নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

pramanik99

আমার স্কুল জীবনের স্মৃতিগুলো বার বার মনে পড়ে। ফিরে যেতে ইচ্ছে করে সেই দিনগুলোতে।

প্রামানিক

শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

প্রামানিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাঙা হোটেল রান্না ভালো

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১৫


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

গিয়েছিলাম কুষ্টিয়া থেকে
চৌদ্দ মাইল দূর
জায়গাটা ভাই খুবই সুন্দর
নামটি মধুপুর।

লাগছে খিদে তাইতো গেলাম
ভাঙা হোটেল ঘরে
পানির কলে হাতমুখ ধুয়ে
বসলাম ডরে ডরে।

হোটেল ভাঙা নাজানি ভাই
রান্না কেমন হয়!
খেতে বসে বমি হয় কিনা
সেটাই ছিল ভয়!!

তাকিয়ে দেখি অনেক লোকেই
খাচ্ছে গরম ভাত
কেউবা আবার খাওয়া শেষে
ধুচ্ছে এঁটো হাত।

কিন্তু একটি মজার ব্যাপার
লক্ষ করলাম যখন
হোটেল ভাঙা খাদোক প্রচুর
অবাক হলাম তখন।

সবার পাতেই মাংস দেখে
চক্ষু চড়ক গাছ
কারো পাতেই দেখলাম নাকো
সবজি কিংবা মাছ।

তাদের দেখে আমিও বললাম
মাংস ভাতের কথা
হাপুর-হুপুর খাচ্ছে সবাই
পিঁপড়াও নিরব তথা।

গাঁও গেরামের চাউলের ভাত
সাথে মাংসের ঝোল
স্বাদের কথা কি বলবো ভাই
কেমনে বাজাই ঢোল?

হায়রে একি স্বাদরে ভাই
কেমনে বুঝাই কারে!
পেট ভরে তো মন ভরে না
খাচ্ছি বারে বারে!!

স্বাদের চোটে পেটটা ভরে
খেলাম যে তিন বাটি
এমন রান্না খাননি যারা
জীবনটাই তার মাটি।

গাল-গল্প নয় খাঁটি সত্য
ভাঙা হোটেল ঘরে
এত সুন্দর স্বাদের রান্না
করল কেমন করে?

কার রান্না ভাই এত সুন্দর
খুঁজতে ছিলাম তাকে
কাছেই পেলাম সেই লোকটি
মাত্র কয়েক ডাকে।

রান্নার মতই মিস্টি গঠন
হাসি হাসি মুখ
আলাপ করে লাগল ভালো
জুড়িয়ে গেল বুক।


নামটি তাহার ইকবাল হোসেন
পাঁচক, মালিক তিনি
চল্লিশ বছর এই রান্নাতেই
হাত পাকিয়েছেন যিনি।

আবার যদি যাই কখনও
সেই সে মধুপুরে
দুপুর বেলা খাবই খাবো
ঐখানে পেটপুরে।

যারা যাবেন কুষ্টিয়াতে
তাদেরও বলে যাই
একবার হলেও খাবেন সেথায়
যার তুলনা নাই।

বিঃদ্রঃ ইকবাল ভাইয়ের হোটেলটি পাকা ছিল। তিনি ধার দেনা করে অনেক টাকা খরচ করেই হোটেল ঘর তৈরী করেছিলেন, কিন্তু ফখরুদ্দিন সরকারের সময় বুলডোজার দিয়ে পুরো হোটেলটি গুড়িয়ে দিলে সেই থেকে তিনি আর রাগে দুখে এটি মেরামত করার উদ্যোগ নেন নাই। তার এই ভাঙা হোটেলে প্রতিদিন এক মণ ত্রিশ কেজি মাংস রান্না হয়। আমি উপস্থিত থেকে বুঝতে পেলাম অনেক দূর দূর থেকে লোকজন খেতে আসে।

মন্তব্য ৮৪ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৮৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২০

ডার্ক ম্যান বলেছেন: প্রামানিক ভাইয়ের কবিতা ভালো
মনটা তবে এলোমেলো

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৩

প্রামানিক বলেছেন: কি আর করবো ভাই যুগের কারণে মন এলোমেলো হয় করার কিছু নাই। ধন্যবাদ আপনাকে রসালো মন্তব্য করার জন্য।

২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২০

স্রাঞ্জি সে বলেছেন:

ভাঙা হোটেলের খাবার যত ভালো। তত সস্তা।

ছড়ায় +++

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৫

প্রামানিক বলেছেন: ঠিকই বলেছেন, অনেক ভাঙা হোটেলের রান্না প্রশংসা করার মত। ধন্যবাদ আপনাকে।

৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২১

সনেট কবি বলেছেন: সুন্দর+

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই সনেট কবি, অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সুন্দর ছড়া। ছড়ার গুনে ভাঙা হোটেলের প্রেমে পড়লাম।


শুভকামনা প্রিয়কবিভাইকে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৬

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ পদাতিক দা, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৭

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আপনি তো লিখেই খিদে পাইয়ে দিলেন !!
চমৎকার লেখা !!

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৭

প্রামানিক বলেছেন: আসলেই আপনারা যদি কখনও কুষ্টিয়া ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে যান তাহলে ভার্সিটির খুব কাছেই এই হোটেলের অবস্থান। প্রতিদিন এই হোটেলে এক মণ ত্রিশ কেজি মাংস লাগে। খুবই মজার রান্না যার তুলনা কোন হোটেলের সাথে হয় না। ধন্যবাদ আপনাকে।

৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩১

চাঁদগাজী বলেছেন:


বিল কত টাকা হয়েছিল?

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৪

প্রামানিক বলেছেন: চাঁদগাজী ভাই, স্বাদ এবং মাংসের পরিমাণ অনুযায়ী বিল খুব বেশি নয়, ছবিতে প্লেটে যে মাংস দেয়া আছে ঐ পরিমাণ মাংসের বিল ৮০ টাকা আর ভাতের বিল প্রতি প্লেট ১০ টাকা। তবে আমরা তিনজনে পাঁচ প্লেট মাংস এবং ছয় প্লেট ভাতের বিল দিয়েছি ৪৬০ টাকা। টাকা বড় কথা নয় গ্রামের এই হোটেলের রান্না এত সুস্বাদু যে ১৫০টাকা প্লেট মাংসের দাম নিলেও আমি দিতে রাজি ছিলাম।

৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৩১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
কুষ্টিয়া কেন যাবো ?
হয়তো খেতে পাবো।
যাওয়া আসার ঝক্কিটা
একটিবার ভাবো?

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৮

প্রামানিক বলেছেন: যাওয়া আসার ঝামেলার দিকে তাকালে এই খাওয়া থেকে মিস করবেন। ধন্যবাদ নুরু ভাই।

৮| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৮

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: দিলেন তো ভাই লোভ লাগিয়ে,সামলাই যে কি করে?
ইকবাল ভাইয়ের রান্না টেস্টে,একদিন যাবো মধুপুরে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০১

প্রামানিক বলেছেন: যদি কখনও যান তাহলে এই হোটেলে খেতে ভুলবেন না। বাহিরে ভাঙাচুড়া হলেও ভিতরের পরিবেশ একেবারে খারাপ নয়। ইসলামিক ইউনিভার্সিটির ছেলে মেয়েরাই দুপুরে বেশি ভির করে থাকে। ধন্যবাদ আপনাকে।

৯| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৪৯

আহমেদ জী এস বলেছেন: প্রামানিক ,



মাংশের লোভে
ঢুকলাম ছড়ায়
পড়তে গিয়ে
লালা গড়ায় । B-)

শুধু -
ঠিকানা দিলেন যে
পয়সা দিবো কে ? :(

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০২

প্রামানিক বলেছেন: গুরু, আপনি গেলে যাওয়ার ভাড়া আমার তাও গিয়ে খেয়ে আসেন। ধন্যবাদ আপনাকে।

১০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫৮

চাঁদগাজী বলেছেন:



ছবিতে যেই মাংস দিয়েছেন, উহা নিশ্চয় স্বাদের হবে; তবে, ইহা "হার্ট এটাকের" জন্য প্রসিদ্ধ মাংস।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:০৩

প্রামানিক বলেছেন: গরু, খাসি, মহিষ, ভেড়ার মাংস মানেই হার্ট এ্যাটাকের মহৌষধ এতে ভুল নাই। ধন্যবাদ চাঁদগাজী ভাই।

১১| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১২

বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ছড়া পড়েই জিভে জল এসে গেল। কতদিন দেশী খাবার খাইনা...

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৪৪

প্রামানিক বলেছেন: আসলেই দেশি খাবারের তুলনা হয় না, দোয়া করি আপনার ভাগ্যে সহসাই যেন দেশি খাবার জোটে। ধন্যবাদ আপনাকে।

১২| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:১৬

বলেছেন: চমৎকার ছড়া

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৪

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

১৩| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৩১

হাবিব মোহাম্মদ ইমরান বলেছেন: বাহ। দারুণ।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৫

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

১৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:৫৯

প্রন্তিক বাঙ্গালী বলেছেন: কবিতায় বর্ননা শুনে খাওয়ার ইচ্ছা হলো। প্রামানিক ভাই কে ধন্যবাদ।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৬

প্রামানিক বলেছেন: আসলেই এত সুন্দর মজার রান্না সচারচর খুব কমই পাওয়া যায়। ধন্যবাদ

১৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০২

আরোগ্য বলেছেন: মাংস দেখে খিদে পেয়ে গেল। সুূন্দর ছড়া।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৭

প্রামানিক বলেছেন: রান্না করা মাংস যেমন দেখতে সুন্দর তেমনি খেতেও মজাদার। ধন্যবাদ

১৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০২

আখেনাটেন বলেছেন: হা হা হা। তিন বাটি খেয়ে হার্টের অায়ু মনে তো কয় দুদিন কমায়ে ফেলছেন। :D

তবে ইকবাল ভাইকে অভিনন্দন। কুষ্টিয়া গেলে আপনার এই পোস্টের কথা স্মরণ থাকবে।

১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩৯

প্রামানিক বলেছেন: হোটেলটি কুষ্টিয়া ইসলামিক ইউনিভার্সিটির কাছেই। ইকবাল ভাই খুবই ভালো রান্না করে। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:১৯

সাইন বোর্ড বলেছেন: মাংসের স্বাদ কবিতা ছাপিয়ে পাঠকের জিভ এ চলে এসেছে, তাতে করে হোটেল এবং কবিতা দুটোই সার্থক ।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০১

প্রামানিক বলেছেন: আসলেই যে একবার সেখানে খেয়েছে সে ঘুরে ঘুরেই সেখানে খেতে যায়। খুবই ভালো রান্না। ধন্যবাদ আপনাকে।

১৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২৩

সুমন কর বলেছেন: সুন্দর। ইকবাল ভাইয়ের ছবি দেয়াতে ভালো হয়েছে।
+।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১১

প্রামানিক বলেছেন: রান্নাটা এত ভালো হয়েছিল যে কে রান্না করেছে তাকে খুঁজতেই উনাকে পেয়ে গেলাম। লোকটি খুবই হাসিখুসি লোক। ধন্যবাদ ভাই সুমন কর।

১৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ২:৫৮

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



দারুন কবিতা; ভাল লাগলো প্রামাণিক ভাই

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১২

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ কাওসার ভাই, মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

২০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৪০

ওমেরা বলেছেন: পেটে ক্ষুদা লাগলে সবই মজা , আপনার ছড়া টাও খুব মজা হয়েছে।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৩

প্রামানিক বলেছেন: পেটে ক্ষুধার জন্য নয় ঐ হোটেলের রান্নার সুনাম আগেই শুনেছিলাম। শুধু মাংস খাওয়ার জন্যই অনেক দূর দূর থেকে লোকজন চলে আসে। ধন্যবাদ বোন ওমেরা।

২১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:৫৭

শুভ্র বিকেল বলেছেন: প্রামানিক ভাই অসাধারণ লিখেছেন।

ভাগ্যে কি আর আছে মোর
গ্রামের সেই স্বাদ,
ভুলেই গিয়েছি স্বাদের কথা,
তাই দিয়েছি বাদ।
বহু দিন, প্রায় যুগ কেটেছে
খাই নি স্বাদের কারি
ভুলেই গিয়েছি কোন সে পথে
কোন গাঁয়ে আমার বাড়ি।
মিষ্টি হাতে মায়ের রান্না
কি যে মধুর রসে ভরা,
সে প্রায় যুগ পেরিয়েছে
স্বাদ যেন এখনো ঠোঁটে ধরা।
সেই স্বাদ যেন পেয়েছে
মিষ্টি ভাবির মিষ্টি হাতে,
কত স্বাদের কত রকমের কারি
আসত যেন মোর পাতে।
বোনের হাতও বেজায় মিষ্টি
স্বাদ লেগে থাকত ঠোঁটে,
নদীর জলের কারি খেয়ে
সারাক্ষণ ভাবি বোটে।
আজও বুঝি সেই কারির
সেই স্বাদ আছে লেগে,
ভাগ্যে যদি একটু জোটে
ভাবি জেগে জেগে।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৫

প্রামানিক বলেছেন: আপনার ছন্দাকারে মন্তব্য খুবই ভালো লাগল। আপনার আফসোস দেখে আমারো আফসোস লাগছে। আপনি যেন দেশি খাবার সহসাই খেতে পারেন এই কামনা করি।

২২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৪:২০

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কুষ্টিয়া, যশোর ও খুলনায় সাধারন হোটেলে ভাত মাংশ খুবই সুস্বাদু। দামও ঢাকা-কুমিল্লার অর্ধেক।
৮-১০ বছর আগের কথা বলছি।
এখন কি অবস্থা?

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৭

প্রামানিক বলেছেন: কুষ্টিয়া, যশোর ও খুলনার সাধারণ হোটেলের মালিকরা ততটা কমার্শিয়াল না হওয়ায় তাদের রান্না স্বাদ হয়। যে কারণে কাস্টমাররা খেয়ে মজা পায়। ধন্যবাদ ভাই

২৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:৫২

সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
ব্যাপক বিনোদনের সাথে
দাওয়াত পেলাম ভাই
এমন দাওয়াত এই জগতে
মিস্টেক করা কি যায়!
আসবো আসবো খেতে আসবো
দাওয়াত কবুল হয়ে রইলো!...

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:১৯

প্রামানিক বলেছেন: সময় পেলে একবার গিয়ে খেয়ে আসতে পারেন। রান্না যে কোন নামীদামি হোটেলের চেয়েও ভালো। ধন্যবাদ

২৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৭:২৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: হায় আল্লাহ আমার তো দেখছি জীবন খানা ষোল আনাই মিছা, কয়েকদিন আগে কুষ্টিয়া থেকে ঘুরে এলাম ইকবাল হোসেনের হোটেলের খাওয়া জুটল না :((

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২১

প্রামানিক বলেছেন: আপনি কুষ্টিয়া গেছেন আমারে জানাইলেই আমি হোটেলের ঠিকানা বলে দিতাম। আমি কুষ্টিয়া যাওয়ার আগেই ঐ হোটেলের নাম শুনেছি। যে কারণে আমার ভাগ্যে এমন খাবার জুটেছে। ধন্যবাদ

২৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৫৩

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছড়া পড়ে তো এমন মাংস খেতে লোভ হচ্ছে ;)
আমি একবার একটা গ্রামের হোটেলে ভাত খেয়েছিলাম।তাদের রান্না ছিল অসাধারন!

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৬

প্রামানিক বলেছেন: গ্রামে অনেক সময় এমন অনেক হোটেল পাওয়া যায় যা মনে রাখার মত। ধন্যবাদ

২৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৯:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: একদিন ভাঙ্গা হোটেলে আমাকে নিয়ে গিয়ে খাওয়াবেন।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৭

প্রামানিক বলেছেন: শীতকালে প্রোগ্রাম করেন অবশ্যই খাওয়াবো। ধন্যবাদ

২৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৪৮

মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: ছোট হোটেলগুলোতে রান্না ভালই হয়, একবারে ছড়ার বর্ণনার মতো।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৯

প্রামানিক বলেছেন: অনেক সময় ছোট ছোট হোটেলেই ভালো মজাদার রান্না পাওয়া যায়, আমি বাগের হাটের ছোট একটি হোটেলেও এরকম মজার রান্না পেয়েছিলাম। ধন্যবাদ ভাই খুরশীদ আলম।

২৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:৫৪

নতুন নকিব বলেছেন:



সুন্দর কবিতায় ভাবের দারুন প্রকাশ।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:২৯

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

২৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৩

blackant বলেছেন: আমারো ত লোভ হচ্ছে ভাই।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:২৭

প্রামানিক বলেছেন: একবার খেলে আরো লোভ লাগবে। ধন্যবাদ আপনাকে।

৩০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫

জুন বলেছেন: আমার এই ধরনের হোটেলে খাবার অভিজ্ঞতা ব্যপক প্রামানিক ভাই । তবে মাংসের ব্যপারে ইদানীং নানা ধরনের গুজব শুনে একটু ভয় ভয় লাগে । তবে আপনার কবিতার তুলনা হয় না ।
+

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:৩৮

প্রামানিক বলেছেন: মাংসের ব্যপারে ওখানে তেমন সন্দেহ করার কারণ দেখি না, প্রত্যেক দিন ঐ দোকানের কাছেই গরু জবাই হয় তার সিংহভাগ মাংস এই হোটেলে কিনে নেয় বাকী মাংস গ্রামের মানুষজন কিনে নেয়। কাজেই এখানে মরাগরু বা অন্য কিছু হওয়ার প্রশ্নই আসে না। ঐ হোটেলে রান্না করার জন্য রেখে দেয়া মাংসের ছবিও আমি তুলে এনেছি।

৩১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৪৮

রক বেনন বলেছেন: অসাধারন কবিতা কবি!! সেই সাথে চমৎকার ছবি ও। এইসব ভাঙ্গা হোটেলের খাবার বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখেছি সুস্বাদু ও কম মূল্যের হয়। সব থেকে বড় কথা, এই সব হোটেলে কোনো ফ্রিজ না থাকাতে সব খাবারই হয় টাটকা!!

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৩

প্রামানিক বলেছেন: কথা ঠিকই বলেছেন, আসলেই এসব হোটেলে বাসি খাবার খুব একটা থাকে না কারণ তারা চাহিদার অতিরিক্ত রান্না করে না। এই হোটেলেও দেখলাম দুপুরের মাংস শেষ হওয়ার পর রাতের জন্য আবার নতুন করে রান্না করতে। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

৩২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৩১

তারেক ফাহিম বলেছেন: গ্রামের হোটেল গুলোতে রান্না ভালোই হয়।
তবে পরিবেশটা..........।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২১

প্রামানিক বলেছেন: যেহেতু আমি পদ্য আকারে লিখেছি সেই কারণে হোটেলের পুরো বর্ননা তুলে ধরতে পারি নাই। তবে ছবিতে সামনের অংশটি ভাঙাচুড়া দেখা গেলেও ভিতরের পরিবেশ অতটা খারাপ নয়. ভিতরের অংশে পাকা করা আছে এর কারণ হলো সামনের অংশ রোডস এন্ড হাইওয়ের জায়গা হওয়ায় তত্বাবোধায়ক সরকারের সময় বুলডোজার দিয়ে ভেঙে দেয়, সেই কারণে ভয়েই তারা আর নতুন করে সামনের অংশটি মেরামত করে নাই কিন্তু পিছনের অংশটি তার নিজস্ব জমি হওয়ায় সেই অংশটি পাকা। আপনাদের বোঝার সুবিধার্তে ভ্রমণ অংশে আমি গদ্য আকারে বিস্তারিত লিখে আবার পোষ্ট দিব। ধন্যবাদ

৩৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৫

খসরু ওয়াহিদ বলেছেন: সময় হলে একবার যাব আশা রাখি

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩

প্রামানিক বলেছেন: কখনও ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে বেড়াতে গেলেই মধুপুর বাজারের এই হোটেলের খোঁজ পাবেন। ধন্যবাদ

৩৪| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৯

মলাসইলমুইনা বলেছেন: এসে ব্লগে সদ্য
দেখি মধুর পদ্য
খাদ্য খাদ্য খাদ্য
পেতে ক্ষিধে বাদ্য !!!
প্রামানিক ভাই ছড়া ভালো হয়েছে আহমেদ জি এস ভাইয়ের মন্তব্য মনে রেখেও বলছি |

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:২৩

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, মন্তব্যর জন্য অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৩৫| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৩৮

মিথী_মারজান বলেছেন: ওয়াও!
কুষ্টিয়ার মধুপুর আমার খুব পছন্দের একটা জায়গা।
আমার দাদীর বাবার বাড়ি এখানে।
কতবছর হল সেখানে আর যাওয়া হয়না।
আমার দাদীর হাতের রান্নাও খুব মজা ছিল।
হোটেলটার নামটাই কি ভাঙা হোটেল?
আবার কখনো গেলে খেয়ে দেখতে হবে তো!
খাবারের ছবি আর কবিতা দুটোই বেশ লোভনীয়।

২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০

প্রামানিক বলেছেন: হোটেলের নামটা ভাঙা নয় ঘরটা ভাঙা, হোটেলের কোন নামই নাই, মধুপুর বাজার রাস্তার সাথেই হোটেল. যে কোন কানাকে বললেই হবে ভালো গরুর মাংসের তরকারী কোন হোটেলে পাওয়া যায় সেও হাত ইশারায় দেখিয়ে দিবে অথবা ইকবাল হোসেনের হোটেল বললেও হবে। ধন্যবাদ মন্তব্য করার জন্য।

৩৬| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০০

দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: মনে হচ্ছে জৌলস না থাকলেও খাঁটি ছিল খাবারটি , :)

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪

প্রামানিক বলেছেন: হোটেলের বাহিরের চেহারা ভাঙা হলেও খাবারের মান খারাপ নয় অন্য যে কোন হোটেলের চেয়েও ভালো। ধন্যবাদ

৩৭| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:২৪

জ্ঞান পাগল বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন :) কবিতা পড়েই জিভে জল এসে গেল

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫

প্রামানিক বলেছেন: জল আসার মত খাবারই খেয়েছি। শুধু হোটেলের চেহারা ভালো না তবে খাবারের মান ভালো। ধন্যবাদ

৩৮| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:০৪

যুক্তি না নিলে যুক্তি দাও বলেছেন: চমৎকার লাগলো পড়ে +++

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৬

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই, অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল।

৩৯| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:১৫

জাহিদ অনিক বলেছেন: বাহ ! বাহ !
আমার তো ছড়া পড়ে আর ছবি দেখেই কব্জি ডুবিয়ে খেতে ইচ্ছে করছে

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৭

প্রামানিক বলেছেন: খাবারের স্বাদ আসলেই অতুলনীয়। এই ধরনের মাংসের স্বাদ বড় হোটেলে হলে খাবারের জন্য সবাই হুমড়ি খেয়ে পড়তো।

৪০| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৫৯

মেহেদী হাসান হাসিব বলেছেন: ছড়ায় বর্ণনাটা এত সুন্দরভাবে দিয়েছেন। আমারও ইচ্ছে হচ্ছে এক সঙ্গে তিনটে বাটি ভাত খেয়ে দেখতে।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৯

প্রামানিক বলেছেন: আসলেই খাবারের স্বাদটা তুলনা বিহীন, খাবার শুরু করলে শুধু খেতেই ইচ্ছা করে। ধন্যবাদ

৪১| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ ভোর ৬:১৬

সোহানী বলেছেন: নিজের মনের ভাষা যে এতো চমৎকার কবিতার ভাষায় তুলে ধরার মতো গুন সবার থাকে না। যাহোক....... জেনে রাখলাম তবে এ জীবনে যেতে পারবো কি না জানি না।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২২

প্রামানিক বলেছেন: গেলে খেয়ে মজাই পাবেন। ধন্যবাদ বোন সোহানী, মন্তব্য করার জন্য অনেক অনেক শুভ্চেছা রইল।

৪২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ৮:৪৪

ধ্রুবক আলো বলেছেন: ইকবাল ভাইয়ের ঘটনাটা তুলে ধরেছেন ভালো লাগলো।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১০:২৩

প্রামানিক বলেছেন: খাওয়ার পরে উনাকে খোঁজ করতেই পেয়ে গেলাম। কাজেই ছবি তুলতে আর কৃপণতা করি নাই। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্য করার জন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.