নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশ সংবিধানের প্রথম ভাগের অনুচ্ছেদ ০৭ (১) অনুযায়ী আমরা দেশের মালিক। হে রাজনীতিবিদেরা আমাদের মালিকানা আমাদের বুঝিয়ে দাও।

আমপাবলিক

প্রজাতন্ত্রের সকল ক্ষমতার মালিক জনগণ; এবং জনগণের পক্ষে সেই ক্ষমতার প্রয়োগ কেবল এই সংবিধানের অধীন ও কর্তৃত্বে কার্যকর হইবে। জনগণের অভিপ্রায়ের পরম অভিব্যক্তিরূপে এই সংবিধান প্রজাতন্ত্রের সর্বোচ্চ আইন এবং অন্য কোন আইন যদি এই সংবিধানের সহিত অসমঞ্জস হয়, তাহা হইলে সেই আইনের যতখানি অসামঞ্জস্যপূর্ণ, ততখানি বাতিল হইবে৷

আমপাবলিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

তুমি বঙ্গবন্ধুর রক্তে আগুন জ্বালা জ্বালাময়ী সে ভাষন, তুমি ধানের শীষে মিশে থাকা শহীদ জিয়ার শপথ।

২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:০৫




বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বনাম সৌদি আরব বাদশা ফয়সাল
★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★

১৯৭৩ সালে আলজিয়ার্সে অনুষ্ঠিত জোটনিরপেক্ষ সম্মেলনে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশের রাষ্ট্রপ্রধান শেখ মুজিব ও সৌদী বাদশা ফয়সালের এক বৈঠক হয়।

♦এমআর আখতার মুকুলের মুজিবের রক্ত লাল বইতে এই বিষয়টির বিস্তারিত পাওয়া যায়♦

দুই নেতা পাশাপাশি সোফায় বসলেন। বাদশা ফয়সালের দোভাষী বসলেন পাশের একটি চেয়ারে। পারস্পরিক স্বাস্থ্য ও কুশল বিনিময়ের পর কথপোকথন শুরু হলো…

বাদশা ফয়সাল: ইউর এক্সেলেন্সী। আমি শুনেছি যে, বাংলাদেশে আমাদের কাছে কিছু সাহায্য আশা করছে। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, আপনি আসলে কি ধরনের সাহায্য চাচ্ছেন। আর হ্যা, যে কোন ধরনের সাহায্য দেওয়ার আগে আমাদের কিছু পূর্বশর্ত আছে।

শেখ মুজিব: ইউর এক্সেলেন্সী। আশা করি আমার দুর্বিনীত ব্যবহার ক্ষমা করবেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আমার মনে হয় না- বাংলাদেশ ভিক্ষার জন্য আপনার কাছে হাত বাড়িয়েছে।

ফয়সাল: তাহলে আপনি কিংডম অব সৌদি আরবের কাছে কি আশা করছেন?

শেখ মুজিব: বাংলাদেশের পরহেজগার মুসলমানরা পবিত্র কাবায় গিয়ে ইবাদত পালনের অধিকার দাবী করছে। ইউর এক্সেলেন্সী, যদি ইবাদত পালনের জন্য আপনার কোন শর্ত থেকে থাকে তাহলে আপনি তা বলতে পারেন। আপনি পবিত্র কাবা শরীফের তত্ববধায়ক। আপনি মহান ব্যাক্তি এবং বাঙালী মুসলানদের কাছে আপনার স্থান অনেক উচুতে। একথা নিশ্চয় স্বীকার করবেন, সমগ্র বিশ্বের মুসলমানদেরই সেখানে ইবাদত করার অধিকার রয়েছে। সেখানে ইবাদত পালন করার কোন প্রকার শর্ত আরোপ করা কি ন্যায়সঙ্গত? ইউর এক্সেলেন্সী, আমরা সমঅধিকারের ভিত্তিতে আপনার সাথে ভ্রাতৃত্বপূর্ন সম্পর্ক চাই।

ফয়সাল: কিন্তু এটা তো কোন রাজনৈতিক আলোচনা হলো না। ইউর এক্সেলেন্সী। দয়া করে আমাকে বলুন আপনি কিংডম অব সৌদি আরবের কাছে আসলেই কি আশা করছেন?

শেখ মুজিব: ইউর এক্সেলেন্সী। আপনি জানেন যে, ইন্দোনেশিয়ার পর বাংলাদেশ দ্বিতীয় মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশ। আমি জানতে চাই, কেন সৌদী আরব স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশকে আজ পর্যন্ত স্বীকৃতি দেয়নি?

ফয়সাল: আমি অসীম ক্ষমতাবান আল্লাহ ছাড়া কারো কাছে প্রশ্নের জবাব দিই না। যেহেতু আপনি একজন মুসলিম, তাই আপনাকে বলছি- আপনি সৌদি আরবের স্বীকৃতি পেতে হলে বাংলাদেশের নাম পরিবর্তন করে “Islamic Republic of Bangladesh” করতে হবে।

শেখ মুজিব: এই শর্ত বাংলাদেশে প্রযোজ্য হবে না। বাংলাদেশের জনগনের প্রায় অধিকাংশই মুসলিম। আমাদের প্রায় এক কোটি অমুসলিমও রয়েছে। সবাই একসাথে স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করেছে বা যুদ্ধের ভোগান্তিতে পড়েছে। তাছাড়া সর্বশক্তিমান আল্লাহ শুধুমাত্র মুসলিমদের জন্যই নন। তিনি বিশ্বভ্রমান্ডের স্রষ্টা। ইউর এক্সেলেন্সী, ক্ষমা করবেন, তাছাড়া আপনার দেশের নামও তো “Islamic Republic of Saudi Arabia” নয়। আরব বিশ্বের একজন গুনী ও খ্যাতিমান রাজনীতিবিদ প্রয়াত বাদশা ইবনে সৌদের নামে নাম রাখা হয়েছে “Kingdom of Saudi Arabia”। আমরা কেউই এই নামে আপত্তি করিনি।

ফয়সাল: ইউর এক্সেলেন্সী। এটার পাশাপাশি আমাদের আরো একটা শর্ত আছে। সেটা হলো পাকিস্তানী যুদ্ধবন্দীদের মুক্তি দেওয়া।

শেখ মুজিব: এটা বাংলাদেশ আর পাকিস্তানের মধ্যকার দ্বিপক্ষীয় বিষয়। দুইদেশের বহু অমীমাংসিত বিষয় আছে। এগুলোর মধ্যে আছে; কয়েক হাজার আটকেপড়া পাকিস্তানীদের ফেরত নেওয়া এবং বাংলাদেশ প্রাপ্য ন্যায্য সম্পত্তির হিস্যা বুঝিয়ে দেওয়া। এই ব্যাপারগুলো সমাধা হতে কিছু সময় লাগতে পারে। তাই পাকিস্তানী যুদ্ধবন্দীদের বিনাশর্তে মুক্তির বিষয়টি নিয়ে এককভাবে কাজ করা যাবে না। তাছাড়া এটা নিয়ে সৌদি আরবের এতো উৎকন্ঠার কারন কি?

ফয়সাল: দয়া করে এটা জেনে রাখুন যে, সৌদি আরব এবং পাকিস্তান কার্যতঃ এক এবং একই জিনিস। পাকিস্তান আমাদের নিকটতম বন্ধু। ইউর এক্সেলেন্সী, এখন আমাদের আর আলোচনার কিছুই নেই। আমাদের কন্ডিশন দুটি ভেবে দেখুন; এক. ইসলাম প্রজাতন্ত্র ঘোষনা এবং অন্যটি হলো পাকিস্তানী যুদ্ধবন্দীদের নিঃশর্ত মুক্তিদান।

শেখ মুজিব: ইউর এক্সেলেন্সী, আপনি কি দয়া করে একটি বিষয় বুঝিয়ে বলবেন।

ফয়সাল: ইউর এক্সেলেন্সী, দয়া করে বলুন- বিষয়টি কি?

শেখ মুজিব: বাংলাদেশকে সৌদী আরব স্বীকৃতি না দেওয়ার কারনে গত দুবছর ধরে বাংলাদেশের পরহেজগার মুসলমানরা হজ্বে যেতে পারছেনা। ইউর এক্সেলেন্সী আপনি এ বিষয়ে অবগত আছেন? এমন বাধা সৃষ্টি করা কি জায়েজ? সারা বিশ্বের মুসলমানদেরই অধিকার রয়েছে পবিত্র কাবায় ইবাদত করার। তাহলে কেন এমন প্রতিবন্ধকরা সৃষ্টি করা হলো। কেন হাজার হাজার মুসলমানকে হজ্ব করার জন্য ইন্ডিয়ার পাসপোর্ট করে হজ্বে যেতে হয়?

জিয়াউর রহমান
★★★★★★★★★★★

♦ধর্ম মন্ত্রণালয় প্রতিষ্টা করে সকল মানুষের স্ব স্ব ধর্ম পালনের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধিকরণ♦

♠ জিয়াউর রহমানের ধর্মভিত্তিক রাজনীতি বিষয়ে দৃষ্টিভঙ্গি বিএনপি প্রতিষ্ঠার পরপরই জিয়াউর রহমান দলের কর্মীদের রাজনৈতিক
প্রশিক্ষণের উদ্দেশ্যে কর্মশালা আয়োজনের উদ্যোগ নেন, যার মাধ্যমে দলের কর্মীদের বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ, দলের আদর্শ, সাংগঠনিক নিয়ম-কানুন ইত্যাদি বিষয়ে শিক্ষা প্রদান করা হত।

১৯৮০ সালের সেপ্টেম্বরে এরকম একটি কর্মশালা উদ্বোধনকালে তিনি দলের কর্মীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দিতে গিয়ে বলেন “ কোন রাজনৈতিক আদর্শ ধর্মকে ভিত্তি করে হতে পারে না। একটা অবদান থাকতে পারে। কিন্তু ধর্মকে কেন্দ্র করে কখনওই রাজনীতি করা যেতে পারে না। অতীতে আমাদের অভিজ্ঞতা হয়েছে যে ধর্মকে কেন্দ্র করে পাকিস্তান সময়ে যখনই রাজনীতি করা হয়েছিল সেটা বিফল হয়েছে। কারণ ধর্ম ধর্মই। আমাদের অনেকে আছে যারা আমাদের দেশে যে বিভিন্ন ধর্ম রয়েছে, সেগুলোকে কেন্দ্র করে রাজনীতির পরিবেশ সৃষ্টি করতে চেষ্টা করেন। রাজনীতির রূপরেখা বানাতে চেষ্টা করেন, আমরা বারবার দেখেছি তারা বিফল হয়েছে। ধর্মের অবদান থাকতে পারে রাজনীতিতে, কিন্তু রাজনৈতিক দল ধর্মকে কেন্দ্র করে হতে পারে না। এটা মনে রাখবেন, এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২০

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: পুরো লেখা পরে পড়ছি। আগে আপনাকে একটু ঝাড়ি----

আপনি আমজনতার নিক নিয়ে নিজের মনগড়া বক্তব্য ধিয়ে টাইম লাইনে আসতে চাচ্ছেনX(X(

মেজর/নিজে জেনারেল, জিয়া একজন সাধারন আর্মি অফিসার। দেশে প্রতি বছর অমন হাজারো অফিসার তৈরী হয়। আর তার সাথে কি না বঙ্গবন্ধুর তুলনা???

আপনার আসল উদ্দেশ্য কি???

২৬ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:২৩

আমপাবলিক বলেছেন: বাংলাদেশ সংবিধানের প্রথম ভাগের অনুচ্ছেদ ০৭ (১) অনুযায়ী আমপাবলিক দেশের মালিক। ৩০ লক্ষ্য বীরের রক্তে দেশটা কিনেছি। কোন নেতার দানে পাই নাই এই দেশ। তবুও আমরা নেতাদের সম্মান করি, তাদের দোষগুলো ভুলে গিয়ে আবার সুন্দর করে দেশটা সাজানের স্বপ্ন দেখি আবার সেই স্বপ্নের মধ্যে নেতারাই বিষফোড়া হয়ে জেগে ওঠে।চ্যাতেন ক্যা ? সুন্দরভাবে আলোচনা করেন।

বঙ্গবন্ধু আর জিয়া তারা একজন স্বাধীনতার স্থপতি আর একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং দুইজনই সাবেক রাষ্ট্রপতি তাহলে তাদের নিয়ে লিখবো না কি আপনাকে নিয়ে লিখবো মিয়াভাই ?

আমার আসল উদ্দেশ্য জানতে চেয়েছেন ?
তাহলে শুনুন, আমি চাই দেশ কোন নেতার হবেনা, দেশ হবে জনতার।

২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩১

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আপনি তো নিজের চিন্তার কথা কিছুই লিখেন নি??:(:(:(

সৌদিরা হারামি! তা না হলে ১৬ তারিখেই ওরা বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিতো না। ওখানে মক্কা, মদিনা আছে। সেগুলো না থাকলে ওদের কেউ বেল দিতো না।

২৬ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩

আমপাবলিক বলেছেন: আমপাবলিক কথা বললেই তো আপনাদের মাথার তালু তেতে ওঠে, তাহলে আমপাবলিকের চিন্তা লিখে কি ডান্ডার আঘাতে চিরদিনের মত ঠান্ডা হয়ে যাব ?

সৌউদরা কি আমাদের থেকে বেশি হারামি ? যারা আমাদের স্বাধীনতা এনে দিল তারা ভিক্ষা করে খায় আর পাকিস্থানী সহচররা এম,পি মন্ত্রী হয়। একবার এক রেডিও অনুষ্ঠানে ০৬ নং সেক্টরের সাব কমান্ডারের সাক্ষাৎকার নিতে গিয়ে তার কান্না দেখে তাকে সান্ত করতে বিরতি নিতে হয়েছিল এবং আমরাও কেঁদেছিলাম।

৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫০

পলাশবাবা বলেছেন: ঠিক বুঝলাম না।
বংগবন্ধু আর বাদশাহ ফয়সালের আলাপচারিতার মূল ভিত্তি দেখা যাচ্ছে ধর্ম ।
বংগবন্ধু বাংলাদেশিদের হজ পালনের উছিলায় স্বীকৃতি আদায়ের ডিপ্লমেসি করেছেন। এটা খারাপ কিছু না । ডিপ্লমেসি ইজ ডিপ্লমেসি। কিন্তু সেই ডিপ্লমেসি যে কাজ হয় নি । সৌদি আরব বাংলাদেশ কে স্বীকৃতি দের ১৯৭৫ সালে। যেখানে পাকিস্তান বাংলাদেশ কে স্বীকৃতি দের ১৯৭৪ সালে। আওয়ামীলীগ বরাবর ডিপ্লমেসিতে কাঁচা (ভারতের সাথে ছাড়া। ওদের পা চাটতেও আপত্তি নাই। কিন্তু ওটা তো ডিপ্লমেসি না। পা চাটা। )।

আপনার উল্লেখিত জিয়াউর রহমান সাহেবের বক্তব্যের রেফারেন্স টা শেয়ার করবেন প্লিজ।

২৬ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৩৭

আমপাবলিক বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৪| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫৬

পলাশবাবা বলেছেন: @@মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল ভাই ভাগ্যিস আপনে বলেন নাই " জিয়ার মত হাজারো জিয়া আপনার বাপে পয়দা দিসে " ... খিক খিক খিক

"মেজর/নিজে জেনারেল, জিয়া একজন সাধারন আর্মি অফিসার। দেশে প্রতি বছর অমন হাজারো অফিসার তৈরী হয়। " খিক খিক খিক কি খান ভাই , গাঞ্জা না ইয়াবা ?

২৬ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭

আমপাবলিক বলেছেন: সুন্দরভাবে আলোচনা করুন এবং যৌক্তিক ভাবে অন্যের কথার উত্তর দিন। কাউকে আক্রমনাত্বক কথা বলবেন না। আপনি মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল ভাইকে যেভাবে উত্তর দিয়েছেন সেটা ঠিক হয়নি। আশাকরি আপনি আপনার ভুল বুঝতে পারলে আবার মন্তব্য করে জানাবেন। মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল ভাইয়ের মনে হয় মেজর জিয়াকে নিয়ে এমন উক্তি করা ঠিক হয়নি আশাকরি নিজাম ভাই বুঝতে পেরেছেন।

৫| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:১০

ঢাবিয়ান বলেছেন: পোস্ট ভাল হয়েছে। তরেক রহমানের বলয় থেকে বের না হতে পারলে, বিএনপি আবার উঠে দাড়াতে পারবে না। জিয়াউর রহমান যে স্বল্প কিছুদিন প্রেসিডেন্ট ছিলেন সে সময় যে সুনাম তিনি অর্জন করেছিলেন তা ধুলায় মিটিয়েছে তার পরিবার। তাই জিয়াউর রহমানের আদর্শকে পুজি করে সামনে এগুতে হলে বিএনপির স্ট্রটেজি চেঞ্জ করতে হবে।বর্তমান স্বৈরাচারী সরকারকে রুখতে হলে দরকার দুর্নিতিমুক্ত শক্তিশালী বিরোধিদল যাদের দমন করা সহজসাধ্য নয়। বিএনপির এটা নিয়ে ভাবতে হবে।

২৬ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৪৮

আমপাবলিক বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৬| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৪২

আবু তালেব শেখ বলেছেন: বুঝতে চেষ্টা করছি

২৬ শে মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৭

আমপাবলিক বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৭| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৮:৪৭

পলাশবাবা বলেছেন: নিজাম ভাইকে আক্রমণ করি নাই।
বরং উনার কথায় মজা পাইছি।

"মেজর/নিজে জেনারেল, জিয়া একজন সাধারন আর্মি অফিসার। দেশে প্রতি বছর অমন হাজারো অফিসার তৈরী হয়। "

- এত বড় একটা জোকের আপনে কি যৌক্তিক উত্তর দিতে চান ভাই।

আপাঙ্কে আমার মন্তব্যের যৌক্তিকতা ব্যাখা করি

এরা আরো কি কি বলতে পারে তাই মনে করে মজা পাইছি। তাই হাসছি।
এত বড় ফাউল কথা মানুষ স্বাভাবিক অবস্থায় বলে না। তাই জিজ্ঞাস করেছি কি মাদক নেন। nothing personal.

মনে পরে বছর পাঁচেক আগে আওয়ামী মওলানা লীগের একটা ব্যানার দেখেছিলাম ফার্মগেটে , লেখা ছিল বংগবন্ধুর নাম "হযরত শেখ মুজিবর রহমান (সাঃ) " করতে হবে।

নিজাম ভাইয়ের মন্তব্যের "আর তার সাথে কি না বঙ্গবন্ধুর তুলনা???" অংশ টুকু দেখে মনে পড়ল ... হি হি হাহা খিক খিক

২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:৪৪

আমপাবলিক বলেছেন: আমি বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাসী তাই যে যার মত মন্তব্য করবে এটাই স্বাভাবিক তবে ভুল বললে আলোচনার মাধ্যমে শুধরে নেয়া উত্তম।

৮| ২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:০৫

তারেক ফাহিম বলেছেন: আমাকে চিনলেন ভাই?

আমি আপনার প্রতিত্ত্যর মতে মৌলিক চাহিদার প্রকারভেদ জানতে আসছি B-)

কী দেখলাম কে কার সাথে তুলনা করে, কেউ আবার নামের আগে হযরত, (সঃ) :(
অাপনার এ পোষ্টও অনেক ভালো হয়েছে, কিন্তু ক্যাচাল বাড়বে।
আমি ক্যাচাল করতে পারি না, অামাকে বলেনতো মৌলিক চাহিদার প্রকারভেদ, আমার লাগবি যে ভাই :P

২৬ শে মার্চ, ২০১৮ রাত ১০:৪৫

আমপাবলিক বলেছেন: ভাই মৌলিক চাহিদা ও মৌলিক অধিকার ২টা দুই বিষয়। আমি মৌলিক অধিকার নিয়ে বলতেছিলাম। ১ম পোষ্টে ০৯টি অনুচ্ছেদ লিখেছি বাকি ৯টি অনুচ্ছেদ পরবর্তী পোষ্টে প্রকাশ করবো।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৯| ২৯ শে মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:৪১

বরুন মালাকার বলেছেন: তারেক কি বাপের মতো সাধারন জনতার কাতারে মিশতে পারবে? 'রাজপুত্র' অপবাদ ঘুচাতে পারবে?
তার এখন দরকার রাহুল গান্ধীকে দেখে শেখা। যেমন করে কংগ্রেস কে আবার টেনে দাড় করাচ্ছে।

৩০ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:০৮

আমপাবলিক বলেছেন: সকল রাজনীতিবীদদের উচিত নিজেদের বদলানো অন্যথায় ইতিহাস কাউকে ক্ষমা করবে বলে মনে হয় না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.