগৃহিত ক্যাস্টোরিয়াম অনেক দামী। মানে এত দিন যে ভ্যানিলা ফ্লেভারের কেইক, আইসক্রীম খেয়েছি, সমস্যা নাই। :P

+++

৩০ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:০৫

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: বলেছেন: জ্বী ভাই ঠিক বলেছেন। ভ্যানিলা ফ্লেভারের প্রথম উৎপত্তি ঐ ক্যাস্টোরিয়াম থেকেই, যা বর্তমানে অনেক দূর্লভ ও দামী। তবে কিছু কিছু কোম্পানী এখনও তাদের বেকারী আইটেম গুলো এই ক্যাস্টোরিয়াম থেকে উৎপন্ন ভ্যানিলা ফ্লেভার দিয়েই তৈরী করে থাকে। এ ব্যপারে আরেকদিন লিখব। আর এ ফ্লেভারে কোন সমস্যা কিন্তু নেই, বরং তা আরও স্বাস্থ্য সম্মত।
আরও মজার ও ভয়ংকর ব্যাপার হচ্ছে এখানে যে কয়টি খাদ্য উপাদানের নাম বলেছি তার কোনটিই কিন্তু বাংলাদেশে তৈরী কোন খাদ্যে পাবেন না। এখানকার খাদ্যে যে সমস্ত উপাদান মিশ্রণ করা হয় তা অনেক নিম্নমানের ক্যামিক্যাল কম্পোজিশন ছাড়া আর কিছুই না।
অসংখ্য ধন্যবাদ।

১২| ৩০ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১২:৩০

নয়ন বিন বাহার বলেছেন: অসাধারন লাগল প্লাবন ভাই, চালিয়ে যান........................

৩০ শে মে, ২০১৫ দুপুর ১:০৭

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: ভাই নয়ন বিন বাহার, আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। এই সিরিজ চলবে _ _

১৩| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:০১

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনার লেখার ধরনটা খুব উপভোগ্য। বুঝাই যাচ্ছে অনেক ঘাটাঘাটি করে এই সব তথ্য জোগাড় করতে হয়!
আপনার এই সিরিজের দুইটা পর্ব ইতিমধ্যে ফেসবুকে সামহোয়্যারইন ব্লগের অফিসিয়াল পেইজে শেয়ার করেছি। আমাদেরকে কষ্ট করে এত চমৎকার একটা সিরিজি উপহার দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: ভাই@ কাল্পনিক ভালোবাসা, কি বলব বুঝে উঠতে পারছি না। আসলেই অনেক ঘাটা ঘাটি করতে হয়, অনেক কষ্ট করতে হয়। কিন্তু আপনাদের মত মানুষদের কাছ থেকে যখন এরকম উৎসাহ মূলক কমেন্ট পাই তখন আসলেই কষ্টটা থেকে প্রাপ্তি অনেক অনেক বেশী মনে হয়। ফেইসবুকে শেয়ারটা দেখেছি, এই আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করা আসলে সম্ভব না। আপনি তো আমার চেয়ে অনেক সিনিয়র, তাই আপনাকে একটা প্রশ্ন করি - "ব্লগাররা সবাই এরকমই হয় তাই না ?

১৪| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:১৫

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: ভাল লাগছে আপনার লেখা!
ভ্যানিলা ফ্লেভার নিয়ে সত্যিই আতংকিত আমি!!!
আমাদের দেশে যা পাওয়া যায়, তা' সত্যিই ভ্যানিলা অর্কিড থেকে তৈরী তো?

আপনার এই শ্রমসাধ্য লেখাটির জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা!!

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: না ভাই, আমাদের দেশ কেন অব দেশেই এখন ভ্যানিলা ফ্লেভার তৈরী হয় ভ্যানিলা অর্কিড থেকে। বীবরের ভ্যানিলা ফ্লেভার অনেক দামী, আর ওটা এখন কোথায় কোথায় ব্যবহার করা হয় তা আসলে জানিনা।
আর আপনাকেও অনেক শুভেচ্ছা।

ভালো থাকবেন।

১৫| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৩১

জহিরুল ইসলাম কক্স বলেছেন: awesome.. আপনার লেখার ধরন টাও ভীষণ ভাল

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৯

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: মতামতের জন্য অনেক ধন্যবাদ। আর লেখার ধরনের কথা বলছেন? ওটা শুধু আমার লেখার ধরন না, ওটা আমার চরিত্রের ধরন। অক্ষরের মালায় প্রকাশ করেছি শুধু।
আপনাদের ভালোলাগার কমেন্ট গুলো এত ভালো লাগে !

১৬| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৫২

কোনটে বাহে জাগো বলেছেন: ভালয় নাগিল বাহে।

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৪

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: বহু বহু ধন্যবাদ বাহে ।

১৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩৮

কলম.বিডি বলেছেন: সম্ভবত দেড় বছর পর লগইন করলাম মন্তব্য করতে। অসাধারণ :)

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০৮

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: কতটুকু কৃতজ্ঞতা জানাব ভাই বলবেন একটু ? যত কৃতজ্ঞতাই জানাই আমার কাছে কম মনে হয় ।
লগ-ইন কেন করেন না ভাই ? অন্ততঃ আমার তো কয়েকটা লেখাই আছে । একই ধরণের, মজা পাবেন।
আল্লাহ, তা'য়ালার কাছে অশেষ কৃতজ্ঞতা । আর আপনাকে অশেষ ধন্যবাদ ।

১৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:২৪

ভার্চুয়াল চিন্তাবিদ বলেছেন: nice vaia ..........

১০ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১২

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ ভাইয়া।

১৯| ১৩ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৫২

আমি তুমি আমরা বলেছেন: এক লাখ হিট???!!!

১৪ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:০৪

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: জ্বী ভাই ।

২০| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:১৬

Aenayaf বলেছেন: আমার অসাধারন লেগেছে..রুমমেট সবাইকে আপনার লেখাগুলোর বিষয়ে বললাম..সবাই খুব এনজয়অ্যাবল কমেন্ট করলো ..

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৫

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই আপনাকে, সেই সাথে আপনার সব রুমমেটদেরও।

২১| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৫

হাসান নাঈম বলেছেন: এই সিরিজের সবগুলি লেখা এবং ছবি নিয়ে একটা চমৎকার বই হতে পারে।
দেখুন চেস্টা করে আগামী বইমেলায় প্রকাশ করতে পারেন কী না।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৮

প্লাবন২০০৩ বলেছেন: এ বিষয়টা মাথায় আসেনি। কেউ এগিয়ে আসলে অবশ্যই যথাসম্ভব সহযোগিতা করব। আমি হাঁটু ভাঙ্গা ব্যবসায়ী ধরণের মানুষ, কোথায় কি যোগাযোগ করতে হবে কিছুই জানিনা।

২২| ২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৭

হাসান নাঈম বলেছেন: দু:খিত আমার নিজেরও বই প্রকাশের কোন অভিজ্ঞতা নাই।

প্রকৃয়াটা সম্ভবত এ'রকম : আপনার পুরো লেখাটা প্রিন্ট করবেন, বাংলা বাজার বা আজিজ সুপার মার্কেটের ছোট/মাঝারি মানের প্রকাশকদের অফিসে পান্ডুলীপি জমা দেবেন, তাদের পছন্দ হলে বাকি কাজ তারাই করবে।

আর যদি পছন্দ না হয় তাহলে হয়ত ছাপার খরচটা আপনাকেই বিনিয়োগ করতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.