নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

pramanik99

আমার স্কুল জীবনের স্মৃতিগুলো বার বার মনে পড়ে। ফিরে যেতে ইচ্ছে করে সেই দিনগুলোতে।

প্রামানিক

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

প্রামানিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রাইমারী স্কুলের বিবাহযোগ্য সহপাঠীগণ এবং কিছু ঘটনা

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৩


(গ্রাম্য পরিবেশে গুণভরি হাই স্কুলের বর্তমান অবস্থা।)

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক
দেশ স্বাধীন হওয়ার কয়েক বছর পূর্বের ঘটনা। বাবা আমাকে দেড় কিলোমিটার দূরে গুণভরি ফ্রী প্রাইমারী স্কুলে ক্লাস টুতে ভর্তি করিয়ে দিলেন। স্কুলে ভর্তি হয়ে প্রথম দিন ক্লাসে অল্প কিছুক্ষণ থেকেই বাবার সাথে চলে এলাম। পরদিন থেকে ক্লাস করতে লাগলাম। প্রথম দিন বয়স্ক ক্লাসমেটদের দেখা না পেলেও পরের দিন কয়েক জনের চেহারা দেখে ভয় পেয়ে গেলাম। সতেরো আঠারো জন ছাত্রের মধ্যে সাত আট জনই বয়স্ক। বিশাল দেহের সাত আটজন ক্লাস টু'র ছাত্র। বাকীগুলোও একেবারে ছোট নয়। বয়সে আর লম্বায় বেশ বড়ই বলা চলে। মোট কথা-- ক্লাস টুতে যত ছাত্রছাত্রী ছিল তাদের মধ্যে আট নয় জন ছাড়া বাকী সবাই বিবাহের উপযুক্ত। অসম বয়সের ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে আমিই সব চেয়ে ছোট।

আমার কাছাকাছি বয়সী যারা ছিল তারা হলো-- ছালাম, সবুর, খলিল, রশীদুন্নবী, জহির, নুরুজ্জামান ও হাবীবা। আর বাকীদের বয়সের কথা মনে হলে এখনও আমার হাসি পায়। অনেকেই মনে করতে পারেন কাহিনীকে রম্য করার জন্যই হয়তো এসব লিখছি। না ভাই, আমি কাহিনীকে রম্য করার জন্য এসব লিখছি না, দেশ স্বাধীনের পূর্বে বাংলাদেশের অর্থাৎ পূর্ব পাকিস্তানের অজো পাড়া গাঁয়ের স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদের বয়সের যে বাস্তব চিত্র দেখেছি সেই সত্য কাহিনীটাই তুলে ধরার চেষ্টা করছি।

ক্লাস ওয়ান আমি আমার গ্রামের স্কুলেই পড়েছি। আমার গ্রামের স্কুলের সহপাঠিদের অনেকেই আমার চেয়ে বয়সে বড় ছিল কিন্তু এত বড় ছিল না। ক্লাস টু’র ছাত্রদের অত বড় চেহারা দেখে প্রথমেই আমার চোখ কপালে উঠে গিয়েছিল। অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেন-- ক্লাস টু’র ছাত্র বড় হলে আর কত বড় হবে? কিন্তু বাস্তবে তারা এত বড় ছিল যে বর্তমানে ঐ বয়সের ছেলেদের হাইস্কুলের ক্লাস টেনেও খুঁজে পাওয়া যাবে না। সেইসব বয়স্ক ছাত্রদের কিছু বর্ণনা নিচে তুলে ধরলাম--

বয়স্ক আটজনের মধ্যে একজন হলো শ্রী তৈলক্ষ্য দাদা। তাকে আমি দাদা বলেই ডাকতাম। তার দৈহিক বর্ণনা কি আর বলব-- সে এত বড় দেহের অধিকারী ছিলেন যে বর্তমানে এরকম দেহের অধিকারী কাউকে কলেজে খুঁজে পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ। লম্বায় কমপক্ষে ছয় ফুট, বুকের মাপ চল্লিশ ইঞ্চির কম নয়। হাতের কব্জি দু’টি যেমন মোটা পায়ের পাতাগুলিও তেমনি চ্যাপ্টা। এই বিশাল দেহের ছাত্র ধুতি-সার্ট পড়ে ক্লাসে আসতেন। গায় গতরে ভারী হওয়ায় হাঁটার সময় থপর থপর শব্দ হতো। ক্লাসের অনেকেই তাকে গজ হস্তী বললেও বিশাল দেহের কারণে ভয়ে কেউ সামনা সামনি এই নামে ডাকতো না। তবে এই ছাত্র বিশাল দেহের অধিকারী হলেও খুব ঠান্ডা মেজাজের ছিলেন। কখনই কারো সাথে ঝগড়া বা রাগ করতেন না। শিক্ষকদের খুবই মার্যাদা করতেন। পড়া না পারায় শিক্ষকের বেতের বাড়ি খেলেও কখনই মাথা তুলে স্যারদের দিকে তাকাতেন না। শিক্ষকের সামনে সবসময় মাথা নিচু করে থাকতেন। বিধাতা যদি দেহ অনুযায়ী এই ছাত্রের মেজাজ দিত তাহলে আমাদের মত পুচকে ছাত্ররা তো দূরের কথা শিক্ষদেরও শিক্ষকতা করতে হিমসিম খেতে হতো। এই বিশাল বপুর ক্লাসমেটের সাথে খুব বেশি দিন ক্লাস করার সৌভাগ্য হয় নাই। ক্লাস থ্রীতে উঠার পরই তৈলক্ষ্য দা স্কুলে আসা বন্ধ করে দিলেন। পরে জেনেছি ঐবছরেই তিনি বিয়ে করে সংসারী হয়েছেন।

কয়েক বছর আগে গ্রামের বাজারে হঠাৎ করেই দেখা। আমি তো মনে করেছিলাম এতদিনে বুড়ো হয়ে শরীরের চামড়া ঝুলে গেছে। কিন্তু তার ভোটভোটা মোটা চেহারায় এতটুকুও চামড়া ঝোলে নাই। ক্লাস টুতে যেমন দেখেছি সেদিনও মনে হলো ঐরকমই আছে। তবে তার চাল চলনে আগের চেয়ে অনেক ভারত্ব এসেছে। স্কুল জীবনে যেমন ধুতি পরতো সেদিনও তেমনি তাকে ধুতি পরা অবস্থায় পেয়েছিলাম। লুঙ্গী, পায়জামা জীবনে কখনও পরেছেন কিনা সেটা আমি যেমন চোখে দেখিনি তেমনি আমার বন্ধুবান্ধবরাও নাকি দেখেনি। তার কাহিনী যখন লিখছি তখন তিনি এই ধরাধামে আর নেই কিছুদিন আগে স্বর্গবাসী হয়েছেন।

এর পরের বয়স্ক ছাত্রটির নাম আইজার ভাই। লম্বায় সাড়ে পাঁচ ফুটের কাছাকাছি, তবে তৈলক্ষ্য দাদার মত বুকের মাপ অত না হলেও ত্রিশ বত্রিশের কম নয়। ক্লাস টু'তে পড়লেও তিনি ১০০% বিবাহযোগ্য ছিলেন। বড় ভাই প্রাইমারী স্কুলের মাস্টার ছিলেন। তারই উৎসাহের কারণে ক্লাসটুতে ভর্তি হয়েছিলেন। বিবাহযোগ্য হলেও পড়া শোনায় ভীষণ মনোযোগী ছিলেন। ক্লাস টুতে তিনি ফার্স্ট বয় ছিলেন। ক্লাস ফাইভে উঠার পরে তার পক্ষে আর লেখাপড়া করা সম্ভব হয় নাই। বাবার মৃত্যুর পরপরই তাকে লেখাপড়া বন্ধ করে সংসারী হতে হয়েছিল।

এর পরের বয়স্ক ছাত্রের নাম জিন্নত আলী। জিন্নত আলী পড়ায় যেমন অমনোযোগী ছিলেন তেমনি স্কুলেও অনিয়মিত ছিলেন। ক্লাস ফোরে পড়া অবস্থায় শিক্ষকের সাথে অঘটন ঘটিয়ে আর স্কুলে আসেন নাই।

জিন্নত আলীর সেই দিনের ঘটনা আজো আমার মনে দাগ কেটে আছে। সময়টা ছিল বর্ষাকাল। স্কুলের পুরো মাঠ বন্যার পানিতে তল (উপরের ছবিতে দেয়া সেই মাঠ)। কোথাও আধ হাঁটু কোথাও এক হাঁটু পরিমাণ পানি। স্কুল ঘরটি মাঠ থেকে উঁচু হওয়ায় মেঝে শুকনা ছিল। স্কুল মাঠের হাঁটু পানি পার হয়েই স্কুলে ঢুকতে হতো।

তৃতীয় পিরিয়ডে মোসলেম স্যার ক্লাস নিতে ছিলেন। জিন্নত আলী আমাদের পিছনের বেঞ্চেই বসা ছিল। পড়া না পাড়ায় মোসলেম স্যার বাঁশের এক ইঞ্চি চওড়া বেত দিয়ে শক্ত তিনটি পেটন দিতেই ভ্যা করে কেঁদে দিল। অত বড় ছাত্র পেটন খেয়ে ভ্যা ভ্যা করে কেঁদে দেয়ায় হাসি আটকাতে পারলাম না। আমরা কয়েকজন হো হো করে হেসে উঠলাম। মোসলেম স্যার আমাদেরকে ‘চুপ’ বলে জোরে একটা ধমক দিয়ে থামিয়ে দিলেন। আমাদের হো হো হাসির কারণে স্যার আর একটি বেতও মারলেন না। তিনিও হয়তো জিন্নতের কান্নায় অনুতপ্ত হয়েছিলেন। স্যার বেত টেবিলে রেখে ব্লাক বোর্ডে ইংরেজির শব্দার্থ লিখতে ছিলেন। এমতোবস্থায় হঠাৎ জিন্নত লাফ দিয়ে আমাদের বসে থাকা বেঞ্চের উপর দিয়ে পার হয়েই মোসলেম স্যারকে গালি দিতে দিতে খোলা দরজা দিয়ে ভো দৌড়।

শুধু দৌড় দিয়ে পালিয়ে গেলে মোসলেম স্যার হয়তো কিছু বলতেন না। স্যারের বাপ মা তুলে গালি দেওয়ায় স্যার ক্ষেপে গেলেন। শিক্ষক হিসাবে নিজে না দৌড়িয়ে আমাদেরকে “ধর ধর” করে ধরতে বললেন। আমরা তো এমনিতেই শিয়াল দাবড়িয়ে বেড়ানো ছাত্র। ধর ধর বললে পাতের ভাত ফেলে শিয়ালের পিছনে দৌড়াই, তারোপর স্যারের মুখ থেকে ধর ধর শুনলে কি আর বসে থাকা যায়? স্যার ধর বলার সাথে সাথেই সাত আটজন ক্লাস থেকে লাফিয়ে বের হলাম। মাঠের পানির ভিতর দিয়ে থাপুরথুপুর থাপুরথুপুর করে দৌড়াতে লাগলাম। কিন্তু জিন্নত লম্বা হওয়ায় টপাটপ পা ফেলে মাঠের পানি পার হয়ে রাস্তায় উঠে সোজা বাড়ির দিকে দৌড়াতে লাগল। আমরা হৈ হৈ রৈ রৈ করে সাত আটজন পানির ভিতর দৌড়াতে গিয়ে পরস্পরের পানির ছিটায় কেউ আধা ভেজা হলাম, কেউ পিছলে পড়ে পানিতে গড়াগড়ি করে পুরোই ভিজে গেলাম। জিন্নতকে ধরার চেয়ে পানির ভিতর দৌড়ানোর আনন্দটাই আমাদের কাছে মুখ্য হয়ে উঠেছিল। আমরা যতনা দৌড়াই তার চেয়ে বেশি পানির ভিতর উপর হয়ে পড়ে হুড়োহুড়ি করি। কাদা পানিতে হুড়োহুড়ি গড়াগড়ি করে নাস্তানাবুদ হলেও জিন্নতকে ধরা সম্ভব হলো না। জিন্নত প্রাণপণে দৌড়িয়ে আমাদের থেকে কয়েক শ’ গজ দূরে চলে গেল।

এদিকে হৈ হৈ রৈ রৈ করে সাত আট জন মাঠের পানির ভিতর দৌড়াদৌড়ি করার কারণে, পুরো স্কুল জুড়েই হৈচৈ পড়ে গেল। হাইস্কুল এবং প্রাইমারী স্কুল পাশাপাশি হওয়ায়, শিক্ষকসহ সব ছাত্রছাত্রী ক্লাস ছেড়ে বাইরে চলে এলো। পুরো স্কুল জুড়ে হৈ হৈ কান্ড শুরু হওয়ায় মোসলেম স্যার খুব লজ্জায় পড়ে গেলেন। এর কিছুদিন পরেই তিনি ট্রান্সফার নিয়ে অন্য স্কুলে চলে গেলেন।

এই ঘটনায় জিন্নতের নামটি পুরো স্কুলেই ছড়িয়ে গেল। স্কুল জুড়ে হৈ হৈ করায় জিন্নতও ভয় পেয়ে ঐ যে স্কুল ছেড়ে দিল আর কখনই স্কুলে এলো না। এর কিছুদিন পরেই নাকি জিন্নত বিয়ে করে সংসারী হয়েছে। আমি যখন তার কাহিনী লিখছি তখন সে আর এই জগতে নেই। কয়েক বছর আগে পরোপারে চলে গেছেন।

(চলবে)

মন্তব্য ৬৪ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৬৪) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্রাইমারী স্কুলে, প্রথম শ্রেণীতে আমি বয়স ও শরীরের দিক থেকে সবার চেয়ে বড় ছিলাম; আমার শুধু মনে হতো, বাকীরা কেমনে কি করে, কেমনে পড়ে? কয়েকজন একা বার্থরুমে যেতে ভয় পেতো, শিক্ষকের হাতে বেত দেখলেই চোখের পানি ছেড়ে দিতো, বাড়ী যাবার রাস্তা হারিয়ে ফেলতো, সে ছিল এক চিড়িয়াখানা!

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১২

প্রামানিক বলেছেন: ঐ সময় শিক্ষকরা ছাত্রদেরকে জন্মের পিটান পিটাতো, সে তুলনায় এখনকার শিক্ষকরা পেটন দেয়না বললেই চলে। তবে শিক্ষকরা পেটন পাটন দিলেও ছাত্রদেরকে পড়ানোর দিকে খুব নজর দিত এবং পড়ানোর সময় তারা কখনই নিজেদের স্বার্থ দেখতো না। ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই।

২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৪৯

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: প্রথম হইছি, চা নেন :)

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৩

প্রামানিক বলেছেন: চায়ের তো রং ভালো না কেমন পানি পানি।

৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫০

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হায় আল্লাহ ২য় :(

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৩

প্রামানিক বলেছেন: অসুবিধা নাই, আমি চা এক কাপ পাইছি এতেই সন্তুষ্ট।

৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আগের দিনে একটু বেশি বয়সেই ছাত্ররা স্কুলে ভর্তি হতে আসতো। বিশেষ করে গ্রামে এই প্রবণতা বেশি ছিল। আর স্কুল থেকে ঝরে পড়া ছিল খুবই স্বাভাবিক ঘটনা।

আপনার স্কুল জীবনের স্মৃতিচারণ ভালো লাগলো প্রামানিক ভাই।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৬

প্রামানিক বলেছেন: প্রাইমারী স্কুলেই বারো আনা ছাত্র ঝরে যেত, হাইস্কুল পর্যন্ত তাদের আসার সৌভাগ্য হতো না। ধন্যবাদ হেনা ভাই।

৫| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৩

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমাদের কয়েক জন এমন বড় সহপাঠী ছিল। তাদের ভাই ডাকতাম। একজন ছিল হোটেলের মালিক। আমার বাবার সমান হবে বয়সে।ষষ্ঠ শ্রেণী তে মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার পর আর সেরকম সুযোগ হয় নি।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৭

প্রামানিক বলেছেন: স্কুল জীবনের স্মৃতিচারণ করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

৬| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৬

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: আমার এক ক্লাসমেট হোমরা চোমরা ছিল ক্লাস সেভেন পর্যন্ত পড়ে সংসারী এখন দেখা হলে বন্ধু বললে অন্যরা হাসি তামাসা করে আমাকে নিয়ে যে ও কিভাবে তোমার বন্ধু হয়?

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২০

প্রামানিক বলেছেন: ঐ সময় আমারো অবস্থা তাই ছিল, আমি যখন হাই স্কুলে পড়ি তখন ওরা কয়েক সন্তানের বাপ। কয়েক বছর আগে একজনের সাথে দেখা, তার নাতির বয়স আমার ছোট ছেলের সমান। ধন্যবাদ ছোটকালের স্মৃতিচারণ করার জন্য।

৭| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:১৮

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: প্রামানিক ভাই বেশ ভালো লাগল সে কালের স্মৃতিচারণ। পরের পর্বের অপেক্ষায়।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:২২

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, পরের পর্বে আরো মজার কাহিনী আছে, দুই এক দিনের মধ্যেই দিব। মন্তব্য করার জন্য শুভ্চেছা রইল।

৮| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৮

কাতিআশা বলেছেন: খুব মজা লাগল !

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫০

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, শুভেচ্ছা রইল।

৯| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: খুব ভালো লাগলো
আপনাদের সময়ের গল্প পড়ে ।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৮

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১০| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:২৮

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: আমি ক্লাশে মোটামুটি পিচ্ছি ছিলাম। তবে আমার এক সহপাঠিনীর ফাইভের বছর বিয়ে হয়েছিল।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:৩৯

প্রামানিক বলেছেন: আমার সহপাঠিনীদের ক্লাস ফোর ফাইভেই বিয়েশাদী হযেছিল। ধন্যবাদ আপনাকে স্কুল জীবনের স্মৃতিচারণ করার জন্য।

১১| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৪

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: তখন গ্রামে এত বেশী বয়সে ভর্তি হত ক্লাসে - এই ব্যপারটা এত বছরেও আমি জানি না। আমি শহরে জন্ম নিয়েছি। কিন্তু আমার মা বাবাও(গ্রামের পড়ালেখা) তো বয়স ও এসএসসি সাল হিসেবে বর্তমানের চেয়ে ২/৩ বছর বেশী বয়সে ভর্তি হয়েছিল। এত বেশী গ্যাপ তো না...

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৫৬

প্রামানিক বলেছেন: আমি ক্লাস টু'তে কয়েকজনের বয়সের যে গ্যাপ পেয়েছি সেই বয়সটা অনেকেই হয়তো বিশ্বাস করতে চাবেন না, কিন্তু বাস্তবে ওরা হাই স্কুলের ছাত্রের বয়সী ছিল। তবে তারা কেউ হাইস্কুল পর্যন্ত আসে নাই তার আগেই ঝরে গেছে। যে কয়জন কমবয়সি ছিল তারাই হাইস্কুল কলেজ পর্যন্ত এসেছিল। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

১২| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:২৮

সুমন কর বলেছেন: তাহলে তো ক্লাসে বেশ মজা হতো।

আপনার স্মৃতিচারণ পড়ে ভালো লাগল।

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫০

প্রামানিক বলেছেন: বড়দের সাথে পড়তে মজাও ছিল আবার অত্যাচারও ছিল, কথায় কথায় ঘাড় ধরে বেঞ্ঝি থেকে তুলে দিত। তখন ওদের মারের ভয়ে বাধ্য হয়ে পিছনের বেঞ্চিতে বসতে হতো। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

১৩| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৪৫

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:

আমার সহপাঠিদের সাথে কথা বলতে আমার ওপরে তাকাতে হতো!

২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:৫৪

প্রামানিক বলেছেন: আপনার মত আমারও একই অবস্থা ছিল। আমি লম্বায় বড় জোর সাড়ে তিন ফুট বা চার ফুট ছিলাম আর ওরা ছিল ৫/৬ ফুট লম্বা। ওদের মুখের দিকে তাকাতে চোখ উপর দিক করে তাকাতে হতো। ধন্যবাদ মইনুল ভাই। মন্তব্য করায় খুশি হলাম।

১৪| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ১:২৬

আরাফআহনাফ বলেছেন: শ্রী বাবু আর জিন্নত আলীর জীবনাবসানের কথা জেনে খারাপ লাগলো।
ভালো থাকুন তাঁরা - যেখানেই থাকুক।

স্মৃতিচারন খুবই ভালো লাগলো - ফিরে গেলাম যেন নিজ বিদ্যালয়ের অাঙিনায় - যদিও এরকম কোন ঘটনা আমার জীবনে নেই।
এখনো সময় পেলে স্কুল বন্ধুরা এক হই - আড্ডায় মাতি, হৈচৈ করি - ঠিক ছোটবেলার মতো।


২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:১৯

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনার মন্তব্য পেয়ে খুশি হলাম। শুভ্চেছা রইল।

১৫| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমি যখন প্রাইমারী স্কুলে পড়ি, তখন আমার একটা বন্ধু ছিল নাম- মতি। মতি ছিল বিরাট দুষ্টু।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:২০

প্রামানিক বলেছেন: আমাদের ক্লাসমেটদের অনেকেই দুষ্ট ছিল। ধন্যবাদ

১৬| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:০৭

নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: অনেক অনেক ভালো লাগা রইল রম্য গল্পে। চলতে থাকুক....

শুভকামনা আপনার জন্য সবসময়

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:২০

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

১৭| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন বিষয় তুলে ধরেছেন!

এখনকার পুচকে পাচকার নার্সারী- কেজিতো থখন ছিলনা! ৫-৬ বছর হলেও দুধের বাচ্চাই মনে করত! এখনতো আড়াই-তিনে স্কুলে দৌড়ায়!

পরের পর্বের অপেক্ষায় :)

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:২১

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, তখন বড় না হলে বাবা মায়েরা স্কুলে পাঠাতো না।

১৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৪৭

শাহিন-৯৯ বলেছেন: এবার বাড়িতে গিয়ে ১৭ বছর আমার এক ক্লাসমেটের সাথে দেখা হল, খুবই ভাল ছিল স্কুল জীবনটা, আপনার স্মৃতিচারণ ভাল লাগছে, আশাকরি পরের পর্ব এরকম মজার কিছু ক্লাসমেটের গল্প জানতে পারব।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:২৩

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, এটা শুধু প্রাইমারী স্কুলের বর্ননা দিব, হাই স্কুলের বর্ননা দিতে গেলে অনেক লিখতে হয়।

১৯| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৫৯

সোহানী বলেছেন: বলেন কি??

বাবার মুখে শুনছিলাম যে বাবাই ক্লাসের সবচেয়ে ছোট ছিল। কারন একবারেই ক্লাস থ্রিতে পড়া শুরু করেছিল। কারন নৈাবাহিনীতে চাকরী করা দাদা আদরের নাতিকে নিজেই দুই ক্লাস পর্যন্ত পড়িয়েছিলেন।

স্মৃতিচারন অনেক ভালো লাগলো।

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:২৩

প্রামানিক বলেছেন: আপনার বাবার স্মৃতিচারণ শুনে ভালো লাগল। ধন্যবাদ

২০| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ৯:১৪

জাহিদ অনিক বলেছেন:

আমার বেশ কয়েকজন বন্ধু হাই স্কুল পেরুতে না পেরুতেই বিয়েথা করেছে।
আফসুস আমি এখনও............

২৮ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৪:২৫

প্রামানিক বলেছেন: আমার বেশিরভাগ প্রাইমারী স্কুলের বন্ধুই হাইস্কুলে যাওয়ার আগেই বিয়ে করেছিল। ধন্যবাদ

২১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১:১৭

ওমেরা বলেছেন: বেশ মজাই লাগল ভাইয়া ।
এবার আমার কাহীনি বলি, দেশে প্রাইমারি পর্যন্ত পড়েছি বয়সে অনেকের চেয়ে ছোট হলে লম্বায় সবার চেয়ে বড় হওয়াতে ক্লাসের ছেলে মেয়েরা বলত তোমার তো বয়স বেশী আমাদের সাথে পড় কেন !!
এখানে আসার পর যাদের সাথে ক্লাস শুরু করলাম তাদের চেয়ে আমি দুই বছরের বড় কিন্ত সাইজে সবার ছোট না হলে মিডিয়াম ছিলাম কেউ কখনো বুঝতেই পারল না আমি যে তাদের চেয়ে দুই বছরের বড় ।
ধন্যবাদ ভাইয়া

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ ভোর ৫:১১

প্রামানিক বলেছেন: আপনার স্কুল জীবনের স্মৃতিচারণ পড়ে ভালো লাগল। আমার সহপাটিরা বয়সে এবং লম্বায় দুই দিক থেকেই বড় ছিল। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

২২| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সকাল ১০:১৭

মলাসইলমুইনা বলেছেন: প্রামাণিক ভাই , আপনিতো অনেক দিন পর আসিফ ভাইয়ের কথা মনে করিয়ে দিলেন ! গালভর্তি চাপ দাড়ি নিয়ে আসিফ ভাই আমাদের সাথে ক্লাস করতেন স্কুলে ক্লাস সেভেনে | উনি অবশ্য ছাত্র ভালো ছিলেন | আহা আমাদের সাথে পড়া আলিমের কথাও মনে হলো অনেকদিন পর ! আমাদের সবার চেয়ে লম্বা আর বয়সে বড় ছিল ক্লাস ওয়ানে | ক্লাস থ্রি বা ফোরের পর আর পড়তে পারেনি |স্কুলের কাছেই একটা মিলে চাকুরী নিতে হয়েছিলো |

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪০

প্রামানিক বলেছেন: আমার সাথে বয়স্ক যারা পড়তো তারাও প্রাইমারী স্কুলেই ঝরে গিয়েছিল। হাইস্কুলে আর উঠতে পারেনি। ধন্যবাদ স্মৃতিচারণ করার জন্য।

২৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫৫

আটলান্টিক বলেছেন: অর্ধেক পড়েছি।বাকিটা পরে এসে পড়বো।ভাল লাগছিলো পড়তে।

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২২

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

২৪| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:০৩

শায়মা বলেছেন: জীন্নতের কান্ড পড়ে হাসতে হাসতে মরলাম!!!! :P

২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:২৪

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, বাস্তবেই সে এই ঘটনা ঘটিয়েছিল।

২৫| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: মনিপুর স্কুলে দু্ইবার ভর্তি পরীক্ষা দেই। প্রথম পঞ্চম শ্রেনীতে। টিকে গেলাম্ । প্রাথমিক বিদ্যায়লয়ের প্রধান শিক্ষক আমাকে ছাড়পত্র দেয়নি।যেহেতু আমি ছিলাম স্কুলের ফার্সট বয়। যেনোতেনো ফার্সট নয় ২য় বয় আমার চেয়ে বিশাল ব্যবধানে পরে থাকতো।দুইবার টিকলাম। কোন কোচিং টোচিং ছাড়া । #:-S (মুই কি হনুরে ইমু হইবেক) !:#P

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৩

প্রামানিক বলেছেন: আপনার মেধার প্রশাংসা করতে হয়। ধন্যবাদ

২৬| ৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৫২

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: এর মধ্যে এক র.ভাই প্রেম করতো এক ক্লাস সিনিয়রের সঙ্গে। আপুটা সুইসাইড করে মরছিলো। :(

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ রাত ১১:২৩

প্রামানিক বলেছেন: দুঃখজনক ঘটনা।

২৭| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫০

হাসান রাজু বলেছেন: "মাঠের পানির ভিতর দিয়ে থাপুরথুপুরকরে দৌড়াতে লাগলাম।" এতটুকু পড়েই বুঝতে পারছিলাম পরে কি ঘটতে যাচ্ছে । বৃষ্টি, পানি আর কাদাহীন শৈশব কোন শৈশবই না । পায়ের পাতা দিয়ে জোরে টেলে দিয়ে পানি না ছিটাতে পারলে কাদা-পানির উৎসব পরিপূর্ণই হত না । সেই সুখের স্থায়িত্ব ও হত কম । কারন বাড়িতে মা আছেন (কঞ্চি হাতে নিশ্চিত)। তখন শুধু মনে হত, আল্লাহ মা কেন বানাইছ ।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৩

প্রামানিক বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে আমিও শৈশবে ফিরে গেলাম, দলেবলে কাদা পানিতে গড়াগড়ি আমিও কম করিনি, বিনিময়ে বাবা মায়ের চড়থাপ্পরের অভাব ছিল না। ধন্যবাদ স্মৃতিচারণ করার জন্য।

২৮| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৫১

হাসান রাজু বলেছেন: আপনার মত করে যদি লিখতে পারতাম । সুখের নায়ে ভাসিয়ে আনলেন । ভালো লাগলো ।

৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:৪৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই হাসান রাজু, আপনার প্রাণঢালা মন্তব্যর জন্য শুভেচ্ছা রইল।

২৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

মনিরুল হাসান বলেছেন: লেখার শিরোনামে 'সহপাটিগণ' না লিখে 'সহপাঠীগণ' লিখলে মনে হয় ভালো হতো। ক্লাস টু'তে পড়া ছেলেমেয়ের বয়সের কথা জেনে অবাক লাগলো।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে বিষয়টি নজরে আনার জন্য।

৩০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:২৩

ধ্রুবক আলো বলেছেন: আপনার পুরোনো খুব সুন্দর স্মৃতী গুলো শেয়ার করেছেন, অনেক ধন্যবাদ।

তবে যারা পরপারে চলে গেছেন তাদের জন্য খুব কষ্ট লাগলো।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৭

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৩১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:৪২

আবু তালেব শেখ বলেছেন: ক্লাশ থ্রীর ছাত্র ছাত্রীর প্রেম পরে পলায়ন এমন সত্য ঘটনা না আমি জানি।
ভালো লাগলো আপনার লেখা

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২১

প্রামানিক বলেছেন: সে সময়ের ক্লাস থ্রীর ছেলেমেয়েরা বেশ বড়ই থাকতো যার ফলে এরকম ঘটনা অসম্ভব কিছু নয়। ধন্যবাদ

৩২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৮

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: আমি যখন প্রায়মারিতে পড়তাম তখন আমার ক্লাসেও অনেক বড় বড় আপু ভাইয়ারা পড়তেন।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:২২

প্রামানিক বলেছেন: আপনার স্মৃতিচারণ ভালো লাগল। ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.