নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

pramanik99

আমার স্কুল জীবনের স্মৃতিগুলো বার বার মনে পড়ে। ফিরে যেতে ইচ্ছে করে সেই দিনগুলোতে।

প্রামানিক

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

প্রামানিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

মওলানা ভাসানীর মাজারে

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮

ছবি-০১

টাঙ্গাইল সন্তোষে মওলানা ভাসানীর মাজার।

ছবি-০২

মওলানা ভাসানীর কবর।

ছবি-০৩

১৭ই নভেম্বর তার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে কবরের উপরে বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ এবং ভক্ত বৃন্দের দেয়া ফুলের তোড়া।

ছবি-০৪

মওলানা ভাসানী জীবিত থাকা অবস্থায় যত সভা সম্মেলন করেছেন তার প্রায় সব সম্মেলনেই প্রধান খাবারের আয়োজন ছিল খিচুরী। এমন কি তার বাড়িতেও ছোট খাটো অনুষ্ঠান হলেও খিচুরীই প্রাধন্য পেত বেশি। আমি তার মৃত্যু বার্ষিকীর তিনদিন পড়ে গিয়েছি, তখনও মাজারের পাশে বসে এক ভক্তকে খিচুরী খেতে দেখে মওলানা ভাসানীর বিভিন্ন অনুষ্ঠানে খিচুরীর কথা মনে পড়ে গেল। ছবি উঠাতে গেলে ভক্ত মুখ ঢাকলেন। বাধ্য হয়ে কলার পাতায় রাখা শুধু খিচুরীর ছবিই তুলে নিলাম।

ছবি-০৫

মওলানা ভাসানীর দরবার হল। ১৬ চালা বিশিষ্ট শাল কাঠের খুঁটির উপর বিশাল ঘর। ঘরের ভিতরে ঢুকে দেখি তখনও ধানের খড় বিছানো আছে। বুঝতে পেলাম এখানে সারা রাত বাউল গানের আসর হয়েছে।

ছবি-০৬

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে বিশাল পুকুর। দেখে নয়ন জুড়িয়ে যায়। এটা সন্তোষের রাজ বাড়ির পুকুর। এই রাজবাড়ির সামনে দিয়ে রাস্তা আছে। ১৯৩৮ সালে চারাবাড়ি নদীর ঘাটে নৌকা থেকে নেমে ঘোড়ায় চড়ে যাওয়ার সময় রাজার পাইক পিয়াদারা মওলানা ভাসানীর ঘোড়ার লাগাম টেনে ধরেছিল। রাজ বাড়ির সামনে দিয়ে সেই সময় প্রজারা জুতা পায়ে, ছাতা মাথায়, বা জুতা পায়ে হেঁটে যেতে পারতো না। খালি পায়ে ঘোড়া থেকে নেমে হেঁটে যেতে হতো। পেয়াদারা তাকে ঘোড়া থেকে নেমে হেঁটে যেতে বললে মওলানা ভাসানী পেয়াদাদের জিজ্ঞাস করেছিল, এটা কার হুকুম? তারা বলল, রাজার হুকুম। ঘোড়ার লাগামে ঝটকা টান দিয়ে চাবুকের বাড়ি মেরে বলেছিল, তোর রাজারে বলিস মওলানা ভাসানী ঘোড়ায় চড়েই যাবে এবং গিয়েছিল।

ছবি-০৭

মওলানা ভাসানীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষ্যে সাজানো তোরণ।

ছবি-০৮

মওলানা ভাসানীর নিজহাতে গড়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়।

ছবি-০৯

সন্তোষের ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ছবিটি তোলার পরেই আমার ক্যামেরার ব্যাটারী ফিউজ হয়ে যায়। তাই আর কোন ছবি তুলতে পারি নাই।

মন্তব্য ৪৮ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৪৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৩০

মার্কো পোলো বলেছেন:
ছবিগুলা ভাল হয়েছে।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

২| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৯

সুমন কর বলেছেন: শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। গুড পোস্ট।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, সুমন কর। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৩| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০১

কাবিল বলেছেন: ব্যাটারী ফিউজ হয়ে না হয়ে গেলে আরও সুন্দর সুন্দর ছবি দেখতে পেতাম। :P
ভাল পোস্ট।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০৩

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, আসলে ঐ দিন আমার যাওয়ার কথা ছিল না, প্রিপারেশন ছাড়া হুট করেই গিয়েছি, যে কারণে ব্যাটারীর চার্জ ছিল না।

৪| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:২১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

টাংগাইলে ইসলামী বিশ্ব বিদ্যালয় কবে হল প্রামানিক ভাই। ওটা তো কলেজ। ওখানে মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, ইসলামী নয়।



আপনার ছবি ব্লগ ভাল লেগেছে।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪০

প্রামানিক বলেছেন: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ভাসানী বেঁচে থাকতেই প্রতিষ্ঠা করে গেছেন। সম্ভাবত ১৯৭৫ সালে। নাম ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় হলেও এর লেখাপড়ার ধরন বিজ্ঞান সম্মত। এখানে লেখা পড়ার পাশাপাশি কারিগরী শিক্ষার ব্যবস্থা আছে। এমন কি পুলিশ সাইন্স নামেও একটি সাবজেক্ট আছে যেটা দেশের আর কোথাও নাই। মওলানা ভাসানীর চিন্তা-ভাবনা ছিল কোন ছাত্রা পাশ করার পরে যেন বেকার না থাকে বা সমাজের বোঝা না হয়। যে কোন কারিগরী কাজ করেও যেন জীবিকা অর্জন করতে পারে।

৫| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৫

ভ্রমরের ডানা বলেছেন:

বুঝেছি, আপনি বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়েছিলেন। ওটা ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় নয়, ওটা এখন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়। ওখানে কোন ছাত্র রাজনীতি নেই। ভাল বিশ্ববিদ্যালয়।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০১

প্রামানিক বলেছেন: আমারো ধারনা তাই ছিল কিন্তু বাস্তবে গিয়ে আলাদা চিত্র দেখলাম। বাংলাদেশ সরকার ভাসানীর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়কে অনুমোদন না দিয়ে আলাদা ভাবে ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় করেছে। যার ফলে ভাসানীর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ হিসাবে এখনো চালু আছে।

৬| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪

ইফতি সৌরভ বলেছেন: Criminology & police science (CPS) মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (MBSTU) অধীনে এবং ভাসানী প্রতিষ্ঠিত 'ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়' আসলে একটি টেকনিক্যাল কলেজ যা সম্ভবত কারিগরি বোর্ডের অধীনে। দীঘির পেছনে যে লাল ভবন আছে তা MBSTU এর প্রশাসনিক ভবন আর 'ইসলামি বিশ্ববিদ্যালয়' এর সমস্ত কার্যক্রম টিন সেট ভবন গুলোতেই সীমাবদ্ধ। অনেকদিন পরে ভাসানী'র স্মৃতি বিজড়িত স্হান গুলো দেখে স্মৃতি কাতর হয়ে পড়লাম আর প্রামানিক দা'কে ধন্যবাদ স্মৃতিকাতর করার জন্য

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০২

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনার তথ্যমূলক মন্তব্য পড়ে খুশি হলাম।

৭| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৩

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন: ++++++

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪২

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ

৮| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মজলুম জননেতা মাওলানা ভাষানীর স্মৃতিচারন করে লিখাটির জন্য । অনেক কথা বলার আছে, একটু সময় করে ফিরে আসার ইচ্ছে আছে ।
শুভেচ্ছা রইল ।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:৪৬

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ডঃ আলী ভাই। আপনি আবার ফিরে আসবেন জেনে খুশি হলাম।

৯| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৫

লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: শেয়ার করার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ ----

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৯

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন শুভ্চেছা রইল।

১০| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪২

মার্ক জুকারবার্গ বলেছেন:
এমন নেতা আর হবেনা ।

শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাই।

২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৬

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।

১১| ২৫ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:১৬

এক নিরুদ্দেশ পথিক বলেছেন: ভালো লাগলো।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৯

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ

১২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৪১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ভাসানী বেঁচে থাকতেই প্রতিষ্ঠা করে গেছেন সম্ভাবত ১৯৭৫ সালে আপনার এ কথার সাথে আমি একমত । এর দশ বছর পরে ইসলামী বিশ্ববদ্যালয় হল কুস্ঠিয়ায় । ১৯৯৯ সনে সন্তোসে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (ইংরেজি: Mawlana Bhashani Science and Technology University) (সংক্ষেপে মাভাবিপ্রবি) সরকারী পর্যায়ে পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে স্বিকৃতি পায়, নামের ইসলামী কথার পরিবর্তে মাওলানা ভাষানী স্থান পায় । এর নামকরণ করা হয় বাংলাদেশের কিংবদন্তি রাজনৈতিক নেতা মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নামানুসারে। পড়াশোনার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত করার জন্য এখানে শিক্ষক এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হয়েছে।কিন্তু কথা হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজনীতি নিষিদ্ধ করা হলেও খোদ বিশ্ববিদ্যালয়টি নিয়েই রাজনীতি করা হয়েছে । মজলুম জননেতা মাওলানা ভাসানী সকলের কাছে গ্রহনযোগ্য সন্মানীয় জাতীয় নেতা । যিনি বাংলাদেশের স্বাধিনতা ঘোষনা দেয়ার জন্য বঙ্ঘবন্ধু শেখ মুজিবকে উদাত্ত কন্ঠে আহবান জানিয়েছেন । ১৯৭০ এর মার্চে ময়মনসিংহের সার্কিট হাউজের সামনে বিশাল জনারন্যে তিনি বলেছিলেন " শেখ মুজিব তুমি পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হয়োনা, তুমি স্বাধিন বাংলাদেশের জাতির পিতা হও, ঐ মিটিং এ অামার উপস্থিত থাকার সৌভাগ্য হয়েছিল , আমি নীজ কানে শুনেছি । তার পরের ইতিহাস সকলেই জানেন । ১৯৭৩ এর নির্বাচন ও তাঁর হক কথায় প্রকাশিত কিছু সংবাদ নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সাথে তাঁর দুরত্ব সৃস্টি হয়, সে নির্বাচন প্রশ্নে আওয়ামী মতিগতি দেখে তিনি বলেছিলেন , রইল তোদের নির্বাচন , আমি চললাম নির্বাসনে , চলে গেলেন টাঙ্গাইলের নিভৃত এলাকা সন্তোসে, গড়ে তুললেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় , যতটুকু শুনেছি শেখ মুজিব তাকে প্রচ্ছন্ন সমর্থন দিয়ে গেছেন । কিন্তু ৭৫ এ পট পরিবর্তনের পর ইতিহাসের বাক কিছুটা ঘুরে যায় । মাওলানা থেকে যান সন্মানের আসনে সকলের কাছে । তার পরেও তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা না দেখিয়ে দেশের প্রথম ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় টাঙ্গাইলের সন্তোসের পরিবর্তে কুস্ঠি্য়াতে হলো কি করে , এখানে মনে হয় বড় ধরনের একটি রাজনীতি কাজ করেছে । কেন তাঁর মত জাতীয় নেতার প্রতি তখন যথাযথ মর্যাদা দেয়া হয়নি, কেন দেশের প্রথম সরকারী ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়টি সন্তোসে হয়নি , কুষ্ঠিয়ায় প্রয়োজনে একটি ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় করা যেতো । তার প্রতি অসম্মান জনক কাজের কে করবে বিচার , কে দিবে তার জবাব ? তবে ইতিহাসের কাছে এর জবাবদিহি একদিন তাদেরকে করতেই হবে কেননা মাওলানা ভাষানী জাতির বুকে ভাস্বর হয়ে থাকবেন চিরকাল আপন মহিমায় তাঁর নীজগুনে ।
ধন্যবাদ এই মুল্যবান পোস্টটির জন্য ।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৪

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ডঃ আলী ভাই, আপনি দারুণ তথ্যমূলক কথা তুলে ধরেছেন। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৩৪

চাঁদগাজী বলেছেন:



মওলানা ছিলেন আসল নেতা; বাংগালীরা দরিদ্রকে পছন্দ করেননি; শেখ সাহেবকে বাংগালীরা নেতা বানায়ে ভুল করেছিলেন; শেখ সাহেব ছিলেন ছাত্রলীগ নেতা।

২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:২৬

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন চাঁদগাজী ভাই, মওলানা আসলেই মানুষের রাজনীতি করতো নিজের স্বার্থের দিকে কখনও তাকাতো না।

১৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: একলা একলা খিচুরি খাইয়া কামডা বালা করেন্নাই :-B

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩১

প্রামানিক বলেছেন: হুট কইরা গেছি তো এর লাইগা কাউরে সাথে নিতে পারি নাই। নইলে আপনার লগে বইসাই খিচুরী খাইতাম।

১৫| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৩৪

সাহসী সন্তান বলেছেন: চমৎকার কিছু ছবি দেখলাম! আসলেই, ব্যাটারি ফিউজ না হইলে হয়তো আরো সুন্দর সুন্দর ছবি আমরা দেখতে পারতাম! :(

ছবি ব্লগে ভাল লাগা! শুভ কামনা প্রমানিক ভাই!

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৩

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলছেন ভাই, ব্যাটারী থাকলে আরো কিছু ছবি উঠাতে পারতাম। ধন্যবাদ

১৬| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:১০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এক মহান নেতার স্মৃতিচারণে ধন্যবাদ।

আমরাতো এমন হয়ে যাচ্ছি গোড়া রেখে শূধু ডগা নিয়েই লাফাচ্ছি! ফলে জাতিগতভাবে পিছীয়েও যাচ্ছি!

শেকড়মূখিতায় শুভেচ্ছা :)

++++

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৪

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ভাই, এই সব নেতাদের আদর্শ আমরা এখন আর ফলো করি না।

১৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১৯

ধ্রুবক আলো বলেছেন: উনার মত নেতার দেশে এখন খুবই প্রয়োজন.,,

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৬

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। ধন্যবাদ

১৮| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৪৪

আনু মোল্লাহ বলেছেন: ভাসানীকে নিয়ে পোস্ট দেয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ জানাই প্রিয় প্রামানিক ভাই। ছবিগুলো থেকে আনন্দ পেয়েছি।
ভাসানীর মত নেতাকে আমাদের অনেক প্রয়োজন। আমাদের রাজনীতিকরা যদি ভাসানীর নিকট থেক সামান্য শিক্ষাও নিত তবে আমাদের রাজনীতির গুণগত মান অনেক বাড়ত। শুভেচ্ছা জানবেন প্রিয়। :)

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৭

প্রামানিক বলেছেন: মন্তব্যে অনেক মূল্যবান কথা বলেছেন। অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

১৯| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০১

ঢাকাবাসী বলেছেন: আমার নেতাকে নিয়ে পোস্ট দেয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। ছবিগুলো ভাল হয়েছে। ভাসানীর মতদ নেতা এযুগে রিরল, নেইই!

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৮

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। তাঁদের মত নেতা বর্তমানে নেই বললেই চলে।

২০| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:০৭

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ক্যামেরার ব্যাটারী ফিউজ তার মানে আরও অনেক ছবি মিস করলাম

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:১৯

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন। ব্যাটারী থাকলে ভাসানী প্রতিষ্ঠিত কাগমারী কলেজের ছবিও তুলে আনতাম।

২১| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:১১

এডওয়ার্ড মায়া বলেছেন: আবার যখন যাবেন ব্যাটারির ব্যাকাপ নিয়ে যাবেন :)
অনেক ছবি মিছড হয়ে গেল ।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২০

প্রামানিক বলেছেন: এই ভ্রমণটা ছিল প্রিপারেশন ছাড়া, সামনে যখন যাবো তখন প্রিপারেশন নিয়েই যাবো।

২২| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৮

কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: সুন্দর ভ্রমণ পোস্ট । ভাল লেগেছে ।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২০

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, শুভেচ্ছা রইল।

২৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:১৯

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন:
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ ভাই।

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২১

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

২৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:০৩

গেম চেঞ্জার বলেছেন: মাওলানা ভাসানীকে নিয়ে দারুণ পোস্ট! ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই!

০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২১

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.