নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন একটি সৌভাগ্য, প্রতিটি মুহূর্তেই এই সৌভাগ্য অস্পৃয়মান তাই বর্তমান নিয়েই মগ্ন থাকতে চাই।

পুলক ঢালী

জীবন বয়ে চলে অজানা পথে

পুলক ঢালী › বিস্তারিত পোস্টঃ

চায়ের দেশ শ্রীমঙ্গল থেকে ঘুরে এলাম ছবি ব্লগ ৪। ( গ্র্যান্ড সুলতান )

১৩ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৪৭



ঈদের ছুটিতে শ্রীমঙ্গল গিয়েছিলাম ওখানে দেখার মত রিসোর্ট হচ্ছে গ্র্যান্ড সুলতান। ভিতর বাহিরের কিছু ছবি ।































































































মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:৪৭

কল্লোল পথিক বলেছেন:








চমৎকার জায়গা!

১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:১৯

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ কল্লোল পথিক ভাই। আসলেই খুব চমৎকার যায়গা।

২| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:০৪

শেয়াল বলেছেন: গিয়েছিলাম। চমৎকার পরিবেশ । যদিও খাবারের মান নিয়ে সন্তুষ্ট হয়নি আমার বউ । আফটার অল আমার কাছে ভালই ছিল ।

১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৩৫

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়াল মামা, ব্লগে স্বাগতম। খাবারের মান ভাল ছিল, স্বাদ ব্যক্তিগত রুচীর উপর নির্ভরশীল। আমাদের ভাল লেগেছে তবে কিছু আইটেমে নামের সাথে স্বাদের মিল ছিলনা ওগুলো ইন্ডিয়ান আইটেম ছিলো।

{মামা, ওখানে আপনার স্বজাতীর অভাব নেই, দিনের বেলাতেও দেখি বাগানে চড়ে বেড়াচ্ছে। রাতে শ্রীমঙ্গল শহর থেকে গ্র্যান্ড সুলতানে আসার পথে বহুবার মামারা দর্শন দিয়েছেন জ্বল জ্বল চোখে তাকিয়ে থেকে, কোন ভয়ডর নাই, বরঞ্চ ষ্টিয়ারিং এ আমার হাত কেঁপে গিয়েছিল ভয়ে। হাহাহা মজা করলাম ভাই, মাইন্ড খাইয়েন না। ( মডু ভায়েরা এখানে একটা ভয়ের ইমো দিতে চাই ব্যবস্থা করে দিন দয়া করে।)}

৩| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:০৫

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার ছবি। ধন্যবাদ

১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৩৯

পুলক ঢালী বলেছেন: প্রামানিক বলেছেন চমৎকার
আমিও তাই বলি
আসলেই তা মচৎকার।
হা হা হা।

৪| ১৩ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:১১

তানভীরএফওয়ান বলেছেন: image r so small.pls give large size

১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৪৯

পুলক ঢালী বলেছেন: তানভীরএফওয়ান ভাই, আপনি আমার একেবারে দুঃখের জায়গায় কইলজায় হাত দিয়ে দিয়েছেন। ছবি গুলো বড় করতে পারলে, যে জ্যান্ত ভাবে ফুটে উঠতো, তাতে কোন ফটো কম্পিটিশনে নির্ঘাৎ প্রাইজ পেয়ে যেতাম । সামুতে যেভাবে ছবিগুলি আসছে তাতে আমার ভীষন মন খারাপ, কেঁদে ফেলতে ইচ্ছে করছে, এখানে কান্নার ইমো হপে। কিভাবে ছবি বড় করবো জানিনারে ভাই । ব্লগ লেখার ক্যামেরা আইকন দিয়ে এখনও ছবি পোষ্ট করতে পারছিনা। ভাল থাকুন।

৫| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:৪৪

চাঁদগাজী বলেছেন:




এই মহা সম্পদ কতজন মিলে দখল করেছে?

১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৫৭

পুলক ঢালী বলেছেন: অনেকে মিলেই দখল করেছে। ধন্যবাদ চাঁদ ভাই।

৬| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:৪২

জুন বলেছেন: সবুজ শ্যমলিমায় ঘেরা অপরুপ লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের পাশে গ্রান্ড সুলতানের ইট সিমেন্টে তৈরি ওই বীভৎস অট্টালিকা দেখে আমি রীতিমত মর্মাহত। জানিনা কার রুচি তবে একটু বাইরে দৃষ্টি দিলে হতো রিসোর্ট দেখার জন্য।

১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩১

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ম্যাডাম ব্লগ পরিভ্রমনের জন্য এবং সুন্দর সুন্দর কাব্যিক মন্তব্য করার জন্য। ম্যাডাম আপনার অনুভূতির প্রতি সম্মান এবং শ্রদ্ধা জানিয়ে বলছি, আপনি খেয়াল করলে দেখবেন ওটা সরকারী টি রিসোর্টের একদম পাশেই, আশেপাশে চা বাগান। আসলে ওটা লাউয়া ছড়ার বাহিরে একটা চা বাগানের কাছে, ওখানে টিলার জঙ্গল পরিষ্কার করে চা বাগান তৈরী করা হচ্ছে। সামনেও অলরেডী চা বাগান আছে এবং লাউয়াছড়া বন থেকে বেশ দূরে।
এ প্রসঙ্গে আরেকটা কথা বলতে চাই, লাউয়াছড়া বনটা প্রাকৃতিক নয়। বিদেশী গাছ এনে এখানে রোপন করে বনটা তৈরী করা হয়েছে এবং সাথে সাথে প্রাকৃতিক ভাবে আমাদের দেশী গাছও জন্মেছে এটা প্রাকৃতিক বন নয় বিধায় মনেহয় বৃটিশরা এর ভিতর দিয়ে রেল লাইন তৈরী করেছে। এই বনের ভিতর দিয়ে যাওয়া রেল লাইন আসলে পরিবেশের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ন নয়। প্রতিদিন অসংখ্য ট্রেন চলছে, ভয়ানক শব্দ দূষন তৈরী করে, বিকট শব্দে হুইসেল বাজিয়ে বন্য প্রানীদের মধ্যে ভীতি সঞ্চার করে। এগুলো কাম্য নয়। ইদানিং, অসংখ্য গাছ কাটা হচ্ছে রেল লাইন সংরক্ষনের জন্য। তবে বনের ভিতর কোন রিসোর্ট তৈরী করা উচিৎ নয় কারন মানুষ এলে পরিবেশ দূষন হবেই এড়াবার কোন উপায় নেই। পুনরায় ধন্যবাদ ম্যডাম মূল্যবান বিষয় তুলে ধরার জন্য।

৭| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৩৫

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: বেশ সুন্দর রিসোর্ট! আপনি ছবিগুলোও ভালো তুলেছেন পুলক ভাই।

আবারো ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্যে।

১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৪০

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ পাগলী ম্যডাম, বড়ই সৌন্দর্য্য মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকুন।এখানে একটা আনন্দের ইমো কল্পনা করিয়া লইতে অনুরোধ জানানো যাচ্ছে।

৮| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৪৩

জুন বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে মনে হলো আপনি আমার মন্তব্যে অসন্তুষ্ট হয়েছেন। আমি শ্রীমংগলে বহুবার গিয়েছি। ভাই পুলক ঢালী সেখানকার বাগান কৃত্রিমই হোক আর ন্যচারালই হোক। দেশী গাছই থাক আর বিদেশী থাক সেতো সবুজ সবুজই । চা বাগান তো আরোই রুপসী। সেখানে গ্রন্ড সুলতানের বিশাল দালানটা সেই পরিবেশে মানানসই মনে হয়নি আমার কাছে। আর লাউয়াছড়া উদ্যানের ভেতর দিয়ে রেল চলাচলে শব্দ দুষন অবশ্যই হচ্ছে এতে আপনার সাথে কোন দ্বিমত নেই। ভালো থাকুন। শুভেচ্ছান্তে

১৪ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৫৩

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ম্যাডাম জুন। আপনি ঠিকই বলেছেন । প্রকৃতির সবুজের মাঝে ইট পাথরের দেয়াল আসলেই বীভৎস।
আসলে স্থাপনার শৈল্পিক উপস্থাপনা, বা অর্কিটেকচার আমার কাছে খুব ভাল লেগেছে এখনও পছন্দ করছি। দুই দৃষ্টিকোন থেকে দেখলে দুরকম মনে হবে। অবস্থান গত বিচারে ওটা প্রকৃতিকে বিকৃত করেছে এটা চরম সত্য কথা। ভাল থাকুন ম্যাডাম।

৯| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৯

ক্লে ডল বলেছেন: সুন্দর!

১৪ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৫৭

পুলক ঢালী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই ক্লে ডল। ভাল থাকুন।

১০| ১৪ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৩১

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: সিলেট, লাউয়াছড়া বহুবার যাওয়া হয়েছে কিন্তু গ্র্যান্ড সুলতান হওয়ার পর যাওয়া হয়নি।

আশা আছে আসবো আবারো কোন সময় ছেলেকে চা বাগান দেখাতে।

আপনার ছবিগুলি সুন্দর এসেছে।

১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:১৭

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ফেরদৌসা রুহী। অবশ্যই আসবেন। আশেপাশে দোসাই,প্যালেস লাক্সারি রিসোর্টের চেয়ে গ্র্যান্ড সুলতানই ভাল। গ্র্যান্ড সুলতান তৈরী হওয়ার আগে যদি এসে থাকেন তাহলে অবাক হয়ে যাবেন কোন জায়গাকে কেমন রূপ দেওয়া হয়েছে। অবশ্য যদি আগের কথা আপনার মনে থেকে থাকে। সামান্য হিন্টস দিচ্ছি, ওখানে টিলা ছিল, টিলায় ছন এবং বাশঝাড় ছিল, কিছু জঙ্গলী গাছ এবং নাম না জানা প্রচুর আগাছা ছিল। তবে যাই থাক সবুজের কোন ঘাটতি ছিলনা। আসলে কর্পোরেট যুগে জমি ফেলে না রেখে বানিজ্যিক কাজে ব্যবহারই বেশী গুরুত্ব পায়। হৃদয়ের ভাবনা আকাংখা সেখানে উপেক্ষিত থাকবে এটাই স্বাভাবিক।

১১| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:০৪

আমি ইহতিব বলেছেন: গ্র্যান্ড সুলতান অনেক এক্সপেন্সিভ শুনেছি। আমাদের মত মধ্যবিত্তের সাধ্যের বাইরে :(
তবে রিসোর্টটি সুন্দর করেছে।

১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:২৮

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ। আমি ইহতিব, ওখানে অনেক সুন্দর কটেজ,রেষ্ট হাউজ আছে সুতরাং বেড়িয়ে আসতে অসুবিধা নেই।

১২| ১৫ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৬

রমিত বলেছেন: রিসোর্টটি খুব সুন্দর। তবে মধ্যবিত্তদের জন্য ঐ বিলাসিতা স্বপ্নাতিত।

১৫ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৩২

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব রমিত। ভাল থাকুন । সুন্দর জায়গায় বেড়ানো যায়।

১৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৮

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ছবি ব্লগ ভালোলাগে, কিন্তু প্রকৃতির ছবিই আমার বেশী পছন্দের

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৭ রাত ১০:৩৭

পুলক ঢালী বলেছেন: ঠিক বলেছেন কামাল ভাই, আমরা প্রকৃতিরই সন্তান, প্রকৃতিই আমাদের আহার যোগায়, প্রকৃতি আমাদের 'মা' তাই প্রকৃতিই আমাদের প্রিয়। ভাল থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.