নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জীবন একটি সৌভাগ্য, প্রতিটি মুহূর্তেই এই সৌভাগ্য অস্পৃয়মান তাই বর্তমান নিয়েই মগ্ন থাকতে চাই।

পুলক ঢালী

জীবন বয়ে চলে অজানা পথে

পুলক ঢালী › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিঙ্গাপুর হয়ে মালয়েশিয়া এবং লঙ্কাই দ্বীপ ভ্রমন ১

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২০



মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর এয়ারপোর্ট

সিঙ্গাপুরের উদ্দেশ্যে যাত্রাঃ (যারা আগেই ভ্রমন করেছেন তাদের কাছে হয়তো চর্বিত চর্বন বা বিরক্তিকর মনে হবে যারা যাননি তাদের জন্য যথাসাধ্য বর্ননা দিতে চেষ্টা করেছি)

সিঙ্গাপুর এয়ার লাইনস এর ফ্লাইট ছিল রাত ১০টা ১৫মিঃ ডিলের কারনে ছাড়ে রাত ১১টায়। যথারীতি ২ঘন্টা আগে শাহজালাল এয়ারপোর্টে পৌছেঁ বিরাট লম্বা লাইনের পিছনে পড়লাম, এয়ারপোর্টে ঢোকার জন্য একটাই মাত্র গেইট খোলা রাখা ছিলো অথচ অনেকগুলো গেইট ছিল।
ভিতরে প্রবেশ করে দেখি বর্ডিং কার্ডের জন্য বিরাট লম্বা লাইন, এত মানুষ সিঙ্গাপুর যাবে ভেবে অবাক হলাম, এর মধ্যে আমাদের শ্রমিক ভাইদের সংখ্যা অনেক বেশী ছিলো, ভাবছিলাম আমাদের দেশের টাকা সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্স নিয়ে নিচ্ছে, অথচ' বিমান কিন্তু উচ্চমানের সার্ভিস দিয়ে এই মার্কেটটা ধরতে পারতো। আমাদের অনলাই চেক-ইন করা ছিলো, বিজনেস ক্লাসের কাউন্টারে তেমন ভীড় ছিলনা, কাউন্টারে গিয়ে, আমাদের অনলাইন চেক-ইন করা আছে, সেই কাউন্টারটা কোথায় জিজ্ঞেস করতেই ওরা বিজনেস ক্লাসের পাশেই ইন্টারনেট চেক-ইন এর বোর্ড ঝুলিয়ে দিল। আমরা বোর্ডিং কার্ড নিতে নিতে দেখি আমাদের পিছনেও লম্বা লাইন লেগে গেছে।

এরপর ইমিগ্রেশনে গিয়ে ইমিগ্রেশন পুলিশের কর্ম তৎপরতা দেখে খুব খুশী হলাম, ওনারা খুব হেল্পফুল এবং কো-ওপারেটিভ ছিলেন, শুধু' গেইটে দাড়ানো মহিলা পুলিশের একটু আক্ষেপ শুনলাম, তিনি বলছিলেন, শুধু কথাই বলে যাচ্ছি কিন্তু কোন লাভ নাই । বুঝলাম নুতন নিয়ম বোধহয় চালু করা হয়েছে,সুতরাং লাভের জন্য যাত্রীদের নাস্তানাবুদ করা যাবেনা! ভাবছিলাম, এই চর্চাটা অভ্যাসে পরিনত করা যাবে কিনা! যদি যায় তাহলে সবার জন্য মঙ্গল । ইমিগ্রেশন পুলিশকে জিজ্ঞাসা করলাম ক্যামেরাটা পাসপোর্টে এনডোর্স করা নেই ফেরার সময় আবার ডিউটি চেয়ে বসবেনাতো! তিনি হেসে পরামর্শ দিলেন এক কাজ করুন, ক্যামেরাটা গলায় ঝুলিয়ে মোবাইলে ছবি তুলে রাখুন এয়ারপোর্টের দৃশ্য সমেত, আমি হা হা হা করে হেসে উঠে ওনার চমকপ্রদ পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ দিয়ে বিদায় নিলাম। বোর্ডিং টাইম হাতে থাকায় ডিউটি ফ্রী শপ গুলোতে ঢু মারতে থাকলাম এবং জানলাম বাংলা টাকায়ও কেনাকাটা করা যায়, অথচ! অন্যসময় ডলার খরচ করে কিনেছিলাম । ডিসপ্লেতে ফ্লাইট নাম্বারের পাশে গেট নাম্বার দেখে এগুবার আগে ভাবলাম, 'কিছু একটা মুখে দিয়ে নিই, একটা রেষ্টুরেন্টে বসলাম, মান পছন্দ না হলেও চড়া দাম দিয়ে বেরিয়ে এলাম । এবার পথ ধরলাম গেটের দিকে, পৌছেঁ' দেখি, আবার বিরাট লাইন! আমাদের এয়ারপোর্টের সীমিত সার্ভিস প্রদান ক্ষমতা দেখে মনটা ক্ষুন্ন হলো, মনে হলো, 'আমরা তো প্রতি বৎসর বিমানবন্দর বানাইনা, সেই সামর্থও আমাদের নেই, তাহলে, দূরদৃষ্টি নিয়ে ভবিষ্যতের কথা ভেবে, সুবিধা বাড়াবার সুযোগ রেখে, কেন বানানো হয়না? এয়ারপোর্টের ভিতর অনেক অব্যবহৃত জায়গা খালি পড়ে আছে দেখলাম, সুষ্ঠু পরিকল্পনা করে হয়তো আরো টার্মিনাল বানানো সম্ভব, শুধু রানওয়ে থেকে টার্মিনাল গুলোর কানেক্টিং রোড তৈরী করতে হবে, 'তবে বিশেষজ্ঞরাই এ ব্যপারে ভাল বলতে পারবেন,। যাই হোক কাষ্টমস চেকিংয়ের পর বোর্ডিং কার্ডের গ্রুপ দেখে লাউঞ্জে ভাগে ভাগে বসে পড়লাম, তারপর যখন ডাক পড়লো বোর্ডিং এর জন্য এগুলাম, দরজার সামনে চায়নিজ চেহারার সিঙ্গাপুরী সুন্দরী এয়ার হোষ্টেস মেকী হাসি দিয়ে স্বাগতম জানিয়ে, কোন দিক দিয়ে এগুতে হবে দেখিয়ে দিলেন। সিটে বসার পর আশেপাশে যারা কাজের জন্য বা কাজের মাঝে ছুটি পেয়ে, ছুটি কাটিয়ে আবার ফিরে চলেছেন, তাদের সংখ্যাধিক্যতা আবার চোখে পড়লো, অনেকের চেহাড়ায় অনিশ্চিত, দিশেহারা ভাবও চোখে পড়ছিলো, আর মায়াও লাগছিলো, 'আহা বেচারারা, একটু সুখের আশায়, পরিবারকে সুখে রাখার প্রয়াসে, কিভাবে নিজের সুখ জলাঞ্জলী দিয়ে অনিশ্চিত যাত্রায় নিজেকে সপে দিয়েছে,।
সিংরাজী ভাষা (সিঙ্গাপুর+ইংরেজী) আমারই বুঝতে কষ্ট হচ্ছিলো, ওরা তো কিছুই বুঝছিলো না, আমি কাছাকাছি যে দুয়েকজন ছিলো তাদের বুঝতে সহায়তা করছিলাম,সিঙ্গাপুরী মেয়েগুলি মুখে হাসি ধরে রাখলেও তাদের আচরনে অসহিষ্ণু ভাব ফুটে উঠছিলো। তবে সিঙ্গাপুর টাইম বিকেল সোয়া পাঁচটা থেকে বাংলাদেশ টাইম রাত দশটা, আবার রাত এগারোটা থেকে সিঙ্গাপুর টাইম ভোর সোয়াপাঁচটা পর্যন্ত যেভাবে ওদেরকে নিরলস পরিশ্রম করতে দেখলাম তাতে ইংরেজী না বোঝাটা আমাদেরই দোষ বলে মনে হয়েছে। র, শ্রমিক বিদেশে না পাঠিয়ে শিক্ষিত ন্যুনতম মেট্রিক পাশ ছেলেমেয়েদেরকে কিছু কারিগরী এবং কাজ চলার মত ইংরেজী শিখিয়ে পাঠালে, বিদেশে আমাদের মর্যাদা (সবুজ পাসপোর্টের মর্যাদা) বাড়বে বলে মনে করি।
যাইহোক, এক সময় বাজপাখীর মত দৌড়ে বিমানটি আকাশে ডানা মেলে দিলো, উচ্চতা বাড়তে বাড়তে ৩৮ হাজার ফিটে গিয়ে দাড়ালো, গ্রাউন্ড স্পীড ৫০০ মাইলের উপরে, তাপমাত্রা নেমে গেল -৫৫ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেডে। বিমান চলে কেরোসিন তেল দিয়ে। কেরোসিনের সাথে এন্টিষ্ট্যাটিক এডিটিভ যোগ করে জেট ফুয়েল বানানো হয়। তেল না আবার জমাট বেধে যায় এই ভয় গ্রাস করতে চাইলেও পাত্তা দিলাম না । কিছুক্ষনের মধ্যেই রাতের খাবার পরিবেশন করা হল, খেয়েদেয়ে পরিবারের অন্য দুই সদস্যদের খবর নিতে চললাম সামনের দিকে অন্য রো’ তে, করিডোরটা পর্দা দিয়ে ঢাকা দেখে ইতস্তত করছিলাম ওপাশে ওয়াশরুম কিনা! এয়ার হোস্টেস মেয়েটি একটু বিরক্তি প্রকাশ করে বললো আমি এখানে কি করছি ? ইউরোপ অভিমুখী ফ্লাইট হলে মেয়েটি নিঃসন্দেহে এমন আচরন করার সাহস পেতোনা! আমিও ভীষন বিরক্তি নিয়ে বললাম আমার ফ্যামিলী ওপাশের রো,তে আছে তাদের দেখতে যাচ্ছি তোমার কোন সমস্যা ? বলে প্রশ্নবোধক দৃষ্টি নিয়ে তাকিয়ে থাকলাম, মেয়েটি তাড়াতাড়ী ভোল পাল্টিয়ে স্যার স্যার করে পর্দাটা তুলে ধরে জাপানী কায়দায় অভিবাদন করে হাত দেখিয়ে এগিয়ে যেতে বললো, আমিও মাথা ঝাকিয়ে এগুলাম । মেয়েটির আর দোষ কি!
মনিটরে ছবি দেখতে দেখতে এবং মাঝে মাঝে টার্বুলেন্সের ঝাকুনি খেতে খেতে সিঙ্গাপুর টাইম ভোর সোয়া পাঁচটায় ল্যান্ড করলাম ।

আকাশ থেকে তোলা সিঙ্গাপুরের কিছু ছবি:(সব ছবি মোবাইলে তোলা ক্যামেরার সাথে সামুর আড়ী চলছে তাই ওগুলো আপলোড নিতে চায়না :D )







সিঙ্গাপুর এয়ারপোর্টের কিছু ছবিঃ













এখানে তিনটা টারমিনাল একটা থেকে আরেকটায় যেতে স্কাইট্রেন ব্যবহার করতে হয় কিছু ছবি







আগুয়ান স্কাই ট্রেন



পুরো এয়ারপোর্ট কার্পেটে মোড়া বহু ট্রানজিট প্যাসেঞ্জারকে দেখলাম কার্পেটের উপর শুয়ে বসে সময় পার করছে।
আমাদের গন্তব্য মালয়েশিয়া সকাল সাতটা দশে সিল্ক এয়ারে ভ্রমনের সিডিউল তাই সামান্য যেটুকু সময় হাতে ছিলো বিভিন্ন সপে ঘুরে ঘুরে ২ নং টারমিনালে হাজির হলাম কিছুক্ষনের মধ্যেই অনবোর্ড হওয়ার ডাক পড়লো যথারীতি বিমানে আরোহন করলাম এটা ছিলো এক লাইনে পাশাপাশি ৬ সিটের বোয়িং আমাদের সহযাত্রী হিসেবে এবার প্রচুর বিদেশী টুরিষ্ট উঠলেন। সময়মতই বিমান টেকঅফ করলো চারিদিকে কিছুক্ষন সবুজ পাহাড় আর জলাভূমি চোখে পরলো তারপর মেঘের আড়ালে সব হারিয়ে গেল















আজ তবে এইটুকু থাক বাকী কথা পরে হবে :)

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৫৯

কালীদাস বলেছেন: মালয়েশিয়া এয়ারলাইন তো সরাসরি ফ্লাইট চালায় ঢাকা থেকে। ওটাতে যাননি কেন? অবশ্য সিঙাপুর এয়ারলাইন খুবই রেপুটেড জানতাম; বিজনেস ক্লাসে নাক সিটকানো ব্যবহার দেখে অবাকই লাগছে।

চাঙিতেও তাহলে টার্মিনাল চেন্জ করতে ট্রেন লাগে! কুয়ালালামপুরেও লেগেছিল যতটুকু মনে পড়ে।

৩০ হাজার ফুটের উপরে এই টেম্পরেচার আমার কাছে মজাই লাগে, প্রায়ই দেখি জানালার শিশির বা পানির ফোটা বরফ হয়ে যায়। সারা বছরই একরকম :)

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩০

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ কালীদাস ভাই । হ্যা চাঙ্গিতে স্কাইট্রেন ব্যবহৃত হয় কুয়ালালামপুরেও স্কাইট্রেন ব্যবহৃত হয়। সিঙ্গাপুর এয়ারের রেপুটেশনের জন্যই ওটাতে যাওয়া, এতে একটু বেশী ওড়াউড়ি করতে হয়েছে, কুয়ালালামপুর পার হয়ে সিঙ্গাপুর গিয়ে আবার ব্যাক করতে হয়েছে। মালয়েশিয়ার একটা ফ্লাইট হারিয়ে গেছে আরেকটা যান্ত্রিক ত্রুটির কারনে আরেক জায়গায় নেমেছিলো এসব কারনে চাঙ্গি হয়ে গেলাম। না ভাই বিজনেস ক্লাশে যাইনি বিজনেস ক্লাশ চেক-ইন কাউন্টারের পাশে ইন্টারনেট চেক-ইন এর ব্যবস্থা করেছিলো। আমি জানতাম ৩২ থেকে ৩৫ হাজার ফুট উপর দিয়ে বানিজ্যিক বিমান চলে ৩৮ এর উপর দিয়ে সামরিক বিমান চলে তাই এটাকে ৩৮+ উপর দিয়ে চলতে দেখে অবাক হয়েছলাম। ভাল থাকুন।

২| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ১০:৪৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: বিমান চলে কেরোসিন তেল দিয়ে। কেরোসিনের সাথে এন্টিষ্ট্যাটিক এডিটিভ যোগ করে জেট ফুয়েল বানানো হয়।

ব্যাপারটা জানা ছিল না। আমার ধারনা ছিল জেট ফুয়েল সম্পূর্ণ আলাদা প্রকৃতির তেল। পেট্রল, ডিজেল বা অকটেনের মতো। এর মিক্স কম্বিনেশনের কথা সম্ভবত অনেকেই জানেন না।

যাই হোক, আপনার লেখা পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম। ধন্যবাদ ভাই পুলক ঢালী।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৫৮

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ হেনাভাই। জ্বী কেরোসিন দিয়েই বিমান চলে তবে অনেক পিউরিফাইড করা। এন্টি স্ট্যাটিক এডিটিভ মূলতঃ স্ট্যাটিক কারেন্ট তৈরী করাকে প্রতিহত করে । তেলের জন্য যে ধরনের ফিল্টার ব্যবহার করা হয় সেগুলি তেলের অনুকে মাত্র প্রবেশ করতে দেয় ফলে প্রতি অনুর ঘর্ষনে যে বিদ্যুত তৈরী হয় তা নিউট্রাল করার জন্য এডিটিভ যোগ করা হয়। এই ফিল্টারে ফু দিয়ে আপনি বাতাস পার করতে পারবেন না (হাসির ইমো হবে রিপ্লাইতে কেন যে ইমো নাই!)। প্রশিক্ষন বিমান চলে অক্টেন (এ্যাভ গ্যাস ১০০এলএল) দিয়ে এগুলো গাড়ীর ইঞ্জিনের মত স্পার্ক সিস্টেমের। বড় বিমান টারবাইন ইঞ্জিন দিয়ে চলে।
জেট ফুয়েলে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন বিষয় এবং চ্যালেঞ্জ হল পানির অনুপস্থিতিতা ১০০ ভাগ নিঃশ্চিত করা। এক ফোটা তো বহু দুরের কথা এক অনু পানিও থাকতে পারবে না (-) তাপমাত্রায় ঐ অনু জমাট বেধে বরফ হয়ে ফিল্টার জ্যাম করে ফেলবে, ফলাফল ইঞ্জিন তেল না পেয়ে পপাত ধরনী তল। হা হা হা। ভাল থাকুন হেনা ভাই।

৩| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:১৬

বাকি বিল্লাহ বলেছেন: খুব মজা করে লিখেছেন বাট অল্পতে শেষ হয়ে যাওয়ায় কষ্ট পেলাম :(

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৫২

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বাকি বিল্লাহ । সামু আমার সাথে সবসময় গড়বড় করে লোড নিতে চায়না ২ নংটা এখনই পোষ্ট করলাম এটাতেও আমাকে হুমকী দেওয়া হয়েছে তাই ভাবছি আর না লিখে শুধু ছবি দেবো অথচ কিছু না লিখলে পেট ফুলে মরার ভয়ও পাচ্ছি। (হাসির ইমো কই জানাপু?)

৪| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০০

ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: পড়ে মজা পেলাম। খুব মজা নিয়ে লিখেন আপনি।

এরপরের পর্ব পড়ার অপেক্ষায় রইলাম।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:২৬

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ফেরদৌসা রুহী আপনি মজা পেয়েছেন জেনে আমিও মজা পেলাম। ভাল থাকুন।

৫| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩০

পুলহ বলেছেন: ছবির চেয়ে বর্ণনাই বেশি ভালো লেগেছে। অভিবাসী শ্রমিকদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং এয়ারপোর্ট সংশ্লিষ্ট নানা বিষয়ে আপনার কনসার্ন লেখায় স্পষ্ট।
জেট ফুয়েলের বর্ণনা (লেখায় এবং ৩ নং প্রতিমন্তব্যে) ইন্টারেস্টিং। লাইক।
আশা করছি দারুণ এক ভ্রমণ হয়েছে আপনাদের। পরের পর্বগুলোতেও সাথে থাকার চেষ্টা করবো আল্লাহ চাইলে।
শুভকামনা!

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫১

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই পুলহ। সঠিক মন্তব্য করেছেন। এখানে ছবিতে আসলে তেমন কিছু নেই যারা যাননি বা দেখেননি তাদের জন্যই আসলে ছবিগুলো দেওয়া। হ্যা ভাই আসলেই খুব সুন্দর ভ্রমন হয়েছে সাথে থাকার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।

৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩৮

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আপনার লেখা অনেক ভালো লেগেছে পুলক ভাই। খুব দরকারী কিছু জিনিস তুলে এনেছেন সহজভাবে। ছবিগুলোও ভালো হয়েছে তবে কয়েকটি একটু ঝাপসা মনে হলো। বাট ওভারঅল গ্রেইট পোষ্ট!

অনেক ধন্যবাদ নিজের অভিজ্ঞতা শেয়ারে।
শুভকামনা জানবেন।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৯:৫৯

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ম্যাডাম আপনার প্রতিও রইলো অনেক অনেক শুভেচ্ছা। ছবিগুলি মোবাইলে মুভমেন্টের মধ্যে তোলা। ক্যামেরার ছবি ১০ এম বির চেয়েও বেশী ওগুলো দিতে পারলে ভাল হত। এখানকার ছবি গুলি তেমন কিছুনা তারপরও প্রেরনা দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন সবসময় এই কামনা রইলো।


অঃটঃ আড্ডায় ঢুকতে পারছিনা, কমেন্ট আসছেনা, খাবারের ছবিগুলো আসছে, এটা শুধু আমার সমস্যা কিনা বুঝছিনা।

৭| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৩৯

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

ছবি ও বর্ণনা ভালো লাগলো।

১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:০৫

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই স্নিগ্ধ শোভন আপনার ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগলো ভাল থাকুন সাথে থাকুন।

৮| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৩০

শুভ_ঢাকা বলেছেন: পুলক ভাই, আপনার ভ্রমণের নানাবিধ সূক্ষ্ম পর্যবেক্ষণ ও বর্ণনা পাঠের আনন্দ অনেক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। উড়োজাহাজের জালানির ব্যাখ্যা আপনার পাণ্ডিত্যের বহিঃপ্রকাশ। সহজ ও সুখপাঠ্য লিখা।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৩

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ শুভভাই। আপনার লেখার উৎকর্ষতা দেখে আমি চমৎকৃত। ভাই এভাবে বলবেন না ভীষন লজ্জা পাই। ভাল থাকুন।

৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ সকাল ৯:৫৩

সামু পাগলা০০৭ বলেছেন: আন্তরিক প্রতিমন্তব্যে কৃতজ্ঞতা পুলক ভাই।

না এটা শুধু আপনার সমস্যা না। আমিও আড্ডায় ঢুকতে পারছিনা বেশ কিছুদিন। মানে কমেন্টগুলো লোড হচ্ছেনা। আগে এরকম হয়েছিল একবার, তখন কদিনেই ঠিক হয়ে গিয়েছিল নিজে থেকেই। এবারো আরো কয়দিন দেখি আমি, যদি ঠিক না হয় তবে সামু কর্তৃপক্ষকে মেইল করব। আশা করি জলদিই আমাদের আড্ডাঘর ঠিক হয়ে যাবে।

শুভকামনা রইল অনেক।

১৭ ই জানুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫২

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ ম্যাডাম তথ্য দেওয়ার জন্য, আমি আবার ভাবছিলাম কমেন্টের উপর লিমিটেশন আরোপ করলো কিনা সামু! প্রতি পোষ্টের নিচে নির্বাচিত পোষ্ট বা কমেন্ট প্রাপ্ত পোষ্টের লেজুড় থাকে, ওগুলোও ব্যক্তিগত পোষ্টকে লোডিং এর জন্য ভারী করে তুলছে।
আড্ডাঘর তাড়াতাড়ী ফিরে আসুক এই কামনা রইলো ভাল থাকুন ম্যাডাম।

১০| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৬

মোস্তফা সোহেল বলেছেন: অনেক দিন ধরেই মাথায় ছিল আপনার মালেশিয়া ভ্রমনের উপর লেখা পড়ব।
যাক আজ প্রথম পর্ব দিয়ে শুরু করতে পেরিছি :D
প্রথম পর্ব অনেক ভাল হয়েছে।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:৩৫

পুলক ঢালী বলেছেন: অনেক দিন ধরেই মাথায় ছিল আপনার মালেশিয়া ভ্রমনের উপর লেখা পড়ব।
তাই!!!? খুব ভাল লাগলো আপনার স্বদিচ্ছার বহিঃপ্রকাশ দেখে :D
আমার সাথে ভ্রমনে স্বাগতম। :D ভাল থাকুন।

১১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:৫২

তারেক সিফাত বলেছেন: ভাল লাগলো, বিশেষত ভালো লেগেছে বিমানের ফুয়েলের ব্যাপারটা। ২নং কমেন্টের প্রতিমন্তব্যটাও দারুণ; ভ্রমণ বেশ উপভোগ করেছেন পড়ে মনে হল।

এরপরের লিখাগুলো সময় করে পড়বো।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১২

পুলক ঢালী বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব তারেক সিফাত । মন্তব্যে খুশী হলাম ভাল থাকুন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.