নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

pramanik99

আমার স্কুল জীবনের স্মৃতিগুলো বার বার মনে পড়ে। ফিরে যেতে ইচ্ছে করে সেই দিনগুলোতে।

প্রামানিক

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

প্রামানিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

হারিয়ে যাচ্ছে উলুর ধ্বনি

০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

গৌর গোপাল বিলেত থেকে
আনলো বিয়ে করে
সারা দিনমান প্লেনে ছিল
পৌঁছালো খুব ভোরে।

লম্বা, ফর্সা খুবই সুন্দর
পরীর মতন বধু
শুদ্ধ ভাষায় বাংলা বলে
যেন মুখে মধু।

বিদেশ থাকলেও বাপ দাদারা
এই দেশেরই লোক
হিন্দু ঘরে জন্ম নেয়ায়
নাই রে অভিযোগ।

গোপালের মা বউকে দেখে
বেজায় রকম খুশি
বধু বরণে পাড়ার লোককে
করছে তোষাতুষি।

খুশির চোটে করল ঘরে
পুজার আয়োজন
শ্বাশুড়ির সাথে নতুন বউটি
কাজে দিয়েছে মন।

চলছে পুজো ঠাকুর মশাই
ব্যস্ত মন্ত্র পাঠে
শ্বাশুড়ি হঠাৎ জল আনতে
গেলেন পুকুর ঘাটে।

যাওয়ার সময় বলল ডেকে,
আশির্বাদটা নিবে
পুজোর মাঝে ঠাকুর বললে
উলুর ধ্বনি দিবে।

একটু পরেই বলছে ঠাকুর,
"সময় নাই তো আর
উলুর ধ্বনি দাও গো মা"
বলতেছে বার বার।

উলুর ধ্বনি দিতে বলায়
বউটি গেল ঘরে
এদিক-ওদিক খাটের তলে
খুঁজেই শুধু মরে।

শ্বাশুড়ি এসে বউ পায় না
বউ যে খাটের তল
কি যেন সে খুঁজছে শুধু
দুই চোখেতে জল।

বলল ডেকে, পুজো ছেড়ে
করছো তুমি কি?
লগ্ন যে মা পার হয়ে যায়
দাও না উলুর ধ্বনি।

বধু তখন কাঁদতে কাঁদতে
বলল চক্ষু বুঁজে,
উলুর ধ্বনি কোথা রেখেছেন
পাচ্ছি নাতো খুঁজে?

কথা শুনে শ্বাশুড়ি যেন
আকাশ থেকে পড়ল
নিজেই তখন উ-লু-লু
উলুর ধ্বনি ধরল।

হিন্দু বাড়ির উলুর ধ্বনি
হারিয়ে যেন যাচ্ছে
বিলেত ফেরত বধুর কান্ডে
বুড়োরা লজ্জা পাচ্ছে।

ছবিঃ গোগুল

মন্তব্য ৭০ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৭০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১

সফেদ বিহঙ্গ বলেছেন: ছন্দে পরিপূর্ণ একটি লিখা পরলাম। ভালো লাগল।

০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫১

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, শুভেচ্ছা রইল।

২| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩১

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: ছড়া পড়লাম সাথে মজার একটি গল্প,দারুণ লাগলো প্রামাণিক ভাই।

০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫২

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, মন্তব্য করায় খুশি হলাম, শুভেচ্ছা রইল।

৩| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯

তারেক ফাহিম বলেছেন: খাটের নিচে উলুর ধ্বনি ;) B-)

০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

প্রামানিক বলেছেন: কি আর করবে ভাই, বউটারও দোষ নাই, বিদেশ থেকে হিন্দুর আচার অনুষ্ঠান তো দেখে নাই, যে কারণে উলুর ধ্বনি খুঁজতে খাটের তলে গেছে। ধন্যবাদ

৪| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: সুন্দর ছড়া।


ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই।

০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ হেনা ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৫| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন: কি বলে মন্তব্য করবো বুজতে পারছি না। সিম্পলি.... অ....সা.....ম.....।

০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ কাওসার ভাই, মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৬| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯

কাবিল বলেছেন: ভালো।

০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৬

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কাবিল, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৭| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:২২

সোহাগ তানভীর সাকিব বলেছেন: কাব্যিক ছন্দে এবং রসালো উপস্থাপনায় হিন্দু সংস্কৃতির ঐতিহ্য এবং অপরিহার্য বিষয় কাল গহব্বরে হারিয়ে যাচ্ছে সেটা বুঝানো হয়েছে।
আসলে, আধুনিকতার আগ্রাসনে এরূপ অনেক কিছুই হারিয়ে যাচ্ছে। তার খরব কয়জন-ই বা রাখে।

০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:৩৯

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, আপনার মূল্যবান মন্তব্য খুব ভালো লাগল। আসলেই আধুনিকতার ছোঁয়ায় দেশ জনতা যেমন উন্নত হচ্ছে তেমনি পুরানো আচার অনুষ্ঠানও উঠে যাচ্ছে। শুভেচ্ছা রইল।

৮| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:৩৬

ঢাকাবাসী বলেছেন: চমৎকার সুন্দর ছন্দ আর ভাব, সব মিলিয়ে খুব ভাল লাগল প্রমানিক।

০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:৪০

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৯| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:৪৫

ব্লগার_প্রান্ত বলেছেন: সুন্দর হয়েছে প্রামানিক ভাই

০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:৫৩

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১০| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:৫০

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: বাহা! প্রামাণিক ভাই বিলেত ফেরতা বৌমায়ের উলুর ধ্বনিতে মুগ্ধ হলাম। একেবারে ঠিজ চিরাচরিত ঐতিহ্যকে বাঁচিয়ে রাখা এখন খুব কঠিন হয়ে দাড়িয়েছে।

অনেক ভাল লাগা আপনাকে।

০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:৫৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ চৌধুরি দা, একসময় গ্রামে বাড়ি বাড়ি উলুর ধ্বনি শোনা যেত এখন সেসব আর কানে আসে না। সবাই কেমন যেন আধুনিক হয়ে গেছে।

১১| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১:৫৭

সামিয়া বলেছেন: সুন্দর ছড়া ভালো লাগলো ।

০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:০০

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১২| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
বরাবরের মতই সুন্দর।

০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:০১

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

১৩| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩৫

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: ছোট বেলায় যখন গ্রামে থাকতাম তখন উলু ধ্বনি শুনতে পেতাম। আর শুনতে পেতাম কীর্তন, শীতের সকালে বিছানায় ঘুমে থাকা অবস্থায় কীর্তন শুনে ঘুম ভাঙত, খুবই ভাল লাগত আমার। এখন সব ই হারিয়ে গিয়েছে।

০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:০৫

প্রামানিক বলেছেন: কথা ঠিকই বলেছেন, আগে গ্রামে গ্রামে হিন্দু বাড়ি ছিল এবং ভাজন, কীর্তন, রাম মঙ্গল, কৃষ্ণ লীলা কীত্তন নানা অনুষ্ঠান হতো। রাত জেগে জেগে এসব শুনতে ভালই লাগত। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

১৪| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:৪৩

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
উলুধ্বনি শুনতাম অনেক দিনের কথা
পাশা পাশি আমরা তারা বিনা সুতায় গাথা!
আজ হয়েছি পর আমরা , ছিড়ছে সুতার বাধন,
মৌলবাদী ভাগ করেছে মেদের প্রীতির বন্ধন।

০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:১০

প্রামানিক বলেছেন: উভয় ধর্মের মৌলবাদী প্রীতির করছে ক্ষতি
দ্বন্দ ফ্যাসাদ লাগিয়ে দিয়ে কমিয়ে ফেলছে গতি।
এখন তো আর আগের মত নাই
উলুর ধ্বনি হারিয়ে যাচ্ছে তাই।

১৫| ০৮ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:৫৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রামানিক ,




যথাযথ রম্য ও দারুন ছন্দবদ্ধ ।
রম্য হলেও আসল মেসেজটি সোহাগ তানভীর সাকিবনূর মোহাম্মদ নূরু কিন্তু ঠিকই তুলে ধরেছেন ।

আরবী ভাষাবাসী বিশেষ করে মুসলিম সম্প্রদায়ের মাঝেও এই উলু ধ্বনির চল আছে । আমি নিজেও তাদের এই উলু ধ্বনিতে অংশ নিয়েছি ।

০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:১২

প্রামানিক বলেছেন: গুরু, আপনি তো দেখি নতুন তথ্য দিলেন। মুসলিম সম্প্রদায়ের ভিতর উলু ধ্বনি আছে এইটা জানতাম না। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৬| ০৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫

জাতির বোঝা বলেছেন: সনাতন ধর্মের মানুষ এটাকে ধরে রাখবে।

০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৩১

প্রামানিক বলেছেন: মানুষ যখন আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয় তখন তাদের ধর্মের প্রতি অত ভীতি থাকে না। সেই কারণে ধর্মের অনেক কিছু পালন হয় না। ধন্যবাদ

১৭| ০৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৪:২২

রাজীব নুর বলেছেন:

দেখুন- দেখুন

০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৩৪

প্রামানিক বলেছেন: ভিডিওটি আগে দেখা ছিল না, লিংক দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

১৮| ০৮ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৫:১২

চাঁদগাজী বলেছেন:


প্লটটা নতুন, ভালো লেগেছে।

০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৩৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই, আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুব খুশি হলাম।

১৯| ০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২০

সোহানী বলেছেন: এমন অনেক আচার আচরনই হারিয়ে যাচ্ছে আধুনিকতার ধাক্কায়............

০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৩৬

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, আগে প্রতি সন্ধ্যায় হিন্দু বাড়ি উলুর ধ্বনি হতো এখন অতটা হয় না।

২০| ০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২১

মোহাম্মদ জন চক্রবর্ত্তী বলেছেন: সুন্দর কবিতা। খুব সুন্দর একটা বিষয় তুলে ধরেছেন । ধন্যবাদ। সঙ্গে নূরু ভাইকে। তার চারটি লাইন যেন সোজা হৃদয়ে চলে গেল।

০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৩৯

প্রামানিক বলেছেন: আপনি মোহাম্মদ নামের সাথে হিন্দু ধর্মের সর্বোচ্চ পদ ধারণ করেছেন, বিষয়টি ভালই লাগল।
আপনার মূল্যবান মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২১| ০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৩

সুমন কর বলেছেন: ভালো লিখেছেন।

০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৪০

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

২২| ০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৩৩

সনেট কবি বলেছেন:





ছড়ার মাঝে রম্য ঢুকে
খায় যে গড়াগড়ি।
মনটা ভাল হয় যেন এ
ছড়াকাব্য পড়ি।

উলু দিতে খোঁজে বধু
খাটের তলায় ঢুকে
বধুর কান্ড দেখে শাশুড়ীর
শেল বিঁধে যায় বুকে।

বিদেশ গিয়ে মানুষ যদি
জাতি ধর্ম ভুলে
তাদের জন্য মনটা তবে
ব্যথায় শুধু দোলে।

মানুষ যেথায় গিয়ে থাকুক
অতীত থাকবে মনে
নয়তো তাদের বুঝবে মন্দ
সকল আপন জনে।

যেথায় থাকি আত্ম কথন
মনে থাকা চাই
নিজকে ভুলে থাকার চেয়ে
মন্দ কিছু নাই।

০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:৫৩

প্রামানিক বলেছেন: বিদেশ গিয়ে উচ্চ শিক্ষায়
ধর্মকে যায় ভুলে
বাপ দাদাদের পরিচয়টা
দেখে না কেউ খুলে।

এরাই যখন দেশে ফিরে
সমস্যায় পড়ে যায়
লোকের মাঝে লজ্জা পেয়ে
মিটমিটিয়ে চায়।

দেশ-বিদেশে যেথায় থাকুক
থাকলে স্রোষ্টার ভয়
তাইলে কি আর এমন ঘটনা
অহরহ হয়?

২৩| ০৮ ই মে, ২০১৮ রাত ১১:২৬

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: চমৎকার ছড়াটিতে মানুষের পরিবর্তনের চিত্রটি উঠে এসেছে। অনেক অনেক ভাল লাগা।

০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ১:১৩

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

২৪| ০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ১২:২২

মাআইপা বলেছেন: দারুণ হয়েছে ভাই।

০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ১:১৪

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, শুভ্চেছা রইল।

২৫| ০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ১:০২

অর্ধ চন্দ্র বলেছেন:

আহ্ কি দারুন!

০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ১:১৪

প্রামানিক বলেছেন: মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২৬| ০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ১:১১

ওমেরা বলেছেন: উলুর ধ্বনি হারিয়ে একটা লাভ তো হল সুন্দর একটা ছড়া পেলাম।

০৯ ই মে, ২০১৮ রাত ১:১৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ বোন ওমেরা, মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

২৭| ০৯ ই মে, ২০১৮ ভোর ৫:৩৬

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন:




ছড়া পড়া শেষ
খুশিতে খাড়া কেশ
আনন্দ পেলাম বেশ।

০৯ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২

প্রামানিক বলেছেন: ছড়া লাগল চমৎকার
ধন্যবাদের পাহাড়

২৮| ০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ৭:৩০

হাফিজ বিন শামসী বলেছেন:
সমাজ থেকে অনেক কিছুই হারিয়ে যাচ্ছে।

ছড়ায় ভাললাগা রইল।

০৯ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২

প্রামানিক বলেছেন: আধুনিকতার নামে সমাজের অনেক আচার অনুষ্ঠানই হারিয়ে যাচ্ছে।

২৯| ০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ৯:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: ভিডিওটি আগে দেখা ছিল না, লিংক দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।

আমার সমস্যা হলো নিজের যা ভালো অথবা খারাপ লাগে- তা ডেকে ডেকে সবাইকে দেখাতে ইচ্ছা করে।

০৯ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৪

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই আছে, আপনার কাছে যেটা ভালো বা খারাপ লাগে সেটা অন্যের কাছেও ভালো খারাপ লাগার কথা। আপনি তো আর সবার থেকে আলাদা না। ধন্যবাদ

৩০| ০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৩৬

শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: ভালো লিখেছেন ++


০৯ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৪

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৩১| ০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ১০:৪০

এটম২০০০ বলেছেন: It is said that the Muslims marred the 'religion of the Indian Hindus' in the 10th century by forcing them to eat beef. That may be true. Truer is, the chief minister of West Bengal marred the religion of the Hindus in 2018 by making them to take rotten beef from the drains. The lady, through her "BISHU-SREE PROKOLPO" or 'VAGAR-SREE PROKOLPO" in fact did the following:
(01) She marred the religion of the Hindus by making them to eat rotten cow, dog, chicken, cat etc.
(02) Polluting the blood of the Muslims and Hindus of West Bengal, Bangladesh, Nepal and Bhutan by Gondai disease.

THE LADY GOT SO MUCH CHARM IN ENJOYING KICK BACKS FROM "UNNYAN" THAT SHE TOTALLY IGNORED ADMINISTRATION, and made it so worthless to ignore such grave issues.

Would the Government of Bangladesh, Nepal and Bhutan sue in the International Court against this lady for polluting their citizen's blood with deadly diseases?

০৯ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৬

প্রামানিক বলেছেন: পশ্চিম বঙ্গের ভাগার থেকে তুলে আনা মাংস এখন ফ্রোজেন করে নামী দামি ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে বিক্রি হয়। মন্তব্যর জন্য ধন্যবাদ।

৩২| ০৯ ই মে, ২০১৮ সকাল ১১:০১

এটম২০০০ বলেছেন: Would the Government of Bangladesh, Nepal and Bhutan sue in the International Court CM West Bengal Mamata-Sree for her "Vagar-Sree Prokolpo" through which she polluted the blood of their citizen with deadly diseases through rotten cows, cat, dog etc.?

০৯ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৮

প্রামানিক বলেছেন: গরু খায় না অথচ কুত্তা বিড়াল হোটেলে গিয়ে মনের অজান্তেই খাচ্ছে।

৩৩| ০৯ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৩

মোহাম্মদ আবির মাহমুদ বলেছেন: আপন সংস্কৃতি শিখতে না পারার মতো লজ্জার আর কী আছে?

০৯ ই মে, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, আপন সংস্কৃতি শিখতে না পারার মতো লজ্জা আর কী হতে পারে? ধন্যবাদ

৩৪| ১০ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:২৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর ।+

১১ ই মে, ২০১৮ রাত ১:০৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, শুভ্চেছা রইল।

৩৫| ২৯ শে জুন, ২০১৮ সকাল ১১:০২

খায়রুল আহসান বলেছেন: ছড়া ও গল্প, দুটোই ভাল লেগেছে। + +
১৫ নং মন্তব্যে আহমেদ জী এস ঠিকই বলেছেন, আরবী ভাষাবাসী বিশেষ করে মুসলিম সম্প্রদায়ের মাঝেও এই উলু ধ্বনির চল আছে

২৯ শে জুন, ২০১৮ দুপুর ১:০৬

প্রামানিক বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ খায়রুল ভাই। আপনি মন্তব্য করায় খুব খুশি হলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.